Tag Archives: exercise

Weight Loss Tips: কোমর বেড়ে ২৮-৪০? থলথলে চর্বি মাত্র ১০ দিনেই ভ্যানিশ! রান্নাঘরের ‘এই’ ম্যাজিক মশলাতেই কমবে কেজি কেজি ওজন, জিম-ডায়েট করতে হবে না

 শরীরে যখনই মেদ বাড়ে, তার প্রভাব সবার প্রথমে পেট ও কোমরে দেখা যায়। পেটের অতিরিক্ত মেদ থাকলে শরীরের আকৃতি খারাপ দেখাতে শুরু করে। মেদ বাড়ার কারণে শরীরে রোগও বাড়ে। খারাপ জীবনযাপনের কারণে স্থূলতা বেড়ে গেলে তা কমানো যায়।
শরীরে যখনই মেদ বাড়ে, তার প্রভাব সবার প্রথমে পেট ও কোমরে দেখা যায়। পেটের অতিরিক্ত মেদ থাকলে শরীরের আকৃতি খারাপ দেখাতে শুরু করে। মেদ বাড়ার কারণে শরীরে রোগও বাড়ে। খারাপ জীবনযাপনের কারণে স্থূলতা বেড়ে গেলে তা কমানো যায়।
ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই এর মতে, আপনি যদি পেটের চর্বির সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এই ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে তা কমাতে পারেন। বাড়ির রান্নাঘরে পাওয়া কিছু মশলা ব্যবহার করে একটি বিশেষ পাউডার তৈরি করতে হবে।
ডায়েটিশিয়ান স্বাতী বিষ্ণোই এর মতে, আপনি যদি পেটের চর্বির সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এই ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে তা কমাতে পারেন। বাড়ির রান্নাঘরে পাওয়া কিছু মশলা ব্যবহার করে একটি বিশেষ পাউডার তৈরি করতে হবে।
পেটের চর্বি কমানোর কার্যকরী উপায় এই পাউডার যা বাড়িতে তৈরি করা যায়। এই পাউডার নিয়মিত ব্যবহারে অবশ্যই আপনার পেটের চর্বি কমবে।
পেটের চর্বি কমানোর কার্যকরী উপায় এই পাউডার যা বাড়িতে তৈরি করা যায়। এই পাউডার নিয়মিত ব্যবহারে অবশ্যই আপনার পেটের চর্বি কমবে।
পেটের চর্বি বার্নিং পাউডার তৈরি করতে আপনার প্রয়োজন হবে দারুচিনি, আদা, হলুদ, এলাচ, মধু এবং লেবুর রস। সব জিনিস সমান পরিমাণে নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।  সমস্ত জিনিস মিশিয়ে পাউডার তৈরি করতে পারেন বা আপনি রোজ তৈরি করে প্রতিদিন খেতে পারেন।
পেটের চর্বি বার্নিং পাউডার তৈরি করতে আপনার প্রয়োজন হবে দারুচিনি, আদা, হলুদ, এলাচ, মধু এবং লেবুর রস। সব জিনিস সমান পরিমাণে নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। সমস্ত জিনিস মিশিয়ে পাউডার তৈরি করতে পারেন বা আপনি রোজ তৈরি করে প্রতিদিন খেতে পারেন।
দুই চা চামচ এই গুঁড়ো এক গ্লাস জলের সঙ্গে প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় খাবার পর খান। এই ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে পেটের চর্বি দ্রুত গলতে শুরু করবে। নিয়ম মেনে খেলে মাত্র ১০ দিনেই ফল পাবেন হাতেনাতে৷
দুই চা চামচ এই গুঁড়ো এক গ্লাস জলের সঙ্গে প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় খাবার পর খান। এই ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে পেটের চর্বি দ্রুত গলতে শুরু করবে। নিয়ম মেনে খেলে মাত্র ১০ দিনেই ফল পাবেন হাতেনাতে৷
এই টিপসটি ব্যবহার করে দেখুন এবং আপনি যদি অল্প সময়ের মধ্যে পেটের চর্বি কমাতে চান, তবে সকাল এবং সন্ধ্যায় নিয়মিত ব্যায়াম করুন। এমনকি মাত্র ৩০ মিনিটের হালকা ব্যায়াম করলেও চর্বি দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
এই টিপসটি ব্যবহার করে দেখুন এবং আপনি যদি অল্প সময়ের মধ্যে পেটের চর্বি কমাতে চান, তবে সকাল এবং সন্ধ্যায় নিয়মিত ব্যায়াম করুন। এমনকি মাত্র ৩০ মিনিটের হালকা ব্যায়াম করলেও চর্বি দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
এছাড়া আপনার খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন এবং যেসব খাবারে চর্বি ও ক্যালরি বেশি থাকে সেগুলো এড়িয়ে চলুন, এগুলি নিয়মিত করলে দ্রুত ফলাফল দেখতে পাবেন শরীরে।
এছাড়া আপনার খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন এবং যেসব খাবারে চর্বি ও ক্যালরি বেশি থাকে সেগুলো এড়িয়ে চলুন, এগুলি নিয়মিত করলে দ্রুত ফলাফল দেখতে পাবেন শরীরে।

Weight Loss Tips: মাত্র ৭ দিনে মোমের মতো গলবে মেদ…! এটিই ওজন কমানোর ‘ব্রক্ষ্মাস্ত্র’! জিম ছাড়াই রকেটের গতিতে ছিপছিপে রোগা, পাবেন ‘পারফেক্ট ফিগার’

দীর্ঘ জীবনের জন্য সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি। বর্তমান সময়ে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়ার কারণে মানুষের ওজন দ্রুত বাড়ছে। স্থূলতার শিকার হচ্ছে কোটি কোটি মানুষ।
দীর্ঘ জীবনের জন্য সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি। বর্তমান সময়ে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়ার কারণে মানুষের ওজন দ্রুত বাড়ছে। স্থূলতার শিকার হচ্ছে কোটি কোটি মানুষ।
শরীরের ওজন সীমা ছাড়িয়ে গেলে ডায়াবেটিস, রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ওজন কমানো চ্যালেঞ্জিং, তবে স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করলে ওজন দ্রুত কমানো যায়। মানুষ ওজন কমানোর মাধ্যমে ফিটনেস উন্নত করতে পারে।
শরীরের ওজন সীমা ছাড়িয়ে গেলে ডায়াবেটিস, রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ওজন কমানো চ্যালেঞ্জিং, তবে স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করলে ওজন দ্রুত কমানো যায়। মানুষ ওজন কমানোর মাধ্যমে ফিটনেস উন্নত করতে পারে।
 সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান কামিনী সিনহা বলেছেন যে শরীরের ওজন কমাতে সর্বদা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য খাবার বাদ দেন, যার কারণে তাদের পেশী দুর্বল হতে শুরু করে। এটি অনেক গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান কামিনী সিনহা বলেছেন যে শরীরের ওজন কমাতে সর্বদা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য খাবার বাদ দেন, যার কারণে তাদের পেশী দুর্বল হতে শুরু করে। এটি অনেক গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
 ওজন কমানোর জন্য মানুষের খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করা একদম উচিত নয়। স্বাস্থ্যকর খাবার, উন্নত জীবনযাপন এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে দ্রুত ওজন কমানো যায়। ওজন কমাতে ডায়েট এবং ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ওজন কমানোর জন্য মানুষের খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করা একদম উচিত নয়। স্বাস্থ্যকর খাবার, উন্নত জীবনযাপন এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে দ্রুত ওজন কমানো যায়। ওজন কমাতে ডায়েট এবং ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডায়েটিশিয়ান বলেছেন, দ্রুত ওজন কমাতে আপনার খাদ্যতালিকায় যতটা সম্ভব ফল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং ক্যালরির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। ফলে ওজন দ্রুত কমতে শুরু করে। আপনার খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজি যেমন পালং শাক, মেথি এবং স্যালাড রাখুন । প্রোটিন সমৃদ্ধ ডাল, ছোলা, মাছ, মুরগির মাংস এবং ডিম খেতে হবে। এই কারণে, প্রোটিন ওজন কমানোর সময় আপনার পেশী শক্তিশালী রাখে।
ডায়েটিশিয়ান বলেছেন, দ্রুত ওজন কমাতে আপনার খাদ্যতালিকায় যতটা সম্ভব ফল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং ক্যালরির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। ফলে ওজন দ্রুত কমতে শুরু করে। আপনার খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজি যেমন পালং শাক, মেথি এবং স্যালাড রাখুন । প্রোটিন সমৃদ্ধ ডাল, ছোলা, মাছ, মুরগির মাংস এবং ডিম খেতে হবে। এই কারণে, প্রোটিন ওজন কমানোর সময় আপনার পেশী শক্তিশালী রাখে।
ওজন কমাতে জল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ওজন কমাতে প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস জল পান করুন। এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং বিপাককে উৎসাহিত করে। জল খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। সারা দিনে প্রচুর জল পান করুন, তবে রাতে খুব বেশি জল পান করা এড়িয়ে চলুন। রাতে ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত জল পান করলে ঘুমের মান নষ্ট হয়ে যায়।
ওজন কমাতে জল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ওজন কমাতে প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস জল পান করুন। এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং বিপাককে উৎসাহিত করে। জল খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। সারা দিনে প্রচুর জল পান করুন, তবে রাতে খুব বেশি জল পান করা এড়িয়ে চলুন। রাতে ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত জল পান করলে ঘুমের মান নষ্ট হয়ে যায়।
ডায়েটিশিয়ানের মতে, শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন৷ শারীরিক কার্যকলাপ ওজন কমাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০-৪৫ মিনিট কার্ডিও ওয়ার্কআউট করুন। যেমন দৌঁড়ানো, সাঁতার কাটা বা জাম্পিং জ্যাক। এটি ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করে। ঘরে বসে হালকা ডাম্বেল দিয়েও ব্যায়াম করতে পারেন। আপনি যদি ব্যায়ামের জন্য সময় খুঁজে না পান তবে সারা দিন হাঁটার চেষ্টা করুন। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি নিন এবং হাঁটার চেষ্টা করুন।
ডায়েটিশিয়ানের মতে, শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন৷ শারীরিক কার্যকলাপ ওজন কমাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০-৪৫ মিনিট কার্ডিও ওয়ার্কআউট করুন। যেমন দৌঁড়ানো, সাঁতার কাটা বা জাম্পিং জ্যাক। এটি ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করে। ঘরে বসে হালকা ডাম্বেল দিয়েও ব্যায়াম করতে পারেন। আপনি যদি ব্যায়ামের জন্য সময় খুঁজে না পান তবে সারা দিন হাঁটার চেষ্টা করুন। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি নিন এবং হাঁটার চেষ্টা করুন।
চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট ওজন বৃদ্ধির প্রধান কারণ হতে পারে। চিনিযুক্ত পানীয় এবং মিষ্টি থেকে দূরে থাকুন। অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি শরীরে চর্বি জমতে পারে এবং স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। বার্গার, পিৎজা এবং বেকারি পণ্য খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এগুলি রক্তে শর্করার দ্রুত বৃদ্ধি ঘটায়, যা ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। ওজন কমাতে হলে জাঙ্ক ফুড থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকতে হবে।
চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট ওজন বৃদ্ধির প্রধান কারণ হতে পারে। চিনিযুক্ত পানীয় এবং মিষ্টি থেকে দূরে থাকুন। অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি শরীরে চর্বি জমতে পারে এবং স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। বার্গার, পিৎজা এবং বেকারি পণ্য খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এগুলি রক্তে শর্করার দ্রুত বৃদ্ধি ঘটায়, যা ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। ওজন কমাতে হলে জাঙ্ক ফুড থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকতে হবে।
ভাল ঘুম  এবং মানসিক চাপ কমান৷ ঘুমের সরাসরি প্রভাব পড়ে ওজন কমানোর ওপর। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোন । পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে শরীরের মেটাবলিজম ঠিকঠাক কাজ করে এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
ভাল ঘুম এবং মানসিক চাপ কমান৷ ঘুমের সরাসরি প্রভাব পড়ে ওজন কমানোর ওপর। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোন । পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে শরীরের মেটাবলিজম ঠিকঠাক কাজ করে এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়া ভাল মানসিক স্বাস্থ্যও ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মানসিক চাপ এড়াতে চেষ্টা করুন। যোগব্যায়াম, ধ্যান এবং গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশলগুলি চাপ কমাতে সহায়ক হতে পারে। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। মনে রাখবেন যে সত্যিকারের ওজন হ্রাস একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া এবং হঠাৎ করে ঘটে না। এটি কমতে সময় নেয়।
এছাড়া ভাল মানসিক স্বাস্থ্যও ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মানসিক চাপ এড়াতে চেষ্টা করুন। যোগব্যায়াম, ধ্যান এবং গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশলগুলি চাপ কমাতে সহায়ক হতে পারে। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। মনে রাখবেন যে সত্যিকারের ওজন হ্রাস একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া এবং হঠাৎ করে ঘটে না। এটি কমতে সময় নেয়।

Taekwondo Instructor: ডিউটির ফাঁকে খুদেদের আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ! তাইকন্ডো প্রশিক্ষক হিসেবে সন্মান পেলেন মালদহের সিভিক

মালদহ: পেশায় তিনি সিভিক ভলেন্টিয়ার। তারপরও দীর্ঘদিন ধরে এলাকার খুদেদের আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছেন। নিজের কর্মব্যস্ততার ফাঁকে যেটুকু সময় পান নিজেকে উজাড় করে এলাকার খুদে স্কুল পড়ুয়াদের সেখানে তাইকন্ডো।

তাইকন্ডো প্রশিক্ষক হিসেবে যথেষ্ট সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। তারই সুবাদে মিলল বিশেষ সম্মান। রাজ্যের একমাত্র তাইকন্ডো প্রশিক্ষক হিসাবে সম্মান পেলেন মালদহে অমিত কুমার ঘোষ। পেশায় তিনি সিভিক ভলেন্টিয়ার। নিজের কর্মব্যস্ততার ফাঁকে মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের মহেশপুর প্রভাত সঙ্গের মাঠে নিয়মিত তাইকন্ডো শেখান পেশায় সিভিক ভলেন্টিয়ার অমিত কুমার ঘোষ। তিনি বলেন, ”পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে আমি একমাত্র তাইকন্ডো প্রশিক্ষক হিসেবে এই সম্মান পেয়েছি। আগামীতে প্রশিক্ষক হিসাবে আরও উৎসাহ পাব। আমি একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার। ডিউটির ফাঁকে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি।”

আরও পড়ুন: বাজারে OnePlus-এর নতুন ফোন! অথচ এত সস্তায়? চোখ ধাঁধানো সব ফিচার, দাম দেখে নিন

ভারতবর্ষের একটি প্রতিষ্ঠিত সংস্থার পক্ষ থেকে প্রতি বছর শিক্ষা ও সাহিত্যের ওপর বিশেষ সম্মান প্রদান করা হয়ে থাকে। এই বিশেষ সম্মান বিভিন্ন ক্যাটাগরির বিশিষ্টজনদের মধ্যে প্রদান করা হয়। তাইকন্ডো, যোগা, সাহিত্য, বিজ্ঞানী-সহ বিভিন্ন বিভাগে এক্সিসেল্ট অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। নমিনেশনের মাধ্যমে বেছে নেওয়া হয় পুরস্কার প্রাপকদের। পশ্চিমবঙ্গ তথা দেশের মধ্যে এবার তাইকন্ডো প্রশিক্ষক হিসেবে এই এক্সিলেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেলেন মালদহের তাইকন্ডো প্রশিক্ষক অমিত কুমার ঘোষ।

এই সম্মান পেয়ে তিনি খুব খুশি। আগামীতে তাইকন্ডো প্রশিক্ষণ দেওয়াতে তাঁর আরও আগ্রহ বাড়াবে বলে তিনি জানান। গত চার বছর ধরে এলাকার খুদে স্কুল পড়ুয়াদের তাইকন্ডো প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছেন অমিতবাবু। একসময় তিনি নিজেই প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। পেশায় তিনি সিভিক ভলেন্টিয়ার। নিজের কর্মব্যস্ততার ফাঁকে নিয়মিত যেটুকু সময় পান সেই সময়কে কাজে লাগিয়েই নিয়মিত প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছেন। বর্তমানে তার কাছে এলাকার ৩০ জন স্কুল পড়ুয়া এই আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। ভাল প্রশিক্ষণ দেওয়ার সুবাদেই তিনি এই সম্মান অর্জন করেছেন।

হরষিত সিংহ

Diabetes Control Tips: ১ টাকাও খরচ হবে না…! শরীর থেকে উপড়ে ফেলবে ডায়াবেটিস, ঠিক এই সময়ে করুন ছোট্ট কাজটি, তরতরিয়ে নামবে সুগার লেভেল!

ভারতে ১০ কোটিরও বেশি ডায়াবেটিস রোগী রয়েছে। ডায়াবেটিসকে বলা হয় সুগার ডিজিজ। এটি একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক রোগ, যাতে মানুষের শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়ে যায় এবং এটি সারা জীবন নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।
ভারতে ১০ কোটিরও বেশি ডায়াবেটিস রোগী রয়েছে। ডায়াবেটিসকে বলা হয় সুগার ডিজিজ। এটি একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক রোগ, যাতে মানুষের শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়ে যায় এবং এটি সারা জীবন নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।
শারীরিক ক্রিয়াকলাপ এবং খাদ্যাভাস এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তনগুলিও চিনির স্তরকে প্রভাবিত করে। এই কারণেই ডায়াবেটিস রোগীদের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হয়।
শারীরিক ক্রিয়াকলাপ এবং খাদ্যাভাস এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তনগুলিও চিনির স্তরকে প্রভাবিত করে। এই কারণেই ডায়াবেটিস রোগীদের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হয়।
দিল্লি মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি এবং সিনিয়র চিকিৎসক ডাঃ অনিল বনসল  বলেন যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে, মানুষের একটি ভাল জীবনধারা, সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। সবকিছুর একটি ভাল ভারসাম্য তৈরি করা চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে অনেক সাহায্য করতে পারে।
দিল্লি মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি এবং সিনিয়র চিকিৎসক ডাঃ অনিল বনসল বলেন যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে, মানুষের একটি ভাল জীবনধারা, সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। সবকিছুর একটি ভাল ভারসাম্য তৈরি করা চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে অনেক সাহায্য করতে পারে।
শারীরিক ক্রিয়াকলাপ শরীরকে ইনসুলিনের প্রতি আরও সংবেদনশীল করে তোলে। এতে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের ব্যায়ামের পাশাপাশি সময়মতো ওষুধও খেতে হবে। এ ব্যাপারে গাফিলতি করা উচিত নয়।
শারীরিক ক্রিয়াকলাপ শরীরকে ইনসুলিনের প্রতি আরও সংবেদনশীল করে তোলে। এতে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের ব্যায়ামের পাশাপাশি সময়মতো ওষুধও খেতে হবে। এ ব্যাপারে গাফিলতি করা উচিত নয়।
চিকিৎসক বলেন, ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা কিছু সময় ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়াম মানে শুধু ওয়ার্ক আউট নয়, হাঁটাহাঁটি করলে সুগার লেভেলে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। ডায়াবেটিস রোগীদের লাঞ্চ ও ডিনারের পর ব্যায়াম করতে হবে।
চিকিৎসক বলেন, ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা কিছু সময় ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়াম মানে শুধু ওয়ার্ক আউট নয়, হাঁটাহাঁটি করলে সুগার লেভেলে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। ডায়াবেটিস রোগীদের লাঞ্চ ও ডিনারের পর ব্যায়াম করতে হবে।
যদি দুপুরের খাবারের পর তা সম্ভব না হয়, তবে রাতের খাবারের পর সব উপায়ে হাঁটা বা ব্যায়াম করা উচিত। আসলে খাওয়ার পর রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়, যা ব্যায়ামের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
যদি দুপুরের খাবারের পর তা সম্ভব না হয়, তবে রাতের খাবারের পর সব উপায়ে হাঁটা বা ব্যায়াম করা উচিত। আসলে খাওয়ার পর রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়, যা ব্যায়ামের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস রোগীদের ব্যায়াম করার জন্য একটি উপযুক্ত সময় আছে? এই প্রশ্নের উত্তরে ডা. অনিল বনসল বলেন, ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়ার পর অবশ্যই হাঁটতে হবে। সাধারণত, রাতের খাবারের পর হাঁটা বা ব্যায়াম করা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের ব্যায়াম করার জন্য একটি উপযুক্ত সময় আছে? এই প্রশ্নের উত্তরে ডা. অনিল বনসল বলেন, ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়ার পর অবশ্যই হাঁটতে হবে। সাধারণত, রাতের খাবারের পর হাঁটা বা ব্যায়াম করা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়।
অনেক গবেষণায়ও এই সময়টিকে সেরা হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। যাইহোক, লোকেদের সারা দিন শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করা উচিত এবং যখনই তারা খাওয়ার পরে সুযোগ পায়, তাদের শারীরিক কার্যকলাপ করা উচিত। এতেই সুগার লেভেল তরতরিয়ে কমবে৷
অনেক গবেষণায়ও এই সময়টিকে সেরা হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। যাইহোক, লোকেদের সারা দিন শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করা উচিত এবং যখনই তারা খাওয়ার পরে সুযোগ পায়, তাদের শারীরিক কার্যকলাপ করা উচিত। এতেই সুগার লেভেল তরতরিয়ে কমবে৷

Exercise: তীব্র গরম কাড়ছে এনার্জি, জিমে গিয়ে শরীরচর্চায় বারোটা বাজচ্ছে! বিপদের সম্ভাবনা, ৩ নিয়মে হবে কামাল

কম বেশি জিম যেতে অনেকেই ভালবাসেন। শরীরচর্চা করার জন্য ছোট থেকে বড় সকলের পছন্দের তালিকায় রয়েছে জিম। নিজের শরীরকে ফিট রাখতে জিম জয়েন করেন অনেকেই। বছরের প্রত্যেকটা সময় প্রত্যেকটা দিন জিমের সঙ্গে যুক্ত থাকেন বহু মানুষ। সেরকমই এই গ্রীষ্মকালেও বহু জন জিম যাচ্ছেন। একটা সুন্দর শারীরিক গঠন পাওয়ার জন্য দীর্ঘক্ষণ পরিশ্রম করছেন জিমের মধ্যে। তবে জানেন কী ? এই তীব্র গরমের সময় জিম যাওয়া ভাল না খারাপ। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে কী বলছেন জিম ট্রেনার সুমন্ত দে। 
কম বেশি জিম যেতে অনেকেই ভালবাসেন। শরীরচর্চা করার জন্য ছোট থেকে বড় সকলের পছন্দের তালিকায় রয়েছে জিম। নিজের শরীরকে ফিট রাখতে জিম জয়েন করেন অনেকেই। বছরের প্রত্যেকটা সময় প্রত্যেকটা দিন জিমের সঙ্গে যুক্ত থাকেন বহু মানুষ। সেরকমই এই গ্রীষ্মকালেও বহু জন জিম যাচ্ছেন। একটা সুন্দর শারীরিক গঠন পাওয়ার জন্য দীর্ঘক্ষণ পরিশ্রম করছেন জিমের মধ্যে। তবে জানেন কী ? এই তীব্র গরমের সময় জিম যাওয়া ভাল না খারাপ। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে কী বলছেন জিম ট্রেনার সুমন্ত দে।
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "গরমকালে জিমে ব্যায়াম করা অবশ্যই ভাল। কারণ ব্যায়াম করলে ব্লাড সার্কুলেশন হয় এবং এর কারণে খাবার ভালভাবে হজম হয়। এই গরমের সময় অনেকের পেট খারাপ হয় এবং খাবার হজম করতেও সমস্যা হয় । কিন্তু ব্যায়াম করলে এই সব সমস্যা দূর হবে , এটাই সব থেকে বেশি উপকার।" 
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “গরমকালে জিমে ব্যায়াম করা অবশ্যই ভাল। কারণ ব্যায়াম করলে ব্লাড সার্কুলেশন হয় এবং এর কারণে খাবার ভালভাবে হজম হয়। এই গরমের সময় অনেকের পেট খারাপ হয় এবং খাবার হজম করতেও সমস্যা হয় । কিন্তু ব্যায়াম করলে এই সব সমস্যা দূর হবে , এটাই সব থেকে বেশি উপকার।”
জিম ট্রেনার সুমন্ত দে এর কথায় গরমের সময় জিম যাওয়া ভাল। তবে এই সময় জিমে গিয়ে পরিশ্রম করলে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত প্রয়োজন। যদি এই কয়েকটি নিয়ম না মেনে, এই গরমকালে জিমে গিয়ে ব্যায়াম করা হয় তাহলে রয়েছে বিপদের সম্ভাবনা। নিয়ম না মেনে জিমে অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে এই সময় বাড়তে পারে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা। নিজের অজান্তেই ঘটে যেতে পারে বড়সড় বিপদ। তাই অবশ্যই এই সময় এই কয়েকটি নিয়ম মেনে চলার প্রয়োজন রয়েছে। তবে কী সেই নিয়ম ? কী কী বিষয় মাথায় রাখলে কমবে বিপদের সম্ভাবনা ? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
জিম ট্রেনার সুমন্ত দে এর কথায় গরমের সময় জিম যাওয়া ভাল। তবে এই সময় জিমে গিয়ে পরিশ্রম করলে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত প্রয়োজন। যদি এই কয়েকটি নিয়ম না মেনে, এই গরমকালে জিমে গিয়ে ব্যায়াম করা হয় তাহলে রয়েছে বিপদের সম্ভাবনা। নিয়ম না মেনে জিমে অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে এই সময় বাড়তে পারে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা। নিজের অজান্তেই ঘটে যেতে পারে বড়সড় বিপদ। তাই অবশ্যই এই সময় এই কয়েকটি নিয়ম মেনে চলার প্রয়োজন রয়েছে। তবে কী সেই নিয়ম ? কী কী বিষয় মাথায় রাখলে কমবে বিপদের সম্ভাবনা ? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
এই বিষয়ে জিম ট্রেনার সুমন্ত দে আরও বলেন , "গরমকাল এবং শীতকালের খাদ্য তালিকা অর্থাৎ ডায়েট চার্ট আলাদা হয়। আপনার জিমের প্রশিক্ষক আপনার ডায়েট ঠিক করে দেবে। সেই মত সেই ডায়েট করতে হবে। গরমকালে ব্যায়াম করলে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। তাই এই গরমের সময় খুব বেশিক্ষণ ধরে ব্যায়াম করলে হবে না। এছাড়াও বেশি ওজন নিয়ে ব্যায়াম করা এখন বন্ধ রেখে হালকা ওজন নিয়ে ব্যায়াম করতে হবে। এছাড়াও এই সময় বাড়িতে ব্যায়াম না করাই ভালো। সব থেকে শ্রেয় হবে যদি কোনও কোচের কাছে পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করা হয়। এছাড়াও গরমের সময় হালকা খাবার খাওয়ায় ভাল।"
এই বিষয়ে জিম ট্রেনার সুমন্ত দে আরও বলেন , “গরমকাল এবং শীতকালের খাদ্য তালিকা অর্থাৎ ডায়েট চার্ট আলাদা হয়। আপনার জিমের প্রশিক্ষক আপনার ডায়েট ঠিক করে দেবে। সেই মত সেই ডায়েট করতে হবে। গরমকালে ব্যায়াম করলে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। তাই এই গরমের সময় খুব বেশিক্ষণ ধরে ব্যায়াম করলে হবে না। এছাড়াও বেশি ওজন নিয়ে ব্যায়াম করা এখন বন্ধ রেখে হালকা ওজন নিয়ে ব্যায়াম করতে হবে। এছাড়াও এই সময় বাড়িতে ব্যায়াম না করাই ভালো। সব থেকে শ্রেয় হবে যদি কোনও কোচের কাছে পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করা হয়। এছাড়াও গরমের সময় হালকা খাবার খাওয়ায় ভাল।”
জিম ট্রেনার সুমন্ত দে আরও জানিয়েছেন , এই গরমের সময় প্রত্যেকের বেশি করে জল খাওয়া প্রয়োজন। কারণ গরমের জন্য অতিরিক্ত ঘাম হচ্ছে। ঘাম হওয়ার কারণে শরীর থেকে সোডিয়াম এবং জল বেরিয়ে যাচ্ছে। তাই এই গরমে গ্লুকন্ডি এবং জল খাওয়া খুবই প্রয়োজন। জিম ট্রেনার সুমন্ত দে এর কথায়, গরমের সময় জিম যাওয়া ভাল, এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। তবে এই সময় জিম গেলে অবশ্যই জিম ট্রেনারের পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করা প্রয়োজন।(বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
জিম ট্রেনার সুমন্ত দে আরও জানিয়েছেন , এই গরমের সময় প্রত্যেকের বেশি করে জল খাওয়া প্রয়োজন। কারণ গরমের জন্য অতিরিক্ত ঘাম হচ্ছে। ঘাম হওয়ার কারণে শরীর থেকে সোডিয়াম এবং জল বেরিয়ে যাচ্ছে। তাই এই গরমে গ্লুকন্ডি এবং জল খাওয়া খুবই প্রয়োজন। জিম ট্রেনার সুমন্ত দে এর কথায়, গরমের সময় জিম যাওয়া ভাল, এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। তবে এই সময় জিম গেলে অবশ্যই জিম ট্রেনারের পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করা প্রয়োজন।(
বনোয়ারীলাল চৌধুরী)

Healthy Lifestyle: ‘যৌবন’ হবে চাঙ্গা, আয়ু বাড়িয়ে দেবে ১০০ বছর! ছোট্ট ‘এই’ জাদুমন্ত্রেই শরীরও ফিট, এক মুহূর্তে বদলে যাবে জীবন

দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে কে না চায় কিন্তু ১০০ বছর বেঁচে থাকা সহজ নয়। রোগ ছাড়া দীর্ঘ জীবনযাপন করা আরও কঠিন। কিন্তু আপনার যদি সেই আবেগ থাকে তবে আপনিও কিন্তু ১০০ বছর বেঁচে থাকতে পারবেন। এর জন্য খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই তবে কিছু পরিশ্রমের প্রয়োজন।
দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে কে না চায় কিন্তু ১০০ বছর বেঁচে থাকা সহজ নয়। রোগ ছাড়া দীর্ঘ জীবনযাপন করা আরও কঠিন। কিন্তু আপনার যদি সেই আবেগ থাকে তবে আপনিও কিন্তু ১০০ বছর বেঁচে থাকতে পারবেন। এর জন্য খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই তবে কিছু পরিশ্রমের প্রয়োজন।
দীর্ঘদিন বাঁচার জন্য আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করতে হবে এবং প্রতিদিন শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। শারীরিক কার্যকলাপে, আপনাকে একটি ছোট কাজ করতে হবে। একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন বেশি বেশি সিঁড়ি বেয়ে ও এর মাধ্যমে শারীরিক পরিশ্রম করেন, তাদের আয়ু অনেক বেশি হয়।
দীর্ঘদিন বাঁচার জন্য আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করতে হবে এবং প্রতিদিন শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। শারীরিক কার্যকলাপে, আপনাকে একটি ছোট কাজ করতে হবে। একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন বেশি বেশি সিঁড়ি বেয়ে ও এর মাধ্যমে শারীরিক পরিশ্রম করেন, তাদের আয়ু অনেক বেশি হয়।
 সিঁড়ি বেয়ে ওঠার অভ্যাস শরীরে রোগের ঝুঁকিও কমায়। শুধু তাই নয়, গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে যারা সিঁড়ি ওঠার অভ্যাস করেন তাদের মধ্যে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি এক-চতুর্থাংশ কমে যায়।
সিঁড়ি বেয়ে ওঠার অভ্যাস শরীরে রোগের ঝুঁকিও কমায়। শুধু তাই নয়, গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে যারা সিঁড়ি ওঠার অভ্যাস করেন তাদের মধ্যে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি এক-চতুর্থাংশ কমে যায়।
সাড়ে চার লাখ মানুষের ওপর করা একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে , যারা প্রতিদিন সিঁড়ি বেয়ে ওঠেন তাদের হৃদরোগের ঝুঁকিও ৩৯ শতাংশ কমে। ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির গবেষণাপত্রে এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৪ লাখ ৮০ হাজার মানুষের দৈনিক রুটিন চেক আপ করা হয়েছে। এরপর এই তথ্য জানা গেছে।
সাড়ে চার লাখ মানুষের ওপর করা একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে , যারা প্রতিদিন সিঁড়ি বেয়ে ওঠেন তাদের হৃদরোগের ঝুঁকিও ৩৯ শতাংশ কমে। ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির গবেষণাপত্রে এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৪ লাখ ৮০ হাজার মানুষের দৈনিক রুটিন চেক আপ করা হয়েছে। এরপর এই তথ্য জানা গেছে।
এই গবেষণার গবেষক এবং ইউনিভার্সিটি অব ইস্ট ইংল্যান্ডের ডক্টর সোফি প্যাডক বলেন, এই গবেষণার ভিত্তিতে আমরা মানুষকে তাদের দৈনন্দিন জীবনে নিয়মিত সিঁড়ি ব্যবহার করার পরামর্শ দিই। আপনি যত বেশি সিঁড়ি ব্যবহার করবেন, আপনার স্বাস্থ্য তত বেশি ভাল থাকবে।
এই গবেষণার গবেষক এবং ইউনিভার্সিটি অব ইস্ট ইংল্যান্ডের ডক্টর সোফি প্যাডক বলেন, এই গবেষণার ভিত্তিতে আমরা মানুষকে তাদের দৈনন্দিন জীবনে নিয়মিত সিঁড়ি ব্যবহার করার পরামর্শ দিই। আপনি যত বেশি সিঁড়ি ব্যবহার করবেন, আপনার স্বাস্থ্য তত বেশি ভাল থাকবে।
বাড়িতে হোক বা অফিসে কিংবা অন্য কোথাও অনেকেই সিঁড়ি এড়িয়ে চলেন৷ তবে   সিঁড়ি ব্যবহার করা শরীরের জন্য ভাল। তবে অতিরিক্ত সিঁড়ি ব্যবহার না করলেও প্রতিদিন তিন-চার বার  সিঁড়ি ব্যবহার করা শরীরের জন্য ভাল।
বাড়িতে হোক বা অফিসে কিংবা অন্য কোথাও অনেকেই সিঁড়ি এড়িয়ে চলেন৷ তবে সিঁড়ি ব্যবহার করা শরীরের জন্য ভাল। তবে অতিরিক্ত সিঁড়ি ব্যবহার না করলেও প্রতিদিন তিন-চার বার সিঁড়ি ব্যবহার করা শরীরের জন্য ভাল।
সিঁড়ি বেয়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি আপনার হার্টকে খুব শক্তিশালী রাখবে এবং হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যাবে। আমরা সবাই জানি ব্যায়াম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম অনেকেরই করা হয়ে ওঠে না। সবচেয়ে ভাল ব্যাপার হল সিঁড়ি বেয়ে উঠতে বেশি  সময়ও লাগবে না।
সিঁড়ি বেয়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি আপনার হার্টকে খুব শক্তিশালী রাখবে এবং হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যাবে। আমরা সবাই জানি ব্যায়াম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম অনেকেরই করা হয়ে ওঠে না। সবচেয়ে ভাল ব্যাপার হল সিঁড়ি বেয়ে উঠতে বেশি সময়ও লাগবে না।
কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে যে প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটা শরীরের জন্য বিরাট উপকারী৷ তবে শুধু হাঁটলেই হল না, হাঁটার সময় দ্রুত হাঁটতে হবে। একইসঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাদ্য অর্থাৎ প্রাকৃতিক খাদ্যও সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশাপাশি অ্যালকোহল, সিগারেট এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়া শীঘ্রই বন্ধ করতে হবে।
কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে যে প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটা শরীরের জন্য বিরাট উপকারী৷ তবে শুধু হাঁটলেই হল না, হাঁটার সময় দ্রুত হাঁটতে হবে। একইসঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাদ্য অর্থাৎ প্রাকৃতিক খাদ্যও সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশাপাশি অ্যালকোহল, সিগারেট এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়া শীঘ্রই বন্ধ করতে হবে।

Weight Loss Tips: ঢকঢক করে জল তো খাচ্ছেন? ঠিক কতটা খেলে গলবে তলপেটের মেদ জানেন? পাবেন ‘পারফেক্ট ফিগার’, চিকিৎসক জানালেন সঠিক নিয়ম

জল শরীরের চর্বি গলতে সাহায্য করে কিন্তু কতটুকু জল খাওয়া উচিত তা অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। প্রতিটি মানুষের বিভিন্ন পরিমাণ জলের প্রয়োজন। শরীরের অভ্যন্তরে প্রতিটি ধরনের কাজের জন্য জল প্রয়োজন। আমাদের শরীরের ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ জল দিয়ে গঠিত। প্রতিটি কোষের জন্য জল প্রয়োজন।
জল শরীরের চর্বি গলতে সাহায্য করে কিন্তু কতটুকু জল খাওয়া উচিত তা অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। প্রতিটি মানুষের বিভিন্ন পরিমাণ জলের প্রয়োজন। শরীরের অভ্যন্তরে প্রতিটি ধরনের কাজের জন্য জল প্রয়োজন। আমাদের শরীরের ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ জল দিয়ে গঠিত। প্রতিটি কোষের জন্য জল প্রয়োজন।
জল শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয় এবং শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে। জল শরীরের সব জয়েন্টে কুশন বা লুব্রিকেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি চর্বিকেও দুর্বল করে এবং গলে যায় তবে প্রশ্ন হল এর জন্য কতটা জল পান করা দরকার তা আগে জানতে হবে৷
জল শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয় এবং শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে। জল শরীরের সব জয়েন্টে কুশন বা লুব্রিকেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি চর্বিকেও দুর্বল করে এবং গলে যায় তবে প্রশ্ন হল এর জন্য কতটা জল পান করা দরকার তা আগে জানতে হবে৷
বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ডা. প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি জানিয়েছেন, এটা ঠিক যে শুধুমাত্র জলের  উপস্থিতিতেই শরীরের চর্বি গলতে শুরু করে, তবে এর মানে এই নয় যে সারাদিন শুধু জল পান করা উচিত। কেউ কেউ ওজন কমানোর জন্য রোজা রাখেন এবং এই সময়ে প্রচুর জল পান করেন। এই পদ্ধতি সঠিক নয়। আপনি যদি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি জল পান করেন তবে আপনার কিডনি এত জল বের করতে ব্যর্থ হবে।
বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ডা. প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি জানিয়েছেন, এটা ঠিক যে শুধুমাত্র জলের উপস্থিতিতেই শরীরের চর্বি গলতে শুরু করে, তবে এর মানে এই নয় যে সারাদিন শুধু জল পান করা উচিত। কেউ কেউ ওজন কমানোর জন্য রোজা রাখেন এবং এই সময়ে প্রচুর জল পান করেন। এই পদ্ধতি সঠিক নয়। আপনি যদি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি জল পান করেন তবে আপনার কিডনি এত জল বের করতে ব্যর্থ হবে।
অন্যদিকে, এই অতিরিক্ত জলের কারণে শরীরে সোডিয়াম পাতলা হতে শুরু করবে। এতে শরীরে তরলের ভারসাম্য নষ্ট হবে। এটি হাইপোনেট্রেমিয়া সৃষ্টি করবে। যার কারণে আকস্মিক মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়বে। সুতরাং, আপনার কতটা জল প্রয়োজন তা বোঝা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
অন্যদিকে, এই অতিরিক্ত জলের কারণে শরীরে সোডিয়াম পাতলা হতে শুরু করবে। এতে শরীরে তরলের ভারসাম্য নষ্ট হবে। এটি হাইপোনেট্রেমিয়া সৃষ্টি করবে। যার কারণে আকস্মিক মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়বে। সুতরাং, আপনার কতটা জল প্রয়োজন তা বোঝা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
 প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি জানান, একজন মানুষের প্রতিদিন কতটা জল পান করা উচিত তা নির্ভর করে সে কী ধরনের কাজ করে, তার ওজন কত, সে একজন পুরুষ না নারী এবং তার বয়স কত? যারা বেশি ব্যায়াম করেন, যারা ক্রীড়াবিদ, যারা গরম অঞ্চলে থাকেন, তাদের অবশ্যই বেশি জলের প্রয়োজন ।  তবে যারা অসুস্থ এবং ঠান্ডা অঞ্চলে বাস করেন তাদের অনেকটাই কম জলের প্রয়োজন হবে।
প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি জানান, একজন মানুষের প্রতিদিন কতটা জল পান করা উচিত তা নির্ভর করে সে কী ধরনের কাজ করে, তার ওজন কত, সে একজন পুরুষ না নারী এবং তার বয়স কত? যারা বেশি ব্যায়াম করেন, যারা ক্রীড়াবিদ, যারা গরম অঞ্চলে থাকেন, তাদের অবশ্যই বেশি জলের প্রয়োজন । তবে যারা অসুস্থ এবং ঠান্ডা অঞ্চলে বাস করেন তাদের অনেকটাই কম জলের প্রয়োজন হবে।
আমেরিকান ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড মেডিসিন অনুসারে, পুরুষদের দিনে ১৫ কাপ বা সাড়ে তিন লিটার তরল গ্রহণ করা উচিত। অর্থাৎ, এর মধ্যে জল এবং অন্যান্য জিনিস থেকে প্রাপ্ত জল যেমন জুস বা উদ্ভিজ্জ জল অন্তর্ভুক্ত।
আমেরিকান ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড মেডিসিন অনুসারে, পুরুষদের দিনে ১৫ কাপ বা সাড়ে তিন লিটার তরল গ্রহণ করা উচিত। অর্থাৎ, এর মধ্যে জল এবং অন্যান্য জিনিস থেকে প্রাপ্ত জল যেমন জুস বা উদ্ভিজ্জ জল অন্তর্ভুক্ত।
যেখানে মহিলাদের দৈনিক ২.৭ লিটার তরল প্রয়োজন। তবে এটি একটি নির্দিষ্ট নিয়ম নয়। মানুষের অবস্থা জলের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করে। সাধারণত, একজন সুস্থ মানুষের শরীরে জলের অভাব হলে তিনি তৃষ্ণার্ত হয়ে জল পান করেন। তাই শরীর নিজেই জানে কখন জল পান করা উচিত।
যেখানে মহিলাদের দৈনিক ২.৭ লিটার তরল প্রয়োজন। তবে এটি একটি নির্দিষ্ট নিয়ম নয়। মানুষের অবস্থা জলের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করে। সাধারণত, একজন সুস্থ মানুষের শরীরে জলের অভাব হলে তিনি তৃষ্ণার্ত হয়ে জল পান করেন। তাই শরীর নিজেই জানে কখন জল পান করা উচিত।