Tag Archives: Rakhipurnima 2024

Bhadrapurnima or Rakshabandhan Lucky Zodiac Signs: নতুন চাকরি! বিশাল পদোন্নতি! ব্যবসায় প্রচুর লাভ! বিদেশযাত্রার সুযোগ! সোমবার ভাদ্রপূর্ণিমায় সুখসাগরে এই ৫ রাশি

সোমবার একইসঙ্গে ভাদ্রপূর্ণিমা এবং রাখিপূর্ণিমা৷ শতাধিক বছর পর এই পুণ্যতিথিতে একসঙ্গে দেখা দিয়েছে একাধিক যোগ৷ বুধাদিত্য, শুক্রাদিত্য, লক্ষ্মীনারায়ণ, শশযোগ পড়েছে৷
সোমবার একইসঙ্গে ভাদ্রপূর্ণিমা এবং রাখিপূর্ণিমা৷ শতাধিক বছর পর এই পুণ্যতিথিতে একসঙ্গে দেখা দিয়েছে একাধিক যোগ৷ বুধাদিত্য, শুক্রাদিত্য, লক্ষ্মীনারায়ণ, শশযোগ পড়েছে৷

 

এই দুর্লভ এবং বিরল যোগের কারণে কিছু রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য রাখিবন্ধন তথা ভাদ্রপূর্ণিমা বিশেষ শুভ৷ বলছেন জ্যোতিষ পণ্ডিত রাজকুমার শাস্ত্রী৷
এই দুর্লভ এবং বিরল যোগের কারণে কিছু রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য রাখিবন্ধন তথা ভাদ্রপূর্ণিমা বিশেষ শুভ৷ বলছেন জ্যোতিষ পণ্ডিত রাজকুমার শাস্ত্রী৷

 

মেষরাশির জাতক জাতিকাদের জন্য রাখিপূর্ণিমা তিথি বিশেষ শুভ এ বছর৷ ব্যবসায় বাড়বে প্রচুর মুনাফা৷ ব্যবসায় আসবে ঊর্ধ্বগতি৷ বাধাপ্রাপ্ত কাজ সফল হবে৷
মেষরাশির জাতক জাতিকাদের জন্য রাখিপূর্ণিমা তিথি বিশেষ শুভ এ বছর৷ ব্যবসায় বাড়বে প্রচুর মুনাফা৷ ব্যবসায় আসবে ঊর্ধ্বগতি৷ বাধাপ্রাপ্ত কাজ সফল হবে৷

 

এই শুভ তিথিতে বৃষরাশির জাতক জাতিকাদের চাকরিতে পদোন্নতির বিশাল সুযোগ৷ সিনিয়রদের সাহায্য পাবেন৷ আসতে পারে নতুন চাকরির সুযোগ৷ উপার্জন বৃদ্ধিতে বাড়বে আর্থিক স্থিতি মজবুত হবে৷ সম্পর্কের বন্ধন আরও দৃঢ় হবে৷
এই শুভ তিথিতে বৃষরাশির জাতক জাতিকাদের চাকরিতে পদোন্নতির বিশাল সুযোগ৷ সিনিয়রদের সাহায্য পাবেন৷ আসতে পারে নতুন চাকরির সুযোগ৷ উপার্জন বৃদ্ধিতে বাড়বে আর্থিক স্থিতি মজবুত হবে৷ সম্পর্কের বন্ধন আরও দৃঢ় হবে৷

 

নতুন চাকরি এবং চাকরিতে পদোন্নতির সুযোগ আসবে মিথুনরাশির জাতক জাতিকাদের কাছেও৷ সরকারি চাকরির কর্মীদের জন্য বিশেষ সুসময়৷ কর্মক্ষেত্রে বাড়বে মানসম্মান৷
নতুন চাকরি এবং চাকরিতে পদোন্নতির সুযোগ আসবে মিথুনরাশির জাতক জাতিকাদের কাছেও৷ সরকারি চাকরির কর্মীদের জন্য বিশেষ সুসময়৷ কর্মক্ষেত্রে বাড়বে মানসম্মান৷

 

কন্যারাশির জাতক জাতিকাদের কাছে উপার্জন বৃদ্ধির বড় সুযোগ আসবে৷ পেতে পারেন বিদেশযাত্রার সুবর্ণসুযোগও৷
কন্যারাশির জাতক জাতিকাদের কাছে উপার্জন বৃদ্ধির বড় সুযোগ আসবে৷ পেতে পারেন বিদেশযাত্রার সুবর্ণসুযোগও৷

 

কুম্ভরাশির জাতক জাতিকদের কাছে উপহার পাওয়ার বিশেষ সুযোগ আসবে এই শুভতিথিতে৷ ব্যবসায়ে বাড়বে মুনাফা৷ অংশীদারি ব্যবসায় লাভ বাড়বে৷ অংশীদারি ব্যবসায় বহু সুযোগ বাড়বে৷ বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে সুন্দর সময় কাটাবেন৷
কুম্ভরাশির জাতক জাতিকদের কাছে উপহার পাওয়ার বিশেষ সুযোগ আসবে এই শুভতিথিতে৷ ব্যবসায়ে বাড়বে মুনাফা৷ অংশীদারি ব্যবসায় লাভ বাড়বে৷ অংশীদারি ব্যবসায় বহু সুযোগ বাড়বে৷ বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে সুন্দর সময় কাটাবেন৷

Bhadrapurnima or Rakshabandhan Rituals: আজ রাখিতেই ভাদ্রপূর্ণিমার পুণ্যতিথি! ভুলেও খাবেন না এই খাবার! সংসারে টাকা ও সুখ আনতে করুন এই কাজ

পড়ে গিয়েছে ভাদ্রমাস৷ এ বছর ভাদ্রমাসে পালিত হচ্ছে রাখিপূর্ণিমা৷ সোমবার একাধারে পালিত হবে রাখিপূর্ণিমা এবং ভাদ্রপূর্ণিমা৷
পড়ে গিয়েছে ভাদ্রমাস৷ এ বছর ভাদ্রমাসে পালিত হচ্ছে রাখিপূর্ণিমা৷ সোমবার একাধারে পালিত হবে রাখিপূর্ণিমা এবং ভাদ্রপূর্ণিমা৷

 

ভাদ্রমাসে সাধারণত শুভ কাজ বা শুভ অনুষ্ঠান পালিত হয় না৷ তবে ভাদ্রমাসের পূর্ণিমা তিথি খুবই শুভ বলে মনে করা হয়৷
ভাদ্রমাসে সাধারণত শুভ কাজ বা শুভ অনুষ্ঠান পালিত হয় না৷ তবে ভাদ্রমাসের পূর্ণিমা তিথি খুবই শুভ বলে মনে করা হয়৷

 

এই তিথিতে কী কী রীতি পালন করলে দূর হবে বাধাবিঘ্ন, আসবে অর্থবৃষ্টি এবং সুখস্রোত, জানিয়েছেন জ্যোতিষী চক্রপাণি ভাট৷
এই তিথিতে কী কী রীতি পালন করলে দূর হবে বাধাবিঘ্ন, আসবে অর্থবৃষ্টি এবং সুখস্রোত, জানিয়েছেন জ্যোতিষী চক্রপাণি ভাট৷

 

এই তিথিতে ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নান করা হয় পুণ্যনদীতে৷ ভক্তদের বিশ্বাস, এই পুণ্যস্নানে আশীর্বাদ পাওয়া যায় ভগবান বিষ্ণুর৷
এই তিথিতে ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নান করা হয় পুণ্যনদীতে৷ ভক্তদের বিশ্বাস, এই পুণ্যস্নানে আশীর্বাদ পাওয়া যায় ভগবান বিষ্ণুর৷

 

যাঁরা ভাদ্রপূর্ণিমা বা সত্যনারায়ণ পুজোর ব্রতপালন করেন, তাঁরা দিনভর উপবাস রাখার পর সাত্তিক আহারে ব্রতভঙ্গ করুন৷
যাঁরা ভাদ্রপূর্ণিমা বা সত্যনারায়ণ পুজোর ব্রতপালন করেন, তাঁরা দিনভর উপবাস রাখার পর সাত্তিক আহারে ব্রতভঙ্গ করুন৷

 

যাঁরা উপবাস করছেন, তাঁরা এই তিথিতে দানাশস্য, ডাল বা নুন খাবেন না৷ দুধসাবু এবং ফলাহার করতে পারেন৷
যাঁরা উপবাস করছেন, তাঁরা এই তিথিতে দানাশস্য, ডাল বা নুন খাবেন না৷ দুধসাবু এবং ফলাহার করতে পারেন৷

Rakhi Purnima 2024: বলুন তো, স্ত্রী-রা কি রাখি পড়াতে পারেন স্বামীকে? ৯৯ শতাংশই ‘এই’ ভুলটা করে, আপনিও কি তাই করছেন? আজই শুধরে নিন…

হিন্দুধর্মের অন্যতম বড় উৎসব হল রাখি পূর্ণিমা উৎসব৷ প্রতি বছর শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই উৎসব পালন করা হয়৷ ভাইয়ের দীর্ঘায়ু ও সুখ-শান্তি কামনা করে বোনেরা ভাইদের হাতে রাখি পড়িয়ে দেন৷
হিন্দুধর্মের অন্যতম বড় উৎসব হল রাখি পূর্ণিমা উৎসব৷ প্রতি বছর শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই উৎসব পালন করা হয়৷ ভাইয়ের দীর্ঘায়ু ও সুখ-শান্তি কামনা করে বোনেরা ভাইদের হাতে রাখি পড়িয়ে দেন৷
চলতি বছর ১৯ আগস্ট শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে রাখি পূর্ণিমা পড়েছে৷ এই বছর রাখি পূর্ণিমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনে একটি নয়, বরং একাধিক শুভ যোগ তৈরি হচ্ছে।
চলতি বছর ১৯ আগস্ট শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে রাখি পূর্ণিমা পড়েছে৷ এই বছর রাখি পূর্ণিমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনে একটি নয়, বরং একাধিক শুভ যোগ তৈরি হচ্ছে।
এবছর গ্রহের এমনই অপূর্ব মিলন ঘটছে রাখি পূর্ণিমার দিনে। কাশীর জ্যোতিষীদের দাবি, প্রায় ৯০ বছর পর রাখির দিনে চারটি শুভ গ্রহের মহামিলন ঘটছে। গ্রহ-নক্ষত্রের এই বিস্ময়কর সমন্বয় ভাই-বোনের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।
এবছর গ্রহের এমনই অপূর্ব মিলন ঘটছে রাখি পূর্ণিমার দিনে। কাশীর জ্যোতিষীদের দাবি, প্রায় ৯০ বছর পর রাখির দিনে চারটি শুভ গ্রহের মহামিলন ঘটছে। গ্রহ-নক্ষত্রের এই বিস্ময়কর সমন্বয় ভাই-বোনের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।
রাখি বন্ধনকে ভাই-বোনের উৎসব বলে মনে করা হয়। কিন্তু রাখি বন্ধন কি শুধুই ভাই-বোনের উৎসব? স্ত্রী কি তাঁর স্বামীকে রাখি বাঁধতে পারেন? আজ রাখি বন্ধনের দিন সবটা জেনে নিন৷
রাখি বন্ধনকে ভাই-বোনের উৎসব বলে মনে করা হয়। কিন্তু রাখি বন্ধন কি শুধুই ভাই-বোনের উৎসব? স্ত্রী কি তাঁর স্বামীকে রাখি বাঁধতে পারেন? আজ রাখি বন্ধনের দিন সবটা জেনে নিন৷
আপনি জানলে অবাক হবেন, রাখি বন্ধন উৎসব প্রথম ভাই-বোনের উৎসব ছিল না, বরং রাখির যখন প্রচলন হয়, তখন সেটি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই পালন করা হতো৷ তবে শাস্ত্র মতে, যে কেউই যে কোনও কাউকে রাখি বাঁধতে পারেন৷
আপনি জানলে অবাক হবেন, রাখি বন্ধন উৎসব প্রথম ভাই-বোনের উৎসব ছিল না, বরং রাখির যখন প্রচলন হয়, তখন সেটি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই পালন করা হতো৷ তবে শাস্ত্র মতে, যে কেউই যে কোনও কাউকে রাখি বাঁধতে পারেন৷
যদিও পুরাণের কাহিনী বিশ্বাস করা হয় তাহলে দেবরাজ ইন্দ্রের স্ত্রী শচী রক্ষাসূত্র বাঁধা শুরু করেছিলেন। অর্থাৎ সর্বপ্রথম ইন্দ্রাণী শচী তাঁর স্বামীকে রাখি বেঁধেছিলেন যখন তার স্বামী দেবরাজ ইন্দ্রকে বৃত্রাসুর সঙ্গে যুদ্ধ করতে যেতে হয়েছিল।
যদিও পুরাণের কাহিনী বিশ্বাস করা হয় তাহলে দেবরাজ ইন্দ্রের স্ত্রী শচী রক্ষাসূত্র বাঁধা শুরু করেছিলেন। অর্থাৎ সর্বপ্রথম ইন্দ্রাণী শচী তাঁর স্বামীকে রাখি বেঁধেছিলেন যখন তার স্বামী দেবরাজ ইন্দ্রকে বৃত্রাসুর সঙ্গে যুদ্ধ করতে যেতে হয়েছিল।
রাখি বন্ধন উৎসব শুধু ভাইবোনের উৎসব নয়, বরং গুরু-শিষ্যরাও একে অপরকে রাখি বাঁধতে পারেন৷ তেমনই রাখি বন্ধন হল একটি সূত্র যা উভয়ের জন্য পারস্পরিক সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি দেয়।
রাখি বন্ধন উৎসব শুধু ভাইবোনের উৎসব নয়, বরং গুরু-শিষ্যরাও একে অপরকে রাখি বাঁধতে পারেন৷ তেমনই রাখি বন্ধন হল একটি সূত্র যা উভয়ের জন্য পারস্পরিক সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি দেয়।
এবার রাখিতে ৩ টি শুভ যোগ গঠিত হচ্ছে৷ সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে করা সমস্ত কাজে সিদ্ধি লাভ হয়। এই সময়ে যদি রাখি বাঁধা হয়, তাহলে ভাইদের উপর আসা সমস্ত ঝামেলা দূর হয়ে যাবে এবং তারা স্বাস্থ্যের বরও পাবেন।
এবার রাখিতে ৩ টি শুভ যোগ গঠিত হচ্ছে৷ সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে করা সমস্ত কাজে সিদ্ধি লাভ হয়। এই সময়ে যদি রাখি বাঁধা হয়, তাহলে ভাইদের উপর আসা সমস্ত ঝামেলা দূর হয়ে যাবে এবং তারা স্বাস্থ্যের বরও পাবেন।
এবার রাখিতে ৩ টি শুভ যোগ গঠিত হচ্ছে৷ সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে করা সমস্ত কাজে সিদ্ধি লাভ হয়। এই সময়ে যদি রাখি বাঁধা হয়, তাহলে ভাইদের উপর আসা সমস্ত ঝামেলা দূর হয়ে যাবে এবং তারা স্বাস্থ্যের বরও পাবেন।
এবার রাখিতে ৩ টি শুভ যোগ গঠিত হচ্ছে৷ সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে করা সমস্ত কাজে সিদ্ধি লাভ হয়। এই সময়ে যদি রাখি বাঁধা হয়, তাহলে ভাইদের উপর আসা সমস্ত ঝামেলা দূর হয়ে যাবে এবং তারা স্বাস্থ্যের বরও পাবেন।

Rakshabandhan 2024 Date Time Shubh Muhurt: সোমবার রাখিপূর্ণিমা! কত ক্ষণ থাকবে এই পুণ্যতিথি? রাখি পরানোর শুভ সময় কখন? অশুভ সময়ই বা কোনটা? জানুন

সোমবার রাখিপূর্ণিমা৷ সাধারণত শ্রাবণ পূর্ণিমায় পালিত হয় রাখিবন্ধন উৎসব৷ তবে এ বছর এই পার্বণ পালিত হচ্ছে ভাদ্র পূর্ণিমায়৷
সোমবার রাখিপূর্ণিমা৷ সাধারণত শ্রাবণ পূর্ণিমায় পালিত হয় রাখিবন্ধন উৎসব৷ তবে এ বছর এই পার্বণ পালিত হচ্ছে ভাদ্র পূর্ণিমায়৷

 

রাখিপূর্ণিমা শুরু হচ্ছে রবিবার ও সোমবারের সন্ধিক্ষণে রাত ৩.০৪ মিনিটে৷ এই শুভ তিথি থাকবে সোমবার রাত ১১.৫৫ পর্যন্ত৷
রাখিপূর্ণিমা শুরু হচ্ছে রবিবার ও সোমবারের সন্ধিক্ষণে রাত ৩.০৪ মিনিটে৷ এই শুভ তিথি থাকবে সোমবার রাত ১১.৫৫ পর্যন্ত৷

 

সোমবার কখন রাখি পরাবেন ভাইকে? কোনটা শুভ মুহূর্ত? জানিয়েছেন কাশীর জ্যোতিষী চক্রপাণি ভাট৷
সোমবার কখন রাখি পরাবেন ভাইকে? কোনটা শুভ মুহূর্ত? জানিয়েছেন কাশীর জ্যোতিষী চক্রপাণি ভাট৷

 

জ্যোতিষী চক্রপাণির মতে রাখি পরানোর শুভ সময় দুপুর ১.৩০ থেকে রাত ৯.০৮ পর্যন্ত৷
জ্যোতিষী চক্রপাণির মতে রাখি পরানোর শুভ সময় দুপুর ১.৩০ থেকে রাত ৯.০৮ পর্যন্ত৷

 

সোমবার সকালে ভদ্রা পর্ব থাকায় ওই সময়ে রাখি পরানো অশুভ বলে মনে করা হচ্ছে৷
সোমবার সকালে ভদ্রা পর্ব থাকায় ওই সময়ে রাখি পরানো অশুভ বলে মনে করা হচ্ছে৷

 

রাখি পরানোর পর ২৪ ঘণ্টা বা এক দিন হাতে রাখি রেখে দিন৷ তার আগে রাখি খুলবেন না৷
রাখি পরানোর পর ২৪ ঘণ্টা বা এক দিন হাতে রাখি রেখে দিন৷ তার আগে রাখি খুলবেন না৷

 

অনেক পরিবারেই রাখি পূর্ণিমা থেকে জন্মাষ্টমী পর্যন্ত রাখি পরে থাকার রেওয়াজ রয়েছে৷
অনেক পরিবারেই রাখি পূর্ণিমা থেকে জন্মাষ্টমী পর্যন্ত রাখি পরে থাকার রেওয়াজ রয়েছে৷

 

রাখি খোলার পর জলে ভাসিয়ে দিন বা কোনও পবিত্র গাছে বেঁধে রাখুন৷ রাখতে পারেন পরিষ্কার কোনও বাক্সেও৷
রাখি খোলার পর জলে ভাসিয়ে দিন বা কোনও পবিত্র গাছে বেঁধে রাখুন৷ রাখতে পারেন পরিষ্কার কোনও বাক্সেও৷

Rakhi Astro Tips: রাখি শুধু রেশমি সুতো নয়, লুকিয়ে বহু সমস্যার সমাধান! কাটে নজর দোষ, খুলে যায় বন্ধ ভাগ্যের দরজা, তবে এই রঙের সুতো কখনই নয়

রাখি পূর্ণিমা একটি বিশেষ তিথি। সনাতন ধর্মে এই দিনটির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই দিনে কয়েকটি ছোট্ট টোটকা করলে বহু সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। জানিয়েছেন বিশিষ্ট পুরোহিত ধীমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাখি পূর্ণিমা একটি বিশেষ তিথি। সনাতন ধর্মে এই দিনটির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই দিনে কয়েকটি ছোট্ট টোটকা করলে বহু সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। জানিয়েছেন বিশিষ্ট পুরোহিত ধীমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
ধীমানবাবু জানিয়েছেন, এই দিন অবশ্যই রাখির সুতোর রং এর দিকে নজর দিতে হবে। কোনওভাবেই যেন রাখির সুতোর রং কালো না হয়। লাল, হলুদ এবং সাদা রঙের রাখির সুতো খুব শুভ।
ধীমানবাবু জানিয়েছেন, এই দিন অবশ্যই রাখির সুতোর রং এর দিকে নজর দিতে হবে। কোনওভাবেই যেন রাখির সুতোর রং কালো না হয়। লাল, হলুদ এবং সাদা রঙের রাখির সুতো খুব শুভ।
তিনি বলছেন, কোনও ব্যক্তির যদি আয়, উন্নতি থমকে থাকে, তাহলে তার ওপর নজর দোষ লেগে থাকতে পারে। তাই এদিন রাখির থালায় একটি ফিটকিরি রাখা উচিত। সেই ফিটকিরি ভাইয়ের মাথা থেকে পা পর্যন্ত সাতবার ঘুরিয়ে দিলে নজর দোষ কেটে যায়।
তিনি বলছেন, কোনও ব্যক্তির যদি আয়, উন্নতি থমকে থাকে, তাহলে তার ওপর নজর দোষ লেগে থাকতে পারে। তাই এদিন রাখির থালায় একটি ফিটকিরি রাখা উচিত। সেই ফিটকিরি ভাইয়ের মাথা থেকে পা পর্যন্ত সাতবার ঘুরিয়ে দিলে নজর দোষ কেটে যায়।
রাখি পূর্ণিমার দিন বজরংবলীর শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ধীমানবাবু। তিনি বলছেন, এদিন বজরংবলীকে রাখি বেঁধে দিলে, জীবনের সব ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা করেন পবনপুত্র। তবে অবশ্যই তাঁকে লাল সুতোর রাখি বাঁধতে হবে।
রাখি পূর্ণিমার দিন বজরংবলীর শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ধীমানবাবু। তিনি বলছেন, এদিন বজরংবলীকে রাখি বেঁধে দিলে, জীবনের সব ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা করেন পবনপুত্র। তবে অবশ্যই তাঁকে লাল সুতোর রাখি বাঁধতে হবে।
এই পুরোহিত জানিয়েছেন, রাখি পূর্ণিমার দিন দেবী লক্ষ্মীকে পাঁচ রকমের মিষ্টি দিয়ে পুজো দেওয়া উচিত। এমনটা করলে দেবী লক্ষীর কৃপা পাওয়া যায় সাংসারিক জীবনে কেটে যায় বিভিন্ন সমস্যা।
এই পুরোহিত জানিয়েছেন, রাখি পূর্ণিমার দিন দেবী লক্ষ্মীকে পাঁচ রকমের মিষ্টি দিয়ে পুজো দেওয়া উচিত। এমনটা করলে দেবী লক্ষীর কৃপা পাওয়া যায় সাংসারিক জীবনে কেটে যায় বিভিন্ন সমস্যা।

Raksha Bandhan 2024: এই বছর পুরুলিয়াতে সবচেয়ে ট্রেন্ডিং রাখি কোনটা জানেন?

পুরুলিয়া: ভাই-বোনের অটুট বন্ধনের উৎসব রাখি। ‌ বাঙালি থেকে অবাঙালি সকলের কাছেই রাখি উৎসব খুবই গুরুত্বপূর্ণ।‌ এই দিন দিদি বা বোনেরা তাঁদের ভাই বা দাদার হাতে রাখি বেঁধে দিয়ে তাঁদের মঙ্গল কামনা করেন। আর দাদা বা ভাইরাও দিদি বা বোনের রক্ষা করার শপথ নেন এই দিন। সামনেই রাখি বন্ধন উৎসব, তাতে মেতে উঠবে আপামর বঙ্গবাসী। সব জায়গাতেই বিভিন্ন ভ্যারাইটির রাখি বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে। ‌

রাজ্যের অন্যান্য জেলার পাশাপাশি পুরুলিয়াতেও রাখি বিক্রি শুরু হয়ে গিয়েছে। পুরুলিয়া শহরের চকবাজারে দুর্দান্ত সব রাখির কালেকশন নিয়ে হাজির হয়েছেন বিক্রেতারা। ‌ক্রেতারাও অধীর আগ্রহে দেখছেন সেই রাখিগুলি। ‌

আর‌ও পড়ুন: অষ্টম দিনেও আন্দোলন জারি, হাসপাতালে এসে ফিরে যাচ্ছেন রোগীরা! দেখুন ভিডিও

এই বিষয়ে এক বিক্রেতা বলেন, প্রতিবছরের মত এই বছরও তিনি বিভিন্ন ভ্যারাইটির রাখি তুলেছেন। ‌তার মধ্যে কাপল রাখি, মেয়েদের জন্য স্পেশাল রাখি সহ বিভিন্ন ভ্যারাইটি রাখি রয়েছে। রাখির দাম ৫ টাকা থেকে শুরু হয়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত রয়েছে। অন্যান্য বছরে তুলনায় এই বছর এখনও পর্যন্ত বিক্রি খানিকটা কম রয়েছে। তবুও তিনি আশা করছেন রাখি পূর্ণিমার আগেই তাঁর দোকানে রাখি বিক্রি বাড়বে। ‌

এই বিষয়ে এক ক্রেতা বলেন, এই দোকান থেকেই তিনি প্রতিবছর রাখি কেনেন। এই বছরও তিনি রাখি কিনেছেন। রাখির কালেকশনও বেশ ভাল রয়েছে। ‌ দামও অনেকটাই কম। তাই রাখি কিনে তিনি খুবই খুশি। ‌

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Bankura News: কোনও কিছুই যে ফেলার নয়! ১৮ বছর ধরে ‘এই ভাবে’ রাখি বানাচ্ছেন পোদ্দাররা

বাঁকুড়া: বিগত ১৮ বছর ধরে রাখি বানাচ্ছে বাঁকুড়া শহরের এক পরিবার। বিক্রি করা তাঁদের উদ্দেশ্য নয়। উদ্দেশ্য হল সমাজসেবী সংগঠনদের দান করা। রাখিতে লেখা রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক বার্তাও। কিন্তু ১৮ বছর ধরে কেন এমন কাজ করছেন তারা? নেপথ্যে রয়েছে একটি সুন্দর গল্প।

বিগত ১৮ বছর ধরে  প্রায় পাঁচ থেকে সাত হাজার রাখি তৈরি করেন বাঁকুড়ার কুচকুচিয়া ফাঁসিডাঙার পোদ্দার পরিবার। রবীন্দ্রনাথের রাখি বন্ধনকে সম্মান জানিয়ে শুরু হয়েছিল এই কর্মসূচি। প্রথমে অনুশীলন সমিতিকে রাখি দেওয়া হয়েছিল। এর পর ধীরে ধীরে সংযুক্ত হয়েছে বিভিন্ন সমাজসেবী সংগঠন।

আরও পড়ুন- ‘এইটা’ দেখলেই নাক সিঁটকান? খাসির কোন অঙ্গ থেকে তৈরি হয় বলুন তো দেখি!

প্রতি বছর সংগঠনগুলির হাতে রাখি তুলে দেন পোদ্দার পরিবার। স্বামী, স্ত্রী এবং ছেলে, মেয়ে রাখি বন্ধনের আগেই শুরু করে দেন রাখি তৈরির কর্মশালা। সারা বছর তাঁরা জমা করেন পরিবারের ব্যবহারযোগ্য জিনিসপত্র যেমন, নারকেলের ছোবড়া, সিল্কের কাপড়, ওষুধের পাতা , রঙিন কাগজ এবং আরও কত কী! এই জিনিসগুলি ব্যবহার করে তাঁরা তৈরি করেন সুন্দর সুন্দর রাখি। এই বছরও প্রায় ৪ হাজার রাখি এখনও প্রস্তুত হয়েছে।

শুধুমাত্র ব্যবহারযোগ্য জিনিস দিয়ে রাখি বানানো ছাড়াও সমাজের প্রতি প্রতিবছরই নতুন ধরনের বক্তব্য রাখতে চান পোদ্দার পরিবার। ২০২৪ সালে রাখি পূর্ণিমার আগে তাঁদের নতুন উদ্যোগ, “একটি গাছ একটি প্রাণ” বা, গাছ লাগান প্রাণ বাঁচান” এবং “রক্তদান মহান দান”। হাতে তৈরি করা রাখির উপরে লিখে ফেলা হচ্ছে এই স্লোগানগুলি।

যাতে রাখি বন্ধনের মাধ্যমে সমাজে ছড়িয়ে পড়তে পারে সচেতনতার বার্তা। দুর্গা প্রসাদ পোদ্দার জানান, “২০২৪ সাল কে ধরে প্রায় ১৯ বছর ধরে এই কাজ করছি আমরা। আমার বাবার অনুপ্রেরণায় শুরু করেছিলাম। প্রতি বছর চার থেকে সাত হাজার রাখি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনদের হাতে তুলে দিই। এই বছর কয়েকদিন আগেই আমার মা মারা গেছেন। এই রাখিগুলি মাকে উৎসর্গ করতে চাই।”

একবার দু’বার নয়। প্রতি বছর ধারাবাহিকতার সঙ্গে প্রায় ১৮ বছর যাবত রাখি তৈরি করে সমাজ সংস্কারের কাজ করার চেষ্টা করছে পোদ্দার পরিবার। আপাতদৃষ্টিতে দেখে মনে হতে পারে রাখি পূর্ণিমার আগে কয়েক দিনের প্রচেষ্টায় এই রাখিগুলি তৈরি হয়। কিন্তু পরোক্ষভাবে সারা বছর সংগ্রহ করা হয় রাখি তৈরি সরঞ্জাম। গৃহস্থ বাড়িতে দৈনন্দিন জীবনে বহু পণ্য বর্জ্ হিসেবে ফেলে দেওয়া হয়। পোদ্দার পরিবার এগুলি ফেলে না দিয়ে ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করার রাখি তৈরি করেন।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জি

Raksha Bandhan 2024: ফেলে দেওয়া বীজ, রঙিন কাগজ দিয়ে কী সব বানাচ্ছে পড়ুয়ারা! জানলে চমকে উঠবেন

পশ্চিম মেদিনীপুর: বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার পাশাপাশি মনুষ্যত্ব এবং সৃজনশীল ভাবনার বিকাশ ঘটে। প্রাথমিকভাবে এই পাঠ বিদ্যালয় থেকেই শুরু হয়। বর্তমানে অভিভাবকদের সরকারি বিদ্যালয়ে পড়ানোর মানসিকতা অনেকটাই কমে গিয়েছে, তবে জেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা রাখিবন্ধন উৎসবকে সামনে রেখে যা করেছে জানলে আপনিও চমকে যাবেন। এর নেপথ্যে রয়েছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। প্রতিবছরের মত এবারও তাঁরা পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে সৃজনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এক অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে।

আমরা সবাই জানি বিদ্যালয় শুধুমাত্র পড়াশোনার জায়গা নয়, বরং তার থেকে অনেক বেশি কিছু। আসন্ন রাখি বন্ধন উৎসবকে সামনে রেখে বিদ্যালয়ের কচিকাঁচা পড়ুয়ারা ফেলে দেওয়া বিভিন্ন পরিবেশবান্ধব সরঞ্জাম দিয়ে তৈরি করছে রং-বেরঙের রাখি। যা তারা বিদ্যালয়ের বন্ধুদের একে অপরকে পরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য প্রিয়জনের হাতে বেঁধে দেবে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার প্রান্তিক এলাকায় সরকারি বিদ্যালয়ের এই আয়োজন সত্যিই অবাক করার মত।

আর‌ও পড়ুন: ছোট থেকে আজ‌ও এই নেশায় বুঁদ, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের কাণ্ড শুনলে চমকে উঠবেন

এই ডিজিটাল যুগে বিভিন্ন হস্তশিল্প হারিয়ে যেতে বসেছে। কচিকাঁচাদের মধ্যে চোখে পড়ছে সৃজনশীলতার অভাব। তাই তাদের মানসিকতা ও উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশের জন্য মেদিনীপুর সদর ব্লকের পলাশী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উদ্যোগে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে আয়োজিত হয়েছে রাখি তৈরির কর্মশালা। যেখানে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের এবং স্কুলের সংগ্রহ করা বিভিন্ন ফলের বীজ ও রঙিন কাগজ এবং উল দিয়ে তৈরি করছে সুন্দর সুন্দর রাখি। বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারা জানিয়েছেন, পড়াশোনার পাশাপাশি কচিকাঁচাদের হাতে-কলমে শিক্ষা দিতেই মূলত এই আয়োজন।

রাখিবন্ধন উৎসবে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী একে অপরের হাতে এই রাখি বেঁধে দেবে। তবে এর উপাদান পরিবেশের কোনও ক্ষতি করবে না। তাই বিদ্যালয়ের এই অভিনব আয়োজনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন অনেকেই।

রঞ্জন চন্দ

Raksha Bandhan 2024: উল বা ফুলের বদলে এই নতুন রাখিতে মজেছে সবাই

দক্ষিণ দিনাজপুর: রাখি বন্ধন উপলক্ষে স্বাভাবিকভাবেই বাজার ভরে গিয়েছে বাহারি রাখিতে। তবে উল বা ফুলের রাখি, কিংবা রংবেরঙের কাগজের রাখি, এসব এখন অতীত। সবাই চান, সবচেয়ে সুন্দর রাখি কিনতে নিজের ভাইয়ের জন্য। তাই এই বছরের রাখিতে নতুন চমক। বালুরঘাট শহরের রঘুনাথপুর এলাকার বাসিন্দা ইন্দ্রানী সরকার তৈরি করে ফেলেছেন ক্লে ও ফেব্রিক দিয়ে রকমারি রাখি। বর্তমান দিনে আধুনিকতার চাকচিক্য থেকে একটু সরে এসে রাখিতে একটু অভিনবত্বের ছোঁয়া। যা ইতিমধ্যেই বালুরঘাট শহরে বেশ সাড়া ফেলেছে।

প্রসঙ্গত, রাখি বন্ধন উৎসব মানে একে অপরকে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে বেঁধে রাখার একটি আনুষ্ঠানিক প্রয়াস মাত্র। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ রোধ করতে কবিগুরু কলকাতা, ঢাকা ও সিলেট থেকে কয়েক হাজার হিন্দু ও মুসলিম ভাই-বোনেদের একত্রিত করে রাখি বন্ধন পালনের আবেদন জানিয়েছিলেন। এই উৎসবকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর ভাদ্র মাসের পূর্ণিমা তিথিতে খোলা বাজারে পসরা সাজিয়ে বিভিন্ন ধরনের রাখি বেচাকেনা করতে দেখা যায় দোকানিদের। তবে, এই বছর বাজারের দোকানে নয়, ক্লে দিয়ে রাখি তৈরি করে ভাল অর্ডার পাচ্ছেন বলেও জানান তিনি। তাই চাহিদা ব্যাপকভাবে থাকায় ইন্দ্রানীদেবী রীতিমতন রাত দিন এক করে তৈরি করছেন তাঁর হাতে তৈরি রাখি।

আর‌ও পড়ুন: নেশামুক্ত ভারত গড়তে সাইকেলে কেদারনাথ যাত্রা

এই বিষয়ে রাখি বিক্রেতা ইন্দ্রানী সরকার জানান, ছোট থেকেই আঁকার প্রতি তাঁর ভালবাসা রয়েছে। প্রায় দু’বছর ধরে ফেব্রিক ও তুলির টানে ফুটিয়ে তোলেন বিভিন্ন জিনিসের উপর রকমারি ডিজাইন। প্রথম অবস্থায় তেমন চাহিদা না থাকলেও বর্তমানে তাঁর হাতে তৈরি ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক হারে বেড়েছে। চলতি বছরে ক্লে ও ফেব্রিক দিয়ে বিভিন্ন জিনিসের আদলে তৈরি এই রাখি একটু ভিন্ন ধরনের। যা খুব সহজেই দৃষ্টি আকর্ষণ করছে সকলের। দামও সাধারণ মানুষের আয়ত্তের মধ্যেই। মাত্র ৩০ টাকা থেকে ৮০ টাকার মধ্যেই। ফলে সকলেই সাধ্যমত রাখি কিনতে পারছেন।

অনেকে মনে করেন, উল বা ফুলের রাখির পরিবর্তে ক্লে দিয়ে তৈরি রাখি কেনাই ভাল। কারণ অন্য সব রাখি পরালে কিছুদিন পরেই তা সকলেই খুলে ফেলে। এমনকি ফুলের রাখি নষ্ট হয়ে যায় সহজেই। কিন্তু এই রাখি একবার পরালে খুলতে মন চাইবে না। খুললেও তা ফেলে না দিয়ে সযত্নে রেখে দেবেন দাদা ও ভাইয়েরা। এমনকি, সচরাচর বালুরঘাটে দেখা যায় না বললেই চলে। তাই প্রতিবার রাখিতে কিছুটা নতুনত্ব থাকলেও এবছর শহরবাসীর নজর কাড়ছে ইন্দ্রানীদেবীর তৈরি রাখি।

সুস্মিতা গোস্বামী

Rakhi Purnima 2024: ১৯ অগাস্ট রাখি পূর্ণিমা, ঠিক এই সময় ভুলেও ভাই-দাদার হাতে রাখি বাঁধবেন না, ভদ্রাকালে ছারখার জীবন

*১৯ অগাস্ট রাখি পূর্ণিমা। তবে এ দিন ভদ্রাকাল থাকবে। যার ফলে দুপুর থেকে রাখি বাঁধা শুরু হবে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, ভাদ্রমাসকে অত্যন্ত অশুভ একটি মাস হিসেবে মনে করা হয়। এই সময় কোনও শুভ কাজ করা উচিত নয়। প্রতিবেদনঃ পিয়া গুপ্তা। সংগৃহীত ছবি। 
*১৯ অগাস্ট রাখি পূর্ণিমা। তবে এ দিন ভদ্রাকাল থাকবে। যার ফলে দুপুর থেকে রাখি বাঁধা শুরু হবে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, ভাদ্রমাসকে অত্যন্ত অশুভ একটি মাস হিসেবে মনে করা হয়। এই সময় কোনও শুভ কাজ করা উচিত নয়। প্রতিবেদনঃ পিয়া গুপ্তা। সংগৃহীত ছবি।
*রক্ষাসূত্র বেঁধে বোনেরা ভাইয়ের দীর্ঘায়ু ও সাফল্য কামনা করেন। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের রাখি কিনতে পাওয়া যায়। শাস্ত্রে বৈদিক রাখির উল্লেখ পাওয়া যায়। অনেকে বাড়িতেই বৈদিক রাখি তৈরি করে থাকেন।
*রক্ষাসূত্র বেঁধে বোনেরা ভাইয়ের দীর্ঘায়ু ও সাফল্য কামনা করেন। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের রাখি কিনতে পাওয়া যায়। শাস্ত্রে বৈদিক রাখির উল্লেখ পাওয়া যায়। অনেকে বাড়িতেই বৈদিক রাখি তৈরি করে থাকেন।
*তবে হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, রাখী পূর্ণিমার দিন থেকে শুরু হবে ভাদ্রমাস। জ্যোতিষ শাস্ত্রী পূবালি গুহ জানান, ভাদ্র শুরু হলেও রক্ষাবন্ধন উৎসব শেষ না হওয়া পর্যন্ত পালিত হয় না। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, রাখি পূর্ণিমার দিন থেকে শুরু হবে ভাদ্রমাস। জ্যোতিষ শাস্ত্রী পূবালি গুহ জানান, ভাদ্র শুরু হলেও রক্ষাবন্ধন উৎসব শেষ না হওয়া পর্যন্ত পালিত হয় না। সংগৃহীত ছবি।
*ভাদ্রের অশুভ প্রভাবের ভয়ে অনেকেই ভাদ্রকালে রাখি বাঁধেন না। এ বছর ভাদ্রের কারণে ৩০ ও ৩১ অগাস্ট দুই দিন ধরে পালিত হবে রক্ষাবন্ধন উৎসব। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী ভাদ্রকালে কোনও শুভ কাজই সফল হতে পারে না। আর তাই কোনও না কোনও বাধা অবশ্যই আসতে পারে জীবনে। সংগৃহীত ছবি। 
*ভাদ্রের অশুভ প্রভাবের ভয়ে অনেকেই ভাদ্রকালে রাখি বাঁধেন না। এ বছর ভাদ্রের কারণে ৩০ ও ৩১ অগাস্ট দুই দিন ধরে পালিত হবে রক্ষাবন্ধন উৎসব। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী ভাদ্রকালে কোনও শুভ কাজই সফল হতে পারে না। আর তাই কোনও না কোনও বাধা অবশ্যই আসতে পারে জীবনে। সংগৃহীত ছবি।
*তিথি সময়: ভদ্রাকাল শুরু পূর্ণিমা তিথি শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভদ্রাকাল শুরু হচ্ছে। ভদ্রাকাল সমাপ্ত ১৯ অগাস্ট দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে। ভদ্রা মুখ থাকবে ১৯ অগাস্ট সকাল ১০টা ৫৩ মিনিট থেকে দুপুর ১২টা ৩৭ মিনিট পর্যন্ত। সংগৃহীত ছবি। 
*তিথি সময়: ভদ্রাকাল শুরু পূর্ণিমা তিথি শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভদ্রাকাল শুরু হচ্ছে। ভদ্রাকাল সমাপ্ত ১৯ অগাস্ট দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে। ভদ্রা মুখ থাকবে ১৯ অগাস্ট সকাল ১০টা ৫৩ মিনিট থেকে দুপুর ১২টা ৩৭ মিনিট পর্যন্ত। সংগৃহীত ছবি।
*১৯ অগাস্ট সকাল ৯টা ৫১ মিনিট থেকে ১০টা ৫৩ মিনিট পর্যন্ত রাখি বাঁধা যাবে না।  দুপুর ১টা ৩০ মিনিট থেকে রাত ৯টা ৭ মিনিট পর্যন্তও রাখী বাঁধা যাবে ভাইয়ের হাতে, এটা শুভ সময়। সংগৃহীত ছবি। 
*১৯ অগাস্ট সকাল ৯টা ৫১ মিনিট থেকে ১০টা ৫৩ মিনিট পর্যন্ত রাখি বাঁধা যাবে না।  দুপুর ১টা ৩০ মিনিট থেকে রাত ৯টা ৭ মিনিট পর্যন্তও রাখী বাঁধা যাবে ভাইয়ের হাতে, এটা শুভ সময়। সংগৃহীত ছবি।
*ভদ্রাকালে কেন বাঁধা হয় না রাখি? ভদ্রাকালকে শুভ মনে করা হয় না। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, এই সময় কোনও শুভ কাজ করা উচিত নয়। রাখিবন্ধন এক পবিত্র কাজ। তাই ভদ্রার সময় ভাইকে রাখি বাঁধা উচিত নয়। সংগৃহীত ছবি।
*ভদ্রাকালে কেন বাঁধা হয় না রাখি? ভদ্রাকালকে শুভ মনে করা হয় না। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, এই সময় কোনও শুভ কাজ করা উচিত নয়। রাখীবন্ধন এক পবিত্র কাজ। তাই ভদ্রার সময় ভাইকে রাখি বাঁধা উচিত নয়। সংগৃহীত ছবি।