Tag Archives: Child Birth

North Dinajpur News: ইসলামপুরে বেসরকারি নার্সিং হোমে পাঁচ শিশু কন্যার জন্ম দিলেন এক প্রসূতি

উত্তর দিনাজপুর: ইসলামপুরে এক বেসরকারি নার্সিং হোমে এক সাথে পাঁচ শিশু কন্যার জন্ম দিলেন তাহের বেগম নামে এক প্রসূতি। জানা গিয়েছে বিহারের ঠাকুরগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা জাভেদ আলম। তাঁর স্ত্রী তাহেরা বেগম। জাভেদ ভিন রাজ্যে কাজে বাইরে রয়েছে।

আরও পড়ুনঃ একাদশে পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়তে গেলে মাধ্যমিকের কিসে কত পেতে হবে? তালিকা প্রকাশ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের

প্রথম দুই মাসের পর আল্ট্রাসোনোগ্রাফি মাধ্যমে ডাক্তার ফারজানা নুরি ওই প্রসূতিকে আগেই জানিয়ে দিয়েছেন যে তার গর্ভে পাঁচ শিশু সন্তান রয়েছে। এরপর ডাক্তারের পরামর্শ মতো প্রসূতি মাকে সাহস দিতে শুরু করে ডাক্তার ফারজান নুরি।

রবিবার ভোরে ইসলামপুরের আমবাগান এলাকায় রেজা কেয়ার নামে এক বেসরকারি নার্সিং হোমে প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে ভর্তি হন তাহেরা বেগম নামে ওই প্রসূতি। কিছুক্ষণের মধ্যেই স্বাভাবিক ভাবে পাঁচ শিশু কন্যার জন্ম দেন তিনি। জন্মের পর পাঁচ শিশু ও শিশুর মা সুস্থ রয়েছে এমনটাই পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে।

পিয়া গুপ্তা

ট্রেনের জেনারেল কামরায় সন্তানের জন্ম যাত্রীর, পাশে দাঁড়াল রেল পুলিশ

মালদহ: ঠিক যেন সিনেমার চিত্রনাট্য। মনে করিয়ে দিবে বিখ্যাত হিন্দি সিনেমা ‘থ্রি ইডিয়েট’ এর সন্তান প্রসবের দৃশ্য। এমন ঘটনাও যে বাস্তবে সম্ভব তার প্রমাণ মিলল চলন্ত ট্রেনে। তবে কোন সংরক্ষিত কামরায় নয়, সুপার ফাস্ট ট্রেনের জেনারেল কামড়ার ভিড়ে কন্যা সন্তানের জন্ম দিলেন রেল যাত্রী প্রসূতি।

ঘটনায় রীতিমতো হতবাক অনান্য রেল যাত্রীরা। সুস্থ স্বাভাবিক সন্তানের জন্ম দেন প্রসূতি। মা ও সন্তান দুই জনেই সুস্থ রয়েছে। পরে রেলের চিকিৎসকের পক্ষ থেকে ওই প্রসূতি ও সন্তানকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আপ পদাতিক এক্সপ্রেস ট্রেনের ( ১২৩৭৭) ঘটনা। এই ট্রেনের সাধারণ কামরার যাত্রী ছিলেন এক প্রসূতি। সঙ্গে তাঁর স্বামী ছিলেন। পদাতিক এক্সপ্রেসের সাধারণ কামড়ায় ব্যাপক ভিড় থাকে।

আরও পড়ুন- ভারতে আর থাকবেন না বিরাট-অনুষ্কা! চমকে দেবে ‘এই’ খবর, বড় সিদ্ধান্তের দেরি নেই!

সেই ভিড়ের মধ্যেই কলকাতা থেকে কোচবিহারের উদ্দেশ্যে যাত্রা করছিলেন ওই দম্পতি। মালদহ টাউন স্টেশন ঢোকার আগেই ভোর নাগাদ ওই প্রসূতির প্রসব যন্ত্রণা শুরু হয়।

চলন্ত ট্রেনে কী করবেন কিছু বুঝে উঠতে পারছিলেন না তাঁর স্বামী। আশেপাশের যাত্রীরাও ঠিক ওই মুহূর্তে কী করা উচিত তা কেউই বুঝে উঠতে পারছিলেন না।

যাত্রীদের পক্ষ থেকে খবর দেওয়া হয় ট্রেনের কর্মীদের। প্রসূতির জন্য একটি সিট ছেড়ে দেন অন্যান্য যাত্রীরা। ওই ট্রেনের কর্মীরা খবর দেন মালদহ রেলওয়ে হাসপাতালে। খবর পেয়ে দ্রুত হাসপাতাল থেকে একটি মেডিকেল টিম পৌঁছায় মালদহ টাউন স্টেশনে।

ট্রেনটি স্টেশনে ঢোকা মাত্রই তাঁরা ছুটে যান সাধারণ কামরায় ওই প্রসূতি যাত্রীর কাছে। সেই সময় কোনও উপায় ছিল না ওই প্রসূতিকে ট্রেন থেকে নামানোর। তাই চিকিৎসক ট্রেনের মধ্যেই প্রসব করান।

আরও পড়ুন- দু’মাস নিরুদ্দেশ বিরাট-অনুষ্কা! কে সব থেকে বেশি খুঁজেছিল? কোহলির মুখে ‘সেই নাম’

সুস্থ স্বাভাবিক একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন ওই প্রস্তুতি। চিকিৎসক-সহ মেডিকেল টিমের কর্মীরা ওই প্রসূতিকে পরে ট্রেন থেকে নিচে নামান। প্রসূতি ও নবজাতকের অবস্থা স্বাভাবিক থাকলেও সেখান থেকে তাদের মালদহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় চিকিৎসার জন্য।

বর্তমানে সেখানেই তাঁরা চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। তবে এদিন রেল যাত্রী ও রেল কর্মীদের যৌথ সহযোগিতায় একজন প্রসূতি সুস্থ স্বাভাবিকভাবে চলন্ত ট্রেনের মধ্যেই প্রসব করলেন। যা এক নজিরবিহীন ঘটনা।

এই বিষয়ে পূর্ব রেলের প্রধান জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, এমন ঘটনা নজিরবিহীন। রেলকর্মীরা সাহসিকতার কাজের পরিচয় দিয়েছেন।

হরষিত সিংহ

Strange Place: জন্ম-মৃত্যুও বেআইনি, আর গর্ভবতী হলে তো! আজব এই জায়গা, অথচ যেন স্বর্গ! কোথায় জানেন?

পৃথিবীতে এমন অনেক কিছু রয়েছে যা শুনলে বিশ্বাস করাই কঠিন। এমন অনেক জায়গা রয়েছে যেখানকার কথা অনেকেই হয়তো শোনেননি। সেখানকার আইন, কানুন রীতিনীতি জানলে রীতিমতো অবাক হতে হয়। জানেন এমনই একটি দ্বীপ রয়েছে যেখানে মানুষের মৃত্যু ও জন্ম দুটোই বেআইনি। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এটাই সত‍্যি।
পৃথিবীতে এমন অনেক কিছু রয়েছে যা শুনলে বিশ্বাস করাই কঠিন। এমন অনেক জায়গা রয়েছে যেখানকার কথা অনেকেই হয়তো শোনেননি। সেখানকার আইন, কানুন রীতিনীতি জানলে রীতিমতো অবাক হতে হয়। জানেন এমনই একটি দ্বীপ রয়েছে যেখানে মানুষের মৃত্যু ও জন্ম দুটোই বেআইনি। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এটাই সত‍্যি।
মানুষ হোক বা অন‍্য কোনও জীব। মৃত্যু ও জন্ম দুটোই অতি স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু সেই অতি স্বাভাবিক ব‍্যাপারেই নিষেধাজ্ঞা রয়েছে এখানে। মানুষের মৃত্যু ও জন্ম দুটোই বেআইনি। স্বর্গের মতো সুন্দর এই জায়গার রয়েছে আরও অদ্ভুত কিছু নিয়ম।

মানুষ হোক বা অন‍্য কোনও জীব। মৃত্যু ও জন্ম দুটোই অতি স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু সেই অতি স্বাভাবিক ব‍্যাপারেই নিষেধাজ্ঞা রয়েছে এখানে। মানুষের মৃত্যু ও জন্ম দুটোই বেআইনি। স্বর্গের মতো সুন্দর এই জায়গার রয়েছে আরও অদ্ভুত কিছু নিয়ম।
এই জায়গায় কোনও নারী গর্ভবতী হলে প্রসবের আগে এখান থেকে চলে যেতে হবে। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এমন একটি জায়গা সত‍্যিই রয়েছে। কিন্তু কেন এমন অদ্ভুত নিয়ম এই জায়গায়। কারণ জানলে চমকে উঠবেন।
এই জায়গায় কোনও নারী গর্ভবতী হলে প্রসবের আগে এখান থেকে চলে যেতে হবে। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এমন একটি জায়গা সত‍্যিই রয়েছে। কিন্তু কেন এমন অদ্ভুত নিয়ম এই জায়গায়। কারণ জানলে চমকে উঠবেন।
স‍্যালভার্ড একটি নরওয়েজিয়ান দ্বীপ। যা আর্কটিক মহাসাগর এলাকায় পড়ে। এই দ্বীপেই মানুষের মৃত্যু ও জন্ম দুটোই বেআইনি।
স‍্যালভার্ড একটি নরওয়েজিয়ান দ্বীপ। যা আর্কটিক মহাসাগর এলাকায় পড়ে। ডেইলি স্টারের  একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই দ্বীপেই মানুষের মৃত্যু ও জন্ম দুটোই বেআইনি।
স‍্যালভার্ড জন্ম এবং মৃত্যু দুটোই নিষিদ্ধ হবার একটি বড় কারণ হল প্রকৃতি। আসলে এটি অত‍্যন্ত শীতল। এখানে কারও মৃত্যু হলে তার শরীর পচে না। ফলে দাফন করা অসম্ভব। এখানে অ‍্যালকোহল পানের ক্ষেত্রেও জারি রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এখানকার পরিবেশমন্ত্রকের মতে, এলাকাকে নিরাপদ রাখতে এটা করা দরকার।
স‍্যালভার্ড জন্ম এবং মৃত্যু দুটোই নিষিদ্ধ হবার একটি বড় কারণ হল প্রকৃতি। আসলে এটি অত‍্যন্ত শীতল। এখানে কারও মৃত্যু হলে তার শরীর পচে না। ফলে দাফন করা অসম্ভব। এখানে অ‍্যালকোহল পানের ক্ষেত্রেও জারি রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এখানকার পরিবেশমন্ত্রকের মতে, এলাকাকে নিরাপদ রাখতে এটা করা দরকার।
এখানে ড্রোন ও স্নোমোবাইল চালানোর ওপরও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বিড়াল এখানে নিষিদ্ধ কারণ তারা সংক্রমণ ছড়াতে পারে। তা সত্ত্বেও এই জায়গাটা খুব সুন্দর।

এখানে ড্রোন ও স্নোমোবাইল চালানোর ওপরও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বিড়াল এখানে নিষিদ্ধ কারণ তারা সংক্রমণ ছড়াতে পারে। তা সত্ত্বেও এই জায়গাটা খুব সুন্দর

70 Year Old Lady Gives Birth to Twin Babies: যমজ সন্তানের মা হলেন ৭০ বছর বয়সি বৃদ্ধা

বাজিমাত করলেন আফ্রিকান রমণী সাফিনা নামুকওয়া৷ উগান্ডাবাসী ৭০ বছর বয়সি এই বৃদ্ধা জন্ম দিলেন যমজ সন্তানের৷ দেশের রাজধানী কাম্পালার এক ফার্টিলিটি সেন্টারে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনি মা হয়েছেন৷ বিবিসি-র প্রতিবেদন অনুযায়ী আফ্রিকাবাসী বৃদ্ধাদের মধ্যে সাফিনা অন্যতম, যিনি ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন বা আইভিএফ-এর মাধ্যমে সুস্থ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন৷

সাফিনার এক ছেলে এবং এক মেয়ের জন্ম দেওয়ার ঘটনাকে ‘মিরাক্যল’ বলে আখ্যা দিয়েছে উগান্ডার সংবাদমাধ্যম৷ এই ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে উইমেন্স হসপিটাল ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড ফার্টিলিটি সেন্টারে৷ হাসপাতালের তরফেও ফেসবুকে পোস্ট করা হয়েছে৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় তারা লিখেছে ‘‘আমরা সাক্ষী থেকেছি অত্যাশ্চর্য ঘটনার-আফ্রিকার বৃদ্ধতম মা ৭০ বছর বয়সে যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন৷’’

ওই হাসপাতালের চিকিৎসক এডওয়ার্ড টেমেল স্যালি বলেছেন যে সাফিনা তাঁর পার্টনারের শুক্রাণু এবং একজন ডোনারের ডিম্বাণুর সাহায্যে যমজ সন্তানের মা হয়েছেন৷ গর্ভধারণের ৩১ সপ্তাহের মাথায়, নির্ধারিত সময়ের আগেই তাঁর দুই সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়েছে৷ এখন দুই নবজাতক ইনকিউবেটরে সুস্থ অবস্থায় আছে বলে জানানো হয়েছে হাসপাতালের তরফে৷

মা হওয়ার যাত্রাপথ বিশেষ সুখকর ছিল না বৃদ্ধার কাছে৷ শারীরিক কষ্ট, সমস্যার পাশাপাশি ছিল মানসিক টানাপড়েনও৷ তাঁর অভিযোগ, তিনি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর তাঁর পার্টনার একবারের জন্যেও তাঁকে দেখতে আসেননি৷ গত ৩ বছরে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার মা হলেন সাফিনা৷ এর আগে ২০২০ সালে কন্যাসন্তানের জন্ম দেন তিনি৷

আরও পড়ুন : ব্লাড সুগারে কি বাঁধাকপি খাওয়া ভাল না ক্ষতিকর? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

কিন্তু কেন বার্ধক্যে পৌঁছে মা হওয়ার জন্য এত আগ্রহ? সাফিনা জানিয়েছেন সারাজীবন সন্তানহীনা থাকার জন্য এত শ্লেষের মুখে পড়েছেন, এত সামাজিক চাপ সহ্য করেছেন, যে তিনি মা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন৷ সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে মেনোপজ বা ঋতুবন্ধ হয়ে যায় মহিলাদের৷ অর্থাৎ তাঁর মা হওয়ার মেয়াদও ফুরিয়ে আসে৷ কিন্তু অত্যাধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান সেই বাধা দূর করেছে৷ বিশেষ করে আইভিএফ-এর মতো ট্রিটমেন্ট মাতৃত্বের নির্ধারিত সময়ের সংজ্ঞা পাল্টে দিয়েছে৷