জোয়ান জলের উপকারিতা

Ajwain Water Health Benefit: জাস্ট ৭ দিন! সামান্য ‘এই’ মশলা ভেজানো জল খান, বাই বলুন হাজার রোগকে! থাকুন ‘বিন্দাস’

খাওয়াদাওয়ার পর এক চিমটে জোয়ান খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে। তবে এই জোয়ান শুধুই হজমজনিত সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার নয়। জোয়ানের আছে আরও অনেক গুনাগুন।
খাওয়াদাওয়ার পর এক চিমটে জোয়ান খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে। তবে এই জোয়ান শুধুই হজমজনিত সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার নয়। জোয়ানের আছে আরও অনেক গুনাগুন।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, ভাজা জোয়ানের চাহিদা বাজারে বেশ অনেকটাই রয়েছে। তবে জোয়ানের জলে কিন্তু হজমশক্তি বাড়ানো ছাড়া আরও বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, ভাজা জোয়ানের চাহিদা বাজারে বেশ অনেকটাই রয়েছে। তবে জোয়ানের জলে কিন্তু হজমশক্তি বাড়ানো ছাড়া আরও বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে।
জোয়ান পেটের বিপাকহার বৃদ্ধি করে তোলে। জোয়ানে থাকা থাইমল গ্যাস্ট্রিক জুসের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে বিপাকহার দ্রুত হয়ে থাকে। বিপাকহার বৃদ্ধি পেলে ক্যালোরি ক্ষয় হয় অনেকটাই।
জোয়ান পেটের বিপাকহার বৃদ্ধি করে তোলে। জোয়ানে থাকা থাইমল গ্যাস্ট্রিক জুসের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে বিপাকহার দ্রুত হয়ে থাকে। বিপাকহার বৃদ্ধি পেলে ক্যালোরি ক্ষয় হয় অনেকটাই।
বেশি খেলে অনেক সময় শরীরে অস্বস্তি হতে শুরু করে। আচমকাই পেট ফুলে যায়। সেই ক্ষেত্রে উষ্ণ জলে নুন দিয়ে জোয়ান ভিজিয়ে রেখে খেলে সেই সমস্যার সমাধান হতে পারে সহজেই।
বেশি খেলে অনেক সময় শরীরে অস্বস্তি হতে শুরু করে। আচমকাই পেট ফুলে যায়। সেই ক্ষেত্রে উষ্ণ জলে নুন দিয়ে জোয়ান ভিজিয়ে রেখে খেলে সেই সমস্যার সমাধান হতে পারে সহজেই।
শরীরে জমা হওয়া বিষাক্ত পদার্থ বাইরে নের করতে সাহায্য করে এই জোয়ানের জল। এতে শরীর থাকে ঝরঝরে এবং বিপাকহার বৃদ্ধি পায়। ফলে হজমশক্তি বেড়ে ওঠে। যা ওজন কমিয়ে দেয়।
শরীরে জমা হওয়া বিষাক্ত পদার্থ বাইরে নের করতে সাহায্য করে এই জোয়ানের জল। এতে শরীর থাকে ঝরঝরে এবং বিপাকহার বৃদ্ধি পায়। ফলে হজমশক্তি বেড়ে ওঠে। যা ওজন কমিয়ে দেয়।
অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যা থাকলেও জোয়ান ভেজানো জল খাওয়া উপকারী। এতে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে। এছাড়াও ব্যাক্টেরিয়াঘটিত সংক্রমণও নিয়ন্ত্রণ করে।
অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যা থাকলেও জোয়ান ভেজানো জল খাওয়া উপকারী। এতে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে। এছাড়াও ব্যাক্টেরিয়াঘটিত সংক্রমণও নিয়ন্ত্রণ করে।