বিনোদন Karisma Kapoor Love Story: নায়কের গভীর প্রেমে পাগল ছিলেন করিশমা, বিয়েও ঠিক! একজনের জন্য আজও সংসার করা হল না অক্ষয়ের Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk কাপুর পরিবারের মেয়ে করিশমা কাপুর। ব্যবসায়ী সঞ্জয় কাপুরের সঙ্গে বিয়ে করেছিলেন নায়িকা। দুই সন্তানও রয়েছে তাঁদের। কিন্তু সেই বিয়ে টেঁকেনি। যদিও তারপর এখনও সিঙ্গল মা হিসেবেই রয়েছেন করিনার দিদি। বলিউডে কান পাতলে শোনা যায় করিশমার সঙ্গে অক্ষয়ের প্রেমের কথা। বিনোদ খান্নার ছেলে অক্ষয় নিজের অভিনয়গুণে দর্শকের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। জানেন এই অভিনেতা প্রেম করেছেন একাধিক, কিন্তু আজও কারও সঙ্গে বিয়ে করেননি। অক্ষয় খান্নার প্রেমিকার তালিকায় নাম রয়েছে সুচিত্রা সেনের নাতনি রিয়া সেন থেকে শুরু করে বলিসুন্দরী ঐশ্বর্যা রাই। তবে শেষ পর্যন্ত কোনও সম্পর্কই টেঁকেনি। জানেন কাপুর পরিবারের এক মেয়ের সঙ্গে দীর্ঘদিন প্রেমে ছিলেন অক্ষয়। বলিপাড়ায় কানাঘুষো শোনা যায়, রণধীর কাপুর নাকি তাঁর কন্যাকে বিয়ে করার প্রস্তাবও নিয়ে গিয়েছিলেন অক্ষয়ের কাছে। কিন্তু অন্য এক মহিলার কারণে অক্ষয়ের বিয়ে শুধুমাত্র ভাঙেই না, সম্পর্কও ভেঙে যায়। অজয় দেবগণের সঙ্গে সেই সময় প্রেম ছিল করিশমা কাপুরের। সেই সম্পর্ক ভাঙেই অক্ষয়ের জন্য। অক্ষয় খান্নার কাছে গিয়ে বড় মেয়ের সঙ্গে বিয়ের কথাও বলে ফেলেন রণধীর। কিন্তু করিশমার মা অভিনেত্রী ববিতা কাপুর এই বিয়েতে রাজি হননি। মা হিসাবে তিনি কখনও চাননি যে তাঁর কন্যারাও কেরিয়ার ছেড়ে সংসার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ুক। সরাসরি সেই সময় করিশমার বিয়ে নাকোচ করে দেন ববিতা। আসলে সেই সময় করিশমা কেরিয়ারের শীর্ষে ছিলেন। তখন বিয়ে করা মানে কেরিয়ার একেবারেই শেষ হয়ে যাবে মনে করে ববিতা মেয়ের বিয়েতে অরাজি হন। ববিতা তাঁর সিদ্ধান্তে অটল থাকায় করিশমা এবং অক্ষয়ের বিয়ের কথা গোড়াতেই থেমে যায়। এমনকী, এর প্রভাব তাঁদের সম্পর্কেও পড়তে থাকে। এর পর করিশমার সঙ্গে সম্পর্কে ইতি টানেন অক্ষয়। করিশমা এরপর অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। বাগদান হওয়ার পরেও সেই বিয়ে হয়নি। ববিতা তাঁর সিদ্ধান্তে অটল থাকায় করিশমা এবং অক্ষয়ের বিয়ের কথা গোড়াতেই থেমে যায়। এমনকী, এর প্রভাব তাঁদের সম্পর্কেও পড়তে থাকে। এর পর করিশ্মার সঙ্গে সম্পর্কে ইতি টানেন অক্ষয়। ২০০৩ সালে দিল্লির শিল্পপতি সঞ্জয় কাপুরকে বিয়ে করেন করিশমা। বহু বছর এক ছাদের তলায় থেকেও সঞ্জয়ের সঙ্গে ছিলেন। তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। পরে ২০১৬ সালে বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের।
বিনোদন Gossip: সলমন খানের নায়িকার ‘গোপন’ রোগ! স্বামী ছেড়ে গেলেন, কপালে জুটল না সংসার সুখ, দুর্দশার শেষ রইল না বলিউড অভিনেত্রীর Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk স্বপ্ন ছিল একের পর এক সিনেমায় কাজ করার, কিন্তু ভাগ্য কিছু অন্যই স্থির করে রেখেছিল নায়িকার জন্য৷ রুপলি পর্দা থেকে জীবন একেবারে রাস্তায় নামিয়ে দিল৷ সলমন খানের সঙ্গে করেছিলেন প্রথম ছবি৷ ১৯৯৫-এ মুক্তি পায় বীরগতি৷ ছবি ফ্লপ হলেও নায়িকার উপর লাইমলাইট ভাল ছিল৷ বেশ জনপ্রিয়তাও পান তিনি৷ কিন্তু কোথায় যেন হারিয়ে গিলেন তিনি৷ অভিনেত্রী হয়েও অসময় বাঁধিয়ে বসেন গোপন রোগ৷ যার জেরে স্বামী ছেড়ে গেলেন তাঁকে৷ কপালে জুটল না সংসার সুখ৷ বলিউডে কাজও মিলল না সেরকম৷ দুর্দশার সীমা রইল না অভিনেত্রী পূজা দদওয়ালের৷ স্বাধ ছিল বড় নায়িকা হবেন৷ সেইভাবে এগিয়ে ছিলেন৷ প্রথম ছবি করেন সলমন খানের সঙ্গে৷ তারপর আর ভাল অফার পাননি৷ সেই সময় পূজা টেলিভিশনের দিকে মন দেন৷ ১৯৯৯-এ আশিকি, ২০০১-এ ঘারানা-ধারাবাহিকে অভিনয় করেন৷ কিন্তু সেভাবে তাঁর কেরিয়ার এগোয়নি৷ এরপর পূজা বিয়ে করেন৷ জীবনে থিতু হতে চান৷ বিয়ের পর গোয়ায় চলে যান৷ স্বামী ব্যবসা সামলাতে থাকেন৷ কিন্তু সংসারে সমস্যা হতে থাকে৷ ঘনঘন অসুস্থ হতে থাকেন পূজা৷ ধরা পড়ে তাঁর টিবি (Tuberculosis) হয়েছে৷ এই খবর শোনার পরই স্বামী তাঁকে ছেড়ে চলে যান৷ পূজাও চলে আসেন মুম্বই৷ তাঁর শরীর খারাপের কথা জানতে পেরে সলমন এগিয়ে আসেন৷ চিকিৎসার খরচ বহন করেন৷ কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠে পূজা আবার ছবিতে কাজ করা শুরু করেন৷ ২০২০-তে পঞ্জাবি ছবি শুকরানা-গুরু নানক দেব জি -তে কাজ করেন৷ কিন্তু সেই ছবিও চলেনি৷ এখন পূজা থাকেন মুম্বইয়ের এক চওলে৷ টিফিন ব্যবসা চালান তিনি৷
বিনোদন India’s biggest flop actor: ‘স্টার কিড’ হয়েও খোলেনি ভাগ্য, গোটা কেরিয়ারে শুধুই ফ্লপ ছবি, ইনিই ভারতের সবথেকে বড় ফ্লপ হিরো, নামটা বলতে পারবেন? পড়ুন Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk তিনি হ্যান্ডসাম, মহিলাদের চোখের মণি, সিনেমা পরিবারের, বাবা-ঠাকুরদা বলিউডের ‘হেভিওয়েট’! কিন্তু তবু এই বলি-হিরোর কেরিয়ার হালে পানি পেল না! গোটা কেরিয়ারে শুধুই ফ্লপ ছবি! বলা হয়, ইনিই ভারতে সবথেকে বড় ফ্লপ হিরো! কার কথা হচ্ছে বলুন তো ? আশির দশকে শিশু অভিনেতা হিসাবে কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। ২০০৭ সালে বলিউডে হিরো হিসাবে আত্মপ্রকাশ! কিন্তু হিন্দি ফিল্মজগতে এই নায়কের কেরিয়ার এগোতে পারল না! শেষ পর্যন্ত বড় পর্দা থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন! বলা হচ্ছে নীল নিতিন মুকেশের কথা। ছোট থেকেই সিনেমার পরিবেশে নীলের বড় হয়ে ওঠা। বাবা নীতিন মুকেশ জনপ্রিয় গায়ক, ঠাকুরদা মুকেশ-ও কিংবদন্তি সঙ্গীত শিল্পী। ১৯৮৮ সালে ‘বিজয়’ ছবিতে শিশু শিল্পী হিসাবে নীলের বড় পর্দায় পা রাখা। ২০০২ সালের ছবি ‘মুঝসে দোস্তি করোগে’-তে সহকারি পরিচালক ছিলেন নীল। ২০০৭ সালে ‘জনি গদ্দার’-এ প্রথম মুখ্যচরিত্রে অভিনয় করেন। এরপর পরপর অনেকগুলি ছবিতে অভিনয় করেছেন, কিন্তু একটা ছবিও হিট করেনি। বলা হয়, তিনি ভারতের সবথেকে বড় ফ্লপ অভিনেতা। নীল নীতিন মুকেশকে শেষ পর্দায় দেখা যায় ২০১৮ সালে। ১৩ বছরের ফিল্ম কেরিয়ারে তিনি ১১ টা ফ্লপ ছবি দিয়েছেন। গোটা কেরিয়ারে নীলের মাত্র ৩টে ছবিই হিট করেছিল। ২০০৯ সালের ‘নিউ ইয়র্ক’, ২০১৫ সালের ‘প্রেম রতন ধন পাও’ ও ‘গোলমাল এগেইন’। তবে, এর কোন-ওটাতেই নীল একা নায়ক ছিলেন না! তাই ছবি হিট করার ক্রেদিট একা তাঁর ঝুলিতে বর্তায় না। একক নায়ক হিসাবে নীলের একটা ছবিও হিট করেনি। ফ্লপের পর ফ্লপ হওয়ায় নীল নীতিন মুকেশ শেষ পর্যন্ত বলিউড থেকে বিদায় নেন। সূত্রের খবর, তাঁর নিজস্ব প্রযোজনা সংস্থা আছে। অভিনেতার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৪০ কোটি। বলিপাড়ার একাংশের অনুমান, নীলের কেরিয়ার পতনের নেপথ্যে রয়েছেন শাহরুখ খান। তারকায় ভরা এক অনুষ্ঠানে নীলকে শাহরুখ একটি প্রশ্ন করায় বলিউডের বাদশাকে সকলের সামনে চুপ করতে বলেন নীল। এই ঘটনার ভিডিও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। শাহরুখের সঙ্গে মনোমালিন্য হওয়ার পরেই নাকি নীলের কেরিয়ারের পতন শুরু হয়।
বিনোদন Bollywood News: পরিচারিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে জেল! ঝুলিতে একাধিক সফল ছবি, অকালেই হারিয়ে গেলেন নায়ক Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk শাইনি আহুজা। এক সময়ে বলিউডের সারা ফেলেছিলেন সম্ভাবনাময় এই অভিনেতা। পর্দায় তাঁর অভিনয় হোক বা সুদর্শন চেহারা, দর্শকমনের অনেকটা জুড়েই ছিলেন তিনি। ২০০৩ সালে ‘হাজারো খোয়াইশে অ্যায়সি ভি’ ছবি দিয়ে বলিউডে হাতেখড়ি হয়েছিল শাইনির। তারপরেই যদিও রাতারাতি তারকা হননি তিনি। ২০০৬ সালে ‘গ্যাংস্টার’ ছবির হাত ধরে জনপ্রিয়তা পান। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি শাইনিকে। একের পর হিট ছবি করে বলিউডে নিজের পায়ের তলার মাটি শক্ত করেন তিনি। ‘লাইফ ইন আ মেট্রো’, ‘ভুল ভুলাইয়া’, ‘উও লমহে’-র মতো ছবি দিয়ে বলিউডে নিজের পথ মসৃণ করেন শাইনি। তাঁর ঝুলিতে সেই সময় ছবির অভাব ছিল না। সাফল্যের চূড়ায় থাকাকালীনই বিতর্ক ঘিরে ধরে শাইনিকে। ২০০৯ সালে পরিচারিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। জলঘোলা সেখানেই শেষ হয় না। শাইনির বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, ধর্ষণ করার পর তিনি সেই পরিচারিকাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন। আদালতে মামলা চলাকালীন শাইনির পরিচারিকা তাঁর বয়ান পরিবর্তন করেন। তিনি বলেন, তাঁর আদৌ ধর্ষণ হয়নি। আদালত যদিও মনে করেছিল, চাপ দিয়ে অভিযোগকারিনীকে মিথ্যা বয়ান দিতে বাধ্য করা হচ্ছে। ফলত শাইনিকে সাত বছর হাজতবাসের আদেশ দেওয়া হয়। মুক্তি পেয়েও নিজেকে ঘেরাটোপের মধ্যেই রেখেথছিলেন শাইনি। বড় পর্দাতেও বিশেষ দেখা যায়নি তাঁকে। ২০১৫ সালে ‘ওয়েলকাম ব্যাক’ ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। তবে কেরিয়ারের অভিমুখ ঘোরাতে পারেননি অভিনেতা।
বিনোদন Bollywood Gossip: ‘বড়লোকেদের বড় কীর্তি’, ঋষি বাড়ি ফিরলেই নীতুর সঙ্গে যা শুরু করতেন, রাতের পর রাত যা দেখত ছোট রণবীর Gallery May 17, 2024 Bangla Digital Desk এক সময় হিন্দি ছবির দুনিয়ায় প্রথম সারির নামীদামি অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন নীতু কাপুর। সত্তর-আশির দশকে চুটিয়ে রাজত্ব করেছেন বি-টাউনে। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ‘অমর আকবর অ্যান্টনি’, ‘দিওয়ার’, ‘কভি কভি’ এবং ‘ইয়ারানা’-র মতো ছবি। সত্তরের দশকের মাঝামাঝি অভিনেত্রীর কেরিয়ার সাফল্যের শিখরে পৌঁছেছিল। Photo- Collected যদিও বলিউড অভিনেতা ঋষি কাপুরের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধার পর অভিনয় দুনিয়াকে বিদায় জানিয়েছিলেন নীতু। তবে এই তারকা দম্পতির দাম্পত্য জীবন একটা সময় সংবাদমাধ্যমের চর্চার বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছিল। Photo- Collected নীতু এবং ঋষি কাপুরের দাম্পত্য জীবনের তিক্ত পর্বের সাক্ষী হয়েছেন তাঁদের পুত্র রণবীর কাপুরও। প্রায় এক দশক আগে ‘রকস্টার’ ছবি মুক্তির আগে দ্য বিগ ইন্ডিয়ান পিকচার-কে একটি ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন অভিনেতা। সেখানে মা-বাবার বিবাহ প্রসঙ্গে বিতর্কিত প্রতিবেদনের বিষয়টা তুলে ধরেছিলেন রণবীর। Photo- Collected নীতু ও ঋষিপুত্রের কথায়, “আমি একটা বাংলোয় থাকি। আমার মা-বাবা নিচের তলায় থাকতেন আর আমি উপরের তলায়। আমার মনে আছে, আমি রাত ১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ধরে সিঁড়িতে বসে থাকতাম আর ওঁদের ঝগড়া শুনতাম। এমনকী জিনিস ভাঙচুর করার আওয়াজও শুনতাম…. প্রত্যেককেই এর মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।’’ Photo- Collected ‘‘তবে এটাই শুধু এটাই যে, আমার মা-বাবা সেলিব্রিটি ছিলেন! ফলে তা সংবাদমাধ্যমে জানাজানি হয়ে যেত। আর এর জন্য স্কুলে আমায় বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হত। যদিও আমার বন্ধুরা এই ব্যাপারে আমায় কিছুই বলেনি। কারণ ওরা আমার ভাল বন্ধু ছিল। তবে কোথাও গিয়ে আমি বুঝতাম কী ঘটছে? কিন্তু এটা তো আমায় সামলে চলতেই হয়েছে।” Photo- Collected প্রসঙ্গত ১৯৮০ সালের ২২ জানুয়ারি ভালবাসার মানুষ ঋষি কাপুরের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন নীতু কাপুর। এরপরে অবশ্য অভিনেত্রীকে একটিমাত্র ছবিতেই দেখা গিয়েছে। আর সেটি হল ‘গঙ্গা মেরি মা’। Photo- Collected বিয়ের বছরেই অর্থাৎ ১৯৮০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই তারকা জুটির কোল আলো করে জন্মায় তাঁদের প্রথম সন্তান কন্যা ঋদ্ধিমা কাপুর। Photo- Collected এরপর ১৯৮২ সালে তাঁদের জীবনে আসে পুত্র রণবীর কাপুর। Photo- Collected তবে কেরিয়ার জীবনে দীর্ঘ বিরতির পর অবশেষে ২০০৯ সালে রুপোলি পর্দায় প্রত্যাবর্তন হয় নীতুর। এরপর থেকে একাধিক ছবিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। Photo- Collected এরমধ্যে অন্যতম হল ‘দুনি চার’, ‘জব তক হ্যায় জান’, ‘বেশরম’, ‘স্পেশাল ২৬’ এবং ‘যুগ যুগ জিও’। এদিকে ক্যানসারের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াইয়ের পর ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে প্রয়াত হন ঋষি কাপুর। Photo- Collected
বিনোদন, মুর্শিদাবাদ How Rich Is Arijit Singh? জিয়াগঞ্জে এখনও নিজের শিকড়ের সঙ্গে যোগ রেখেছেন, এদিকে কোটি কোটি টাকার মালিক, কত সম্পত্তি অরিজিৎ সিংয়ের Gallery May 17, 2024 Bangla Digital Desk : মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জের সেই অখ্যাত ছেলেটার এখন জগৎজোড়া নামডাক। তাও স্টারডম যেন ছুঁতে পারেনি তাঁকে। এখন তাঁর জীবন যাপন অত্যন্ত সাদামাটা। সেভাবেই থাকতে ভালবাসেন অরিজিৎ। অহমিকা যেন ছুঁতে পারেনি তাঁকে। তবে মাত্র কয়েক বছরেই চড়চড়িয়ে বেড়েছে অরিজিতের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স। গোটা দেশের সঙ্গীত শিল্পীদের মধ্যে সবথেকে বেশি ট্যাক্স দেন গায়ক অরিজিৎ সিং। অরিজিৎ সিং সাধারণ জীবনেই অভ্যস্ত। ফেম গুরুকুলের প্রতিযোগী থেকে বলিউডের সবোর্চ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া গায়ক হওয়ার সফরটা মোটেও সোজা ছিল না অরিজিতের। তবে শোনা যায়, বর্তমানে অরিজিতের মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ১০০ কোটির কাছাকাছি। সিনেমার গানের জন্য প্রায় ১৮ থেকে ২০ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নিয়ে থাকেন অরিজিৎ। তবে স্টেজ শো-এর ক্ষেত্রে অরিজিতের পারিশ্রমিক আরও বেশি। শোনা যায় মাত্র ৪৫ মিনিটের অনুষ্ঠানের জন্য এখন প্রায় ১.৫ কোটি টাকা নেন গায়ক। প্রতি মাসে গায়কের আয় প্রায় ৮ কোটি টাকা। তবে এখানেই শেষ নয়, অরিজিৎ মুম্বইতে যে ফ্ল্যাটে থাকেন তাঁর মূল্য প্রায় ৮ কোটির কাছাকাছি। মুম্বইয়ে একটি ফ্ল্যাট ও দুটি ফ্ল্যাট তার ভাড়া নেওয়া আছে। মুম্বইয়ে রাখা আছে একটা গাড়ি। এছাড়াও রয়েছেন বেশ কিছু বিলাসবহুল গাড়ি। বাড়িতে আছে একটি আর্টিগা ও ইনোভা। এছাড়াও রয়েছে বেশ কিছু স্কুটি গাড়ি। সেই স্কুটি গাড়ি নিয়েই স্ত্রী কোয়েলকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরে বেড়ান শহরের বিভিন্ন জায়গায়। অরিজিৎ সিংয়ের কাছের মানুষদের কথায়, বিলাসবহুল গাড়ি থাকতেও স্ত্রী কোয়েলকে নিয়ে স্কুটি রাইডেই স্বচ্ছন্দ্য তিনি। গত কয়েক বছরে বেড়েছে গায়ক অরিজিতের আয়। ২০২২ সালে গায়কের গড় আয় ৫২ কোটি। ২০২১ সালে গায়কের গড় আয় ৪৭ কোটি। ২০২০ সালে অরিজিতের গড় আয় ছিল ৪২ কোটি। ২০১৯ সালে অরিজিতের গড় আয় ছিল প্রায় ৩৫ কোটি। বর্তমানে মাসিক আয় ছয় কোটি টাকা বলেও জানা যায়। একটি গানের অনুষ্ঠান করলে তিনি দেড় কোটি নিয়ে থাকেন। এছাড়াও বলিউডে গান করলে তিনি পারিশ্রমিক হিসেবে ১০ লক্ষ টাকা নিয়ে থাকেন। তবুও তিনি সাদামাটা জীবন যাপন উপভোগ করেন। অরিজিৎ সিং তার নিজস্ব আছে একটি সংস্থা। সেই সংস্থার অধীনে ইতি মধ্যেই খেলার মাঠ তৈরি করা হয়েছে। কোভিড মহামারির সময়ে অক্সিজেন সিলিন্ডার ফ্রিতে দিয়েছিলেন তিনি৷ আগামী দিনে বেশ কিছু পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে তার সংস্থার পক্ষ থেকেই। Input- Kaushik Adhikary
বিনোদন Bollywood Lowest Paid Actress: জানেন, বলিউডে সবথেকে কম টাকা পান কোন নায়িকা? নাম শুনলে বিশ্বাস-ই হবে না Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk বলিউডে নায়িকাদের মধ্যে এই মুহূর্তে সবথেকে বেশি পারিশ্রমিক পান দীপিকা পাড়ুকোন। কিন্তু কোন নায়িকা সবথেকে কম টাকা পান? নাম জানলে নিজের কানকেই বিশ্বাস করতে পারবেন না– বলিউডে সবথেকে কম টাকা পান তারা সুতারিয়া। ২০১৯-এ ‘স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার টু’ দিয়ে বলিউডে পা রাখেন তারা। সূত্রের খবর, তিনি ছবি প্রতি ১ কোটি নিয়ে থাকেন। ১৯৯৫ সালের ১৯ নভেম্বর মুম্বইয়ে জন্ম তারার। নায়িকার এক যমজ বোনও রয়েছেন, তাঁর নাম পিয়া। ছোট থেকেই নাচের প্রতি দুই বোনের আগ্রহ ছিল। ক্লাসিক্যাল বেলি ডান্স, আধুনিক নাচ, লাতিন আমেরিকার নাচে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তারা এবং তাঁর বোন। নাচের পাশাপাশি গান নিয়েও চর্চা রয়েছে নায়িকার। ইলিয়ানা ডিক্রুজ– তারা-র পর-ই নাম আসবে ইলিয়ানা ডিক্রুজ-এর। ২০০৬-এ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখেন ইলিয়ানা। ‘জলসা’, ‘কিক’-এর মত একাধিক সফল ছবিতে কাজ করেছেন। ২০১২ তে তিনি ‘বরফি’ ছবি দিয়ে বলিউডে আসেন। জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ– তৃতীয় নম্বরে নামরয়েছে জ্যাকলিনের। ‘কিক’, ‘রেস’-এর ত সুপারডুপার হিট ছবিতে কাজ করেছেন জ্যালকিন। সূত্রের খবর, তিনি ছবি প্রতি নিয়ে থাকেন ২ কোটি। হুমা কুরেশি– চতুর্থ স্থানে রয়েছেন হুমা। সূত্রের খবর, তিনি ছবি প্রতি নিয়ে থাকেন ২-৩ কোটি। জাহ্নবী কাপুর– সূত্রের খবর,শ্রীদেবী কন্যা ছবি প্রতি নিয়ে থাকেন ৩-৪ কোটি। আগামিতে তাঁকে দেখা যাবে ‘দোস্তানা টু’ ও ‘গুড লাক জেরি’-তে। অনন্যা পান্ডে–সূত্রের খবর, চাঙ্কি পান্ডে কন্যা প্রতি ছবির জন্য নিয়ে থাকেন ৩ কোটি।
বিনোদন Bollywood: একসময়ে তিনি সলমনের নায়িকা ছিলেন, আজ টিবি আক্রান্ত, থাকেন মুম্বইয়ের বস্তিতে,বাড়ি-বাড়ি খাবার ডেলিভারি করেন Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk রূপিলি দুনিয়ায় নানা ওঠাপড়ার সাক্ষী থাকেন তারকারা। আজ যাঁর চকমকে জীবনযাপন, কাল-ই সে হয়তো ডুবে যাবে হতাশার অতলে। এমন অনেক তারকা আছেন, যাঁরা প্রথম ছবিতেই সাফল্য পান, কিন্তু তারপর-ই সব শেষ। আবার এমন অনেকে আছেন, যাঁরা লাগাতার সাফল্য পাওয়ার পর আচমকাই একদিন মুখ থুবড়ে পড়েন। যেমন বর্তমানে করুণ দশা খোদ সলমনের খানের নায়িকার! আজ তিনি টিবি-র রোগী, থাকেন বস্তিতে, বাড়ি-বাড়ি খাবার ডেলিভারি করেন। বলা হচ্ছে নায়িকা পূজা দাদওয়াল-এর কথা। ১৯৯৫ সালে সলমন খানের ছবি ‘বীরগতি’ দিয়ে লাইমলাইটে আসেন তিনি। বর্তমানে চরম অসহায়তা ও দারিদ্রে দিন কাটছে পূজার। ২০২৯ সালে তিনি ফের লাইমলাইটে আসেন, যখন মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি, চিকিৎসার খরচ টানার আর্থিক ক্ষমতা ছিল না। ১৯৭৭ সালের জানুয়ারি মাসে জন্ম পূজার। ছোট থেকেই শখ ছিল অভিনয় করবেন। স্কুলের গণ্ডি পেরিয়েই অভিনয়ের ক্লাসে ভর্তি হন। ১৭ বছর বয়সে সলমন খানের বিপরীতে ‘বীরগতি’ ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পান। তবে ছবিটি হিট করেনি। বড় পর্দা থেকে সেরকম অফার না পেয়ে তিনি টিভি সিরিয়ালে অভিনয় করাশুরু করেন। ১৯৯৯ সালে ‘আশিকি’ ও ২০০১ সালে ‘ঘরানা’-এঅভিনয় করেন। তবে, অভিনয়ে তাঁর কেরিয়ার সেরকম হালে পানি পাচ্ছিল না । তাই তিনি বিয়ে করে সংসার করা শুরু করেন। বিয়ের পর গোয়ায় চলে যান পূজা। স্বামীর সঙ্গে ক্যাসিনো চালানো শুরু করেন। কিন্তু ২০১৮ নাগাদ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। চিকিৎসায় ধরা পড়ে তিনি টিবি-আক্রান্ত। এই খবর জানতেই স্বামী তাঁকে ডিভোর্স দেন। মুম্বইয়ে একা পড়ে থাকেন পূজা। শ্বশুড়বাড়ির কেউ তাঁর সঙ্গে কোন-ও রকম যোগাযোগ রাখে না। চরম আর্থিক অনটনে ভুগতে থাকেন পূজা। চিকিৎসা করানোর টাকা যোগার না করতে পেরে বলিউডের দ্বারস্থ হন। একটি ভিডিওর মাধ্যমে সলমন খানের থেকে আর্থিক সাহায্য চান। সল্লু মিঞা ৬ মাস পূজার চিকিৎসার সমস্ত খরচ বহন করেছিলেন। ২০২০-তে ফের পর্দায় ফেরেন পূজা। সেটা ছিল শেষ চেষ্টা। পঞ্জাবি ছবি ‘শুকরানা: গুরু নানক দেব জী’ তে অভিনয় করেন। কিন্তু সেই ছবিটাও ডাহা ফ্লপ করে। শেষে পরিচালক রাজেন্দ্র সিং পূজাকে পরামর্শ দেন, টিফিনের ব্যবসা করতে। বর্তমানে পূজা সেই কাজ-ই করছেন। থাকেন মুম্বইয়ের চওল-এ। বাড়ি-বাড়ি খাবার ডেলিভারি করেন।
বিনোদন Bollywood Gossip: আর্মি ছেড়ে মুম্বই এসে হন সঙ্গীতশিল্পী, রেখাকে হিরোইন করেন তিনিই, শেষ জীবনে ১০ কোটি টাকা দান, চেনেন? Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk প্রথম জীবনে সৈনিক ছিলেন৷ কিছুদিন আর্মিতে কাটিয়ে তিনি চলে আসেন বম্বে৷ শুরু হয় তাঁর সঙ্গীতচর্চা৷ শিল্পী হিসেবে তিনি অনবদ্য৷ বলিউডে স্বর্ণাক্ষরে তাঁর নাম লেখা থাকবে চিরকাল৷ তিনি এমন এক শিল্পী, যিনি শেষ বয়সে নিজের ১০ কোটি টাকা দান পর্যন্ত করে দেন৷ সুপারস্টার এই শিল্পীর জন্যই রেখার আজ এই প্রতিপত্তি৷ সেকথা স্বীকার করনে রেখাও৷ বলিউডের একজন সুপারহিট সুরকার এবং দুবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। সঙ্গীত জগতে তাঁর অবদানের জন্য ২০১১ সালে ভারত সরকার ‘পদ্মভূষণ পুরস্কার’ প্রদান করে খৈয়ামকে। ১৯২৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পঞ্জাবে জন্মগ্রহণ করেন খৈয়াম৷ বড় হওয়ার পর সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। সেনাতে কর্মরত হলেও খৈয়াম ছিলেন সঙ্গীতপ্রেমী৷ সেনাবাহিনী ছেড়ে মুম্বইয়ে চলে আসেন তিনি এবং চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। এর আগে খৈয়াম বিখ্যাত পঞ্জাবি সঙ্গীতশিল্পী বাবা চিশতির কাছে গান শিখেছিলেন৷ এরপর ১৯৪৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘হীর-রাঞ্জা’ ছবির মাধ্যমে ক্যারিয়ার শুরু করার সুযোগ পান তিনি৷ এই ছবিটি খৈয়ামকে জনপ্রিয় করতে পারেনি, তবুও চলচ্চিত্র নির্মাতারা তার সঙ্গীত প্রতিভার স্বীকৃতি দেন। খৈয়াম এই ছবিতে কৃতিত্ব না পেলেও এর পরেও তিনি ছবিতে কাজ পেতে শুরু করেন। এরপর থেকে একের পর এক সুপারহিট গান রচনা করেন। ১৯৮১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘উমরাও জান’ ছবির গানগুলো আলোড়ন সৃষ্টি করে। এর পাশাপাশি এই ছবিতে ‘রেখা’ কমল চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পান। এই ছবিটিই রেখাকে সুপারস্টার বানিয়েছিল। রেখা বরাবরই এর কৃতিত্ব খৈয়ামকে দিয়েছেন। ২০১২ সালে, মির্চি মিউজিক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, রেখা নিজেই বলেছিলেন যে খৈয়াম সাহেব তাঁকে সুপারস্টার বানিয়েছেন। দু’জনের মধ্যে ভাল বন্ধুত্বও ছিল। তাঁর ৯০ তম জন্মদিনে ১০ কোটি টাকার সম্পত্তি দান করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছিলেন খৈয়াম। আজও তাঁর তৈরি গান সকলের মনে৷ খৈয়াম, যিনি ২টি ফিল্মফেয়ার, লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড এবং পদ্মভূষণের মতো সম্মানে ভূষিত হন, ১৯ আগস্ট ২০১৯-এ মুম্বইয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
বিনোদন অভিনয় করেছিলেন ৮ জন নামীদামি তারকা; বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়লেও কালজয়ীর তকমা লাভ করেছিল প্রায় ৪৪ বছরের পুরনো এই ছবিটি Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk ভারতীয় চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় আজও সবচেয়ে বড় ছবিগুলির মধ্যে গণ্য হয় জনপ্রিয় পরিচালক রমেশ সিপ্পি পরিচালিত ‘শোলে’। এই ছবি মুক্তির পর তা বক্স অফিসের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে চুরমার করে দিয়েছিল। আর কালজয়ী হয়ে গিয়েছিল জয়-বীরু তথা অমিতাভ বচ্চন এবং ধর্মেন্দ্রর জুটিও। আসলে জয়-বীরুর অটুট বন্ধুত্ব ভক্তদেরও মুগ্ধ করেছিল। তবে এই ‘শোলে’ ছবির পর রমেশ সিপ্পি আরও একটি ছবি বানিয়েছিলেন, যেখানে অভিনয় করেছিলেন একাধিক তারকা। যদিও সেই ছবিটি কিন্তু বক্স অফিসে ভাল ফল করতে পারেনি। তবে তা কালজয়ী ক্লাসিকের তকমা লাভ করেছিল। আর সেই ছবিটির নাম ‘শান’। ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটিতে অভিনয় করেছিলেন সেই সময়কার ৮ জন বড় মাপের তারকা। সুনীল দত্ত, অমিতাভ বচ্চন, শশী কাপুর, শত্রুঘ্ন সিনহা, রাখি গুলজার, পরভিন বাবি, বিন্দিয়া গোস্বামী এবং জনি ওয়াকারকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল। তবে ‘শান’ ছবিতে বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছিলেন কুলভূষণ খারবান্দা। যিনি ভয়ঙ্কর খলনায়ক শাকালের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। আর কুলভূষণ অভিনীত শাকাল চরিত্রটি আজও ভক্তদের মনে তাজা রয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই সময়ে সবথেকে ব্যয়বহুল ছবি ছিল ‘শান’। প্রায় ৬ কোটি টাকা বাজেটে তৈরি হয়েছিল ছবিটি। আর শুনলে হয়তো অবাক হবেন যে, এই পরিমাণ বাজেট কিন্তু ‘শোলে’-র থেকেও দ্বিগুণ ছিল। এরপর প্রায় তিন বছর ধরে সবথেকে বড় বাজেটের ছবির তকমা ধরে রেখেছিল ‘শান’। এরপরে অবশ্য সেই তকমা ছিনিয়ে নেয় কমল আমরোহির ‘রাজিয়া সুলতান’। ওই ছবিটি তৈরি হয়েছিল ৭ কোটি টাকায়। যদিও এত বাজেটে তৈরি হলেও ‘শান’ ছবিটি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। তবে শোনা যায় যে, বক্স অফিসে ছবিটি প্রথম দিকে ভাল ভাবেই ব্যবসা শুরু করেছিল, কিন্তু নেতিবাচক রিভিউ এবং কিছু খারাপ কথা প্রতিকূল ভাবে প্রভাব ফেলে ছবির ব্যবসায়। অমিতাভ বচ্চন এবং শশী কাপুর অভিনীত ‘শান’ বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়লেও টিভিতে আসার পরে কালজয়ী ক্লাসিকের তকমা লাভ করে। এমনকী বলিউডের উপর গভীর এক প্রভাবও ফেলেছে ‘শান’। Photo: Collected এমনকী, হিন্দি ছবির ইতিহাসে সবথেকে ভয়ঙ্কর খলনায়কের তালিকায় স্থান করে নেয় কুলভূষণ খারবান্দা অভিনীত শাকাল চরিত্রটি। আসলে ‘শোলে’ ছবির গব্বর সিংয়ের মতোই জনপ্রিয়তা পেয়েছিল শাকাল। তবে ‘শান’ ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে ফের মুক্তি পাওয়ার পরে বাজেটের তুলনায় অনেক বেশি উপার্জন করে। বক্স অফিসে এই ছবির মোট সংগ্রহ ছিল ৮ কোটি টাকা। Photo: Collected