Tag Archives: Bizarre News

Ganesh Puja viral news: ভুলে ৪ লাখের সোনার চেন সমেত বিসর্জন হল গণেশের! মনে পড়তেই ১০ ঘণ্টা ধরে চলল খোঁজ, তারপর…

ক’দিন আগেই দেশ জুড়ে পালিত হয়েছে গণেশপুজো। গণেশপুজোয় নিজেদের আর্থিক সমৃদ্ধির জন্য বহু মানুষ দেবতার উদ্দেশে সোনা বা রুপোর গয়না অর্পন করেছিলেন। সেরকমই এক দম্পতির খবর শিরোনামে উঠে এসেছে।
ক’দিন আগেই দেশ জুড়ে পালিত হয়েছে গণেশপুজো। গণেশপুজোয় নিজেদের আর্থিক সমৃদ্ধির জন্য বহু মানুষ দেবতার উদ্দেশে সোনা বা রুপোর গয়না অর্পন করেছিলেন। সেরকমই এক দম্পতির খবর শিরোনামে উঠে এসেছে।
বেঙ্গালুরুর একটি পরিবারও এমন কাজই করেছিলেন। বেঙ্গালুরুর বিজয়নগরে ঠাকুর বিসর্জনের সময় গণেশের গলা থেকে উপহার দেওয়া সোনার চেনটি খুলতে ভুলে গিয়েছিলেন রামাইয়া এবং উমা দেবী নামের দম্পতি।
বেঙ্গালুরুর একটি পরিবারও এমন কাজই করেছিলেন। বেঙ্গালুরুর বিজয়নগরে ঠাকুর বিসর্জনের সময় গণেশের গলা থেকে উপহার দেওয়া সোনার চেনটি খুলতে ভুলে গিয়েছিলেন রামাইয়া এবং উমা দেবী নামের দম্পতি।
বিসর্জনের সময় ঠাকুরকে ফুল দিয়ে তো সাজানো ছিলই, গলায় ছিল ৬০ গ্রামের সোনার চেনও। বিসর্জনের পরে সোনার চেনের কথা মনে পড়তেই বিসর্জনস্থলে ছুটে আসেন পেশায় শিক্ষক দম্পতি।
বিসর্জনের সময় ঠাকুরকে ফুল দিয়ে তো সাজানো ছিলই, গলায় ছিল ৬০ গ্রামের সোনার চেনও। বিসর্জনের পরে সোনার চেনের কথা মনে পড়তেই বিসর্জনস্থলে ছুটে আসেন পেশায় শিক্ষক দম্পতি।
এসে খোঁজ করেন, যারা বিসর্জন দিচ্ছিল তারা জানান, চেনটি তাদের নকল মনে হয়েছে বলে তারা খেয়াল করেননি। উপায় না দেখে মাগদি রোড থানা এবং গোবিন্দরাজনগরের বিধায়ক প্রিয়া কৃষ্ণের দ্বারস্থ হন দম্পতি।
এসে খোঁজ করেন, যারা বিসর্জন দিচ্ছিল তারা জানান, চেনটি তাদের নকল মনে হয়েছে বলে তারা খেয়াল করেননি। উপায় না দেখে মাগদি রোড থানা এবং গোবিন্দরাজনগরের বিধায়ক প্রিয়া কৃষ্ণের দ্বারস্থ হন দম্পতি।
পরে বিধায়কের উদ্যোগে ১০ হাজার লিটারের ট্যাঙ্কে খোঁজ শুরু হয় সোনার চেনটির। ১০ ঘণ্টা ধরে ১০ জন লোক মিলে তল্লাশির পরে ঠাকুর বিসর্জনের পরের দিন চেনটি উদ্ধার করা হয়। এ যেন খড়ের গাদায় সুঁচ খোঁজার মতো, তবে অবশেষে উদ্ধার হয় ৪ লাখ টাকার সোনার চেনটি।
পরে বিধায়কের উদ্যোগে ১০ হাজার লিটারের ট্যাঙ্কে খোঁজ শুরু হয় সোনার চেনটির। ১০ ঘণ্টা ধরে ১০ জন লোক মিলে তল্লাশির পরে ঠাকুর বিসর্জনের পরের দিন চেনটি উদ্ধার করা হয়। এ যেন খড়ের গাদায় সুঁচ খোঁজার মতো, তবে অবশেষে উদ্ধার হয় ৪ লাখ টাকার সোনার চেনটি।

Crime News: রোজ একই মিষ্টির দোকানে যেতেন ৩ সন্তানের মা, স্বামীর সন্দেহ হয়, তারপর যা জানতে পারে….পায়ের তলার মাটি সরে যাবে

গাজিপুর: গাজিপুরে প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়েছেন তিন সন্তানের মা। তিন মেয়ের হাত থেকে মুক্তি পেতে তিনি তাদেঁর হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেন। এক মেয়ে মারা গেলেও, পরিবারের তৎপরতায় বাকি দুই মেয়েকে উদ্ধার করা হয়েছে। স্বামী মামলা করলে পুলিশ তৎপর হয়ে ওঠে। নজরদারির মাধ্যমে ওই মহিলাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তিনি স্বীকার করেছেন যে তিনি তার প্রেমিকের নির্দেশে তার তিন মেয়েকে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন যাতে তিনি সহজেই তার প্রেমিকের সঙ্গে থাকতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ অবাক কাণ্ড! বেহাল রাস্তা সংস্কারের দাবিতে CPIM-এর বিক্ষোভ, পাশেই তৃণমূলের রাস্তা উদ্বোধন

অন্নু তিন কন্যা সন্তানের মা। তিনি প্রতিদিন জাখানিয়া বিআরসির বিপরীতে চা-মিষ্টির দোকানে যেতেন। সেখানে তাঁর এক হকার সঙ্গে প্রেম হয়। এরপর সে তাঁর প্রেমে এতটাই পাগল হয়ে যায় যে, জুলাই মাসেও পরিবারকে না জানিয়ে এক সপ্তাহের জন‍্য পালিয়ে যান। আত্মীয়-স্বজনের মধ্যস্থতায় শ্বশুরবাড়িতে আসেন তিনি। গত ২৯ অগাস্ট রাতে তিনি তিন মেয়ে ও স্বামী-সহ সকলে রেখে বাড়ি ছেড়ে চলে যান। স্বামী চেতন অন্নুকে খোঁজার চেষ্টা করলেও তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।

এই ঘটনায় ভুদকুড়া কোতোয়ালিতে চেতনের তাঁর স্ত্রী, তাঁর শ‍্যালক এবং অন্যান্য আত্মীয়দের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। এরপর থেকে ক্রমাগত অন্নুকে খুঁজছিল পুলিশ। নজরদারির মাধ্যমে এলাকার রেলস্টেশনে থেকে অন্নুর অবস্থান জানা যায়। কোতোয়াল তারাবতী ও অন্যান্য পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে।

আরও পড়ুনঃ অবিশ্বাস‍্য! আরজি কর কাণ্ডে শুনানির আগেই যা ঘটল! সব শুনলে আঁতকে উঠবেন

তারাবতী থানার ইনচার্জ জানিয়েছেন, নজরদারি থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অন্নুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেছে, প্রেমিকের নির্দেশেই সে তাঁর তিন মেয়েকে হত্যার চেষ্টা করেছিল।

ছেলের বিয়ে দিতে গিয়ে এ কোন সত্যের মুখোমুখি হবু বরের মা… বিয়ের মণ্ডপেই ওলটপালট হয়ে গেল সমস্ত সম্পর্কের সমীকরণ

বেজিং: সাধারণ ভাবে সন্তানের বিয়েই প্রত্যেক মা-বাবার কাছে সবথেকে আনন্দের মুহূর্ত হয়ে থাকে। ফলে বিবাহের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায় ঢের আগে থেকেই। এমনকী, প্রত্যেকটা ছোট্ট বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ নজরও দেওয়া হয়। যাতে কোনও ভুল না হয়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, সন্তানের জীবনসঙ্গী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সদা তৎপর হয়ে থাকেন মা। সন্তানের হবু সঙ্গীর প্রতিটি ছোটখাটো বিষয়ের উপর থাকে মায়েদের কড়া নজর! কিন্তু তা সত্ত্বেও কখনও কখনও ভুল হয়ে যেতে পারে!

আরও পড়ুন-এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বোমাতঙ্ক ! তিরুঅনন্তপুরম বিমানবন্দরে জারি হল ‘Full Emergency’

আসলে আজ আমরা এমন একটা ঘটনার কথা বলতে চলেছি, যা ঘটেছে পড়শি দেশ চিনে। আর এই ঘটনা শুনলে রীতিমতো চমকে উঠবেন! যদিও ঘটনাটি ২০২১ সালের। কিন্তু খুবই নজরকাড়া ছিল সেই ঘটনা। আসলে বিয়ের সময় মণ্ডপে যাচ্ছিলেন বর এবং কনে। সেই সময় আচমকা বরের মা এক গোপন তথ্য সামনে আনেন। যা গোটা পরিস্থিতি এবং আবেগটাই বদলে দিয়েছিল।

চিনে এক মহিলা নিজের পুত্রের বিয়ে দিতে বরযাত্রী নিয়ে গিয়েছিলেন কনের বাড়িতে। এবার চলে আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। কনে যে-ই মণ্ডপের দিকে পা বাড়ান, তখনই তাঁর হবু শাশুড়ি মায়ের নজর পড়ে কনের হাতের দিকে। আসলে কনের হাতের একটি দাগ দেখে রীতিমতো চমকে গিয়েছিলেন তাঁর হবু শাশুড়ি মা। এরপর সটান নিজের হবু বেয়াই-বেয়ানের কাছে প্রশ্ন করেন, এই মেয়ে তাঁদের নিজেদের কি না! এতে বেশ ঘাবড়ে যান মেয়ের মা-বাবা। তাঁরা কোনওরকমে বলেন যে, মেয়েটিকে তাঁরা রাস্তায় পড়ে থাকা অবস্থায় পেয়েছিলেন। এরপর কুড়িয়ে পাওয়া মেয়েটিকে দত্তক নেন তাঁরা। হবু বেয়াই আর বেয়ানের মুখে এমন কথা শুনে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি ছেলের মা।

আরও পড়ুন– পুরসভার ডেপুটি কমিশনার কাকাকে বিয়ে ভাইঝির, তরুণী বললেন, ‘প্রেম করেছি, কোনও অপরাধ করিনি’

এবার মুখ খুলেন কনের হবু শাশুড়ি। জানান যে, তিনিই আসলে মেয়েটি অর্থাৎ ওই কনের জন্মদাত্রী। কুড়ি বছর আগে হারিয়ে গিয়েছিল তাঁর মেয়ে। আর ছেলের বিয়ে দিতে এসে সেই হারানো মেয়েকেই খুঁজে পেলেন তিনি। এটা শোনার পরে মা আর মেয়ে দু’জনেই দু’জনকে জড়িয়ে ধরেন। এদিকে তো বিয়ে নিয়ে মহামুশকিল তৈরি হয়! কারণ বর আর কনের পরিচয় বদলে যায়। আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে থাকে যে, তাঁরা তো ভাইবোন। কিন্তু আবারও সেটা স্পষ্ট করে কনের জন্মদাত্রী জানান যে, এই ছেলে আর মেয়ের বিয়ে হতে পারে। কারণ মেয়ে হারিয়ে যাওয়ার পরে বিস্তর খোঁজাখুঁজি করেও না পেয়ে তিনি একটি পুত্রসন্তানকে দত্তক নিয়েছিলেন। ফলে বিয়েতে আর কোনও সমস্যা থাকে না। ওই মহিলা জানিয়েছিলেন যে, এবার তাঁর পুত্র জামাই হয়ে যাবেন আর বৌমা হয়ে যাবেন কন্যা। শেষে ধুমধাম করে বিয়ে সম্পন্ন হয়। আর সেখানে উপস্থিত সকল অতিথিই উপভোগ করেছিলেন বিয়ের মণ্ডপে মা-মেয়ের এই মধুর মিলন!

Second Hand Jacket: মাত্র ১০০ টাকায় পুরনো জ্যাকেট কিনেছিলেন মহিলা, পার্টিতে গিয়ে পকেটে হাত দিয়ে যা মিলল…! গায়ে কাঁটা দেবে

টাকা বাঁচাতে সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস কিনে আশ্চর্য ঘটনার সাক্ষী হলেন কে ওয়াকার নামের এক মহিলা। মাত্র ১০০ টাকায় একটি সেকেন্ড হ্যান্ড জ্যাকেট কিনে অদ্ভুত জিনিস আবিষ্কার করেন তিনি। (Image Courtesy: Jam Press/@ellenawalker)
টাকা বাঁচাতে সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস কিনে আশ্চর্য ঘটনার সাক্ষী হলেন কে ওয়াকার নামের এক মহিলা। মাত্র ১০০ টাকায় একটি সেকেন্ড হ্যান্ড জ্যাকেট কিনে অদ্ভুত জিনিস আবিষ্কার করেন তিনি। (Image Courtesy: Jam Press/@ellenawalker)
গ্রেটার ম্যাঞ্চেস্টারের বাসিন্দা কে ওয়াকার একটি চ্যারিটি শপ থেকে মাত্র ১ পাউন্ড অর্থাৎ ১০৫ টাকায় একটি জ্যাকেট কেনেন। কিন্তু কেনার পরপরই পকেটগুলি খতিয়ে দেখা হয়নি তাঁর। সেই জ্যাকেটটি পরেই একটি পার্টিতে পৌঁছন। (প্রতীকী)
গ্রেটার ম্যাঞ্চেস্টারের বাসিন্দা কে ওয়াকার একটি চ্যারিটি শপ থেকে মাত্র ১ পাউন্ড অর্থাৎ ১০৫ টাকায় একটি জ্যাকেট কেনেন। কিন্তু কেনার পরপরই পকেটগুলি খতিয়ে দেখা হয়নি তাঁর। সেই জ্যাকেটটি পরেই একটি পার্টিতে পৌঁছন। (প্রতীকী)
সেই পার্টিতেই জ্যাকেটের একটি পকেট থেকে আবিষ্কার হয় আজব জিনিস। পকেটে হাত দিয়ে দেখেন ২০ বছর পুরনো দু’টি টিকিট। বিখ্যাত গায়ক লুসিয়ানো পাভারোত্তির কনসার্টের টিকিট সেগুলি। (Image Courtesy: Jam Press/@ellenawalker)
সেই পার্টিতেই জ্যাকেটের একটি পকেট থেকে আবিষ্কার হয় আজব জিনিস। পকেটে হাত দিয়ে দেখেন ২০ বছর পুরনো দু’টি টিকিট। বিখ্যাত গায়ক লুসিয়ানো পাভারোত্তির কনসার্টের টিকিট সেগুলি। (Image Courtesy: Jam Press/@ellenawalker)
১৯৯৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়া কনসার্টের টিকিট। যদিও টিকিটের দাম তেমন বেশি নয়। কিন্তু তখনকার হিসেব অনুযায়ী খুব কমও নয়। টিকিটের দাম ছিল ৫৫ পাউন্ড অর্থাৎ ৫৮২৬ টাকায়। (প্রতীকী ছবি)
১৯৯৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়া কনসার্টের টিকিট। যদিও টিকিটের দাম তেমন বেশি নয়। কিন্তু তখনকার হিসেব অনুযায়ী খুব কমও নয়। টিকিটের দাম ছিল ৫৫ পাউন্ড অর্থাৎ ৫৮২৬ টাকায়। (প্রতীকী ছবি)
যাঁর কনসার্ট ছিল, তিনি ইতালির এক অপেরা গায়ক। ১৯৯০ সালের ফিফা বিশ্বকাপে হাজার হাজার দর্শকের সামনে গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন লুসিয়ানো। ২০০৭ সালে মৃত্যু হয় সেই সঙ্গীতশিল্পীর। (প্রতীকী ছবি)
যাঁর কনসার্ট ছিল, তিনি ইতালির এক অপেরা গায়ক। ১৯৯০ সালের ফিফা বিশ্বকাপে হাজার হাজার দর্শকের সামনে গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন লুসিয়ানো। ২০০৭ সালে মৃত্যু হয় সেই সঙ্গীতশিল্পীর। (প্রতীকী ছবি)

বেতন চার কোটি! বিনামূল্যে থাকার জন্য মিলবে প্রাসাদোপম বাড়িও, অথচ এই চাকরি কেউই করতে চাইছেন না; কিন্তু কেন?

সিডনি: জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে চাকরির এমন ঘাটতি দেখা দিয়েছে যে, একটি পদেই লক্ষাধিক প্রার্থী আবেদন করছেন। অনেককেই তখন হতাশ হয়ে ফিরে যেতে হয়। এমনকী, উচ্চশিক্ষিত মানুষও কম টাকার বিনিময়ে চাকরি করতে প্রস্তুত। তবে পৃথিবীতে এমন কিছু চাকরি রয়েছে, যা থেকে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করা সম্ভব। সেই সঙ্গে বসবাস করার জন্য বাড়িও পাওয়া যায়। অথচ এত সুবিধা থাকা সত্ত্বেও কেউ এমন চাকরি করতে চান না।

এই তো গত বছরই অস্ট্রেলিয়ায় এমনই একটি চাকরি নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছিল। সেই চাকরির জন্য বেতন ছিল ৪.৮ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি ওই চাকরিতে বিনামূল্যে থাকার জন্য একটি প্রাসাদোপম বাড়িও দেওয়া হচ্ছিল। অথচ কেউ তা করতে আগ্রহী হয়নি। তবে পরে অবশ্য ওই চাকরির জন্য একজন প্রার্থী পাওয়া গিয়েছিল এবং এই শূন্য পদও পূরণ করা গিয়েছে।

আরও পড়ুন– নেশার ঘোরে মাত্র ‘১০৫ টাকা’ দিয়ে কিনেছিলেন শস্যের গোলা; এখন সেটাই হয়ে উঠেছে এক দম্পতির সাধের আস্তানা

দ্য সান ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুসারে, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় কোয়ারাডিং (Quairading, Australia) নামে একটি জায়গা রয়েছে। যেখানে মূলত কৃষকরাই বসবাস করেন। আর কৃষিকাজই এখানকার মানুষের একমাত্র পেশা। তবে এই জায়গায় নেই কোনও চিকিৎসক। আসলে শহর থেকে অনেকটাই দূরবর্তী স্থানে হওয়ায় কোনও ডাক্তারই এখানে আসতে চান না। ফলে দেশের রাজধানী পার্থ থেকে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই জায়গার মানুষ সব সময়ই ডাক্তার খুঁজে পেতে সমস্যায় পড়েন। গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ১৪ মার্চ সেখানকার জেনারেল প্র্যাক্টিশনারের চুক্তি শেষ হয়েছিল। কিন্তু তাঁর জায়গায় অন্য কোনও চিকিৎসক পাওয়া যায়নি।

ডাক্তার নিয়োগের জন্য:

চিকিৎসকের চাকরিতে প্রার্থীদের আকৃষ্ট করার জন্য দুর্দান্ত আকর্ষণীয় অফারও দেওয়া হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল যে, বার্ষিক ৪.৮ কোটি টাকা বেতন দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে থাকার জন্য দেওয়া হবে একটি বিলাসবহুল ৪টি বেডরুমের একটি বাড়িও। কিন্তু দূরত্বের কারণে এখানে কেউ আসতে চাননি। আসলে এই জায়গায় প্রায় ৬০০ জন মানুষ ছিলেন, যাঁদের একজন ডাক্তারের প্রয়োজন ছিল। শুধু জানুয়ারি মাসে বেতন এবং বাড়ি দেওয়ার প্রস্তাব দিতেই অনেকে আবেদনপত্র পাঠান। দ্য সান ওয়েবসাইটের সঙ্গে কথা বলার সময় এখানকার কাউন্সিলর বলেন যে, অনেক প্রার্থীকে পরখ করার পরেই একজনকে নির্বাচিত করা হয়েছিল।

আরও পড়ুন– মোট ব্যবসার পরিমাণ ২০ শতাংশ বৃদ্ধি, বন্ধন ব্যাঙ্কের চতুর্থ ত্রৈমাসিকের ফলাফল প্রকাশিত

অস্ট্রেলিয়ায় ডাক্তারের ঘাটতি হবে:

কাউন্সিলর বেশ কিছু ওয়েবসাইটে বিবৃতি দিয়েছিলেন যে, ডাক্তার না পাওয়া গেলে মেডিক্যাল ক্লিনিক বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং ওষুধের দোকানগুলিও বন্ধ হয়ে যাবে। যা অনেক রোগীর জন্যই অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। অস্ট্রেলিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, আগামী এক দশকে অস্ট্রেলিয়ায় ১০ হাজারেরও বেশি জেনারেল ফিজিশিয়ানের প্রয়োজন হবে। ২০০৯ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ডাক্তারদের চাহিদা ৫৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে এত টাকা দেওয়া হচ্ছে শুধুমাত্র চিকিৎসকদের অভাব পূরণ করতে। অথচ তারপরেও এখানে ডাক্তার পাওয়া দুষ্কর!

নেশার ঘোরে মাত্র ‘১০৫ টাকা’ দিয়ে কিনেছিলেন শস্যের গোলা; এখন সেটাই হয়ে উঠেছে এক দম্পতির সাধের আস্তানা

কেউ কেউ বিলাসবহুল সাধের বাড়ি বানাতে সারা জীবন ধরে শুধু উপার্জনই করে যান। অথচ আবার কিছু মানুষ রয়েছেন, যাঁরা নিজেদের সৃজনশীলাতাকে কাজে লাগিয়ে সস্তা বাড়িকেও নয়নাভিরাম করে তুলতে পারেন। আজ এমন এক ব্যক্তির কথা বলব, যিনি মাত্র ১০৫ টাকায় একটি বাড়ি কিনেছেন। (Photo Credit: Youtube)
কেউ কেউ বিলাসবহুল সাধের বাড়ি বানাতে সারা জীবন ধরে শুধু উপার্জনই করে যান। অথচ আবার কিছু মানুষ রয়েছেন, যাঁরা নিজেদের সৃজনশীলাতাকে কাজে লাগিয়ে সস্তা বাড়িকেও নয়নাভিরাম করে তুলতে পারেন। আজ এমন এক ব্যক্তির কথা বলব, যিনি মাত্র ১০৫ টাকায় একটি বাড়ি কিনেছেন। (Photo Credit: You tube)
টাকার অঙ্কটা শুনে অনেকেই ভিরমি খাবেন ঠিকই! তবে বিষয়টা একেবারেই সত্যি। ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারের এক ব্যক্তি অত কম টাকায় বাড়িটি কিনেছেন। তবে তা নিয়ে তাঁর কোনওরকম আক্ষেপ নেই। স্ত্রীর সঙ্গে সেই বাড়িতেই দিব্যি বাস করেন তিনি। (Photo Credit: You Tube)
টাকার অঙ্কটা শুনে অনেকেই ভিরমি খাবেন ঠিকই! তবে বিষয়টা একেবারেই সত্যি। ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারের এক ব্যক্তি অত কম টাকায় বাড়িটি কিনেছেন। তবে তা নিয়ে তাঁর কোনওরকম আক্ষেপ নেই। স্ত্রীর সঙ্গে সেই বাড়িতেই দিব্যি বাস করেন তিনি। (Photo Credit: You Tube)
দ্য সান-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডার্বিশায়ারের বাসিন্দা বব ক্যাম্পবেল এবং তার স্ত্রী ক্যারল অ্যান যে বাড়িটিতে থাকেন, সেটি দেখে কারও বিশ্বাসই হবে না যে, এর দাম মাত্র ১০৫ টাকা। (Photo Credit: You Tube)
দ্য সান-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডার্বিশায়ারের বাসিন্দা বব ক্যাম্পবেল এবং তার স্ত্রী ক্যারল অ্যান যে বাড়িটিতে থাকেন, সেটি দেখে কারও বিশ্বাসই হবে না যে, এর দাম মাত্র ১০৫ টাকা। (Photo Credit: You Tube)
গৃহকর্তা বব নিজেই জানিয়েছেন যে, তিনি অনলাইন ট্রেডিং সাইট ইবে-তে একেবারে মদ্যপ অবস্থায় বাড়িটি পছন্দ করেছিলেন। কিন্তু মজার বিষয় হল, মাত্র ১ পাউন্ড অর্থাৎ ১০৫ টাকা দিয়ে বব আসলে একটি শস্য রাখার গোলা কিনেছিলেন। আর শস্যের এই গোলাটিকেই ওই দম্পতি একসঙ্গে মিলে সাধের বাড়ি বানিয়ে তুলেছেন। এই কাজে তাঁদের সময় লেগেছে ৬ বছর। আর খরচ হয়েছে ৪ লক্ষ টাকার একটু বেশি। (Photo Credit: You Tube)
গৃহকর্তা বব নিজেই জানিয়েছেন যে, তিনি অনলাইন ট্রেডিং সাইট ইবে-তে একেবারে মদ্যপ অবস্থায় বাড়িটি পছন্দ করেছিলেন। কিন্তু মজার বিষয় হল, মাত্র ১ পাউন্ড অর্থাৎ ১০৫ টাকা দিয়ে বব আসলে একটি শস্য রাখার গোলা কিনেছিলেন। আর শস্যের এই গোলাটিকেই ওই দম্পতি একসঙ্গে মিলে সাধের বাড়ি বানিয়ে তুলেছেন। এই কাজে তাঁদের সময় লেগেছে ৬ বছর। আর খরচ হয়েছে ৪ লক্ষ টাকার একটু বেশি। (Photo Credit: You Tube)
আসলে বব এবং ক্যারল সৃজনশীলতার মাধ্যমেই জায়গাটির ভোল একেবারে বদলে দিয়েছিলেন। পুরনো বোতল এবং প্যালেট ব্যবহার করে বাড়িটির দেওয়াল তৈরি করেছেন তাঁরা। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি এবং সিঙ্কের মতো সমস্ত সরঞ্জামই রয়েছে। রয়েছে শোওয়ার ব্যবস্থাও। সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠলেই দেখা মিলবে একটি বিছানার। (Photo Credit: You Tube)
আসলে বব এবং ক্যারল সৃজনশীলতার মাধ্যমেই জায়গাটির ভোল একেবারে বদলে দিয়েছিলেন। পুরনো বোতল এবং প্যালেট ব্যবহার করে বাড়িটির দেওয়াল তৈরি করেছেন তাঁরা। রান্নাঘরে ওভেন, হব, কেটলি এবং সিঙ্কের মতো সমস্ত সরঞ্জামই রয়েছে। রয়েছে শোওয়ার ব্যবস্থাও। সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠলেই দেখা মিলবে একটি বিছানার। (Photo Credit: You Tube)
লিভিং বিগ ইন আ টাইনি হাউজের সঙ্গে কথা বলার সময় ওই দম্পতি বলেছিলেন যে, যদিও ক্যারল প্রথমে স্বামীর এই কাণ্ড একেবারেই পছন্দ করেননি। তবে বিগত ৫ বছর ধরে তাঁরা প্রকৃতির কোলে নিজেদের অভিনব বাড়িতে বসবাস করছেন। বাড়ির আশপাশে প্রচুর গাছপালা রোপণ করেছেন, এমনকী একটি পুকুরও কাটিয়েছেন। (Photo Credit: You Tube)
লিভিং বিগ ইন আ টাইনি হাউজের সঙ্গে কথা বলার সময় ওই দম্পতি বলেছিলেন যে, যদিও ক্যারল প্রথমে স্বামীর এই কাণ্ড একেবারেই পছন্দ করেননি। তবে বিগত ৫ বছর ধরে তাঁরা প্রকৃতির কোলে নিজেদের অভিনব বাড়িতে বসবাস করছেন। বাড়ির আশপাশে প্রচুর গাছপালা রোপণ করেছেন, এমনকী একটি পুকুরও কাটিয়েছেন। (Photo Credit: You Tube)
আসলে প্রথমে এটিকে একটি শিল্পকর্ম হিসাবেই রাখতে চেয়েছিলেন বব। তবে পরে অবশ্য সেখানেই বসবাস করতে শুরু করেন তাঁরা। শুনলে আশ্চর্য হবেন যে, বাড়িটির উচ্চতা মাত্র ৪ মিটার। আর এখানকার সব কিছুই নজর কাড়বে। পুরনো গ্যাসের বোতল দিয়ে বানানো হয়েছে ফায়ারপ্লেস এবং সিমেন্টের একটি টুকরোকে ব্যবহার করা হয় ডাইনিং টেবিল হিসেবে। (Photo Credit: You Tube)
আসলে প্রথমে এটিকে একটি শিল্পকর্ম হিসাবেই রাখতে চেয়েছিলেন বব। তবে পরে অবশ্য সেখানেই বসবাস করতে শুরু করেন তাঁরা। শুনলে আশ্চর্য হবেন যে, বাড়িটির উচ্চতা মাত্র ৪ মিটার। আর এখানকার সব কিছুই নজর কাড়বে। পুরনো গ্যাসের বোতল দিয়ে বানানো হয়েছে ফায়ারপ্লেস এবং সিমেন্টের একটি টুকরোকে ব্যবহার করা হয় ডাইনিং টেবিল হিসেবে। (Photo Credit: You Tube)

Viral Man Drinks Poop Smoothie: জেনেশুনেই মানুষের ‘বিষ্ঠাগোলা জল’ খেয়ে ভাইরাল এই ব্যক্তি! কিন্তু কেন?

Viral Video: সংক্রামিত মানুষের মলের মধ্যে পাওয়া ব্যাকটেরিয়া মেশানো জল খেতে হবে! ১১ দিনের এক বিশেষ ইনপেশেন্ট ট্রায়ালে এমনই নির্দেশ দিয়েছিল মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়। সব জেনে শুনেই প্রাণঘাতী ওই দ্রবণ পান করলেন ২৬ বছর বয়সী এক যুবক। শিগেলা ব্যাকটেরিয়া মেশানো ওই জল খাওয়ার জন্য জেক এবার্টস নামের ওই যুবককে ৭,০০০ ডলার পুরস্কারও দেওয়া হয়। মারাত্মক রকমের আমাশা ঘটানো ব্যাকটেরিয়া মেশানো রয়েছে জেনেও জেক এক গ্লাস নোংরা, নোনতা তরল ঢকঢক করে খেয়ে নেন।

আরও পড়ুন- অভিনব প্রতিবাদ! গাধার সঙ্গে বেঁধে OLA ইলেকট্রিক স্কুটার নিয়ে শহর ঘুরলেন ব্যক্তি!

“আমি ইচ্ছাকৃতভাবে আমাশয়ে সংক্রামিত হতে চলেছি এবং দ্বিতীয় ধাপের ভ্যাকসিন ক্লিনিকাল ট্রায়ালের অংশ হিসাবে ১১ দিনের জন্য কোয়ারেন্টাইনে চলে যাব,” ট্রায়ালে অংশ নেওয়ার একদিন আগে, ৪ এপ্রিল একটি ট্যুইটে জানিয়েছিলেন জেক। পরে জেক ওই নোংরা ‘স্মুদি’ খাওয়ার নিজের একটি ছবিও পোস্ট করেন।

তারপরে ব্যাকটেরিয়া কীভাবে তাঁর শরীরকে প্রভাবিত করেছে সে সম্পর্কে জানাতে বিভিন্ন ট্যুইট করেছেন তিনি।

জেক এবার্টস জানান, ওই নোংরা জল খাওয়ার পরে নানান লক্ষণ দেখা দেওয়ায় “জীবনের সবচেয়ে খারাপ আট ঘণ্টা” কাটিয়েছেন তিনি। এই বিশেষ ট্রায়ালে অংশ নেওয়া ১৬ জন স্বাস্থ্যবান তরুণ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেই ছিলেন জেক।

পরে, ইনসাইডারের সঙ্গে কথা বলার সময় জেক এবার্টস বলেন, “আমি এখানে নিজেকে মাদার টেরেসা হিসাবে প্রকাশ করতে চাই না। বিনামূল্যেও করতাম না। কাউকে পেট খারাপ করতে বলাটা একটা বড় ব্যাপার।”

জেক এবার্টস জানিয়েছেন, টাকা দেওয়া হলে তিনি আবার এটা করবেন। এই গবেষণা সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে তারা শিগেলা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা মূল্যায়ন করছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, শিগেলা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট শিগেলোসিস একটি রোগ যা পাচনতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক জানিয়েছে এটি খুব সংক্রামক এবং সংক্রামিত ব্যক্তিদের পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া এবং জ্বর হয়।

আরও পড়ুন- বাঁদর না বাঘ? প্রথম কী দেখছেন তাই বলবে আপনার মাথার ডানদিক বেশি কাজ করে না বাম?

সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) তার ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, শিগেলা ব্যাকটেরিয়া বিশ্বব্যাপী বার্ষিক ৬০০,০০০ মৃত্যুর কারণ এবং এর বিরুদ্ধে কোনও ভ্যাকসিনও উপলব্ধ নয়।

সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন আরও জানিয়েছে, দূষিত জল খেলে, নোংরাভাবে রান্না করা খাবার খেলে বা কারো সংক্রামিত মলত্যাগের সংস্পর্শে এসে শিগেলা শরীরে প্রবেশ করে।