রান্নাঘরের 'এই' ম্যাজিক মশলাতেই কমবে কেজি কেজি ওজন

Weight Loss Tips: মাত্র ৭ দিনে মোমের মতো গলবে মেদ…! এটিই ওজন কমানোর ‘ব্রক্ষ্মাস্ত্র’! জিম ছাড়াই রকেটের গতিতে ছিপছিপে রোগা, পাবেন ‘পারফেক্ট ফিগার’

দীর্ঘ জীবনের জন্য সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি। বর্তমান সময়ে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়ার কারণে মানুষের ওজন দ্রুত বাড়ছে। স্থূলতার শিকার হচ্ছে কোটি কোটি মানুষ।
দীর্ঘ জীবনের জন্য সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি। বর্তমান সময়ে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়ার কারণে মানুষের ওজন দ্রুত বাড়ছে। স্থূলতার শিকার হচ্ছে কোটি কোটি মানুষ।
শরীরের ওজন সীমা ছাড়িয়ে গেলে ডায়াবেটিস, রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ওজন কমানো চ্যালেঞ্জিং, তবে স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করলে ওজন দ্রুত কমানো যায়। মানুষ ওজন কমানোর মাধ্যমে ফিটনেস উন্নত করতে পারে।
শরীরের ওজন সীমা ছাড়িয়ে গেলে ডায়াবেটিস, রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ওজন কমানো চ্যালেঞ্জিং, তবে স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করলে ওজন দ্রুত কমানো যায়। মানুষ ওজন কমানোর মাধ্যমে ফিটনেস উন্নত করতে পারে।
 সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান কামিনী সিনহা বলেছেন যে শরীরের ওজন কমাতে সর্বদা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য খাবার বাদ দেন, যার কারণে তাদের পেশী দুর্বল হতে শুরু করে। এটি অনেক গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান কামিনী সিনহা বলেছেন যে শরীরের ওজন কমাতে সর্বদা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য খাবার বাদ দেন, যার কারণে তাদের পেশী দুর্বল হতে শুরু করে। এটি অনেক গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
 ওজন কমানোর জন্য মানুষের খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করা একদম উচিত নয়। স্বাস্থ্যকর খাবার, উন্নত জীবনযাপন এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে দ্রুত ওজন কমানো যায়। ওজন কমাতে ডায়েট এবং ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ওজন কমানোর জন্য মানুষের খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করা একদম উচিত নয়। স্বাস্থ্যকর খাবার, উন্নত জীবনযাপন এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে দ্রুত ওজন কমানো যায়। ওজন কমাতে ডায়েট এবং ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডায়েটিশিয়ান বলেছেন, দ্রুত ওজন কমাতে আপনার খাদ্যতালিকায় যতটা সম্ভব ফল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং ক্যালরির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। ফলে ওজন দ্রুত কমতে শুরু করে। আপনার খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজি যেমন পালং শাক, মেথি এবং স্যালাড রাখুন । প্রোটিন সমৃদ্ধ ডাল, ছোলা, মাছ, মুরগির মাংস এবং ডিম খেতে হবে। এই কারণে, প্রোটিন ওজন কমানোর সময় আপনার পেশী শক্তিশালী রাখে।
ডায়েটিশিয়ান বলেছেন, দ্রুত ওজন কমাতে আপনার খাদ্যতালিকায় যতটা সম্ভব ফল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং ক্যালরির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। ফলে ওজন দ্রুত কমতে শুরু করে। আপনার খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজি যেমন পালং শাক, মেথি এবং স্যালাড রাখুন । প্রোটিন সমৃদ্ধ ডাল, ছোলা, মাছ, মুরগির মাংস এবং ডিম খেতে হবে। এই কারণে, প্রোটিন ওজন কমানোর সময় আপনার পেশী শক্তিশালী রাখে।
ওজন কমাতে জল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ওজন কমাতে প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস জল পান করুন। এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং বিপাককে উৎসাহিত করে। জল খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। সারা দিনে প্রচুর জল পান করুন, তবে রাতে খুব বেশি জল পান করা এড়িয়ে চলুন। রাতে ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত জল পান করলে ঘুমের মান নষ্ট হয়ে যায়।
ওজন কমাতে জল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ওজন কমাতে প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস জল পান করুন। এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং বিপাককে উৎসাহিত করে। জল খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। সারা দিনে প্রচুর জল পান করুন, তবে রাতে খুব বেশি জল পান করা এড়িয়ে চলুন। রাতে ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত জল পান করলে ঘুমের মান নষ্ট হয়ে যায়।
ডায়েটিশিয়ানের মতে, শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন৷ শারীরিক কার্যকলাপ ওজন কমাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০-৪৫ মিনিট কার্ডিও ওয়ার্কআউট করুন। যেমন দৌঁড়ানো, সাঁতার কাটা বা জাম্পিং জ্যাক। এটি ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করে। ঘরে বসে হালকা ডাম্বেল দিয়েও ব্যায়াম করতে পারেন। আপনি যদি ব্যায়ামের জন্য সময় খুঁজে না পান তবে সারা দিন হাঁটার চেষ্টা করুন। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি নিন এবং হাঁটার চেষ্টা করুন।
ডায়েটিশিয়ানের মতে, শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন৷ শারীরিক কার্যকলাপ ওজন কমাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০-৪৫ মিনিট কার্ডিও ওয়ার্কআউট করুন। যেমন দৌঁড়ানো, সাঁতার কাটা বা জাম্পিং জ্যাক। এটি ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করে। ঘরে বসে হালকা ডাম্বেল দিয়েও ব্যায়াম করতে পারেন। আপনি যদি ব্যায়ামের জন্য সময় খুঁজে না পান তবে সারা দিন হাঁটার চেষ্টা করুন। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি নিন এবং হাঁটার চেষ্টা করুন।
চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট ওজন বৃদ্ধির প্রধান কারণ হতে পারে। চিনিযুক্ত পানীয় এবং মিষ্টি থেকে দূরে থাকুন। অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি শরীরে চর্বি জমতে পারে এবং স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। বার্গার, পিৎজা এবং বেকারি পণ্য খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এগুলি রক্তে শর্করার দ্রুত বৃদ্ধি ঘটায়, যা ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। ওজন কমাতে হলে জাঙ্ক ফুড থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকতে হবে।
চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট ওজন বৃদ্ধির প্রধান কারণ হতে পারে। চিনিযুক্ত পানীয় এবং মিষ্টি থেকে দূরে থাকুন। অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি শরীরে চর্বি জমতে পারে এবং স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। বার্গার, পিৎজা এবং বেকারি পণ্য খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এগুলি রক্তে শর্করার দ্রুত বৃদ্ধি ঘটায়, যা ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। ওজন কমাতে হলে জাঙ্ক ফুড থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকতে হবে।
ভাল ঘুম  এবং মানসিক চাপ কমান৷ ঘুমের সরাসরি প্রভাব পড়ে ওজন কমানোর ওপর। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোন । পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে শরীরের মেটাবলিজম ঠিকঠাক কাজ করে এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
ভাল ঘুম এবং মানসিক চাপ কমান৷ ঘুমের সরাসরি প্রভাব পড়ে ওজন কমানোর ওপর। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোন । পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে শরীরের মেটাবলিজম ঠিকঠাক কাজ করে এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়া ভাল মানসিক স্বাস্থ্যও ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মানসিক চাপ এড়াতে চেষ্টা করুন। যোগব্যায়াম, ধ্যান এবং গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশলগুলি চাপ কমাতে সহায়ক হতে পারে। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। মনে রাখবেন যে সত্যিকারের ওজন হ্রাস একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া এবং হঠাৎ করে ঘটে না। এটি কমতে সময় নেয়।
এছাড়া ভাল মানসিক স্বাস্থ্যও ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মানসিক চাপ এড়াতে চেষ্টা করুন। যোগব্যায়াম, ধ্যান এবং গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশলগুলি চাপ কমাতে সহায়ক হতে পারে। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। মনে রাখবেন যে সত্যিকারের ওজন হ্রাস একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া এবং হঠাৎ করে ঘটে না। এটি কমতে সময় নেয়।