Tag Archives: Bollywood

Bollywood News: শুরু হবে ‘জি লে জারা’র কাজ? প্রিয়াঙ্কা-ক্যাটরিনা-আলিয়াকে নিয়ে বড় ইঙ্গিত ফারহানের

গত কয়েক বছর ধরেই ‘জি লে জারা’ নিয়ে জল্পনা কল্পনা চলছে। অবশেষে এই নিয়ে মুখ খুললেন পরিচালক ফারহান আখতার। ২০২১ সালে এই রোড ট্রিপ ফিল্ম দিয়েই পরিচালনায় ফিরে আসার ঘোষণা করেছিলেন ফারহান। কিন্তু আলিয়া ভাট, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, ক্যাটরিনা কাইফদের একসঙ্গে ডেট না পাওয়ার কারণে শ্যুটিংই শুরু করা যায়নি।

পিঙ্কভিলার প্রতিবেদন অনুযায়ী, পরিচালক ফারহান আখতার এবং এক্সেলের কর্মকর্তারা কীভাবে ‘জি লে জারা’-র কাজ শুরু করা যায়, তার সম্ভাব্য সব দিক খুঁটিয়ে দেখছেন। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। এর মধ্যেই সিনেমার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত এক সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, “জি লে জারা-কে প্রাক প্রোডাকশন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার আগে স্থগিত রাখা হয়েছিল। এক্সেলের টিম স্ক্রিপ্টে শেষ মুহূর্তের কাজ করছে। ডেট নিয়ে সমস্যার কারণেই স্থগিত রাখা হয়, বন্ধ করা হয়নি। কারণ প্রযোজক, পরিচালক থেকে শুরু করে লেখক, সকলের কাছেই এটা স্বপ্নের প্রজেক্ট। স্ক্রিপ্ট প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এখন পুরো টিম কাজ শুরু করতে চায়।”

ঘনিষ্ঠ সূত্র আরও জানিয়েছেন, “প্রিয়াঙ্কা চোপড়া যখন ভারতে আসেন, সেই সময় জি লে জারা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছিলেন ফারহান আখতার। ক্যাটরিনা কাইফ এবং আলিয়া ভাটের সঙ্গেও এই নিয়ে যোগাযোগ করা হয়েছে। তিন অভিনেত্রীই সিনেমার কাজ শুরুর জন্য ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন। এখন তাঁদের ডেট নিয়ে কাজ চলছে।”

আরও পড়ুন: সুদূর কান-এ নাম উজ্জ্বল কলকাতার! সেরা অভিনেত্রীর শিরোপা পেয়ে ইতিহাস গড়লেন অনসূয়া

আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরুর রেভ পার্টি ঘিরে বিতর্ক! মাদকের উপস্থিতি ২ জনপ্রিয় অভিনেত্রীর শরীরে

গত বছর ভ্যারাইটি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ফারহান আখতারও স্বীকার করেছিলেন, ডেট নিয়ে সমস্যা হচ্ছে। তিনি বলেছিলেন, “ডেট নিয়ে কিছু সমস্যা হচ্ছে। প্রিয়াঙ্কা ব্যস্ত সময়সূচি থেকে যে ডেট দিচ্ছেন, তাতে অন্য অভিনেত্রী সময় বার করতে পারছেন না। আবার উল্টোটাও হচ্ছে। আমি ঘোরের মধ্যে রয়েছি। মনে হচ্ছে, সিনেমাটার ভাগ্যে যা আছে তাই হবে। যখন হবার তখন হবে, আমরা সবাই দেখব।”

‘জি লে জারা’-য় ক্যাটরিনা, প্রিয়াঙ্কা এবং আলিয়াকে একসঙ্গে দেখা যাবে। ফারহান আখতারের ঘোষণার সময় থেকেই তাই সিনেমাটি নিয়ে দর্শক মহলে উত্তেজনা ছিল। সবাই মনে করেছিলেন, ‘জিন্দেগি মিলেগি না দোবারা’-র মতো মহিলাকেন্দ্রিক রোড ট্রিপ ফিল্ম দেখা যাবে। কিন্তু সিনেমার কাজ বার বার স্থগিত হয়ে যাওয়ায় হতাশ দর্শকরা।

Bollywood: ‘স্টার কিড’ হয়েও স্কুলের মাইনের টাকা ছিল না, বাসে করে যেতেন, আজ সেই বলি-নায়িকা থাকেন ৮০০ কোটির বাড়িতে, নামটা শুনলে বিশ্বাস-ই হবে না

আমাদের ধারণা 'স্টার কিড'-রা মুখে সোনার চামচ নিয়ে বড় হন! কিন্তু সবসময় এই ধারণা সত্যি নয়! বলিউডে এমন একজন নায়িকা আছেন, যাঁর জন্ম বলিউডের 'হেভিওয়েট' পরিবারে। বাবা-কাকা-জ্যেঠু সবাই এক-সে-বরকর-এক তারকা। কিন্তু তবুও ছোটবেলায় নিদারুণ দারিদ্রের মধ্যে কেটেছে তাঁর জীবন। একটা সময়ে তাঁর স্কুলের বেতন দিতে পারেননি বাবা, স্কুল যেতেন বাসে ধাক্কা খেতে খেতে, যদিও আজ তিনি ৮০০ কোটির বাড়িতে থাকেন। বলুন তো কোন নায়িকার কথা বলা হচ্ছে? নামটা শুনলে রীতিমত চমকে উঠবেন।
আমাদের ধারণা ‘স্টার কিড’-রা মুখে সোনার চামচ নিয়ে বড় হন! কিন্তু সবসময় এই ধারণা সত্যি নয়! বলিউডে এমন একজন নায়িকা আছেন, যাঁর জন্ম বলিউডের ‘হেভিওয়েট’ পরিবারে। বাবা-কাকা-জ্যেঠু সবাই এক-সে-বরকর-এক তারকা। কিন্তু তবুও ছোটবেলায় নিদারুণ দারিদ্রের মধ্যে কেটেছে তাঁর জীবন। একটা সময়ে তাঁর স্কুলের বেতন দিতে পারেননি বাবা, স্কুল যেতেন বাসে ধাক্কা খেতে খেতে, যদিও আজ তিনি ৮০০ কোটির বাড়িতে থাকেন। বলুন তো কোন নায়িকার কথা বলা হচ্ছে? নামটা শুনলে রীতিমত চমকে উঠবেন।
বলা হচ্ছে করিনা কাপুরের কথা। শুনে অবাক হলেন তো? কাপুর খানদানের মেয়ে এতটা অভাব দেখেছেন, বিশ্বাস হচ্ছে না তো? কিন্তু সত্যিই, চরম দারিদ্রে কেটেছে করিনার শৈশবের একটা সময়।
বলা হচ্ছে করিনা কাপুরের কথা। শুনে অবাক হলেন তো? কাপুর খানদানের মেয়ে এতটা অভাব দেখেছেন, বিশ্বাস হচ্ছে না তো? কিন্তু সত্যিই, চরম দারিদ্রে কেটেছে করিনার শৈশবের একটা সময়।
'দ্য কপিল শর্মা শো'-এ এসে একবার করিনা-করিশ্মার বাবা রনধীর কাপুর জানান, ৮০ দশকে মারাত্মক অভাব ছেঁকে ধরেছিল তাঁর পরিবারকে। তিনি বলেন, দুই মেয়ের স্কুলের বেতন দেওয়ার টাকা পর্যন্ত ছিল না।
‘দ্য কপিল শর্মা শো’-এ এসে একবার করিনা-করিশ্মার বাবা রনধীর কাপুর জানান, ৮০ দশকে মারাত্মক অভাব ছেঁকে ধরেছিল তাঁর পরিবারকে। তিনি বলেন, দুই মেয়ের স্কুলের বেতন দেওয়ার টাকা পর্যন্ত ছিল না।
২০১১ সালে একটি প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে করিনা জানান, তিনি আর করিশ্মা ছোটবেলায় কোন-ও দিন-ই প্রাচুর্যের মধ্যে বড় হননি।
২০১১ সালে একটি প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে করিনা জানান, তিনি আর করিশ্মা ছোটবেলায় কোন-ও দিন-ই প্রাচুর্যের মধ্যে বড় হননি।
করিনা জানান, করিশ্মা কাপুর লোকাল ট্রেনে চেপে কলেজ যেত আর তিনি বাসে করে স্কুল যেতেন।
করিনা জানান, করিশ্মা কাপুর লোকাল ট্রেনে চেপে কলেজ যেত আর তিনি বাসে করে স্কুল যেতেন।
২০০০ সালে বলিউডে পা রাখেন করিনা কাপুর। 'এ-লিস্টার' হতে সময় নেননি। বহুদিন পর্যন্ত তিনি ভারতের সবথেকে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া নায়িকা ছিলেন।

২০০০ সালে বলিউডে পা রাখেন করিনা কাপুর। ‘এ-লিস্টার’ হতে সময় নেননি। বহুদিন পর্যন্ত তিনি ভারতের সবথেকে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া নায়িকা ছিলেন।
বর্তমানে ছবি করা একেবারেই কমিয়ে দিয়েছেন বেবো। স্বামী দুই ছেলে, সংসার নিয়েই বেশিরভাগ সময়টা কাটান। সূত্রের খবর, এখন ছবি প্রতি করিনা নিয়ে থাকেন ৮-১৮ কোটি।
বর্তমানে ছবি করা একেবারেই কমিয়ে দিয়েছেন বেবো। স্বামী দুই ছেলে, সংসার নিয়েই বেশিরভাগ সময়টা কাটান। সূত্রের খবর, এখন ছবি প্রতি করিনা নিয়ে থাকেন ৮-১৮ কোটি।
বর্তমানে করিনার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৪৮০ কোটি। তিনি পাতাওদির বেগম-ও। পতাওদি প্যালেস-কেই নিজের বাড়ি বলেন তিনি। পাতাওদি প্যালেসের বর্তমান মূল্য ৮০০ কোটি। তিনি একমাত্র অভিনেতা যাঁর কাছে এত টাকা মূল্যের বাড়ি আছে।
বর্তমানে করিনার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৪৮০ কোটি। তিনি পাতাওদির বেগম-ও। পতাওদি প্যালেস-কেই নিজের বাড়ি বলেন তিনি। পাতাওদি প্যালেসের বর্তমান মূল্য ৮০০ কোটি। তিনি একমাত্র অভিনেতা যাঁর কাছে এত টাকা মূল্যের বাড়ি আছে।

Horror Movie: ৭০ জনের বীভৎস মৃত্যু! বিশ্বের এই একমাত্র অভিশপ্ত সিনেমা ঘিরে কী ঘটেছিল জানেন! কোন সিনেমা?

কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে আজ বিজ্ঞান অনেকটাই এগিয়ে। শুধু তাই নয় সমাজব্যবস্থাও আগের থেকে অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে। পৃথিবীতে এমন কিছু জিনিস আছে যার রহস্য আজও অজানা। আর অজানার প্রতি মানুষের আগ্রহ বহুদিনের।
কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে আজ বিজ্ঞান অনেকটাই এগিয়ে। শুধু তাই নয় সমাজব্যবস্থাও আগের থেকে অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে। পৃথিবীতে এমন কিছু জিনিস আছে যার রহস্য আজও অজানা। আর অজানার প্রতি মানুষের আগ্রহ বহুদিনের।
ভয় পেতে ভালবাসে, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এই প্রতিবেদনে এমন এক ছবি সম্পর্কে জেনে নিন, যা তকমা পেয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক সিনেমার। ছবির নাম ‘অ্যানট্রাম’। ১৯৭০ সালে এই ছবি তৈরি হয়েছিল।
ভয় পেতে ভালবাসে, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এই প্রতিবেদনে এমন এক ছবি সম্পর্কে জেনে নিন, যা তকমা পেয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক সিনেমার। ছবির নাম ‘অ্যানট্রাম’। ১৯৭০ সালে এই ছবি তৈরি হয়েছিল।
তবে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির আগে এই ছবি পাঠানো হয় বেশ কিছু চলচ্চিত্র উত্‍সবে। অনেক উদ্যোক্তাই এই ছবি দেখাতে চাননি। আর এর পরেই ঘটে সেই ঘটনা। যারা ছবিটি দেখাননি সেই সব উত্‍সবের উদ্যোক্তাদের আচমকাই মৃত্যু হতে থাকে। শুধু কি তাই? ১৯৮৮ সালে বুদাপেস্টের এক প্রেক্ষাগৃহে যখন ছবিটি দেখানো হচ্ছিল, কিছু সময়েই মধ্যেই প্রেক্ষাগৃহেই আগুন লেগে যায়, আগুনে পুড়ে মারা যান প্রায় ৫৬ জন।
তবে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির আগে এই ছবি পাঠানো হয় বেশ কিছু চলচ্চিত্র উত্‍সবে। অনেক উদ্যোক্তাই এই ছবি দেখাতে চাননি। আর এর পরেই ঘটে সেই ঘটনা। যারা ছবিটি দেখাননি সেই সব উত্‍সবের উদ্যোক্তাদের আচমকাই মৃত্যু হতে থাকে। শুধু কি তাই? ১৯৮৮ সালে বুদাপেস্টের এক প্রেক্ষাগৃহে যখন ছবিটি দেখানো হচ্ছিল, কিছু সময়েই মধ্যেই প্রেক্ষাগৃহেই আগুন লেগে যায়, আগুনে পুড়ে মারা যান প্রায় ৫৬ জন।
অনেকেই মনে করেছিলেন, প্রজেক্টরে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই লাগে আগুন। যদিও প্রমাণ সেভাবে আজও মেলে না। ছবি দেখালেও বিপদ, না দেখালেও সাক্ষাত্‍ মৃত্যু! ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন সকলেই।
অনেকেই মনে করেছিলেন, প্রজেক্টরে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই লাগে আগুন। যদিও প্রমাণ সেভাবে আজও মেলে না। ছবি দেখালেও বিপদ, না দেখালেও সাক্ষাত্‍ মৃত্যু! ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন সকলেই।
বেশ কিছু বছর ধরে এই ছবি নিয়ে যাবতীয় আলোচনাই বন্ধ ছিল। তবে দুর্ঘটনার ৫ বছর পর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হয় ছবিটি। তখন ১৯৯৩ সাল। ওই প্রেক্ষাগৃহও কিন্তু রক্ষা পায়নি অঘটন থেকে।
বেশ কিছু বছর ধরে এই ছবি নিয়ে যাবতীয় আলোচনাই বন্ধ ছিল। তবে দুর্ঘটনার ৫ বছর পর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হয় ছবিটি। তখন ১৯৯৩ সাল। ওই প্রেক্ষাগৃহও কিন্তু রক্ষা পায়নি অঘটন থেকে।
দর্শকদের মধ্যেই শুরু হয় ঝামেলা। এই ঝামেলায় পদপিষ্ট হয়ে মারা যান ৩০ জন। আবারও আলোচনায় উঠে আসে এই ছবি। ব্যস, ওই শেষ। এরপর থেকে আর কোনও প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবি দেখানো হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ফের নতুন ভাবে ওই ছবির মুক্তি হয়। নতুন টিমের সদস্যদের দাবি ছিল যে ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল তাতে বিভিন্ন অদ্ভুত চিহ্ন, শব্দ ও নানা সঙ্কেত ব্যবহার করা হয়েছে।
দর্শকদের মধ্যেই শুরু হয় ঝামেলা। এই ঝামেলায় পদপিষ্ট হয়ে মারা যান ৩০ জন। আবারও আলোচনায় উঠে আসে এই ছবি। ব্যস, ওই শেষ। এরপর থেকে আর কোনও প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবি দেখানো হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ফের নতুন ভাবে ওই ছবির মুক্তি হয়। নতুন টিমের সদস্যদের দাবি ছিল যে ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল তাতে বিভিন্ন অদ্ভুত চিহ্ন, শব্দ ও নানা সঙ্কেত ব্যবহার করা হয়েছে।
ওই আওয়াজের নাকি খুলে যায় নরকের দ্বার, যোগাযোগ দৃঢ় হয় রহস্যময় দুনিয়ার সঙ্গে। তবে নতুন ছবির ক্ষেত্রে কিন্তু এই ঘটনা আর ঘটেনি। অনেকেই ছবিটি দেখলেও কোনও অশুভ প্রভাব লক্ষ্য করেনি। তবুও এখানে মানুষের একটা কৌতুহল ও আতঙ্ক মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।
ওই আওয়াজের নাকি খুলে যায় নরকের দ্বার, যোগাযোগ দৃঢ় হয় রহস্যময় দুনিয়ার সঙ্গে। তবে নতুন ছবির ক্ষেত্রে কিন্তু এই ঘটনা আর ঘটেনি। অনেকেই ছবিটি দেখলেও কোনও অশুভ প্রভাব লক্ষ্য করেনি। তবুও এখানে মানুষের একটা কৌতুহল ও আতঙ্ক মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।

India’s first A-rated film: বলুন তো ভারতের প্রথম ‘Adult Only’ ছবি কোনটা? নায়িকা ১৬ বছরের নাবালিকা, পরে তিনিই সুপারস্টার হন

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই ভারতীয় সিনেমার বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে 'দ্য ইন্ডিয়ান সিনেম্যাটোগ্রাফ অ্যাক্ট (১৯১৮)। ১৯৩০ সালে সিনেমার পথচলা শুরু। ১৯৪৯ সালে একটি অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টের প্রচলনা হয়, যার মাধ্যমে দর্শকের বয়স অনুযায়ী সিনেমা ভাগ করা হয়। ১৯৫০ সালে মুক্তি পায় ভারতের প্রথম অ্যাডাল্ট ওনলি বা 'A' রেটেড ছবি। নামটা বলতে পারবেন?
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই ভারতীয় সিনেমার বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে ‘দ্য ইন্ডিয়ান সিনেম্যাটোগ্রাফ অ্যাক্ট (১৯১৮)। ১৯৩০ সালে সিনেমার পথচলা শুরু। ১৯৪৯ সালে একটি অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টের প্রচলনা হয়, যার মাধ্যমে দর্শকের বয়স অনুযায়ী সিনেমা ভাগ করা হয়। ১৯৫০ সালে মুক্তি পায় ভারতের প্রথম অ্যাডাল্ট ওনলি বা ‘A’ রেটেড ছবি। নামটা বলতে পারবেন?
১৯৪৯ সালে পরিচালক কেবি লাল ঘোষণা করলেন পারিবারিক ছবি-- 'হাসতে আঁসু'-এর। ছবিতে ছিল ১৬ বছর বয়সি মধুবালা। ছবিতে ছিলেন মতিলাল, গোপ, মনোরমা-ও।
১৯৪৯ সালে পরিচালক কেবি লাল ঘোষণা করলেন পারিবারিক ছবি– ‘হাসতে আঁসু’-এর। ছবিতে ছিল ১৬ বছর বয়সি মধুবালা। ছবিতে ছিলেন মতিলাল, গোপ, মনোরমা-ও।
 'হাসতে আঁসু' প্রথম কোন-ও ভারতীয় ছবি যা 'A' সার্টিফিকেট পায়। এটি ভারতের প্রথম 'Adult Only' ছবি।
‘হাসতে আঁসু’ প্রথম কোন-ও ভারতীয় ছবি যা ‘A’ সার্টিফিকেট পায়। এটি ভারতের প্রথম ‘Adult Only’ ছবি।
ছবিটি 'A' সার্টিফিকেট পাওয়ায় ছবির প্রযোজনা সংস্থা বেজায় চটে যায়! সাফাইয়ে জানায়, ছবিতে তুলে ধরা হয়েছে পারিবারিক অশান্তি, কারখানায় কাজ করা এক মহিলার জীবন সংগ্রাম, রয়েছে দ্বর্থ অর্থের নানা জোক।
ছবিটি ‘A’ সার্টিফিকেট পাওয়ায় ছবির প্রযোজনা সংস্থা বেজায় চটে যায়! সাফাইয়ে জানায়, ছবিতে তুলে ধরা হয়েছে পারিবারিক অশান্তি, কারখানায় কাজ করা এক মহিলার জীবন সংগ্রাম, রয়েছে দ্বর্থ অর্থের নানা জোক।
'হাসতে আঁসু'-র কেন্দ্রে ছিল উষা (মধুবালা)-র জীবন সংগ্রামের লড়াই। তাকে স্বামী কুমার (মতিলাল) নিগ্রহ করত। বাধ্য হয়ে বাড়ি ছেড়ে দেয় উষা। মহিলাদের অধিকারের জন্য লড়েন। এই ছবির প্লট সেই সময় যথেষ্ট সাহসী বিষয় ছিল।
‘হাসতে আঁসু’-র কেন্দ্রে ছিল উষা (মধুবালা)-র জীবন সংগ্রামের লড়াই। তাকে স্বামী কুমার (মতিলাল) নিগ্রহ করত। বাধ্য হয়ে বাড়ি ছেড়ে দেয় উষা। মহিলাদের অধিকারের জন্য লড়েন। এই ছবির প্লট সেই সময় যথেষ্ট সাহসী বিষয় ছিল।
ছবিতে এও দেখানো হয়, উষা কারখানায় কাজ করছে। সেই সময়ের প্রেক্ষাপটে ধরেই নেওয়া হত, মহিলা মানেই সংসার সামলাবে। সেই জায়গা থেকে একজন মহিলা বাইরে কাজ করছে, এই বিষয়টি মেনে নিতে পারেনি মধ্যবিত্ত সমাজ।
ছবিতে এও দেখানো হয়, উষা কারখানায় কাজ করছে। সেই সময়ের প্রেক্ষাপটে ধরেই নেওয়া হত, মহিলা মানেই সংসার সামলাবে। সেই জায়গা থেকে একজন মহিলা বাইরে কাজ করছে, এই বিষয়টি মেনে নিতে পারেনি মধ্যবিত্ত সমাজ।
বিতর্কিত হলেও বক্সঅফিসে সফল হয় ছবিটি। রমরমিয়ে চলে সপ্তাহের পর সপ্তাহ।
বিতর্কিত হলেও বক্সঅফিসে সফল হয় ছবিটি। রমরমিয়ে চলে সপ্তাহের পর সপ্তাহ।

কেটে গিয়েছে ১৮ বছর, অথচ এই রোম্যান্টিক থ্রিলারটি এখনও রাজত্ব করছে ভক্তদের মনে; দেখতে হলে ঢুঁ মারতে হবে ওটিটি-তে

বি-টাউনে এমন কিছু ছবি তৈরি হয়েছে, যে ছবিগুলির গল্প ভক্তদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। এই তালিকায় অন্যতম হল ‘ফনা’। শুরুতে মনে হবে, এটি একটি রোম্যান্টিক ছবি। কারণ আলাপের পরেই প্রেমে পড়েন নায়ক-নায়িকা। এর কিছুক্ষণ পরেই মনে হবে, ছবিটি থ্রিলারের দিকে মোড় নিয়েছে। ২০০৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল রোম্যান্টিক-থ্রিলারধর্মী ‘ফনা’।
বি-টাউনে এমন কিছু ছবি তৈরি হয়েছে, যে ছবিগুলির গল্প ভক্তদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। এই তালিকায় অন্যতম হল ‘ফনা’। শুরুতে মনে হবে, এটি একটি রোম্যান্টিক ছবি। কারণ আলাপের পরেই প্রেমে পড়েন নায়ক-নায়িকা। এর কিছুক্ষণ পরেই মনে হবে, ছবিটি থ্রিলারের দিকে মোড় নিয়েছে। ২০০৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল রোম্যান্টিক-থ্রিলারধর্মী ‘ফনা’।
যেখানে মুখ্য ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল আমির খান এবং কাজলকে। তাঁদের রসায়ন রীতিমতো রাজত্ব করেছে পর্দায়। বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য অর্জন করে ছবিটি। এখানে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গিয়েছে ঋষি কাপুর, টাবু, কিরণ খের এবং লারা দত্তের মতো তারকাদের। ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে রেহান কাদরিকে কেন্দ্র করে। এই ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল আমির খানকে। কাজলকে দেখা গিয়েছিল জুনি আলি বেগের ভূমিকায়। আর এই জুন্নি আলি বেগের চরিত্রটি একজন অন্ধের। কাজলের বাবা জুলফিকার আলি বেগের চরিত্রে দেখা গিয়েছিল ঋষি কাপুরকে।
যেখানে মুখ্য ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল আমির খান এবং কাজলকে। তাঁদের রসায়ন রীতিমতো রাজত্ব করেছে পর্দায়। বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য অর্জন করে ছবিটি। এখানে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গিয়েছে ঋষি কাপুর, টাবু, কিরণ খের এবং লারা দত্তের মতো তারকাদের। ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে রেহান কাদরিকে কেন্দ্র করে। এই ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল আমির খানকে। কাজলকে দেখা গিয়েছিল জুনি আলি বেগের ভূমিকায়। আর এই জুন্নি আলি বেগের চরিত্রটি একজন অন্ধের। কাজলের বাবা জুলফিকার আলি বেগের চরিত্রে দেখা গিয়েছিল ঋষি কাপুরকে।
ছবিটিতে দেখা গিয়েছিল যে, জুনি হল কাশ্মীরের বাসিন্দা। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে এক নাচের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বন্ধুদের সঙ্গে দিল্লি এসেছিলেন জুন্নি। সেখানেই স্থানীয় ট্যুরিস্ট গাইড রেহান কাদরির সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। সরাসরিই জুনির সঙ্গে ফ্লার্ট করতে শুরু করেন রেহান। এরপরেই দু’জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ইতিমধ্যেই রেহান কাদরির সত্যিটা যখন সামনে আসে, তখন জুনির পায়ের তলার মাটি যেন সরে যায়। এরপরেই শুরু হয় রুদ্ধশ্বাস সাসপেন্স। খুবই জোরালো ছিল এই ছবির পটভূমি।
ছবিটিতে দেখা গিয়েছিল যে, জুনি হল কাশ্মীরের বাসিন্দা। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে এক নাচের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বন্ধুদের সঙ্গে দিল্লি এসেছিলেন জুন্নি। সেখানেই স্থানীয় ট্যুরিস্ট গাইড রেহান কাদরির সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। সরাসরিই জুনির সঙ্গে ফ্লার্ট করতে শুরু করেন রেহান। এরপরেই দু’জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ইতিমধ্যেই রেহান কাদরির সত্যিটা যখন সামনে আসে, তখন জুনির পায়ের তলার মাটি যেন সরে যায়। এরপরেই শুরু হয় রুদ্ধশ্বাস সাসপেন্স। খুবই জোরালো ছিল এই ছবির পটভূমি।
এমনকী, ছবির সমস্ত গানই পেয়েছিল জনপ্রিয়তা। ছবিটি মুক্তির ১৮ বছর পরেও শানের কণ্ঠে ‘চাঁদ সিফারিশ’ গানটি ভক্তদের মুখে মুখে ফেরে। আমির খান এবং কাজল অভিনীত ‘ফনা’ ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন কুণাল কোহলি।
এমনকী, ছবির সমস্ত গানই পেয়েছিল জনপ্রিয়তা। ছবিটি মুক্তির ১৮ বছর পরেও শানের কণ্ঠে ‘চাঁদ সিফারিশ’ গানটি ভক্তদের মুখে মুখে ফেরে। আমির খান এবং কাজল অভিনীত ‘ফনা’ ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন কুণাল কোহলি।
বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর থেকে ছবিটি গোটা দেশে ৫১.৮৭ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। একই সময়ে গোটা বিশ্বে ১০২.৮৪ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে ছবিটি। ছবিটি মুক্তি পেয়েছে প্রায় ১৮ বছর আগে।
বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর থেকে ছবিটি গোটা দেশে ৫১.৮৭ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। একই সময়ে গোটা বিশ্বে ১০২.৮৪ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে ছবিটি।
ছবিটি মুক্তি পেয়েছে প্রায় ১৮ বছর আগে।
বর্তমানে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে চাইলেই দেখে নেওয়া যাবে ‘ফনা’। যাঁরা ছবিটি এখনও দেখে উঠতে পারেননি, তাঁরা Amazon Prime Video-তে গেলেই পাবেন সেটি। ‘ফনা’-য় আমির এবং কাজল জুটির অভিনয় সকলেই পছন্দ করেছেন।
বর্তমানে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে চাইলেই দেখে নেওয়া যাবে ‘ফনা’। যাঁরা ছবিটি এখনও দেখে উঠতে পারেননি, তাঁরা Amazon Prime Video-তে গেলেই পাবেন সেটি। ‘ফনা’-য় আমির এবং কাজল জুটির অভিনয় সকলেই পছন্দ করেছেন।

Bollywood News: Indian Idol-এ ব্যর্থ! বলিউডের বাঙালি গায়িকা কিন্তু নায়িকাও, ছবির ছোট্ট মেয়েটি কে

ছবিতে মায়ের কোলে থাকা ছোট্ট এই মেয়েকে চিনতে পারছেন? তিনি এখন বলিউডের নাম করা গায়িকা। তবে গান নয়, এক সময় অভিনয় জগতে নিজের পরিচিতি তৈরি করতে চেয়েছিলেন এই তারকা। তা করেওছিলেন। তবে সঙ্গীতই তাঁকে বেশি জনপ্রিয়তা এনে দেয়।
ছবিতে মায়ের কোলে থাকা ছোট্ট এই মেয়েকে চিনতে পারছেন? তিনি এখন বলিউডের নাম করা গায়িকা। তবে গান নয়, এক সময় অভিনয় জগতে নিজের পরিচিতি তৈরি করতে চেয়েছিলেন এই তারকা। তা করেওছিলেন। তবে সঙ্গীতই তাঁকে বেশি জনপ্রিয়তা এনে দেয়।
'লক্ষ্মী' নামক এক ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন এই তারকা। নারীপাচার এবং যৌনকর্মীদের জীবনের নানা লড়াই ধরা পড়েছিল সেই ছবিতে। তাঁর অভিনয়ও প্রশংসিত হয়েছিল।
‘লক্ষ্মী’ নামক এক ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন এই তারকা। নারীপাচার এবং যৌনকর্মীদের জীবনের নানা লড়াই ধরা পড়েছিল সেই ছবিতে। তাঁর অভিনয়ও প্রশংসিত হয়েছিল।
নিজের পায়ের তলার মাটি শক্ত করতে ইন্ডিয়ান আইডলেও অংশগ্রহণ করেন তিনি। ২০০৮ সালে 'রেস' ছবিতে গান গেয়ে পান কাঙ্ক্ষিত সাফল্য। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝেছেন, যাঁকে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তিনি মোনালি ঠাকুর।
নিজের পায়ের তলার মাটি শক্ত করতে ইন্ডিয়ান আইডলেও অংশগ্রহণ করেন তিনি। ২০০৮ সালে ‘রেস’ ছবিতে গান গেয়ে পান কাঙ্ক্ষিত সাফল্য। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝেছেন, যাঁকে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তিনি মোনালি ঠাকুর।
কলকাতার এক বাঙালি পরিবারে জন্ম নেন মোনালি। তাঁর বাবা শক্তি ঠাকুরের কাছেই সঙ্গীতের তালিম নেন। শক্তিও একজন পেশাদার গায়ক ছিলেন।
কলকাতার এক বাঙালি পরিবারে জন্ম নেন মোনালি। তাঁর বাবা শক্তি ঠাকুরের কাছেই সঙ্গীতের তালিম নেন। শক্তিও একজন পেশাদার গায়ক ছিলেন।
১৯৯৯ সালে প্রথম প্লেব্যাক গায়িকা হিসাবে মোনালি গান গেয়েছিলেন। তার বেশ কয়েক পর রিয়্যালিটি শোয়ে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৯৯ সালে প্রথম প্লেব্যাক গায়িকা হিসাবে মোনালি গান গেয়েছিলেন। তার বেশ কয়েক পর রিয়্যালিটি শোয়ে অংশগ্রহণ করেন।
মোনালি গানের পাশাপাশি নাচেও পারদর্শী। হিপ-হপ, সালসা এবং ভরতনাট্যমের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তিনি। ছবিতে গান গাওয়ার পাশাপাশি স্টেজ শো-ও করেন তিনি।
মোনালি গানের পাশাপাশি নাচেও পারদর্শী। হিপ-হপ, সালসা এবং ভরতনাট্যমের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তিনি। ছবিতে গান গাওয়ার পাশাপাশি স্টেজ শো-ও করেন তিনি।

First Indian actress to wear bikini: ইনিই প্রথম ভারতীয় নায়িকা যিনি বিকিনি পরেন, নামটা বলতে পারবেন? শর্মিলা ঠাকুর বা জীনত আমন নন কিন্তু

ইদানীং অনস্ক্রিনে বিকিনি পরা ডাল-ভাতের মতোই সহজ-স্বাভাবিক। বলা যায়, আজকাল আর কেউ বিকিনি নিয়ে মাথা-ই ঘামায় না। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, দীপিকা পাড়ুকোন,করিনা কাপুর... কোন নায়িকা আর বিকিনি পরেননি! কিন্তু কিছু দশক আগেও বিষয়টা এতটা মসৃণ ছিল না! তখন পর্দায় বিকিনি পরা মানে হৈহৈ-রৈরৈ ব্যাপার!
ইদানীং অনস্ক্রিনে বিকিনি পরা ডাল-ভাতের মতোই সহজ-স্বাভাবিক। বলা যায়, আজকাল আর কেউ বিকিনি নিয়ে মাথা-ই ঘামায় না। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, দীপিকা পাড়ুকোন,করিনা কাপুর… কোন নায়িকা আর বিকিনি পরেননি! কিন্তু কিছু দশক আগেও বিষয়টা এতটা মসৃণ ছিল না! তখন পর্দায় বিকিনি পরা মানে হৈহৈ-রৈরৈ ব্যাপার!
পুরনো দিনের অভিনেত্রীদের মধ্যে শর্মিলা ঠাকুর ও জীনত আমন বিকিনি পরে তাক লাগিয়েছিল তামাম দেশে। কিন্তু তাঁরাই প্রথম নয়। তাঁদের আগেও এক নায়িকা বিকিনি পরেছিলেন। তিনি-ই প্রথম ভারতীয় নায়িকা যিনি বিকিনি পরেন। নামটা বলতে পারবেন?
পুরনো দিনের অভিনেত্রীদের মধ্যে শর্মিলা ঠাকুর ও জীনত আমন বিকিনি পরে তাক লাগিয়েছিল তামাম দেশে। কিন্তু তাঁরাই প্রথম নয়। তাঁদের আগেও এক নায়িকা বিকিনি পরেছিলেন। তিনি-ই প্রথম ভারতীয় নায়িকা যিনি বিকিনি পরেন। নামটা বলতে পারবেন?
১৯৩৮ সালে মিনাক্ষী শিরোদকার প্রথম বিকিনি পরেন। মরাঠি ছবি 'ব্রহ্মচারি'-তে বিকিনি পরে আসমুদ্র-হিমাচলের চোখ কপালে তুলেছিলেন মিনাক্ষী। তিনিই প্রথম ভারতীয় নায়িকা যিনি অনস্ক্রিন বিকিনি পরেন
১৯৩৮ সালে মিনাক্ষী শিরোদকার প্রথম বিকিনি পরেন। মরাঠি ছবি ‘ব্রহ্মচারি’-তে বিকিনি পরে আসমুদ্র-হিমাচলের চোখ কপালে তুলেছিলেন মিনাক্ষী। তিনিই প্রথম ভারতীয় নায়িকা যিনি অনস্ক্রিন বিকিনি পরেন
মরাঠি ছবি 'ব্রহ্মচারি'-তে একটা গান ছিল-- 'যমুনা জালি খেলু খেল...' সেই গানেই স্যুইম স্যুট পরে দেখা যায় মিনাক্ষী শিরোদকরকে। ছবিতে নায়ক ছিলেন মাস্টার বিনায়ক।
মরাঠি ছবি ‘ব্রহ্মচারি’-তে একটা গান ছিল– ‘যমুনা জালি খেলু খেল…’ সেই গানেই স্যুইম স্যুট পরে দেখা যায় মিনাক্ষী শিরোদকরকে। ছবিতে নায়ক ছিলেন মাস্টার বিনায়ক।
মিনাক্ষী শিরোদকার বলিউড ও দক্ষিণী ছবির অভিনেত্রী নম্রতা শিরোদকার ও শিল্পা শিরোদকারের মা।

মিনাক্ষী শিরোদকার বলিউড ও দক্ষিণী ছবির অভিনেত্রী নম্রতা শিরোদকার ও শিল্পা শিরোদকারের মা।
১৯৬১ জন্ম মিনাক্ষী শিরোদকারের । বিয়ে হয় ১৯ বছর বয়সে। বিয়ের পর-ই অভিনয়ে জগতে প্রবেশ।
১৯৬১ জন্ম মিনাক্ষী শিরোদকারের । বিয়ে হয় ১৯ বছর বয়সে। বিয়ের পর-ই অভিনয়ে জগতে প্রবেশ।
মিনাক্ষী শিরোদকারের প্রথম ছবিই ছিল 'ব্রহ্মচারি', যেখান তিনি বিকিনি পরেন
মিনাক্ষী শিরোদকারের প্রথম ছবিই ছিল ‘ব্রহ্মচারি’, যেখান তিনি বিকিনি পরেন
বলিউডে প্রথম বিকিনি পরেন নলিনী জয়ওয়ান্ত। ১৯৫০ সালের ছবি 'সংগ্রাম'-এ বিকিনি পরেছিলেন নলিনী।
বলিউডে প্রথম বিকিনি পরেন নলিনী জয়ওয়ান্ত। ১৯৫০ সালের ছবি ‘সংগ্রাম’-এ বিকিনি পরেছিলেন নলিনী।

Bollywood Gossip: নরকযন্ত্রণা সুপারস্টারের জীবন, শেষ বয়সে রাজেশ খান্নাকে কাঁদিয়ে ছেড়েছিলেন ডিম্পল!২ মেয়েকে নিয়ে যা করেন নায়িকা…

বলিউডের প্রথম সুপারস্টার রাজেশ খান্না৷ এক সময়ে, তিনিই ছিলেন বলিউডের সবচেয়ে বড় তারকা৷ তাঁর প্রতিটি ছবিই ছিল ব্লকবাস্টার৷ সেই সময় হঠাৎ ডিম্পল কাপাডিয়াকে বিয়ে করে সবাইকে চমকে দিয়েছেন বলিউডের কাকা। বয়সের পার্থক্য দ্বিগুণ ছিল তাঁদের মধ্যে৷ তবুও প্রেমে কোনও বাধা আসেনি৷ ১৯৭৩ সালে বিয়ে করেন ডিম্পল-রাজেশ। তবে সেই মাখোমাখো প্রেমও টেকেনি৷ ৯ বছরের মধ্যে দু’জনে আলাদা হয়ে যান৷ যখন সম্পর্কের অবনতি ঘটে, রাজেশ খান্না বিধ্বস্ত হয়ে পড়েন। যাকে তিনি এত গভীরভাবে ভালোবাসতেন তার কাছ থেকে তিনি যা আশা করেছিলেন তা মোটেও ছিল না। তিনি তার বেদনা প্রকাশ করেছিলেন এবং এমনকি নিজেকে কঠোর এবং নিষ্ঠুর বলে বর্ণনা করেছিলেন।
বলিউডের প্রথম সুপারস্টার রাজেশ খান্না৷ এক সময়ে, তিনিই ছিলেন বলিউডের সবচেয়ে বড় তারকা৷ তাঁর প্রতিটি ছবিই ছিল ব্লকবাস্টার৷ সেই সময় হঠাৎ ডিম্পল কাপাডিয়াকে বিয়ে করে সবাইকে চমকে দিয়েছেন বলিউডের কাকা। বয়সের পার্থক্য দ্বিগুণ ছিল তাঁদের মধ্যে৷ তবুও প্রেমে কোনও বাধা আসেনি৷ ১৯৭৩ সালে বিয়ে করেন ডিম্পল-রাজেশ। তবে সেই মাখোমাখো প্রেমও টেকেনি৷ ৯ বছরের মধ্যে দু’জনে আলাদা হয়ে যান৷ যখন সম্পর্কের অবনতি ঘটে, রাজেশ খান্না বিধ্বস্ত হয়ে পড়েন। যাকে তিনি এত গভীরভাবে ভালোবাসতেন তার কাছ থেকে তিনি যা আশা করেছিলেন তা মোটেও ছিল না। তিনি তার বেদনা প্রকাশ করেছিলেন এবং এমনকি নিজেকে কঠোর এবং নিষ্ঠুর বলে বর্ণনা করেছিলেন।
রাজেশ খান্না এমন সময়ে ডিম্পল কাপাডিয়ার সঙ্গে প্রেমে পড়েন যখন মেয়েরা তাঁর এক ঝলক দেখার জন্য তাঁর বাড়ির বাইরে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকত। তিনি চাইলেই একজন শীর্ষ অভিনেত্রীকে বিয়ে করতে পারতেন, কিন্তু একজন উঠতি অভিনেত্রীকে বিয়ে করলেন কেন? কেন ডিম্পলও সুপারস্টারের স্ত্রী হওয়ার জন্য সব শর্ত মানতে প্রস্তুত ছিলেন?
রাজেশ খান্না এমন সময়ে ডিম্পল কাপাডিয়ার সঙ্গে প্রেমে পড়েন যখন মেয়েরা তাঁর এক ঝলক দেখার জন্য তাঁর বাড়ির বাইরে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকত। তিনি চাইলেই একজন শীর্ষ অভিনেত্রীকে বিয়ে করতে পারতেন, কিন্তু একজন উঠতি অভিনেত্রীকে বিয়ে করলেন কেন? কেন ডিম্পলও সুপারস্টারের স্ত্রী হওয়ার জন্য সব শর্ত মানতে প্রস্তুত ছিলেন?
'ববি' ছবির মাধ্যমে ডিম্পল কাপাডিয়া বলিউডে পা রাখেন৷ এই সময়ই তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে তিনি রাজেশ খান্নার স্ত্রী হবেন। বিয়ের সময় রাজেশ খান্নার থেকে ডিম্পল প্রায় ১৬ বছরের বড় ছিলেন। বিয়ের পর দুই মেয়ে হয় তাঁদের৷ কিন্তু সম্পর্ক আর আগের মতো থাকল না। সেই থেকেই রাজেশ খান্না ভেঙে পড়েন৷ রাজেশ খান্না স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে তাঁর ভেঙে যাওয়া সম্পর্কের বিষয়ে খোলাখুলি কথা বলেছিলেন।
‘ববি’ ছবির মাধ্যমে ডিম্পল কাপাডিয়া বলিউডে পা রাখেন৷ এই সময়ই তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে তিনি রাজেশ খান্নার স্ত্রী হবেন। বিয়ের সময় রাজেশ খান্নার থেকে ডিম্পল প্রায় ১৬ বছরের বড় ছিলেন। বিয়ের পর দুই মেয়ে হয় তাঁদের৷ কিন্তু সম্পর্ক আর আগের মতো থাকল না। সেই থেকেই রাজেশ খান্না ভেঙে পড়েন৷ রাজেশ খান্না স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে তাঁর ভেঙে যাওয়া সম্পর্কের বিষয়ে খোলাখুলি কথা বলেছিলেন।
রাজেশ খান্নাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, আপনি কি মনে করেন না যে আপনি একটি তরুণীর স্বপ্ন ধ্বংস করেছেন? এই প্রশ্নের জবাবে কাকা বলেছিলেন, 'আমি ডিম্পলকে বিয়ে করেছি কারণ আমি অঞ্জুকে নিজের থেকে দূরে রাখতে চেয়েছিলাম। আমি তার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিলাম, কিন্তু আমি জানতাম যে সবসময়ের মতো আমি আবার তার কাছে ফিরে আসব। আমি আহমেদাবাদে একটি অনুষ্ঠানে প্রথমবার ডিম্পলের হাত ধরেছিলাম এবং আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, 'তুমি কি এই হাত চিরকাল ধরে রাখবে?' আমি অবাক হয়েছিলাম কিন্তু এত ভিড়ের মধ্যে উত্তর দিতে পারিনি।
রাজেশ খান্নাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, আপনি কি মনে করেন না যে আপনি একটি তরুণীর স্বপ্ন ধ্বংস করেছেন? এই প্রশ্নের জবাবে কাকা বলেছিলেন, ‘আমি ডিম্পলকে বিয়ে করেছি কারণ আমি অঞ্জুকে নিজের থেকে দূরে রাখতে চেয়েছিলাম। আমি তার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিলাম, কিন্তু আমি জানতাম যে সবসময়ের মতো আমি আবার তার কাছে ফিরে আসব। আমি আহমেদাবাদে একটি অনুষ্ঠানে প্রথমবার ডিম্পলের হাত ধরেছিলাম এবং আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘তুমি কি এই হাত চিরকাল ধরে রাখবে?’ আমি অবাক হয়েছিলাম কিন্তু এত ভিড়ের মধ্যে উত্তর দিতে পারিনি।
বিয়ের করার জন্য ডিম্পলের কাছে শর্ত রাখেন রাজেশ৷ তিনি ডিম্পলকে বিয়ের পর কাজ ছেড়ে যেতে বলেছিলেন৷ ডিম্পল মেনে নিয়েছিলেন৷ কিন্তু তারপরে সবকিছু তছনছ হয়ে গেল।
বিয়ের করার জন্য ডিম্পলের কাছে শর্ত রাখেন রাজেশ৷ তিনি ডিম্পলকে বিয়ের পর কাজ ছেড়ে যেতে বলেছিলেন৷ ডিম্পল মেনে নিয়েছিলেন৷ কিন্তু তারপরে সবকিছু তছনছ হয়ে গেল।
ডিম্পল চলে যাওয়ার পর রাজেশ খান্না বলেন যে, তিনি খুব দুঃখবোধ করতে চান৷ তিনি উপেক্ষিত বোধ করতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি সকাল থেকে রাত অবধি তাস খেলতে শুরু করেছিলেন। তিনি বলতেন যে তিনি আমার প্রযোজক, আমার পরিচালক, আমার সহশিল্পীদের ঘৃণা করেন। আজ সে নিজেই তাদের সবার সঙ্গে কাজ করছে। রাজেশ খান্না স্বীকার করেছিলেন যে তিনি কঠোর এবং একটু খারাপ ছিডিম্পল চলে যাওয়ার পর রাজেশ খান্না বলেন যে, তিনি খুব দুঃখবোধ করতে চান৷ তিনি উপেক্ষিত বোধ করতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি সকাল থেকে রাত অবধি তাস খেলতে শুরু করেছিলেন। তিনি বলতেন যে তিনি আমার প্রযোজক, আমার পরিচালক, আমার সহশিল্পীদের ঘৃণা করেন। আজ সে নিজেই তাদের সবার সঙ্গে কাজ করছে। রাজেশ খান্না স্বীকার করেছিলেন যে তিনি কঠোর এবং একটু খারাপ ছিলেন। লেন।
ডিম্পল চলে যাওয়ার পর রাজেশ খান্না বলেন যে, তিনি খুব দুঃখবোধ করতে চান৷ তিনি উপেক্ষিত বোধ করতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি সকাল থেকে রাত অবধি তাস খেলতে শুরু করেছিলেন। তিনি বলতেন যে তিনি আমার প্রযোজক, আমার পরিচালক, আমার সহশিল্পীদের ঘৃণা করেন। আজ সে নিজেই তাদের সবার সঙ্গে কাজ করছে। রাজেশ খান্না স্বীকার করেছিলেন যে তিনি কঠোর এবং একটু খারাপ ছিলেন।
কাকা আরও বলেন, আমাকে যদি একজন অভিনেত্রীকে বিয়ে করতে হতো, তাহলে আমি একজন শীর্ষ অভিনেত্রীকে বিয়ে করতাম। আমি চাইনি ডিম্পল ড্রয়িংরুমের পুতুল হোক, আমি বউ চেয়েছিলাম। তিনি আরও বলেন যে কাজ করে আসার পর রাতে বাড়িতে এসে আমারা একসঙ্গে গরম খাবার খাব এবং আমার স্ত্রী আমার পাশে বসে থাকুক। আমি কখনই চাইনি যে আমি যখন বাড়িতে আসি, আমাকে বলা হবে যে আমার স্ত্রী বাইরে রয়েছেন।
কাকা আরও বলেন, আমাকে যদি একজন অভিনেত্রীকে বিয়ে করতে হতো, তাহলে আমি একজন শীর্ষ অভিনেত্রীকে বিয়ে করতাম। আমি চাইনি ডিম্পল ড্রয়িংরুমের পুতুল হোক, আমি বউ চেয়েছিলাম। তিনি আরও বলেন যে কাজ করে আসার পর রাতে বাড়িতে এসে আমারা একসঙ্গে গরম খাবার খাব এবং আমার স্ত্রী আমার পাশে বসে থাকুক। আমি কখনই চাইনি যে আমি যখন বাড়িতে আসি, আমাকে বলা হবে যে আমার স্ত্রী বাইরে রয়েছেন।
অবশেষে তিনি বলেছিলেন যে তিনি বিশ্বাস করেন না যে তিনি প্রতারণা করবেন। ফলে তাঁর বিয়ে থেকে তাঁর মন উড়ে যায় এবং সেই কারণ তাঁদের ঘরর ভাঙে৷
অবশেষে তিনি বলেছিলেন যে তিনি বিশ্বাস করেন না যে তিনি প্রতারণা করবেন। ফলে তাঁর বিয়ে থেকে তাঁর মন উড়ে যায় এবং সেই কারণ তাঁদের ঘরর ভাঙে৷

Actress Life Story: নিজের স্বামীর বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন অন্য নারীর সঙ্গে… বুকফাটা যন্ত্রণা সুপারহিট নায়িকার, চেনা যাচ্ছে কি!

৮০-এর দশকে বিনোদন জগৎ দাপিয়ে বেরিয়েছেন শিশুশিল্পী। তবে ষোড়শী হতেই সুন্দরীকে নায়িকা হিসেবে বড়পর্দায় অভিনয় করতে দেখা যায়। আজও তাঁর রূপের ছটায় কুপোকাত ভক্তরা।
৮০-এর দশকে বিনোদন জগৎ দাপিয়ে বেরিয়েছেন শিশুশিল্পী। তবে ষোড়শী হতেই সুন্দরীকে নায়িকা হিসেবে বড়পর্দায় অভিনয় করতে দেখা যায়। আজও তাঁর রূপের ছটায় কুপোকাত ভক্তরা।
শিশুশিল্পী হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেও কয়েক বছরের মধ্যেই বলিপাড়ার প্রথম সারির নায়ক, জ্যাকি শ্রফ, আমির খানদের সঙ্গে জুটি বাঁধেন অভিনেত্রী। আজ তিনি প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ।
শিশুশিল্পী হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেও কয়েক বছরের মধ্যেই বলিপাড়ার প্রথম সারির নায়ক, জ্যাকি শ্রফ, আমির খানদের সঙ্গে জুটি বাঁধেন অভিনেত্রী। আজ তিনি প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ।
নায়িকা হিসেবে সফল। আজ তিনি বিজেপি-র নেত্রী হিসেবেও সফল। ২০১০ সালে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৪ সালে কংগ্রেসে যোগদান। তার আগে ডিএমকে-র নেত্রী। এবং শেষ পর্যন্ত ২০২০ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দেন।
নায়িকা হিসেবে সফল। আজ তিনি বিজেপি-র নেত্রী হিসেবেও সফল। ২০১০ সালে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৪ সালে কংগ্রেসে যোগদান। তার আগে ডিএমকে-র নেত্রী। এবং শেষ পর্যন্ত ২০২০ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দেন।
কথা হচ্ছে খুশবু সুন্দরের। ব্যক্তিগত জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন তিনি। ১৯৭০ সালে মুম্বইয়ে এক মুসলিম পরিবারে জন্ম ছিল। তখন তাঁর নাম ছিল নাখাত খান।
কথা হচ্ছে খুশবু সুন্দরের। ব্যক্তিগত জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন তিনি। ১৯৭০ সালে মুম্বইয়ে এক মুসলিম পরিবারে জন্ম ছিল। তখন তাঁর নাম ছিল নাখাত খান।
১৯৮০ সালে যখন তিনি সিনেমায় নামেন, তাঁর বাবা-মা তাঁর স্টেজ নাম হিসেবে নাম রাখেন খুশবু।
১৯৮০ সালে যখন তিনি সিনেমায় নামেন, তাঁর বাবা-মা তাঁর স্টেজ নাম হিসেবে নাম রাখেন খুশবু।
প্রথমবার ‘দ্য বার্নিং ট্রেন’-এ একজন শিশুশিল্পী হিসেবে কাজ করেছিলেন। ‘নসীব’, ‘লাওয়ারিস’ এবং ‘কালিয়া’র মতো বলিউডের অন্যান্য হিট ছবিতেও দেখা গিয়েছিল তাঁকে। অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে বেশ কয়েকবার স্ক্রিন শেয়ার করেছেন।
প্রথমবার ‘দ্য বার্নিং ট্রেন’-এ একজন শিশুশিল্পী হিসেবে কাজ করেছিলেন। ‘নসীব’, ‘লাওয়ারিস’ এবং ‘কালিয়া’র মতো বলিউডের অন্যান্য হিট ছবিতেও দেখা গিয়েছিল তাঁকে। অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে বেশ কয়েকবার স্ক্রিন শেয়ার করেছেন।
১৯৮৫ সালে তিনি ১৫ বছর বয়সে বলিউড অভিনেতা জ্যাকি শ্রফের বিপরীতে ‘জানু’তে প্রধান চরিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন।
১৯৮৫ সালে তিনি ১৫ বছর বয়সে বলিউড অভিনেতা জ্যাকি শ্রফের বিপরীতে ‘জানু’তে প্রধান চরিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন।
কয়েক বছর পরে, তিনি আমির খানের সঙ্গে ‘দিওয়ানা মুজ সা নাহিন’-তে। ৮০-এর দশকের শেষের দিকে খুশবু চেন্নাইতে চলে যান।
কয়েক বছর পরে, তিনি আমির খানের সঙ্গে ‘দিওয়ানা মুজ সা নাহিন’-তে। ৮০-এর দশকের শেষের দিকে খুশবু চেন্নাইতে চলে যান।
দক্ষিণী ছবিতে তাঁর বলিউডের চেয়ে ভাল ফল করতে শুরু করেছিল। ৯০-এর দশকের শেষের দিকে, তিনি পরিবার এবং বাচ্চাদের জন্য ছবি ছেড়ে দেন। শেষ ২০২১ সালে রজনীকান্ত-অভিনীত ‘আন্নাথে’-তে কাজ করেন।
দক্ষিণী ছবিতে তাঁর বলিউডের চেয়ে ভাল ফল করতে শুরু করেছিল। ৯০-এর দশকের শেষের দিকে, তিনি পরিবার এবং বাচ্চাদের জন্য ছবি ছেড়ে দেন। শেষ ২০২১ সালে রজনীকান্ত-অভিনীত ‘আন্নাথে’-তে কাজ করেন।
২০০০ সালে অভিনেতা-পরিচালক সুন্দর সিকে বিয়ে করেন খুশবু। দম্পতির দু’টি মেয়ে রয়েছে। কিন্তু একটা সময় ছিল যখন খুশবু চেয়েছিলেন সুন্দর অন্য কাউকে বিয়ে করুন।
২০০০ সালে অভিনেতা-পরিচালক সুন্দর সিকে বিয়ে করেন খুশবু। দম্পতির দু’টি মেয়ে রয়েছে। কিন্তু একটা সময় ছিল যখন খুশবু চেয়েছিলেন সুন্দর অন্য কাউকে বিয়ে করুন।
১৯৯৫ সালে একটি ছবির সেটে দেখা হয় খুশবু এবং সুন্দরের। সুন্দর সেই সময়কার একটি ঘটনার কথা মনে করে বলেন, দাম্পত্য জীবনের প্রথম কয়েকটি বছর ছিল চাপের।
১৯৯৫ সালে একটি ছবির সেটে দেখা হয় খুশবু এবং সুন্দরের। সুন্দর সেই সময়কার একটি ঘটনার কথা মনে করে বলেন, দাম্পত্য জীবনের প্রথম কয়েকটি বছর ছিল চাপের।
খুশবুকে এক সময়ে ডাক্তাররা প্রথমদিকে বলেছিলেন যে তিনি কখনওই মা হতে পারবেন না।
খুশবুকে এক সময়ে ডাক্তাররা প্রথমদিকে বলেছিলেন যে তিনি কখনওই মা হতে পারবেন না।
মন ভেঙে যায় খুশবুর। খুশবু চেয়েছিলেন, তাঁর স্বামী তাঁকে ছেড়ে অন্য কাউকে বিয়ে করুন। কারণ তিনি জানতেন, তিনি সন্তান ধারণ করতে পারবেন।
মন ভেঙে যায় খুশবুর। খুশবু চেয়েছিলেন, তাঁর স্বামী তাঁকে ছেড়ে অন্য কাউকে বিয়ে করুন। কারণ তিনি জানতেন, তিনি সন্তান ধারণ করতে পারবেন।
তবে সুন্দর তাঁর স্ত্রীকে ছাড়তে রাজি হননি। সন্তানহীনতা জন্য স্ত্রীর প্রতি অনুরাগ কমেনি তাঁর। শেষ পর্যন্ত চিকিৎসকদের ভুল প্রমাণিত করে দুই কন্যাসন্তানের জন্ম দেন খুশবু।
তবে সুন্দর তাঁর স্ত্রীকে ছাড়তে রাজি হননি। সন্তানহীনতা জন্য স্ত্রীর প্রতি অনুরাগ কমেনি তাঁর। শেষ পর্যন্ত চিকিৎসকদের ভুল প্রমাণিত করে দুই কন্যাসন্তানের জন্ম দেন খুশবু।
তাঁদের দুই কন্যার নাম অবন্তিকা এবং আনন্দিতা। যাঁর নামানুসারে দম্পতি তাঁদের প্রোডাকশন হাউসের নাম রেখেছেন, অবনী সিনেম্যাক্স।
তাঁদের দুই কন্যার নাম অবন্তিকা এবং আনন্দিতা। যাঁর নামানুসারে দম্পতি তাঁদের প্রোডাকশন হাউসের নাম রেখেছেন, অবনী সিনেম্যাক্স।

Sonakshi Sinha: নতুন তারকার পুরনো সাজ, সোনাক্ষীকে দেখে কুপোকাত অনুরাগীরা! দেখুন

সঞ্জয় লীলা বনশালীর হীরামান্ডি-তে অভিনয় করে ইতিমধ্যেই প্রশংসা পেয়েছেন সোনাক্ষী সিনহা।
সঞ্জয় লীলা বনশালীর হীরামান্ডি-তে অভিনয় করে ইতিমধ্যেই প্রশংসা পেয়েছেন সোনাক্ষী সিনহা।
ট্রাডিশনাল কালো শাড়ির সাজে নায়িকা।
ট্রাডিশনাল কালো শাড়ির সাজে নায়িকা।
রুপোর গয়নার সাজে কাফতানে নায়িকা। সঙ্গে ঝুমকা।
রুপোর গয়নার সাজে কাফতানে নায়িকা। সঙ্গে ঝুমকা।
লাল কো-অর্ড সেটে ফের একবার চমকে দিয়েছেন নায়িকা।
লাল কো-অর্ড সেটে ফের একবার চমকে দিয়েছেন নায়িকা।
শিমারি শাড়িতে মোহময়ী লুকে সোনাক্ষীর ছবি ভাইরাল।
শিমারি শাড়িতে মোহময়ী লুকে সোনাক্ষীর ছবি ভাইরাল।
সেই সিরিজের প্রচারে এবার পুরনো দিনের রেট্রো লুকে ধরা দিলেন সোনাক্ষী।
সেই সিরিজের প্রচারে এবার পুরনো দিনের রেট্রো লুকে ধরা দিলেন সোনাক্ষী।