Tag Archives: Hindi Web Series

General Knowledge: দেখেন তো সবাই! এবার বলুন তো ভারতের প্রথম ওয়েব সিরিজ কোনটি? খুবই চেনা নাম কিন্তু

মির্জাপুর ৩- এর জন্য ভক্তরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন, যা মুক্তি পেয়েছে সম্প্রতি। বর্তমান সময়ে, ওয়েব সিরিজের জন্য মানুষের মধ্যে আলাদা ক্রেজ রয়েছে। যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে।
মির্জাপুর ৩- এর জন্য ভক্তরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন, যা মুক্তি পেয়েছে সম্প্রতি। বর্তমান সময়ে, ওয়েব সিরিজের জন্য মানুষের মধ্যে আলাদা ক্রেজ রয়েছে। যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে।
সপ্তাহান্তে বা অবসর সময়ে, লোকেরা ওয়েব সিরিজ দেখে তাঁদের সময় কাটায়, কিন্তু আপনি কি জানেন ভারতের প্রথম ওয়েব সিরিজ কোনটি ছিল? যা মানুষের খুব পছন্দ হয়েছিল।
সপ্তাহান্তে বা অবসর সময়ে, লোকেরা ওয়েব সিরিজ দেখে তাঁদের সময় কাটায়, কিন্তু আপনি কি জানেন ভারতের প্রথম ওয়েব সিরিজ কোনটি ছিল? যা মানুষের খুব পছন্দ হয়েছিল।
মির্জাপুর ৩ শুধু নয়, সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া পঞ্চায়েত ৩- এর জন্য মানুষের মধ্যে ব্যাপক উন্মাদনা ছিল। ভারতের প্রথম ওয়েব সিরিজের নাম 'পারমানেন্ট রুমমেটস (Permanent Roommates)'। এই ওয়েব সিরিজটি তৈরি করেছে TVF অর্থাৎ ভাইরাল ফিভার । এই সিরিজে মুখ্য ভূমিকায় দেখা গেছে সুমিত ব্যাস এবং নিধি সিংকে। এই ওয়েব সিরিজটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল ।
মির্জাপুর ৩ শুধু নয়, সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া পঞ্চায়েত ৩- এর জন্য মানুষের মধ্যে ব্যাপক উন্মাদনা ছিল। ভারতের প্রথম ওয়েব সিরিজের নাম ‘পারমানেন্ট রুমমেটস (Permanent Roommates)’। এই ওয়েব সিরিজটি তৈরি করেছে TVF অর্থাৎ ভাইরাল ফিভার । এই সিরিজে মুখ্য ভূমিকায় দেখা গেছে সুমিত ব্যাস এবং নিধি সিংকে। এই ওয়েব সিরিজটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল ।
ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছিলপার্মানেন্ট রুমমেট কোন ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পায়নি কিন্তু পেয়েছিল ইউটিউবে । এই সিরিজের প্রথম পর্বটি ৩১ অক্টোবর ২০১৪-এ মুক্তি পায় । সিরিজে মুখ্য ভূমিকায় দেখা গেছে সুমিত ব্যাস এবং নিধি সিংকে ।
ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছিল
পার্মানেন্ট রুমমেট কোন ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পায়নি কিন্তু পেয়েছিল ইউটিউবে । এই সিরিজের প্রথম পর্বটি ৩১ অক্টোবর ২০১৪-এ মুক্তি পায় । সিরিজে মুখ্য ভূমিকায় দেখা গেছে সুমিত ব্যাস এবং নিধি সিংকে ।
'পারমানেন্ট রুমমেটস' সিরিজের তিনটি সিজন এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে। এর প্রথম সিজন ২০১৪ সালে মুক্তি পায় । প্রথম সিজনের সাফল্যের পর এর দ্বিতীয় সিজন আসে ২০১৬ সালে । এর তৃতীয় সিজনটির জন্য ভক্তদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছিল এবং এর তৃতীয় সিজন ৭ বছর পর ২০২৩ সালে মুক্তি পায়।

‘পারমানেন্ট রুমমেটস’ সিরিজের তিনটি সিজন এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে। এর প্রথম সিজন ২০১৪ সালে মুক্তি পায় । প্রথম সিজনের সাফল্যের পর এর দ্বিতীয় সিজন আসে ২০১৬ সালে । এর তৃতীয় সিজনটির জন্য ভক্তদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছিল এবং এর তৃতীয় সিজন ৭ বছর পর ২০২৩ সালে মুক্তি পায়।

Mirzapur 3: ‘মির্জাপুর সিজন ৩’-র সলোনি ভাবি এখন জাতীয় ক্রাশ; জানেন কি দাদ্দা ত্যাগীর পুত্রবধূর আসল পরিচয়?

বহু প্রতীক্ষার পর মুক্তি পেয়েছে ‘মির্জাপুর সিজন ৩’। তবে ভক্তদের থেকে এসেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কারণ কিছু ভক্ত মির্জাপুরের এই সিজন নিয়ে বেশ হতাশই হয়েছেন। যদিও সমস্ত কিছুর মাঝে চর্চার শিরোনামে রয়েছেন সলোনি ত্যাগি তথা দাদ্দা ত্যাগির পুত্রবধূ সলোনি ভাবি।
বহু প্রতীক্ষার পর মুক্তি পেয়েছে ‘মির্জাপুর সিজন ৩’। তবে ভক্তদের থেকে এসেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কারণ কিছু ভক্ত মির্জাপুরের এই সিজন নিয়ে বেশ হতাশই হয়েছেন। যদিও সমস্ত কিছুর মাঝে চর্চার শিরোনামে রয়েছেন সলোনি ত্যাগি তথা দাদ্দা ত্যাগির পুত্রবধূ সলোনি ভাবি।
‘মির্জাপুর সিজন ২’-তে দাদ্দার জ্যেষ্ঠ পুত্র ভরত ত্যাগির সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল সলোনির। সিজন ৩-তে এই ভূমিকায় দারুণ অভিনয় করে নজর কেড়ে নিয়েছেন তিনি। ফলে আপাতত ন্যাশনাল ক্রাশের তকমাও পেয়ে গিয়েছেন। এই সলোনি ত্যাগীর আসল পরিচয় কি জানা আছে? তাহলে জেনে নেওয়া যাক, সলোনি ত্যাগী তথা সলোনি ভাবির আসল পরিচয়!
‘মির্জাপুর সিজন ২’-তে দাদ্দার জ্যেষ্ঠ পুত্র ভরত ত্যাগির সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল সলোনির। সিজন ৩-তে এই ভূমিকায় দারুণ অভিনয় করে নজর কেড়ে নিয়েছেন তিনি। ফলে আপাতত ন্যাশনাল ক্রাশের তকমাও পেয়ে গিয়েছেন। এই সলোনি ত্যাগীর আসল পরিচয় কি জানা আছে? তাহলে জেনে নেওয়া যাক, সলোনি ত্যাগী তথা সলোনি ভাবির আসল পরিচয়!
সলোনি ত্যাগীর চরিত্রে যিনি অভিনয় করেছেন, তাঁর আসল নাম নেহা সরগম। সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট জনপ্রিয় তিনি। তবে প্রথমে অবশ্য অভিনয়ে আসতে চাননি নেহা। সঙ্গীতশিল্পী হতে চেয়েছিলেন তিনি। নেহা আদতে বিহারের পটনার বাসিন্দা। মা এবং বোনের সঙ্গে মুম্বইয়ে গিয়ে বাস করতে শুরু করেন অভিনেত্রী। বরাবরই তাঁর দু’চোখে ছিল গায়িকা হওয়ার স্বপ্ন।
সলোনি ত্যাগীর চরিত্রে যিনি অভিনয় করেছেন, তাঁর আসল নাম নেহা সরগম। সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট জনপ্রিয় তিনি। তবে প্রথমে অবশ্য অভিনয়ে আসতে চাননি নেহা। সঙ্গীতশিল্পী হতে চেয়েছিলেন তিনি। নেহা আদতে বিহারের পটনার বাসিন্দা। মা এবং বোনের সঙ্গে মুম্বইয়ে গিয়ে বাস করতে শুরু করেন অভিনেত্রী। বরাবরই তাঁর দু’চোখে ছিল গায়িকা হওয়ার স্বপ্ন।
এমনকী, নজর স্বপ্ন পূরণ করতে কঠোর পরিশ্রমও করেছিলেন নেহা।ইন্ডিয়ান আইডলে অংশগ্রহণও করেছিলেন নেহা। সিজন ৪ পর্যন্ত পৌঁছেও গিয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ভাবে প্রতিযোগিতা চলাকালীন গলার সংক্রমণের জেরে প্রত্যাখ্যাত হন তিনি। এরপর টেলিদুনিয়ায় আসেন নেহা।
এমনকী, নজর স্বপ্ন পূরণ করতে কঠোর পরিশ্রমও করেছিলেন নেহা। ইন্ডিয়ান আইডলে অংশগ্রহণও করেছিলেন নেহা। সিজন ৪ পর্যন্ত পৌঁছেও গিয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ভাবে প্রতিযোগিতা চলাকালীন গলার সংক্রমণের জেরে প্রত্যাখ্যাত হন তিনি। এরপর টেলিদুনিয়ায় আসেন নেহা।
২০১২ সালে ‘রামায়ণ: সবকে জীবন কা আধার’ ধারাবাহিকে সীতার ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল তাঁকে। টেলি অভিনেত্রী হিসেবে বেশ জনপ্রিয়তা লাভও করেছিলেন। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে অভিনেত্রী কি সিঙ্গেল। কিছু প্রতিবেদন অনুযায়ী, একটা সময় টেলিদুনিয়ার জনপ্রিয় অভিনেতা নীল ভাটের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন নেহা সরগম। প্রায় তিন বছর স্থায়ী হয়েছিল তাঁদের সেই সম্পর্ক। যদিও ব্যক্তিগত মতভেদের কারণে তাঁদের সেই প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যায়। ফলে তাঁরা আলাদা হয়েই জীবনে এগিয়ে যান।
২০১২ সালে ‘রামায়ণ: সবকে জীবন কা আধার’ ধারাবাহিকে সীতার ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল তাঁকে। টেলি অভিনেত্রী হিসেবে বেশ জনপ্রিয়তা লাভও করেছিলেন। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে অভিনেত্রী কি সিঙ্গেল। কিছু প্রতিবেদন অনুযায়ী, একটা সময় টেলিদুনিয়ার জনপ্রিয় অভিনেতা নীল ভাটের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন নেহা সরগম। প্রায় তিন বছর স্থায়ী হয়েছিল তাঁদের সেই সম্পর্ক। যদিও ব্যক্তিগত মতভেদের কারণে তাঁদের সেই প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যায়। ফলে তাঁরা আলাদা হয়েই জীবনে এগিয়ে যান।

Heeramandi movie review: হীরামান্ডি রিভিউ: বনশালির প্রথম সিরিজ কাব্যিক, ছন্দ বাঁধলেন মনীষাই

বিশাল এবং ঐশ্বর্যে পূর্ণ প্রাসাদ। প্রত্যেক ইট, কাঠ, পাথরে লুকিয়ে রয়েছে প্রেম, লালসা আর বিশ্বাসঘাতকতার গল্প। লম্পট নবাব। এক নিষিদ্ধ বাজার। ব্রিটিশ রাজ আর সোনার খাঁচা থেকে মুক্ত হওয়ার সংগ্রাম। সংক্ষেপে এটাই ‘হিরামান্ডি: দ্য ডায়মন্ড বাজার’-সার কথা।

আরও পড়ুন: সরকারকে কর দেননি, বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ৫ লাখের উপর সিম কার্ড, কড়া পদক্ষেপ পাকিস্তান সরকারের

‘হীরামান্ডি’-র একটি দৃশ্যের কথা ধরা যাক। কবি হওয়ার স্বপ্ন দেখে আলমজেব। সে নবাবের প্রেমে পড়ে। সেই নবাব আবার বিপ্লবী। সব শুনে তিনি বলছেন, “প্রেম আর বিপ্লবে তো কোনও পার্থক্য নেই”। এইভাবেই একইসঙ্গে সুন্দর অথচ জটিল, ধূসর প্রেম বুনে গিয়েছেন পরিচালক সঞ্জয় লীলা বনশালি। ‘আজাদি’ বা স্বাধীনতার প্রতিটা স্তর তুলে ধরেছেন নিপুণ দক্ষতায়।

আরও পড়ুন: ‘সাত পাকে বাঁধা পড়ে নিয়ম মেনে বিয়ে না করলে হিন্দু বিয়ে বৈধ নয়’, বলল সুপ্রিম কোর্ট সুপ্রিম কোর্টের

নারী মনের গহন, গোপন দিকগুলো নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়েছেন বনশালি। প্রতিটা মহিলা চরিত্র এক একেকটা আবেগের প্রতীক। শাহি মহল নামের পতিতালয় চালান মল্লিকাজান। তিনি নির্মম। রূপ এবং বুদ্ধি দিয়ে গোটা লাহোরকে নিজের কব্জায় রেখেছেন তিনি। তাঁর দুই কন্যা। বিব্বোজান এবং আলমজেব। দু’জনেই মাকে খুব ভালবাসে। কিন্তু মায়ের উত্তরাধিকার এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনও ইচ্ছা তাঁদের নেই।

বিব্বোজান দেশপ্রেমিক, ব্রিটিশরা বলে ‘বিদ্রোহী’। আলমজেব কবি। হিরামান্ডিকে পিছনে ফেলে মনের মানুষের সঙ্গে নতুন জীবন শুরু করার স্বপ্ন দেখে সে। অন্যদিকে লাজ্জোজানকে মানুষ করেছেন মল্লিকাজান। মানসিকভাবে বিধ্বস্ত এক মহিলা। এক সম্ভ্রান্ত ব্যক্তির প্রেমে পড়েছিলেন, কিন্তু সেই প্রেম জমাট বাঁধেনি। রয়েছেন মল্লিকাজানের বোন ওয়াহেদান। বিগতযৌবনা এই নারী যৌবন হারানোর জন্য দোষারোপ করেন মল্লিকাজানকে। মূলত এঁদের নিয়েই এগিয়েছে গল্প। তারপর গল্পের প্রয়োজন অনুসারে একে একে হাজির হয়েছে অন্যান্য চরিত্র।

দীর্ঘদিন পর বড় চরিত্রে দেখা গিয়েছে মনীষা কৈরালাকে। চ্যালেঞ্জিং কাজ। কিন্তু মনীষা অভিনয় দক্ষতা দিয়ে মন জয় করে নিয়েছেন। অভিনয়ে কঠোর পরিশ্রমের ছাপ স্পষ্ট। এছাড়া শেখর সুমন এবং তাঁর ছেলে অধ্যয়ন সুমনের কাজও প্রশংসিত হচ্ছে। শক্তিশালী চরিত্রে অভিনয় করেছেন সোনাক্ষী সিনহা। তাঁর অভিনয়ও মনে ধরেছে দর্শকদের। ‘হীরামান্ডি’কে অনায়াসে সঞ্জয় লীলা বনশালির আরেক মাস্টারপিস বলাই যায়। প্রথম সিরিজেই সসম্মানে উতরে গিয়েছেন তিনি।