সাধারণ একটি ‘ফলে’ ৫ উপকারিতা

Health Tips: সাধারণ একটি ‘ফলে’ ৫ উপকারিতা! শরীরের শক্তি বিশাল, ব্রেন দৌড়বে কম্পিউটারের মতো

প্রকৃতিতে পাওয়া যায় এমন প্রতিটি ফলই কম কিংবা বেশি উপকারী। তবে বিশেষ ধরনের এই ফল খেতে দারুন সুস্বাদু। এছাড়াও এই ফলের মধ্যে উপকারিতা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। খেতে দারুণ মিষ্টি হয়ে থাকে এই ফল। এছাড়াও এতে পুষ্টিগুণ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। বিশেষ এই ফলের নাম আতা ফল।
প্রকৃতিতে পাওয়া যায় এমন প্রতিটি ফলই কম কিংবা বেশি উপকারী। তবে বিশেষ ধরনের এই ফল খেতে দারুন সুস্বাদু। এছাড়াও এই ফলের মধ্যে উপকারিতা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। খেতে দারুণ মিষ্টি হয়ে থাকে এই ফল। এছাড়াও এতে পুষ্টিগুণ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। বিশেষ এই ফলের নাম আতা ফল।
আতা ফল থেকে পাওয়া যায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন (C, B6, A), থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড।
আতা ফল থেকে পাওয়া যায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন (C, B6, A), থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড।
কোচবিহারের এক অভিজ্ঞ চিকিৎসক অসীম জানান, 'আতায় রয়েছে ভিটামিন C একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেল থেকে মুক্তি দিতে পারে। ফ্রি র‌্যাডিকেল কোষের ক্ষতি, বার্ধক্য ও ক্যানসারের জন্য দায়ী। যদি কারও দুধের খাবারে অ্যালার্জি থাকে। তবে আতা হতে পারে দুর্দান্ত বিকল্প। কারণ এতে দুধের সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে।'
কোচবিহারের এক অভিজ্ঞ চিকিৎসক অসীম জানান, ‘আতায় রয়েছে ভিটামিন C একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেল থেকে মুক্তি দিতে পারে। ফ্রি র‌্যাডিকেল কোষের ক্ষতি, বার্ধক্য ও ক্যানসারের জন্য দায়ী। যদি কারও দুধের খাবারে অ্যালার্জি থাকে। তবে আতা হতে পারে দুর্দান্ত বিকল্প। কারণ এতে দুধের সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে।’
এছাড়া প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে আতায়। তাই এই ফল নিয়মিত খেলে রক্তশূন্যতা দূরে থাকে।ভিটামিন B6 এর চমৎকার উৎস আতা। আর ভিটামিন বি ৬ সেরোটোনিন এবং ডোপামিনসহ নিউরোট্রান্সমিটার বা হ্যাপি হরমোন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আতায় রয়েছে পলিফেনলিক যৌগ। এটি কার্ডিও ভাসকুলার সমস্যার বেশকিছু দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
এছাড়া প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে আতায়। তাই এই ফল নিয়মিত খেলে রক্তশূন্যতা দূরে থাকে।ভিটামিন B6 এর চমৎকার উৎস আতা। আর ভিটামিন বি ৬ সেরোটোনিন এবং ডোপামিনসহ নিউরোট্রান্সমিটার বা হ্যাপি হরমোন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আতায় রয়েছে পলিফেনলিক যৌগ। এটি কার্ডিও ভাসকুলার সমস্যার বেশকিছু দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
তিনি আরও জানান, "চোখ ভাল রাখতে সহায়তা করে আতা। এতে রয়েছে লুটেইন ও রিবোফ্লাভিন নামের ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা চোখের প্রধান অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলো মধ্যে একটি। তাই চোখে ছানি পড়া ও দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া সংক্রান্ত সমস্যাকে খুব সহজে দূরে রাখতে পারে আতা।'

তিনি আরও জানান, “চোখ ভাল রাখতে সহায়তা করে আতা। এতে রয়েছে লুটেইন ও রিবোফ্লাভিন নামের ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা চোখের প্রধান অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলো মধ্যে একটি। তাই চোখে ছানি পড়া ও দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া সংক্রান্ত সমস্যাকে খুব সহজে দূরে রাখতে পারে আতা।’
আতায় থাকা পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আতা প্রচুর ফাইবার বা আঁশ সমৃদ্ধ। ফলে আতা নিয়মিত নিয়মিত খেলে হজমের সমস্যা দূরে থাকে।
আতায় থাকা পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আতা প্রচুর ফাইবার বা আঁশ সমৃদ্ধ। ফলে আতা নিয়মিত নিয়মিত খেলে হজমের সমস্যা দূরে থাকে।
আতা ফল থেকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-A পাওয়া যায়। এই ভিটামিন ত্বক ও চুলের জন্য বেশ উপকারী। এছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে পারে আতা ফলে থাকা ভিটামিন-C। তবে এলার্জিতে আক্রান্ত মানুষেরা আশা ফলের বীজ কিংবা খোসা খাবেন না।
আতা ফল থেকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-A পাওয়া যায়। এই ভিটামিন ত্বক ও চুলের জন্য বেশ উপকারী। এছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে পারে আতা ফলে থাকা ভিটামিন-C। তবে এলার্জিতে আক্রান্ত মানুষেরা আশা ফলের বীজ কিংবা খোসা খাবেন না।

Sarthak Pandit