Tag Archives: Cooking Gas

Cooking Tips to Save Gas: একই চুলায় দুই রান্না! গ্যাস বাঁচাতে অসাধ্য সাধন গৃহবধূর, এভাবে বানাবেন নাকি লুচি আর আলুর তরকারি!

অদ্ভুত খাবারের সংমিশ্রণ থেকে উদ্ভট রান্নার পদ্ধতি, সোশ্যাল মিডিয়ায় রান্না সংক্রান্ত যাবতীয় ভিডিও মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়। নিজের নিজের হেঁসেলে নানা রকমের পরীক্ষানিরীক্ষা করে সেগুলি পোস্ট করে দিলেই কেল্লাফতে! ভাইরাল হবেন এক পলকে। এমনই এক ভিডিও সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে হইচই ফেলে দিয়েছে। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার কারণ, অনেকেই তাঁদের হেঁসেলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করার চেষ্টা করতে চান। যদিও আবার অনেকের কাছেই এই রন্ধনপ্রণালী অসম্ভব অথবা অপ্রয়োজনীয় বলে মনে হতে পারে।

আরও পড়ুন: কাপুর পরিবারে বউদের সঙ্গে কী ঘটে জানেন! বিয়ের প্রস্তাবের সঙ্গে ‘অন্যায় শর্ত’! সুপারস্টারের মুখের উপর ‘না’ নায়িকার

গ্যাসের খরচ বাঁচানোর জন্য উদ্ভট পদ্ধতি মাথা খাটিয়ে বের করেছেন এক মহিলা। একটি স্টোভেই, গ্যাসের একটি চুলাতেই মাল্টিটাস্কিং করছেন। একইসঙ্গে আলুর তরকারি এবং লুচি রান্না করছেন। এতে গ্যাস খরচ বেঁচে যাচ্ছে। কিন্তু কীভাবে করছেন তিনি এই কাজটি? দেখুন সেই ভিডিও।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Rekha Sharma (@rekha_sharma.001)

ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মহিলা ঢাকনা ছাড়াই প্রেসার কুকারে আলু সিদ্ধ করছেন। ফলে কুকারের ভিতরের বাষ্প বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে। খোলা কুকারের উপরে একটি কড়াই রেখে তাতে তেল ঢাললেন।

এরপর অত্যন্ত পটু হাতে সে ফুটন্ত আলুর উপরে কড়াইয়ের ফুটন্ত তেল রেখে, তাতে তুলতুলে সোনালি-বাদামি রঙের লুচি তৈরি করে ফেললেন। শেষে সেগুলি থালায় তুলে পরিবেশন করার জন্য প্রস্তুতি নিতেও দেখা গেল মহিলাকে।

সেই ভিডিও ইতিমধ্যে পাঁচ লক্ষেরও বেশি নেটিজেনের চোখে পড়েছে। পদ্ধতির সম্ভাব্যতা সম্পর্কে অনেকেই যদিও প্রশ্ন তুলেছেন। কেউ কেউ আবার রন্ধনপ্রণালীর অভিনবত্ব দেখে মুগ্ধ। গ্যাস বাঁচানোর সেরা উপায় বলে মনে করছেন অনেকেই। নিজেরা এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে চেয়েছেন তাঁরা।

আর তুলতে হবে না ভারি LPG সিলিন্ডার! কমবে কষ্ট, খরচও!

আর ভারি এলপিজি সিলিন্ডার তোলার অভিযোগ থাকবে না। কমবে কষ্ট। খরচও হবে কম। একইসঙ্গে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও অনেক হ্রাস পাবে।

Gas Cylinder Safety Measures: গ্যাস সিলিন্ডারে বিস্ফোরণের ভয়? বিপদ এড়াতে মেনে চলুন এই সহজ নিয়ম

কেন এই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয় জানেন কি? জানা যায় , গ্যাস লিক হলেই দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। হোসপাইপ, রেগুলেটর, গ্যাস লাইট ইত্যাদি থেকে হতে পারে লিক। এ গ্যাস শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে। (প্রতিবেদন : পিয়া গুপ্তা)
কেন এই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয় জানেন কি?
জানা যায় , গ্যাস লিক হলেই দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। হোসপাইপ, রেগুলেটর, গ্যাস লাইট ইত্যাদি থেকে হতে পারে লিক। এ গ্যাস শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে। (প্রতিবেদন : পিয়া গুপ্তা)

 

সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকে বাঁচতে যা করবেন জেনে নিন৷ রান্নার পর অবশ্যই গ্যাসের সিলিন্ডারের পাশে সুইচ বন্ধ রাখতে হবে।গ্যাসের সিলিন্ডার জ্বালিয়ে রাখলে এক তো গ্যাসের অপচয় হয়, অন্যদিকে ঘরে গ্যাস জ্বালিয়ে রাখলে যদি রান্নাঘরের জানালা বন্ধ থাকে তবে সারা ঘরে গ্যাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। হতে পারে গ্যাস বিস্ফোরণ।
সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকে বাঁচতে যা করবেন জেনে নিন৷ রান্নার পর অবশ্যই গ্যাসের সিলিন্ডারের পাশে সুইচ বন্ধ রাখতে হবে।গ্যাসের সিলিন্ডার জ্বালিয়ে রাখলে এক তো গ্যাসের অপচয় হয়, অন্যদিকে ঘরে গ্যাস জ্বালিয়ে রাখলে যদি রান্নাঘরের জানালা বন্ধ থাকে তবে সারা ঘরে গ্যাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। হতে পারে গ্যাস বিস্ফোরণ।

 

গ্যাসের পাইপ লিক আছে কি না দেখে নিন ।সিলিন্ডার লিক হচ্ছে কি না,তা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে। এটা করার জন্য সাবানের গুঁড়া, জল মিশিয়ে ফেনা তৈরি করুন। এবার ফেনা হোসপাইপ, রেগুলেটর, ভাল্ব ইত্যাদিতে লাগান। যদি দেখেন সাবান-জলের ফোঁটা বড় হচ্ছে, তাহলে বুঝবেন লিক হচ্ছে গ্যাস। দ্রুত ব্যবস্থা নিন।
গ্যাসের পাইপ লিক আছে কি না দেখে নিন ।
সিলিন্ডার লিক হচ্ছে কি না,তা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে। এটা করার জন্য সাবানের গুঁড়া, জল মিশিয়ে ফেনা তৈরি করুন। এবার ফেনা হোসপাইপ, রেগুলেটর, ভাল্ব ইত্যাদিতে লাগান। যদি দেখেন সাবান-জলের ফোঁটা বড় হচ্ছে, তাহলে বুঝবেন লিক হচ্ছে গ্যাস। দ্রুত ব্যবস্থা নিন।

 

রাতে গ্যাস অফ করে ঘুমাবেন৷ এছাড়াও সিলিন্ডারের গ্যাস খুব বাজে গন্ধযুক্ত। লিক হলে খুব উৎকট গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। তাই এমন উৎকট গন্ধ পেলে আগুন তো জ্বালাবেন না, উল্টো ঘরের বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ করে দিন। প্রয়োজনে মেইন সুইচ বন্ধ করুন।
রাতে গ্যাস অফ করে ঘুমাবেন৷ এছাড়াও সিলিন্ডারের গ্যাস খুব বাজে গন্ধযুক্ত। লিক হলে খুব উৎকট গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। তাই এমন উৎকট গন্ধ পেলে আগুন তো জ্বালাবেন না, উল্টো ঘরের বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ করে দিন। প্রয়োজনে মেইন সুইচ বন্ধ করুন।

 

দেশলাই, মোমবাতি বা আগুনের অন্য কিছু জ্বালানো যাবে না কোনও ভাবেই। ঘরের দরজা-জানালা খুলে বাতাস যাতায়াতের ব্যবস্থা করুন।এইভাবেই কিছু কিছু সতর্কতা মেনে চললে আপনি গ্যাস বিস্ফোরণের দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যেতে পারবেন।
দেশলাই, মোমবাতি বা আগুনের অন্য কিছু জ্বালানো যাবে না কোনও ভাবেই। ঘরের দরজা-জানালা খুলে বাতাস যাতায়াতের ব্যবস্থা করুন।এইভাবেই কিছু কিছু সতর্কতা মেনে চললে আপনি গ্যাস বিস্ফোরণের দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যেতে পারবেন।

 

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)

LPG Aadhaar Link: ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে গ্যাসের বায়োমেট্রিক না করালেই ভর্তুকি বন্ধ? জানুন আসল সত্য

কলকাতা: রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধার কার্ডের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। আর তা করতে গিয়েই চরম নাজেহাল হতে হচ্ছে গ্রাহকদের। কড়া শীত উপেক্ষা করে ভোর থেকে লাইন দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ভয় পাচ্ছেন, লিঙ্কের কাজ না হলে যদি রান্নার গ্যাসই না পান। এদিকে মিলছে না বহু প্রবীণের আঙুলের ছাপ।

রেটিনার বায়োমেট্রিকের ব্যবস্থা নেই বহু গ্যাস ডিলারের অফিসে। এদিকে বিকল্প ব্যবস্থা কী তাও বলতে পারছেন না কর্মীরা। এর আগে তেল সংস্থাগুলি দাবি করেছিল ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এই বায়োমেট্রিক সংগ্রহের কাজ শেষ করতে হবে। যদিও তেল সংস্থার ওই আধিকারিক এ রকম কোনও কথা মানতে চাননি।

আরও পড়ুন: হাঁটা ভাল, কিন্তু হাঁটলেই হবে না! হাঁটার সময় এই ভুলগুলি করলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে, জানুন

বৃহস্পতিবার সর্বভারতীয় এল পি জি ডিস্ট্রিবিউটারস ফেডারেশনের সহ-সভাপতি বিজন বিহারী বিশ্বাস এ নিয়ে অনেকটাই ধোঁয়াশা কাটিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, বিভিন্ন তেল কোম্পানিগুলি ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বায়োমেট্রিক করতে বলেছে,তবে ডিস্ট্রিবিউটাররা মনে করছে এই তারিখ আরও বাড়ানো হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রক থেকে এখনও কোনও রকম নোটিফিকেশন আসেনি।

আরও পড়ুন: ভাল করে চিনুন পাতাগুলি, বাড়ির আশপাশেই রয়েছে এই লতানো গাছ! খেতে শুরু করলে ওষুধের খরচ কমবেই

এল পি জি ডিস্ট্রিবিউটারস ফেডারেশনের সহ-সভাপতি বিজন বিহারী বিশ্বাসের দাবি, যেহেতু এত গ্রাহক, ফলে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সবার সংযুক্তিকরণ এক প্রকার অসম্ভব। কেউ যদি এখনই না করেন, তবে আশঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই, সঙ্গে সঙ্গে ভর্তুকি বন্ধ হয়ে যাবে, এমনটাও নয়। গোটা বিষয় মূলত উজ্জ্বলা প্রকল্পের জন্যই বলবৎ। তবে যাঁরা ১৯ টাকা ৫৭ পয়সা ভর্তুকি পান তাঁদের ক্ষেত্রেও এটা করতে হবে। তবে এখনই বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো কোনও নির্দেশিকা আসেনি।

এটি করাতে কোনও টাকা দেওয়ার নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। কোন টাকা নেওয়ার নিয়মও নেই। সাধারণভাবে বিভিন্ন ডিলাররা একসঙ্গে যেহেতু এত গ্রাহক জড়ো হচ্ছেন, সেই কারণে সুরক্ষা হোস বা পাইপ গ্রাহকদের দিচ্ছেন। কারণ পাঁচ বছর এর মধ্যে প্রত্যেক গ্রাহককে এই পাইপ পরিবর্তন করা বাধ্যতামূলক। ১৯০ টাকা এই পাইপ এর দাম।

তবে এই পাইপ কেনার জন্য কেউ বাধ্য করতে পারবে না। একইসঙ্গে প্রত্যেক পাঁচ বছরের মধ্যে প্রত্যেক গ্রাহকের বাধ্যতামূলক চেকিং বা পরীক্ষার নিয়ম। এক্ষেত্রে খরচ ২৩৬ টাকা। এই চেকিং করতে অনেক ক্ষেত্রে ডিলাররা গ্রাহকদেরকে বলছেন। পাইপ কেনা এবং চেকিং করা প্রত্যেক পাঁচ বছরের মধ্যে বাধ্যতামূলক যদি তা না করা হয়, কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে বীমা কোম্পানি কোনও রকম টাকা দেবে না।

এর বাইরে গ্যাস ওভেন বা অন্য কোনও কিছু কোনও ভাবেই বিক্রি করা হবে না। যাঁরা ভর্তুকি নেবেন না তাঁদের ক্ষেত্রে এই আধার লিঙ্কের কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই। সুরক্ষা হোস পাইপ কেনা বা বাধ্যতামূলক চেকিং এর ক্ষেত্রেও চাপ সৃষ্টি করা যাবে না। বাকি আঁধার সংযুক্তিকরণের ক্ষেত্রে কোনও রকম টাকা দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।

অভিজিৎ চন্দ

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

LPG Subsidy Biometric Data: গ্যাসে ভর্তুকি পেতে লম্বা লাইন সকাল থেকেই, বায়োমেট্রিক করাতে নাজেহাল গ্রাহকেরা

মালদহঃ এ লাইন মনে করাচ্ছে নোটবন্দির স্মৃতিকে। সাত সকাল থেকে রাত পর্যন্ত লম্বা লাইন পড়ছে বিভিন্ন গ্যাসের দোকানে। মালদহে গ্যাস সংযোগের বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত করাতে সকাল থেকে লাইনে শ’য়ে শ’য়ে গ্রাহক। একটি বা দুটি নয়, সমস্ত গ্যাস এজেন্সির দোকানের সামনেই এভাবেই লম্বা লাইনের ছবি ধরা পড়ছে। গত কয়েকদিন ধরেই ঘন্টার পর ঘন্টা ঠাঁই দাঁড়িয়ে থেকে নিজেদের বায়োমেট্রিক তথ্য নথিভুক্ত করাচ্ছেন গ্রাহকেরা।

আরও পড়ুনঃ নতুন বছরে শহরের বুকে নয়া ফ্লাইওভার! অর্ধেক হবে বিমানবন্দরে যাওয়ার ভোগান্তি

আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তুকি যোগ্য সমস্ত গ্যাস সংযোগের ক্ষেত্রেই বায়োমেট্রিক নথিভুক্তকরণের নির্দেশিকা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার, এমনটাই জানাচ্ছে বিভিন্ন গ্যাস এজেন্সি কর্তৃপক্ষ। গ্রাহকদের অনেকেরই আশঙ্কা বা আতঙ্ক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিজেদের বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত না করলে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে না তো? এই আতঙ্কেই যতদিন গড়াচ্ছে, ততই বাড়ছে লম্বা লাইন। ঠিক যেভাবে নোটবন্দির সময় অথবা করোনা টিকার ডোজ নেওয়ার সময় লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন উদ্বিগ্ন মানুষ।

এখন সেভাবেই গন্তব্য গ্যাস ডিলারদের দোকান। দোকান খোলার আগে সাত সকাল থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন বহু মানুষ। এরপর দিনভর আর লাইনে লোক কমছে না। একদল যাচ্ছেন তো আরেক দল লাইনে এসে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। এরইমধ্যে গ্রাহকরা খুব্ধ “লিঙ্ক ফেলিওর’ সমস্যায়। কারণ, বেশিরভাগ সময়েই লিংকের সমস্যায় কাজ এগোচ্ছে না।