Tag Archives: Heart

General Knowledge: বলুন তো, পৃথিবীতে কার হার্ট সবথেকে বড়? ওজন ও আকার জানলে চমকে যাবেন

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
আমাদের পৃথিবীতে কোন প্রাণীর হৃদপিণ্ড সবথেকে বড়? ওজন ও আকার জানলে চমকে যাবেন। এশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কিন্তু হোঁচট খেয়েছেন অনেকেই। এবার আপনার পালা।
আমাদের পৃথিবীতে কোন প্রাণীর হৃদপিণ্ড সবথেকে বড়? ওজন ও আকার জানলে চমকে যাবেন। এশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কিন্তু হোঁচট খেয়েছেন অনেকেই। এবার আপনার পালা।
এবার আসা যাক উত্তরে। পৃথিবীর সবথেকে বড় হৃদপিণ্ড রয়েছে যেই প্রাণীর তার নাম হল নীত তিমি। যা লম্বায় ৫ ফুট এবং ৪ ফুট চওড়া। একটি ছোট-খাটো গাড়ির সমানও বলা যেতে পারে।
এবার আসা যাক উত্তরে। পৃথিবীর সবথেকে বড় হৃদপিণ্ড রয়েছে যেই প্রাণীর তার নাম হল নীত তিমি। যা লম্বায় ৫ ফুট এবং ৪ ফুট চওড়া। একটি ছোট-খাটো গাড়ির সমানও বলা যেতে পারে।
একটি নীল তিমির ওজন হয় প্রায় ১,৩০,০০০ থেকে ১,৫০,০০০ কেজি। Quora-র তথ্য অনুযায়ী প্রাণীজগতের বৃহত্তম হৃৎপিণ্ড নীল তিমির হৃদপিণ্ডের ওজন প্রায় ৪০০ পাউন্ড। যার কেজিতে করলে দাঁড়ায় প্রায় ১৮১ কেজির একটু বেশি।
একটি নীল তিমির ওজন হয় প্রায় ১,৩০,০০০ থেকে ১,৫০,০০০ কেজি। Quora-র তথ্য অনুযায়ী প্রাণীজগতের বৃহত্তম হৃৎপিণ্ড নীল তিমির হৃদপিণ্ডের ওজন প্রায় ৪০০ পাউন্ড। যার কেজিতে করলে দাঁড়ায় প্রায় ১৮১ কেজির একটু বেশি।

হার্টের কঠিন অসুখ ‘ভারত অধিনায়কের’! হল অস্ত্রোপচার, হঠাৎ খবরে স্তম্ভিত ক্রিকেট দুনিয়া

দিল্লি: বর্তমানে ছুটিতে থাকলেও সামনেই ঠাসা ক্রিকেট সূচি রয়েছে টিম ইন্ডিয়া। চলতি বছরেই ১০টি টেস্ট ম্যাচের পাশাপাশি রয়েছে একাধিক টি-২০ সিরিজ। ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা যখন শ্রীলঙ্কা সফরে একদিনের সিরিজে হারের ধাক্কা কাটিয়ে মাঠে ফেরার প্রস্তুতি সারছেন, ঠিক তখনই সামনে এল খারাপ খবর। জানা গিয়েছে হার্টের কঠিন অসুখে আক্রান্ত বিশ্বকাপ জয়ী ‘ভারত অধিনায়ক’।

কথা হচ্ছে ভারতের প্রাক্তন অনুর্দ্ধ-১৯ অধিনায়ক যশ ধূলের। ২০২২ সালে ভারতের অনুর্দ্ধ-১৯ বিশ্বকাপ দলের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বেই পঞ্চমবারের জন্য ‘ছোটদের বিশ্বকাপ’ জিতেছিল ভারতীয় দল। ব্যাট হাতেও চমকপ্রদ পারফরম্যান্স করেছিলেন। বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১১০ রানের অনবদ্য ইনিংস স্মরণীয় হয়ে থাকবে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের ইতিহাসে।

যশ ধূলের উজ্জ্বল কেরিয়ার নিয়ে আশাবাদী ছিলেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা। মাত্র ২০ বছর বয়সেই যশের হাতে নেতৃত্বের ব্যাটন তুলে দিয়েছিলেন দিল্লি ক্রিকেট সংস্থার কর্মকর্তা’রা। ঘরোয়া ক্রিকেটেও নজর কাড়ছিলেন তিনি। কিন্তু সম্প্রতি জানা যায় তাঁর হার্টের ভয়ঙ্কর অসুখে আক্রান্ত হওয়ার খবর। এমনকী জীবন-মরণ লড়াই ছিল তরুণ ক্রিকেটাররে কাছে।

জানা গিয়েছে যে মাস দুয়েক আগে বেঙ্গালুরুর ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে রুটিন চেক-আপ চলাকালীন চিকিৎসকেরা দেখতে পান যশের হৃদযন্ত্রে একটি ছিদ্র রয়েছে। তাঁদের পরামর্শেই অস্ত্রোপচার করিয়েছেন তরুণ ক্রিকেটার। পরে যশ ধূলের পরিবার থেকে জানানো হয় এই হার্টের ছিদ্রটি জন্ম থেকেই রয়েছে। এনসিএ-র কথা মত অস্ত্রোপচার করতে রাজি হয় যশ ধুল।

আরও পড়ুনঃ Indian Cricketers Retirement: টিম ইন্ডিয়ার ৬ তারকার অবসর! একের পর এক ধাক্কা, জানুন বিস্তারিত

সফল অস্ত্রোপচারের পর ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ফের মাঠে ফিরেছেন যশ ধূল। দিল্ল প্রিমিয়ার লীগে সেন্ট্রাল দিল্লি কিংসের হয়ে খেলছেন তিনি। তবে এখনও স্বাভাবিক ছন্দে ফেরেননি যশ। এই বিষয়ে তিনি বলেছেন, “অতীতে কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমি অসুস্থতা সারিয়ে মাঠে ফিরেছি। একটু সময় লাগছে, কিন্তু আমি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখছি। খেলার জন্য ১০০ শতাংশই দেবো।” চেনা ছন্দে ফের ভারতীয় ক্রিকেটের আঙিনায় ফিরুক যশ ধূল। শুভ কামনে ক্রীড়া প্রেমিদের।

Knowledge Story: বলুন তো, কোন প্রাণীর রয়েছে ৩টি হার্ট? উত্তর দিতে পারলে আপনি জিনিয়াস

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি যার উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন। বলুন তো, পৃথিবীতে কোন প্রাণীর ৩টি হার্ট রয়েছে?
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি যার উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন। বলুন তো, পৃথিবীতে কোন প্রাণীর ৩টি হার্ট রয়েছে?
উত্তর হল ক্যাটল ফিশ। ক্যাটল ফিশ একটি সামুদ্রিক প্রাণী। এরা প্রাণীজগতের অন্যতম বিস্ময়কর প্রাণী। চতুরতার জন্য এই প্রাণীরা বিশেষভাবে পরিচিত। এরা সেফলপোডা গোত্রের প্রাণী। এরা আসলে মাছ নয়। এদের বলে মোলাক্স বা শামুক জাতীয় প্রাণী।
উত্তর হল ক্যাটল ফিশ। ক্যাটল ফিশ একটি সামুদ্রিক প্রাণী। এরা প্রাণীজগতের অন্যতম বিস্ময়কর প্রাণী। চতুরতার জন্য এই প্রাণীরা বিশেষভাবে পরিচিত। এরা সেফলপোডা গোত্রের প্রাণী। এরা আসলে মাছ নয়। এদের বলে মোলাক্স বা শামুক জাতীয় প্রাণী।
এরা অত্যন্ত নরম দেহের দৈত্যাকৃতির প্রাণী। এদের আটটি হাত রয়েছে। এদের দাঁতের সামনে একটি শোষক আছে। তারা এই শোষকের সাহায্যে তাদের শিকারটিকে ধরে থাকে। এই শোষকের আকার সাধারণত ১৫ থেকে ২৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
এরা অত্যন্ত নরম দেহের দৈত্যাকৃতির প্রাণী। এদের আটটি হাত রয়েছে। এদের দাঁতের সামনে একটি শোষক আছে। তারা এই শোষকের সাহায্যে তাদের শিকারটিকে ধরে থাকে। এই শোষকের আকার সাধারণত ১৫ থেকে ২৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ক্যাটল ফিশের সমস্ত শরীর ম্যান্টল দিয়ে আবৃত থাকে। ম্যান্টল হল এক প্রকার বিশেষ থলি। সামনের দিকে মাথা ও টেন্টাকল নামক সরু এবং নরম অঙ্গ ম্যান্টল থেকে বাইরে প্রসারিত হয়। শরীরের গা ঘেঁষে থাকে দুইটি পাখনা। এদের দুইটি টেন্টাকল রয়েছে।
ক্যাটল ফিশের সমস্ত শরীর ম্যান্টল দিয়ে আবৃত থাকে। ম্যান্টল হল এক প্রকার বিশেষ থলি। সামনের দিকে মাথা ও টেন্টাকল নামক সরু এবং নরম অঙ্গ ম্যান্টল থেকে বাইরে প্রসারিত হয়। শরীরের গা ঘেঁষে থাকে দুইটি পাখনা। এদের দুইটি টেন্টাকল রয়েছে।
কাটল ফিশের তিনটি আলাদা আলাদা হৃৎপিণ্ড থাকে। দুইটি হৃৎপিণ্ড কানকোর গোঁড়ায় থাকে। এই দুইটির কাজ হলো সমস্ত দূষিত রক্তকে পাম্প করে কানকোয় নিয়ে যাওয়া।
কাটল ফিশের তিনটি আলাদা আলাদা হৃৎপিণ্ড থাকে। দুইটি হৃৎপিণ্ড কানকোর গোঁড়ায় থাকে। এই দুইটির কাজ হলো সমস্ত দূষিত রক্তকে পাম্প করে কানকোয় নিয়ে যাওয়া।
কানকোয় পৌঁছে তাদের দূষিত রক্ত অক্সিজেন শোষণ করে। তারপর সেই রক্ত তৃতীয় হৃৎপিণ্ডে চলে যায়। তৃতীয় হৃৎপিণ্ডটি সেখান থেকে রক্ত প্রাণীটির সারা শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে সঞ্চালিত করে।
কানকোয় পৌঁছে তাদের দূষিত রক্ত অক্সিজেন শোষণ করে। তারপর সেই রক্ত তৃতীয় হৃৎপিণ্ডে চলে যায়। তৃতীয় হৃৎপিণ্ডটি সেখান থেকে রক্ত প্রাণীটির সারা শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে সঞ্চালিত করে।

Knowledge Story: বলুন তো, কোন প্রাণীর হৃৎপিন্ড মাথায় থাকে? উত্তর দিতে ব্যর্থ ৯০ শতাংশ

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
বলুন তো, কোন প্রাণীর হৃৎপিন্ড মাথায় থাকে? এই প্রাণীটি আমাদের সকলেরই খুবই পরিচিত। বাঙালির হেঁশেলে খুব পরিচিত ও নানারকনের সুস্বাদু পদও হয়ে থাকে এই প্রাণীটিকে দিয়ে।
বলুন তো, কোন প্রাণীর হৃৎপিন্ড মাথায় থাকে? এই প্রাণীটি আমাদের সকলেরই খুবই পরিচিত। বাঙালির হেঁশেলে খুব পরিচিত ও নানারকনের সুস্বাদু পদও হয়ে থাকে এই প্রাণীটিকে দিয়ে।
উত্তর হল ছোট চিংড়ি, ইংরেজিতে যাকে বলে Shrimp। একে বাগদা চিংড়িও বলা হয়ে থাকে। এই ছোট আকারের চিংড়ির হৃদযন্ত্র বা হার্ট থাকে মাথায়।
উত্তর হল ছোট চিংড়ি, ইংরেজিতে যাকে বলে Shrimp। একে বাগদা চিংড়িও বলা হয়ে থাকে। এই ছোট আকারের চিংড়ির হৃদযন্ত্র বা হার্ট থাকে মাথায়।
শ্রিম্প বা ছোট চিংড়ির শরীরের দুটো ভাগ হয়– মাথা ও লেজ। হৃদযন্ত্রটি অবস্থিত থোর‍্যাক্স অঞ্চলে, ঠিক মাথার উপরে। মাথা ও থোর‍্যাক্স ঢাকা থাকে একটিই এক্সোস্কেলিটন দিয়ে।
শ্রিম্প বা ছোট চিংড়ির শরীরের দুটো ভাগ হয়– মাথা ও লেজ। হৃদযন্ত্রটি অবস্থিত থোর‍্যাক্স অঞ্চলে, ঠিক মাথার উপরে। মাথা ও থোর‍্যাক্স ঢাকা থাকে একটিই এক্সোস্কেলিটন দিয়ে।

Heart Problem Solve: ৪০ চলছে? হার্ট অ্যাটাক কিন্তু সময় দেয় না! ৫টা ছোট্ট সমস্যা দেখলেই খুব সাবধান! অবহেলা করলে প্রাণ পর্যন্ত যেতে পারে

প্রতিদিনের জীবনযাপনের মধ্যেই আমাদের শরীরে বিভিন্ন ছোটখাটো সমস্যা দেখা দেয়। বেশিরভাগ সময় এই সমস্ত সমস্যাগুলিকে আমরা অবহেলা করি, অথবা এড়িয়ে যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, এই সমস্ত ছোট উপসর্গগুলি কখনও কখনও বড় রোগের ইঙ্গিত দেয়। ফলে এইসব উপসর্গ অবহেলা করা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। আবার সঠিক সময়ে বুঝতে পারলে রোগীর প্রাণ বাঁচানো অনেক সহজ হয়।
প্রতিদিনের জীবনযাপনের মধ্যেই আমাদের শরীরে বিভিন্ন ছোটখাটো সমস্যা দেখা দেয়। বেশিরভাগ সময় এই সমস্ত সমস্যাগুলিকে আমরা অবহেলা করি, অথবা এড়িয়ে যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, এই সমস্ত ছোট উপসর্গগুলি কখনও কখনও বড় রোগের ইঙ্গিত দেয়। ফলে এইসব উপসর্গ অবহেলা করা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। আবার সঠিক সময়ে বুঝতে পারলে রোগীর প্রাণ বাঁচানো অনেক সহজ হয়। (নয়ন ঘোষ)
আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হার্ট।কিন্তু বর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা অনেকটা বেড়েছে। বিশেষ করে হার্ট অ্যাটাকের মত প্রাণঘাতী রোগের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই বিষয়ে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অর্ণব ঘোষ চৌধুরী বলছেন, হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কিনা তা প্রাথমিকভাবে বাড়িতেই বোঝার কিছু উপায় রয়েছে। বিশেষ করে বয়স ৪০ পেরিয়ে যাওয়ার পর, যদি এইসব সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে সাবধান হতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে। অবহেলা করলে বিপদ বাড়বে।
আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হার্ট।কিন্তু বর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা অনেকটা বেড়েছে। বিশেষ করে হার্ট অ্যাটাকের মত প্রাণঘাতী রোগের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই বিষয়ে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অর্ণব ঘোষ চৌধুরী বলছেন, হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কিনা তা প্রাথমিকভাবে বাড়িতেই বোঝার কিছু উপায় রয়েছে। বিশেষ করে বয়স ৪০ পেরিয়ে যাওয়ার পর, যদি এইসব সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে সাবধান হতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে। অবহেলা করলে বিপদ বাড়বে।
চিকিৎসক অর্ণব ঘোষ চৌধুরী বলছেন, যদি হঠাৎ করেই বুকের মাঝখানে প্রবল ব্যথা দেখা দেয়, বা সেই ব্যথা যদি ধীরে ধীরে বাঁ হাতের দিকে ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে তৎক্ষণাৎ সাবধান হতে হবে। একই সঙ্গে যদি রোগীর প্রচুর পরিমাণে ঘাম হয়, তাহলে সময় নষ্ট না করে যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে। কারণ এটি হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম পরিচিত একটি উপসর্গ। ফলে এমন উপসর্গ হলে দ্রুত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। করাতে হবে ইসিজি।
চিকিৎসক অর্ণব ঘোষ চৌধুরী বলছেন, যদি হঠাৎ করেই বুকের মাঝখানে প্রবল ব্যথা দেখা দেয়, বা সেই ব্যথা যদি ধীরে ধীরে বাঁ হাতের দিকে ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে তৎক্ষণাৎ সাবধান হতে হবে। একই সঙ্গে যদি রোগীর প্রচুর পরিমাণে ঘাম হয়, তাহলে সময় নষ্ট না করে যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে। কারণ এটি হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম পরিচিত একটি উপসর্গ। ফলে এমন উপসর্গ হলে দ্রুত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। করাতে হবে ইসিজি।
তিনি বলছেন পরিবারের লোকজন যদি এমন উপসর্গ দেখার পর দ্রুত সাবধান হতে পারেন, বা চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান, তাহলে রোগীর প্রাণ বাঁচানসহজ হবে। দ্রুত তাকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে। কারণ হার্ট অ্যাটাক হলে সময় নষ্ট করা সব থেকে বড় বিপদের কারণ। হার্ট অ্যাটাক রোগীকে চিকিৎসার জন্য খুব বেশি সময় দেয় না।
তিনি বলছেন পরিবারের লোকজন যদি এমন উপসর্গ দেখার পর দ্রুত সাবধান হতে পারেন, বা চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান, তাহলে রোগীর প্রাণ বাঁচানসহজ হবে। দ্রুত তাকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে। কারণ হার্ট অ্যাটাক হলে সময় নষ্ট করা সব থেকে বড় বিপদের কারণ। হার্ট অ্যাটাক রোগীকে চিকিৎসার জন্য খুব বেশি সময় দেয় না।
বিশেষ করে ৪০ বছর বয়সের পর এই সব উপসর্গ দেখলে সাবধান হওয়া আবশ্যক। এছাড়াও তিনি বলছেন, যদি কোনও রোগী বারবার অজ্ঞান হয়ে যান, বা শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তাহলেও রোগীকে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে।
বিশেষ করে ৪০ বছর বয়সের পর এই সব উপসর্গ দেখলে সাবধান হওয়া আবশ্যক। এছাড়াও তিনি বলছেন, যদি কোনও রোগী বারবার অজ্ঞান হয়ে যান, বা শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তাহলেও রোগীকে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে।

Heart: হার্ট দৌড়োবে…! দূরে থাকবে কোলেস্টেরল থেকে ক্যানসার…! বর্ষার এই ফল Super Fruit! শুধু কখন আর কী ভাবে খাবেন জানা মাস্ট

বর্ষা এলেই সঙ্গে নিয়ে আসে নানা ধরনের রোগবালাই। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ যে সমস্যা ঘরে ঘরে তা হল হল পেট খারাপ এবং হজমের সমস্যা। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের স্বাস্থ্যের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি।
বর্ষা এলেই সঙ্গে নিয়ে আসে নানা ধরনের রোগবালাই। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ যে সমস্যা ঘরে ঘরে তা হল হল পেট খারাপ এবং হজমের সমস্যা। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের স্বাস্থ্যের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি।
বর্ষাকালে নানা রোগের আশঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। আজ আমরা এমন একটি ফলের কথা বলব যা এই ঋতুতে আপনার হার্ট ও পেট দুইকেই সুস্থ রাখতে সহায়ক। এই দারুণ কার্যকরী ফল হল আলুবোখারার।
বর্ষাকালে নানা রোগের আশঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। আজ আমরা এমন একটি ফলের কথা বলব যা এই ঋতুতে আপনার হার্ট ও পেট দুইকেই সুস্থ রাখতে সহায়ক। এই দারুণ কার্যকরী ফল হল আলুবোখারার।
আলুবোখরা হল শুকনা পাম ফল। এতে ক্যালরির মাত্রা খুবই কম থাকে। এশিয়া অঞ্চলে অ্যালোভেরা উদ্ভিদ প্রজাতির মানানী, মেথাইল এবং রেড বাট জাতের আলু বোখারা গাছের চাষ হয়ে থাকে।
আলুবোখরা হল শুকনা পাম ফল। এতে ক্যালরির মাত্রা খুবই কম থাকে। এশিয়া অঞ্চলে অ্যালোভেরা উদ্ভিদ প্রজাতির মানানী, মেথাইল এবং রেড বাট জাতের আলু বোখারা গাছের চাষ হয়ে থাকে।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক চন্দ্রপ্রকাশ দীক্ষিত Local18 কে তাঁর পরামর্শে বলেন, "এই ফলটি কোলেস্টেরল কমাতেও খুব কার্যকরী। যাঁদের গ্যাস বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে তাঁদের প্রতিদিন আলু বুখারা খাওয়া উচিত। তবে এর অতিরিক্ত সেবনও ক্ষতিকর। কিন্তু প্রতিদিন এই ফলটি খেলে কোলন ক্যানসার ও পাইলসের ঝুঁকি কমে। বৃহৎ অন্ত্রে উপস্থিত ভাল ব্যাকটেরিয়া বাড়াতেও এই ফলটি বেশ উপকারী।"
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক চন্দ্রপ্রকাশ দীক্ষিত Local18 কে তাঁর পরামর্শে বলেন, “এই ফলটি কোলেস্টেরল কমাতেও খুব কার্যকরী। যাঁদের গ্যাস বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে তাঁদের প্রতিদিন আলু বুখারা খাওয়া উচিত। তবে এর অতিরিক্ত সেবনও ক্ষতিকর। কিন্তু প্রতিদিন এই ফলটি খেলে কোলন ক্যানসার ও পাইলসের ঝুঁকি কমে। বৃহৎ অন্ত্রে উপস্থিত ভাল ব্যাকটেরিয়া বাড়াতেও এই ফলটি বেশ উপকারী।”
এই সুস্বাদু ফলটি শুধু খেতেই মজাদার নয়, এতে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ, যা বর্ষাকালে হওয়া রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এই প্রতিবেদনে, আমরা আপনাকে আলুবোখরার দুর্দান্ত কিছু উপকারিতার কথা বলব যা এক অর্থে ওষুধের সমান।
এই সুস্বাদু ফলটি শুধু খেতেই মজাদার নয়, এতে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ, যা বর্ষাকালে হওয়া রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এই প্রতিবেদনে, আমরা আপনাকে আলুবোখরার দুর্দান্ত কিছু উপকারিতার কথা বলব যা এক অর্থে ওষুধের সমান।
তবে একইসঙ্গে জানতে হবে এটি খাওয়ার সঠিক সময় এবং উপায় এবং কাদের এটি খাওয়া উচিত নয় সে সম্পর্কেও যাবতীয় তথ্য শেয়ার করব আজ এই প্রতিবেদনে। চলুন আগে জেনে নেওয়া যাক বর্ষাকালে এই ফলটি কেন খাবেন আর খেলে শরীরে কী হবে।
তবে একইসঙ্গে জানতে হবে এটি খাওয়ার সঠিক সময় এবং উপায় এবং কাদের এটি খাওয়া উচিত নয় সে সম্পর্কেও যাবতীয় তথ্য শেয়ার করব আজ এই প্রতিবেদনে। চলুন আগে জেনে নেওয়া যাক বর্ষাকালে এই ফলটি কেন খাবেন আর খেলে শরীরে কী হবে।
হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়:আলুবোখরাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দিতেও সহায়ক।
হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়:
আলুবোখরাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দিতেও সহায়ক।
হার্টের জন্য উপকারীএই ফলে পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ উপাদান প্রভূত পরিমানে রয়েছে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সহায়ক।
হার্টের জন্য উপকারী
এই ফলে পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ উপাদান প্রভূত পরিমানে রয়েছে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সহায়ক।
টাইপ 2 ডায়াবেটিসেও উপকারী:এটি খেলে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের সমস্যাও দূরে থাকে। খাওয়ার পরে এটি গ্রহণ করলে, এতে উপস্থিত ফাইবার শরীরে কার্ব শোষণ কমায়, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।
টাইপ 2 ডায়াবেটিসেও উপকারী:
এটি খেলে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের সমস্যাও দূরে থাকে। খাওয়ার পরে এটি গ্রহণ করলে, এতে উপস্থিত ফাইবার শরীরে কার্ব শোষণ কমায়, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।
ওজন কমাতে সাহায্য করে:আলুবোখরাতে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি। তাই ওজন কমানোর জন্য এটি একটি ভাল ফল হিসেবে বিবেচিত হয়।
ওজন কমাতে সাহায্য করে:
আলুবোখরাতে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি। তাই ওজন কমানোর জন্য এটি একটি ভাল ফল হিসেবে বিবেচিত হয়।
ইমিউনিটি বুস্টারআলুবোখরাতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ইমিউনিটি বুস্টার
আলুবোখরাতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে:শুধু তাই নয় আলুবোখরাতে রয়েছে ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম, যা হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে:
শুধু তাই নয় আলুবোখরাতে রয়েছে ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম, যা হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে।
ত্বকের জন্য উপকারী:আলুবোখরাতে রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি, যা ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
ত্বকের জন্য উপকারী:
আলুবোখরাতে রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি, যা ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
কখন এবং কীভাবে আলুবোখরা খাবেন:আলুবোখরা টাটকা বা শুকনো দুভাবেই খেতে পারেন। সকালের ব্রেকফাস্টে বা সন্ধ্যার স্নাক্সে টাটকা আলুবোখরা খেতে পারেন। শুকনোও খাওয়া যেতে পারে এই ফলটি। স্ন্যাক্স হিসেবে বা টক দইতে ভিজিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি বরই বা আলুবোখরার রস তৈরি করে পান করতে পারেন।
কখন এবং কীভাবে আলুবোখরা খাবেন:
আলুবোখরা টাটকা বা শুকনো দুভাবেই খেতে পারেন। সকালের ব্রেকফাস্টে বা সন্ধ্যার স্নাক্সে টাটকা আলুবোখরা খেতে পারেন। শুকনোও খাওয়া যেতে পারে এই ফলটি। স্ন্যাক্স হিসেবে বা টক দইতে ভিজিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি বরই বা আলুবোখরার রস তৈরি করে পান করতে পারেন।
তবে খাওয়ার আগে এই বিষয়গুলি মাথায় রাখুন:আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তবে অল্প পরিমাণে আলুবোখরা খান।
পেটে গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলেও এই ফল এড়িয়ে চলাই ভাল।
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে এই ফলটি খাওয়ানো শুরু করুন, কারণ কিছু বাচ্চার এতে অ্যালার্জি হতে পারে।
তবে খাওয়ার আগে এই বিষয়গুলি মাথায় রাখুন:
আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তবে অল্প পরিমাণে আলুবোখরা খান।
পেটে গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলেও এই ফল এড়িয়ে চলাই ভাল।
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে এই ফলটি খাওয়ানো শুরু করুন, কারণ কিছু বাচ্চার এতে অ্যালার্জি হতে পারে।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Health Tips: ছোট ছোট এই শস্যদানাই ‘পুষ্টির পাওয়ারহাউজ’, পেট থেকে হার্ট সব কিছুর মহৌষধ, উপকারিতা চমকে দেওয়ার মতো

বার্লিকে বলাই হয় দানাশস্যের রাজা, যা অগণিত ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ। বার্লি প্রাচীনতম কৃষিজাত দানাশস্যগুলির মধ্যে একটি। বার্লির আটা প্রাচীনকাল থেকে এখনও খাওয়া হচ্ছে।
বার্লিকে বলাই হয় দানাশস্যের রাজা, যা অগণিত ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ। বার্লি প্রাচীনতম কৃষিজাত দানাশস্যগুলির মধ্যে একটি। বার্লির আটা প্রাচীনকাল থেকে এখনও খাওয়া হচ্ছে।
বার্লিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যার কারণে বার্লিকে সুপার ফুড বলা হয়। এটি অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
বার্লিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যার কারণে বার্লিকে সুপার ফুড বলা হয়। এটি অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র নিয়ামতপুরের বিজ্ঞানী ডা বিদ্যা গুপ্তা জানিয়েছেন যে, বার্লিতে পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, জিংক, এনার্জি, প্রোটিন, ফাইবার, আয়রন, ভিটামিন বি৬, ক্যালসিয়াম, ফ্যাট ও সোডিয়াম ভাল পরিমাণে পাওয়া যায়। যা আমাদের সুস্থ রাখতে খুবই সহায়ক। বার্লি দানা এবং সবুজ গাছের গুঁড়ো ব্যবহার করে, আমরা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক সমস্যা এড়াতে পারি।
কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র নিয়ামতপুরের বিজ্ঞানী ডা বিদ্যা গুপ্তা জানিয়েছেন যে, বার্লিতে পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, জিংক, এনার্জি, প্রোটিন, ফাইবার, আয়রন, ভিটামিন বি৬, ক্যালসিয়াম, ফ্যাট ও সোডিয়াম ভাল পরিমাণে পাওয়া যায়। যা আমাদের সুস্থ রাখতে খুবই সহায়ক। বার্লি দানা এবং সবুজ গাছের গুঁড়ো ব্যবহার করে, আমরা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক সমস্যা এড়াতে পারি।
হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি পায় -বার্লিতে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কারণে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বার্লি হতাশা এবং অনিদ্রা থেকেও মুক্তি দেয়। বার্লি রক্ত পাতলা করতে এবং ভাল রক্ত প্রবাহ বজায় রাখতে কার্যকর। যার কারণে হৃদরোগজনিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বার্লি খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় ও শারীরিক দুর্বলতা দূর করে। এটি খেলে হাড় মজবুত হয় এবং অস্টিওপোরোসিস রোগের উপশম হয়।
হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি পায় –
বার্লিতে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কারণে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বার্লি হতাশা এবং অনিদ্রা থেকেও মুক্তি দেয়। বার্লি রক্ত পাতলা করতে এবং ভাল রক্ত প্রবাহ বজায় রাখতে কার্যকর। যার কারণে হৃদরোগজনিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বার্লি খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় ও শারীরিক দুর্বলতা দূর করে। এটি খেলে হাড় মজবুত হয় এবং অস্টিওপোরোসিস রোগের উপশম হয়।
ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে -নিয়মিত বার্লি সেবন খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ও হৃদরোগ নিরাময় করে। বার্লির রুটি খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড কমে যায়। বাতের ব্যথাতেও এটি উপকারী।
ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে –
নিয়মিত বার্লি সেবন খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ও হৃদরোগ নিরাময় করে। বার্লির রুটি খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড কমে যায়। বাতের ব্যথাতেও এটি উপকারী।
পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখে -ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যা খুবই উপকারী। এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম, যার কারণে এটি খুব ধীরে ধীরে রক্তে শর্করাকে প্রভাবিত করে। বার্লিতে উপস্থিত ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং লিভার সুস্থ রাখে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত বার্লি সেবন ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখে –
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যা খুবই উপকারী। এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম, যার কারণে এটি খুব ধীরে ধীরে রক্তে শর্করাকে প্রভাবিত করে। বার্লিতে উপস্থিত ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং লিভার সুস্থ রাখে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত বার্লি সেবন ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
ডা. বিদ্যা গুপ্তা বলেছেন যে, বার্লির বিস্কুট তৈরি করে, রুটি তৈরি করে, বার্লির ময়দা থেকে রুটি তৈরি করে, বার্লির পরিজ তৈরি করে, বার্লির ছাতু তৈরি করে বা এমনকি বার্লি শুধু জল দিয়েও খাওয়া যায়।
ডা. বিদ্যা গুপ্তা বলেছেন যে, বার্লির বিস্কুট তৈরি করে, রুটি তৈরি করে, বার্লির ময়দা থেকে রুটি তৈরি করে, বার্লির পরিজ তৈরি করে, বার্লির ছাতু তৈরি করে বা এমনকি বার্লি শুধু জল দিয়েও খাওয়া যায়।
শুধু তাই নয়, এর সবুজ পাতার গুঁড়োও তৈরি করে নিজেদের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। অন্যান্য শস্য এবং ডালের সঙ্গে বার্লি মিশিয়ে মাল্টিগ্রেন আটা তৈরি করা যেতে পারে এবং এটি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
শুধু তাই নয়, এর সবুজ পাতার গুঁড়োও তৈরি করে নিজেদের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। অন্যান্য শস্য এবং ডালের সঙ্গে বার্লি মিশিয়ে মাল্টিগ্রেন আটা তৈরি করা যেতে পারে এবং এটি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

 

হার্ট সুস্থ এবং স্বাভাবিক রাখতে এই ফুলের রস খুব কার্যকর, জেনে নিন আজই

কলকাতা: পাহাড়ি এলাকায় এমন অনেক গাছ এবং ফল, ফুল পাওয়া যায়, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আমরা যদি উত্তরাখণ্ডের গাছ রডোডেনড্রনের কথা বলি, তাহলে এর ফুল থেকে এমন রস তৈরি করা হয় যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

বনাঞ্চলে সহজেই উপলব্ধ রডোডেনড্রন ফুল আজকাল উত্তরাখণ্ডের নানা জায়গায় ফুটে থাকে। স্থানীয় লোকজন সেইগুলি বন থেকে তুলে নিয়ে আসেন। এর পরে, এই ফুলগুলিকে আলমোড়ার সরকারি কমিউনিটি ফল সংরক্ষণ ও পরীক্ষা কেন্দ্রে আনা হয় এবং তাদের রস তৈরি করা হয়।

এক কেজি রডোডেনড্রন ফুল থেকে প্রায় চার বোতল রস পাওয়া যায়। সরকারি দর অনুযায়ী এক লিটার রসের দাম ২০ টাকা। উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ের অনেক স্থানেই এই রডোডেনড্রনের রস পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন- সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক-চারচাকা কিনছেন? এই কয়েকটি বিষয় মাথায় না রাখলে চরম বিপদ হবে!

এই রস শরীরে রক্তের অভাব পূরণ করে এবং মুখে উজ্জ্বলতা আনে। এটি অন্যান্য চর্মরোগও নিরাময় করে। এটি খেলে আমাদের হার্ট ও লিভার সুস্থ থাকবে।

আলমোড়ার আয়ুর্বেদিক বিভাগের ডা. সুখদেব সিং বনাল লোকাল নিউজ18-কে বলেন যে রডোডেনড্রনের রস শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এর রস পান করলে শরীরে শীতলতা আসে। এটি শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগায়। প্রতিদিন দুই গ্লাস এর রস পান করলে শুধু মুখের উজ্জ্বলতা, রক্তস্বল্পতা, হার্ট সংক্রান্ত রোগই নয়, লিভারের রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে।

আলমোড়ার বাসিন্দা মঞ্জু ভোজ লোকাল নিউজ18-কে জানান, তিনি এখানে প্রথমবার রডোডেনড্রনের জুস তৈরি করতে এসেছেন। রডোডেনড্রনের রস পান করা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

তিনি আলমোড়ার ফল সংরক্ষণ কেন্দ্রে বন থেকে ফুল তুলে রস তৈরি করতে এসেছেন। তিনি বলেন, রডোডেনড্রনের রস রক্তশূন্যতা, মুখের উজ্জ্বলতা এবং অন্যান্য রোগ থেকে দূরে রাখে।

আরও পড়ুন- ফোনকেই ব্যবহার করা যাবে পিসি-র মতো, অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের জন্য সোনা ফলাচ্ছে গুগল

পাহাড়ের অনেক জায়গায় সহজেই এই জুস পাওয়া যায়। কিছু জায়গায় এর জুস প্রতি গ্লাস ১০ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি হয়, আবার কিছু জায়গায় স্কোয়াশ তৈরির পরেও বিক্রি হয়।

হার্ট অ্যাটাক এড়ানো যায়! লাইফস্টাইলে ‘এই’ ছোট্ট বদল আনলেই হবে

কলকাতা: করোনা অতিমারির পর থেকেই বিপুল সংখ্যক মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। প্রৌঢ় বা বৃদ্ধরা তো বটেই, বাদ যাচ্ছেন না তরুণরাও। অনেকে মারাও গিয়েছেন।

বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। কিন্তু অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কারণ কী? অনেকেই এমন প্রশ্ন করেন। তাছাড়া এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তির উপায়ও জানতে চান। সে সবেরই উত্তর দিয়েছেন দিল্লির কার্ডিওলজি বিশেষজ্ঞ।

দিল্লির বসন্ত কুঞ্জে রয়েছে ইন্ডিয়ান স্পাইনাল ইনজুরি সেন্টার। এখানে কার্ডিওলজি বিভাগের দায়িত্ব সামলান ডা. অসীম। তিনি ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষের চিকিৎসা করছেন।

আরও পড়ুন- দার্জিলিংয়ের এই গ্রাম মোহময়ী, হোমস্টের সব ঘরই কাঞ্চনজঙ্ঘার কোলে, ঘুরে আসুন

তাঁর সঙ্গে তরুণদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা বৃদ্ধি নিয়ে কথা বলে লোকাল ১৮-এর টিম। তিনি বলেন, “কোভিড ১৯ আমাদের সবার শরীরে বড়সড় পরিবর্তন এনে দিয়েছে। সবচেয়ে বড় পরিবর্তনটা হয়েছে হৃদপিণ্ডে। অনেক সময় হার্টে ক্লট হয়। অর্থাৎ রক্ত জমাট বেঁধে যায়। তখন রক্ত আর হার্টে পৌছতে পারে না। তরুণদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের এটাই সবচেয়ে বড় কারণ”।

এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে: ডা. অসীম বলেন, হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমাতে চাইলে ধূমপান এবং মানসিক চাপ কমাতে হবে। এছাড়া প্রতিদিন সকালে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট হাঁটা উচিত। অনেকে শরীর ঠিক রাখতে জিমে যান।

কিন্তু এও দেখা গিয়েছে, জিমে গিয়ে মানুষের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সে জন্য নির্দিষ্ট সময় অন্তর যুবকদের প্রাথমিক কিছু পরীক্ষা করানো উচিত। যেমন ইসিজি। এই পরীক্ষা বলে দেবে, হার্টের অভ্যন্তরে কোনও বড় সমস্যা আছে কি না।

আরও পড়ুন- সস্তার এই সুস্বাদু শাকে ওজন কমবে হুহু করে, ডায়াবেটিস থাকব বশে, কমবে

ডা. অসীমের মতে, প্রতি ৩ থেকে ৫ বছর অন্তর এই পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত। যদি কারও বুকে ব্যথা হয়, শ্বাস নিতে কষ্ট হয় বা শ্বাসকষ্ট হয়, তাহলে অবিলম্বে ভাল কার্ডিওলজিস্টের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।

এসব এড়িয়ে চলতে হবে: ডা. অসীম বলেন, খাদ্যাভ্যাসের বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। ডায়েটে রাখতে হবে ফলমূল, সবুজ শাকসবজি এবং হালকা খাবার যেমন ডাল ও রুটি। মাংস, মাখন, ঘি, বার্গার, পিৎজা ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ এতে প্রচুর কোলেস্টেরল থাকে।