Category Archives: লাইফস্টাইল

Pillow: বালিশ জড়িয়ে ঘুমের অভ্যাস! আজই ছাড়ুন…নচেৎ শরীরে দেখা দিতে পারে ভয়ঙ্কর এই সমস্যা

*মুখের যাবতীয় সৌন্দর্য নষ্ট করে দিতে পারে, একটি ব্রণ। তবে এটি শুধু সৌন্দর্যবোধের সমস্যা নয়, বরং রীতিমতো স্বাস্থ্য সমস্যা। তাই ত্বক এবং চুলের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। বেশির ভাগ সময়ই ত্বকে নানা ধরনের গোটা, ফুসকুড়ি দেখা দেয়। কখনও ব্রণও দেখা যায়। ঋতুর উপরও তা নির্ভর করে। এটা কারও কাছেই কাঙ্ক্ষিত নয়। সংগৃহীত ছবি। 
*মুখের যাবতীয় সৌন্দর্য নষ্ট করে দিতে পারে, একটি ব্রণ। তবে এটি শুধু সৌন্দর্যবোধের সমস্যা নয়, বরং রীতিমতো স্বাস্থ্য সমস্যা। তাই ত্বক এবং চুলের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। বেশির ভাগ সময়ই ত্বকে নানা ধরনের গোটা, ফুসকুড়ি দেখা দেয়। কখনও ব্রণও দেখা যায়। ঋতুর উপরও তা নির্ভর করে। এটা কারও কাছেই কাঙ্ক্ষিত নয়। সংগৃহীত ছবি।
*ব্রণ, ফুসকুড়ির অন্যতম কারণ হতে পারে মাথার বালিশটি। অবাক করা হলেও এটাই সত্যি। সংগৃহীত ছবি। 
*ব্রণ, ফুসকুড়ির অন্যতম কারণ হতে পারে মাথার বালিশটি। অবাক করা হলেও এটাই সত্যি। সংগৃহীত ছবি।
*বালিশে ব্যাকটেরিয়া জমে: নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে বালিশের খোলে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হতে পারে। দিনের পর দিন একই চাদর বা বালিশের খোল ব্যবহার করলে ময়লা এবং তেল জমতে জমতে এই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। এই ময়লা থেকে ত্বকে ব্রণ হতে পারে। তাই নিয়মিত বালিশের খোল বা চাদর ধুয়ে ফেলা দরকার। সংগৃহীত ছবি। 
*বালিশে ব্যাকটেরিয়া জমে: নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে বালিশের খোলে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হতে পারে। দিনের পর দিন একই চাদর বা বালিশের খোল ব্যবহার করলে ময়লা এবং তেল জমতে জমতে এই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। এই ময়লা থেকে ত্বকে ব্রণ হতে পারে। তাই নিয়মিত বালিশের খোল বা চাদর ধুয়ে ফেলা দরকার। সংগৃহীত ছবি।
*বাইরে থেকে পোশাক বা বিছানার চাদরের কারণে তাপ, ঘাম বা ব্যাকটেরিয়া আটকে এমন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*বাইরে থেকে পোশাক বা বিছানার চাদরের কারণে তাপ, ঘাম বা ব্যাকটেরিয়া আটকে এমন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*'দ্য সেন্টার ফর ডার্মাটোলজি' কসমেটিক অ্যান্ড লেজার সার্জারির পরিচালক ও প্রতিষ্ঠাতা ডা. ডেভিড ই. ব্যাঙ্কস এর মতে, ব্রণ হয় বার বার মুখ স্পর্শ করার ফলে। বালিশের খোল, বিছানার চাদর নিয়মিত ধোয়া বা বদলানো না হলে পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*’দ্য সেন্টার ফর ডার্মাটোলজি’ কসমেটিক অ্যান্ড লেজার সার্জারির পরিচালক ও প্রতিষ্ঠাতা ডা. ডেভিড ই. ব্যাঙ্কস এর মতে, ব্রণ হয় বার বার মুখ স্পর্শ করার ফলে। বালিশের খোল, বিছানার চাদর নিয়মিত ধোয়া বা বদলানো না হলে পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*আসলে বাইরে থেকে ধুলো আটকে রোমকূপের মুখ বন্ধ করে দিতে পারে। মেকআপ বা হেয়ার স্টাইলিং পণ্য আটকে থেকেও ব্রণ হতে পারে। মেক-আপ পুরোপুরি তুলে না ফেলতে পারলে রোমকূপের মুখ আটকে যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*আসলে বাইরে থেকে ধুলো আটকে রোমকূপের মুখ বন্ধ করে দিতে পারে। মেকআপ বা হেয়ার স্টাইলিং পণ্য আটকে থেকেও ব্রণ হতে পারে। মেক-আপ পুরোপুরি তুলে না ফেলতে পারলে রোমকূপের মুখ আটকে যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*প্রতিদিন মুখ ধোয়া দরকার: ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভাল করে পরিষ্কার করে নেওয়া প্রয়োজন। যতই ক্লান্ত লাগুক না কেন, ঘুমোতে যাওয়ার আগে নন-কমেডোজেনিক ফেসিয়াল ওয়াইপ দিয়ে অন্তত মেকআপ এবং তেল মুছে ফেলা দরকার। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রতিদিন মুখ ধোয়া দরকার: ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভাল করে পরিষ্কার করে নেওয়া প্রয়োজন। যতই ক্লান্ত লাগুক না কেন, ঘুমোতে যাওয়ার আগে নন-কমেডোজেনিক ফেসিয়াল ওয়াইপ দিয়ে অন্তত মেকআপ এবং তেল মুছে ফেলা দরকার। সংগৃহীত ছবি।
*ব্রণর সমস্যা মুখ ছাড়া দেহের অন্য অংশেও দেখা দিতে পারে। সমস্যা বাড়লে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*ব্রণর সমস্যা মুখ ছাড়া দেহের অন্য অংশেও দেখা দিতে পারে। সমস্যা বাড়লে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*নিজের বালিশ এবং বিছানার চাদর নিয়মিত ধুয়ে ফেলা খুব জরুরি। এটি ব্রণ চিকিৎসা সাহায্য করতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*নিজের বালিশ এবং বিছানার চাদর নিয়মিত ধুয়ে ফেলা খুব জরুরি। এটি ব্রণ চিকিৎসা সাহায্য করতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*মুখ যেহেতু শরীরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অঙ্গ তাই এটি পরিষ্কার, মসৃণ ও চকচকে রাখার প্রয়োজন রয়েছে। সেই সঙ্গে ঘুমও স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। পরিষ্কার বিছানায় ঘুমও ভাল হয়। সংগৃহীত ছবি।
*মুখ যেহেতু শরীরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অঙ্গ তাই এটি পরিষ্কার, মসৃণ ও চকচকে রাখার প্রয়োজন রয়েছে। সেই সঙ্গে ঘুমও স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। পরিষ্কার বিছানায় ঘুমও ভাল হয়। সংগৃহীত ছবি।

Health Care: রান্নাঘরের ধোঁয়া হতে পারে মারাত্মক! কোন কোন রোগের জন্ম দেয়? জেনে নিয়ে সতর্ক থাকুন

*COPD অর্থাৎ ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ এমন এক রোগ যা ফুসফুস ও শ্বাসনালীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফলে শ্বাসনালীর পরিসর কমে যায়, শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বাধা পায়। মারাত্মক শ্বাসকষ্টে ভোগেন রোগী। শুধু তাই নয়, শরীরের ক্ষতিকর কার্বন-ডাই-অক্সাইডও বের হতে পারে না ঠিক ভাবে। সংগৃহীত ছবি। 
*COPD অর্থাৎ ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ এমন এক রোগ যা ফুসফুস ও শ্বাসনালীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফলে শ্বাসনালীর পরিসর কমে যায়, শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বাধা পায়। মারাত্মক শ্বাসকষ্টে ভোগেন রোগী। শুধু তাই নয়, শরীরের ক্ষতিকর কার্বন-ডাই-অক্সাইডও বের হতে পারে না ঠিক ভাবে। সংগৃহীত ছবি।
*এই রোগের ক্ষেত্রে অনেক সময়ই কাশির সঙ্গে হলুদ কফ বা শ্লেষ্মা বের হয়। COPD-র প্রধান কারণ ক্ষতিকর ধোঁয়া। নানা ভাবে এই ধোঁয়া শরীরে প্রবেশ করতে পারে। COPD আক্রান্তদের মধ্যে হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং অন্য অনেক রোগের ঝুঁকি বেশি হতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*এই রোগের ক্ষেত্রে অনেক সময়ই কাশির সঙ্গে হলুদ কফ বা শ্লেষ্মা বের হয়। COPD-র প্রধান কারণ ক্ষতিকর ধোঁয়া। নানা ভাবে এই ধোঁয়া শরীরে প্রবেশ করতে পারে। COPD আক্রান্তদের মধ্যে হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং অন্য অনেক রোগের ঝুঁকি বেশি হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*রোগের লক্ষণ: শ্বাস নিতে অসুবিধাই এই রোগের প্রধান লক্ষণ। যে কোনও ভারী কাজ করার সময় রোগীর শ্বাসকষ্ট হতে পারে। প্রচণ্ড কাশির দমক ও বুকে ব্যথাও হয়ে থাকে। দীর্ঘ দিন কাশিতে ভোগা এই রোগের লক্ষণ, প্রচুর শ্লেষ্মাও তৈরি হয়। শ্লেষ্মার রঙ হলুদ, সাদা বা সবুজ হতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*রোগের লক্ষণ: শ্বাস নিতে অসুবিধাই এই রোগের প্রধান লক্ষণ। যে কোনও ভারী কাজ করার সময় রোগীর শ্বাসকষ্ট হতে পারে। প্রচণ্ড কাশির দমক ও বুকে ব্যথাও হয়ে থাকে। দীর্ঘ দিন কাশিতে ভোগা এই রোগের লক্ষণ, প্রচুর শ্লেষ্মাও তৈরি হয়। শ্লেষ্মার রঙ হলুদ, সাদা বা সবুজ হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*COPD রোগীরা প্রায়ই শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে ভোগেন। রোগীর ওজন কমে যেতে পারে, দুর্বল হয়ে পড়েন রোগী। অনেক সময় পা, গোড়ালি এবং উরুতেও ফোলাভাব দেখা দিতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*COPD রোগীরা প্রায়ই শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে ভোগেন। রোগীর ওজন কমে যেতে পারে, দুর্বল হয়ে পড়েন রোগী। অনেক সময় পা, গোড়ালি এবং উরুতেও ফোলাভাব দেখা দিতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*রোগের কারণ: উন্নত ও ধনী দেশগুলিতে সিগারেট-ই COPD-র প্রধান কারণ। ধোঁয়া ক্রমাগত ফুসফুসে প্রবেশ করলে COPD হয়। উন্নয়নশীল দেশগুলিতে COPD-র প্রধান কারণ শরীরের অভ্যন্তরে ক্ষতিকারক ধোঁয়ার প্রবেশ। সংগৃহীত ছবি। 
*রোগের কারণ: উন্নত ও ধনী দেশগুলিতে সিগারেট-ই COPD-র প্রধান কারণ। ধোঁয়া ক্রমাগত ফুসফুসে প্রবেশ করলে COPD হয়। উন্নয়নশীল দেশগুলিতে COPD-র প্রধান কারণ শরীরের অভ্যন্তরে ক্ষতিকারক ধোঁয়ার প্রবেশ। সংগৃহীত ছবি।
*রান্নার সময় যে ধোঁয়া বের হয় এবং সেখানে যদি বায়ু চলাচলের যথেষ্ট ব্যবস্থা না থাকে তাহলে COPD হতে পারে। পাশাপাশি কল-কারখানা নির্গত ধোঁয়াও COPD-র কারণ হতে পারে। সব থেকে বড় কথা এই রোগ বংশগত হতেই পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*রান্নার সময় যে ধোঁয়া বের হয় এবং সেখানে যদি বায়ু চলাচলের যথেষ্ট ব্যবস্থা না থাকে তাহলে COPD হতে পারে। পাশাপাশি কল-কারখানা নির্গত ধোঁয়াও COPD-র কারণ হতে পারে। সব থেকে বড় কথা এই রোগ বংশগত হতেই পারে। সংগৃহীত ছবি।
*ঝুঁকি: যাঁরা যে কোনও ভাবেই হোক অত্যধিক তামাক ব্যবহার করেন, সিগারেট, বিড়ি বা তামাক খান, তাদের COPD রোগের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। এছাড়া হাঁপানি রোগী, রাসায়নিক ও ক্ষতিকর ধুলার কাছাকাছি কাজ করা ব্যক্তি, ঘরোয়া ধোঁয়ায় থাকা ব্যক্তিদেরও ঝুঁকি বেশি। কোনও নিকটাত্মীয়ের COPD থাকলেও আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। সংগৃহীত ছবি। 
*ঝুঁকি: যাঁরা যে কোনও ভাবেই হোক অত্যধিক তামাক ব্যবহার করেন, সিগারেট, বিড়ি বা তামাক খান, তাদের COPD রোগের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। এছাড়া হাঁপানি রোগী, রাসায়নিক ও ক্ষতিকর ধুলার কাছাকাছি কাজ করা ব্যক্তি, ঘরোয়া ধোঁয়ায় থাকা ব্যক্তিদেরও ঝুঁকি বেশি। কোনও নিকটাত্মীয়ের COPD থাকলেও আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। সংগৃহীত ছবি।
*রক্ষার উপায়: কোনও ভাবেই তামাক সেবন করা যাবে না। নিয়মিত ফ্লু ভ্যাকসিন নিতে হবে। ক্ষতিকারক ধোঁয়ার কাছাকাছি যাওয়া যাবে না।বাড়িতে সঠিক বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ধুলো থেকেও বাঁচতে হবে। প্রয়োজনে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*রক্ষার উপায়: কোনও ভাবেই তামাক সেবন করা যাবে না। নিয়মিত ফ্লু ভ্যাকসিন নিতে হবে। ক্ষতিকারক ধোঁয়ার কাছাকাছি যাওয়া যাবে না।বাড়িতে সঠিক বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ধুলো থেকেও বাঁচতে হবে। প্রয়োজনে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। সংগৃহীত ছবি।

Clock Vastu Tips: ছারখার হবে জীবন…! নেমে আসতে পারে চরম অন্ধকার…! ভুলেও ঘরের ‘এই’ দিকের দেওয়ালে রাখবেন না ঘড়ি

বাস্তু অনুযায়ী, বাড়িতে রাখা প্রতিটি জিনিসেরই ইতিবাচক কিংবা নেতিবাচক প্রভাব থাকে ঘরের মানুষগুলির উপর। দেওয়াল ঘড়িও তার ব্যতিক্রম নয়।
বাস্তু অনুযায়ী, বাড়িতে রাখা প্রতিটি জিনিসেরই ইতিবাচক কিংবা নেতিবাচক প্রভাব থাকে ঘরের মানুষগুলির উপর। দেওয়াল ঘড়িও তার ব্যতিক্রম নয়।
বাস্তুবিদদের মতে, ঘরের একটি নির্দিষ্ট দিকে দেওয়াল ঘড়ি রাখলে বসবাসকারীর সৌভাগ্য সহায় হয়। সেই সঙ্গে সুখ-সমৃদ্ধি বর্ষণও হয় জীবনে। তবে ভুল দিকে দেওয়াল ঘড়ি রাখলে জীবনে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, ঘরের কোন দিকে দেওয়াল ঘড়ি ইনস্টল করা উচিত।
বাস্তুবিদদের মতে, ঘরের একটি নির্দিষ্ট দিকে দেওয়াল ঘড়ি রাখলে বসবাসকারীর সৌভাগ্য সহায় হয়। সেই সঙ্গে সুখ-সমৃদ্ধি বর্ষণও হয় জীবনে। তবে ভুল দিকে দেওয়াল ঘড়ি রাখলে জীবনে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, ঘরের কোন দিকে দেওয়াল ঘড়ি ইনস্টল করা উচিত।
বাস্তু সংক্রান্ত নিয়ম:১. বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, ঘরের পূর্ব দিকে দেওয়াল ঘড়ি ইনস্টল করা উচিত। এটাই সবথেকে সেরা। ২. বাড়ির দক্ষিণ দিকে দেওয়াল ঘড়ি ইনস্টল করা হলে তা অশুভ বলে গণ্য করা হয়। এতে জীবনে নেতিবাচকতা নেমে আসে।
বাস্তু সংক্রান্ত নিয়ম:
১. বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, ঘরের পূর্ব দিকে দেওয়াল ঘড়ি ইনস্টল করা উচিত। এটাই সবথেকে সেরা।
২. বাড়ির দক্ষিণ দিকে দেওয়াল ঘড়ি ইনস্টল করা হলে তা অশুভ বলে গণ্য করা হয়। এতে জীবনে নেতিবাচকতা নেমে আসে।
৩. দরজার ঠিক উপরের দিকে ঘড়ি ইনস্টল করা একেবারেই উচিত নয়।৪. বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, শোওয়ার ঘরে বিছানার একেবারে সামনে ঘড়ি লাগানো উচিত নয়। কারণ এর খারাপ প্রভাব থাকে।
৩. দরজার ঠিক উপরের দিকে ঘড়ি ইনস্টল করা একেবারেই উচিত নয়।
৪. বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, শোওয়ার ঘরে বিছানার একেবারে সামনে ঘড়ি লাগানো উচিত নয়। কারণ এর খারাপ প্রভাব থাকে।
৫. এমন কোনও ঘড়ি ব্যবহার করা উচিত নয়, যেখানে সময় প্রকৃত সময়ের তুলনায় দেরিতে চলছে। সঠিক সময় সেট করতে হবে কিংবা সময় কয়েক মিনিট এগিয়ে রাখতে হবে।৬. সেই সঙ্গে ঘড়ির পরিচ্ছন্নতার উপরেও নজর দিতে হবে। কারণ প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, নোংরা ঘড়ি ব্যবহার করলে বাড়িতে ঝগড়াঝাটির উদ্রেক হয়।
৫. এমন কোনও ঘড়ি ব্যবহার করা উচিত নয়, যেখানে সময় প্রকৃত সময়ের তুলনায় দেরিতে চলছে। সঠিক সময় সেট করতে হবে কিংবা সময় কয়েক মিনিট এগিয়ে রাখতে হবে।
৬. সেই সঙ্গে ঘড়ির পরিচ্ছন্নতার উপরেও নজর দিতে হবে। কারণ প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, নোংরা ঘড়ি ব্যবহার করলে বাড়িতে ঝগড়াঝাটির উদ্রেক হয়।
৭. ঘড়ি বন্ধ হয়ে গেল কি না সেদিকটাও দেখতে হবে। কারণ বন্ধ ঘড়ি জীবনে বাধাবিপত্তি ডেকে আনতে পারে।৮. দেওয়াল ঘড়ির কাচ যেন ভেঙে না যায়। সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ৯. বাস্তু অনুযায়ী, নীল, কালো অথবা গেরুয়া রঙের দেওয়াল ঘড়ি ব্যবহার করা উচিত নয়।
৭. ঘড়ি বন্ধ হয়ে গেল কি না সেদিকটাও দেখতে হবে। কারণ বন্ধ ঘড়ি জীবনে বাধাবিপত্তি ডেকে আনতে পারে।
৮. দেওয়াল ঘড়ির কাচ যেন ভেঙে না যায়। সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৯. বাস্তু অনুযায়ী, নীল, কালো অথবা গেরুয়া রঙের দেওয়াল ঘড়ি ব্যবহার করা উচিত নয়।
ঘড়ির মাপ কেমন হওয়া উচিত?ঘড়ি কোথায় ইনস্টল হচ্ছে সেটা তো জরুরিই, তার পাশাপাশি অবশ্য ঘড়ির মাপও যথাযথ হওয়া উচিত। ১. ঘরে পেন্ডুলাম ঘড়ি রাখাকে শুভ বলে গণ্য করা হয়।
ঘড়ির মাপ কেমন হওয়া উচিত?
ঘড়ি কোথায় ইনস্টল হচ্ছে সেটা তো জরুরিই, তার পাশাপাশি অবশ্য ঘড়ির মাপও যথাযথ হওয়া উচিত।

১. ঘরে পেন্ডুলাম ঘড়ি রাখাকে শুভ বলে গণ্য করা হয়।২. ঘরোয়া বিবাদ থাকলে বাড়িতে আট বাহুবিশিষ্ট দেওয়াল ঘড়ি ইনস্টল করতে হয়। ৩. ঘরে সব সময় গোলাকার ঘড়ি রাখা উচিত। এতে অর্থের আগমন ঘটে। সেই সঙ্গে বাচ্চাদের পড়াশোনা এবং ব্যবসা অথবা কাজের উন্নতি হয়।
১. ঘরে পেন্ডুলাম ঘড়ি রাখাকে শুভ বলে গণ্য করা হয়।
২. ঘরোয়া বিবাদ থাকলে বাড়িতে আট বাহুবিশিষ্ট দেওয়াল ঘড়ি ইনস্টল করতে হয়।
৩. ঘরে সব সময় গোলাকার ঘড়ি রাখা উচিত। এতে অর্থের আগমন ঘটে। সেই সঙ্গে বাচ্চাদের পড়াশোনা এবং ব্যবসা অথবা কাজের উন্নতি হয়।
৪. ডিম্বাকৃতি ঘড়িও ঘরে ইনস্টল করা যেতে পারে। পারিবারিক জীবনে এটা শান্তি আর সুখ বয়ে আনে।
৪. ডিম্বাকৃতি ঘড়িও ঘরে ইনস্টল করা যেতে পারে। পারিবারিক জীবনে এটা শান্তি আর সুখ বয়ে আনে।
৫. স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে তিক্ততা বৃদ্ধি পেলে শোওয়ার ঘরে হার্ট শেপের ঘড়ি রাখা উচিত। এতে স্বামী-স্ত্রীর ভালবাসা গভীর হবে।
৫. স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে তিক্ততা বৃদ্ধি পেলে শোওয়ার ঘরে হার্ট শেপের ঘড়ি রাখা উচিত। এতে স্বামী-স্ত্রীর ভালবাসা গভীর হবে।
৬. বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, ঘরে কখনওই ত্রিভুজাকার ঘড়ি ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ঘরে নেতিবাচকতা বাড়ে।
৬. বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, ঘরে কখনওই ত্রিভুজাকার ঘড়ি ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ঘরে নেতিবাচকতা বাড়ে।

 

Viral: রাস্তায় ফুচকা বেচে উপার্জন ১০ লক্ষ টাকা! ভাইরাল পোস্টে চক্ষু চড়কগাছ নেটিজেনদের!

মনের মতো চাকরি খুঁজে পেয়ে তার পর সেখানে থিতু হতে জীবনের বড় অংশ কেটে যায় অধিকাংশেরই৷ সেখানে সোশ্যাল মিডিয়ার একটি পোস্ট চমকে দিয়েছে সকলকে৷ আমন চাওলার ওই ইনস্টা পোস্টে দাবি করা হয়েছে রাস্তায় ঘুরে জিনিস বিক্রির জীবিকায় নাকি কর্পোরেট চাকরির থেকেও বেশি উপার্জন সম্ভব৷ তার জন্য অনুসরণ করতে হবে কিছু বিশেষ বিজনেস আইডিয়া৷ ইনস্টাগ্রামে বলা হয়েছে রাস্তায় ফুচকা বেচেও বছরে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা উপার্জন সম্ভব! ঝড়ের বেগে ভাইরাল হয়েছে এই ইনস্টা পোস্ট৷

সম্প্রতি আমনের এরকমই আরও একটি ইনস্টা পোস্ট ভাইরাল হয়েছে৷ সেখানে দাবি করা হয়েছে ট্রেনের কামরায় ডাল নমকীন বিক্রি করে বছরে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করা যাবে৷ কী করে? সেটাও দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি৷ তাঁর হিসেবে ডাল নমকীন তৈরির খরচ হবে ১৩০০ টাকা৷ সেটা বিক্রি করে পাওয়া যেতে পারে ৩০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত৷ দিনের শেষে হাতে রইল ১৭০০ টাকা৷ তাই আমনের হিসেবমতো প্রতি মাসে ৫১ হাজার টাকা উপার্জন হয়ে যাবে অতি সহজেই৷ তবে হ্যাঁ, প্রথম শর্ত হল, নিজের পড়াশোনা বংশগৌরব-সহ অন্যান্য দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে স্টিলের বালতি হাতে উঠতে হবে লোকাল ট্রেনের কামরায়৷

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by AMAN CHAWLA👑 (@aman_chawla009)

এখানেই শেষ নয়! আমন চাওলার কাছে কর্পোরেট চাকরির তুলনায় স্ট্রিট ফুড বিক্রি সব সময়ই ভাল অপশন৷ প্যাটিস, ছোলে কুলচে, ফুচকা-সহ নানা স্বাদের মুখরোচক খাবার বিক্রির স্টার্ট আপের কথা তিনি বলেছেন৷

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by AMAN CHAWLA👑 (@aman_chawla009)

স্টার্ট আপের নানা আইডিয়া-সহ তাঁর এই ভিডিওগুলি ভাইরাল হতে সময় লাগেনি৷ তবে একইসঙ্গে কমেন্টবক্সে এসেছে চূড়ান্ত সমালোচনা৷ নেটিজেনদের মতে, গুরুত্বপূর্ণ ডিটেলস তিনি উল্লেখ করেন না৷

 

তবে হার মানবার পাত্র তিনি নন৷ দমে না গিয়ে নতুন উৎসাহে পোস্ট করে যান তাঁর মতে এই ধরনে স্টার্ট আপ-ই নতুন প্রজন্মের পরিবারদের আর্থিক সুস্থিতি দিতে পারে৷

Bizarre: উত্তর ইংল্যান্ডে খননকার্যে পাওয়া এই জিনিস নাকি বিশ্বের প্রাচীনতম আদিরসাত্মক খেলনা!

উত্তর ইংল্যান্ডের ভিন্ডোলান্ডা রোমান দুর্গে আবিষ্কৃত কাঠের একটি দণ্ড আসলে সেক্স টয়৷ ঐতিহাসিকদের ধারণা, এটি বিশ্বের প্রাচীনতম সেক্স টয়গুলির একটি৷ ইউরোপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রোমান পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন হল ভিন্ডোলান্ডা৷ বিশেষজ্ঞদের মত, কাঠের তৈরি এই সেক্স টয় প্রাক রোমান যুগের৷

তবে ঐতিহাসিকরা এখনও নিশ্চিত নন এই কাঠের দণ্ডের সঠিক পরিচয় নিয়ে৷ তাঁদের মত, এটা কোনও সৌভাগ্যসূচক জিনিস বা মশলা পেষাইয়ের যন্ত্রাংশও হতে পারে৷ এর আগে মনে করা হয়েছিল এটি জুতো সেলাইয়ের কাজে লাগত৷ কারণ যেখানে এই কাষ্ঠদণ্ড মিলেছে, সেখানে কয়েক ডজন প্রাচীন জুতোও উদ্ধার হয়েছে৷

আরও পড়ুন :  একটা জাম্বো শিঙাড়া ২৫ টাকা! ৭০ বছরের পুরনো দোকানের লোভনীয় স্বাদে মুগ্ধ ভোজনরসিকরা

কাঠের খণ্ডটির দৈর্ঘ্য ১৬ সেন্টিমিটার৷ এর একটি দিক মসৃণ৷ তবে ঘরগৃহস্থালির কাজ নয়৷ পুরাতাত্ত্বিকদের ধারণা, এর ব্যবহার ছিল আরও ঘনিষ্ঠ৷ বার বার ব্যবহার করে একটি দিক মসৃণ হয়ে গিয়েছিল৷ নিউক্যাসল বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার ডক্টর রোব কলিন্সের কথায়, “আমরা জানি প্রাচীন রোমান ও গ্রিকরা যৌনতৃপ্তি পেতে নানা উপায় অনুসরণ করত৷ ভিন্ডোলান্ডা থেকে প্রাপ্ত নিদর্শন তার উদাহরণও হতে পারে৷” তাঁর মতামত সামাজিক মাধ্যমে শেয়ারও করেছেন তিনি৷

 

কলিন্সের মতে, গাছের কচি ডাল ছুরি বা ছোট ব্লেড জাতীয় কিছু দিয়ে চেঁছে এই দণ্ড তৈরি করা হয়েছিল৷ এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অভূতপূর্ব৷ মত এই অভিজ্ঞ পুরাতাত্ত্বিকের৷

Viral Video: মেয়ের পা ধুয়ে দুধ খাচ্ছেন বাবা-মা! কারণ জানলে চমকে যাবেন আপনিও! নিমেষে ভাইরাল ভিডিও

#ভাইরাল ভিডিও : প্রত্যেক সন্তানের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হল পিতামাতার সঙ্গে সম্পর্ক। এটি সবচেয়ে সুন্দর এবং শর্তহীন সম্পর্কগুলির মধ্যে একটি। বাবা-মা এবং তাদের মেয়ের মধ্যে এমনই একটি হৃদয়স্পর্শী বন্ধন একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে যা ভাইরাল হয়েছে। তবে এটিকে অতি নাটকীয় বলে সমালোচনা করেছেন ব্যবহারকারীদের একাংশ। ভিডিওতে দেখা যায়, একটি মেয়ের বাবা-মা তাদের মেয়ের পা দুধ দিয়ে ধুয়ে সেই দুধ পান করছেন।

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন এক ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে যা জন্ম দিয়েছে নতুন বিতর্কের। নিজের মেয়ের পা ধুইয়ে দিচ্ছেন বাবা ও মা। এরপর মেয়ের পা ধোঁয়া দুধ পান করছেন তাঁরা। এমন একটি চমকে দেওয়া কাণ্ড দেখে চোখ কপালে উঠেছে নেটিজেনদের। তাঁরা এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন যা সচরাচর দেখতে পাওয়া যায় না। কিন্তু, তাঁরা এমন কারণে মেয়ের পা ধুইয়ে সেই জল খাচ্ছেন, যা আরও চমকপ্রদ। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিয়ো নিয়ে হইচই শুরু হয়ে গিয়েছে। সকলেই রীতিমতো অবাক তাদের কাণ্ড দেখে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এই ভিডিয়ো শেয়ার করা হয়েছে ট্যুইটারে। @dc_sanjay_jas নামের একটি প্রোফাইল থেকে শেয়ার করা হয়েছে ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োটি। সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, একটি চেয়ারের উপরে বসে রয়েছেন একজন যুবতী। তাঁর পায়ের সামনে বসে রয়েছেন বাবা। তিনি একটি পাত্রের মধ্যে মেয়ের পা রেখে তা ধুইয়ে দিচ্ছেন দুধ এবং জল দিয়ে। বাবা নিজের মেয়ের পা ধুইয়ে দিচ্ছেন ভালো করে। এরপর মা একটি তোয়ালে এনে দেন এবং বাবা সেই তোয়ালে দিয়ে মেয়ের পা মুছে দেন। কিন্তু, সবথেকে চমকে দেওয়া ব্যাপার হল মেয়ের পা ধুইয়ে দেওয়া সেই দুধজল পান করা শুরু করেন বাবা। এরপর মাকেও দেখা যায় সেই দুধজল পান করতে।

এখানেই শেষ নয়, মেয়ের পা ধোঁয়া জল পান করার পরে একটি লাল রঙের জলে মেয়ের পা ডুবিয়ে দেওয়া হয়। এরপর একটি সাদা কাপড়ে মেয়ের পায়ের ছাপ নেওয়া হয়। সাধারণত মেয়েরা যখন বিয়ে করে শ্বশুর বাড়ি যায় তখন এই নিয়ম করা হয়। কিন্তু এমন কাজ কেন করছেন মা-বাবা? সাধারণত কখনও পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই কাজ করতে দেখা যায় কোনও কোনও সন্তানকে। কিন্তু উল্টোটা বেশ চমকপ্রদ নিঃসন্দেহে।  সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিয়ো শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, বিদায়ের আগে মেয়ের পায়ের ছাপ রেখে দিচ্ছে বাবা ও মা। এক নজরে দেখে নিন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিয়ো।

পরনে শাড়ি? নাকি লেহঙ্গা? সৈকতে একঝাঁক বিকিনিসুন্দরীদের মাঝে ভারতীয় সাজে তরুণীর ভিডিও ভাইরাল

সমুদ্রসৈকতে নীল আকাশ আর ফেনিল জলের পাশে বিকিনিসুন্দরীদের দেখতেই অভ্যস্ত আমাদের চোখ ৷ সেই চেনা ছবিই ছিল ৷ হঠাৎই এমন এক ঘটনা ঘটল যা দেখে শুধু দর্শক বা নেটিজেনরা নন, চমকে গেলেন বিকিনিতন্বীরাও ৷ কারণ তাঁদের মাঝ দিয়ে হেঁটে গেলেন আর এক তরুণী ৷ তবে তাঁর পরনে ভারতীয় পোশাক ৷ মাথায় লম্বা ওড়না ৷ কারওর মতে তিনি পরে আছেন শাড়ি ৷ আবার কারওর মতে, তিনি পরে আছেন লেহঙ্গা আর ওড়না ৷

পোশাক যা-ই হোক না কেন, তরুণীর দৃপ্ত ও সপ্রতিভ পদক্ষেপে অভিভূত নেটিজেনরা ৷ বিকিনিদের মাঝে বেমানান তো লাগলই না ৷ বরং নেট দুনিয়ার মত, সকলের নজর কেড়ে নিয়েছেন তিনিই, তাঁর ভারতীয় পোশাকের সাজে ৷ তাঁদের মতে, আপনি বিশ্বের যে প্রান্তেই থাকুন না কেন, আপনার পরিচয় বহন করে স্বদেশের সংস্কৃতি ৷ পোশাক সেই সংস্কৃতির অন্যতম বাহক ৷ ফলে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ভিডিও ভাইরাল হতে সময় লাগেনি ৷

আরও পড়ুন : দোষের মধ্যে গেট খুলতে দেরি! নিরাপত্তারক্ষীকে তীব্র গালিগালাজ করে গ্রেফতার মহিলা, ভাইরাল ভিডিও

সেই ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে বিকিনিসুন্দরীদের মাঝে ভারতীয় সাজে সৈকতে হেঁটে যাচ্ছেন ওই তরুণী ৷ তাঁর পরিচয় বা কোথায় তিনি এই ‘প্রাচ্য পদচারণা’ করেছেন, তা এখনও জানা যায়নি ৷ তবে নেটিজেনদের ধারণা, তিনি ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন বিদেশের কোনও সমুদ্রসৈকতেই ৷ বিকিনিপরিহিতা পর্যটকদের মাঝে তিনি যেন হিসেবের উলটপুরাণ ৷

 

আরও পড়ুন :  করালবদন হিংস্র হাঙরকে খালি হাতে ধরলেন যুবক! নিমেষে ভাইরাল ভিডিও

ট্যুইটারে এখনও পর্যন্ত এই ভিডিওটি ৯৯ হাজারে বেশি ভিউজ পেয়েছে ৷ শেয়ার করা হয়েছে অগণিত বার ৷ পরিস্থিতির চাপে নিজের পছন্দ থেকে সরে না আসার জন্য ওই তরুণীকে বাহবা জানিয়েছেন নেটিজেনরা ৷ তাঁদের মতে তিনি সৎ থেকেছেন নিজের রুচির কাছেই ৷

পাস্তা স্টাফ দিয়ে গোটা মুরগির ভিডিও ভাইরাল হতেই নেটমাধ্যম বিভক্ত দুই দলে

কলকাতা: ইদানিং কালে রান্না করাটা একটি শখে পরিণত হয়েছে৷ মনোবিদরা বলছেন, বহু মানুষ ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষ রান্নাঘরে সময় কাটান চাপ উপশম করতে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে। দশটা-পাঁচটা অফিস করেও, বহু মানুষ বাড়ি ফিরে নিজেদের শখে রান্না করেন নানারকম নতুন এবং আকর্ষণীয় পদ৷ সম্প্রতি, একজন বাড়িতে বাটার চিকেন-দিয়ে ম্যাক এবং পনির তৈরি করেছেন যা নেটমাধ্যমে আলোড়ন সৃষ্টি করে৷ এরপর দিন-দুয়েক আগে অন্য একজন গোটা মুরগি পাস্তা স্টাফ দিয়ে তৈরি করেছেন এবং ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মিশ্র প্রতিক্রিয়া মিলেছে৷

 

View this post on Instagram

 

A post shared by RD Eats (@rd.nation)

ভিডিও ক্লিপটি ইনস্টাগ্রাম রিলে শেয়ার করেছেন হোম শেফ আরডি ইটস নিজেই। খুবই অল্প সময়ের মধ্যে ২.১ মিলিয়ন ভিউজ এবং ৭৩.৮লক্ষ লাইক পেয়েছে। হোম শেফ আরডি ইটস খাবারের নাম দিয়েছেন “চিজি জার্ক পাস্তার সঙ্গে স্টাফড হেনেসি জার্ক কার্নিশ হেনস,”৷ তিনি মূলত দুটি আস্ত মুরগি গ্রিল করেছিলেন এবং তার মধ্যে পাস্তা স্টাফ করেছেন । রান্নাটির প্রতি তার বয়ফ্রেন্ডের প্রতিক্রিয়া শেয়ার করে তিনি ভিডিওতে লিখেছেন, “সে এটিকে ১০/১০ দিয়েছে। প্রায় প্লেটটি পরিষ্কার করে ফেলেছে!”

আরও পড়ুন:  শুধু জেল নয়, অ্যালোভেরা তেলের অঢেল উপকারিতা জেনেও আবাক হবেন

আরও পড়ুন: লিভারের ক্ষতি করলে চলবে না, রোজ তাহলে ঠিক কতটা মদ খাওয়া যেতে পারে?

ট্যুইটার ব্যবহারকারীরা এই খাবার নিয়ে মতামত দিতে গিয়ে দুই দলে বিভক্ত হয়েছে। একদলের বক্তব্য,”এটি একটি অভিশপ্ত ছবি,” আরও একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, “আমি আবার মানবতা নিয়ে সন্দেহ করছি!” তবে আর একদল বিশদে জানতে চেয়েছো এই খাবারটি কীভাবে তৈরি করবেন। “এক প্লেটের জন্য কত,” একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন যখন অন্য একজন বলেছেন, “আমি আনন্দের সাথে এটি খাব।”

এটিই একমাত্র অন্যরকম পাস্তা ভিডিও নয় যা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের আবাক করেছে। সম্প্রতি, পাস্তা সিদ্ধ না করে রান্না করার এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ধারণাটি এসেছে, সরাসরি সস বা ক্রিমে পাস্তা যোগ করা এবং এটিকে একসাথে রান্না করা, যাতে সাময়িক ভাবে সময় কিছুটা বাঁচানো থেকে৷

Viral Video: মালাবদলেই ‘মাস্টার স্ট্রোক’ কনের! কাণ্ড দেখে চক্ষু চড়কগাছ বরের, নেটজগতে তুমুল ভাইরাল

#ভাইরাল ভিডিও: ছেলে হোক বা মেয়ে, সবাই চায় তাদের বিয়ের দিনটিকে বিশেষ করে তুলতে। বিয়ে যেন স্মরণীয় হয় এবং সবাই বিশেষ এই দিনে যেন তাঁকে ভালোবাসা ও আশীর্বাদে ভরিয়ে দেয়। অনেক সময় বিয়েতে বর-কনে এমন কিছু করে বসেন এই বিশেষ দিনে যা ক্যামেরায় বন্দী হয়ে মুহূর্তে আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে শুরু করে। এমনই এক ভাইরাল ভিডিওতে মালাবদলের সময় বরের সামনে কনেকে হাঁটু গেড়ে বসে থাকতে দেখা যায়।

আরও পড়ুন : বিয়ে না করলে হার্টফেলের ঝুঁকি! সমীক্ষা চমকে দেবে, অবিবাহিতরা বেশি হৃদরোগে আক্রান্ত!

ঝাড়খণ্ড প্রশাসনিক পরিষেবার ডেপুটি কালেক্টর সঞ্জয় কুমার সম্প্রতি একটি ভিডিও (বিয়ের ভাইরাল ভিডিও) শেয়ার করেছেন যা দেখে নেটিজেনদের মধ্যে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। এই ভিডিওতে বিশেষ বিষয় হল কনেকে বরের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে থাকতে দেখা যায়। সাধারণত, মালাবদলের মুহূর্তটি বিশেষ করে তুলতে নানা কাণ্ড করতে দেখা যায় বর-কনেকে। কোনও সময় আবার দেখা যায় বর ও কনের বন্ধুরা তাদের কোলে তুলে নিয়ে একে অপরের উপরে তোলার চেষ্টা করে। এমনকি বরকে তাদের হবু কনের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পড়তেও দেখা গিয়েছে কখনও।

আরও পড়ুন : গোলাপও নেই, জামও নেই, তাহলে এই মিষ্টির নাম কেন গোলাপজাম? জানেন আপনি? 

তবে এই মুহূর্তে কিন্তু আমরা যে ভিডিওটির কথা বলছি, তাতে বর তো হাঁটু গেড়ে বসেই ছিলেন তার পাশাপাশি কনেও বসে পড়েছেন হাঁটু মুড়ে। বিয়ের অনুষ্ঠানের মালাবদলের এই মুহূর্ত ভিডিওতে সোশ্যাল মিডিয়াতে দারুণভাবে ভাইরাল হয়েছে। দেখা যায়, প্রথমে বর হাঁটু গেড়ে বসে পড়েন, পরে আবার কনেও তার সামনে মাথা নত হন। তারপর বর আলতো করে তাকে মালা পরিয়ে দেন।

এই ভিডিওটি ৩৩ হাজারের বেশি ভিউ পেয়েছে এবং অনেকেই এটি শেয়ারও করেছে। ভিডিওটি দেখে অনেকেই তাদের মতামত দিয়েছেন। একজন লিখেছেন- “সুন্দর, যেখানে একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধার সঙ্গে এক সম্পর্ক শুরু করতে চলেছে ওরা, এই সম্পর্কটি সুন্দর এবং সেই সঙ্গে চিরকালীন।” তবে একদিকে যেমন নেটিজেনদের একাংশ মেয়েটির প্রশংসা করছে, অন্যদিকে কেউ কেউ তাদের নিয়ে ঠাট্টাও করছে। একজন লিখেছেন- “ছেলেটি নম্র, মেয়েটি অতি নম্র,পরে কী হয় সেটাই দেখার।” একই সঙ্গে আরেকজন বলেন- ‘দাঁড়িয়েও তো মালা পরস্পরকে শান্তিতেই পরাতে পারতেন।”

History of High Heels: নারী নয় বরং পুরুষদের জন্যই তৈরি হয়েছিল হাই হিল জুতো! অবাক করবে হাই হিলের ইতিহাস

Origin of High Heels: জুতো এবং আরও বিশেষ করে হিলওয়ালা জুতো এখন ফ্যাশনের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় অংশ হয়ে উঠেছে। পেনসিল হিল হোক বা ফ্ল্যাট হিল, উচ্চতা বাড়িয়ে তোলা এই হাই হিলের চাহিদা সবসময়ই তুঙ্গে থাকে। ফ্যাশন দুনিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ এই জুতো। তবে জানলে অবাক হবেন, হিলওয়ায়া জুতো কিন্তু মহিলাদের জন্য নয়, মূলত পুরুষদের জন্যই ডিজাইন করা হয়েছিল।

হাই হিলের জন্মের উত্স খুঁজতে হলে যেতে হবে ১৫ শতকের পারস্যে বা আধুনিককালের ইরানে। ঐতিহাসিকরা জানিয়েছেন, মূলত সৈন্যরা তাদের পা রক্ষা করতে সাহায্য করার জন্য হাই হিল পরত। সেই সময়ে ঘোড়াই ছিল প্রাথমিক বা একমাত্র পরিবহণের মাধ্যম। শুধু তাই নয়, সামরিক অভিযানের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল ঘোড়া। তাই ঘোড়ায় চড়ে যাতায়াত বা যুদ্ধ দুইয়ের উদ্দেশ্যেই হাই হিল পরা পুরুষদের জন্য আবশ্যিক হয়ে ওঠে। হাই হিল পুরুষদের পা আটকে রাখতে সাহায্য করত এবং পাদানিতে দাঁড়ানোর প্রয়োজন হলে ভারসাম্যও বজায় রাখত।

আরও পড়ুন- এবার বদলে যেতে চলেছে লখনউয়ের নাম? নতুন নাম নিয়ে যোগীর ট্যুইটে শুরু জোর জল্পনা!

পারস্যের লোকজন যখন ইউরোপে পাড়ি দেয় তাঁদের সঙ্গেই হিল জুতোর ব্যবহারও ইউরোপের সংস্কৃতিতে ঢুকে পড়ে। ডেইলি আর্ট ম্যাগাজিনের মতে, বাটা শু মিউজিয়ামের পরিচালক এবং সিনিয়র কিউরেটর এলিজাবেথ সেমেলহ্যাক জানিয়েছেন, পশ্চিম ইউরোপের বিভিন্ন দেশ এবং পারস্যের শাসক শাহ আব্বাসের (১৫৮৮-১৬২৯) এর মধ্যে মিত্রতার পর ১৬ শতকে ইউরোপীয় পুরুষদের মধ্যে হাই হিলের ব্যবহার জনপ্রিয় হয়। সেই সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অশ্বারোহী বাহিনী ছিল শাহ আব্বাসের এবং সৈন্য ও যুদ্ধের সঙ্গে যোগাযোগের কারণে হাই হিলকে বেশ পুরুষালি হিসেবে দেখা হত সেই সময়।

মধ্যযুগের অনেক চিত্রশিল্পেই দেখা যায় পুরুষ অভিজাতরা উঁচু হিল পরতেন যাতে তাঁদের আরও লম্বা এবং আরও শক্তিশালী দেখায়। Hyacinthe Rigaud-এর আঁকা পঞ্চদশ লুইয়ের প্রতিকৃতিতে দেখা যায় একটি কমলা রঙের ব্লক হিল জুতো পরে লম্বা হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন তিনি। ভেনিস এবং ইতালিতেও পুরুষ অভিজাতরা হাই হিল পছন্দ করতেন।

আরও পড়ুন- দেখুন ভিডিও: ছেড়ে গিয়েছে মা, কুকুরের কাছে বড় হচ্ছে বাঘের তিন ছানা!

তবে আধুনিককালে হিলের ব্যবহার বদলেছে। ফ্যাশনের একটি অপরিহার্য অঙ্গ হাই হিল। রিহানা, কিম কার্দাশিয়ান, বেলা হাদিদ এবং ইরিনা শাইকের মতো সেলিব্রিটিদের হাত ধরে ২০২২ সালে ফ্যাশনে ফিরেছে স্ট্র্যাপি হিল। স্কোয়ার-টো স্যান্ডেলের জনপ্রিয়তার কৃতিত্ব জুতো ডিজাইনার আমিনা মুয়াদ্দির। আর আরাম চাইলে ব্লক হিলও হতে পারে আপনার জন্য সেরা।