Tag Archives: Biometrics Lock

Government School Teachers: এবার থেকে সকাল ১০টা ৩৫ এর মধ্য়ে স্কুলে ঢুকতে হবে শিক্ষকদের, দেখুন নয়া নির্দেশিকা কী

নতুন বছরে নতুন নিয়ম। পৌনে এগারোটা নয়। এবার থেকে সকাল দশটা পঁয়ত্রিশের মধ্যে স্কুলে ঢুকতে হবে শিক্ষকদের। সোওয়া এগারোটার মধ্যে না ঢুকলে অ্যাবসেন্ট। কড়া নির্দেশিকা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের। কিন্তু, এতে কি আদৌ ছবিটা বদলেছে। খতিয়ে দেখল নিউজ এইটিন বাংলা।।

Government School: স্কুলশিক্ষকদেরও এবার ‘বায়োমেট্রিকে’ হাজিরা, কর্মসংস্কৃতি রক্ষায় বড় পদক্ষেপ স্কুলের

মালদহ- শিক্ষকদের বিদ‍্যালয়ে সঠিক সময়ে হাজিরা নিশ্চিত করতে “কড়াকড়ি” করছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। ঠিক, তখনই শিক্ষকদের ‘বায়োমেট্রিক’ হাজিরার ব্যবস্থা চালু করল মালদহের ললিতমোহন শ্যামমোহিনী হাইস্কুল। সরকারি স্কুলে এভাবে বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা চালু কার্যত নজিরবিহীন উদ্যোগ। যদিও এতে কর্মসংস্কৃতি কতটা নিশ্চিত হবে তা সময়ই বলবে।

আরও পড়ুনঃ নতুন বছরে বুটিকের জিনিসে আকর্ষণ সকলের! শাড়ি থেকে কুর্তা নজর কাড়ছে মহিলাদের!

নতুন শিক্ষাবর্ষের শুরুতেই স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের হাজিরা এবং সাপ্তাহিক ক্লাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে পর্ষদ। পর্ষদের নির্দেশিকা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্যজুড়ে হইচই শুরু হয়েছে। আর এরমধ্যেই স্কুলে কর্মসংস্কৃতি বজায় রাখতে নয়া উদ্যোগ মালদহের স্কুলে। মালদহ জেলায় প্রথমসারির স্কুল হিসেবে পরিচিত ললিতমোহন শ্যামমোহিনী হাইস্কুল। এই স্কুলে ছাত্রসংখ্যা দেড় হাজার। শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছেন প্রায় ২৫ জন। এই স্কুলে পরিচালন কমিটি এবং স্কুল কর্তৃপক্ষের যৌথ সিদ্ধান্তে শিক্ষাবর্ষের শুরুতেই চালু হয়ে গেল বায়োমেট্রিক হাজিরা।

এখন থেকে কোন শিক্ষক, কখন স্কুলে এলেন, কখন স্কুল থেকে বেরিয়ে গেলেন, এসব কিছুর হিসেব রাখবে বায়োমেট্রিক যন্ত্র। তবে, আপাতত বায়োমেট্রিকের পাশাপাশি হাতে লেখা হাজিরা খাতাও রাখা হচ্ছে। এই স্কুলে ইতিমধ্যেই বসেছে বায়োমেট্রিক যন্ত্র। সংগ্রহ করা হয়েছে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রয়োজনীয় তথ্য। বায়োমেট্রিক ব্যবস্থায় মুখাবয়ব স্ক্যান করে, আঙ্গুলের স্পর্শে এবং নির্দিষ্ট অ্যাটেনডেন্স কার্ড এই তিনভাবে হাজিরা দেওয়া যাবে। দিনের শেষে কোন শিক্ষক কখন এলেন, আর কখন গেলেন তার প্রিন্ট আউট সংগ্রহ করবে স্কুল কর্তৃপক্ষ। সম্পূর্ণ ব্যবস্থা কার্যকর করতে খরচ হয়েছে মাত্র সাত হাজার টাকা জানিয়েছেন প্রধানশিক্ষক   বিষ্ণুপদ রায়।

রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে একশ্রেণির ‘ফাঁকিবাজ’ শিক্ষকদের জন্য কর্মসংস্কৃতি প্রশ্নের মুখে। অনেকসময় সহকর্মীরা দেরিতে এলেও তাঁদের ‘লেট মার্ক’ কিংবা আবসেন্ট করতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়েন প্রধান শিক্ষকেরা। মালদহের ললিতমোহন স্কুলে বায়োমেট্রিক হাজিরা ব্যবস্থাকে স্বাগত জানিয়েছেন অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষিকা। যদিও বুধবারে অনেককেই দেখা গিয়েছে নির্দিষ্ট সময় অর্থাৎ ১০:৩৫ মিনিটের তুলনায় অনেক দেরিতে স্কুলে এসেছেন। শিক্ষকদের কর্মসংস্কৃতি নিশ্চিত করতে বায়োমেট্রিক হাজিরা নিঃসন্দেহে যুগ উপযোগী উদ্যোগ। মালদহের এই স্কুলের পদক্ষেপ ভবিষ্যতে মালদহ বা রাজ্যের অন্যান্য স্কুলেও দিশা দেখাবে কিনা এখন সেটাই দেখার।

LPG Aadhaar Link: ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে গ্যাসের বায়োমেট্রিক না করালেই ভর্তুকি বন্ধ? জানুন আসল সত্য

কলকাতা: রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধার কার্ডের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। আর তা করতে গিয়েই চরম নাজেহাল হতে হচ্ছে গ্রাহকদের। কড়া শীত উপেক্ষা করে ভোর থেকে লাইন দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ভয় পাচ্ছেন, লিঙ্কের কাজ না হলে যদি রান্নার গ্যাসই না পান। এদিকে মিলছে না বহু প্রবীণের আঙুলের ছাপ।

রেটিনার বায়োমেট্রিকের ব্যবস্থা নেই বহু গ্যাস ডিলারের অফিসে। এদিকে বিকল্প ব্যবস্থা কী তাও বলতে পারছেন না কর্মীরা। এর আগে তেল সংস্থাগুলি দাবি করেছিল ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এই বায়োমেট্রিক সংগ্রহের কাজ শেষ করতে হবে। যদিও তেল সংস্থার ওই আধিকারিক এ রকম কোনও কথা মানতে চাননি।

আরও পড়ুন: হাঁটা ভাল, কিন্তু হাঁটলেই হবে না! হাঁটার সময় এই ভুলগুলি করলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে, জানুন

বৃহস্পতিবার সর্বভারতীয় এল পি জি ডিস্ট্রিবিউটারস ফেডারেশনের সহ-সভাপতি বিজন বিহারী বিশ্বাস এ নিয়ে অনেকটাই ধোঁয়াশা কাটিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, বিভিন্ন তেল কোম্পানিগুলি ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বায়োমেট্রিক করতে বলেছে,তবে ডিস্ট্রিবিউটাররা মনে করছে এই তারিখ আরও বাড়ানো হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রক থেকে এখনও কোনও রকম নোটিফিকেশন আসেনি।

আরও পড়ুন: ভাল করে চিনুন পাতাগুলি, বাড়ির আশপাশেই রয়েছে এই লতানো গাছ! খেতে শুরু করলে ওষুধের খরচ কমবেই

এল পি জি ডিস্ট্রিবিউটারস ফেডারেশনের সহ-সভাপতি বিজন বিহারী বিশ্বাসের দাবি, যেহেতু এত গ্রাহক, ফলে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সবার সংযুক্তিকরণ এক প্রকার অসম্ভব। কেউ যদি এখনই না করেন, তবে আশঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই, সঙ্গে সঙ্গে ভর্তুকি বন্ধ হয়ে যাবে, এমনটাও নয়। গোটা বিষয় মূলত উজ্জ্বলা প্রকল্পের জন্যই বলবৎ। তবে যাঁরা ১৯ টাকা ৫৭ পয়সা ভর্তুকি পান তাঁদের ক্ষেত্রেও এটা করতে হবে। তবে এখনই বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো কোনও নির্দেশিকা আসেনি।

এটি করাতে কোনও টাকা দেওয়ার নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। কোন টাকা নেওয়ার নিয়মও নেই। সাধারণভাবে বিভিন্ন ডিলাররা একসঙ্গে যেহেতু এত গ্রাহক জড়ো হচ্ছেন, সেই কারণে সুরক্ষা হোস বা পাইপ গ্রাহকদের দিচ্ছেন। কারণ পাঁচ বছর এর মধ্যে প্রত্যেক গ্রাহককে এই পাইপ পরিবর্তন করা বাধ্যতামূলক। ১৯০ টাকা এই পাইপ এর দাম।

তবে এই পাইপ কেনার জন্য কেউ বাধ্য করতে পারবে না। একইসঙ্গে প্রত্যেক পাঁচ বছরের মধ্যে প্রত্যেক গ্রাহকের বাধ্যতামূলক চেকিং বা পরীক্ষার নিয়ম। এক্ষেত্রে খরচ ২৩৬ টাকা। এই চেকিং করতে অনেক ক্ষেত্রে ডিলাররা গ্রাহকদেরকে বলছেন। পাইপ কেনা এবং চেকিং করা প্রত্যেক পাঁচ বছরের মধ্যে বাধ্যতামূলক যদি তা না করা হয়, কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে বীমা কোম্পানি কোনও রকম টাকা দেবে না।

এর বাইরে গ্যাস ওভেন বা অন্য কোনও কিছু কোনও ভাবেই বিক্রি করা হবে না। যাঁরা ভর্তুকি নেবেন না তাঁদের ক্ষেত্রে এই আধার লিঙ্কের কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই। সুরক্ষা হোস পাইপ কেনা বা বাধ্যতামূলক চেকিং এর ক্ষেত্রেও চাপ সৃষ্টি করা যাবে না। বাকি আঁধার সংযুক্তিকরণের ক্ষেত্রে কোনও রকম টাকা দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।

অভিজিৎ চন্দ

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F