Tag Archives: Custard Apple

Custard Apple Side Effects: ব্লাড সুগারের যম…! যৌবন ধরে রাখার জাদুকাঠি! হাজার উপকারী হলেও ভুলেও আতা খাবেন না এঁরা, বীজও বিষাক্ত! জানুন কাদের জন্য চরম ক্ষতিকর

ফল খাওয়া শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী৷ ছোট থেকে বড় সব বয়সের মানুষেরই মরশুমি ফল খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ৷ তেমনই একটি ফল হল আতা৷ এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যা শরীর থেকে ক্ষতিকর জীবাণু দূরে রাখতে সাহায্য করে।
ফল খাওয়া শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী৷ ছোট থেকে বড় সব বয়সের মানুষেরই মরশুমি ফল খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ৷ তেমনই একটি ফল হল আতা৷ এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যা শরীর থেকে ক্ষতিকর জীবাণু দূরে রাখতে সাহায্য করে।
এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, মেথিওনিনের মতো পুষ্টি উপাদানগুলি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। তবে চিকিৎসকরা বলেন এটি সামান্য পরিমাণে খেতে হবে। অন্যথায় কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। যা শরীরের জন্য বড় ক্ষতি৷
এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, মেথিওনিনের মতো পুষ্টি উপাদানগুলি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। তবে চিকিৎসকরা বলেন এটি সামান্য পরিমাণে খেতে হবে। অন্যথায় কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। যা শরীরের জন্য বড় ক্ষতি৷
ড. নিত্যানন্দ ত্রিপাঠী বলেন, আতার মধ্যে হাজারও গুণ থাকলেও এই ফল সবার জন্য মোটেই উপকারী নয়৷ এই ফল খেলে কারোর কারোর অ্যালার্জি হয়। কেউ কেউ এই ফল খাওয়ার পর চুলকানির সমস্যায় ভোগেন। মানসিকভাবে বিরক্ত থাকেন যারা,তাদের আতা না খাওয়াই ভাল।
ড. নিত্যানন্দ ত্রিপাঠী বলেন, আতার মধ্যে হাজারও গুণ থাকলেও এই ফল সবার জন্য মোটেই উপকারী নয়৷ এই ফল খেলে কারোর কারোর অ্যালার্জি হয়। কেউ কেউ এই ফল খাওয়ার পর চুলকানির সমস্যায় ভোগেন। মানসিকভাবে বিরক্ত থাকেন যারা,তাদের আতা না খাওয়াই ভাল।
আতায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে৷ তবে এটি বেশি খেলে ফোলাভাব অনুভব করতে পারেন৷ তীব্র পেটে ব্যথা। আবার কখনও কখনও গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগের দিকে পরিচালিত করে। কেউ কেউ ডায়রিয়ার সমস্যাতেও ভুগতে পারেন।
আতায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে৷ তবে এটি বেশি খেলে ফোলাভাব অনুভব করতে পারেন৷ তীব্র পেটে ব্যথা। আবার কখনও কখনও গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগের দিকে পরিচালিত করে। কেউ কেউ ডায়রিয়ার সমস্যাতেও ভুগতে পারেন।
ড.নিত্যানন্দ ত্রিপাঠী বলেন, আতা ফল স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী হলেও এর বীজ খুবই বিষাক্ত। তাই ভুল করেও বীজ গিলে ফেলবেন না৷ এই ফলের বীজে থাকা কিছু যৌগ স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক খারাপ প্রভাব ফেলে।
ড.নিত্যানন্দ ত্রিপাঠী বলেন, আতা ফল স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী হলেও এর বীজ খুবই বিষাক্ত। তাই ভুল করেও বীজ গিলে ফেলবেন না৷ এই ফলের বীজে থাকা কিছু যৌগ স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক খারাপ প্রভাব ফেলে।
অ্যানোনাসিন নামক টক্সিন থাকায় এটি নার্ভের সমস্যা সৃষ্টি করে। যারা এই রোগের ওষুধ খান তারা এই ফলটি খেলে তাদের রক্তচাপ হঠাৎ করে কমে যায়। কারোর কারোর আবার চোখ লাল হয়ে জলও পড়তে পারে।
অ্যানোনাসিন নামক টক্সিন থাকায় এটি নার্ভের সমস্যা সৃষ্টি করে। যারা এই রোগের ওষুধ খান তারা এই ফলটি খেলে তাদের রক্তচাপ হঠাৎ করে কমে যায়। কারোর কারোর আবার চোখ লাল হয়ে জলও পড়তে পারে।
আতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। এই কারণে, কিছু লোক বমি বমি ভাব অনুভব করতে পারে। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা এবং প্রদাহও হতে পারে।
আতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। এই কারণে, কিছু লোক বমি বমি ভাব অনুভব করতে পারে। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা এবং প্রদাহও হতে পারে।
ড.নিত্যানন্দ ত্রিপাঠী আরও বলেন, ঠান্ডা আবহাওয়ায় এই ফল খেলে সর্দি-কাশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এগুলো ক্যালোরি সমৃদ্ধ। এর ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। গর্ভবতী মহিলাদের যতটা সম্ভব কম খাওয়া উচিত। ভুলবশত পাকস্থলীতে বীজ ঢুকলে গর্ভপাতের ঝুঁকিও থাকে। যারা স্থূলতায় ভুগছেন তাদের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই খাওয়া উচিত।
ড.নিত্যানন্দ ত্রিপাঠী আরও বলেন, ঠান্ডা আবহাওয়ায় এই ফল খেলে সর্দি-কাশি হওয়ার সম্ভাবন থাকে। এগুলো ক্যালোরি সমৃদ্ধ। এর ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। গর্ভবতী মহিলাদের যতটা সম্ভব কম খাওয়া উচিত। ভুলবশত পাকস্থলীতে বীজ ঢুকলে গর্ভপাতের ঝুঁকিও থাকে। যারা স্থূলতায় ভুগছেন তাদের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই খাওয়া উচিত।

Joint Pain & Anemia Control Tips: গাঁটে গাঁটে ব্যথা? অ্যানিমিয়ায় ধুঁকছেন? অব্যর্থ আতা! তবে উপকারিতায় ঠাসা এই ফল খেতে পারবেন না শুধু এঁরা

বর্ষা শেষের দিকে এগোচ্ছে৷ এ সময় বাজারে প্রচুর পরিমাণে আতা বিক্রি হয়৷ অল্প সময়ের জন্য থাকে বলে এই মরশুমি ফলের দামও হয় বেশি৷ সুস্বাদু এই ফলের গুণ জানলে চমকে যাবেন৷ বলছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷
বর্ষা শেষের দিকে এগোচ্ছে৷ এ সময় বাজারে প্রচুর পরিমাণে আতা বিক্রি হয়৷ অল্প সময়ের জন্য থাকে বলে এই মরশুমি ফলের দামও হয় বেশি৷ সুস্বাদু এই ফলের গুণ জানলে চমকে যাবেন৷ বলছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷

 

ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বেশি থাকে আতায়৷ স্ক্যাল্পে সেবাম উৎপাদন নিয়ন্ত্রিত হয়৷ চুল ঝলমলে হয়৷ কমে যায় চুল পড়ার সমস্যাও৷ ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকায় আতার খাদ্যগুণে মজবুত হয় পেশি৷ কমে যায় জয়েন্ট পেন বা গাঁটের ব্যথা৷
ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বেশি থাকে আতায়৷ স্ক্যাল্পে সেবাম উৎপাদন নিয়ন্ত্রিত হয়৷ চুল ঝলমলে হয়৷ কমে যায় চুল পড়ার সমস্যাও৷ ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকায় আতার খাদ্যগুণে মজবুত হয় পেশি৷ কমে যায় জয়েন্ট পেন বা গাঁটের ব্যথা৷

 

ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট বেশিমাত্রায় থাকে বলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় আতায়৷ সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাও বাড়ে৷ প্রচুর ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে আতা৷ সুস্বাদু এই ফলে প্রচুর পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আছে৷ তাই উচ্চরক্তচাপ রোগীদের ক্ষেত্রে আতা কার্যকর৷
ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট বেশিমাত্রায় থাকে বলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় আতায়৷ সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাও বাড়ে৷ প্রচুর ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে আতা৷ সুস্বাদু এই ফলে প্রচুর পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আছে৷ তাই উচ্চরক্তচাপ রোগীদের ক্ষেত্রে আতা কার্যকর৷

 

এই ফলে ক্যালরি বেশি, তাই ডায়েটিং-এর ক্ষেত্রে একবারে পুরোটা না খেয়ে আংশিক আতা খাওয়াই ভাল৷আতায় প্রচুর আয়রন আছে৷ ফলে শরীরে হিমোগ্লোবিন মাত্রা বাড়ানোর জন্যও এই ফল কার্যকর৷
এই ফলে ক্যালরি বেশি, তাই ডায়েটিং-এর ক্ষেত্রে একবারে পুরোটা না খেয়ে আংশিক আতা খাওয়াই ভাল৷আতায় প্রচুর আয়রন আছে৷ ফলে শরীরে হিমোগ্লোবিন মাত্রা বাড়ানোর জন্যও এই ফল কার্যকর৷

 

চোখ এবং মস্তিষ্ক, দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই দুই অঙ্গের সুস্থতার ক্ষেত্রে আতা উপকারী৷ আলসার দূর করে৷ গ্যাস অম্বলের সমস্যাতেও উপকারী আতা৷ মাইক্রোনিউট্রিয়েন্স থাকার কারণে আতা খেলে পেলব হয় ত্বকও ৷
চোখ এবং মস্তিষ্ক, দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই দুই অঙ্গের সুস্থতার ক্ষেত্রে আতা উপকারী৷ আলসার দূর করে৷ গ্যাস অম্বলের সমস্যাতেও উপকারী আতা৷ মাইক্রোনিউট্রিয়েন্স থাকার কারণে আতা খেলে পেলব হয় ত্বকও ৷

 

Health Tips: সাধারণ একটি ‘ফলে’ ৫ উপকারিতা! শরীরের শক্তি বিশাল, ব্রেন দৌড়বে কম্পিউটারের মতো

প্রকৃতিতে পাওয়া যায় এমন প্রতিটি ফলই কম কিংবা বেশি উপকারী। তবে বিশেষ ধরনের এই ফল খেতে দারুন সুস্বাদু। এছাড়াও এই ফলের মধ্যে উপকারিতা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। খেতে দারুণ মিষ্টি হয়ে থাকে এই ফল। এছাড়াও এতে পুষ্টিগুণ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। বিশেষ এই ফলের নাম আতা ফল।
প্রকৃতিতে পাওয়া যায় এমন প্রতিটি ফলই কম কিংবা বেশি উপকারী। তবে বিশেষ ধরনের এই ফল খেতে দারুন সুস্বাদু। এছাড়াও এই ফলের মধ্যে উপকারিতা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। খেতে দারুণ মিষ্টি হয়ে থাকে এই ফল। এছাড়াও এতে পুষ্টিগুণ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। বিশেষ এই ফলের নাম আতা ফল।
আতা ফল থেকে পাওয়া যায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন (C, B6, A), থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড।
আতা ফল থেকে পাওয়া যায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন (C, B6, A), থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড।
কোচবিহারের এক অভিজ্ঞ চিকিৎসক অসীম জানান, 'আতায় রয়েছে ভিটামিন C একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেল থেকে মুক্তি দিতে পারে। ফ্রি র‌্যাডিকেল কোষের ক্ষতি, বার্ধক্য ও ক্যানসারের জন্য দায়ী। যদি কারও দুধের খাবারে অ্যালার্জি থাকে। তবে আতা হতে পারে দুর্দান্ত বিকল্প। কারণ এতে দুধের সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে।'
কোচবিহারের এক অভিজ্ঞ চিকিৎসক অসীম জানান, ‘আতায় রয়েছে ভিটামিন C একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেল থেকে মুক্তি দিতে পারে। ফ্রি র‌্যাডিকেল কোষের ক্ষতি, বার্ধক্য ও ক্যানসারের জন্য দায়ী। যদি কারও দুধের খাবারে অ্যালার্জি থাকে। তবে আতা হতে পারে দুর্দান্ত বিকল্প। কারণ এতে দুধের সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে।’
এছাড়া প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে আতায়। তাই এই ফল নিয়মিত খেলে রক্তশূন্যতা দূরে থাকে।ভিটামিন B6 এর চমৎকার উৎস আতা। আর ভিটামিন বি ৬ সেরোটোনিন এবং ডোপামিনসহ নিউরোট্রান্সমিটার বা হ্যাপি হরমোন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আতায় রয়েছে পলিফেনলিক যৌগ। এটি কার্ডিও ভাসকুলার সমস্যার বেশকিছু দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
এছাড়া প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে আতায়। তাই এই ফল নিয়মিত খেলে রক্তশূন্যতা দূরে থাকে।ভিটামিন B6 এর চমৎকার উৎস আতা। আর ভিটামিন বি ৬ সেরোটোনিন এবং ডোপামিনসহ নিউরোট্রান্সমিটার বা হ্যাপি হরমোন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আতায় রয়েছে পলিফেনলিক যৌগ। এটি কার্ডিও ভাসকুলার সমস্যার বেশকিছু দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
তিনি আরও জানান, "চোখ ভাল রাখতে সহায়তা করে আতা। এতে রয়েছে লুটেইন ও রিবোফ্লাভিন নামের ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা চোখের প্রধান অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলো মধ্যে একটি। তাই চোখে ছানি পড়া ও দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া সংক্রান্ত সমস্যাকে খুব সহজে দূরে রাখতে পারে আতা।'

তিনি আরও জানান, “চোখ ভাল রাখতে সহায়তা করে আতা। এতে রয়েছে লুটেইন ও রিবোফ্লাভিন নামের ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা চোখের প্রধান অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলো মধ্যে একটি। তাই চোখে ছানি পড়া ও দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া সংক্রান্ত সমস্যাকে খুব সহজে দূরে রাখতে পারে আতা।’
আতায় থাকা পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আতা প্রচুর ফাইবার বা আঁশ সমৃদ্ধ। ফলে আতা নিয়মিত নিয়মিত খেলে হজমের সমস্যা দূরে থাকে।
আতায় থাকা পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আতা প্রচুর ফাইবার বা আঁশ সমৃদ্ধ। ফলে আতা নিয়মিত নিয়মিত খেলে হজমের সমস্যা দূরে থাকে।
আতা ফল থেকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-A পাওয়া যায়। এই ভিটামিন ত্বক ও চুলের জন্য বেশ উপকারী। এছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে পারে আতা ফলে থাকা ভিটামিন-C। তবে এলার্জিতে আক্রান্ত মানুষেরা আশা ফলের বীজ কিংবা খোসা খাবেন না।
আতা ফল থেকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-A পাওয়া যায়। এই ভিটামিন ত্বক ও চুলের জন্য বেশ উপকারী। এছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে পারে আতা ফলে থাকা ভিটামিন-C। তবে এলার্জিতে আক্রান্ত মানুষেরা আশা ফলের বীজ কিংবা খোসা খাবেন না।

Sarthak Pandit