Tag Archives: ICSE Board

সামনে এল মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলের বোর্ড পরীক্ষার রেজাল্ট, তাদের নম্বর দেখলে চমকে যাবেন !

সম্প্রতি ICSC বোর্ডের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। পাশাপাশি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের রেজাল্টও বেড়িয়েছে। এর মধ্যে মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলের রেজাল্ট সামনে এল। বড় ছেলে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ছোট ছেলে বসেছিলেন দশম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায়।
সম্প্রতি ICSC বোর্ডের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। পাশাপাশি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের রেজাল্টও বেড়িয়েছে। এর মধ্যে মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলের রেজাল্ট সামনে এল। বড় ছেলে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ছোট ছেলে বসেছিলেন দশম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায়।
প্রয়াগরাজের মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলে, আহজাম আহমেদ এবং আবন আহমেদ। দুজনেই ৭০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আতিকের দুই ছেলের রেজাল্ট সামনে আসতেই শুরু হয়েছে জোর চর্চা। উল্লেখ্য, আহজান এবং আবান, দু’জনেই প্রয়াগরাজের সেন্ট জোশেফ কলেজের ছাত্র। গত বছর পড়াশোনায় ছেদ পড়েছিল। পরীক্ষায় বসতে পারেননি। এই বছর আত্মীয়ের বাড়ি থেকে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন আতিকের দুই ছেলে। উভয়ের রেজাল্টই সন্তোষজনক।
প্রয়াগরাজের মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলে, আহজাম আহমেদ এবং আবন আহমেদ। দুজনেই ৭০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আতিকের দুই ছেলের রেজাল্ট সামনে আসতেই শুরু হয়েছে জোর চর্চা। উল্লেখ্য, আহজান এবং আবান, দু’জনেই প্রয়াগরাজের সেন্ট জোশেফ কলেজের ছাত্র। গত বছর পড়াশোনায় ছেদ পড়েছিল। পরীক্ষায় বসতে পারেননি। এই বছর আত্মীয়ের বাড়ি থেকে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন আতিকের দুই ছেলে। উভয়ের রেজাল্টই সন্তোষজনক।
একদিনও স্কুলে যাননি: আতিকের দুই ছেলেরই গত বছর বোর্ড পরীক্ষায় বসার কথা ছিল। কিন্তু বাবা ও কাকার মৃত্যুর কারণে পড়াশোনায় ছেদ পড়ে। পরীক্ষা দিতে পারেননি তাঁরা। শুধু তাই নয়, গত বছর পুলিশ তাঁদের ধরে হোমে পাঠিয়ে দিয়েছিল। সেখান থেকে ছাড়া পাওয়ার পর দুজনেই আত্মীয়ের বাড়ি চলে যান। আত্মীয়ের বাড়ি থেকেই আহজান আহমেদ এবং আবান আহমেদ পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন। অ্যাকাডেমিক সেশনের একদিনও স্কুলে যেতে পারেননি। তবে সেন্ট জোশেফ কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, দু’জনেই সময়মতো তাঁদের সমস্ত প্রজেক্ট জমা দিতেন। File Photo
একদিনও স্কুলে যাননি: আতিকের দুই ছেলেরই গত বছর বোর্ড পরীক্ষায় বসার কথা ছিল। কিন্তু বাবা ও কাকার মৃত্যুর কারণে পড়াশোনায় ছেদ পড়ে। পরীক্ষা দিতে পারেননি তাঁরা। শুধু তাই নয়, গত বছর পুলিশ তাঁদের ধরে হোমে পাঠিয়ে দিয়েছিল। সেখান থেকে ছাড়া পাওয়ার পর দুজনেই আত্মীয়ের বাড়ি চলে যান। আত্মীয়ের বাড়ি থেকেই আহজান আহমেদ এবং আবান আহমেদ পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন। অ্যাকাডেমিক সেশনের একদিনও স্কুলে যেতে পারেননি। তবে সেন্ট জোশেফ কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, দু’জনেই সময়মতো তাঁদের সমস্ত প্রজেক্ট জমা দিতেন। File Photo
আতিকের দুই ছেলে কত নম্বর পেয়েছেন: দেশে একাধিক বোর্ড রয়েছে। তবে ICSC বোর্ডকে সবচেয়ে কঠিন মনে করা হয়। আতিকের দুই ছেলেই সত্তর শতাংশ নম্বর নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আহজাম ইংরেজিতে ৮২, হিন্দিতে ৮৩, ইতিহাসে ৭৭, ভূগোলে ৬০ এবং শরীরশিক্ষায় ৮০ নম্বর পেয়েছেন।
আতিকের দুই ছেলে কত নম্বর পেয়েছেন: দেশে একাধিক বোর্ড রয়েছে। তবে ICSC বোর্ডকে সবচেয়ে কঠিন মনে করা হয়। আতিকের দুই ছেলেই সত্তর শতাংশ নম্বর নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আহজাম ইংরেজিতে ৮২, হিন্দিতে ৮৩, ইতিহাসে ৭৭, ভূগোলে ৬০ এবং শরীরশিক্ষায় ৮০ নম্বর পেয়েছেন।
আবান ইংরেজিতে ৭৮, হিন্দিতে ৮২, ইতিহাস, নাগরিক বিজ্ঞান ও ভূগোলে মোট ৫৭, গণিতে ৩৪, সমাজবিজ্ঞানে ৪৯ এবং শরীরশিক্ষায় ৭৬ নম্বর পেয়েছেন। সেন্ট জোশেফ কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, আহজান আহমেদ এবং আবান আহমেদ ভাল ছাত্র। কঠোর পরিশ্রম করতেন। তাই দুজনেই পরীক্ষায় ভালভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। বলে রাখা ভাল, আহজান এবং আবান, উভয়ই অফলাইন মোডে অর্থাৎ পরীক্ষা কেন্দ্রে গিয়ে পরীক্ষা দিয়েছেন। File Photo
আবান ইংরেজিতে ৭৮, হিন্দিতে ৮২, ইতিহাস, নাগরিক বিজ্ঞান ও ভূগোলে মোট ৫৭, গণিতে ৩৪, সমাজবিজ্ঞানে ৪৯ এবং শরীরশিক্ষায় ৭৬ নম্বর পেয়েছেন। সেন্ট জোশেফ কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, আহজান আহমেদ এবং আবান আহমেদ ভাল ছাত্র। কঠোর পরিশ্রম করতেন। তাই দুজনেই পরীক্ষায় ভালভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। বলে রাখা ভাল, আহজান এবং আবান, উভয়ই অফলাইন মোডে অর্থাৎ পরীক্ষা কেন্দ্রে গিয়ে পরীক্ষা দিয়েছেন। File Photo

ICSE Result 2024: ICSE-তে নজর কাড়া সাফল্য উত্তরবঙ্গের! রাজ্যে সম্ভাব্য প্রথম ওদলাবাড়ির স্বপ্নজিৎ!

জলপাইগুড়ি: আইসিএসসি পরীক্ষায় রাজ্যে সম্ভাব্য প্রথম স্থান অধিকার করল মালবাজারের স্বপ্নজিৎ বিশ্বাস। মাল মহাকুমার ওদলাবাড়ি ডন বস্কো স্কুলের ছাত্র স্বপ্নজিৎ পরীক্ষায় ৯৯.৪০ শতাংশ নম্বর পেয়েছে। রাজ্যে সম্ভাব্য প্রথম হওয়ার পাশাপাশি সারা দেশে সম্ভাব্য তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে এই কৃতীছাত্র, দাবি স্কুলের প্রিন্সিপালের। স্বপ্নজিতের সাফল্যে গর্বিত স্কুল এবং তার প্রতিবেশীরা।

আরও পড়ুনঃ বাবা রাজনৈতিক কর্মী, মা গৃহবধূ! মাধ্যমিকের ফল বেরতেই উদয়নকে ঘিরে উচ্ছ্বাস বালুরঘাটে

মালবাজার শহরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর কলোনির বাসিন্দা স্কুল শিক্ষক সুব্রত বিশ্বাস ও জয়শ্রী করের একমাত্র সন্তান স্বপ্নজিৎ ছোট থেকেই অত্যন্ত মেধাবী। এই সাফল্যের পর মা-বাবা এবং স্কুলের শিক্ষকদের কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে এই কৃতীছাত্র। কৃতি ছাত্র স্বপ্নজিৎ জানিয়েছে, বাড়িতে বাবা-মা তাকে পড়াতেন। তেমনভাবে প্রাইভেট টিউশন পড়িনি। টেক্সট বুক ভাল করে পড়েছি। লেখাপড়ার জন্য তেমন বাঁধাধরা সময় ছিল না। পড়াশোনার পাশাপাশি আর আগ্রহ রয়েছে ক্রিকেট ও ফুটবল খেলায়।

শিলিগুড়ির সেন্ট মাইকেলস স্কুলের দুই ছাত্র মানব মোতানি এবং বিবেক আগরওয়াল। দু’জনেই ৯৯.২ শতাংশ নম্বর পেয়েছে। দু’জনের এই সাফল্যে খুশির জোয়ার গোটা পরিবারে। মানব এবং বিবেক দু’জনেরই বাড়ি বিহারে । তারা শিলিগুড়িতে স্কুলের বর্ডিংয়ে থাকত। বর্তমানে মানব দিল্লিতে আইআইটি-র জন্য কোচিং নিচ্ছে। অন্যদিকে, বিবেক দিল্লিতে সায়েন্স নিয়ে একটি স্কুলে পড়ছে।

সুরজিৎ দে ও অনির্বাণ রায়

ISC 12th Result 2024: প্রকাশিত হল ISC-র ফলাফল, দ্বাদশের ফলে পাশের হারে এগিয়ে মেয়েরা, রাজ্যের ফল কেমন হল?

নয়াদিল্লিঃ প্রকাশিত হল এবছরের আইসিএসই (ISCE) দশম এবং আইএসসি (ISC)-র অর্থাৎ দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফল। রাজ্যে আইসিএসই-এর পাশের হার ৯৯.৪৭ শতাংশ। আইএসসি-র পাশের হার ৯৮.১৯ শতাংশ। দুটি ক্ষেত্রেই বেড়েছে পাশের হার। ISCE-তে ছাত্রীরা উল্লেখযোগ্য ফল করেছে ছাত্রদের তুলনায়। অনলাইনে কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট এগজামিনেশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.cisce.org এবং results.cisce.org থেকে রেজাল্ট দেখা যাচ্ছে। তাছাড়াও CAREERS পোর্টাল এবং DigiLocker থেকে নিজেদের ICSE বা ISC পরীক্ষার রেজাল্ট দেখতে পাচ্ছে পড়ুয়ারা।

ISC পরীক্ষায় ছাত্রীদের পাশের হার হল ৯৮.৯২ শতাংশ। ছাত্রদের পাশের হার ৯৭.৫৩ শতাংশ। ICSE পরীক্ষায় ছাত্রীদের পাশের হার হল ৯৯.৬৫ শতাংশ। আর ছেলেদের পাশের হার ৯৯.৩১ শতাংশ। এ বছর রাজ্য থেকে আইসিএসই (ISCE) পরীক্ষা দিয়েছে ৪২,৩৭২ জন, আইএসসি (ISC) পরীক্ষা দিয়েছেন ২৭,৬২১ জন। সকাল ১১’টায় ফল প্রকাশ করেছে CISCE বোর্ড। ISC-র ক্ষেত্রে মোট ১,৩৬৬টি স্কুলের পড়ুয়ারা পরীক্ষা দিয়েছিল। ৯০৪টি স্কুলের সব পড়ুয়াই পাশ করেছে। যা শতাংশের বিচারের ৬৬.১৮।ICSE পরীক্ষা দিয়েছিল ২,৬৯৫টি স্কুলের পড়ুয়ারা। ২,২২৩ স্কুলে (৮২.৪৮ শতাংশ), পাশের হার ১০০ শতাংশ।

আরও পড়ুনঃ মাধ্যমিকের ফল দেখে বকেছিলেন মা, তারপরে যা ঘটাল কলকাতার পড়ুয়া…! একেবারে অবিশ্বাস্য

এ বছর দশম শ্রেণির মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লক্ষ ৪৩ হাজার ৬১৭ জন, ছাত্র ১ লক্ষ ৩০, ৫০৬ জন (৫৩.৫৭ শতাংশ), ছাত্রী ১ লক্ষ ১৩ হাজার ১১১ জন (৪৬.৪৩ শতাংশ। উত্তীর্ণ হয়েছে ২ লক্ষ ৪২ হাজার ৩২৮ জন। দ্বাদশের মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৯৯ হাজার ৯০১ জন, ছাত্র ৫২ হাজার ৭৬৫ জন (৫২.৮২ শতাংশ), ছাত্রী ৪৭ হাজার ১৩৬ জন (৪৭.১৮ শতাংশ)। পাশ করেছে ৯৮ হাজার ০৮৮ জন।

—- Polls module would be displayed here —-

১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪-এ আইএসসি (দ্বাদশ) পরীক্ষা শুরু হয়, যা শেষ হয় ৩ এপ্রিল। ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ছিল আইসিএসই-র দশম শ্রেণির বোর্ডের পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষ হয় ২৮ মার্চ। আগেই এই পরীক্ষার ফল মে মাসে প্রকাশ করবে তা জানিয়েছিল বোর্ড। আইসিএসই পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রথম দিন আসল অ্যাডমিট কার্ড ও পরের দিনগুলিতে তার প্রত্যয়িত কপি আনার কথা আগেই জানিয়েছিল বোর্ড।

আরও পড়ুনঃ প্রকাশিত এ বছরের ICSE পরীক্ষার ফল, ছাত্রদের টেক্কা দিল ছাত্রীরা, জানুন বাংলার পরীক্ষার্থীদের সাফল্য

কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট এগজামিনেশনের তরফে জানানো হয়েছে যে ICSE এবং ISC পরীক্ষার ক্ষেত্রে রিভিউয়ের সুযোগ আছে। রেজাল্ট বেরনোর পরই রিভিউয়ের পোর্টাল চালু হয়ে গিয়েছে। আগামী ১০ মে পর্যন্ত রিভিউয়ের জন্য আবেদন করা যাবে। প্রতিটি বিষয়ের জন্য ১,০০০ টাকা লাগবে। আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার চার সপ্তাহের মধ্যে রিভিউয়ের ফলপ্রকাশ করা হবে। রিভিউয়ের ফলাফলেও যদি কোনও পড়ুয়া সন্তুষ্ট না হয়, তাহলে পুনর্মূল্যায়নের জন্য আবেদন করতে পারবে। রিভিউয়ের ফলাফল প্রকাশের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আবেদন করা যাবে। প্রতিটি বিষয়ের জন্য ১,৫০০ টাকা লাগবে। www.cisce.org-র ‘Public Services’-তে গিয়ে পুনর্মূল্যায়নের জন্য আবেদন করতে পারবে পড়ুয়ারা।

কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট এগজামিনেশনের নিয়ম অনুযায়ী, দশম শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা তথা ICSE-তে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য পড়ুয়াদের প্রতিটি বিষয়ে ন্যূনতম ৩৩ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। সার্বিকভাবেও ন্যূনতম ৩৩ শতাংশ নম্বর পেতে হবে পড়ুয়াদের। আর দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে তো পাশ মার্ক আরও বেশি হয়। প্রত্যেক পড়ুয়াকে প্রতিটি বিষয়ে কমপক্ষে ৩৫ শতাংশ নম্বর পেতে হয়। আর সার্বিকভাবে মোট নম্বরও কমপক্ষে ৩৫ শতাংশ হতে হবে। তবে কোনও পড়ুয়া পাশ করেছে বলে বিবেচনা করবে কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট এগজামিনেশন।

সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়