Tag Archives: Assam Tea

Tea Side Effects: থেকে থেকেই চায়ের তেষ্টা পায়? জানেন কী হয় বেশি চা খেলে? আপনাদের জন্য একটা ভাল খবর, আরেকটা খারাপ…জানাল ICMR

ভারতীয়দের কাছে চা এখন কেবলমাত্র একটি উত্তেজক পানীয় নয়, এটা তাদের প্রাত্যহিক জীবনের অন্যতম অংশ৷ সকাল হোক কী সন্ধে, অফিস হোক কী বাড়ি, এমনকি, যুবক থেকে বৃদ্ধ চা প্রেমীরা সব সময়ই চা খাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকে৷
ভারতীয়দের কাছে চা এখন কেবলমাত্র একটি উত্তেজক পানীয় নয়, এটা তাদের প্রাত্যহিক জীবনের অন্যতম অংশ৷ সকাল হোক কী সন্ধে, অফিস হোক কী বাড়ি, এমনকি, যুবক থেকে বৃদ্ধ চা প্রেমীরা সব সময়ই চা খাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকে৷
কিন্তু, সম্প্রতি ICMR-ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউট্রিশনের তরফে ২০২৪ সালে যে ডায়েটারি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, সেখানে চা সম্পর্কে একটি ভাল এবং একটি খারাপ কথা বলা হয়েছে।
কিন্তু, সম্প্রতি ICMR-ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউট্রিশনের তরফে ২০২৪ সালে যে ডায়েটারি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, সেখানে চা সম্পর্কে একটি ভাল এবং একটি খারাপ কথা বলা হয়েছে।
এই নির্দেশিকাতে, চা সম্পর্কে এমন দু’টি জিনিস উল্লেখ করা হয়েছে, যা একদিকে চা প্রেমীদের চমকে দিতে পারে, অন্যদিকে, যারা দুধ ছাড়া চা পান করেন তাদের খুশি করে দিতে পারে।
এই নির্দেশিকাতে, চা সম্পর্কে এমন দু’টি জিনিস উল্লেখ করা হয়েছে, যা একদিকে চা প্রেমীদের চমকে দিতে পারে, অন্যদিকে, যারা দুধ ছাড়া চা পান করেন তাদের খুশি করে দিতে পারে।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, চায়ে ক্যাফেইন থাকে যা ব্যক্তির কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপিত করে এবং শারীরবৃত্তীয় নির্ভরতা বাড়ায়। ১৫০ মিলি অর্থাৎ প্রায় এক কাপ চায়ে প্রায় ৩০ থেকে ৬৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, চায়ে ক্যাফেইন থাকে যা ব্যক্তির কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপিত করে এবং শারীরবৃত্তীয় নির্ভরতা বাড়ায়। ১৫০ মিলি অর্থাৎ প্রায় এক কাপ চায়ে প্রায় ৩০ থেকে ৬৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে।
এমন পরিস্থিতিতে, একজন ব্যক্তি যদি দিনে ৪-৫ কাপের বেশি চা পান করেন, তাহলে তিনি প্রতিদিন ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন গ্রহণের সীমা অতিক্রম করেন। যা খুবই বিপজ্জনক।
এমন পরিস্থিতিতে, একজন ব্যক্তি যদি দিনে ৪-৫ কাপের বেশি চা পান করেন, তাহলে তিনি প্রতিদিন ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন গ্রহণের সীমা অতিক্রম করেন। যা খুবই বিপজ্জনক।
এছাড়া চায়ে রয়েছে ট্যানিন, যা শরীরে আয়রন শোষণে বাধা দেয়। এই কারণে, আপনি যতই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান না কেন আপনি যদি বেশি পরিমাণে চা খেয়ে থাকেন, তাহলে আয়রন শরীরে স্থায়ী হবে না।
এছাড়া চায়ে রয়েছে ট্যানিন, যা শরীরে আয়রন শোষণে বাধা দেয়। এই কারণে, আপনি যতই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান না কেন আপনি যদি বেশি পরিমাণে চা খেয়ে থাকেন, তাহলে আয়রন শরীরে স্থায়ী হবে না।
চা সম্পর্কে একাধিক ভাল খবরও রয়েছে? নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে যদি কেউ গ্রিন টি বা দুধ ছাড়া লিকার চা পান করেন, তবে এটি আপনার স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চায়ে থিওব্রোমিন এবং থিওফাইলিন রয়েছে যা ধমনীকে শিথিল করে, যার ফলে রক্ত ​​সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।
চা সম্পর্কে একাধিক ভাল খবরও রয়েছে? নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে যদি কেউ গ্রিন টি বা দুধ ছাড়া লিকার চা পান করেন, তবে এটি আপনার স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চায়ে থিওব্রোমিন এবং থিওফাইলিন রয়েছে যা ধমনীকে শিথিল করে, যার ফলে রক্ত ​​সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।
এছাড়াও চায়ে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পলিফেনল রয়েছে যা করোনারি হৃদরোগ এবং পাকস্থলীর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
এছাড়াও চায়ে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পলিফেনল রয়েছে যা করোনারি হৃদরোগ এবং পাকস্থলীর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
খারাপ খবর কী? নির্দেশিকাতে আরও বলা হয়েছে যে, ক্যাফেইন এবং ট্যানিনের মতো বিপজ্জনক উপাদান ছাড়াও চায়ে ভাল এবং উপকারী জিনিস রয়েছে, তবে তাদের সুবিধাগুলি তখনই পাওয়া যায় যখন আপনি লিকার বা গ্রিন টি পান করেন। আপনি যদি চায়ে দুধ যোগ করেন বা দুধের সাথে চা পান করেন তবে আপনি এই সুবিধাগুলি পাবেন না। দুধের সাথে চা আপনার আরও অনেক বড় ক্ষতি করতে পারে।
খারাপ খবর কী? নির্দেশিকাতে আরও বলা হয়েছে যে, ক্যাফেইন এবং ট্যানিনের মতো বিপজ্জনক উপাদান ছাড়াও চায়ে ভাল এবং উপকারী জিনিস রয়েছে, তবে তাদের সুবিধাগুলি তখনই পাওয়া যায় যখন আপনি লিকার বা গ্রিন টি পান করেন। আপনি যদি চায়ে দুধ যোগ করেন বা দুধের সাথে চা পান করেন তবে আপনি এই সুবিধাগুলি পাবেন না। দুধের সাথে চা আপনার আরও অনেক বড় ক্ষতি করতে পারে।
অনেক ডায়েটিশিয়ান বলেন, দুধের সঙ্গে চা পান করলে অ্যাসিডিটি, পাকস্থলীতে অ্যাসিড তৈরি, বদহজম এবং ক্ষুধামন্দার মতো সমস্যা হতে পারে। খাওয়ার সাথে সাথে চা পান করলে আপনার শরীর আপনার খাবারের পুষ্টি পাবে না। এছাড়াও, নির্দেশিকা বলে যে আপনি যদি কালো বা সবুজ চা পান করেন তবে এর পরিমাণও সীমিত করা উচিত। দৈনিক এক বা সর্বোচ্চ দুই কাপের বেশি পান করা ক্ষতিকর হতে পারে।
অনেক ডায়েটিশিয়ান বলেন, দুধের সঙ্গে চা পান করলে অ্যাসিডিটি, পাকস্থলীতে অ্যাসিড তৈরি, বদহজম এবং ক্ষুধামন্দার মতো সমস্যা হতে পারে। খাওয়ার সাথে সাথে চা পান করলে আপনার শরীর আপনার খাবারের পুষ্টি পাবে না। এছাড়াও, নির্দেশিকা বলে যে আপনি যদি কালো বা সবুজ চা পান করেন তবে এর পরিমাণও সীমিত করা উচিত। দৈনিক এক বা সর্বোচ্চ দুই কাপের বেশি পান করা ক্ষতিকর হতে পারে।

 

Tea Effects on Skin: দুধ চা খেলে কি আদৌ গায়ের রং কালো হয়ে যায়? ৯০% মানুষই এই ভুলটা করে, আসল সত্যিটা জানালেন চিকিৎসক

গরম হোক বা শীত, ঘুম থেকে উঠে কিংবা বিকেলে এক কাপ চা চাই-ই চাই৷ বেশিরভাগ মানুষ চায়ে চুমুক না দিলে অস্বস্তি বোধ করেন। প্রচণ্ড গরমেও চায়ের স্টলে ধোঁওয়া ওঠা চায়ে চুমুক দিতে দেখা যায় লোকজনকে।
গরম হোক বা শীত, ঘুম থেকে উঠে কিংবা বিকেলে এক কাপ চা চাই-ই চাই৷ বেশিরভাগ মানুষ চায়ে চুমুক না দিলে অস্বস্তি বোধ করেন। প্রচণ্ড গরমেও চায়ের স্টলে ধোঁওয়া ওঠা চায়ে চুমুক দিতে দেখা যায় লোকজনকে।
অনেকেই চায়ের প্রতি এতটাই নেশা থাকে যে প্রচণ্ড গরমেও সারাদিনে বেশ কয়েক কাপ চা খেয়ে ফেলেন। তবে বলা হয় যে, চা অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ার ফলে মানুষের গায়ের রং কালো হয়ে যায়। অনেকে এটাকে সত্য বলে মেনে নিচ্ছেন, আবার কেউ কেউ এটাকে নিছক গুজব বলছেন। আপনিও যদি এই বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে থাকেন, তাহলে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নিন এর সত্যতা।
অনেকেই চায়ের প্রতি এতটাই নেশা থাকে যে প্রচণ্ড গরমেও সারাদিনে বেশ কয়েক কাপ চা খেয়ে ফেলেন। তবে বলা হয় যে, চা অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ার ফলে মানুষের গায়ের রং কালো হয়ে যায়। অনেকে এটাকে সত্য বলে মেনে নিচ্ছেন, আবার কেউ কেউ এটাকে নিছক গুজব বলছেন। আপনিও যদি এই বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে থাকেন, তাহলে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নিন এর সত্যতা।
ইউপির কানপুরের জিএসভিএম মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক এবং চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. যুগল রাজপুত বলেছেন যে চা খাওয়ার সঙ্গে মানুষের গায়ের রঙের কোনও সম্পর্ক নেই। যারা মনে করেন চা খেলে গায়ের রং কালো হয়ে যেতে পারে তারা ভুলটাই জানেন।
ইউপির কানপুরের জিএসভিএম মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক এবং চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. যুগল রাজপুত বলেছেন যে চা খাওয়ার সঙ্গে মানুষের গায়ের রঙের কোনও সম্পর্ক নেই। যারা মনে করেন চা খেলে গায়ের রং কালো হয়ে যেতে পারে তারা ভুলটাই জানেন।
চিকিৎসকের মতে, মানুষের কখনওই এটা বিশ্বাস করা উচিত নয়। মানুষের ত্বকের রং তাদের জিনগত কারণের উপর নির্ভর করে। আপনি যতই চা খান না কেন, আপনার গায়ের রঙের সঙ্গে এর কোনও প্রভাব নেই। বেশি গরম চা পান করলে অনেক সময় উচ্চ তাপমাত্রার কারণে ঠোঁটে পিগমেন্টেশন হতে পারে, কিন্তু চা ঠোঁটের রং পরিবর্তন করে না।
চিকিৎসকের মতে, মানুষের কখনওই এটা বিশ্বাস করা উচিত নয়। মানুষের ত্বকের রং তাদের জিনগত কারণের উপর নির্ভর করে। আপনি যতই চা খান না কেন, আপনার গায়ের রঙের সঙ্গে এর কোনও প্রভাব নেই। বেশি গরম চা পান করলে অনেক সময় উচ্চ তাপমাত্রার কারণে ঠোঁটে পিগমেন্টেশন হতে পারে, কিন্তু চা ঠোঁটের রং পরিবর্তন করে না।
চিকিৎসক যুগল রাজপুত জানান, চায়ে এমন অনেক উপাদান রয়েছে, যা অতিরিক্ত খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এই কারণে, মানুষের চা পরিমাণমতো খাওয়া উচিত।
চিকিৎসক যুগল রাজপুত জানান, চায়ে এমন অনেক উপাদান রয়েছে, যা অতিরিক্ত খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এই কারণে, মানুষের চা পরিমাণমতো খাওয়া উচিত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বকের রং কোনওভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না। ত্বকের রং ফর্সা করার জন্য অনেকেই নানা কিছু করে থাকেন, তারপরও ত্বকের রং স্থায়ীভাবে পরিবর্তন করা যায় না। কিছু সময় পর ত্বক তার স্বাভাবিক রূপে ফিরে আসে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বকের রং কোনওভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না। ত্বকের রং ফর্সা করার জন্য অনেকেই নানা কিছু করে থাকেন, তারপরও ত্বকের রং স্থায়ীভাবে পরিবর্তন করা যায় না। কিছু সময় পর ত্বক তার স্বাভাবিক রূপে ফিরে আসে।
চিকিৎসক জানিয়েছেন,গরমে ত্বক সুস্থ রাখতে মানুষের উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া৷ এবং শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা। এই গরমের মরশুম ফল ও টাটকা শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে খাওয়া উচিত। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ জিনিস খেলেও ত্বকের উন্নতি ঘটে। তবে  চা খেলে গায়ের রঙের কোনও পরিবর্তন হয় না৷
চিকিৎসক জানিয়েছেন,গরমে ত্বক সুস্থ রাখতে মানুষের উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া৷ এবং শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা। এই গরমের মরশুম ফল ও টাটকা শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে খাওয়া উচিত। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ জিনিস খেলেও ত্বকের উন্নতি ঘটে। তবে চা খেলে গায়ের রঙের কোনও পরিবর্তন হয় না৷

First Flush Tea: সাহেবদের সাধের ফার্স্ট ফ্ল্যাশের দিন কি একেবারেই গেছে? ঈশান কোণে মেঘের অপেক্ষায় চা বাগান

জলপাইগুড়ি: এই বাংলার অন্যতম প্রধান অর্থকরী ফসল বলা হত চা-কে। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় এবার কি সেই দিন ফুরোল? অতি চাহিদার ফার্স্ট ফ্ল্যাশ এবার কি আদৌ হবে? আকাশের দিকে তাকিয়ে এগুলোর‌ই উত্তর খুঁজছেন চা শ্রমিক থেকে মালিক সকলে।

আরও পড়ুন: সরকারি টাকা মানেই হরির লুট! কেনার পর শুধু শুধু পড়ে আছে অ্যাম্বুলেন্স, অসুস্থের কাজে লাগে না

শীতের রোদ গায়ে মেখে সবুজ রঙের কচি কচি পাতা যেন সদ্য আড়মোড়া ভাঙছে। বসন্তকালের শুরুতে উত্তরের চা বাগানে এতদিন এমনই ছবি দেখে এসেছে সবাই। কিন্তু বিশ্ব উষ্ণায়ণের থাবায় খুব দ্রুত বদলে যাচ্ছে সবকিছু। যথারীতি তার প্রভাব পড়েছে চা চাষে। স্বাদে এবং গন্ধে মরসুমের যে কোনও সময়কে পিছনে ফেলে দেয় শীতঘুম ভাঙা এই সময়ের চা পাতা। চা বাগান পত্তনকারী সাহেবরা যে পাতার নাম রেখেছিলেন ‘ফার্স্ট ফ্ল্যাশ।’

টি বোর্ডের নির্দেশে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ডুয়ার্স এবং তরাইয়ে ফার্স্ট ফ্ল্যাশে’র চা পাতা তোলা শুরু হয়েছে। এই ফার্স্ট ফ্ল্যাশের চা পাতা বলতে বোঝানো হয় দুটি পাতা, একটি কুঁড়ি। ডুয়ার্সের বিস্তীর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের কাছে রুটি-রুজির অন্যতম অবলম্বন এই চা চাষ। কিন্তু এবার পরিস্থিতি অনেকটাই ভিন্ন। ভয়াবহ ক্ষতির মুখে ফার্স্ট ফ্ল্যাশের উৎপাদন। এই সময় বৃষ্টি হওয়ার কথা থাকলেও তা না হওয়াতেই মূলত এই অবস্থা। অক্টোবর মাস থেকে সেচ ব্যবস্থার মাধ্যমে চলছে চা গাছে প্রয়োজনীয় জলের জোগান। সময় মত বৃষ্টি না হওয়ায় বাড়ছে পোকার আক্রমণ। চা গাছ বাঁচাতে ব্যবহার বাড়ছে কীটনাশকের ব্যবহার। যার ফলে বাড়ছে উৎপাদন খরচ। আর এতেই সামাল দেওয়া যাচ্ছে না উৎপাদন খরচ।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

এই বছর পরিস্থিতি বিশেষ একটা বদলাবে না বলে মন্তব্য চা বাগান মালিক গোষ্ঠীর সংগঠন ডিবিআইটি-এর সচিবের মুখেও। লাভের বদলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ছে উত্তরের চারটি জেলার শিল্প চা। কপালে ভাঁজ পড়েছে জলপাইগুড়ির চা চাষিদেরও।ফেব্রুয়ারি মাস শেষ হতে চলেছে তবুও দেখা নেই বৃষ্টির, ঘন কুয়াশায় ঢেকে রয়েছে চা বাগান। এরফলে আগামী দিনে আরও বেশ কিছু চা বাগান বন্ধ হয়ে গেলে বিশেষ একটা অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না বলে আশঙ্কা শ্রমিকদের।

সুরজিৎ দে

Health Benefit Of Tea: কালো চা বা গ্রিন টি তো অনেক খেলেন, গুণে ঠাসা এই চা ডায়াবেটিসের যম, ভাল রাখবে কিডনিও

Health Benefit Of Tea: নেটল চা পান করা ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রাকৃতিক উ‍ৎস৷ বাঙালিরা চা খেতে পছন্দ করেন তবে নেটল চা কতটা খেয়েছেন তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছে৷ কিন্তু প্রাকৃতিক গুণে ঠাসা এই চা৷
Health Benefit Of Tea: নেটল চা পান করা ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রাকৃতিক উ‍ৎস৷ বাঙালিরা চা খেতে পছন্দ করেন তবে নেটল চা কতটা খেয়েছেন তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছে৷ কিন্তু প্রাকৃতিক গুণে ঠাসা এই চা৷
নেটল চা প্রাকৃতিকভাবে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি কমাতে ব্যবহৃত হয়।
নেটল চা প্রাকৃতিকভাবে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি কমাতে ব্যবহৃত হয়।
নেটল চা হজমের স্বাস্থ্য সমর্থন করতে ব্যবহৃত হয়।
নেটল চা হজমের স্বাস্থ্য সমর্থন করতে ব্যবহৃত হয়।
নেটলের মধ্যে হাজির উপাদানগুলি প্রদাহ কমাতে এবং জয়েন্টের ব্যথা কমাতে পারে।
নেটলের মধ্যে হাজির উপাদানগুলি প্রদাহ কমাতে এবং জয়েন্টের ব্যথা কমাতে পারে।
কিডনির সমস্যা কমাতে নেটল চা ভাল বলে মনে করা হয়।
কিডনির সমস্যা কমাতে নেটল চা ভাল বলে মনে করা হয়।
কিছু গবেষণা প্রমাণিত হয়েছে যে নেটল চা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে।
কিছু গবেষণা প্রমাণিত হয়েছে যে নেটল চা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে।
যাঁদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাঁরা নেটল চা খেতে পারেন৷
যাঁদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাঁরা নেটল চা খেতে পারেন৷
খুব বেশি প্রচলিত না হলেও নেটেল চা উপকারিতাগুলির জন্য বহু শতাব্দী আগে থেকেই ব্যবহার হচ্ছে৷
খুব বেশি প্রচলিত না হলেও নেটেল চা উপকারিতাগুলির জন্য বহু শতাব্দী আগে থেকেই ব্যবহার হচ্ছে৷