Tag Archives: LPG Cyinder

LPG Cylinder Price: ভোটের মধ্যেই চিন্তা কমল মধ্যবিত্তের, সস্তা হল ১৯ কেজি গ্যাস সিলিন্ডারের

মুম্বই: মাসের প্রথম দিনেই স্বস্তির খবর, দাম কমল ১৯ কেজি গ্যাস সিলিন্ডারের। ভোটের মধ্যেই স্বস্তির খবর পেলেন এক শ্রেণির এলপিজি ব্যবহারকারীরা।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দল নির্বাচনের দিনেই শাস্তি হার্দিকের, বাঁচলেন না রোহিত-বুমরাও, কী করেছিলেন?

১৯ কেজির গ্যাস সিলিন্ডার সাধারণত ব্যবহার করেন ব্যবসায়ীরা, যাকে বাণিজ্যিক গ্যাসও বলা হয়। দেশ জুড়েই ১৯ থেকে ২০ টাকা কমেছে বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম। কলকাতায় বাণিজ্যিক গ্যাসের প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম মঙ্গলবার পর্যন্ত ছিল ১৮৭৯ টাকা, ২০ টাকা কমার পরে কলকাতায় নতুন দাম দাঁড়িয়েছে ১৮৫৯ টাকা। অন্য দিকে মুম্বইতে বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমেছে ১৯ টাকা, ১৭১৭.৫০ থেকে দাম দাঁড়িয়েছে ১৬৯৮.৫০ টাকা। চেন্নাই এবং দিল্লিতে বাণিজ্যিক গ্যাসের নতুন দাম হয়েছে যথাক্রমে ১৯১১ টাকা এবং ১৭৪৫.৫০ টাকা।

আরও পড়ুন: টি২০ বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেলেন না কেকেআরের কোনও খেলোয়াড়, মুম্বই থেকে দলে চার

টানা তিন দিন বিশ্ব বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে, যার ফলেই কমল বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম। ১ মে থেকেই কার্যকর হয়েছে বাণিজ্যিক গ্যাসের নতুন দাম। প্রসঙ্গত, কলকাতায় ডোমেস্টিক গ্যাসের প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম ৮২৯ টাকা। গোটা মার্চ এবং এপ্রিল মাস জুড়েই গ্যাসের দাম ছিল ৮২৯ টাকা। বিশ্ব বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম কমার ফলে কমার্শিয়াল গ্যাসের দাম কমলেও ডোমেস্টিক গ্যাসের দাম কমে না কি সেটাই দেখার। বিশেষ করে যখন নির্বাচন চলছে, তখন কী হয় দেখা যায়।

৯২৯ টাকা গ্যাস সিলিন্ডারের দাম, কেন্দ্র তা থেকে কত পায়? রাজ্যের ঘরে আসে কত?

কলকাতা: সামনেই লোকসভা ভোট। সেদিকে নজর রেখে এপ্রিলের শুরুতেই এলপিজি গ্যাসের দাম কমিয়েছে কেন্দ্র সরকার। মধ্যবিত্তের পকেটে আপাতত স্বস্তির ছোঁয়া। এখন প্রশ্ন হল, এলপিজি সিলিন্ডার থেকে কি রাজ্য এবং কেন্দ্র, উভয়ই ট্যাক্স নেয়? কার কত ট্যাক্স এবং কে কত টাকা পায়?

এলপিজি গ্যাসে ট্যাক্সের হার: সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড কাস্টমস (CBIC)-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অনুযায়ী, গার্হস্থ্য এলপিজি সিলিন্ডারগুলি ৫ শতাংশ জিএসটি (সিজিএসটি ২.৫ শতাংশ এবং এসজিএসটি ২.৫ শতাংশ) ট্যাক্স স্ল্যাবের অধীনে পড়ে৷

আরও পড়ুন- বাড়িতে কখন ব্লাড সুগার টেস্ট করালে ফল নির্ভুল আসে? জানুন নিয়ম

এলপিজি ট্যাক্স ধার্য করে কেন্দ্র সরকার। রাজ্য সরকার রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারে আলাদা কের কোনও কর চাপায় না।

কেন্দ্রের ৫ শতাংশ জিএসটি ছাড়াও আরও কিছু খরচের কারণে রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম বাড়ে। পেট্রোলিয়াম প্ল্যানিং অ্যান্ড অ্যানালাইসিস সেল (PPAC)-এর তথ্য অনুযায়ী, ডিলারের কমিশন হিসাবে ৬১.৮৪ টাকা চার্জ করা হয়। এর মধ্যে ২৭.৬০ টাকা ‘ডেলিভারি চার্জ’ এবং ৩৪.২৪ টাকা ‘এস্টাব্লিশমেন্ট চার্জ’ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

রাজ্য আলাদা করে কোনও কর চাপায় না। তবে বাজার নির্ধারিত মূল্যের কারণে দেশীয় এলপিজি সিলিন্ডারের দাম বিভিন্ন অঞ্চলে পরিবর্তিত হয়। এটা বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে। যেমন এলপিজি বটলিং প্ল্যান্টে সিলিন্ডার প্রতি খরচ, মালবাহী চার্জ ইত্যাদি।

রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে রান্নার গ্যাসে যে পরিমাণ জিএসটি দিতে হয়: কর্নাটক ৫ শতাংশ, লাক্ষাদ্বীপ ৫ শতাংশ, লাদাখ ৫ শতাংশ, মহারাষ্ট্র (মুম্বই, নভি মুম্বই, থানে এবং ঔরঙ্গাবাদ) ৫ শতাংশ, মহারাষ্ট্র (বাকি অঞ্চল) ৫ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশ ৫ শতাংশ, মেঘালয় ৫ শতাংশ, মিজোরাম ৫ শতাংশ, মণিপুর ৫ শতাংশ, নাগাল্যান্ড ৫ শতাংশ, ওড়িশা ৫ শতাংশ, পঞ্জাব ৫ শতাংশ, পুদুচেরি ৫ শতাংশ, রাজস্থান ৫ শতাংশ, সিকিম ৫ শতাংশ, ত্রিপুরা ৫ শতাংশ, তেলঙ্গানা ৫ শতাংশ, তামিলনাড়ু ৫ শতাংশ, উত্তরাখণ্ড ৫ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশ ৫ শতাংশ, পশ্চিমবঙ্গ ৫ শতাংশ।

কলকতায় এলপিজি সিলিন্ডারের দাম; বর্তমানে কলকাতায় এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৯২৯ টাকা। এর মধ্যে বাজার নির্ধারিত মূল্য ৮২৩.৮০২ টাকা, জিএসটি ৪৩.৩৫৮ টাকা এবং ডিলারের কমিশন ৬১.৮৪ টাকা।

আরও পড়ুন- আমন্ডের থেকেও দামি ! তবুও ভিটামিন-প্রোটিন সমৃদ্ধ মারওয়াড়ের এই শুষ্ক সবজি দারুণ

সারা ভারত জুড়ে গার্হস্থ্য এলপিজি সিলিন্ডারে ৫ শতাংশ জিএসটি ধার্য করা হয়। বাজার নির্ধারিত মূল্যের তারতম্যের কারণে বিভিন্ন রাজ্যে এর দাম কমবেশি হয়। রাজ্য কোনও অতিরিক্ত কর ধার্য করে না।

LPG gas cylinder: আর তুলতে হবে না ভারি ভারি এলপিজি সিলিন্ডার! কমবে কষ্ট, খরচও! শহরে এবার নতুন ব‍্যবস্থা

পশ্চিম বর্ধমান: ভারি এলপিজি সিলিন্ডার তোলা নিয়ে অভিযোগ সেই বহুদিন থেকেই চলে আসছে। বাড়ির বডি বিল্ডার সদস্যও অনেক সময় এলপিজি সিলিন্ডার তুলতে বিরক্ত বোধ করেন। তবে দুর্গাপুরে যা শুরু হল, শুনলে খুশিতে লাগাবেন। কারণ আর ভারি এলপিজি সিলিন্ডার তোলার অভিযোগ থাকবে না। কমবে কষ্ট। খরচও হবে কম। একইসঙ্গে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও অনেক হ্রাস পাবে।

একটি রাষ্ট্রায়ত্ব তেল সংস্থার সঙ্গে একটি বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে এই কাজ শুরু হয়েছে। দুর্গাপুরের সুশান্ত কুমার রায় প্রথম উপভোক্তা হিসেবে এই সুযোগ পেয়েছেন। তাও আবার নামমাত্র খরচে। আবেদনের কয়েকদিনের মধ্যেই সংস্থার আধিকারিকরা বাড়িতে সংযোগ দিয়ে গিয়েছেন। প্রথম গ্রাহক হিসেবে সুযোগ পেয়ে খুশিতে গদগদ হয়ে পড়েছেন সুশান্ত বাবু। অন্যদিকে, দুর্গাপুরে আরও অনেকেই এই সুযোগ পেয়ে যাবেন কয়েকদিনের মধ্যে। সূত্রের খবর এমনটাই।

আরও পড়ুন: মাত্র ২ টাকাতেই! কাপের পর কাপ চা খেলেও চিন্তা নেই আর, লম্বা লাইন দোকানের সামনে

কিন্তু কী চলছে দুর্গাপুরে? আসল কাণ্ড হয়েছে এনপিজি নিয়ে। অর্থাৎ ন্যাচারাল পাইপড গ্যাস। বাড়িতে বাড়িতে পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাসের সংযোগ দেওয়া। এই কাজ শুরু হয়েছে দুর্গাপুরে। দুর্গাপুরের সেল কো অপারেটিভ এলাকায় সুশান্ত কুমার রায়ের বাড়িতে দেওয়া হয়েছে এই সংযোগ। যার উদ্বোধনে গিয়েছিলেন সেইল কর্তৃপক্ষের আধিকারিক বি পি সিং।

আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দুর্গাপুরের অম্বুজা কলোনি-সহ আরও কয়েকটি এলকে নতুন সংযোগ দেওয়া হবে বলে খবর। গ্যাস সংযোগ দেওয়া প্রাপ্ত সংস্থার অন্যতম জিওগ্রাফিকাল আধিকারিক শুভজিৎ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, তাদের সংস্থা দুটি বর্ধমানে কাজ করার বরাত পেয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে আড়াই লক্ষ পরিবারকে পাইপড গ্যাস সংযোগ দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে।

এই গ্যাস সংযোগ নেওয়ার জন্য নামমাত্র খরচ হয়। এই গ্যাসের দাম এলপিজির তুলনায় কম হবে। থাকবে মিটার। প্রতি দু’মাসে একবার বিল আসবে। এই গ্যাস লিক হলে সহজে বাতাসে মিশে যাবে। ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা কম হবে। সবমিলিয়ে দুর্গাপুরে পাইপড গ্যাস সংযোগ শুরু হওয়ায় খুশি শিল্পাঞ্চলের মানুষ। অন্যদিকে, দুই বর্ধমানের মানুষ তাকিয়ে রয়েছেন, কত দ্রুত পরিষেবা পাবেন সেই দিকে।

নয়ন ঘোষ

LPG consumer Aadhaar Authentication: বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত না করালে বন্ধ রান্নার গ্যাসের সংযোগ? আতঙ্কে লাইনে অপেক্ষারত গ্রাহকরা

মালদহ : এই সর্পিল লাইন যেন মনে করাচ্ছে নোটবন্দির স্মৃতিকে। সাত সকাল থেকে রাত পর্যন্ত লম্বা লাইন পড়ছে বিভিন্ন গ্যাসের দোকানে। মালদহে গ্যাস সংযোগের বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত করাতে সকাল থেকে লাইনে শ’য়ে শ’য়ে গ্রাহক। একটি বা দু’টি নয়, সমস্ত গ্যাস এজেন্সির দোকানের সামনেই এভাবেই লম্বা লাইনের ছবি ধরা পড়ছে। গত কয়েকদিন ধরেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঠাঁই দাঁড়িয়ে থেকে নিজেদের বায়োমেট্রিক তথ্য নথিভুক্ত করাচ্ছেন গ্রাহকেরা। আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে ভর্তুকি যোগ্য সমস্ত গ্যাস সংযোগের ক্ষেত্রেই বায়োমেট্রিক নথিভুক্তকরণের নির্দেশিকা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার, এমনটাই জানাচ্ছে বিভিন্ন গ্যাস এজেন্সি কর্তৃপক্ষ।

গ্রাহকদের অনেকেরই আশঙ্কা বা আতঙ্ক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিজেদের বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত না করলে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে না তো? এই আতঙ্কেই যতদিন গড়াচ্ছে, ততই বাড়ছে লম্বা লাইন। ঠিক যেভাবে নোটবন্দির সময় অথবা করোনা টিকার ডোজ নেওয়ার সময় লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন উদ্বিগ্ন মানুষ, এখন সেভাবেই গন্তব্য গ্যাস ডিলারদের দোকান। দোকান খোলার আগে সাত সকাল থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন বহু মানুষ। এরপর দিনভর আর লাইনে লোক কমছে না। একদল যাচ্ছেন তো আরেক দল এসে লাইনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন।

আরও পড়ুন : রাতে ঘুম ভেঙে যাচ্ছে শুকনো কাশির দমকে? মধুর সঙ্গে এটা মিশিয়ে বানান ঘরোয়া সিরাপ! সেরে যাবে

এরই মধ্যে গ্রাহকরা ক্ষুব্ধ “লিঙ্ক ফেলিওর’ সমস্যায়। কারণ, বেশির ভাগ সময়েই লিঙ্কের সমস্যায় কাজ এগোচ্ছে না। গ্রাহকরা জানিয়েছেন, কেউ পাঁচ ঘণ্টা, কেউ ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন বায়োমেট্রিক তথ্য নথিভুক্ত করানোর জন্য। জানা গিয়েছে, এক একটি গ্যাস ডিলারদের দোকানে দৈনিক গড়ে প্রায় পাঁচশো গ্রাহকের বায়োমেট্রিক তথ্য নথিভুক্ত করা হচ্ছে।

গত নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হয়েছে বায়োমেট্রিক আপডেট এর কাজ। যত দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে গ্রাহকদের ভিড়। আপাতত ৩১ মার্চের মধ্যে তথ্য আপডেট এর নির্দেশিকা রয়েছে। তবে বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত না করালে এখনই গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাবে, এমন আশঙ্কা বা আতঙ্ক সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন বিভিন্ন ডিলার কর্তৃপক্ষ।

LPG Aadhaar Link: ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে গ্যাসের বায়োমেট্রিক না করালেই ভর্তুকি বন্ধ? জানুন আসল সত্য

কলকাতা: রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধার কার্ডের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। আর তা করতে গিয়েই চরম নাজেহাল হতে হচ্ছে গ্রাহকদের। কড়া শীত উপেক্ষা করে ভোর থেকে লাইন দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ভয় পাচ্ছেন, লিঙ্কের কাজ না হলে যদি রান্নার গ্যাসই না পান। এদিকে মিলছে না বহু প্রবীণের আঙুলের ছাপ।

রেটিনার বায়োমেট্রিকের ব্যবস্থা নেই বহু গ্যাস ডিলারের অফিসে। এদিকে বিকল্প ব্যবস্থা কী তাও বলতে পারছেন না কর্মীরা। এর আগে তেল সংস্থাগুলি দাবি করেছিল ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এই বায়োমেট্রিক সংগ্রহের কাজ শেষ করতে হবে। যদিও তেল সংস্থার ওই আধিকারিক এ রকম কোনও কথা মানতে চাননি।

আরও পড়ুন: হাঁটা ভাল, কিন্তু হাঁটলেই হবে না! হাঁটার সময় এই ভুলগুলি করলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে, জানুন

বৃহস্পতিবার সর্বভারতীয় এল পি জি ডিস্ট্রিবিউটারস ফেডারেশনের সহ-সভাপতি বিজন বিহারী বিশ্বাস এ নিয়ে অনেকটাই ধোঁয়াশা কাটিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, বিভিন্ন তেল কোম্পানিগুলি ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বায়োমেট্রিক করতে বলেছে,তবে ডিস্ট্রিবিউটাররা মনে করছে এই তারিখ আরও বাড়ানো হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রক থেকে এখনও কোনও রকম নোটিফিকেশন আসেনি।

আরও পড়ুন: ভাল করে চিনুন পাতাগুলি, বাড়ির আশপাশেই রয়েছে এই লতানো গাছ! খেতে শুরু করলে ওষুধের খরচ কমবেই

এল পি জি ডিস্ট্রিবিউটারস ফেডারেশনের সহ-সভাপতি বিজন বিহারী বিশ্বাসের দাবি, যেহেতু এত গ্রাহক, ফলে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সবার সংযুক্তিকরণ এক প্রকার অসম্ভব। কেউ যদি এখনই না করেন, তবে আশঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই, সঙ্গে সঙ্গে ভর্তুকি বন্ধ হয়ে যাবে, এমনটাও নয়। গোটা বিষয় মূলত উজ্জ্বলা প্রকল্পের জন্যই বলবৎ। তবে যাঁরা ১৯ টাকা ৫৭ পয়সা ভর্তুকি পান তাঁদের ক্ষেত্রেও এটা করতে হবে। তবে এখনই বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো কোনও নির্দেশিকা আসেনি।

এটি করাতে কোনও টাকা দেওয়ার নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। কোন টাকা নেওয়ার নিয়মও নেই। সাধারণভাবে বিভিন্ন ডিলাররা একসঙ্গে যেহেতু এত গ্রাহক জড়ো হচ্ছেন, সেই কারণে সুরক্ষা হোস বা পাইপ গ্রাহকদের দিচ্ছেন। কারণ পাঁচ বছর এর মধ্যে প্রত্যেক গ্রাহককে এই পাইপ পরিবর্তন করা বাধ্যতামূলক। ১৯০ টাকা এই পাইপ এর দাম।

তবে এই পাইপ কেনার জন্য কেউ বাধ্য করতে পারবে না। একইসঙ্গে প্রত্যেক পাঁচ বছরের মধ্যে প্রত্যেক গ্রাহকের বাধ্যতামূলক চেকিং বা পরীক্ষার নিয়ম। এক্ষেত্রে খরচ ২৩৬ টাকা। এই চেকিং করতে অনেক ক্ষেত্রে ডিলাররা গ্রাহকদেরকে বলছেন। পাইপ কেনা এবং চেকিং করা প্রত্যেক পাঁচ বছরের মধ্যে বাধ্যতামূলক যদি তা না করা হয়, কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে বীমা কোম্পানি কোনও রকম টাকা দেবে না।

এর বাইরে গ্যাস ওভেন বা অন্য কোনও কিছু কোনও ভাবেই বিক্রি করা হবে না। যাঁরা ভর্তুকি নেবেন না তাঁদের ক্ষেত্রে এই আধার লিঙ্কের কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই। সুরক্ষা হোস পাইপ কেনা বা বাধ্যতামূলক চেকিং এর ক্ষেত্রেও চাপ সৃষ্টি করা যাবে না। বাকি আঁধার সংযুক্তিকরণের ক্ষেত্রে কোনও রকম টাকা দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।

অভিজিৎ চন্দ

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

LPG সিলিন্ডারের গ্রাহকরা এই বিশেষ সুবিধা পেয়ে থাকেন ! আপনি জানেন?

অনেকেই জানেন না, এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের গ্রাহকদের ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিমা করা থাকে। গ্যাস সংযোগ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কোম্পানি এই বিমা করে দেয়। কিন্তু ডিস্ট্রিবিউটররা এটা জানায় না। গ্রাহকরাও নিজেদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন নন।
অনেকেই জানেন না, এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের গ্রাহকদের ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিমা করা থাকে। গ্যাস সংযোগ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কোম্পানি এই বিমা করে দেয়। কিন্তু ডিস্ট্রিবিউটররা এটা জানায় না। গ্রাহকরাও নিজেদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন নন।
এলপিজি-র ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সিলিন্ডার থেকে কোনও দুর্ঘটনার কারণে জীবন ও সম্পত্তির ক্ষতি হলে এই বিমা কভার দেওয়া যায়। কিন্তু অধিকাংশ গ্রাহকই এই বিষয়ে অবগত নন। ফলে দুর্ঘটনা ঘটলেও বিমার দাবি করে না কেউ। অনেক সময় এই সম্পর্কিত তথ্যও থাকে না।
এলপিজি-র ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সিলিন্ডার থেকে কোনও দুর্ঘটনার কারণে জীবন ও সম্পত্তির ক্ষতি হলে এই বিমা কভার দেওয়া যায়। কিন্তু অধিকাংশ গ্রাহকই এই বিষয়ে অবগত নন। ফলে দুর্ঘটনা ঘটলেও বিমার দাবি করে না কেউ। অনেক সময় এই সম্পর্কিত তথ্যও থাকে না।
৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিমা: সিলিন্ডার কেনার সময় এই বিমা করা হয়। বিমার মূল্য ৫০ লাখ টাকা। সিলিন্ডারের মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত বিমা কভারের মেয়াদ থাকে। অনেক সময় গ্রাহক মেয়াদ শেষের তারিখ না দেখেই সিলিন্ডার কিনে নেন। গ্যাস সংযোগ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহক ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত দুর্ঘটনা বিমা পান। সিলিন্ডার থেকে কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বিমা দাবি করতে পারেন। গণ দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়ার বিধান রয়েছে।
৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিমা: সিলিন্ডার কেনার সময় এই বিমা করা হয়। বিমার মূল্য ৫০ লাখ টাকা। সিলিন্ডারের মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত বিমা কভারের মেয়াদ থাকে। অনেক সময় গ্রাহক মেয়াদ শেষের তারিখ না দেখেই সিলিন্ডার কিনে নেন। গ্যাস সংযোগ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহক ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত দুর্ঘটনা বিমা পান। সিলিন্ডার থেকে কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বিমা দাবি করতে পারেন। গণ দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়ার বিধান রয়েছে।
কে খরচ দেয়: সিলিন্ডারের বিমার পুরো খরচ দেয় তেল কোম্পানি। দুর্ঘটনা ঘটলে গ্রাহককে ৩০ দিনের মধ্যে ডিস্ট্রিবিউটর এবং থানাকে জানাতে হয়। বিমার জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে কোনও প্রিমিয়াম নেওয়া হয় না। যাঁর নামে গ্যাস সংযোগ নেওয়া হয়েছে তিনিই বিমার সুবিধা পাবেন। নির্দেশিকা অনুযায়ী, গ্রাহক কাউকে নমিনি করতে পারবেন না। বিমা পলিসির সম্পূর্ণ খরচ ইন্ডিয়ান অয়েল, এইচপিসিএল, বিপিসিএল-এর মতো তেল কোম্পানিগুলো বহন করে।
কে খরচ দেয়: সিলিন্ডারের বিমার পুরো খরচ দেয় তেল কোম্পানি। দুর্ঘটনা ঘটলে গ্রাহককে ৩০ দিনের মধ্যে ডিস্ট্রিবিউটর এবং থানাকে জানাতে হয়। বিমার জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে কোনও প্রিমিয়াম নেওয়া হয় না। যাঁর নামে গ্যাস সংযোগ নেওয়া হয়েছে তিনিই বিমার সুবিধা পাবেন। নির্দেশিকা অনুযায়ী, গ্রাহক কাউকে নমিনি করতে পারবেন না। বিমা পলিসির সম্পূর্ণ খরচ ইন্ডিয়ান অয়েল, এইচপিসিএল, বিপিসিএল-এর মতো তেল কোম্পানিগুলো বহন করে।
ডিস্ট্রিবিউটর দুর্ঘটনার খবর তেল এবং বিমা সংস্থাকে জানায়। পাশাপাশি বিমার টাকা পাওয়ার জন্য গ্রাহককে সহযোগিতা করে। গ্রাহককে সঠিক তথ্য দেওয়া এবং সাহায্য করা ডিস্ট্রিবিউটরের দায়িত্ব। ডিস্ট্রিবিউটর এবং কাস্টমার সার্ভিস সেলের কাছে সব বিবরণ থাকে। রেজিস্টার্ড ঠিকানায় দুর্ঘটনা ঘটলে গ্রাহক বিমা দাবি করতে পারেন।
ডিস্ট্রিবিউটর দুর্ঘটনার খবর তেল এবং বিমা সংস্থাকে জানায়। পাশাপাশি বিমার টাকা পাওয়ার জন্য গ্রাহককে সহযোগিতা করে। গ্রাহককে সঠিক তথ্য দেওয়া এবং সাহায্য করা ডিস্ট্রিবিউটরের দায়িত্ব। ডিস্ট্রিবিউটর এবং কাস্টমার সার্ভিস সেলের কাছে সব বিবরণ থাকে। রেজিস্টার্ড ঠিকানায় দুর্ঘটনা ঘটলে গ্রাহক বিমা দাবি করতে পারেন।
বিমা দাবি করার জন্য কী কী প্রয়োজন: বিমা দাবি করার জন্য থানায় নথিভুক্ত এফআইআরের কপি, মেডিকেল কাগজপত্র, বিল, পোস্টমর্টেম রিপোর্ট এবং মৃত্যু শংসাপত্র প্রয়োজন। কিছু পরিস্থিতিতে, দাবি করার পরেও বিমা কভার পাওয়া যায় না।
বিমা দাবি করার জন্য কী কী প্রয়োজন: বিমা দাবি করার জন্য থানায় নথিভুক্ত এফআইআরের কপি, মেডিকেল কাগজপত্র, বিল, পোস্টমর্টেম রিপোর্ট এবং মৃত্যু শংসাপত্র প্রয়োজন। কিছু পরিস্থিতিতে, দাবি করার পরেও বিমা কভার পাওয়া যায় না।
ক) পাইপ, রেগুলেটর, ওভেন আইএসআই চিহ্নিত হতে হবে। না হলে বিমা কভার পাওয়া যাবে না।খ) দীর্ঘদিন ওভেন এবং পাইপ পরীক্ষা না করলে বিমা কভার মিলবে না।

গ) দুর্ঘটনার ৩০ দিনের মধ্যে দাবি না জানালে বিমা কভার দেওয়া হয় না।
ক) পাইপ, রেগুলেটর, ওভেন আইএসআই চিহ্নিত হতে হবে। না হলে বিমা কভার পাওয়া যাবে না।
খ) দীর্ঘদিন ওভেন এবং পাইপ পরীক্ষা না করলে বিমা কভার মিলবে না।
গ) দুর্ঘটনার ৩০ দিনের মধ্যে দাবি না জানালে বিমা কভার দেওয়া হয় না।

Rule Change From December: ডিসেম্বরের শুরুতেই কি দাম বাড়ছে রান্নার গ্যাসের? জানুন কী কী নিয়ম বদলাচ্ছে

সিম কার্ড, ইউপিআই আইডি এবং ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কিত নতুন নিয়ম ২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। এছাড়া ব্যাঙ্ক ঋণ সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়মেও পরিবর্তন আসবে। জেনে নিন বিশদে
সিম কার্ড, ইউপিআই আইডি এবং ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কিত নতুন নিয়ম ২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। এছাড়া ব্যাঙ্ক ঋণ সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়মেও পরিবর্তন আসবে। জেনে নিন বিশদে
১লা ডিসেম্বর থেকে সিম কার্ড কেনা-বেচা সংক্রান্ত নতুন নিয়ম কার্যকর হচ্ছে। আগে যে কেউ একই আইডিতে একসঙ্গে একাধিক সিম কিনতেন, কিন্তু এখন ১ ডিসেম্বর থেকে শুধুমাত্র একটি আইডিতে সীমিত সংখ্যক সিম কেনা যাবে।
১লা ডিসেম্বর থেকে সিম কার্ড কেনা-বেচা সংক্রান্ত নতুন নিয়ম কার্যকর হচ্ছে। আগে যে কেউ একই আইডিতে একসঙ্গে একাধিক সিম কিনতেন, কিন্তু এখন ১ ডিসেম্বর থেকে শুধুমাত্র একটি আইডিতে সীমিত সংখ্যক সিম কেনা যাবে।
এছাড়াও, যাঁরা সিম কার্ড বিক্রি করছেন তাদের রেজিস্ট্রেশন করার এবং সিস্টেমে যোগ দেওয়ার আগে কেওয়াইসি প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে হবে।
এছাড়াও, যাঁরা সিম কার্ড বিক্রি করছেন তাদের রেজিস্ট্রেশন করার এবং সিস্টেমে যোগ দেওয়ার আগে কেওয়াইসি প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে হবে।
কেন্দ্রীয় সরকারের পেনশনভোগীরা যাঁরা ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জীবন শংসাপত্র জমা দেননি, তাঁদের পেনশনও ১লা ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে। তবে আগামী বছরের অক্টোবরের আগে সার্টিফিকেট জমা দিলে তাদের পেনশন শুরু হবে।
কেন্দ্রীয় সরকারের পেনশনভোগীরা যাঁরা ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জীবন শংসাপত্র জমা দেননি, তাঁদের পেনশনও ১লা ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে। তবে আগামী বছরের অক্টোবরের আগে সার্টিফিকেট জমা দিলে তাদের পেনশন শুরু হবে।
আগামীকাল থেকে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়ার সময় জমা দেওয়া সম্পত্তির নথি ফেরত পেতে খুব একটা সমস্যা হবে না গ্রাহকদের। এই সংক্রান্ত রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার নতুন নিয়মও কার্যকর হবে ১ ডিসেম্বর থেকে।
আগামীকাল থেকে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়ার সময় জমা দেওয়া সম্পত্তির নথি ফেরত পেতে খুব একটা সমস্যা হবে না গ্রাহকদের। এই সংক্রান্ত রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার নতুন নিয়মও কার্যকর হবে ১ ডিসেম্বর থেকে।
ঋণ জমা হওয়ার এক মাসের মধ্যে ব্যাঙ্কগুলিকে ঋণ নেওয়ার সময় জমা দেওয়া সম্পত্তির নথি ফেরত দিতে হবে। এটি না করার জন্য, ব্যাঙ্কগুলিকে প্রতিদিন ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা যেতে পারে।
ঋণ জমা হওয়ার এক মাসের মধ্যে ব্যাঙ্কগুলিকে ঋণ নেওয়ার সময় জমা দেওয়া সম্পত্তির নথি ফেরত দিতে হবে। এটি না করার জন্য, ব্যাঙ্কগুলিকে প্রতিদিন ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা যেতে পারে।
HDFC ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ডের বিষয়ে কিছু পরিবর্তন করেছে। এতে লাউঞ্জে প্রবেশের খরচের সীমা বাড়ানো হয়েছে। এখন লাউঞ্জ অ্যাক্সেস করতে, ব্যবহারকারীদের এক চতুর্থাংশে কমপক্ষে ১ লাখ টাকা খরচ করতে হবে।
HDFC ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ডের বিষয়ে কিছু পরিবর্তন করেছে। এতে লাউঞ্জে প্রবেশের খরচের সীমা বাড়ানো হয়েছে। এখন লাউঞ্জ অ্যাক্সেস করতে, ব্যবহারকারীদের এক চতুর্থাংশে কমপক্ষে ১ লাখ টাকা খরচ করতে হবে।
NPCI সম্প্রতি একটি সার্কুলার জারি করে তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ প্রদানকারী এবং অর্থপ্রদান পরিষেবা প্রদানকারীদের UPI আইডি নিষ্ক্রিয় করতে বলেছে, যাঁরা এক বছর ধরে তাদের আইডি দিয়ে কোনও লেনদেন করেননি। এই ধরনের নিষ্ক্রিয় গ্রাহকদের UPI আইডি ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নিষ্ক্রিয় করা হবে।
NPCI সম্প্রতি একটি সার্কুলার জারি করে তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ প্রদানকারী এবং অর্থপ্রদান পরিষেবা প্রদানকারীদের UPI আইডি নিষ্ক্রিয় করতে বলেছে, যাঁরা এক বছর ধরে তাদের আইডি দিয়ে কোনও লেনদেন করেননি। এই ধরনের নিষ্ক্রিয় গ্রাহকদের UPI আইডি ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নিষ্ক্রিয় করা হবে।
প্রতি মাসের শুরুতে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের নতুন দাম নির্ধারণ করে সরকার। এমনকি ১লা ডিসেম্বরেও দামের পরিবর্তন হতে পারে। ১লা নভেম্বর বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারে ১০০ টাকা বেড়েছে।
প্রতি মাসের শুরুতে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের নতুন দাম নির্ধারণ করে সরকার। এমনকি ১লা ডিসেম্বরেও দামের পরিবর্তন হতে পারে। ১লা নভেম্বর বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারে ১০০ টাকা বেড়েছে।