Tag Archives: School

Parenting Tips: গোল্লায় যাবে সন্তান! বাচ্চাকে স্কুল যাওয়ার আগে করতে দেবেন না এই সাংঘাতিক কাজ! আজই বন্ধ করুন

সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের।
সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না।
শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না।
তাই, সব চিন্তাই থাকা অভিভাবকদের। তাই, তাঁরা স্কুল যাওয়া থেকে পড়তে বসা সব নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন।
তাই, সব চিন্তাই থাকা অভিভাবকদের। তাই, তাঁরা স্কুল যাওয়া থেকে পড়তে বসা সব নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন।
কিন্তু স্কুলে যাওয়ার আগে একটি কাজ বাচ্চাদের কিছুতেই করতে দেওয়া উচিত নয়। তা তাদের পড়াশোনা থেকে মন সরিয়ে দিতে পারে।
কিন্তু স্কুলে যাওয়ার আগে একটি কাজ বাচ্চাদের কিছুতেই করতে দেওয়া উচিত নয়। তা তাদের পড়াশোনা থেকে মন সরিয়ে দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাচ্চাদের স্কুল যাওয়ার আগে কখনই টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখতে দেওয়া উচিত না। অনেক বাবা-মায়েরা সন্তানদের খাওয়ান টিভি দেখতে দেখতে। কিন্তু তা সম্পূর্ণ ভুল।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাচ্চাদের স্কুল যাওয়ার আগে কখনই টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখতে দেওয়া উচিত না। অনেক বাবা-মায়েরা সন্তানদের খাওয়ান টিভি দেখতে দেখতে। কিন্তু তা সম্পূর্ণ ভুল।
স্কুল যাওয়ার আগে টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখলে স্কুলে গিয়ে পড়াশোনায় মন বসানো খুবই কঠিন হয়ে যায়। বাড়িতে যা যা দেখেছে তাই মাথায় ঘুরতে থাকে। তাই, অভিভাবকদের উচিত নিজেরা গল্প বলে খাওয়ানোর, এটা শিশুদের শোনার ক্ষমতা বেড়ে যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
স্কুল যাওয়ার আগে টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখলে স্কুলে গিয়ে পড়াশোনায় মন বসানো খুবই কঠিন হয়ে যায়। বাড়িতে যা যা দেখেছে তাই মাথায় ঘুরতে থাকে। তাই, অভিভাবকদের উচিত নিজেরা গল্প বলে খাওয়ানোর, এটা শিশুদের শোনার ক্ষমতা বেড়ে যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Actor bought his school to demolish: ছাত্রজীবনে শিক্ষকদের বেদম মারের ‘প্রতিশোধ’! শৈশবের স্কুলবাড়ি কিনে গুঁড়িয়ে ধূলিসাৎ করে দিলেন এই অভিনেতা

তুরস্ক : ইদানীং সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার কেন্দ্রে তুরস্কের অভিনেতা ক্যাগলার এর্তুগ্রুল৷ তাঁর অভিনয়ের জন্য নয়৷ বরং সম্পূর্ণ অন্য কারণে তিনি নেটিজেনদের নজর কেড়েছেন৷ সম্প্রতি তিনি নিজের ফেলে আসা স্কুলবাড়িটি কিনে নিয়েছিলেন৷ না, ফেলে আসা স্কুলজীবনের সুখস্মৃতি মনে করতে নয়৷ বরং শৈশবের তিক্ততা মুছে ফেলতেই৷ প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকদের কাছে যথেষ্ট মার খেয়েছিলেন বলে দাবি ক্যাগলারের৷ যন্ত্রণাময় সেই স্মৃতি ভুলতে অভিনেতা স্কুলবাড়িটি কিনে ভেঙে গুঁড়িয়ে ধূলিসাৎ করে দিয়েছেন৷

তার পর ভেঙে পড়া প্রাথমিক স্কুলবাড়ির ধ্বংসস্তূপের উপর পা দিয়ে দাঁড়িয়ে সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন অভিনেতা৷ লিখেছেন, ‘‘প্রাথমিক স্কুলশিক্ষকরা আমাকে সব সময় মারধর করতেন৷ তাই আমি পুরো স্কুলবাড়ি কিনে পুরো ধ্বংস করে ফেলেছি৷ সেখানে আর কোনও স্কুল হতে দেব না৷ এই পরিস্থিতিতে এটা আমার যন্ত্রণা৷’’

প্রসঙ্গত তুরস্কের অভিনেতা ক্যাগলার এর্তুগ্রাল ২০২০ সালে রোম্যান্টিক কমেডি এবং টেলিভিশন সিরিজে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতার ‘গোল্ডেন বাটারফ্লাই’ বা স্বর্ণ প্রজাপতি পুরস্কার পেয়েছেন৷ তাঁর স্কুল ধ্বংস করার পোস্ট দ্রুত ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়৷ অনেকেই তাঁর তীব্র সমালোচনা করেছেন৷ আবার সমর্থনও জানিয়েছেন অনেকেই৷

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Caglar Ertugrul (@caglarertugrul)

একজন লিখেছেন ‘‘অভিনেতা হিসেবে আপনার প্রতি আমার অশেষ শ্রদ্ধা৷ কিন্তু আমার মনে এটা না হলেই ভাল হত৷ শিক্ষকদের সঙ্গে আপনার অভিজ্ঞতা আলাদা৷ তার জন্য পুরো স্কুলবাড়ি ধ্বংস করা মোটেও ভাল নয়৷’’

আরও পড়ুন : যতই ভাল লাগুক, ভুলেও সুজি খাবেন না এঁরা! জানুন কারা এটা খেলে বড় বিপদ

আর একজন লিখেছেন, ‘‘যে প্রজন্ম স্কুলে মার খেয়েছে তারা আজ অত্যন্ত সফল নিজেদের জীবনে৷ বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি তাঁদের অসীম শ্রদ্ধা এবং নিয়মানুবর্তিতা৷’’ আবার তাঁর পাশে যাঁরা দাঁড়িয়েছেন তাঁদের মধ্যে একজন লিখেছেন, ‘‘আমি তোমার কাজকে সমর্থন করি৷ কারণ আমি জানি শৈশবের যন্ত্রণা কতটা যন্ত্রণাদায়ক৷ আমিও আমার হাই স্কুলের সঙ্গে একই জিনিস করতে চাই৷ কারণ অধিকাংশ শিক্ষকই ছিলেন নিম্নরুচির৷’’

Air conditioner in school: ছেলেমেয়েকে স্কুলে এসিতে পড়াতে চান? খরচ দিতে হবে বাবা-মাকেই, নির্দেশ হাই কোর্টের

দিল্লি: দেশের বিভিন্ন রাজ্যে তাপপ্রবাহ চলছে, যার জেরে কষ্ট পাচ্ছেন বহু মানুষ। উষ্ণ আবহাওয়ার জেরে অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ভাল নেই ছাত্র-ছাত্রীরাও। গরমের ছুটি পড়ার আগে থেকেই গরমের মধ্যে ক্লাস করতে হচ্ছে। এই সময় অনেক বাবা-মা চাইছেন স্কুলে এসি থাকলে ছেলেমেয়ে নিশ্চিন্তে পড়াশোনা করতে পারবে। মনে রাখবেন, স্কুলে এসি থাকতেই পারে, কিন্তু খরচ দিতে হবে আপনাকেই। সম্প্রতি এক জনস্বার্থ মামলায় এমনই জানিয়েছে দিল্লি হাই কোর্ট।

আরও পড়ুন: অবশেষে স্বস্তি, সোমবার থেকেই বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গে, রাজ্য জুড়ে কমতে চলেছে তাপমাত্রা

দিল্লির এক বেসরকারি স্কুল এসির খরচ বাবদ প্রতিটি ছাত্রছাত্রীর থেকে প্রতি মাসে ২০০০ টাকা করে নিচ্ছিল, যার বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হন অভিভাবকেরা। দিল্লি হাই কোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মনমোহনের বেঞ্চ অভিভাবকদের করা জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে দিয়ে জানায়, রশিদ স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে যে স্কুল এয়ার কন্ডিশনিংয়ের জন্যই অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছে, যেই পরিষেবা ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া হচ্ছে, তাই বাড়তি খরচ স্কুল কর্তৃপক্ষ দাবি করতেই পারেন।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

বিচারপতির আরও বক্তব্য, কোন স্কুলে ছেলেমেয়ে ভর্তি হবে তা পছন্দ করার সময় অভিভাবকদের মাথায় রাখতে হবে স্কুল কী কী পরিষেবা ছাত্রছাত্রীদের দেবে, সেই অনুযায়ী খরচও বহন করতে হবে অভিভাবকদের।

Viral News: অবাক কাণ্ড! চারিদিকে প্রবল রোদ কিন্তু স্কুলে ঢুকলেই হচ্ছে বৃষ্টি! দেখুন ভিডিও

বাইরে কোথাও মেঘের ঘনঘটা নেই। কিন্তু স্কুল চত্বরে প্রবেশ করলেই বৃষ্টি পড়ছে। আবার স্কুলচত্বর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে এলে ছিটেফোঁটা বৃষ্টির দেখা নেই। রামনগরের এই অবাক করা কাণ্ড একটি স্কুল চত্বরে।

Principal punishes teacher viral video: দেরি করে স্কুলে আসায় শিক্ষিককে মার অধ্যক্ষার, ভাইরাল ভিডিও

আগরা: স্কুলে সময়ে পৌঁছনোকে নিয়মানুবর্তিতার গুরুত্বপূর্ণ পাঠ হিসাবে ধরা হয়। অন্য দিকে দেরি করে আসাকে ’অন্যায়’ হিসাবে মানা হয়। এই অন্যায়ের জন্য শাস্তিও দেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের আগরায় দেরি করে স্কুলে আসার জন্য শিক্ষিকাকে মারধরের অভিযোগ উঠল।

আরও পড়ুন: এ বার আকাশপথে প্রচারে যাবেন সুকান্ত! পদ্মের রাজ্য ’সেনাপতি’র সফর শুরু পুরুলিয়া দিয়ে

ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, স্কুলের অধ্যক্ষা মারধর করছেন স্কুলের শিক্ষিকাকে। শুধু তাই নয় উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় নিয়ে দিয়ে শুরু হয় তাদের বাক্-বিতণ্ডা। তার পরে দেরিতে আসার জন্য অধ্যক্ষা শিক্ষিকাকে মারতে শুরু করেন। পাল্টা শিক্ষিকারও দাবি স্কুলের অধ্যক্ষা নিজেই চার দিন ধরে দেরিতে অফিসে আসছেন। দু’জনের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় চলাকালীন দু’জনেই অপমানজনক কথা বলেন। দু’জনের হাতাহাতির পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেন তাঁদের সহকর্মীরা, কিন্ত তাঁরা ব্যর্থ হন।

আরও পড়ুন: বিজেপির মিছিল থেকে চাকরিহারা শিক্ষকদের ধর্নামঞ্চের দিকে ইট ছোড়ার অভিযোগ, তমলুকের ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ কমিশনের

শিক্ষিকা এবং অধ্যক্ষার এমন ভিডিয়ো ঘিরে নিন্দার ঝড় উঠেছে সমাজমাধ্যমে। দু’জনেই একে অপরের বিরুদ্ধে সিকান্দা থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন। এমন ঘটনা নিয়ে বেসিক শিক্ষা আধিকারিক জিতেন্দ্র কুমার গন্দ জানিয়েছেন, “আমরা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছি। বিস্তারিত জানলে আমরা আপনাদের জানাতে পারব”।

Bomb Scare in School: বোমা রাখা আছে স্কুলে, চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল, বাবা-মায়েদের হুড়োহুড়ি, দিল্লিতে তুলকালাম

কী অবস্থা কলকাতায় স্কুলে বোমাতঙ্কের পর এবার ফের স্কুলে স্কুলে ভয়াবহ মেসেজ এল৷  বুধবার সকালে দিল্লি-এনসিআর-এর প্রায় ৫০টি স্কুলে বোমার হুমকির কল পাওয়া গেছে, যা ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীদের দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার প্ররোচনা দিয়েছে। বোমার হুমকির খবর পেয়ে ছাত্রদের অভিভাবকরা তাদের বাড়িতে নিয়ে আসতে স্কুলে ছুটে যান।
কী অবস্থা কলকাতায় স্কুলে বোমাতঙ্কের পর এবার ফের স্কুলে স্কুলে ভয়াবহ মেসেজ এল৷  বুধবার সকালে দিল্লি-এনসিআর-এর প্রায় ৫০টি স্কুলে বোমার হুমকির কল পাওয়া গেছে, যা ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীদের দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার প্ররোচনা দিয়েছে। বোমার হুমকির খবর পেয়ে ছাত্রদের অভিভাবকরা তাদের বাড়িতে নিয়ে আসতে স্কুলে ছুটে যান।
চাণক্যপুরি থানা এলাকার সংস্কৃতি স্কুল, পূর্ব দিল্লির ময়ূর বিহারের মাদার মেরি স্কুল, দ্বারকা জেলার ডিপিএস স্কুল, ডিএভি স্কুল, অ্যামিটি স্কুল, পুষ্প বিহার এবং সাকেত এবং নতুন দিল্লি জেলার সংস্কৃতি স্কুল দিল্লির যেসব স্কুলের মাধ্যমে বোমা হামলার হুমকি পেয়েছে। বুধবার সকালে ই-মেল।
চাণক্যপুরি থানা এলাকার সংস্কৃতি স্কুল, পূর্ব দিল্লির ময়ূর বিহারের মাদার মেরি স্কুল, দ্বারকা জেলার ডিপিএস স্কুল, ডিএভি স্কুল, অ্যামিটি স্কুল, পুষ্প বিহার এবং সাকেত এবং নতুন দিল্লি জেলার সংস্কৃতি স্কুল দিল্লির যেসব স্কুলের মাধ্যমে বোমা হামলার হুমকি পেয়েছে। বুধবার সকালে ই-মেল।
মাদার মেরি স্কুল একটি পরীক্ষা পরিচালনা করছিল এবং ইনভেসটিগেশন অভিযানের কারণে মাঝপথে এটি বন্ধ করতে হয়েছিল। সংস্কৃতি দিল্লির অন্যতম হাই-প্রোফাইল স্কুল। হুমকির পর স্কুল চত্বর সম্পূর্ণ খালি করা হয়েছে।
মাদার মেরি স্কুল একটি পরীক্ষা পরিচালনা করছিল এবং ইনভেসটিগেশন অভিযানের কারণে মাঝপথে এটি বন্ধ করতে হয়েছিল। সংস্কৃতি দিল্লির অন্যতম হাই-প্রোফাইল স্কুল। হুমকির পর স্কুল চত্বর সম্পূর্ণ খালি করা হয়েছে।
দিল্লি পাবলিক স্কুল, নয়ডা সেই স্কুলগুলির মধ্যে একটি যা ই-মেইলের মাধ্যমে বোমার হুমকি পেয়েছিল। মেইলের মাধ্যমে বোমার হুমকি পাওয়ার পরই নয়ডা পুলিশকে সতর্ক করা হয়। একটি বোমা স্কোয়াড এবং একটি ডগ স্কোয়াড স্কুল চত্বর পরিদর্শন করছে।
দিল্লি পাবলিক স্কুল, নয়ডা সেই স্কুলগুলির মধ্যে একটি যা ই-মেইলের মাধ্যমে বোমার হুমকি পেয়েছিল। মেইলের মাধ্যমে বোমার হুমকি পাওয়ার পরই নয়ডা পুলিশকে সতর্ক করা হয়। একটি বোমা স্কোয়াড এবং একটি ডগ স্কোয়াড স্কুল চত্বর পরিদর্শন করছে।
দিল্লি পাবলিক স্কুল, নয়ডা, অভিভাবকদের কাছে একটি মেইল ​​পাঠিয়েছে, "এটি আপনাকে জানানো হচ্ছে যে স্কুলটি একটি ইমেল পেয়েছে যা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এবং নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে, আমরা অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে ফেরত পাঠাচ্ছি।”
দিল্লি পাবলিক স্কুল, নয়ডা, অভিভাবকদের কাছে একটি মেইল ​​পাঠিয়েছে, “এটি আপনাকে জানানো হচ্ছে যে স্কুলটি একটি ইমেল পেয়েছে যা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এবং নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে, আমরা অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে ফেরত পাঠাচ্ছি।”
এর আগে, আটটি স্কুলে বোমার হুমকি পাওয়া গেছে বলে জানা গেছে, তবে, অন্য তিনটি স্কুলের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা দিল্লি পুলিশের কন্ট্রোল রুমকে বোমার হুমকির বিষয়ে অবহিত করেছেন, যা মোট ১২-এ নিয়ে গেছে।
এর আগে, আটটি স্কুলে বোমার হুমকি পাওয়া গেছে বলে জানা গেছে, তবে, অন্য তিনটি স্কুলের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা দিল্লি পুলিশের কন্ট্রোল রুমকে বোমার হুমকির বিষয়ে অবহিত করেছেন, যা মোট ১২-এ নিয়ে গেছে।
মেইলের আইপি ঠিকানা থেকে বোঝা যায় যে এটি দেশের বাইরের। দিল্লি পুলিশ সন্দেহ করছে যে আইপি অ্যাড্রেসটি ভিপিএন-এর মাধ্যমে মাস্ক করা হতে পারে।
মেইলের আইপি ঠিকানা থেকে বোঝা যায় যে এটি দেশের বাইরের। দিল্লি পুলিশ সন্দেহ করছে যে আইপি অ্যাড্রেসটি ভিপিএন-এর মাধ্যমে মাস্ক করা হতে পারে।
“প্রাথমিক তদন্তের সময়, মনে হচ্ছে গতকাল থেকে, এখন পর্যন্ত অনেক জায়গায় মেইল ​​পাঠানো হয়েছে, এবং এটি একই প্যাটার্নে বলে মনে হচ্ছে। ডেট লাইন উল্লেখ নেই, এবং মেইলে বিসিসি উল্লেখ করা হয়েছে, যার মানে একটি মেইল ​​অনেক জায়গায় পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে, একটি তদন্ত করা হচ্ছে,” দিল্লি পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে।
“প্রাথমিক তদন্তের সময়, মনে হচ্ছে গতকাল থেকে, এখন পর্যন্ত অনেক জায়গায় মেইল ​​পাঠানো হয়েছে, এবং এটি একই প্যাটার্নে বলে মনে হচ্ছে। ডেট লাইন উল্লেখ নেই, এবং মেইলে বিসিসি উল্লেখ করা হয়েছে, যার মানে একটি মেইল ​​অনেক জায়গায় পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে, একটি তদন্ত করা হচ্ছে,” দিল্লি পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে।

Teacher: ক্লাসরুম নাকি বেডরুম! স্বামীর সঙ্গে স্কুলের মধ্যেই এ কী করছেন প্রধান শিক্ষিকা! সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়

পটনা: বিহারের স্কুলে ধরা পড়ল এক চাঞ্চল্যকর চিত্র। আসলে বিহারের স্কুলকেই রীতিমতো ঘরবাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন এক শিক্ষিকা। স্কুলের অফিস ভরেছে গৃহস্থালির সামগ্রীতে। এই পরিস্থিতিতে এহেন চিত্র দেখে চমকে উঠছে গোটা দেশের মানুষ। শুধু তা-ই নয়, স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা এবং তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে পড়ুয়াদের শ্রমিকের মতো খাটানোরও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও চাউর হতেই জামুই জেলার এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসে।

স্বাভাবিক ভাবেই জামুই জেলার খাইরা ব্লক এলাকার হড়খদ পঞ্চায়েতে ঘটে যাওয়া এই ঘটনা জানাজানি হতেই তীব্র নিন্দার ঝড় ওঠে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, শীলা হেমব্রম স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। স্কুলে যেটা তাঁর অফিস ঘর হওয়ার কথা, সেটাকেই তিনি নিজের শোওয়ার ঘরে পরিণত করেছেন। ঘরের মধ্যে আরাম এবং বিলাসব্যসনের সমস্ত সামগ্রীরই দেখা মিলবে। এর মধ্যে রয়েছে বিছানা থেকে শুরু করে ফ্রিজ। এমনকী টিভি, আলমারি, টেবিল এবং রান্নাঘরের সামগ্রী রেখে দিব্যি গোটা সংসারটাই তুলে এনেছেন ক্লাসঘরের মধ্যেই। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শীলা হেমব্রম নিজের স্বামীর সঙ্গে এই ঘরেই এখন থাকছেন। এখানেই শেষ নয়, স্কুলের যে ঘরে ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা করার কথা, সেই ঘরটিকে ব্যক্তিগত কাজের জন্যও ব্যবহার করছেন ওই শিক্ষিকা।

আরও পড়ুন: বলুন তো, ভারতের সবচেয়ে বড় রেল স্টেশন কোনটি? নামটা শুনেই গর্ব হবে, কিন্তু উত্তরটা জানেন কি?

বরদায়ুঁর ওই আপগ্রেডেড মিডল স্কুলে প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের পড়াশোনার জন্য বরাদ্দ হয়েছে মাত্র তিনটি ঘর। প্রথম শ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণির ক্লাস হয় প্রথম ঘরটিতে। আবার চতুর্থ শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস নেওয়া হচ্ছে দ্বিতীয় ঘরে। আর তৃতীয় ঘরটিতে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের পড়ানো হয়। অথচ এই পরিস্থিতিতেও নিজের ব্যক্তিগত কাজের জন্য জরুরি ঘরগুলিকে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠছে ওই প্রধান শিক্ষিকার উপরে।

আরও পড়ুন: ভারতের এই রাজ্যে মাত্র একটি রেল স্টেশন! বলতে পারবেন, কোন রাজ্য? অবাক হবেন জেনে

এহেন গুরুতর অভিযোগের মুখে কী বলছেন প্রধান শিক্ষিকা? শীলা হেমব্রমের দাবি, এই মুহূর্তে তাঁর বাড়ি তৈরি হচ্ছে। ফলে আপাতত তাঁদের থাকার কোনও জায়গা নেই। সেই কারণে স্কুলে নিজের অফিস ঘরকেই থাকার কাজে লাগাচ্ছেন তিনি। জেলাশাসক রাকেশ কুমার এই বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন।

Recipe: বাচ্চা সবজি দেখলেই নাক সিটকায়? শুধু এই পদ্ধতি রান্না করুন, বাটি হবে সাফ! পুষ্টির ভান্ডার

হাওড়া: সবজির তালিকায় প্রথম সারিতে, আবার মিষ্টিতেও বেশ জনপ্রিয়তা এই সবজির! রসগোল্লা বা দই সন্দেশকে হার মানাতে পারে এই মিষ্টি পদ। বাঙালি মানেই শেষ পাতে মিষ্টি। আবার সেই মিষ্টি যদি হয় নিজের হাতে তাহলে তো কোন কথা নেই। মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রধান উপকরণ দুধ। দুধ আর এই সবজি দিয়েই প্রিয়জনকে খুশি করতে নিজে হাতেই বানিয়ে নিতে পারেন এই মিষ্টি মালাই।

আরও পড়ুনঃ বাড়ি থেকে টিফিন আনলেই নষ্ট হয়ে যায়? ঘরোয়া এক টোটকায় নিমেষে মিলবে সবাধান

হাতে অল্প সময় বিশেষ দিন বা অতিথি আপ্যায়নে আরও বেশি আনন্দঘন মুহূর্ত পেতে হলে বানাতেই পারেন এই মালাই। একদম ঝামেলা ছাড়া, অথচ কোনও নামী দোকানের দই-মিষ্টি’কে তুরি মেরে উড়িয়ে দেবে এই মালাই। মিষ্টি সুবাস আর স্বাদে ছোট বড় সকলের মন জয় করবে। দুপুর ও রাতের খাবারের শেষ পাতে অথবা জল খাবারে এই মালাই বেশ মানান সই। এ মালাই রাঁধুনির বেশ সুনাম যুগিয়ে দেবে তা বলা যেতেই পারে। আমরা বলছি, বাঁধা কপির মালাই এর কথা। নাম শুনে ভুরু তুলে ফেললেন নাকি? একবার চেখে দেখলে ভুলতে পারবেন না।

বাঁধা কপির মালাই তৈরিতে প্রয়োজন। দু কাপ বাঁধাকপি কুঁচি, দুধ ১ লিটার, ৪-৬ চামচ চিনি, ২-৩ চামচ ঘি, ৪-৬ টি এলাচ, আর অল্প চিনি। মালাই তৈরিতে এই সামান্য উপকরণ-ই যথেষ্ট। সাজানোর জন্য কাজু পেস্তা বা আমন্ড কেশর বাঁধাকপি অল্প লবণ এবং ২ টুকরো দারুচিনি দিয়ে ভাপিয়ে নিন। কপি ভাপানো হলে জল ঝরিয়ে ঘি দিয়ে ভাল ভাবে ভেজে নিতে হবে।এবার পাত্রের দুধ ঢেলে একটু মেরে নিতে হবে। তারপর ভাজা বাঁধাকপি ঢেলে কিছুক্ষণ মৃদু আঁচে রেখে নেড়েচেড়ে চিনি এবং শেষে এলাচ দিয়ে ভাল করে নেড়ে চেড়ে নামিয়ে নিন। একটু মোটা হয়ে এলে প্লেটে বা বাটিতে নামিয়ে রাখুন। ঠান্ডা হলে কাজু পেস্তা এবং কেশর দিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

রাকেশ মাইতি

Inspiration: ভিক্ষাজীবী থেকে হন ট্যাক্সিচালক, যাত্রীদের অর্থ সাহায্যে নিজের গ্রামে স্কুল, অনাথাশ্রম তৈরি করেছেন এই স্কুলছুট

সুমন সাহা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা : নিজে একজন ট্যাক্সিচালক। সংসারের অভাব অনটনের মধ্যে পড়াশোনা করে উঠতে পারেননি তিনি। তবে নিজের মনের জোর আর অদম্য শক্তিকে পাথেয় করে মানবিকতার এক অনন্য নজির হয়ে গেলেন জালালউদ্দিন গাজী।

জালালউদ্দিন কলকাতার একজন ট্যাক্সি ড্রাইভার। অভাবের তাড়নায় ইচ্ছা সত্ত্বেও ছোটবেলায় নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেননি তিনি। দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়াকালীন পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে তাঁকে ভিক্ষাবৃত্তি অবলম্বন করতে হয়। সে সময় তিনি কলকাতার এন্টালি, মৌলালি অঞ্চলের ফুটপাতে ভিক্ষা করতেন। সে ভিক্ষা থেকে উপার্জিত অর্থেই চলত তাঁর জীবন। পরবর্তীকালে তিনি রিকশা চালান এবং বর্তমানে একজন ট্যাক্সি ড্রাইভার হিসেবে নিজের জীবিকা নির্বাহ করে চলেছেন। কিন্তু তাঁর মতো অভাবের তাড়নায় যাতে অন্য কোনও শিশুকে পড়াশোনার পথ থেকে বিচ্যুত হতে না হয় সেই কারণে তার ট্যাক্সিতে আসা আরোহীদের কাছ থেকে ভিক্ষা চেয়ে নিজের গ্রামে নির্মাণ করেছেন দুটি স্কুল এবং একটি অনাথআশ্রম।

আরও পড়ুন : গুড়ের পাকে বাদাম চাক কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? নাকি চরম ক্ষতিকর? জানুন ভালমন্দ

প্রথমে সে সময়ে ‌যে বাড়িতে তাঁরা থাকতেন সেই বাড়ির এক কামরায় তৈরি হয় প্রথম স্কুল। এরপর এক কামরার স্কুল থেকে প্রথমে হয় একটি বড় স্কুল, তার পর আরও একটি স্কুল এবং একটি অনাথ আশ্রম করেছেন তিনি। অবশেষে তার এই সুচেষ্টা সফলতা লাভ করেছে এবং বর্তমানে সমান ভাবে ছেলেমেয়ে উভয়ই এই স্কুলে পড়াশোনা করতে আসে।

পরবর্তীকালে তাঁর এই মানবিক কাজের জন্য ডাক পেয়েছেন কেবিসিতেও । অর্থ সাহায্য করেছেন অমিতাভ বচ্চন, আমির খান। কেবিসি থেকে পাওয়া ২৫ লক্ষ, অমিতাভ বচ্চনের দেওয়া ২১ লক্ষ এবং আমির খানের দেওয়া ১১ লক্ষ টাকা নিয়ে নরেন্দ্রপুরে জমি কিনে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের স্কুল খোলার কাজ বর্তমানে চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।