লাইফস্টাইল Monsoon Health Tips: শরীর ঝাঁঝরা…! বর্ষাকালে ভুলেও খাবেন না ‘এই’ জিনিসগুলি, পাকস্থলীতে গিয়েই বারোটা বাজাবে পেটের, আজই ছাড়ুন… Gallery August 20, 2024 Bangla Digital Desk যদি বর্ষাকালে আমাদের মধ্যে কেউ এই খাবারগুলো খেতে থাকেন, তবে আজই তা বাদ দিতে হবে। মেডিক্যাল অফিসার ডা. নওয়ল কিশোর আমাদের জানিয়েছেন যে, বর্ষাকালে আমাদের খাবার সম্পর্কে খুবই সচেতন হওয়া উচিত এবং খুব ভেবেচিন্তে আমাদের খাদ্যসামগ্রী নির্বাচন করা উচিত। বর্ষাকালের খাবারে অনেক কিছুর সমস্যা হতে পারে। প্রায়শই আমরা স্বাস্থ্যকর জিনিস খেতে চাই। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে, এমন একটি জিনিস রয়েছে যা আমাদের অন্যান্য সময়ে সুস্থ রাখলেও বর্ষায়ও আমাদের অসুস্থ করে তুলতে পারে। এই জিনিসগুলো সেবনের কারণে আমাদের সমস্যার সম্মুখীন হয়ার সম্ভাবনা থাকে। মেডিক্যাল অফিসার ডা. নওয়ল কিশোর বলেন যে, বর্ষাকালে আমাদের খাবার-দাবার সম্পর্কে খুবই সচেতন হওয়া উচিত এবং খুব ভেবেচিন্তে আমাদের খাদ্যসামগ্রী নির্বাচন করা উচিত। ডা. নওয়ল কিশোর বলেন, আমরা প্রায়ই ফিট থাকার জন্য সবুজ শাক-সবজি এবং দুধজাত পণ্য ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু বর্ষায় এই দুটি জিনিস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয় না। তিনি আরও বলেন যে, মানুষ বাজার থেকে সবুজ শাক কিনে এনে রান্না করে খান, এই সময় শাকের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেক বেশি হয়। এমন পরিস্থিতিতে বর্ষাকালে সবুজ শাক-সবজি অল্প অল্প করে খাওয়াই ভাল। এর পাশাপাশি বর্ষাকালে দুধ থেকে তৈরি পণ্যও খাওয়া উচিত নয়। এটি আমাদের অসুস্থ করে তুলতে পারে। দই ব্যবহার করলে সর্দি-কাশির মতো মরশুমি রোগ হতে পারে। বর্ষাকাল এলেই আমরা ভাজা খেতে ভালবাসি। বর্ষাকালে আমরা তেলেভাজার মতো জিনিস খাই, তবে আমাদের মনে রাখতে হবে যে বাইরে থেকে তৈরি করা এই জাতীয় খাবার কখনই খাওয়া উচিত নয়। এই মরশুমে রাস্তার খাবার আমাদের অসুস্থ করে দিতে পারে। বর্ষাকালে ডায়রিয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তার খাবারের ব্যবহার কমিয়ে আনার চেষ্টা করা উচিত। এর পাশাপাশি, যদি কোনও ব্যক্তি আমিষভোজী হন তবে বর্ষাকালে খুব ভেবেচিন্তে খাওয়া উচিত। যদি বর্ষাকালে সুস্থ থাকতে হয়, তাহলে আমাদের খাদ্যাভাসে কিছু পরিবর্তন এনে সুস্থ থাকতে হবে।
লাইফস্টাইল Monsoon Tips: বর্ষার সময় জামাকাপড়ের স্যাঁতস্যাতে দুর্গন্ধ! নিমেষেই গায়েব হবে, রইল ঘরোয়া টোটকা Gallery July 26, 2024 Bangla Digital Desk বৃষ্টির সময় অনেকের কাছে মজাদার মনে হলেও এই সময় নানা সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। বর্ষার স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় ঘরে যেমন বাজে গন্ধ হয়, তেমনই ভেজা জামাকাপড় থেকেও দুর্গন্ধ বার হয়। বর্ষাকালে সূর্যের আলোর অভাবে কাপড় ঠিকমতো শুকায় না। তাই এই সমস্যা আরও বাড়ে। তবে বেশ কিছু উপায়ে জামাকাপড় দ্রুত শুকিয়ে যাবে সঙ্গে রংও ধরে রাখবে। বর্ষায় জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে লেবু ভাব উপাদেয়। আপনি যে বালতিতে কাপড় ভিজিয়ে রাখছেন, তাতে একটু লেবুর রস দিন। এতে আপনার জামাকাপড় ভেজা গন্ধ হবে না। বর্ষাকালে কাপড় বাইরের বাতাসে শুকনো এড়িয়ে চলুন। জামাকাপড় ফ্যানের হাওয়ায় ১০০ শতাংশ শুকিয়ে যাবে এবং বর্ষার আর্দ্রতা ধরে রাখবে না। লেবুর মতোই জামাকাপড় ধোওয়ার সময় একটু ভিনfগার বা বেকিং সোডা মেশান। এতে আপনার জামাকাপড়ের বর্ষাকালের বাজে গন্ধ হবে না। আগের মতোই সুগন্ধি দিতে শুরু করবে। বৃষ্টির সময় সিল্ক, শিফন, জর্জেট, ক্রেপ জাতীয় শাড়িগুলি পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা করতে লবঙ্গ বা কর্পূর পিষে কাপড়ের ব্যাগে রাখুন।
লাইফস্টাইল Monsoon Diseases: বৃষ্টির দিনে এই ভুলটা করছেন না তো? নাহলে ‘বড়’ বিপদ! বাড়িতে হবে শরীর খারাপের বাড়বাড়ন্ত! শুনে নিন চিকিৎসকের পরামর্শ Gallery July 23, 2024 Bangla Digital Desk আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার হারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। কারও ভাইরাল ফিভার বা জ্বর হচ্ছে। তো কারও বা আবার বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশি হয়ে যাচ্ছে। বলে রাখা ভাল যে, বৃষ্টিতে ভেজার পরে সামান্য অসাবধানতাও কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। আবার বৃষ্টিতে ভেজা স্যাঁতস্যাঁতে জামা-কাপড় পরার কারণেও সংক্রমণের আশঙ্কা থেকে যায়। বিহারের দারভাঙ্গার চিকিৎসক এই বিষয়ে কী বলছেন, সেটাই জেনে নেওয়া যাক। বর্ষাকালে অসতর্ক হওয়া চলবে না:বর্ষাকালে রাস্তায় বেরোলে অনেক সময় আমরা ভিজে যাই। তবে দীর্ঘক্ষণ বাইরে থাকলে সেই পোশাক আর পাল্টানো হয় না। এটি করা উচিত নয়। কারণ এর থেকে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে। এই প্রসঙ্গে দারভাঙ্গা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যাপক সুশীল কুমার বলেছেন যে, আবহাওয়া অনুযায়ী আমাদের সুরক্ষা অবলম্বন করা প্রয়োজন। এমনকী বিপজ্জনক ভাইরাস কিন্তু আদর্শ পরিবেশ পেলে দ্রুত হারে বৃদ্ধি পায়। ওই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলেন যে, ‘এখন বর্ষাকাল। আমরা যদি বৃষ্টিতে ভিজে দীর্ঘক্ষণ সেই ভেজা কাপড়ে থাকি কিংবা ভেজা কাপড় গায়েই শুকানোর জন্য অপেক্ষা করি, তাহলে অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’ বর্ষাকালে বাইরের খাবার একদম নয়:বর্ষার মরশুমে খাবারের জিনিস খুব দ্রুত পচে যায়। সেদিকেও আমাদের বিশেষ নজর দিতে হবে। নাহলে পেট খারাপের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডা. সুশীল কুমার আরও ব্যাখ্যা করেন যে, এই বর্ষায় অর্ধেকেরও বেশি রোগী শ্বাসকষ্টে ভোগেন। এমন পরিস্থিতিতে একেবারেই গাফিলতি দেখানো উচিত নয়। এই সময় মাথাব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিলেও কিছু ঘরোয়া প্রতিকার অবলম্বন করতে হবে। এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা আবশ্যক:এই প্রত্যেকটি বিষয়ের পাশাপাশি ঘরদোরও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। সেদিকে খেয়াল রাখাও কিন্তু অত্যন্ত জরুরি। কারণ ঘরদোর নোংরা থাকলে মশার মতো পোকামাকড় আরও বেশি করে আসতে থাকবে। এই সময় শৌচাগারও পরিষ্কার রাখা উচিত। বাড়ির আশপাশে কিংবা বাড়িতে কোথাও জল জমে থাকলে সেটাও পরিষ্কার করা উচিত।
লাইফস্টাইল Fish: বর্ষায় কী করে চিনবেন টাটকা মাছ…? এই লক্ষণগুলি দেখলেই এড়িয়ে যান! শিখে নিন ৫ মোক্ষম ‘কৌশল’ Gallery July 19, 2024 Bangla Digital Desk বর্ষাকাল মাছের প্রজনন ঋতু। তাই এই সময় মাছের স্বাদ ও গুণ প্রভাবিত হয়ে থাকে বিশেষ ভাবে। বর্ষাকালে আমরা যে মাছ কিনি তা টাটকা কিনা সেটা পরীক্ষা করে দেখা মাস্ট।এর জন্য আজ এই প্রতিবেদনে দেওয়া হল পাঁচটি সহজ টিপস। মাছ কেনার আগে তার গুণাগুণ পরীক্ষা করা জরুরি। বিশেষ করে বর্ষাকালে, অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে মাছটি কিনছেন তা টাটকা এবং স্বাদ নষ্ট হয়নি। অন্যথায় কিন্তু আপনি এলার্জি এবং সংক্রমণের শিকার হতে পারেন। বস্তুত বর্ষা ঋতুতে বেশি করে দেখা দিতে পারে মাছের সংক্রমণজনিত রোগ। কারণ বৃষ্টি এবং আবহাওয়ার অতিরিক্ত আর্দ্রতা প্রায়শই জল ও বায়ুবাহিত রোগ ডেকে নিয়ে আসে। এছাড়াও, এটি মাছের প্রজনন মরশুম। তাই এই সময়ে মাছের স্বাদ ও সতেজতাকে প্রভাবিত করে বাইরের আবহাওয়া। বর্ষা মরশুমে কী ভাবে চিনবেন মাছ টাটকা কিনা? এক্ষেত্রে আমরা যে মাছ কিনি তার সতেজতা পরীক্ষা করার জন্য দেওয়া হল পাঁচটি মোক্ষম টিপস। ১) গন্ধ পরীক্ষা করুন: মাছ টাটকা হলে সেই মাছের গায়ে সমুদ্রের হালকা, নোনা গন্ধ থাকা উচিত। যতটা সম্ভব তীব্র গন্ধযুক্ত মাছ এড়িয়ে চলুন। এই সমস্ত লক্ষণ বলে দেবে যে মাছ নষ্ট হতে শুরু করেছে। ২) মাছের চোখ পরীক্ষা করুন: প্রথমে মাছের চোখের দিকে তাকান। পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল চোখ হলে বুঝবেন মাছটি টাটকা। এর পরিবর্তে, মাছের চোখ যদি ধোঁয়াটে থাকে, তার অর্থ এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য সমুদ্র থেকে তুলে আনা বা নষ্ট হয়ে যেতে পারে এমন। ৩) মাছের আঁশগুলি চেক করুন: আঁশগুলি তোলার চেষ্টা করুন হাত দিয়ে এবং কেনার আগে মাছের গায়ের রঙ পরীক্ষা করুন। দেখবেন মাছের আঁশ যেন উজ্জ্বল লাল বা গোলাপী রঙের হয়। যদি তাই হয়, তাহলে এর মানে মাছটি টাটকা। যদি এটির পরিবর্তে নিস্তেজ, বাদামী আঁশ থাকে তবে এর অর্থ মাছটি তাজা নয়। ৪) মাছ চেনার আর একটা উপায় কানকো। তার রং গাঢ় লাল হলে বুঝতে হবে মাছ টাটকা। তবে বেশি কালচে হলে মাছ ভাল না-ও হতে পারে। ৫) মাছ কেনার সময় বিশেষত রুই, কাতলা হলে পেট টিপে দেখে নিন। পেট যদি তলতলে হয় তা হলে সেই মাছ ভাল হবে না। একটু শক্ত থাকলে তবেই কিনুন। উপরোক্ত নিয়মগুলি ছাড়াও মাছের উপরের অংশের পৃষ্ঠ দেখা জরুরি। সেই অংশটি আর্দ্র এবং চকচকে থাকলে বুঝবেন মাছটি টাটকা। শুকনো বা বিবর্ণ হলে সেই মাছ কিনবেন না। এই মাছ নষ্ট হতে পারে। টাটকা মাছ কিনতে এবং খেতে উপরের টিপসগুলি ব্যবহার করুন। অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
লাইফস্টাইল How to Get Rid of Insects: বর্ষায় ঘরের ধারেকাছেও ঘেষবে না পোকামাকড়! কোনও খরচ ছা়ড়াই হবে কাজ, রইল ৫ টিপস Gallery July 13, 2024 Bangla Digital Desk বর্ষাকালে চারদিকে সবুজের সমারোহ দেখা যায়, যা দেখতে সুন্দর লাগে। কিন্তু বর্ষাকালে পোকমাকড় বাড়ে যা আমাদের ক্ষতি করে। এটি প্রতিরোধ করতে কীটনাশক হিসাবে নিমের তেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি একটি বোতলে ভরে বাড়ির ভিতরে এবং বাইরে স্প্রে করুন। এর ফলে পোকামাকড় বাড়ির আশেপাশে ঘোরাফেরা করবে না। গোল মরিচকে হুইপওয়ার্মের সবচেয়ে খারাপ শত্রু হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটি পিষে জলে মিশিয়ে স্প্রে বোতলের সাহায্যে বাড়ির প্রতিটি কোণে ভাল করে স্প্রে করুন। পোকামাকড় গোল মরিচের তীব্র গন্ধ পছন্দ করে না। তাই তারা পালিয়ে যায়। গোল মরিচ গুঁড়োর ব্যবহার একটি সস্তা এবং সহজ পদ্ধতি। বৃষ্টির দিনে এটি খুব উপকারী হতে পারে। বর্ষাকালে ঘরের আর্দ্রতা বেড়ে যায় এবং ঘর থেকে গন্ধ বার হতে থাকে। ঘরকে সুগন্ধী করার পাশাপাশি পোকামাকড় দূরে রাখতে মেন্থা এবং ল্যাভেন্ডার তেল ব্যবহার করতে পারেন। এগুলি পোকামাকড় তাড়ানোর জন্য উপকারী। বর্ষাকালে বাড়ির জানালা এবং দরজায় একটি কালো ফিল্ম লাগান। যাতে বাড়িতে পোকামাকড় আসতে না পারে। কারণ এটি রাতে ঘরের আলোকে বাইরে যেতে বাধা দেয়। যে সব পোকামাকড় কেবল আলো দেখেই আসে, ফিল্ম প্রয়োগ করলে তারা আলো দেখতে পাবে না এবং ঘরেও আসবে না। বর্ষাকালে পোকামাকড়কে ঘর থেকে দূরে রাখার জন্য সবচেয়ে সস্তা এবং সহজ ঘরোয়া প্রতিকারগুলির মধ্যে একটি হল লেবু এবং বেকিং সোডার দ্রবণ তৈরি করা। এবং বাড়ির বারান্দা, শোওয়ার ঘর, বাথরুম এবং রান্নাঘরে স্প্রে করা। এতে ঘরে প্রবেশ করবে না কারণ এর তীব্র গন্ধ পোকামাকড়কে বাড়ির চারপাশে ঘুরতে দেবে না।
লাইফস্টাইল How to Get Rid of Mosquitoes: বর্ষায় সাপের ভয় থাকবে না! মশা, পোকামাকড়ও থাকবে দূরে, বাড়িতে কোন কোন গাছ লাগাবেন Gallery July 10, 2024 Bangla Digital Desk বৃষ্টি শুরু হলেই আবহাওয়া মনোরম হলেও পোকামাকড় এবং মশা মানুষের জীবনকে কঠিন করে তোলে। বাড়ির আশেপাশে কিছু সবুজ গাছ লাগিয়ে এগুলো এড়ানো যায়। নিম গাছ বর্ষাকালে ঘর থেকে পোকামাকড় তাড়াতে সাহায্য করে। এটি শুধুমাত্র এর ঔষধি গুণের জন্যই পরিচিত নয়, এটি পোকামাকড়, সাপ এবং বিচ্ছুকে দূরে রাখতেও আশ্চর্যজনকভাবে কার্যকর। এর তিক্ত গন্ধ এই পোকামাকড়কে তাড়িয়ে দেয়। তুলসি শুধু পুজোতেই উপকারী নয় বর্ষাকাল থেকে পোকামাকড় দূরে রাখতেও বেশ কার্যকরী। ড়িকে পোকামাকড়, সাপ থেকে দূরে রাখতে চান, তাহলে অবশ্যই তুলসী গাছ লাগান। এগুলি বাড়ির চারপাশে বা বারান্দায় লাগাতে পারেন। বাড়িতে ব্যবহৃত পুদিনা গাছও পোকামাকড়ের শত্রু। এটি কেবল তার সুগন্ধ এবং স্বাদের জন্যই পরিচিত নয়। এই গাছ পোকামাকড় দূরে রাখতেও আশ্চর্যজনকভাবে কার্যকর। এটি একটি পাত্রে বা জানালার আশেপাশেও লাগাতে পারেন। বর্ষাকালের পোকামাকড় বা ডেঙ্গু মশা থেকে পরিত্রাণ পেতে চাইলে অবশ্যই ঘরে সিট্রোনেলা গাছ লাগান। এটি প্রয়োগ করলে মশা থেকে মুক্তি মিলবে এবং বর্ষাকালে পোকামাকড়ও দূরে থাকবে। আপনি আপনার বাড়ির বাগানেও এই গাছ লাগাতে পারেন।
লাইফস্টাইল Health Tips: খালি পেটে কলা খাচ্ছেন! বর্ষাকালে কাদের জন্য সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক? ভুলেও ছোঁবেন না এঁরা, সকাল-বিকেল না রাত! জানুন খাওয়ার সঠিক সময় Gallery July 9, 2024 Bangla Digital Desk কলা এমন একটি ফল যা সারা বছর পাওয়া যায় এবং এটি অনেকের প্রিয় ফল। খিদে পেলেই অনেকেই গপগপ করে কলা খেয়ে নেন৷ এবং এটি এমন একটি ফল যা কিনা যে কোনও জায়গায় নিয়ে যেতে পারেন৷ এবং কলা খেলে অনেকক্ষণ পেটও ভরা থাকে৷ ইতিমধ্যেই ভারতে বর্ষা এসেছে এবং এমন পরিস্থিতিতে কলা খাওয়া আদৌ কতটা সঠিক তা কিন্তু জানা ভীষণ জরুরি। এর পাশাপাশি এটি খালি পেটে খাবেন কি না তাও মানুষের জানা উচিত। আয়ুর্বেদিক ডাক্তার প্রীতি কুমারী জানিয়েছেন,পুষ্টিগুণে ভরপুর কলা আপনাকে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা দেয়। কলা পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন কে, ম্যাগনেসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো পুষ্টিতে সমৃদ্ধ যা আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। বর্ষাও অনেক রোগ নিয়ে আসে। তবে অতিরিক্ত কলা খাওয়া কি স্বাস্থ্যের জন্য আদৌ ভাল? স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্ষাকালে কলা খাওয়া নিরাপদ। তবে মনে রাখবেন সর্দি, কাশি বা জ্বর হলে বর্ষাকালে কলা খাবেন না। রাতে, সন্ধ্যায় বা খালি পেটে কলা খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। হাঁপানি, কাশি বা হজমের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের কলা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষজ্ঞরা বলেন, কলা খেলে শরীরে শ্লেষ্মা বা কফ তৈরি হতে পারে। এতে আপনার শরীর ঝিমঝিম হয়ে যাবে। অন্যদিকে, খালি পেটে কলা খেলে অ্যাসিড রিফ্লাক্স হতে পারে। বিশেষজ্ঞের মতে, ফলের মধ্যে ভিটামিন সি থাকায় এটি পাকস্থলীতে হাইপার অ্যাসিডিটি হতে পারে। যারা হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন তাদের ফল খাওয়া সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত। কলা খাওয়ার আদর্শ সময় হল সকালের নাস্তা বা খাবারের মাঝে জলখাবার হিসাবে। কলা দুধ বা দুগ্ধজাত খাবারের সঙ্গে খাওয়া উচিত নয়, এটি পেটের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। কলা এবং দুধের মিশ্রণ পেটে বদহজম এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো সমস্যা হতে পারে। তাই কলা খাওয়ার আগে সঠিক সময়টা জেনে নিন, নাহলে কিন্তু চরম ক্ষতি হতে পারে৷
প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল AC Safety Tips in Monsoon: একধাক্কায় কমবে বিদ্যুতের বিল, মাসে মাসে গুনতে হবে না মোটা টাকা, ভুলেও বর্ষায় করবেন না ৫ কাজ, AC বিগড়ে গেলেই চরম ক্ষতি! Gallery July 2, 2024 Bangla Digital Desk গরম কালে সবাই অনেক বেশি এসি চালায় কারণ কিছু মানুষ এসি ছাড়া বাঁচতে পারে না। বিশেষ করে যারা সারাদিন এসি তে বসে অফিসে কাজ করেন, তাদের বাড়িতে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গেই এসি চালু করতে হয়। বর্ষার মরশুম শুরু হলেও আর্দ্রতার মাত্রা বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরম নাজেহাল অবস্থা। বর্ষাকালে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল গরম থেকে স্বস্তি পেলেও শরীর যেন সবসময় আঠালো ও চিটচিটে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে এক মুহূর্তও এসি চালানো ছাড়া আর কোনও অপশন থাকে না। তবে আপনি কি জানেন ক্রমাগত এসি ব্যবহার করলে বর্ষাকালেও আপনার এসি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। বর্ষাকালে কীভাবে এসির যত্ন নেবেন তা জেনে নিলেই মাসে মাসে গুনতে হবে না মোটা টাকা৷ বর্ষাকালে এসির তাপমাত্রা সবসময় স্বাভাবিক রাখুন। যদি তাপমাত্রা ২৫ থেকে ২৮ -এর মধ্যে রাখা হয় তবে ঘরটি ঠান্ডা থাকবে এবং আর্দ্রতার মাত্রা হ্রাস পাবে। এছাড়াও, আর্দ্রতার মাত্রা কমাতে, ড্রাই মোডে এসি চালান। এইভাবে, আপনার বিদ্যুৎ বিল বাড়বে না এবং এসি কম্প্রেসারের তাপ এবং কাজের চাপ বাড়বে না। গরমের মতো বৃষ্টিতেও একটানা এয়ার কন্ডিশনার চালানো এড়িয়ে চলা উচিত। বারান্দা বা ছাদে বাইরে রাখা এসি ইউনিটটি ঢেকে রাখুন, যাতে জল ঢুকতে না পারে। কখনও কখনও এগুলি জলের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে বা বৈদ্যুতিক প্রবাহ তাদের মধ্য দিয়ে যেতে পারে। এতে ওয়্যারিংয়েও সমস্যা হতে পারে। বৃষ্টির সময় কারেন্টের সমস্যাও বেশি বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে এসি চালু থাকলে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। আকস্মিকভাবে এসি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে এটি হয়৷ তাই সরাসরি সুইচ বোর্ডে লাগিয়ে এসি ব্যবহার করা এড়ানো উচিত। এটা ভাল যে আপনি একটি স্টেবিলাইজার ব্যবহার করুন যাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ভোল্টেজ ওঠানামা না হয়। এটি বাড়ির ইলেকট্রনিক্সের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। বৃষ্টির সময়ও এসি সার্ভিসিং করা উচিত। যদি কোনও বড় সমস্যা হয়, আপনি এটি করানোর সময়েই জানতে পারবেন এবং বিশাল খরচ থেকে রক্ষা পাবেন। শুধু গরমকালেই এসির পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর দিতে হবে এমন নয়। প্রতি দশ দিনে ফিল্টারটি খুলে পরিষ্কার করতে ভুলবেন না, তা না হলে ময়লা আটকে যাওয়ার কারণে ঘরটি ঠান্ডা হবে না এবং আর্দ্রতা থাকবে।