Tag Archives: body parts

General Knowledge: নাক ও ঠোঁটের মাঝের ‘অংশ’কে কী বলে? কেউ বলতে পারেনি…! আপনি কি পারবেন?

GK: পুরুষদের গোঁফ যেখানে থাকে, অর্থাৎ নাক ও ঠোঁটের মধ্যবর্তী স্থান, এটির নাম কী বলুন তো? এই অংশটি আপনার শরীরে রয়েছে, তবে আপনি এটি সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন না। আজ আপনাকে বলব সেই কথাই।
GK: পুরুষদের গোঁফ যেখানে থাকে, অর্থাৎ নাক ও ঠোঁটের মধ্যবর্তী স্থান, এটির নাম কী বলুন তো? এই অংশটি আপনার শরীরে রয়েছে, তবে আপনি এটি সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন না। আজ আপনাকে বলব সেই কথাই।
মানুষের শরীর বড়ই অদ্ভুত। এর সঙ্গে সম্পর্কিত অনেক বিষয় রয়েছে যা আকর্ষণীয় তথ্যের চেয়ে কম নয়। শুরুতে মুখটাই ধরুন, অজানা এত কিছু যে হিসেব করে উঠতে পারবেন না।
মানুষের শরীর বড়ই অদ্ভুত। এর সঙ্গে সম্পর্কিত অনেক বিষয় রয়েছে যা আকর্ষণীয় তথ্যের চেয়ে কম নয়। শুরুতে মুখটাই ধরুন, অজানা এত কিছু যে হিসেব করে উঠতে পারবেন না।
একজন মানুষের নাক ও উপরের ঠোঁটের মধ্যবর্তী স্থানকে কী বলা হয়? পুরুষদের ক্ষেত্রে এই স্থানে গোঁফ গজায়, আবার অনেক মহিলারও ঠোঁটের উপরের রোম থাকে। অর্থাৎ এই অংশ মাঝে মাঝেই পরিষ্কার করা হয়।
একজন মানুষের নাক ও উপরের ঠোঁটের মধ্যবর্তী স্থানকে কী বলা হয়? পুরুষদের ক্ষেত্রে এই স্থানে গোঁফ গজায়, আবার অনেক মহিলারও ঠোঁটের উপরের রোম থাকে। অর্থাৎ এই অংশ মাঝে মাঝেই পরিষ্কার করা হয়।
ঠোঁটের উপরে থাকে উপত্যকার মতো একটি গভীর বিভাজিকা অংশ। কিছু মানুষের গভীর এবং কারও কারও কম গভীর। আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন এই অংশের নাম কী? এর কাজই বা কী?
ঠোঁটের উপরে থাকে উপত্যকার মতো একটি গভীর বিভাজিকা অংশ। কিছু মানুষের গভীর এবং কারও কারও কম গভীর। আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন এই অংশের নাম কী? এর কাজই বা কী?
আমাদের শরীরে যা কিছু আছে, সেগুলোর কোনও না কোনও কাজ আছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক। কী নাম এই অংশের?
আমাদের শরীরে যা কিছু আছে, সেগুলোর কোনও না কোনও কাজ আছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক। কী নাম এই অংশের?
 ইংরেজিতে নাক ও ঠোঁটের মাঝের অংশকে (philtrum) ফিলট্রাম বলে। আমরা আগেই বলেছি, ফিল্ট্রাম গাঢ় বা কম গাঢ় হতে পারে। মানুষ একে সৌন্দর্যের মাপকাঠিও বানিয়ে ফেলেছে।
ইংরেজিতে নাক ও ঠোঁটের মাঝের অংশকে (philtrum) ফিলট্রাম বলে। আমরা আগেই বলেছি, ফিল্ট্রাম গাঢ় বা কম গাঢ় হতে পারে। মানুষ একে সৌন্দর্যের মাপকাঠিও বানিয়ে ফেলেছে।
এফডিএ হেলথ ওয়েবসাইট (FDA Health website)-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, যাঁদের পুরু বা লম্বা ফিল্ট্রাম আছে তাঁদের একটি বিরল রোগ বা জেনেটিক সিন্ড্রোম থাকতে পারে। ফিল্ট্রামের আকার জিনগত। এটি পিতামাতার ফিল্ট্রামের আকারের উপরও নির্ভর করে।
এফডিএ হেলথ ওয়েবসাইট (FDA Health website)-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, যাঁদের পুরু বা লম্বা ফিল্ট্রাম আছে তাঁদের একটি বিরল রোগ বা জেনেটিক সিন্ড্রোম থাকতে পারে। ফিল্ট্রামের আকার জিনগত। এটি পিতামাতার ফিল্ট্রামের আকারের উপরও নির্ভর করে।
এখন ভাবার বিষয় হল, ফিল্ট্রাম কেন মুখের বাকি ত্বকের মতো সোজা নয়, এর মধ্যে গভীরতা রয়েছে কেন?
এখন ভাবার বিষয় হল, ফিল্ট্রাম কেন মুখের বাকি ত্বকের মতো সোজা নয়, এর মধ্যে গভীরতা রয়েছে কেন?
প্রকৃতপক্ষে, মুখের ত্বক এই স্থানে ক্রমাগত সংকুচিত এবং প্রসারিত হয়। এই অতিরিক্ত ত্বক উপরের ঠোঁট এবং পেশি সরাতে কাজ করে। যে কারণে একজন ব্যক্তি কথা বলতে বা অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে সক্ষম হন।
প্রকৃতপক্ষে, মুখের ত্বক এই স্থানে ক্রমাগত সংকুচিত এবং প্রসারিত হয়। এই অতিরিক্ত ত্বক উপরের ঠোঁট এবং পেশি সরাতে কাজ করে। যে কারণে একজন ব্যক্তি কথা বলতে বা অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে সক্ষম হন।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের মতে, ফিল্ট্রাম মুখের নড়াচড়া বা উপরের ঠোঁটের নড়াচড়ায় সহায়তা করে।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের মতে, ফিল্ট্রাম মুখের নড়াচড়া বা উপরের ঠোঁটের নড়াচড়ায় সহায়তা করে।

Busiest Organ Of Human Body: শরীরের সবচেয়ে ব্যস্ত অঙ্গ কোনটা? ভাবতেও পারছেন না…! উত্তরে এমনই চমক…!

শরীরের এক এক অঙ্গের এক এক কাজ। মাথা থেকে শুরু করে পা--- প্রতিটি অঙ্গের তাৎপর্য আলাদা আলাদা। তবে, জানেন কি, কোন অঙ্গ সবচেয়ে ব্যস্ত? জানলে চমকে যাবেন। (which is the busiest body part)
শরীরের এক এক অঙ্গের এক এক কাজ। মাথা থেকে শুরু করে পা— প্রতিটি অঙ্গের তাৎপর্য আলাদা আলাদা। তবে, জানেন কি, কোন অঙ্গ সবচেয়ে ব্যস্ত? জানলে চমকে যাবেন। (which is the busiest body part)
প্রথমেই মনে আসে চোখ! চোখ ছাড়া দুনিয়া অন্ধকার। ঘুম থেকে ওঠা মাত্রই চোখের কাজ শুরু হয়, চলে ঘুমোতে যাওয়ার আগে অবধি। তবে চোখ ততটা ব্যস্ত নয়, যতটা সক্রিয় সেই অঙ্গ।
প্রথমেই মনে আসে চোখ! চোখ ছাড়া দুনিয়া অন্ধকার। ঘুম থেকে ওঠা মাত্রই চোখের কাজ শুরু হয়, চলে ঘুমোতে যাওয়ার আগে অবধি। তবে চোখ ততটা ব্যস্ত নয়, যতটা সক্রিয় সেই অঙ্গ।
মনে আসতে পারে মাথার কথা! যখন আমরা জেগে থাকি সব সময় সজাগ থাকে মস্তিস্ক। যখন, সক্রিয় থাকি তখন মানুষের মস্তিষ্কের বিপাকীয় হার বেশি থাকে যখন আমরা ঘুমিয়ে থাকি। মস্তিষ্ক যখন সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় থাকে, তখন আমরা হিসাবমতো মৃত। তবে মাথাই কি ব্যস্ততম অঙ্গ? না।  (head)
মনে আসতে পারে মাথার কথা! যখন আমরা জেগে থাকি সব সময় সজাগ থাকে মস্তিস্ক। যখন, সক্রিয় থাকি তখন মানুষের মস্তিষ্কের বিপাকীয় হার বেশি থাকে যখন আমরা ঘুমিয়ে থাকি। মস্তিষ্ক যখন সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় থাকে, তখন আমরা হিসাবমতো মৃত। তবে মাথাই কি ব্যস্ততম অঙ্গ? না। (head)
শরীরের অজস্র স্নায়ু প্রতি মুহূর্তে প্রতিবর্ত ক্রিয়ার আদান প্রদান ঘটিয়ে চলেছে। এর জন্যই আমরা ঘুমন্ত অবস্থায়ও সংজ্ঞা হারাই না। মশা কামড়ালেও হাত চলে যায় সেই জায়গায়। অতএব, আমরা ঘুমোলেও সক্রিয় থাকে স্নায়ু। তবে স্নায়ুও ব্যস্ততম নয়। (nerves)
শরীরের অজস্র স্নায়ু প্রতি মুহূর্তে প্রতিবর্ত ক্রিয়ার আদান প্রদান ঘটিয়ে চলেছে। এর জন্যই আমরা ঘুমন্ত অবস্থায়ও সংজ্ঞা হারাই না। মশা কামড়ালেও হাত চলে যায় সেই জায়গায়। অতএব, আমরা ঘুমোলেও সক্রিয় থাকে স্নায়ু। তবে স্নায়ুও ব্যস্ততম নয়। (nerves)
হাত পাও পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় যখন আমরা বিশ্রাম নিই। তাহলে ব্যস্ত থাকে কোন অঙ্গ? বলুন তো... বুঝতে পারছেন কি?
হাত পাও পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় যখন আমরা বিশ্রাম নিই। তাহলে ব্যস্ত থাকে কোন অঙ্গ? বলুন তো… বুঝতে পারছেন কি?
ফুসফুসও প্রতিনিয়ত কাজ করে চলে। বদ রক্তকে শুদ্ধ করাই এই অঙ্গের কাজ। এই অঙ্গ নিষ্ক্রিয় হলেই মৃত্যু। তবে এটিও সবচেয়ে ব্যস্ত অঙ্গ নয়। (lungs)
ফুসফুসও প্রতিনিয়ত কাজ করে চলে। বদ রক্তকে শুদ্ধ করাই এই অঙ্গের কাজ। এই অঙ্গ নিষ্ক্রিয় হলেই মৃত্যু। তবে এটিও সবচেয়ে ব্যস্ত অঙ্গ নয়। (lungs)
চিকিৎসক সোনালি মহিল জানান, ব্যস্ততম অঙ্গটি গর্ভাবস্থায় শিশুর শরীরে প্রথম তৈরি হয়। এই অঙ্গ সেই থেকে কাজ করা  শুরু করে। কোনও দিন থামে না!
চিকিৎসক সোনালি মহিল জানান, ব্যস্ততম অঙ্গটি গর্ভাবস্থায় শিশুর শরীরে প্রথম তৈরি হয়। এই অঙ্গ সেই থেকে কাজ করা শুরু করে। কোনও দিন থামে না!
এবার বুঝতে পারছেন কী সেই অঙ্গ? ভীষণ সহজ!  (answer)
এবার বুঝতে পারছেন কী সেই অঙ্গ? ভীষণ সহজ! (answer)
 শরীরের ব্যস্ততম অঙ্গটি হল 'হৃৎপিণ্ড' বা হৃদয়। মিনিটে ৭২ বার ধুকপুক করে এই হৃদযন্ত্র। যতদিন বেঁচে থাকে মানুষ, এই যন্ত্রও পাম্প করতে থাকে রক্ত। কখনও বিশ্রাম নেয় না, নিলেই শেষ জীবন! (heart)
শরীরের ব্যস্ততম অঙ্গটি হল ‘হৃৎপিণ্ড’ বা হৃদয়। মিনিটে ৭২ বার ধুকপুক করে এই হৃদযন্ত্র। যতদিন বেঁচে থাকে মানুষ, এই যন্ত্রও পাম্প করতে থাকে রক্ত। কখনও বিশ্রাম নেয় না, নিলেই শেষ জীবন! (heart)