Tag Archives: Animal Care

New Animals in Alipore Zoo: দেখতে ইঁদুরের মতো, আসলে হরিণ! আলিপুর চিড়িয়াখানায় এল নতুন অতিথি, কে দত্তক নিলেন?

কলকাতা:  সুখবর! পুজোর আগেই আলিপুর চিড়িয়াখানায় এল নতুন অতিথি। নন্দনকানন থেকে আলিপুর চিড়িয়াখানায় নিয়ে আসা চারটি মাউস ডিয়ারকে দত্তক নিলেন বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা। লুপ্তপ্রায় এই চারটি প্রাণীর যাবতীয় খরচের ভার নিলেন মন্ত্রী।

ননন্দকানন থেকে বাংলায় আনা হয়েছে একাধিক নতুন বন্য প্রাণী। এর মধ্যে যেমন কমবয়সি বাঘ–সিংহ রয়েছে তেমনই রয়েছে মাউস ডিয়ার। গত বুধবার নন্দনকানন থেকে সোজা আলিপুরে এসেছে একজোড়া সিংহ, একটি বাঘিনী, দুটি মাদি হিমালয়ান ব্ল্যাক বেয়ার এবং দু’জোড়া মাউস ডিয়ার।  এদের দেখতে ইঁদুরের মতো, কিন্তু আসলে হরিণ! এখনই তাদের পর্যটকদের সামনে আনা হচ্ছে না।

আরও পড়ুন- তিরিশেই বয়সের ছাপ মুখে? এই ১ সবজি নিংড়ে নেবে বার্ধক্য! ঝকঝকে ত্বকে ফিরবে আত্মবিশ্বাস

বরং পরিবেশের সঙ্গে খানিকটা খাপ খাইয়ে নিয়ে তার পর জনসমক্ষে আনা হবে নতুন অতিথিদের। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের দাবি, এদের মধ্যে সবথেকে আকর্ষণীয় হতে চলেছে এই মাউস ডিয়ার। চোরাশিকারিদের অত্যাচারে হারিয়ে যেতে বসেছে শান্ত প্রাণীটি। দর্শকরা দেখতে পেলে খুব আনন্দ পাবে। আপাতত প্রত্যেকের জন্য আলাদা করে নাইট শেল্টার বরাদ্দ করা হয়েছে। এক সপ্তাহ সেখানে তাঁদের রেখে যাত্রাপথের ক্লান্তি দূর করে যথাযথ পরিচর্যা করা হবে।

এবার যাদের আনা হয়েছে, সেই বাঘিনী আর সিংহ জোড়ার বয়স ২ থেকে ৩ বছর। এই প্রসঙ্গে বন দফতরের মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা বলেন, “এই প্রাণীগুলিকে কয়েক দিন পরেই প্রকাশ্যে আনা হবে। পুজোর আগে নতুন অতিথি আসায় পর্যটকদের মধ্যে আরও উৎসাহ বাড়বে।

এর আগেও এই ধরনের অনেক প্রাণী নিয়ে আসা হয়েছে। চারটি মাউস ডিয়ারকে দত্তক নিয়েছি। আমি বলব এরকম ভাবে যদি কেউ এই প্রাণীগুলিকে দত্তক নিতে চান তাহলে তাঁরা নিতে পারেন। এক্ষেত্রে কোনও ব্যক্তি কোনও প্রাণীকে দত্তক নিচ্ছেন তা সেই প্রাণীর খাঁচার সামনের বোর্ডে লেখা থাকবে।”

রাজ্যের বনমন্ত্রী জানিয়েছেন, দত্তক নেওয়ার প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি করার কাজ শুরু করে দিয়েছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ৷ সেই কাজ হয়ে গেলেই তিনি তার মা-বোনের নামে এই দত্তক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।

Money Making Business:পশুপালকদের জন্য এসেছে নতুন স্কিম, সহজেই অ্যাকাউন্টে জমা হবে লক্ষ লক্ষ টাকা, জানুন বিশদে

পশুপালন বর্তমানে একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। তাই পশুচাষিদের উন্নতির উদ্দেশ্যে কৃষকদের ইউপির ফিরোজাবাদে পশুপালনের জন্য কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের মতোই আরও একটি স্কিম শুরু হয়েছে৷
পশুপালন বর্তমানে একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। তাই পশুচাষিদের উন্নতির উদ্দেশ্যে কৃষকদের ইউপির ফিরোজাবাদে পশুপালনের জন্য কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের মতোই আরও একটি স্কিম শুরু হয়েছে৷
যার মাধ্যমে খামারচাষীদের নামমাত্র সুদে লক্ষ লক্ষ টাকা ঋণ দেওয়া হচ্ছে। যে সমস্ত পশুখামারিরা টাকার অভাবে পশুদের সঠিক ভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারছেন না তাঁরা এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারেন এবং এর সাহায্যে পশুপালকরা নিজেদের পশুদের ভাল ভাবে যত্ন নিতে পারবেন।
যার মাধ্যমে খামারচাষীদের নামমাত্র সুদে লক্ষ লক্ষ টাকা ঋণ দেওয়া হচ্ছে। যে সমস্ত পশুখামারিরা টাকার অভাবে পশুদের সঠিক ভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারছেন না তাঁরা এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারেন এবং এর সাহায্যে পশুপালকরা নিজেদের পশুদের ভাল ভাবে যত্ন নিতে পারবেন।
এই প্রকল্পের সুবিধাগুলি পেতে, কৃষকভাইরা তাঁদের নিকটস্থ পশুচিকিৎসা হাসপাতালে যোগাযোগ করতে পারেন এবং আবেদন করতে পারেন। আবেদন করার পর লক্ষ লক্ষ টাকা সরাসরি খামারচাষিদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে।
এই প্রকল্পের সুবিধাগুলি পেতে, কৃষকভাইরা তাঁদের নিকটস্থ পশুচিকিৎসা হাসপাতালে যোগাযোগ করতে পারেন এবং আবেদন করতে পারেন। আবেদন করার পর লক্ষ লক্ষ টাকা সরাসরি খামারচাষিদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে।
ফিরোজাবাদের ডেপুটি চিফ ভেটেরিনারি অফিসার ডা. আনন্দ কুমার স্থানীয় লোকাল 18-কে জানিয়েছেন যে, ফিরোজাবাদে পশু চাষিদের জন্য কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের মতো একটি পশুপালন প্রকল্প শুরু হয়েছে৷ যার মধ্যে পশুদের পরিচর্যার জন্য খামারিদের এক লক্ষ ষাট হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করা হবে।
ফিরোজাবাদের ডেপুটি চিফ ভেটেরিনারি অফিসার ডা. আনন্দ কুমার স্থানীয় লোকাল 18-কে জানিয়েছেন যে, ফিরোজাবাদে পশু চাষিদের জন্য কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের মতো একটি পশুপালন প্রকল্প শুরু হয়েছে৷ যার মধ্যে পশুদের পরিচর্যার জন্য খামারিদের এক লক্ষ ষাট হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করা হবে।
তবে এই স্কিমটি কৃষকদের জন্য শুরু হওয়া কিষাণ ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পের মতোই। কৃষকরা যেমন তাঁদের খামারে কেসিসির মাধ্যমে আর্থিক সাহায্য পান, তেমনই পশু খামারিরা তাঁদের পশুদের যত্ন ও লালন-পালনের জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা মূল্যের কেসিসি নিতে পারেন।
তবে এই স্কিমটি কৃষকদের জন্য শুরু হওয়া কিষাণ ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পের মতোই। কৃষকরা যেমন তাঁদের খামারে কেসিসির মাধ্যমে আর্থিক সাহায্য পান, তেমনই পশু খামারিরা তাঁদের পশুদের যত্ন ও লালন-পালনের জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা মূল্যের কেসিসি নিতে পারেন।
তিনি আরও বলেন যে, এই প্রকল্পগুলির সুবিধা পেতে পশু মালিকদের পশু হাসপাতালে এসে আবেদন করতে হবে। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি যে, পশু আধিকারিক আমাদের জানিয়েছেন যে, এই প্রকল্পটি কেসিসি পশুপালন স্কিম নামে শুরু করা হয়েছে। এই সুবিধা পেতে, গবাদি পশুপালকদের কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন যে, এই প্রকল্পগুলির সুবিধা পেতে পশু মালিকদের পশু হাসপাতালে এসে আবেদন করতে হবে। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি যে, পশু আধিকারিক আমাদের জানিয়েছেন যে, এই প্রকল্পটি কেসিসি পশুপালন স্কিম নামে শুরু করা হয়েছে। এই সুবিধা পেতে, গবাদি পশুপালকদের কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
পশুপালকদের পশুচিকিৎসা হাসপাতাল থেকে একটি ফর্ম নিয়ে পূরণ করতে তবে। পূরণ করা ফর্মের সঙ্গে তাঁর আধার কার্ড এবং ব্যাঙ্ক পাস বইয়ের এক কপি জেরক্স জমা দিতে হবে। এরপর ফাইল পাস হওয়ার পর ব্যাঙ্কের মাধ্যমে তাঁদের অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা হবে।
পশুপালকদের পশুচিকিৎসা হাসপাতাল থেকে একটি ফর্ম নিয়ে পূরণ করতে তবে। পূরণ করা ফর্মের সঙ্গে তাঁর আধার কার্ড এবং ব্যাঙ্ক পাস বইয়ের এক কপি জেরক্স জমা দিতে হবে। এরপর ফাইল পাস হওয়ার পর ব্যাঙ্কের মাধ্যমে তাঁদের অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা হবে।

Pet Dog: রোজ ১০ টুকরো চিকেন! অতিরিক্ত খাওয়ানোর জেরে মৃত্যু পোষ্য সারমেয়র, কারাদণ্ড মহিলার

পোষ্য কুকুরকে বেশ করে খাওয়াতেন। প্রথম থেকেই স্থূল চেহারা ছিল। তার উপর অতিরিক্ত খাওয়ানোয় বিপদ বাড়ে। মারা যায় পোষ্য কুকুরটি। এই ঘটনায় নিউজিল্যান্ডের এক মহিলাকে দুই মাসের কারাদণ্ড দিল ম্যানুকাউ জেলা আদালত।

শুধু কারাদণ্ড দিয়েই থেমে থাকেনি আদালত, একই সঙ্গে ৭২০ মার্কিন ডলার জরিমানাও ধার্য করা হয়েছে মহিলার। আগামী এক বছর তিনি কোনও পোষ্য রাখতে পারবেন না বলেও সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিচারকের পর্যবেক্ষণ, পোষ্যের শারীরিক ও মানসিক চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ হয়েছেন মহিলা।

মহিলার পোষ্য কুকুরের নাম নুগি। ২০২১ সালে পুলিশ প্রথম নুগির সন্ধান পায়। খবর দেওয়া হয় সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অফ ক্রুয়েলটি টু অ্যানিমাল সংগঠনে। তাঁরা এসে দেখেন, নুগির ওজন ৫৪ কিলোগ্রাম। স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। স্থূল চেহারার কারণে নড়াচড়ার ক্ষমতা পর্যন্ত নেই। প্লাস্টিকের উপর বসিয়ে টেনে নিয়ে যেতে হয় তাকে। কিন্তু খাওয়াদাওয়ার কোনও কমতি নেই।

আরও পড়ুন : আমেরিকান মহিলাকে তাঁর প্রাক্তন স্বামীই মহারাষ্ট্রের জঙ্গলে ফেলে গিয়েছেন চেনবন্দি অবস্থায়? ক্রমশ জটিল রহস্য

এসপিসিএ-এর টড ওয়েস্টউড বলেন, “আমরা যত স্থূল চেহারার প্রাণী দেখেছি, তার মধ্যে নুগির ওজন সবচেয়ে বেশি। বিপুল ওজনের কারণে হাঁটতে পারত না বললেই চলে। এই কারণে কষ্টও পেত।’’ টডের কথায়, “দুঃখজনকভাবে আমরা প্রতিদিন এমন অনেক প্রাণী দেখি যাদের ওজন কম, ঠিক মতো খেতে পায় না, অপুষ্টিতে ভুগছে। আমাদের খারাপ লাগে। কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে বিপুল ওজন, নড়াচড়ার ক্ষমতা নেই, এমন প্রাণীর দেখা পাওয়াও সমানভাবে যন্ত্রণাদায়ক।’’

নুগির ওজন কমানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অফ ক্রুয়েলটি টু অ্যানিমাল সংগঠন। তাদের তত্ত্বাবধানে এক মাসে ৮.৮ কিলো ওজন কমেও। কিন্তু এরপরই লিভারে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। আর বাঁচানো যায়নি নুগিকে। ময়নাতদন্তে কুশিং রোগ, লিভারের সমস্যা সহ একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যার হদিশ মিলেছে। এসবই হয়েছে অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে। এই মৃত্যুকে ‘হৃদয়বিদারক’ বলে বর্ণনা করেছেন টড। একটি বিবৃতিতে এসপিসিএ জানিয়েছে, নুগিকে শুকনো খাবারের সঙ্গে প্রতিদিন ১০ টুকরো মুরগির মাংস খাওয়ানো হত। যা অনেক বেশি।

কুকুর পুষলে তাকে উপযুক্ত খাবার এবং প্রতিদিন ব্যায়াম করাতে হবে। কিন্তু ওই মহিলা তা করাননি। স্পষ্ট কথা টড ওয়েস্টউডের। তিনি বলেন, “অতিরিক্ত খাওনোর কারণেই নুগির মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না।’’

Animal Rescue: প্রবল বৃষ্টির জেরে মহা দুর্ভোগ, তিস্তায় আটকে গজরাজ! নজর রাখছে বনদফতর

জলপাইগুড়ি: উত্তর পূর্ব ভারত জুড়ে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্ন চাপের কারণে গত কয়েক দিন ধরেই উত্তরবঙ্গ-সহ সিকিমে চলেছে ভারী বৃষ্টিপাত। পাহাড়ে বৃষ্টির কারণে ইতিমধ্যেই তিস্তা নদী-সহ অন্যান্য নদী গুলিতে বৃদ্ধি পেয়েছে জলস্তর।

বৃহষ্পতিবার সেই কারণেই জলপাইগুড়ি জেলার গাজলডোবা সংলগ্ন টোটগাওয়ে তিস্তার বুকে একটি হাতিকে অসহায় অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। তিস্তার জলস্তর বেড়ে যাওয়ার ফলেই বিপদে হাতিটি।

আরও পড়ুন: রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে… বেপোরোয়া গাড়ির বলি ৫ বছরের ছোট্ট প্রাণ! মর্মান্তিক ঘটনা

ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। ইতিমধ্যেই বন বিভাগ তিস্তা নদীর বুকে আটকেগজরাজের গতিবিধির ওপর নজর রাখছে বলেই জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: ঘাতক অ‍্যামিবার খাদ‍্য ‘মানুষের ব্রেন’! স‍্যুইমিং পুলেও থাকতে পারে? ‘ব্রেন ইটিং অ‍্যামিবা’ কী জানেন? ১৮ দিনের মধ‍্যেই মৃত‍্যু

প্রসঙ্গত, বনদফতরের কর্মীরা হাতিটিকে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়ার জন্য বহু চেষ্টা করছে। অন্যান্য হাতির পাল জঙ্গলে ঢুকে গিয়েছে কিন্তু এই হাতিটি ঢুকতে পারেনি এখন পর্যন্ত জঙ্গলে। পাশে বাগরাকোঠ অঞ্চলের গ্রামের বাসিন্দারাও নজর রাখছে সেই হাতির উপরে যদি সেই হাতি জঙ্গলে না গিয়ে বস্তির মধ্যে ঢুকে পড়ে তাহলে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এলাকাবাসী।

সুরজিৎ দে