Tag Archives: Gujarat

Couple in hotel room: হোটেলে গিয়ে শারীরিক সম্পর্ক, হঠাৎ রক্তে ভিজল বিছানা! পুুরুষ সঙ্গীর ভুলে শেষ তরুণী

সুরাত: পুরুষ বন্ধুর সঙ্গে হোটেলে সময় কাটাতে গিয়েছিলেন বছর তেইশের নার্সিং পড়ুয়া৷ হোটেলের ঘরেই ঘনিষ্ঠ হন দু জনে৷৷ কিন্তু তার পরেই বাধল বিপত্তি৷ শারীরিক সম্পর্কের জেরে প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ শুরু হয় তরুণীর৷ পরিস্থিতি বেগতিক দেখে অনলাইনে গোপনাঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ বন্ধ করার উপায়েরও খুঁজতে শুরু করেন ওই তরুণীর পুরুষ সঙ্গী৷ যদিও শেষ পর্যন্ত মৃত্যু হয় ওই তরুণীর৷

চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটেছে গুজরাতের নভসরি জেলায়৷ ওই তরুণীর পুরুষ সঙ্গীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷

আরও পড়ুন: নিজেকে বিয়ে করেও অসুখী? এক বছরেই চরম সিদ্ধান্ত নিলেন ভাইরাল হওয়া সেই তরুণী

তদন্তে জানা গিয়েছে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর নভসরি জেলার একটি হোটেলে যায় ওই যুগল৷ শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন তাঁরা৷ কিন্তু সঙ্গমের সময় ওই তরুণীর যৌনাঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ শুরু হয়৷ যা দেখে ঘাবড়ে যান দু জনেই৷
কিন্তু তরুণীর ওই পুরুষ সঙ্গী তাঁকে চিকিৎসকের কাছে না নিয়ে গিয়ে অথবা অ্যাম্বুল্যান্স না ডেকে অনলাইনে রক্তক্ষরণ বন্ধ করার উপায় খুঁজতে থাকেন৷

এমন কি, একটি কাপড় চেপে ধরেও রক্তক্ষরণ বন্ধের চেষ্টা করেন ওই যুবক৷ তাতেও কাজ হয়নি৷ ততক্ষণে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন ওই তরুণী৷ কোনও কিছুতেই কাজ না হওয়ায় শেষে নিজের এক বন্ধুকে হোটেলে ডাকেন ওই যুবক৷ এর পর দু জনে মিলে ওই তরুণীকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান দু জনে মিলে৷ সেখান থেকে ওই তরুণীকে সরকারি হাসপাতালে রেফার করা হয়৷ সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওই তরুণীকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়৷

ওই তরুণীর বাবা মাকেও খবর দেন তাঁর পুরুষ সঙ্গী৷ কিন্তু তাঁরা হাসপাতালে পৌঁছনোর আগেই মৃত্যু হয় ওই তরুণীর৷ ওই তরুণীর দেহ ময়নাতদন্ত এবং ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠায় পুলিশ৷ তরুণীর পুরুষ সঙ্গীকেও গ্রেফতার করা হয়েছে৷

Torture on Girlchild: নৃশংস লালসায় রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত! ১০ মাস বয়সি কন্যাশিশুকে ধর্ষণ করল ৩০ বছরের যুবক

ভারুচ : লালসার হাত থেকে নিস্তার নেই ১০ মাস বয়সি শিশুকন্যারও৷ গুজরাতের ভারুচের পানোলি গ্রামে অভিযোগ, ৩০ বছর বয়সি এক তরুণ ধর্ষণ করেছে শিশুকন্যাকে৷ পরিবারের অভিযোগ, বাড়ির বাইরে উঠোনে শোয়ানো অবস্থায় খেলছিল তাদের শিশুসন্তান৷ সে সময় তাকে বাইরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ৷

পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে অভিযুক্ত দীপককুমার লালবাবু সিং মাঝে মাঝেই ওই শিশুকন্যার বাড়িতে যেত৷ সময় কাটাত শিশুটির সঙ্গে৷ অভিযোগ, রবিবার শিশুটিকে নিয়ে নিজের বাড়িতে যাওয়ার পথে ধর্ষণ করে সে৷ পরে শিশুকে ফের ফিরিয়ে দিয়ে যায় অভিযুক্ত৷ সে সময় শিশুটি প্রচণ্ড কাঁদতে থাকায় সন্দেহ হয় তার ঠাকুমার৷ অভিযোগ, রক্তাক্ত শিশুর দেহে গুরুতর আঘাত চিহ্ন ছিল৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন নিগৃহীত শিশুর মা৷ তিনি পেশায় রেস্তোরাঁকর্মী৷ নির্যাতিত শিশুকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ভারুচ সিভিল হাসপাতালে৷ সেখানে তার অবস্থা গুরুতর বলে জানা গিয়েছে৷

আরও পড়ুন : বলুন তো ‘Post Mortem’-কে বাংলায় ‘ময়নাতদন্ত’ কেন বলে? ময়নাপাখির সঙ্গে মৃত্যুরহস্যের সম্পর্কই বা কী? জানলে মাথা ঘুরে যাবে

শিশুকন্যাকে ধর্ষণে অভিযুক্ত দীপককুমারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ তার বিরুদ্ধে পকসো ধারা এবং ভারতীয় ন্যায় সংহিতা অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে৷ নির্যাতিত শিশু এবং অভিযুক্ত দু’জনেরই ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে৷

Viral Video: মরা জন্তু মুখে ছাদে বসে কুমির! লোকালয়ে প্রবল আতঙ্ক, দেখুন ভাইরাল ভিডিও

আহমেদাবাদ: গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গুজরাতে। তিন দিনে সেই রাজ্য থেকে মোট ৩৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এবার তারই মধ্যে প্রবল কুমির আতঙ্ক লোকালয়ে। ছবি-ভিডিওতে ধরা পড়েছে একাধিক কুমির ঘুরে বেড়াচ্ছে খাবারের খোঁজে। কারও মুখে মরা জীবজন্তু।

রবিবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টির জেরে গুজরাতে বিশ্বামিত্রি-সহ বেশ কয়েকটি নদী বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। নদীর জল ঢুকে পড়েছে লোকালয়ে। পাশাপাশি বিশ্বামিত্রি নদী থেকে একাধিক কুমিরও ঢুকে পড়েছে জনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলিতে। ফলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণের মধ্যে।

আরও পড়ুন: আরজি করের নির্যাতিতার বাড়ির কাছেই সারারাত যৌন নির্যাতন তরুণীকে! গণপ্রহারের পর পুলিশের জালে অভিযুক্ত বিজেপি নেতা

বন্যা কবলিত গুজরাতের বরোদা শহরে এটাই এখন বাস্তব চিত্র। মানুষ আর কুমির পাশাপাশি ‘ঘর’ করছে। অবশ্যই ভালবেসে নয়, বরং আতঙ্কে কাঁটা জনতা। যদিও বরোদাবাসীর দাবি, এবার স্রোতে ভেসে নয়, কুমিরে পেটে গিয়ে মৃত্যু হবে তাঁদের। নদীর জল ঢুকে পড়েছে লোকালয়ে। গৃহহীন ৪০ হাজার মানুষ। রাজ্য জুড়ে একাধিক ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। ঘরহারাদের উদ্ধারকাজ চলছে জোরকদমে।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢুকল ‘ব্যাগ’, কিন্তু শেষরক্ষা হল না! ধরা পড়তেই ভিতর থেকে যা বেরল, বিশ্বাস হবে না শুনে!

একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, কুমিরের মুখে রয়েছে মরা কুকুর। অন্য ভিডিওতে একটি বাড়ির নিচু ছাদে দেখা গিয়েছে একটি কুমিরকে। বরোদা এবং আশেপাশের এলাকায় বসবাসকারী তিন হাজারেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

Accident: টায়ার ফেটে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, বাসের পিছনে ট্রাকের সজোর ধাক্কা! মৃত ৬

আহমেদাবাদ: মাঝরাতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। দূরপাল্লার বাসের পিছনে সজোর ধাক্কা ট্রাকের। প্রাণ হারিয়েছেন ৬ জন, আহত বহু। ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাতের আনন্দের কাছে আহমেদাবাদ ভাদোদরা এক্সপ্রেস হাইওয়েতে।

মহারাষ্ট্র থেকে রাজস্থানগামী বাসটির পিছনে ধাক্কা মারে মালবোঝাই একটি ট্রাক। উল্টে যায় বাসটি। আগুন লেগে যায় বাসের ইঞ্জিনে।

আরও পড়ুন: পড়লেই কেউ IPS-কেউ IAS অফিসার! বিশ্বের সেরা স্কুলের তালিকায় রয়েছে দেশের এই স্কুল, কোনটি জানেন?

সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ আহমেদাবাদ-ভদোদরা এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, বেসরকারি বাসটি আহমেদাবাদের দিকে যাচ্ছিল। এক্সপ্রেসওয়েতে বাসের একটি টায়ার ফেটে যায়। রাস্তার পাশে বাসটি থামিয়ে টায়ার বদল করছিলেন চালক। সেই সময় কয়েকজন যাত্রী বাসেই বসেছিলেন।

আরও পড়ুন: বিদ্যুতের বিল নিয়ে চিন্তা ছাড়ুন, রাজ্য সরকারের ‘হাসির আলো’ প্রকল্পে দারুণ সুযোগ! জানুন

কয়েকজন বাসের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। আচমকা দ্রুত গতির একটি ট্রাক পিছন থেকে সজোরে ধাক্কা মারে বাসে। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান ৬ জন। পরে হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন আরও একজন প্রাণ হারান। মৃতদের মধ্যে তিনজন মহিলা। বাসের চালকও দুর্ঘটনায় মৃত। বাকিদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।

Accident: রাস্তার পাশে দাঁড়িয়েছিল বাস, দানবের মতো ধেয়ে এল লরি! পর পর মৃত্যু, আতঙ্ক

আনন্দ: গুজরাতের আনন্দের কাছে ভয়ঙ্কর পথ দুর্ঘটনা৷ দাঁড়িয়ে থাকা বাসের পিছনে তীব্র গতিতে ধাক্কা মারল একটি লরি৷ আহমেদাবাদ-বরোদা এক্সপ্রেসওয়ের উপরে এই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৬ জন৷ গুরুতর আহত আরও ৬৷ সোমবার ভোররাতে এই দুর্ঘটনা ঘটে৷

জানা গিয়েছে, আনন্দ জেলার চিখোদ্রা গ্রামের কাছে ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ এই দুর্ঘটনা ঘটে৷ দুর্ঘটনাগ্রস্ত বাসটির একটি টায়ার ফেটে যাওয়ায় সেটি রাস্তার ধারে দাঁড়িয়েছিল৷ তখনই পিছন থেকে এসে একটি লরি বাসের পিছনে ধাক্কা মারে৷

আরও পড়ুন: রাতে শান্তিতে ঘুমনোর পক্ষে রায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট, মিষ্টি বিলি মুর্শিদাবাদের গ্রামে

টায়ার পাল্টানোর সময় যাত্রীরা বাস থেকে নীচে নেমে দাঁড়িয়েছিলেন৷ বাসের সামনেও অপেক্ষা করছিলেন কয়েকজন৷ সেই সময় লরিটি পিছন থেকে এসে বাসের পিছনে ধাক্কা মারে৷ ঘটনাস্থলেই পাঁচ জনের মৃত্যু হয়৷ পরে হাসপাতালে আরও একজনের মৃত্যু হয়৷ মৃতদের মধ্যে বাস চালকও রয়েছেন৷

পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের মধ্যে মোট তিন জন মহিলা এবং তিন জন পুরুষ রয়েছেন৷ তাঁদের পরিচয় এখনও জানা সম্ভব হয়নি৷ হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসা চলছে৷

Yusuf Pathan: অধীরকে হারিয়ে সাংসদ হয়েছেন, নিজের রাজ্যেই বিরাট ফ্যাসাদে ইউসুফ পাঠান! অভিযোগ মারাত্মক

বরোদা: সদ্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন৷ তাও আবার অধীররঞ্জন চৌধুরীর মতো হেভিওয়েট প্রার্থীকে হারিয়ে গোটা দেশকেই চমকে দিয়েছেন৷ কিন্তু এবার নিজের রাজ্য গুজরাতেই ফ্যাসাদে পড়লেন দু বারের বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান৷ জমি জবরদখলের অভিযোগে বহরমপুরের সাংসদকে নোটিস পাঠিয়েছে বরোদা পুরসভা৷

গত ৪ জুন ভোটের ফল প্রকাশিত হয়৷ ৬ জুন ইউসুফ পাঠানকে এই নোটিস পাঠায় বরোদা পুরসভা৷ যদিও বিষয়টি বৃহস্পতিবার প্রকাশ্যে আসে৷ জানা গিয়েছে, যে জমিটি নিয়ে বিতর্ক সেটি ২০১২ সালে ইউসুফ পাঠানকে বিক্রি করার প্রস্তাব খারিজ করে দিয়েছিল গুজরাত সরকার৷ অভিযোগ, পাচিল দিয়ে সেই জমিই দখল করে নিয়েছেন পাঠান৷

আরও পড়ুন: একই জায়গা, অভিষেকের বদলে এবার ধরনায় বসতে চান শুভেন্দু! অনুমতি দেবে পুলিশ?

তানাদালজা এলাকার ওই জমিটির মালিক বরোদা পুরসভাই৷ ২০১২ সালে ওই জমিটি কিনতে চেয়েছিলেন ইউসুফ পাঠান৷ কারণ ওই জমিটির পাশেই তাঁর বাড়ি তৈরি হচ্ছিল৷ প্রতি বর্গ মিটার জমির দাম বাবদ ৫৭ হাজার টাকা করে দিতে চেয়েছিলেন ইউসুফ পাঠান৷ পুরসভার বোর্ড মিটিংয়ে পাঠানের এই প্রস্তাবও পাস হয়ে যায়৷

কিন্তু বরোদা পুরসভার এই সিদ্ধান্তে অনুমোদন দেয়নি গুজরাত সরকার৷ বরোদা পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি তাদের কাছে অভিযোগ আসে, ইউসুফ পাঠান ওই জমিটি পাচিল দিয়ে ঘিরে ফেলেছেন৷ ওই পাচিল ভেঙে ফেলার জন্য পাঠানকে নির্দেশ দিয়েছে বরোদা পুরসভা৷ দু সপ্তাহের মধ্যে যদি ওই পাচিল ভাঙা না হয়, তাহলে পুর কর্তৃপক্ষ পরবর্তী পদক্ষেপ করবে বলে জানিয়েছে বরোদা পুরসভা কর্তৃপক্ষ৷

তবে বিষয়টিতে রাজনৈতিক রংও লেগেছে৷ কারণ বরোদা পুরসভা বিজেপি পরিচালিত৷ ইউসুফ পাঠান ভোটে জেতার পর পরই যেভাবে তার কাছে নোটিস গেল, তার পিছনে অন্য সমীকরণ রয়েছে কি না, সেই প্রশ্নও উঠতে শুরু করেছে৷

এক্সপ্রেসওয়েতে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা, ১০ জনের মৃত্য়ু, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

আহমেদাবাদ: বুধবার গুজরাতের খেদা জেলার নাদিয়াদ শহরের কাছে আহমেদাবাদ-ভাদোদরা এক্সপ্রেসওয়েতে একটি বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে। দুর্ঘটনায় দ্রুতগামী একটি গাড়ির সঙ্গে ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার সময় সেই গাড়িতে ১০ জন ছিলেন। তাঁরা প্রত্য়েকেই প্রাণ হারিয়েছেন।

পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, উদ্ধারের সময় গাড়িতে আটজনকেই মৃত অবস্থায় দেখা যায়। তবে ২ জন তখনও বেঁচে ছিলেন। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় ওই দুজনও মারা যান।

নদিয়াদ গ্রামীণ থানার পরিদর্শক কিরীট চৌধুরী জানিয়েছেন, গাড়িটি ভাদোদরা থেকে আহমেদাবাদের দিকে যাচ্ছিল। সেই সময় এক্সপ্রেসওয়েতে ট্রাকের পেছনের অংশের সঙ্গে ধাক্কা লাগে গাড়িটির।

আরও পড়ুন- মাঝ রাস্তায় দাউদাউ করে জ্বলছে বিলাসবহুল গাড়ি! মুহুর্তেই কোটি টাকা জলে! কী ভাবে

দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই আটজন মারা যান, আহত দুজনকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁরাও মারা যান। স্থানীয় মানুষরা উদ্ধারকাজে হাত লাগান।

নদিয়াদের বিধায়ক পঙ্কজ দেশাই বলেছেন, ট্রাকটি হঠাৎ এক্সপ্রেসওয়ের বাঁ দিকের লেনে চলে যায়। হয়তো ট্রাক চালক কোনো যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারান। সেই কারণে গাড়ির চালক ব্রেক লাগানোর পর্যাপ্ত সময় পাননি।

আরও পড়ুন- কবচে আরও সুরক্ষিত উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল! কী কী পদক্ষেপ করা হয়েছে

আহমেদাবাদ-বরোদা এক্সপ্রেসওয়ে গুজরাতের ব্যসস্ততম রাস্তা। এই দুর্ঘটনার ফলে দীর্ঘক্ষণ যান চলাচল ব্যহত হয়। ফলে সাধারণ মানুষ গন্তব্যে পৌঁছতে সমস্যায় পড়েন।

Businessman turns into Monk: ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি দান করে ভিক্ষাগ্রহণ! সন্তানদের মতোই সন্ন্যাস নিলেন ধনকুবের দম্পতি

সুরাত : হেলায় ২০০ কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি দান করলেন গুজরাতের বিত্তবান ভাণ্ডারী দম্পতি। গুজরাতের হিম্মতনগরের বাসিন্দা ভবেশ ভাণ্ডারী এবং তাঁর স্ত্রী গত ফেব্রুয়ারিতেই তাঁদের ধনসম্পদ দান করে দিয়েছেন। এখন তাঁরা মুক্তির সন্ধানে পরিব্রাজনে যাবেন।

হিম্মতনগরের জৈন ধর্মাবলম্বী ব্যবসায়ী ভবেশ ছিলেন ইমারতি জিনিসপত্রের কারবারি। ২ বছর আগে তাঁর ১৬ বছর বয়সি পুত্র এবং ১৯ বছরের মেয়ে সন্ন্যাসব্রত গ্রহণ করেছেন। এ বার সেই পথে পা রাখলেন তাঁদের বাবা মা-ও। জাগতিক মোহ ছেড়ে আধ্যাত্মিক পথে পা রাখার অনুপ্রেরণা তাঁরা পেয়েছেন সন্তানদের থেকেই। এ বার তাঁরা সব জাগতিক মোহ বিচ্ছিন্ন করে খালি পায়ে দেশভ্রমণ করবেন ভিক্ষা চেয়ে।

অহিংসা পথের পথিক এই দম্পতিকে এ বার দেওয়া হবে দু’টি সাদা পোশাক, একটা ভিক্ষাপাত্র এবং একটি সাদা সম্মার্জনী বা ঝাঁটা। ‘রজোহরণ’ নামের ওই ঝাঁটা দিয়ে নিজেদের বসার স্থান ঝেড়ে নেন জৈন সাধকরা। যাতে তাঁদের জন্য কোনও কীটপতঙ্গের মৃত্যু না হয়।

আরও পড়ুন : গরমে এক ফালি পাতিলেবুতেই মেদ গলে কমবে ওজন! চনমনে শরীর-মন! শুধু এভাবে খান লেবুর রস

ভাণ্ডারী দম্পতির সিদ্ধান্ত চমকে দিয়েছে তাঁদের পরিচিত মহলকে। তবে তাঁদের নিদর্শনই প্রথম নয়। এর আগেও গুজরাতের একাধিক ধনকুবের তাঁদের সম্পত্তি বিসর্জন দিয়ে জাগতিক মোহ ও বন্ধন বিচ্ছিন্ন করে পা রেখেছেন বৈরাগ্য ও সর্বত্যাগী সন্ন্যাসপথে।

Viral Video: ঠিক যেন নরেন্দ্র মোদি! পানিপুরিওয়ালার ভিডিও ভাইরাল হতেই শোরগোল নেটদুনিয়ায়

আনন্দ, গুজরাত: পরনে সাদা কুর্তা। উপরে চাপানো গেরুয়া রঙা জহর কোট। মাথা ভর্তি সাদা চুল এবং মুখে কাঁচা-পাকা চাপদাড়ি। একটি দোকানে পানিপুরি বিক্রি করছেন তিনি। আচমকা এই ভিডিও দেখে মনে হবে যেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই পানিপুরি বেচছেন!

এমনিতে তাঁর চা-বিক্রির কথা তো আমরা সকলেই জানিই। কারণ এক সময় রেল স্টেশনে চা বিক্রি করতেন মোদি। আর শৈশব থেকে এভাবেই রীতিমতো সংগ্রাম করে তিনি আজ দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ সামলাচ্ছেন। ফলে সাম্প্রতিক ভাইরাল হওয়া ছবি দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন যে, এবার কি তাহলে পানিপুরি বিক্রেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন মোদি! একেবারেই না! আদতে ওই ব্যক্তিকে দেখতে একদম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মতো। তাঁর ভিডিওই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

আরও পড়ুন- আগামী সপ্তাহে মহাকাশে ঘটতে চলেছে এক অনন্য ঘটনা! অতি দুর্লভ এই মুহূর্তের সাক্ষী থাকবেন কীভাবে?

আসলে বিশ্বে একই রকম চেহারার মানুষ সাধারণত হামেশাই দেখা যায়। এমনকী বড় বড় ব্যক্তিত্বদেরও যমজ রয়েছে। যেমন – দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মতো চেহারার মানুষের ছবিও ভাইরাল হয়েছিল। একটি কার্টে চাট বিক্রি করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এ-বার সামনে এল মোদিজির মতো চেহারার মানুষের ছবি। কিন্তু ওই ব্যক্তির আসল পরিচয় কী?

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Karan Thakkar ?? (@eatinvadodara)

প্রধানমন্ত্রীর মতো দেখতে এই ব্যক্তি গুজরাতের আহমেদাবাদেই পানিপুরির দোকান চালান। নাম অনিলভাই ঠক্কর। তাঁর মুখের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হুবহু মিল রয়েছে। এমনকী মিল রয়েছে কণ্ঠস্বরেও! এমন সাদৃশ্য খুবই বিরল! আবার তাঁর সাজপোশাকও পুরোপুরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কায়দাতেই। একটি পানিপুরির দোকান চালান অনিলভাই ঠক্কর। তাঁর দোকানে ৫ ধরনের আইটেম পাওয়া যায়। মাত্র ১৫ বছর বয়স থেকেই এই পেশায় রয়েছেন।

আরও পড়ুন– আর দিন কয়েক পরেই রাশি পরিবর্তন করতে চলেছেন বুধ! এই তিন রাশির জীবনে আসতে চলেছে শুভ সময়

ভাইরাল ভিডিওটিতে সফল এই পানিপুরি ব্যবসায়ীকে মজা করে বলতে শোনা যায়, “সকলে আমাকে ‘মোদি’ বলেই ডাকেন। কারণ আমার সাজপোশাক এবং সাইড ফেস মোদির সঙ্গে মেলে। আর এটা আমার ভালই লাগে। কারণ তিনি এক সময় চা-ওয়ালা ছিলেন। আর আমিও এক জন পানিপুরিওয়ালা। খুব একটা পার্থক্য বোধহয় নেই!” তিনি আরও যোগ করেন যে, লোকে আমায় বলে, “কাকা, আপনি যদি পানিপুরি না বিক্রি করে চা বিক্রি করতেন, তাহলে বোধহয় আপনিও ওই জায়গা পর্যন্ত পৌঁছতে পারতেন।”

ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে অনিলভাই ঠক্করের দোকান এবং তাঁর কথাই উঠে এসেছে। ইনস্টাগ্রামে ‘eatinvadodara’ নামে একটি পেজ থেকে শেয়ার করা হয় এই ভিডিও। এর ভিউ এখনও পর্যন্ত ৮.৪ মিলিয়ন। অর্থাৎ ৮৪ লক্ষ বার দেখা হয়েছে এই ভিডিওটি। আর কয়েক লক্ষ মানুষ ওই ভিডিওটি লাইক করেছেন।