Tag Archives: biryani

Viral Milk Biriyani: হলুদ সুগন্ধি মাংস-চালের মধ্যে গাঢ় দুধের স্তর! খেয়েছেন নাকি দুধের তৈরি “মিল্ক বিরিয়ানি”! ব্যাপক হিট এই মেনু, কোথায় পাবেন?

উত্তর ২৪ পরগনা: মিল্ক বিরিয়ানি তৈরি করে অশোকনগরে রীতিমতো এখন হিট এই রেস্টুরেন্ট। রাজ্য নয়, ভারতবর্ষের মধ্যেও এইরকম পদ্ধতিতে কোথাও বিরিয়ানি তৈরি হয় না বলেই দাবি বিক্রেতার। সোশ্যাল মিডিয়াতেও ভাইরাল দুধ দিয়ে তৈরিএই বিরিয়ানির কথা। যা শুনে দূর দূরান্ত থেকে ভোজন রসিক মানুষজন ছুটে আসছেন একেবার অন্যরকমের এই বিরিয়ানির স্বাদ নিতে। আর এই মিল্ক বিরিয়ানির ওপর নির্ভর করেই ভাগ্যের চাকা ঘুরতে শুরু করেছে দোকান মালিক রিপন শীল ওরফে সুমনের।

এক সময় মানি মার্কেটিং এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ডুবে গিয়েছিলেন দেনার দায়ে, সেই পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়াতে মা গীতা শীল প্রথম পথ দেখান রেস্টুরেন্ট খোলার। মা সঙ্গে থাকলে অতিক্রম করা যায় যে কোন বাধা, সেই বিশ্বাস নিয়েই রেস্টুরেন্ট খোলে সুমন। তবে প্রথম পর্যায়ে নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয় দোকান চালাতে গিয়ে। পরবর্তীতে মা-ই প্রথম এই মিল্ক বিরিয়ানির রেসিপি শেখান ছেলেকে। আর এই বিশেষ পদ্ধতিতে দুধ ব্যবহার করে তৈরি করা বিরিয়ানি অন্যান্য সাধারণ বিরিয়ানির থেকে একেবারেই যেন আলাদা রকমের স্বাদ হয়ে ওঠে, যা ভোজন রসিকদের রীতিমতো আকৃষ্ট করে। তারপর থেকেই আর ঘুরে তাকাতে হয়নি। মা ছেলের এই কষ্টের রেস্টুরেন্ট নিয়ে।

আরও পড়ুনHealthy Fruit Piyal: বন্য ফল বলে তুচ্ছ করবেন না, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, পিত্ত ঠান্ডা করে

গত তিন মাস হল মারা গিয়েছেন মা, তবু মায়ের শেখানো মিল্ক বিরিয়ানি তৈরি করেই এখন ব্যবসা সামলাচ্ছেন ছেলে সুমন। বিকেলের পর থেকেই ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা যায় এই দোকানে। কেউ বাড়ির জন্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন মিল্ক বিরিয়ানি, কেউ আবার বন্ধু বান্ধবদের নিয়ে এসি রেস্টুরেন্টে বসেই নিচ্ছেন এই বিরিয়ানির স্বাদ। বিরিয়ানির পাশাপাশি এখন চাইনিজ নানা আইটেমও পাওয়া যায় সুমনের এই রেস্টুরেন্টে। হোম ডেলিভারিরও সুবিধা মেলে এখানে।

এখন প্রতিদিন বহু ইউটিউবারও দোকানে ভিড় জমায় দুধের মধ্যেই সেদ্ধ হওয়া মাংস দিয়ে তৈরি এই বিরিয়ানি তৈরি দেখতে। দিনে এখন ছয় থেকে সাত হাড়ি হামেশাই বিক্রি হয় এই মিল্ক বিরিয়ানি জানালেন বিক্রেতা। ব্যবসা সামলাতে এখন বেশ কয়েকজন কর্মচারীও রেখেছে সুমন। চিকেন বিরিয়ানি দাম ১২০ টাকা, এবং দেড়শ গ্রামের মটন বিরিয়ানির পিস দিয়ে ২০০ টাকায় মিলছে এই মিল্ক বিরিয়ানি। তাই আপনিও যদি দুধ দিয়ে তৈরি এই মিল্ক বিরিয়ানির স্বাদ নিতে চান, তাহলে আসতেই হবে অশোকনগর বিজয় ফার্মেসী মোড়ের এই সুমন রেস্টুরেন্টে।

Rudra Narayan Roy

Biryani: কাচ্চি বিরিয়ানির হাঁড়ি কেন ‘লাল’ কাপড়েই মোড়া থাকে…? অধিকাংশ বিরিয়ানি প্রেমিকদেরই অজানা! চমকে দেবে ‘সঠিক’ উত্তর

বিরিয়ানি। শুনলেই চোখে ভেসে আসে সেই চেনা হাঁড়ি যেখান থেকে গরম গরম চালে-ঘিয়ে-মাখামাখি মাংস প্লেটে পড়লেই দিলখুশ। জিভে জল আনা এই একটি পদ দেখলেই জিভে জল আসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার।
বিরিয়ানি। শুনলেই চোখে ভেসে আসে সেই চেনা হাঁড়ি যেখান থেকে গরম গরম চালে-ঘিয়ে-মাখামাখি মাংস প্লেটে পড়লেই দিলখুশ। জিভে জল আনা এই একটি পদ দেখলেই জিভে জল আসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার।
বাঙালি মাত্রই ভোজনরসিক। আর বিরিয়ানির কথা শুনলে ভোজনরসিকরা সর্বদাই নড়েচড়ে বসেন। কোনও বাঙালির চোখে ভেসে ওঠে ঢাকার বিখ্যাত নান্না বা হাজির বিরিয়ানির কথা। আবার কারও মনে আসে আরসালান আর আমিনিয়ার মতো রেস্তোরাঁর বিরিয়ানি।
বাঙালি মাত্রই ভোজনরসিক। আর বিরিয়ানির কথা শুনলে ভোজনরসিকরা সর্বদাই নড়েচড়ে বসেন। কোনও বাঙালির চোখে ভেসে ওঠে ঢাকার বিখ্যাত নান্না বা হাজির বিরিয়ানির কথা। আবার কারও মনে আসে আরসালান আর আমিনিয়ার মতো রেস্তোরাঁর বিরিয়ানি।
বাংলাদেশের ঢাকার বিখ্যাত কাচ্চি বিরিয়ানির রেসিপি এখন আবার এ পার বাংলার রেস্তোরাঁতেও। তবে এই বিরিয়ানির হাঁড়ি ছাড়াও যে জিনিসটি চোখ টানে তা হল এই হাঁড়ির সঙ্গে পেঁচানো লাল কাপড়। অনেকেই নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন এই একটি বিষয়?
বাংলাদেশের ঢাকার বিখ্যাত কাচ্চি বিরিয়ানির রেসিপি এখন আবার এ পার বাংলার রেস্তোরাঁতেও। তবে এই বিরিয়ানির হাঁড়ি ছাড়াও যে জিনিসটি চোখ টানে তা হল এই হাঁড়ির সঙ্গে পেঁচানো লাল কাপড়। অনেকেই নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন এই একটি বিষয়?
বিরিয়ানি কাচ্চি হোক বা পাক্কি, অনেকেই নিশ্চয়ই দেখেছেন, এই লাল কাপড় বেঁধে রাখার নিয়ম। কিন্তু এর পিছনে আসল কারণটি কী তা কি কখনও ভেবে দেখেছেন? এই লাল কাপড় আদৌ কেন বাঁধা হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
বিরিয়ানি কাচ্চি হোক বা পাক্কি, অনেকেই নিশ্চয়ই দেখেছেন, এই লাল কাপড় বেঁধে রাখার নিয়ম। কিন্তু এর পিছনে আসল কারণটি কী তা কি কখনও ভেবে দেখেছেন? এই লাল কাপড় আদৌ কেন বাঁধা হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
রেস্তোরায় খেতে যাওয়ার কথা হলেই যে খাবারের নাম সবার আগে আসে সেটি হল বিরিয়ানি। এখন অবশ্য বিরিয়ানির প্রতি আমাদের ভালোবাসা বেড়ে গিয়েছে বহুগুণে। শুধু নামিদামি রেস্তোরাঁয় নয়, অলিতে গলিতেও এখন দেখা যায় বিরিয়ানির দোকান।
রেস্তোরায় খেতে যাওয়ার কথা হলেই যে খাবারের নাম সবার আগে আসে সেটি হল বিরিয়ানি। এখন অবশ্য বিরিয়ানির প্রতি আমাদের ভালোবাসা বেড়ে গিয়েছে বহুগুণে। শুধু নামিদামি রেস্তোরাঁয় নয়, অলিতে গলিতেও এখন দেখা যায় বিরিয়ানির দোকান।
আজকাল আর বিরিয়ানি খেতে চাইলে কষ্ট করে দোকান খুঁজতে হয় না। দূর থেকেই নাকে চলে আসে বিরিয়ানির সুবাস। আর চোখে পড়ে যায় লাল কাপড়ে মোড়া বিরিয়ানির বিশাল হাঁড়ি।
আজকাল আর বিরিয়ানি খেতে চাইলে কষ্ট করে দোকান খুঁজতে হয় না। দূর থেকেই নাকে চলে আসে বিরিয়ানির সুবাস। আর চোখে পড়ে যায় লাল কাপড়ে মোড়া বিরিয়ানির বিশাল হাঁড়ি।
এটা নিশ্চয় সকলেই খেয়াল করেছেন বিরিয়ানির পাত্র প্রায় সব দোকানেই একটা লাল কাপড়ে মোড়া থাকে। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, কেন বিরিয়ানির হাঁড়ি নীল, সাদা, হলুদ বা অন্য কোনও রঙের কাপড়ে মোড়া থাকে না? সব সময় কেন লাল রঙের কাপড় ব্যবহার হয়?
এটা নিশ্চয় সকলেই খেয়াল করেছেন বিরিয়ানির পাত্র প্রায় সব দোকানেই একটা লাল কাপড়ে মোড়া থাকে। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, কেন বিরিয়ানির হাঁড়ি নীল, সাদা, হলুদ বা অন্য কোনও রঙের কাপড়ে মোড়া থাকে না? সব সময় কেন লাল রঙের কাপড় ব্যবহার হয়?
আসলে, মানুষের ভাষার মতো রংয়েরও ভাষা থাকে। সাধারণত লাল রংকে ধরা হয় সৌভাগ্য, আনন্দ-উৎসব ও ভালবাসা ও আবেগের প্রতীক হিসেবে। যার জন্যেই হয়তো উষ্ণ অভ্যর্থনা প্রকাশের ক্ষেত্রেও ব্যবহার হয় লাল গোলাপ।
আসলে, মানুষের ভাষার মতো রংয়েরও ভাষা থাকে। সাধারণত লাল রংকে ধরা হয় সৌভাগ্য, আনন্দ-উৎসব ও ভালবাসা ও আবেগের প্রতীক হিসেবে। যার জন্যেই হয়তো উষ্ণ অভ্যর্থনা প্রকাশের ক্ষেত্রেও ব্যবহার হয় লাল গোলাপ।
ইতিহাস বলছে, সম্রাট হুমায়ুনের খাদ্য পরিবেশনে ছিল দরবারি বিশেষ রীতি। খাবারের মান অনুসারে বিভিন্ন পাত্র ব্যবহার হতো। রূপার পাত্রের খাবারগুলি সাধারণত ঢাকা থাকত লাল কাপড়ে।
ইতিহাস বলছে, সম্রাট হুমায়ুনের খাদ্য পরিবেশনে ছিল দরবারি বিশেষ রীতি। খাবারের মান অনুসারে বিভিন্ন পাত্র ব্যবহার হতো। রূপার পাত্রের খাবারগুলি সাধারণত ঢাকা থাকত লাল কাপড়ে।
একইরকম ভাবে অন্য ধাতব বাসন বা চিনামাটির পাত্রগুলি সাদা কাপড়ে ঢেকে নিয়ে আসা হত। পরবর্তীকালে মুঘল দরবারেও একই রীতি অনুসরণ করা হয়। খাদ্য পরিবেশনের এই মজার রীতি ও রঙের ব্যবহার লখনউয়ের নবাবরাও অনুসরণ করতেন। আর প্রাচীন কাল থেকে সেই প্রথা মেনেই বিরিয়ানির পাত্র লাল কাপড়ে ঢাকার রীতি চলে আসছে বলে মনে করা হয়।
একইরকম ভাবে অন্য ধাতব বাসন বা চিনামাটির পাত্রগুলি সাদা কাপড়ে ঢেকে নিয়ে আসা হত। পরবর্তীকালে মুঘল দরবারেও একই রীতি অনুসরণ করা হয়। খাদ্য পরিবেশনের এই মজার রীতি ও রঙের ব্যবহার লখনউয়ের নবাবরাও অনুসরণ করতেন। আর প্রাচীন কাল থেকে সেই প্রথা মেনেই বিরিয়ানির পাত্র লাল কাপড়ে ঢাকার রীতি চলে আসছে বলে মনে করা হয়।
তবে অনেকে মনে করেন, ইতিহাস বা ঐতিহ্যের রীতি মেনে নয়, ব্যবসার খাতিরে ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে লাল কাপড় ব্যবহার হয়। যেন দূর থেকেই তা ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়।
তবে অনেকে মনে করেন, ইতিহাস বা ঐতিহ্যের রীতি মেনে নয়, ব্যবসার খাতিরে ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে লাল কাপড় ব্যবহার হয়। যেন দূর থেকেই তা ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়।
ইতিহাস বা ঐতিহ্যের ব্যাখ্যা যাই হোক না কেন, লাল কাপড়ে বিরিয়ানির পাত্র মোড়া দেখলেই চোখ টানে এই বিষয়ে কোনও দ্বিমত নেই। তবে বিরিয়ানি বিক্রেতারা এর সঠিক কোনও কারণ ব্যাখ্যা করতে পারেন না।
ইতিহাস বা ঐতিহ্যের ব্যাখ্যা যাই হোক না কেন, লাল কাপড়ে বিরিয়ানির পাত্র মোড়া দেখলেই চোখ টানে এই বিষয়ে কোনও দ্বিমত নেই। তবে বিরিয়ানি বিক্রেতারা এর সঠিক কোনও কারণ ব্যাখ্যা করতে পারেন না।
তবে ভোজন রসিকদের সঙ্গে বিরিয়ানি আর লাল কাপড়ের মোড়ক একদম চিরায়ত এক অনুষঙ্গ হয়ে গিয়েছে। কারণ বিরিয়ানির সঙ্গে লাল কাপড়ের সম্পর্ক দীর্ঘ বেশ কয়েক দশকে ধরেই চলে আসছে। আর তাই লাল কাপড়ে মোড়া হাঁড়ি দেখলেই মন আনচান করে ওঠে বিরিয়ানি রসিকদের।
তবে ভোজন রসিকদের সঙ্গে বিরিয়ানি আর লাল কাপড়ের মোড়ক একদম চিরায়ত এক অনুষঙ্গ হয়ে গিয়েছে। কারণ বিরিয়ানির সঙ্গে লাল কাপড়ের সম্পর্ক দীর্ঘ বেশ কয়েক দশকে ধরেই চলে আসছে। আর তাই লাল কাপড়ে মোড়া হাঁড়ি দেখলেই মন আনচান করে ওঠে বিরিয়ানি রসিকদের।

Viral Biryani:  ‘দাদা বৌদি’ নয়! এবার খান ‘কালাচাঁদ ঠাকুরের বিরিয়ানি! তাও ৮০ টাকায় আনলিমিটেড!

উত্তর ২৪ পরগনা: নানা অনুষ্ঠানে রান্নার কাজ করলেও, লকডাউনের সময় পেশা বদলে বাড়িতেই খুলেছিলেন মুখরোচকের দোকান। সেই খানেই মাত্র কয়েক কেজি চালের বিরিয়ানি তৈরি করে শুরু করেছিলেন বিক্রি। কোনও বড় রাস্তা বা বাজারে নয়, নিতান্তই অশোকনগর পৌরসভা এলাকার হরিপুর বিধানপল্লীর ঘিঞ্জি এলাকার গলির মধ্যেই এই বাড়ি এখন ভোজন রসিকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।কালাচাঁদ ঠাকুরের বিরিয়ানি খেতে তাই এখন সকাল হলেই ভিড় বাড়তে থাকে, দূর দূরান্ত থেকে আসা বিরিয়ানি প্রেমীদের।

অন্যান্য বিরিয়ানির থেকে এই বিরিয়ানি যেন কিছুটা হলেও স্বাদে অন্যরকম দাবি ক্রেতাদের। কাঠের উনুনে পুরোনো পদ্ধতিতেই এই বিরিয়ানি তৈরি করেন বিক্রেতা। সেদ্ধ করা মাংস নয়, বরং বিরিয়ানিতে ব্যবহার করা মাংসের পিস, কোটিং দিয়ে ফ্রাই করেই পরিবেশন করা হয়। তামার হাঁড়িতেই তৈরি হয় বিরিয়ানি। আর তাতেই বহুগুণ বেড়ে যায়, বিরিয়ানির স্বাদ। তবে বর্তমানে শারীরিক অসুস্থতার কারণে কালাচাঁদ ঠাকুর নিজে হাতে রান্না না করলেও, বাবার নির্দেশেই দোকান সামলানো থেকে রান্নার কাজ সমস্তটাই করছেন ছেলে অমিত।

আরও পড়ুন: নয়নতারা ফুল এই নিয়মে খেলেই দূর হবে ডায়াবেটিস! জানুন চিকিৎসকের মত

বেসরকারি সংস্থার চাকরি ছেড়ে এখন বাবার এই বিরিয়ানির ব্যবসাকেই পেশা হিসাবে নিয়েছে ছেলে। বাড়িতেই একপাশের যেমন হয় বিরিয়ানি তৈরি থেকে রান্নার কাজ, তেমনই বাড়ির সামনেই উঠোনে টেবিল পেতে ক্রেতাদের বসিয়ে তৃপ্তি করে খাওয়ান কালাচাঁদ ঠাকুর। মাত্র ৮০ টাকায় পাওয়া যায় আনলিমিটেড চিকেন বিরিয়ানি, চিকেন চাপ দিয়ে বিরিয়ানি মাত্র ১৩০ টাকা এবং ১৬০ টাকায় মেলে মটন বিরিয়ানি। গরমের দিনেও এখন তিন হাড়ি হামেশাই বিক্রি হয়ে যায় এই কালাচাঁদ ঠাকুরের বিরিয়ানি। সোশ্যাল মিডিয়াতেও এখন ভাইরাল এই বিরিয়ানির কথা।

Rudra Narayan Roy

Biryani: বিরিয়ানিতে ওটা কী? খাওয়ার আগে খুব সাবধান

বর্তমানে রাস্তার ধারে অহরহ খুলছে বিরিয়ানির দোকান। বিক্রিও হচ্ছে দেদার। কিন্তু একটু সাবধান। বিরিয়ানিতে মেশানো হচ্ছে কি জেনে নিন।

Shahi Haleem: রমজানের শাহী হালিম, শতাব্দী প্রাচীন এই রেস্তোরাঁয় ঢুঁ মারলে স্বাদে-গন্ধে মন ভরবে!

বাঙালির বিরিয়ানি প্রীতি চিরকালীন। সেই নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের আমলে শুরু হয়েছিল কলকাতায় বিরিয়ানির যাত্রা। পৃথিবীর যেখানে বাঙালি থাকুক না কেন, বিরিয়ানি দেখলেই জিভের জলটা আটকানো বড়ই মুশকিল। তবে বিরিয়ানি মানেই, সে মনে করে আলু আর ডিমটা মাস্ট। হায়দ্রাবাদ, লখনৌ-এর বিরিয়ানি তাদের আবার ঠিক জমে না।
বাঙালির বিরিয়ানি প্রীতি চিরকালীন। সেই নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের আমলে শুরু হয়েছিল কলকাতায় বিরিয়ানির যাত্রা। পৃথিবীর যেখানে বাঙালি থাকুক না কেন, বিরিয়ানি দেখলেই জিভের জলটা আটকানো বড়ই মুশকিল। তবে বিরিয়ানি মানেই, সে মনে করে আলু আর ডিমটা মাস্ট। হায়দ্রাবাদ, লখনৌ-এর বিরিয়ানি তাদের আবার ঠিক জমে না।
বাঙালি খাদ্যরসিক৷ চিনা পদ থেকে মুঘলাই, বাঙালির পছন্দের তালিকা দীর্ঘ৷ কলকাতার বিরিয়ানি বিশ্ববিখ্যাত৷ তাও যদি হয় আমিনিয়ার, তো কথাই নেই!
বাঙালি খাদ্যরসিক৷ চিনা পদ থেকে মুঘলাই, বাঙালির পছন্দের তালিকা দীর্ঘ৷ কলকাতার বিরিয়ানি বিশ্ববিখ্যাত৷ তাও যদি হয় আমিনিয়ার, তো কথাই নেই!এখন কলকাতায় মুঘল খাবারের হাজারটা ঠিকানা। সকলেই রসনাতৃপ্তি করে চলেছে এই মুঘল খাবার নানা পদ পরিবেশন করে। তবে এদের মধ্যে ‘আমিনিয়া-র’ নিজস্ব ঐতিহ্য রয়েছে৷ 
৯০ বছরের বেশি বাঙালির রসনাতৃপ্তি করে চলেছে আমিনিয়া৷ ৫ প্রজন্ম মালিকানা ধরে চলছে এই রেস্তোরাঁর সফর৷ বাঙালির বিরিয়ানি প্রীতি আরও গাঢ় করে তুলতে এই রেস্তরাঁর অবদান কম নয়। তবে, শুধু বিরিয়ানি নয়৷ রমজানের সময় আমিনিয়ার শাহী হালিম সুপারহিট৷ স্বাদে-গন্ধে ছোট থেকে বড় সকলের মন জয় করে নিয়েছে এই বিশেষ পদ৷ মাংস, চাল, ডাল ও বিভিন্ন মশলা দিয়ে তৈরি শাহী হালিম অতুলনীয়৷ স্বাদ বাড়াতে ঘি, কুচনো ধনেপাতা ও হাল্কা ভাজা পেয়াজ যোগ করা হয়৷ যার স্বাদ একেবারে স্বর্গীয়!
৯০ বছরের বেশি বাঙালির রসনাতৃপ্তি করে চলেছে আমিনিয়া৷ ৫ প্রজন্ম মালিকানা ধরে চলছে এই রেস্তোরাঁর সফর৷ বাঙালির বিরিয়ানি প্রীতি আরও গাঢ় করে তুলতে এই রেস্তরাঁর অবদান কম নয়। তবে, শুধু বিরিয়ানি নয়৷ রমজানের সময় আমিনিয়ার শাহী হালিম সুপারহিট৷ স্বাদে-গন্ধে ছোট থেকে বড় সকলের মন জয় করে নিয়েছে এই বিশেষ পদ৷ মাংস, চাল, ডাল ও বিভিন্ন মশলা দিয়ে তৈরি শাহী হালিম অতুলনীয়৷ স্বাদ বাড়াতে ঘি, কুচনো ধনেপাতা ও হাল্কা ভাজা পেয়াজ যোগ করা হয়৷ যার স্বাদ একেবারে স্বর্গীয়!
শুধু স্বাদ নয়, রজমজানের হালিমের ইতিহাস জুড়ে রয়েছে আরব দেশের সঙ্গে৷ ইফতারের সঙ্গে ওতোপ্রতভাবে জড়িয়ে এই শাহী হালিম৷ শরীরে তাৎক্ষণিক বল যোগায় এই পদ৷ একই সঙ্গে ভরিয়ে তোলে এনার্জিতে৷ অর্থাৎ উপোস ভাঙতে হালিমের মতো পদের জুড়ি মেলা ভার৷
শুধু স্বাদ নয়, রজমজানের হালিমের ইতিহাস জুড়ে রয়েছে আরব দেশের সঙ্গে৷ ইফতারের সঙ্গে ওতোপ্রতভাবে জড়িয়ে এই শাহী হালিম৷ শরীরে তাৎক্ষণিক বল যোগায় এই পদ৷ একই সঙ্গে ভরিয়ে তোলে এনার্জিতে৷ অর্থাৎ উপোস ভাঙতে হালিমের মতো পদের জুড়ি মেলা ভার৷
তবে শুধু কী হালিম বা বিরিয়ানি, আমিনিয়ার স্পেশাল হিসেবে রয়েছে তাদের চারাচরিত মটন বা চিনেক রেজালা৷
তবে শুধু কী হালিম বা বিরিয়ানি, আমিনিয়ার স্পেশাল হিসেবে রয়েছে তাদের চারাচরিত মটন বা চিনেক রেজালা৷
একই সঙ্গে বিখ্যাত চিকেন টিক্কা কাবাব, তন্দুরি ফিশ টিক্কা, ফিশ টিক্কা বাটার মশলা, পনির বাটার মশলা সহ আরও কবাব ডিশ৷
একই সঙ্গে বিখ্যাত চিকেন টিক্কা কাবাব, তন্দুরি ফিশ টিক্কা, ফিশ টিক্কা বাটার মশলা, পনির বাটার মশলা সহ আরও কবাব ডিশ৷
শেষ পাতে রয়েছে ফিরনি না হলে আমিনিয়ার খাওয়া শেষ হবে না৷ গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তৈরি হয়েছে তাঁদের সামার স্পেশ্যাল ম্যাঙ্গো ফিরনি৷
শেষ পাতে রয়েছে ফিরনি না হলে আমিনিয়ার খাওয়া শেষ হবে না৷ গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তৈরি হয়েছে তাঁদের সামার স্পেশ্যাল ম্যাঙ্গো ফিরনি৷

KKR vs SRH: কারও চোখে জল, কারও ঝরছে ঘাম, কেউ আবার বিন্দাস, নিজামের শহরে গিয়ে কী হল কেকেআরের

হায়দরাবাদ: বৃহস্পতিবার অ্যাওয়ে ম্যাচে সানরাইজার্স হায়যদরাবাদের মুখোমুখি কলকাতা নাইট রাইডার্স। প্রতিযোগিতায় প্লে অফের জিইয়ে রাখতে হলে এই ম্যাচ থেকে টানা জয় দরকার নাইটদের। শেষ পাঁচটি ম্যাচই ডু অর ডাই কলকাতার কাছে। মরণ-বাঁচন ম্যাচে নামার আগে বিন্দাস মেজাজে পাওয়া গেল নাইট শিবিরকে। ম্যাচের আগে নিজামের শহরের স্পেশাল হায়দরাবাদি বিরিয়ানি চেখে দেখল কেকেআরের অধিকাংশ প্লেয়ার। যাদের মধ্যে অনেকেই প্রথমবার চেখে দেখলেন হায়দরাবাদি বিরিয়ানি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় কেকেআরের তরফে একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। যেখানে দেখা যায় নাইটরা েচখে দেখছেন বিরিয়ানি। বিশেষ করে বিদেশী ক্রিকেটাররা যারা প্রথমবার এই জিভে জল আনা খাওয়ার খেয়ে দেখলেন তাদের মতামত তুলে ধরা হয় ভিডিওতে। হায়দরাবাদি স্পেশাল বিরিয়ানি খেয়ে ডেভিড উইজা বলেন, খুব ভালো খেতে, টেস্টি কিন্তু একটু ঝাল ও মশালাদার। জেসন রয়ও চেটে পুটে উপভোগ করেন বিরিয়ানি। আন্দ্রে রাসেলের সব খাওয়ারই ভালো লাগে বলে জানান নারিন। ঝালের কারও অনেকের ঝরে ঘামও। ভিডিওতে সকলকে দেখা গেলেও ছিলেন না রহমানউল্লাহ গুরবাজ। শেষে দেখা যায় ঘরেই ছিলেন আফগান তারকা। তার জন্য পার্সেল করে নিয়ে যাওয়া হয় বিরিয়ানি।

আরও পড়ুনঃ Virat Gambhir Fight: ফের কোহলিকে খোঁচা! ট্যুইটে চূড়ান্ত অপমান করলেন গম্ভীর

প্রসঙ্গত, বর্তমানে ৯ ম্যাচে মাত্র ৩টি জয় ৬ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের ৮ নম্বরে রয়েছে কেকেআর। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জয় ছাড়া গতি নেই। তবে কেকেআর টিম ম্যানেজমেন্টের চিন্তা আরও বাড়িয়েছে চোট সমস্যা। কারণ ফর্মে থাকা জেসন রয় গুজরাতের বিরুদ্ধে খেলতে পারেননি। যদিও সেই জায়গায় রান পেয়েছিলেন গুরবাজ। সানরাইজার্সের বিরুদ্ধেও অনিশ্চিৎ জেসন রয়। এছাড়া উমেশ যাদব ও শার্দুল ঠাকুরও নিশ্চিৎ নয় বলেই জানা যাচ্ছে। ফলে দলেও বেশ কিছু পরিবর্তন হতে পারে।

কেকেআরের সম্ভাব্য একাদশ: রহমনাউল্লাহ গুরবাজ, ভেঙ্কটেশ আইয়র, নীতিশ রানা (অধিনায়ক), এন জগদীশান/মনদীপ সিং, রিঙ্কু সিং, আন্দ্রে রাসেল, ডেভিড উইসে/জেসন রয়, সুনীল নারিন, সুয়াশ শর্মা, হরষিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী। সম্ভাব্য ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার: জেসন রয়, এন জগদীশান, ডেভিড উইসে, বৈভব অরোরা, অনুকুল রয়।

 

Viral: চিকেন বিরিয়ানি ৩০ টাকা, রুমালি রুটি ১ টাকায়! এই মেনু কার্ড না দেখলে বড় মিস করবেন আপনি

নয়া দিল্লি: রেস্টুরেন্ট খাওয়ার খরচ এখন আগের থেকে অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। শহর কলকাতায় ভাল কোনও রেস্টুরেন্টে কোথাও চিকেন বিরিয়ানি ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৬০ টাকা। মাটন বিরিয়ানি ২৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকাও রয়েছে। অনেক জায়গায় এর থেকেও বেশি দামের রয়েছে।

কিন্তু শুনলেই অবাক হবেন যে, একসময় চিকেন বিরিয়ানি মিলত ৩০ টাকায়। মাটন বিরিয়ানি ৩২ টাকায়। মাটন চাপ ২৫ টাকায়। তবে এই মেনু কিন্তু এখনকার নয়। যদি কেউ এই মেনু এখনকার ভাবেন, তাহলে বড় ভুল করবেন। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে ২০০১ সালের একটি রেস্টুরেন্টের মেনু কার্ড।

 

সেখানে দেওয়া খাবারে দাম দেখে চোখ কপালে নেটিজেনরা। অনেকে সেই দাম দেখে কার্যত শৈশবে ফিরে যেতে চেয়েছেন। কী কী রয়েছে সেই মেনুতে, দেখে নিন কিছু চেনা পরিচিত খাবারের দাম সম্পর্কে-

এগ রোল ৭ টাকা। মাটন রোল ১১ টাকা। এগ চিকেন রোল ১৫ টাকা। চিকেন বিরিয়ানি ৩০ টাকা। চিকেন চাপ ২৫ টাকা। চিলি চিকেন ২৫ টাকা। মাটন বিরিয়ানি ৩২ টাকায়। মাটন চাপ ২৫ টাকায়। মাটন কষা ২৫ টাকা। ফিস ফ্রাই ১০ টাকা। কাটলেট ১০ টাকা। রুমালি রুটি ১ টাকা।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by VULGAR SOCIETY? (@vulgar_society)

হ্যাঁ! এই দামের তালিকা দেখে অনেকেই অবাক হবেন। আবার অনেকেই শৈশবের স্মৃতি সামনে আসবে। বর্তমান দিনের রেস্টুরেন্টের দামের সঙ্গে ২০০১ সালে এই রেস্টুরেন্টের দামের আকাশ পাতাল পার্থক্য। এই পোস্টটি সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব ভাইরাল হচ্ছে।

নেটিজেনরাও বিভিন্ন পোস্ট করছেন বিষয়টি নিয়ে। অনেকে লিখেছেন, আগে রুমালি রুটি ১ টাকায় বিক্রি হত, তা এখন ভাবাও যায় না। শহরে দোকানে রুমালি রুটি দাম ১০ টাকার কাছাকাছি এবং পাঁচতারা রেস্টুরেন্টে খেলে রুমালি রুটির দাম তো ২০ টাকারও উপরে হবে।

আরও পড়ুূন,  নবান্ন সভাঘরে আজ বসছে পূর্বাঞ্চলীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক, নজরে একাধিক ইস্যু

আরও পড়ুন, ‘আপনার আশীর্বাদ না থাকলে আমাদের সুবিধা’, মমতাকে কে বলল এমন কথা?

এখনকার দিনেও মাঝে মধ্যে খবর আসে ৭০ টাকায় চিকেন বিরিয়ানি কিংবা ৫০ টাকায় চিকেন বিরিয়ানির গল্প। কিন্তু সেগুলি যে কোনও রেস্টুরেন্টে বিক্রি হচ্ছে এমন খবর আসেনি। ২০০১ সালের এই পুরনো মেনু কার্ড যেন কিছু মুহূর্তের জন্য সবাই নিয়ে দিয়েছে ২২ বছর আগের স্মৃতিতে।