Tag Archives: Jhulanpurnima 2024

Jhulan Purnima Celebrations: সাজে পাখি, কাজে মানুষ! কে ছিলেন রূপচাঁদ পক্ষী? জানতে হলে যেতে হবে এই ঝুলনযাত্রায়

কলকাতা : বরানগর বক্সী বাড়ির ঝুলনযাত্রায় উঠে এল এক টুকরো পুরনো কলকাতা। সাবেক কলকাতার  সেই চালচিত্রে অন্যতম হল রূপচাঁদ পক্ষীর পুতুল। নান গবেষকের কলমে উঠে আসে রূপচাঁদের কথা। আজকের দিনে যাকে আমরা  ব্যান্ড বা গানবাজনার দল বলে চিনি, তারই পূর্বজ ছিলেন রূপচাঁদ পক্ষী। নিজেই গান বাঁধতেন রপচাঁদ। তিনি এবং তাঁর  সঙ্গীরা সকলে সাজতেন পাখির মতো। পরতেন বড় পালকে তৈরি পাখির মতো দেখতে পোশাক। তাঁদের মতো দেখতে পুতুলও ছিল এই ঝুলনসজ্জায়।

কোন কোন বিষয় নিয়ে গান বাঁধতেন রূপচাঁদ? উনিশ শতকের কলকাতায় হুজুগ উঠলেই রূপচাঁদ গান বাঁধতেন। ভারতে রেলপথের বিস্তার, বিধবাবিবাহ, কন্যাদায়-সহ নানা বিষয় এবং বিতর্ক উঠে আসতে তাঁর গানে। সেই গানের জেরে শহর জুড়ে তোলপাড় চলত। তাঁর সেই গানে মিশে থাকত ইংরাজি শব্দও।

তবে এই গানের দলের গ্রহণযোগ্যতা সমাজের সকল স্তরে ছিল না। হুতোম প্যাঁচার নক্সায় উঠে এসেছে এই গানের দলের কথা। পাশাপাশি শিবনাথ শাস্ত্রীর লেখা ‘রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ’ গ্রন্থে বলা হয়েছে, “শহরের ভদ্র গৃহের নিষ্কর্মা সন্তানগণের অনেকে পক্ষীর দলের সভ্য হইয়াছিল। দলে ভর্তি হইবার সময় এক একজন এক একটি পক্ষীর নাম পাইত এবং গাঁজাতে উন্নতি লাভ সহকারে উচ্চতর পক্ষীর শ্রেণীতে উন্নীত হত। ” এই রকমই একটি দল ছিল রূপচাঁদের।

রূপচাঁদ পক্ষী মনে করতেন তিনি নাকি উড়েও যেতে পারেন! তাই খাঁচায় করে আসতেন। গায়ে পাখির বেশভূষা। হাতে গাঁজার কল্কে। সেই রূপচাঁদের অবয়বকেই এবার মাটি, রঙ দিয়ে তুলে ধরা হল বরানগর বক্সী বাড়ির ঝুলনে। তাঁর পক্ষীর বেশ, হাতে গাঁজার কল্কে, সঙ্গে সঙ্গীদের টেনে নিয়ে আসা গড়ুর গাড়ির মতো একটি গাড়িতে ছিল খাঁচাটি। এই মডেলটি বরানগর বক্সী বাড়ির ঝুলনের এবারের অন্যতম আকর্ষণ।

আরও পড়ুন : জন্মাষ্টমীর পুজোয় দিন এই মিষ্টি, এই রঙের ফুল! কাটবে বিপদ, অর্থকষ্ট! পাবেন টাকা

এই ঝুলনের এ বারের ভাবনা ‘পুরনো কলকাতার ইতিকথা।’ পরিবারের সদস্যরা বলেন, ‘‘গত কয়েক শতকের পুরনো কলকাতার কিছু খণ্ডচিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আমরা। রূপচাঁদ ছাড়াও রাখা হয়েছে ভিক্টোরিয়া, কালীঘাট মন্দির, চড়ক, কবিগানের লড়াই। এমনকি পাথুরিয়াঘাটার মল্লিকদের শখের জেব্রাগাড়ির মডেলও দেখতে পাবেন এই ঝুলনে। গতবার আমরা তিনশো পুতুলের ঝুলন করেছিলাম। এবার তিনশো পুতুল রাখা হয়নি পুরনো কলকাতাকে তুলে ধরার জন্য।’’

হয়তো ভিস্তিওয়ালার মডেলের সামনে দাঁড়িয়ে আপনি ভেসে যেতে পারেন প্রাচীন কলকাতার কোন এক প্রেক্ষাপটে। আরও আছে-শহরের গোধূলিতে রাস্তা দিয়ে টুং টুং শব্দে যাত্রী নিয়ে টানা রিক্সার চলে যাওয়াও নষ্টালজিক করে তুলতে পারে আপনাকে। কিংবা ওই দূরে বটগাছের নীচে কচিকাঁচাদের বায়োস্কোপ দেখার ভিড় আপনার ভাললাগাকে বাড়িয়ে তুলবে অনেকটাই। আর বেয়ারাদের বয়ে নিয়ে যাওয়া সুন্দর পালকিটা দেখলে নিশ্চয় কানে এসে পৌঁছাবে সেই ‘হুন না হুন না পালকি চলে হুননা’ শব্দগুলো।

অথবা পুরনো কলকাতার চাঁদপাল ঘাটে দাঁড়ালে যেরকম পালতোলা জাহাজের সাড়ি দেখা মিলত, একটা সময় সেই পালতোলা জাহাজও তুলে ধরা হয়েছে। এসবের পাশে চড়কের দৃশ্যটা সত্যি চোখে পড়ার মতো। এসবের পাশে কবি গানের লড়াইয়ের আসরটা আপনাকে মনে পড়াবেই ভোলা ময়রা বা অ্যান্টনি ফিরিঙ্গির কথা। বাকিটা চোখে দেখতে হবে। আর রয়েছে রাধাকৃষ্ণের ঝুলন যাত্রার একাধিক মডেল। সেটি অবশ্য আলাদা প্ল্যাটফর্মে করা। এই ঝুলন দেখার পর হয়তো আপনার কানে ভাসতে পারে রূপচাঁদের লেখা সেই লাইনগুলো, “আমারে ফ্রড করে রামকৃষ্ণ কোথায় গেলি? / আইএম ফর ইউ ভেরি সরি /আমার গোল্ডেন বডি হল কালি। /আমারে ফ্রড করে….।”

পুরনো বাবু কলকাতার থিমের মডেলগুলো তৈরি করেছেন কৃষ্ণনগরের বাবু দাস। জেব্রা গাড়ি, বায়োস্কোপটি শিল্পী আরতি পালের। জমিদার বাড়ি ও কালীঘাট মন্দিরের মডেল তৈরি করেছেন দেবশ্রী বক্সী। ভিক্টোরিয়া মডেলের কারিগর সুবীর দত্ত এবং রূপচাঁদের খাঁচার শিল্পী কুণাল গঙ্গোপাধ্যায়। শ্রীকৃষ্ণের বিভিন্ন লীলার মডেল ও রাম রাবণের মডেল-সহ বেশ কয়েকটি মডেল আরতি পাল ও দক্ষিণদাঁড়ির শিল্পীরা তৈরি করেছেন।

সাজিয়ে ঝুলনযাত্রার রূপ দিয়েছেন দেবশ্রী বক্সী ও মৃণাল বক্সী উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে মৃণাল বক্সী জানান, ‘‘পুরনো কলকাতা নিয়ে মানুষের মনে একটা আলাদা আবেগ রয়েছে। আমরা সেই আবেগকেই ছুঁতে চেয়েছি। এই জন্যই কলকাতা ছাড়াও দূর থেকে মানুষ আমাদের এই প্রয়াসকে দেখতে আসছেন। এটাই আমাদের প্রাপ্তি।’’ বরানগর দর্জিপাড়ার কাছে  হরিসভার পাশে সিঁথির মোড় থেকে অটোতে দর্জিপাড়া নেমে মিনিট পাঁচেকের হাঁটা পথেই বসেছিল এই ঝুলনযাত্রার আসর।

Super moon: ঝুলন পূর্ণিমার আকাশে বিরল মহাজাগতিক দৃশ্য! আপনি কি দেখেননি, অপূর্ব চাঁদ উঠেছে

আজ ঝুলন পূর্ণিমা। সোমবার এই দিনে রাতের আকাশে বিশেষ ভাবে দেখা যাবে চাঁদ মামাকে। রাতের আকাশে এক বিরল দৃশ্যের সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্ববাসী।
আজ ঝুলন পূর্ণিমা। সোমবার এই দিনে রাতের আকাশে বিশেষ ভাবে দেখা যাবে চাঁদ মামাকে। রাতের আকাশে এক বিরল দৃশ্যের সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্ববাসী।
১৯শে অগস্ট রাতে ও ২০শে অগস্ট ভোরবেলা সুপারমুন দেখা যাবে ভারতে। ২০শে অগস্ট সুপারমুন দৃশ্যমান হবে নেপালে। ইউরোপ ও আমেরিকায় ১৯শে অগস্ট রাতে দেখা যাবে আমেরিকায় ওই দিন দুপুর থেকে চোখে পড়বে সুপারমুন।
১৯শে অগস্ট রাতে ও ২০শে অগস্ট ভোরবেলা সুপারমুন দেখা যাবে ভারতে। ২০শে অগস্ট সুপারমুন দৃশ্যমান হবে নেপালে। ইউরোপ ও আমেরিকায় ১৯শে অগস্ট রাতে দেখা যাবে আমেরিকায় ওই দিন দুপুর থেকে চোখে পড়বে সুপারমুন।
দূষণ যেখানে কম, সেখান থেকে ভাল ভাবে দেখা যাবে 'সুপারমুন'। দূরবীন বা টেলিস্কোপে চোখ রেখেও স্পষ্ট ভাবে সুপারমুন দেখতে পারবেন সাধারণ মানুষ। সোমবারের পর, এ বছর সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর মাসে পরবর্তী 'সুপারমুন' দেখা যাবে।
দূষণ যেখানে কম, সেখান থেকে ভাল ভাবে দেখা যাবে ‘সুপারমুন’। দূরবীন বা টেলিস্কোপে চোখ রেখেও স্পষ্ট ভাবে সুপারমুন দেখতে পারবেন সাধারণ মানুষ। সোমবারের পর, এ বছর সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর মাসে পরবর্তী ‘সুপারমুন’ দেখা যাবে।
এই সুপারমুন আবার স্টার্জন মুন নামেও পরিচিত। তবে এপ্রসঙ্গে উল্লেখ্য, ব্লুমুনে'র অর্থ চাঁদের রং নীলাভ হয়ে ধরা দেয় না চোখে। ঋতুর নিরিখে পূর্ণিমায় যে চারটি পূর্ণচন্দ্র দেখা যায়, তার মধ্যে তৃতীয়টিকে বলা হয় 'ব্লু মুন'।
এই সুপারমুন আবার স্টার্জন মুন নামেও পরিচিত। তবে এপ্রসঙ্গে উল্লেখ্য, ব্লুমুনে’র অর্থ চাঁদের রং নীলাভ হয়ে ধরা দেয় না চোখে। ঋতুর নিরিখে পূর্ণিমায় যে চারটি পূর্ণচন্দ্র দেখা যায়, তার মধ্যে তৃতীয়টিকে বলা হয় ‘ব্লু মুন’।
১৯৭৯ সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানী রিচার্ড নোলে এই নামকরণ করেন। সুপারমুন বলার অর্থ এই সময় পৃথিবী থেকে সবচেয়ে উজ্জ্বল দেখায় চাঁদকে। ১৫২৮ সাল থেকে 'ব্লু মুন' দেখার রেকর্ড রয়েছে ইতিহাসে। 'বিট্রেয়ার মুন' বলে প্রবাদ চালু ছিল পশ্চিমী বিশ্বে। সময়ের আগে আকাশে চাঁদের উদয় ঘটার জন্য এমন নাম।
১৯৭৯ সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানী রিচার্ড নোলে এই নামকরণ করেন। সুপারমুন বলার অর্থ এই সময় পৃথিবী থেকে সবচেয়ে উজ্জ্বল দেখায় চাঁদকে। ১৫২৮ সাল থেকে ‘ব্লু মুন’ দেখার রেকর্ড রয়েছে ইতিহাসে। ‘বিট্রেয়ার মুন’ বলে প্রবাদ চালু ছিল পশ্চিমী বিশ্বে। সময়ের আগে আকাশে চাঁদের উদয় ঘটার জন্য এমন নাম।
২০২৪ সালে ৪ বার 'সুপারমুন' দেখতে পাওয়া যাবে বলে আগেই মহাকাশ বিজ্ঞানীরা ঘোষণা করেছিলেন। মহাকাশ অত্যুৎসাহীদের জন্য এবার শিয়রে সেই দারুণ সুযোগ। ১৯ অগস্ট সোমবার রাতের আকাশে দেখা যাবে 'সুপারমুন'। মধ্যরাতে ভারতের আকাশে দৃশ্যমান হবে 'সুপারমুন' বা 'ব্লু মুন'।
২০২৪ সালে ৪ বার ‘সুপারমুন’ দেখতে পাওয়া যাবে বলে আগেই মহাকাশ বিজ্ঞানীরা ঘোষণা করেছিলেন। মহাকাশ অত্যুৎসাহীদের জন্য এবার শিয়রে সেই দারুণ সুযোগ। ১৯ অগস্ট সোমবার রাতের আকাশে দেখা যাবে ‘সুপারমুন’। মধ্যরাতে ভারতের আকাশে দৃশ্যমান হবে ‘সুপারমুন’ বা ‘ব্লু মুন’।

Jhulan Utsav: হারিয়ে যাওয়া ঝুলন সাজানো ফিরে এল বারাসতের ক্লাবে

আধুনিকতার যুগে হারিয়ে যাওয়া বাংলার ঐতিহ্যের ঝুলন উৎসবকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে অভিনব উদ্যোগ মধ্যমগ্রাম উদয়রাজপুর মধ্যপাড়া দ্য অগ্রণী সংঘের
আধুনিকতার যুগে হারিয়ে যাওয়া বাংলার ঐতিহ্যের ঝুলন উৎসবকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে অভিনব উদ্যোগ মধ্যমগ্রাম উদয়রাজপুর মধ্যপাড়া দ্য অগ্রণী সংঘের
নতুন প্রজন্মের শিশুরা বর্তমান সময়ে মোবাইলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝুলন উৎসবের বিষয় তাদের কাছে অনেকটাই অজানা
নতুন প্রজন্মের শিশুরা বর্তমান সময়ে মোবাইলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝুলন উৎসবের বিষয় তাদের কাছে অনেকটাই অজানা
গ্রামবাংলায় এখনও তাও কিছুটা এই উৎসব দেখা গেলেও শহরাঞ্চলে এখন আর দেখা মেলে না ছোট ছোট পুতুল ও খেলনা ব্যবহার করে সাজিয়ে তোলা এই কল্পনার জগতের
গ্রামবাংলায় এখনও তাও কিছুটা এই উৎসব দেখা গেলেও শহরাঞ্চলে এখন আর দেখা মেলে না ছোট ছোট পুতুল ও খেলনা ব্যবহার করে সাজিয়ে তোলা এই কল্পনার জগতের
সাতদিনের এই বিশেষ ঝুলন উৎসব সম্বন্ধে এলাকার তরুণ প্রজন্মকে জানাতে ক্লাবের মধ্যেই তাই বেশ কিছুটা জায়গা জুড়ে কাঠের গুঁড়ো, বালি, রং ও নানা ধরনের খেলনা দিয়ে স্বাধীনতা দিবসের দিন থেকে চলছে এই ঐতিহ্যের উৎসব পালন
সাতদিনের এই বিশেষ ঝুলন উৎসব সম্বন্ধে এলাকার তরুণ প্রজন্মকে জানাতে ক্লাবের মধ্যেই তাই বেশ কিছুটা জায়গা জুড়ে কাঠের গুঁড়ো, বালি, রং ও নানা ধরনের খেলনা দিয়ে স্বাধীনতা দিবসের দিন থেকে চলছে এই ঐতিহ্যের উৎসব পালন
মধ্যমগ্রাম এলাকার কচিকাঁচারাও ভিড় জমিয়েছে এই ঝুলন দেখতে। শিল্পী অমিত ঘোষ তার হাতের ছোঁয়ায় ফুটিয়ে তুলেছেন গোটা এই খেলনার দুনিয়া
মধ্যমগ্রাম এলাকার কচিকাঁচারাও ভিড় জমিয়েছে এই ঝুলন দেখতে। শিল্পী অমিত ঘোষ তার হাতের ছোঁয়ায় ফুটিয়ে তুলেছেন গোটা এই খেলনার দুনিয়া
আগামী দিনে বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই ঝুলন উৎসবকে নতুন প্রজন্মের সামনে আকর্ষণীয় করে তুলতে প্রচেষ্টা চালানো হবে বলেও ক্লাবের তরফ থেকে জানান দিবাকর মজুমদার। শেষ দিনে খিচুড়ি ভোগেরও আয়োজন ছিল এই ঝুলন উৎসবকে কেন্দ্র করে
আগামী দিনে বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই ঝুলন উৎসবকে নতুন প্রজন্মের সামনে আকর্ষণীয় করে তুলতে প্রচেষ্টা চালানো হবে বলেও ক্লাবের তরফ থেকে জানান দিবাকর মজুমদার। শেষ দিনে খিচুড়ি ভোগেরও আয়োজন ছিল এই ঝুলন উৎসবকে কেন্দ্র করে

Jhulan Utsav: ফুলের সিংহাসনে রাধা-কৃষ্ণ, ঝুলনে শান্তিপুরে উপচে পড়ল ভিড়

নদিয়া: শান্তিপুরের চৌগাছা পাড়া রাধাকৃষ্ণ রায় জিউ মন্দিরে শুরু হয়েছে বাৎসরিক উৎসব ঝুলন পূর্ণিমা উৎসব। একাদশী থেকে পূর্ণিমা পর্যন্ত এই ঝুলন উৎসব পালন করা হয়ে থাকে। অন্যান্য বছরে পাঁচ দিন এই উৎসব পালন করা হলেও এবার যেহেতু একাদশী থেকে পূর্ণিমা চার দিন হচ্ছে। সেই কারণে ঝুলন উৎসব এখানে পরিবর্তে চার দিন পালন করা হচ্ছে। একাদশীর দিন এই ঝুলন উৎসব আরম্ভ হয়, মায়াপুর ইসকন মন্দির থেকে ইসকনের অন্যতম সন্ন্যাসী এবং নামহট্ট কো-রিজিওনাল ডাইরেক্টর শ্রী শ্রীমৎ ভক্তিবিলাস গৌরচন্দ্র স্বামী মহারাজ এই উৎসবে উপস্থিত ছিলেন।

বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ করে শঙ্খ ধ্বনির মাধ্যমে মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে এই ঝুলন উৎসবের শুভ সূচনা করেন ইসকন নামহট্টের কো-রিজিওনাল ডিরেক্টর শ্রী শ্রীমৎ ভক্তিবিলাস গৌরচন্দ্র স্বামী মহারাজ। রাধাকৃষ্ণের বিভিন্ন মহিমা কীর্তন করে ভজন চলতে থাকে। ভজনের পরে সন্ধে আরতি হবে এবং তারপরে শ্রী শ্রীমৎ ভক্তিবিলাস গৌরচন্দ্র স্বামী মহারাজ বিশেষ ভাগবত কথা প্রবচন করেন।

আর‌ও পড়ুন: ঝুলনেও থিমের ছোঁয়া! শিলিগুড়িতে উঠে এল রাম মন্দির

ভাগবত কথার পরে শান্তিপুরের স্থানীয় যে সমস্ত ইসকন অনুমোদিত নামহট্ট ভক্তরা রয়েছেন, অর্থাৎ যারা গৃহে থাকেন তাঁদের ছেলে-মেয়েদের জন্য আছে বিশেষ প্রথা। এই শান্তিপুর ইসকন নামহট্ট প্রচারকেন্দ্রে প্রতি সপ্তাহে গুরুকুল অর্থাৎ ভগবতীও পাঠশালা হয় সেই সমস্ত ছেলেমেয়েরা নৃত্য এবং নাটকের আয়োজন করে। এরপর উপস্থিত সমস্ত ভক্তবৃন্দকে একাদশীর মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হয়। শুরুর দিন থেকে ঝুলন পূর্ণিমার দিন পর্যন্তই এইভাবেই অনুষ্ঠিত হবে বলে জানালেন নামহট্টের সদস্য বসুদেব নন্দন দাস।

মৈনাক দেবনাথ

Jhulan Utsav: ঝুলনেও থিমের ছোঁয়া! শিলিগুড়িতে উঠে এল রাম মন্দির

শিলিগুড়ি: গত কয়েকবছর ধরেই নাম ডাক হয়েছে উজ্জ্বল বিশ্বাসের ঝুলনের। প্রতি বছরই তাঁর ঝুলনে নতুন কিছু থাকে। এবার উজ্জ্বল বিশ্বাস তাঁর ঝুলনে ফুটিয়ে তুলেছেন অযোধ্যার রাম মন্দিরকে। সেইসঙ্গে রয়েছে পাহাড়ি গ্রাম, শহরের জীবনযাপন এবং হারিয়ে যাওয়া শহরের মেলার দৃশ্য।

ঝুলন হল রাধাকৃষ্ণের উৎসব। এই উৎসব ঘিরে বৈষ্ণব ধর্মের মানুষের মধ্যে উৎসাহ ও শ্রদ্ধা থাকে। তবে ঝুলনকে কেন্দ্র করে পাহাড়, যুদ্ধক্ষেত্রের মডেল তৈরি করে একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার লড়াইটা আর নেই বাঙালিদের মধ্যে। যুগের তালে হারিয়ে যেতে বসেছে ঝুলন উৎসব। কিন্তু তার‌ই মাঝে দাঁড়িয়েও শিলিগুড়ির উজ্জ্বল বিশ্বাস আজও নতুন প্রজন্মকে উৎসাহ দিতে প্রতিবছর নিত্যনতুন থিমে ঝুলন তৈরি করে আসছেন।

আর‌ও পড়ুন: প্রতিষ্ঠা দিবসে চাঁদের হাট আইআইটি খড়গপুরে

ঝুলন উপলক্ষে করা রাম মন্দির দেখতে আমজনতার ভিড় উপচে পড়ছে শিলিগুড়ির কলেজ পাড়ার বিশ্বাস বাড়িতে। এই প্রসঙ্গে উজ্জ্বল বিশ্বাস জানান, সানবোর্ড দিয়ে এই রাম মন্দিরটি তৈরি করেছেন। তাঁকে উপযুক্তভাবে সহায়তা করেছে মেয়ে। তিনি বলেন, আগে যেভাবে ঝুলন দেখা যেত সেই তুলনায় এখন ঝুলন দেখাই যায় না। নতুন প্রজন্মরাও এটা ভুলে না যায়। তাই প্রতি বছরই একটু নতুনত্ব থিমের ঝুলন বানানোর চেষ্টা করি।

উজ্জ্বল বাবুর মেয়ে উপাসনা বলেন, আমি তো জানতাম না ঝুলন কী! তবে বাবার সঙ্গে থেকে থেকে ঝুলন তৈরি করতে শিখছি। আমার দারুণ মজা লাগে। আমার বন্ধুদেরও বলেছি ওরা দেখতে আসবে। নিজের ছেলেকে এই ঝুলন দেখাতে নিয়ে আসা প্রিয়ান্বিতা চ্যাটার্জি জানান, অল্পবয়সী ছেলে মেয়েদের পাড়ার ঝুলনের সঙ্গে যুক্ত থাকা উচিত। না হলে এই একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য হারিয়ে যাবে।

অনির্বাণ রায়

Jhulanmela 2024: পুরুলিয়ায় শুরু হল ঝুলনমেলা, জানুন চলবে কত দিন এবং মেলা চলার সময়

শর্মিষ্ঠা বন্দ্যোপাধ্যায়, পুরুলিয়া : ঐতিহ্যপূর্ণ জেলা পুরুলিয়া। এই জেলার সবকিছুর মধ্যেই রয়েছে বৈচিত্র। ঐতিহ্যপূর্ণ এই জেলার অন্যতম বলরামপুরের ঝুলন মেলা। বহু বছর ধরে এই মেলা হয়ে আসছে বলরামপুরে। এই মেলা বলরামপুরের অন্যতম ঐতিহ্যপূর্ণ একটি মেলা। বহু দূরদূরান্ত থেকে এই মেলায় অনেকেই আসেন। ‌ প্রতিবছরের মত এ-বছরও বলরামপুরের কালীতলা ঝুলন মেলা কমিটির উদ্যোগে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে।

১৫ অগাস্ট থেকে ৩০ অগাস্ট পর্যন্ত টানা ১৫ দিন এই মেলা চলবে। বৃহস্পতিবার এই মেলার উদ্বোধন করেন পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি নিবেদিতা মাহাতো, জেলা পরিষদের মেন্টর অঘোর হেমব্রম , মৎস্য দফতরের কর্মাধ্যক্ষ সুমিতা সিং মল্ল-সহ বহু বিশিষ্টজন।

আরও পড়ুন : রাত পোহালেই শ্রাবণ সংক্রান্তি! ৫ টা বা ৭ টা লবঙ্গ দিয়ে এই কাজ করলেই বাস্তুদোষ কেটে হবে অর্থবৃষ্টি

এ বিষয়ে মেলা কমিটির প্রেসিডেন্ট বলেন , এই ঝুলন শুধুমাত্র পুরুলিয়া জেলা নয় আশেপাশের জেলা থেকেও অনেকে দেখতে আসেন। এই ঝুলন মেলায় একাধিক বিষয় আয়োজন করা হয়েছে সবার জন্য। ‌এখানে এলে খুবই ভাল লাগবে। ‌প্রতিদিন সন্ধ্যে ৭-টা থেকে রাত ১১-টা পর্যন্ত এই মেলা চলবে। ‌

সারাটা বছর বলরামপুরের এই ঝুলন মেলার অপেক্ষায় থাকেন এলাকার মানুষ। এই মেলাকে কেন্দ্র করে চলে জাগরণ, নাম সংকীর্তন-সহ একাধিক আচার অনুষ্ঠান। ঐতিহ্যপূর্ণ এই ঝুলন মেলাকে ঘিরে মানুষের আবেগ উৎসাহ থাকে চোখে পড়ার মত। অগণিত মানুষের ভিড় জমে এই মেলায় ‌।

Rakshabandhan & Jhulanpurnima Lucky Zodiac Signs: চাকরি! প্রোমোশন! বিদেশযাত্রা! ব্যবসায় মুনাফা! ঝুলনযাত্রা ও রাখীপূর্ণিমায় কপাল খুলে সোনায় সোহাগা এই ৪ রাশির

আগামী ১৯ অগাস্ট রাখীপূর্ণিমা৷ সেদিনই পালিত হবে শ্রীকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা বা ঝুলনপূর্ণিমার সমাপনও৷ শ্রাবণমাসের শুক্লাপক্ষের একাদশী তিথি থেকে শুরু করে রাধাকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রার সমাপন ঘটে এই তিথিতে৷
আগামী ১৯ অগাস্ট রাখীপূর্ণিমা৷ সেদিনই পালিত হবে শ্রীকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা বা ঝুলনপূর্ণিমার সমাপনও৷ শ্রাবণমাসের শুক্লাপক্ষের একাদশী তিথি থেকে শুরু করে রাধাকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রার সমাপন ঘটে এই তিথিতে৷

 

দুর্লভ সংযোগের প্রভাবে রাখীপূর্ণিমায় বদলাবে কিছু রাশির জাতক জাতিকাদের ভাগ্য৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত রাজকুমার শাস্ত্রী৷
দুর্লভ সংযোগের প্রভাবে রাখীপূর্ণিমায় বদলাবে কিছু রাশির জাতক জাতিকাদের ভাগ্য৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত রাজকুমার শাস্ত্রী৷

 

রাখীপূর্ণিমা তিথি শুভ যোগ তথা শুভ বার্তা বয়ে আনছে বৃষরাশির জাতক জাতিকাদের জন্য৷ ব্যবসায় আসবে তেজি উত্থান৷ আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে৷ কর্মক্ষেত্রে আসবে সাফল্য৷ সম্পর্কের বাঁধন মজবুত হবে৷
রাখীপূর্ণিমা তিথি শুভ যোগ তথা শুভ বার্তা বয়ে আনছে বৃষরাশির জাতক জাতিকাদের জন্য৷ ব্যবসায় আসবে তেজি উত্থান৷ আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে৷ কর্মক্ষেত্রে আসবে সাফল্য৷ সম্পর্কের বাঁধন মজবুত হবে৷

 

কন্যারাশির জাতক জাতিকাদের কাছে চাকরি ও প্রোমোশনের যোগ মজবুত হবে৷ সরকারি কর্মীরা লাভবান হবেন৷ সমাজে মানসম্মান বাড়বে৷ পারিবারিক সম্পর্কের বন্ধন মজবুত হবে৷
কন্যারাশির জাতক জাতিকাদের কাছে চাকরি ও প্রোমোশনের যোগ মজবুত হবে৷ সরকারি কর্মীরা লাভবান হবেন৷ সমাজে মানসম্মান বাড়বে৷ পারিবারিক সম্পর্কের বন্ধন মজবুত হবে৷

 

ধনুরাশির জাতক জাতিকাদের কাছে ব্যবসায় বিশাল মুনাফা আসবে৷ বিদেশযাত্রার যোগ তীব্র হবে৷ কার্যক্ষেত্রে লাভবান হবেন৷
ধনুরাশির জাতক জাতিকাদের কাছে ব্যবসায় বিশাল মুনাফা আসবে৷ বিদেশযাত্রার যোগ তীব্র হবে৷ কার্যক্ষেত্রে লাভবান হবেন৷

 

মীনরাশির জাতক জাতিকাদের কাছে প্রচুর ধনসম্পদের আসবে রাখীপূর্ণিমায়৷ নতুন ব্যবসা শুরু করলে লাভবান হবেন৷ পার্টনারশিপ বা অংশীদারি ব্যবসায় মুনাফা হবে আকাশছোঁয়া৷
মীনরাশির জাতক জাতিকাদের কাছে প্রচুর ধনসম্পদের আসবে রাখীপূর্ণিমায়৷ নতুন ব্যবসা শুরু করলে লাভবান হবেন৷ পার্টনারশিপ বা অংশীদারি ব্যবসায় মুনাফা হবে আকাশছোঁয়া৷

Jhulanyatra 2024 Date & Time: এ বছর রাধাকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা কবে? কতক্ষণ থাকবে পূর্ণিমা তিথি? পঞ্জিকার দিনক্ষণ ও শুভ মুহূর্ত জানলে চমকে যাবেন

সনাতনী বৈষ্ণবদের কাছে বর্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব ঝুলনযাত্রা৷ শ্রাবণের শুক্লাপক্ষের একাদশীতে শুরু হয় রাধাকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা৷
সনাতনী বৈষ্ণবদের কাছে বর্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব ঝুলনযাত্রা৷ শ্রাবণের শুক্লাপক্ষের একাদশীতে শুরু হয় রাধাকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা৷

 

ঝুলনযাত্রা চলে পূর্ণিমা পর্যন্ত৷ একে ঝুলনপূর্ণিমা বা রাখীপূর্ণিমাও বলা হয়৷ এ বছর ঝুলনযাত্রা শুরু হবে ৩০ শ্রাবণ বা ১৫ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার৷
ঝুলনযাত্রা চলে পূর্ণিমা পর্যন্ত৷ একে ঝুলনপূর্ণিমা বা রাখীপূর্ণিমাও বলা হয়৷ এ বছর ঝুলনযাত্রা শুরু হবে ৩০ শ্রাবণ বা ১৫ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার৷

 

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, ১৫ অগাস্ট একাদশী তিথি শুরু হচ্ছে সকাল ১০.২৮ মিনিটে৷ একাদশী থাকবে ৩১ শ্রাবণ বা ১৬ অগাস্টের সকাল ৯.৪০ মিনিট৷
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, ১৫ অগাস্ট একাদশী তিথি শুরু হচ্ছে সকাল ১০.২৮ মিনিটে৷ একাদশী থাকবে ৩১ শ্রাবণ বা ১৬ অগাস্টের সকাল ৯.৪০ মিনিট৷

 

গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে একাদশী শুরু হচ্ছে ১৫ অগাস্ট সকাল ৬ টা ১১ মিনিট ৫৯ সেকেন্ডে৷ এই তিথি শেষ হচ্ছে ৩১ শ্রাবণ বা ১৬ অগাস্ট সকাল ৬টা ৩ মিনিট ৩১ সেকেন্ড পর্যন্ত৷
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে একাদশী শুরু হচ্ছে ১৫ অগাস্ট সকাল ৬ টা ১১ মিনিট ৫৯ সেকেন্ডে৷ এই তিথি শেষ হচ্ছে ৩১ শ্রাবণ বা ১৬ অগাস্ট সকাল ৬টা ৩ মিনিট ৩১ সেকেন্ড পর্যন্ত৷

 

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুসারে পূর্ণিমা শুরু হবে ২ ভাদ্র বা ১৮ অগাস্ট, রবিবার ৩.০৬ মিনিটে বা সোমবার ভোররাতে৷
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুসারে পূর্ণিমা শুরু হবে ২ ভাদ্র বা ১৮ অগাস্ট, রবিবার ৩.০৬ মিনিটে বা সোমবার ভোররাতে৷

 

১৯ অগাস্ট বা সোমবার রাত ১১.৫৬ পর্যন্ত থাকবে পূর্ণিমা৷ উদয়তিথি অনুসারে সেদিনই পালিত হবে রাখীপূর্ণিমা এবং ঝুলনপূর্ণিমা৷ সেদিনই শ্রীকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা সমাপন।
১৯ অগাস্ট বা সোমবার রাত ১১.৫৬ পর্যন্ত থাকবে পূর্ণিমা৷ উদয়তিথি অনুসারে সেদিনই পালিত হবে রাখীপূর্ণিমা এবং ঝুলনপূর্ণিমা৷ সেদিনই শ্রীকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা সমাপন।

 

গুপ্ত প্রেস পঞ্জিকা অনুসারে ১৮ অগাস্ট রাত ২টো ৩৫ মিনিট ২৭ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি শুরু৷ পর দিন ১৯ অগাস্ট রাত ১২টা ৪২ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড পর্যন্ত থাকবে পূর্ণিমা৷
গুপ্ত প্রেস পঞ্জিকা অনুসারে ১৮ অগাস্ট রাত ২টো ৩৫ মিনিট ২৭ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি শুরু৷ পর দিন ১৯ অগাস্ট রাত ১২টা ৪২ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড পর্যন্ত থাকবে পূর্ণিমা৷