জ্বালাপোড়া গরম থেকে বেশে খানিকটাই মুক্তি মিলেছে গত কয়েকদিনে৷ মাঝে মধ্যেই স্বস্তির বৃষ্টিতে মিলছে শান্তি৷ বেশ কয়েকদিন ধরেই তুমুল বদলে গেছে আবহাওয়া৷
কয়েকদিন বৃষ্টির পর ফের ভ্যাপসা গরম পড়েছিল৷ মঙ্গলবার দুপুরের পর থেকেই আবহাওয়ার তুমুল ভোলবদল হয়েছে৷
সকাল থেকেই রোদের তাপও ছিল বেশ কিছুটা কম৷ আংশিক মেঘলা আকাশ সঙ্গে হালকা হাওয়া বইছিল৷ দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জায়গায় মাঝেমধ্যেই বৃষ্টি হয়েছে৷
আজ সকাল থেকেই তুমুল বদলে গেল আবহাওয়া৷ কোথাও মেঘলা তো কোথাও রোদ, ওয়েদারের খামখেয়ালীপনা চলছে সারাদিন৷
আগামী এক থেকে দু’ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়-বৃষ্টির সর্তকতা। উত্তর কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় ঝড় বৃষ্টির সর্তকতা।
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের বিপোর্টে বলা হয়েছে, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সতর্কতা। বজ্রপাতের সতর্কতা থাকবে। সতর্কতা আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
আপাতত তাপমাত্রা স্বাভাবিক বা তার নিচেই থাকবে। কিছুক্ষণের মধ্যেই আসতে চলেছে স্বস্তির বৃষ্টি। ঝড়-জল-বৃষ্টিতে ভাসতে চলেছে দক্ষিণবঙ্গের ২ জেলা৷
বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে। বজ্রপাতের সতর্কতাও জারি করা হয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে।
বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে। বজ্রপাতের সতর্কতাও জারি করা হয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে।
আপাতত ঝড় বৃষ্টি বহাল থাকছে বঙ্গ জুড়ে। কমবেশি সারাদিনই বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হবে দক্ষিণের সমস্ত জায়গাতে। জেলা পুরুলিয়াতেও চলবে ঝড় বৃষ্টির তাণ্ডব।
ভারী বৃষ্টি না হলেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তাপমাত্রার পারদ এক ধাক্কায় অনেকখানি কমে গিয়েছে জেলায়। এতে কিছুটা হলেও স্বস্তিতে রয়েছে জেলার মানুষেরা।
এই দিন পুরুলিয়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে। টানা বৃষ্টির কারণে এক ধাক্কায় অনেকখানি কমে গিয়েছে তাপমাত্রার পারদ।
দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলাতেই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা-সহ রাজ্যের অধিকাংশ জেলায় ঝড়-বৃষ্টি চলবে। দোসর হবে দমকা ঝোড়ো হাওয়া।
কোথাও ঘণ্টায় ৩০-৪০ কিমি এবং কোথাও ৪০-৫০ কিমি বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। পূর্ব মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, নদীয়ায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি সমস্ত জেলায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
বৃষ্টি বহাল থাকছে উত্তরের জেলাগুলিতেও। বিশেষ করে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারের বৃষ্টি হতে পারে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে উত্তরের সর্বত্র।
চলতি সপ্তাহের মধ্যে তাপপ্রবাহের কোনও সম্ভাবনা নেই রাজ্যে। বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। কলকাতা সহ রাজ্যের অধিকাংশ জেলায় ঝড়-বৃষ্টি চলবে। তালিকায় থাকবে জেলা পুরুলিয়াও।
সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার৷ গরমও বেশ খানিকটা কম৷ শনিবার সকাল থেকেই তুমুল বদলে গেল আবহাওয়া৷
তীব্র গরমে বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিল সকলেই৷ কবে আসবে স্বস্তির বৃষ্টি৷ জ্বালাপোড়া গরম থেকে মুক্তি কবে মিলবে৷ এর মধ্যেই আবহাওয়ার বিরাট আপডেট জানিয়ে দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর৷
শনিবার সকাল থেকেই রোদ নেই বললেই চলে৷ আংশিক মেঘলা আকাশ ও হালকা ঝোড়ো হাওয়া বইছে৷ তীব্র গরমে স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া দফতর৷
কালো মেঘে ঢেকেছে আকাশ৷ কোথাও হালকা তো কোথাও আবার মাঝারি বৃষ্টি সতর্কতা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়৷ সঙ্গে বজ্রপাত ও দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে৷
বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা আগেই জানিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। যে তীব্র দাবদাহ থেকে মুক্তি মিলবে তার পূর্বাভাস আগেই মিলেছিল৷
বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা আগেই জানিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। যে তীব্র দাবদাহ থেকে মুক্তি মিলবে তার পূর্বাভাস আগেই মিলেছিল৷
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, কলকাতার পাশাপাশি ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম বর্ধমান পুরুলিয়া জেলায় ঝড় বৃষ্টির সর্তকতা রয়েছে৷
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সতর্কতা। বৃষ্টির সঙ্গে ৪০ কিলোমিটার দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। সতর্কতা আলিপুর আবহাওয়া দফতরের৷
সাগর থেকে জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাস ঢুকছে রাজ্যে। বজ্রগর্ভ মেঘ তৈরি হয়ে স্থানীয়ভাবে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকাতেও বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে৷
ঝাড়খন্ডে তৈরি হয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। এই ঘূর্ণাবর্ত থেকে মধ্যপ্রদেশ পর্যন্ত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা। এটা নিয়ে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকছে বাংলায়। আগামী ৪৮ ঘন্টায় ঝড়বৃষ্টির সতর্কতা। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি চলবে টানা কয়েকদিন৷
পূর্বাভাস বলছে, আগামী সোমবার পর্যন্ত বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির ইঙ্গিত উত্তর এবং দক্ষিণ দুই বঙ্গেই। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় কালবৈশাখী ও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে।thunderstorm
আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে তাপপ্রবাহের কোনও সম্ভাবনা নেই। তাপমাত্রা আগামী কয়েক দিন স্বাভাবিক বা স্বাভাবিকের নীচে থাকবে। মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি কমবে, বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পাশাপাশি দু-এক জায়গায় তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
*ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী। আগামী দু’ঘণ্টায় ফের বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির সর্তকতা জারি করল আবহাওয়া দফতর। কালবৈশাখীর সতর্কতা রয়েছে কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও উত্তর ২৪ পরগনায়।
*আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আগামী দু’ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ প্রবল ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সর্তকতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।
*বিক্ষিপ্তভাবে কালবৈশাখীর সতর্কতা কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়। প্রবল ঝড়বৃষ্টির সর্তকতাও রয়েছে।
*আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়।
*বৃষ্টির সঙ্গে ৫০/৭০ কিলোমিটার বেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। সতর্কতা আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
*পূর্ব বাংলাদেশে একটি ঘূর্ণাবর্ত। পূর্ব অসম থেকে উত্তর ওড়িশা পর্যন্ত নিম্নচাপ অক্ষরেখা। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে গিয়েছে অপর একটি অক্ষরেখা। তার টানেই প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকে বজ্রগর্ভ মেঘ থেকে বৃষ্টিপাতের ও ঝড়ের আশঙ্কা। (বিশ্বজিৎ সাহা)
*রবিবার পর্যন্ত চলবে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি। বৃহস্পতি ও শুক্রবার কালবৈশাখীর সম্ভাবনা। বেশ কিছু জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। উত্তরবঙ্গে শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে। তারপর বৃষ্টি পরিমাণ কমবে বাড়বে তাপমাত্রা।
: অসমের উপর তৈরি ঘূর্ণাবর্ত অন্যদিকে বাংলাদেশের উপরেও রয়েছে ঘূর্ণাবর্ত৷ এই অবস্থায় বাংলার ভাগ্যেও বৃষ্টি ঝরে পড়ছে৷ টানা ৩ সপ্তাহের তাপপ্রবাহ চলার পর সোমবার প্রবল বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিতে তোলপাড় হয়েছে বাংলার একাধিক জেলা৷ মঙ্গলবারও একাধিক জেলায় প্রবল ঝড় বৃষ্টির অ্যালার্ট রয়েছে৷
উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় যেমন আগামী পাঁচদিন ইয়েলো অ্যালার্ট রয়েছে তেমনিই দক্ষিণবঙ্গের উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, কলকাতা, হাওড়া,হুগলি, পূর্ব মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া সর্বত্র বৃষ্টির অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি রয়েছে৷
কোনওভাবেই স্বস্তি পাচ্ছিলনা বঙ্গবাসী। রবিবার থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়েছে। আর সোমবার বৃষ্টিতে ভিজেছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ। বৈশাখের প্রথম কালবৈশাখীর দেখা মিলেছে দক্ষিণের জেলাগুলিতে৷
আগামী ৪৮ ঘণ্টা ঝড় চলবে দক্ষিণবঙ্গে। বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি চলবে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত। শনিবার থেকে কমবে বৃষ্টি। স্বাভাবিক হবে পরিস্থিতি।
কলকাতা , হাওড়া , পূর্ব বর্ধমান , পশ্চিম বর্ধমান , ঝাড়গ্রাম , পূর্ব মেদিনীপুর , পশ্চিম মেদিনীপুর , বাঁকুড়া , হুগলি , উত্তর ২৪ পরগনা , দক্ষিণ ২৪ পরগনায় কালবৈশাখীর পাশাপাশি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে।
ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে।
প্রবল ঝড় বৃষ্টির কারণে বেশ কিছু জায়গায় সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলে বাড়তি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মৎসজীবীদের সমুদ্রে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। সমুদ্রে উঠবে প্রবল ঢেউ৷ উপকূলবর্তী এলাকায় ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৫৫ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে বইবে হাওয়া৷
প্রবল ঝড় বৃষ্টির তান্ডব চলবে উত্তরের জেলাগুলিতেও। উত্তরবঙ্গের আট জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে অন্যান্য জায়গায়। সঙ্গে বইবে দমকা ঝোড়ো হাওয়া। ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বইবে।
তীব্র গরমের হাত থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পেয়েছে জেলার মানুষ। বেশ কিছুদিনে জেলা পুরুলিয়ার তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৫ ডিগ্রির ঘরে। হাঁসফাঁসনি গরমে নাজেহাল হয়ে উঠেছিল গোটা জেলার মানুষ। সেখানে দাঁড়িয়ে অনেকখানি গরমের হাত থেকে নিস্তার পেল তারা। মরশুমের প্রথম কালবৈশাখী ঝড়ের পাশাপাশি শিলাবৃষ্টিও হয়েছে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে।
এই দিনও ঝড় বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা জারি রয়েছে। এই দিন পুরুলিয়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে। Input- Sharmistha Banerjee
ঝড়-বৃষ্টির জেরে এক ধাক্কায় নামল বঙ্গের তাপমাত্রা ৷ স্বাভাবিকের নীচে নেমেছে কলকাতার তাপমাত্রাও ৷ কলকাতার তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে এখন ৫ ডিগ্রি কম ৷ বুধবার পর্যন্ত আরও তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা ৷ Photo: Siddhartha Sarkar
আজ, মঙ্গলবারও রাজ্যে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে ৷ আগামী ২৪ ঘণ্টায় ১১ জেলায় কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনা ৷ দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে ৷
দুই ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা ৷ সমুদ্র উপকূলে ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা জারি করা হয়েছে ৷ শুক্রবার পর্যন্ত বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর ৷
ভারী বৃষ্টি হবে পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতে। দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে দফায় দফায় দিনভর। সঙ্গে হালকা ঝোড়ো বাতাস বইবে। বুধবার পর্যন্ত তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কমে স্বাভাবিকের কাছে চলে আসবে পারদ। ইতিমধ্যেই কলকাতা-সহ বেশ কিছু জেলার তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নীচে চলে গিয়েছে।
ঝাড়খণ্ডে ঘূর্ণাবর্ত ও নিম্নচাপ অক্ষরেখা। বঙ্গোপসাগরে বিপরীত ঘূর্ণাবর্তের প্রভাব। সমুদ্র উত্তাল থাকবে। সমুদ্র উপকূল ও সমুদ্রের মধ্যে ৪৫ থেকে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া থাকবে। সমুদ্রে জলোচ্ছ্বাসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দিঘা থেকে বকখালি সমুদ্রে জলোচ্ছ্বাস হতে পারে জোয়ারের সময়।
৪৪ বছর পর আবার এপ্রিল মাসে রেকর্ড করল কলকাতার তাপমাত্রা। তবে, মে মাস পড়তেই খানিকটা কমল তাপমাত্রা।
বৃহস্পতিবার, বেলা ১১.৩০ বাঁকুড়ার তাপমাত্রা ছিল ৩৯.৬ ডিগ্রি, শান্তিনিকেতনের শ্রীনিকেতন ৩৯ ডিগ্রি, মালদা ৩৯.২ ডিগ্রি, দমদম ৩৮ ডিগ্রি এবং আলিপুর ৩৭.২ ডিগ্রি।
১৯৫৪ সালের ২৫ এপ্রিল কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ তারপর, এপ্রিল মাসের ২৯ তারিখ কলকাতার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। প্রচন্ড গরমে প্রায় ওষ্ঠাগত মানুষের জীবন।
তবে, আবারও কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই শনিবার তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা। তীব্র তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা বেশি থাকবে পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং বাঁকুড়া জেলাতে। বেলা বাড়লে জেলাগুলিতে রীতিমতো ‘লু’ বইবার সম্ভাবনা !
তবে, আগামী ৫ মে থেকে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি শুরু হতে পারে। নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম , দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুর এই ৬ জেলায় রবিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে।
সোমবার বৃষ্টি আরও বাড়বে। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই সোম ও মঙ্গলবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বৃষ্টির সঙ্গে থাকবে দমকা ঝোড়ো হাওয়া।
: তীব্র গরমের দাপটে বেহাল দশা দক্ষিণের মানুষের। এর উপর রয়েছে রোদের ঝলকানি। বৈশাখের প্রথম থেকেই শরীর ভাজা পোড়া হয়ে যাচ্ছে। তাপমাত্রার পারদ প্রতিনিয়তই বাড়ছে জেলাগুলিতে কোনওভাবেই স্বস্তি পাচ্ছে না মানুষজন৷ কোনও রকম ওয়েদার আপডেটেও মিলছে না স্বস্তির কোনও আভাস৷ আইএমডি নিজেদের ওয়েদার বুলেটিনে জানিয়েছে আগামী ৫ দিনেও কোথাও সেভাবে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনাই নেই৷
তীব্র তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা। পুড়বে দক্ষিণবঙ্গের চার থেকে পাঁচটি জেলা।
: আবহাওয়া তার উগ্র রূপ দেখাতে শুরু করেছে। দেশের সমতল অঞ্চলে পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ সহ গোটা দক্ষিণ ভারত প্রচণ্ড গরমের কবলে।
সকাল ১০টার পর থেকে কারফিউ-এর মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তা দেখেই আঁচ করা যায়। সকালেই তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের পারদ ছাড়িয়ে যাচ্ছে, যার কারণে সাধারণ মানুষ খুব প্রয়োজন ছাড়া তাদের ঘর থেকে বার হওয়া এড়াতে শুরু করেছেন৷
অ্যাকুওয়েদারের ওয়েদার আপডেট অনুসারে কলকাতায় তাপমাত্রার পারদ বুধবার দুপুর দুটো নাগাদ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মাত্রা ছুঁয়ে ফেলবে৷ পাশাপাশি আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৪১ শতাংশ থাকবে ইনডোরে৷
এই ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার ফিল লাইক তাপমাত্রা অবশ্য আরও পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি অনুভূত হবে৷
অন্যদিকে, স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ জনগণকে প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে। এছাড়াও জলের বোতল, ছাতা নিয়ে সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে বের হওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
তাপপ্রবাহের পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতালগুলিকেও সতর্ক করা হয়েছে।
থাকবে লাল ও কমলা সতর্কবার্তা। আগামী তিন দিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত।
রুক্ষ বাঁকুড়া বুধবার পুড়ছে রোদের ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে। অপেক্ষা শুধুই বৃষ্টির।
এগারোটা থেকে দুপুর চারটে পর্যন্ত বাইরে বের হতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বুধবার বাঁকুড়ায় তাপপ্রবাহের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি থাকবে। সঙ্গে বেড়েছে বায়ুতে আদ্রতা। রোদ কমলে গুমোট হবে আবহাওয়া।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির পরিমাণ যথেষ্ট বেশি থাকবে। সঙ্গে বইবে গরম হাওয়া অর্থাৎ লু।
এদিকে আইএমডি ওয়েদার আপডেটে অবশ্য গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের কোথাও কখনও বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা, ছিটেফোঁটা বৃষ্টির সম্ভাবনার পূর্বাভাস দিয়েছে৷
এই দিন পুরুলিয়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে। গোটা জেলা জুড়েই বইছে লু। তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।
তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি রয়েছে দক্ষিণের প্রায় সমস্ত জেলাতেই। আগামী এক থেকে দু’দিনের মধ্যে আরও ২-৪ ডিগ্রি পর্যন্তবাড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা। ইতিমধ্যেই তাপপ্রবাহের রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান এবং বাঁকুড়া এই চার জেলায়। এছাড়াও ইয়োলো অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, হুগলি , বীরভূম, ঝাড়গ্রাম এই ৬ জেলায়।
ধীরে ধীরে আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে উত্তরবঙ্গেও। হালকা এবং বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরের দার্জিলিং , কালিম্পং এবং জলপাইগুড়িতে। তাপপ্রবাহের প্রভাব পড়তে চলেছে পাহাড়েও। উত্তরবঙ্গেও বাড়বে গরম এবং তৈরি হবে অস্বস্তিকর পরিবেশ এমনটাই পূর্বভাস মিলেছে।
ছিটেফোঁটা বৃষ্টি দেখা গেছিল দক্ষিণের দু-একটি জেলায়। তবে প্রবল ঝড় বৃষ্টির প্রভাব পড়েনি দক্ষিণের জেলাগুলিতে। আবহাওয়ার বিশেষ পরিবর্তন হতে দেখা যায়নি। গরমের হাত থেকে এই মুহূর্তে রেহাই পাচ্ছে না দক্ষিণ বঙ্গবাসী। Input- Sharmistha Banerjee
দক্ষিণে বৃষ্টি কমবে, বাড়বে গরম। আর উত্তরে বাংলা বছরের শুরুতেই ফের বৃষ্টি বাড়বে। নববর্ষের প্রথম দিন গরম ও শুষ্ক আবহাওয়ায় কাটবে কলকাতা-সহ দক্ষিণের সারাদিন। আংশিক মেঘলা আকাশ, বেলা বাড়লে গরম বাড়বে। উত্তর পশ্চিমের শুকনো হাওয়ার দাপট ক্রমশ বাড়বে। বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। আজ চৈত্র সংক্রান্তির দিনে উত্তর ও দক্ষিণ দুই বঙ্গেই বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে কয়েক জেলায়। বেশিরভাগ জেলাতেই শুষ্ক আবহাওয়া গরম ক্রমশ বাড়বে।
বৃহস্পতিবার সারাদেশে পালিত হবে ভ্রাতৃত্বের বার্তাবাহক উৎসব ইদ। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের এক মাসের রোজা শেষে খুশির ইদে আনন্দ করবে গোটা দেশ৷ পাশাপাশি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্র নবরাত্রিও শুরু হয়ে গেছে৷ ইতিমধ্যে, আইএমডি নিজেদের সাম্প্রতিক ওয়েদার আপডেটে আবহাওয়ার বড়সড় রূপ বদলের খবর দিয়েছে। একদিকে যেমন লু বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, ঠিক তেমনিই ভারতের বিভিন্ন রাজ্য এমনকি পশ্চিমবঙ্গেরও জেলায় জেলায় বজ্র-বিদ্যুৎ- সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা জারি করেছে। এছাড়াও বয়ে যাবে ঝোড়ো হাওয়া। Photo Courtesy- IMD Sattellite Image
তৈরি হয়ে রয়েছে একটি অ্যান্টি সাইক্লোন, অন্যদিকে একটি সক্রিয় ঘূর্ণাবর্ত বিস্তৃত রয়েছে হিমালয় পাদদেশ সংলগ্ন উত্তরবঙ্গ এলাকায়৷ যার জেরে বাতাসে জলীয় বাষ্প ঢুকছে৷ Photo- Representative
উপকূলের জেলা ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে৷ উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রবল৷ কিন্তু দক্ষিণের জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি বৃষ্টি হয়ে সাময়িক তাপ থেকে স্বস্তি পাবে মানুষ এই আপডেটও পাওয়া যাচ্ছে ওয়েদার আপডেটে৷ অ্যান্টি সাইক্লোনের জেরে দুই চব্বিশ পরগণা, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, দুই বর্ধমানে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি৷ স্থানীয়ভাবে বজ্রগর্ভ মেঘের সঞ্চার৷ হালকা বৃষ্টি৷ Photo- Representative
আইএমডি ওয়েদার আপডেটে ১৩ তারিখ পর্যন্ত রোজই ইতঃস্তত -বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়ে গেছে৷ তবে এই মুহূর্তে উপকূলবর্তী জেলাগুলি এবং পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি৷ অন্যদিকে বেশ খানিকটা বা কার্যত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে কলকাতা, হাওড়া, মুর্শিদাবাদন নদিয়াতে আরও আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা কম৷ কিন্তু তাও বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি হতে পারে৷ Photo- Representative
উত্তরবঙ্গে পাঁচ জেলাতেই বৃষ্টি চলবে৷ দার্জিলিং, কালিংম্পং, জলপাইগুড়িতে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি। মালদহ ও দুই দিনাজপুরে এই ধরণের সম্ভাবনা কম। ইদের পর থেকে অর্থাৎ সেই শুকনো আবহাওয়া থাকার সম্ভাবনা বেশি। Photo- Representative
এদিকে দেশের একাধিক রাজ্যে কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। পাশাপাশি তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরেই থাকবে একাধিক জায়গায়৷ মেঘ-বৃষ্টি থাকলেও একাধিক জায়গায় গরম ও আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে। যে সব জায়গায় হিট ওয়েভ বইবে বা লুয়ের সম্ভাবনা রয়েছে সেখানে লোকজনকে দুপুর ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে বাড়ি থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। Photo- Representative
আবহাওয়া দফতরের লেটেস্ট আবহাওয়া আপডেটে, মধ্য ভারতের পাশাপাশি দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আবহাওয়ার ধরণে বড়সড় পরিবর্তনের সম্ভাবনা জানিয়েছে। ১০ এপ্রিল পশ্চিম মধ্যপ্রদেশ এবং বিদর্ভ-এ শিলাবৃষ্টি সহ বৃষ্টি হতে পারে। Photo- Representative
একই সময়ে, ১০ এবং ১১ এপ্রিল পূর্ব মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড়ে প্রবল বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও, ১৩ থেকে ১৬ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত উত্তর-পশ্চিম ভারতে বজ্র-বিদ্যুৎ সহ ঝড় সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। Photo- Representative
আইএমডি জারি করা পূর্বাভাসে, দেশের উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলের জন্যে এই ধরণের সম্ভাবনা প্রকাশ করা হয়েছে। এই ওয়েদার অ্যালার্টে ১৩ এবং ১৪ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরে তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে উপত্যকার কিছু এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে। Photo- Representative
হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডেও আবহাওয়া খারাপ থাকতে পারে। আইএমডি-র মতে, হিমাচল ও উত্তরাখণ্ডের কিছু জায়গায় শিলাবৃষ্টি হতে পারে। অন্যদিকে, রাজস্থানে ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ধূলিঝড় বা আঁধি বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। Photo- Representative
এর পাশাপাশি অনেক রাজ্যে চলছে তাপপ্রবাহ। দেশের এসব এলাকায় তাপমাত্রা ইতিমধ্যেই ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে রয়েছে। রাজকোটে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। ভুজ, সুরেন্দ্রনগর, দিসা, গান্ধীনগর, আহমেদাবাদ, বরোদার মতো শহরে তাপমাত্রা ৪০ ছাড়িয়েছে। Photo- Representative
এ কারণে প্রচণ্ড গরমে পড়েছেন মানুষ। উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ, বারাণসী এবং ঝাঁসিতে দ্রুত বাড়ছে তাপমাত্রা৷ ফলে স্থানীয় মানুষ সমস্যায় পড়েছেন। Photo- Representative
Posts navigation
Just another WordPress site