ভারতের জন্য খারাপ খবর

Rain: ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর! বৃষ্টি নিয়ে মাথায় হাত বিজ্ঞানীদের, আর কয়েক বছরেই বদলে যাবে ২ লক্ষ বর্গমিটার এলাকা

ধুধু বালুপ্রান্তর হয়ে পড়ে আছে ২ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। শত শত বছর ধরে। যার সিংহভাগই রয়েছে ভারতের মধ্যে। বাকিটা রয়েছে পাকিস্তানে। ভারতের থর মরুভূমি এমন এক মরু প্রান্তর যেখানে মাইলের পর মাইল বালি আর বালি।
ধুধু বালুপ্রান্তর হয়ে পড়ে আছে ২ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। শত শত বছর ধরে। যার সিংহভাগই রয়েছে ভারতের মধ্যে। বাকিটা রয়েছে পাকিস্তানে। ভারতের থর মরুভূমি এমন এক মরু প্রান্তর যেখানে মাইলের পর মাইল বালি আর বালি।
সম্প্রতি ‘আর্থস ফিউচার’ নামে পত্রিকায় প্রকাশিত নতুন এক গবেষণায় এমনটাই দাবি করা হয়েছে। গবেষকরা বলছেন, ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন মরুভূমির বিস্তৃত হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি ‘আর্থস ফিউচার’ নামে পত্রিকায় প্রকাশিত নতুন এক গবেষণায় এমনটাই দাবি করা হয়েছে। গবেষকরা বলছেন, ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন মরুভূমির বিস্তৃত হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
ভারতের সেই বিশ্ববিখ্যাত মরুভূমি থর আর বালির প্রান্তর থাকবে না। বালি উধাও হয়ে ২ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার এলাকা ভরে যাবে সবুজে। সবুজ অরণ্য বিরাজ করবে। কবে হবে সেই ম্যাজিক, কেনই বা বদলে যাবে এই অনন্ত বালির মরুভূমি।
ভারতের সেই বিশ্ববিখ্যাত মরুভূমি থর আর বালির প্রান্তর থাকবে না। বালি উধাও হয়ে ২ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার এলাকা ভরে যাবে সবুজে। সবুজ অরণ্য বিরাজ করবে। কবে হবে সেই ম্যাজিক, কেনই বা বদলে যাবে এই অনন্ত বালির মরুভূমি।
আগামী শতাব্দীর মধ্যে অরণ্যে পরিণত হতে পারে থর মরুভূমি। থর মরুভূমি ভারতের রাজস্থান ও পাকিস্তানের পাঞ্জাব ও সিন্ধু প্রদেশে বিস্তৃত। দুই লাখ বর্গকিলোমিটারের বেশি এলাকাজুড়ে বিস্তৃত মরুভূমিটি বিশ্বের ২০তম। এ ছাড়া উষ্ণ উপক্রান্তীয় মরুভূমির তালিকায় এটি নবম।
আগামী শতাব্দীর মধ্যে অরণ্যে পরিণত হতে পারে থর মরুভূমি। থর মরুভূমি ভারতের রাজস্থান ও পাকিস্তানের পাঞ্জাব ও সিন্ধু প্রদেশে বিস্তৃত। দুই লাখ বর্গকিলোমিটারের বেশি এলাকাজুড়ে বিস্তৃত মরুভূমিটি বিশ্বের ২০তম। এ ছাড়া উষ্ণ উপক্রান্তীয় মরুভূমির তালিকায় এটি নবম।
বেশ কিছু গবেষণায় অনুমান করা হয়েছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে পৃথিবীর মরুভূমিগুলো আরও বিস্তৃত হবে। গবেষকদের অনুমান, ২০৫০ সালের মধ্যে বছরে ছয় হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তন বাড়বে সাহারা মরুভূমির।
বেশ কিছু গবেষণায় অনুমান করা হয়েছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে পৃথিবীর মরুভূমিগুলো আরও বিস্তৃত হবে। গবেষকদের অনুমান, ২০৫০ সালের মধ্যে বছরে ছয় হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তন বাড়বে সাহারা মরুভূমির।
পর্যবেক্ষণ ও জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণের মাধ্যমে গবেষক দলটি দেখতে পেয়েছে, ১৯০১ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের আধা শুষ্ক অঞ্চলে গড় বৃষ্টিপাত ১০ থেকে ৫০ শতাংশ বেড়েছে। মাঝারি ধরনের গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন পরিস্থিতি বিবেচনায় নিলে বৃষ্টিপাত ৫০ থেকে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে।
পর্যবেক্ষণ ও জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণের মাধ্যমে গবেষক দলটি দেখতে পেয়েছে, ১৯০১ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের আধা শুষ্ক অঞ্চলে গড় বৃষ্টিপাত ১০ থেকে ৫০ শতাংশ বেড়েছে। মাঝারি ধরনের গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন পরিস্থিতি বিবেচনায় নিলে বৃষ্টিপাত ৫০ থেকে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে।
গবেষণায় ইঙ্গিত করা হয়েছে, ভারতে মৌসুমি বায়ুর পূর্বমুখী স্থানান্তর দেশটির পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চলের শুষ্কতার অন্যতম কারণ। ঐতিহাসিকভাবে এই অঞ্চল বর্ষাকালে সমৃদ্ধ ছিল, যে কারণে গড়ে উঠেছিল সিন্ধু সভ্যতা। কিন্তু বর্ষার পশ্চিম দিকে সম্প্রসারিত হলে আর্দ্র মৌসুমি জলবায়ুতে পরিণত হবে ভারতের পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চল।
গবেষণায় ইঙ্গিত করা হয়েছে, ভারতে মৌসুমি বায়ুর পূর্বমুখী স্থানান্তর দেশটির পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চলের শুষ্কতার অন্যতম কারণ। ঐতিহাসিকভাবে এই অঞ্চল বর্ষাকালে সমৃদ্ধ ছিল, যে কারণে গড়ে উঠেছিল সিন্ধু সভ্যতা। কিন্তু বর্ষার পশ্চিম দিকে সম্প্রসারিত হলে আর্দ্র মৌসুমি জলবায়ুতে পরিণত হবে ভারতের পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চল।
গবেষক দলের সদস্য গুয়াহাটির কটন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বি এন গোস্বামী জানান, ‘জলবায়ু পরিবর্তন কীভাবে থর মরুভূমিকে সবুজে পরিণত করবে, তা বুঝতে ভারতীয় বর্ষার গতিশীলতা বোঝা জরুরি।'

গবেষক দলের সদস্য গুয়াহাটির কটন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বি এন গোস্বামী জানান, ‘জলবায়ু পরিবর্তন কীভাবে থর মরুভূমিকে সবুজে পরিণত করবে, তা বুঝতে ভারতীয় বর্ষার গতিশীলতা বোঝা জরুরি।’
গবেষকরা বলছেন, এই অপ্রত্যাশিত ঘটনায় উদ্বিগ্ন হতেই হবে। থর মরুভূমি সম্ভাব্য সবুজ ভূমিতে পরিণত হলে সেখানকার বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য এবং পরিবেশ ও স্থানীয়দের ওপর এর বিস্তৃত প্রভাব পড়বে।
গবেষকরা বলছেন, এই অপ্রত্যাশিত ঘটনায় উদ্বিগ্ন হতেই হবে। থর মরুভূমি সম্ভাব্য সবুজ ভূমিতে পরিণত হলে সেখানকার বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য এবং পরিবেশ ও স্থানীয়দের ওপর এর বিস্তৃত প্রভাব পড়বে।