Tag Archives: Investment Tips

How To Become Rich: বেতন ১৫ হাজার হোক বা ৫০ হাজার, ৪০-৩০-২০-১০ নিয়মে মেনে চলুন, বড়লোক হওয়ার এটাই উপায়

বেতনের কটা টাকা সংসার চালাতেই খরচ হয়ে যায়। মাসের শেষে টানাটানি। এর মধ্যে আবার সঞ্চয়! অনেকেই নাক কুঁচকে এমনটা বলেন। কিন্তু আয় যতই হোক, সঞ্চয় করতেই হবে।
বেতনের কটা টাকা সংসার চালাতেই খরচ হয়ে যায়। মাসের শেষে টানাটানি। এর মধ্যে আবার সঞ্চয়! অনেকেই নাক কুঁচকে এমনটা বলেন। কিন্তু আয় যতই হোক, সঞ্চয় করতেই হবে।
বিশ্ববিখ্যাত বিলিয়নিয়র ওয়ারেন বাফেট একবার বলেছিলেন, “সঞ্চয় বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। ধনী হতে চাইলে কীভাবে সঞ্চয় করতে হয় জানতে হবে। ওখান থেকেই আসল বিনিয়োগ শুরু হয়’।
বিশ্ববিখ্যাত বিলিয়নিয়র ওয়ারেন বাফেট একবার বলেছিলেন, “সঞ্চয় বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। ধনী হতে চাইলে কীভাবে সঞ্চয় করতে হয় জানতে হবে। ওখান থেকেই আসল বিনিয়োগ শুরু হয়’।
বেতনের অল্প টাকা থেকে কিছুটা সঞ্চয় করাও এক ধরণের কৌশল। এর একটা নিয়ম আছে। সেটা হল ‘৪০-৩০-২০-১০ রুল’। এটা কী এবং এর মাধ্যমে কীভাবে সঞ্চয় হবে, দেখে নেওয়া যাক।
বেতনের অল্প টাকা থেকে কিছুটা সঞ্চয় করাও এক ধরণের কৌশল। এর একটা নিয়ম আছে। সেটা হল ‘৪০-৩০-২০-১০ রুল’। এটা কী এবং এর মাধ্যমে কীভাবে সঞ্চয় হবে, দেখে নেওয়া যাক।
৩০ দিনের সঞ্চয় নিয়ম: বিজ্ঞাপন দেখে কিছু কিনে ফেললে সেটা আবেগপ্রবণ ক্রয়। এতে বাজেটে প্রভাব পড়ে। এভাবে খুব বেশি ব্যয় করলে ঋণ নিতে হতে পারে। এখানেই ৩০ দিনের সঞ্চয় নিয়ম কাজে আসে।
৩০ দিনের সঞ্চয় নিয়ম: বিজ্ঞাপন দেখে কিছু কিনে ফেললে সেটা আবেগপ্রবণ ক্রয়। এতে বাজেটে প্রভাব পড়ে। এভাবে খুব বেশি ব্যয় করলে ঋণ নিতে হতে পারে। এখানেই ৩০ দিনের সঞ্চয় নিয়ম কাজে আসে।
এরকম কিছু মনে হলে, মনকে বোঝাতে হবে, ৩০ দিন পর কিনব। সত্যি এর প্রয়োজন আছে কি না, এই সময় সেটা ভেবে দেখতে হবে। যদি প্রয়োজন মনে হয় তাহলে কিনতে হবে। আর যদি জিনিসটা মাথাতেই না থাকে, তাহলে বুঝতে হবে, এটা আদৌ গুরুত্বপূর্ণ জিনিসই নয়। এতে টাকা বাঁচল।
এরকম কিছু মনে হলে, মনকে বোঝাতে হবে, ৩০ দিন পর কিনব। সত্যি এর প্রয়োজন আছে কি না, এই সময় সেটা ভেবে দেখতে হবে। যদি প্রয়োজন মনে হয় তাহলে কিনতে হবে। আর যদি জিনিসটা মাথাতেই না থাকে, তাহলে বুঝতে হবে, এটা আদৌ গুরুত্বপূর্ণ জিনিসই নয়। এতে টাকা বাঁচল।
এবার সঞ্চয়ের জন্য কিছু নিয়ম মানতে হবে। এটা সারাজীবন কাজে লাগবে। বেতন হাতে আসার আগেই খরচের হিসেব কষে রাখতে হবে। আর্থিক বিশেষজ্ঞ জিতেন্দ্র সোলাঙ্কি বলছেন, আগেভাগেই এই বাজেট করে রাখা উচিত প্রত্যেকের।
এবার সঞ্চয়ের জন্য কিছু নিয়ম মানতে হবে। এটা সারাজীবন কাজে লাগবে। বেতন হাতে আসার আগেই খরচের হিসেব কষে রাখতে হবে। আর্থিক বিশেষজ্ঞ জিতেন্দ্র সোলাঙ্কি বলছেন, আগেভাগেই এই বাজেট করে রাখা উচিত প্রত্যেকের।
এতে বাড়ি ভাড়া, ঋণ, রেশন এবং শিশুদের ফি-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিতে হবে। এতে মোট বাজেটের ৪০ শতাংশ খরচ হবে। দৈনন্দিন জীবনযাত্রা, খাদ্য এবং পরিবহণে সবচেয়ে বেশি ব্যয় হয়। বাজেট তৈরির সময় সেটা মাথায় রাখতে হবে।
এতে বাড়ি ভাড়া, ঋণ, রেশন এবং শিশুদের ফি-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিতে হবে। এতে মোট বাজেটের ৪০ শতাংশ খরচ হবে। দৈনন্দিন জীবনযাত্রা, খাদ্য এবং পরিবহণে সবচেয়ে বেশি ব্যয় হয়। বাজেট তৈরির সময় সেটা মাথায় রাখতে হবে।
এরপর আসে বিনোদন। সপ্তাহে একদিন রেস্তোরাঁয় খাওয়াদাওয়া, উইকএন্ডে বেড়ানো কিংবা সপরিবারে সিনেমা দেখা। এর জন্য ৩০ শতাংশ খরচ তুলে রাখতে হবে।
এরপর আসে বিনোদন। সপ্তাহে একদিন রেস্তোরাঁয় খাওয়াদাওয়া, উইকএন্ডে বেড়ানো কিংবা সপরিবারে সিনেমা দেখা। এর জন্য ৩০ শতাংশ খরচ তুলে রাখতে হবে।
যদি কোনও ধার থাকে, তাহলে বেতনের ২০ শতাংশ দিয়ে সেটা পরিশোধ করতে হবে। আর বাকি ১০ শতাংশ রাখতে হবে আর্থিক লক্ষ্য পূরণের জন্য। এটাই ‘৪০-৩০-২০-১০ রুল’।
যদি কোনও ধার থাকে, তাহলে বেতনের ২০ শতাংশ দিয়ে সেটা পরিশোধ করতে হবে। আর বাকি ১০ শতাংশ রাখতে হবে আর্থিক লক্ষ্য পূরণের জন্য। এটাই ‘৪০-৩০-২০-১০ রুল’।

Investment Tips: এই ৩টি স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন মহিলারা, FD-র থেকে বেশি রিটার্ন পাবেন

ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে খুব একটা তফাত নেই। মহিলা বিনিয়োগকারীরাও পুরুষদের মতোই নিরাপদ এবং নিশ্চিত রিটার্ন চান। সরকার সমর্থিত স্কিম কিংবা স্থায়ী আমানতই তাঁদের পছন্দের।
ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে খুব একটা তফাত নেই। মহিলা বিনিয়োগকারীরাও পুরুষদের মতোই নিরাপদ এবং নিশ্চিত রিটার্ন চান। সরকার সমর্থিত স্কিম কিংবা স্থায়ী আমানতই তাঁদের পছন্দের।
ডিবিএস ব্যাঙ্ক ইন্ডিয়ার কনজিউমার ব্যাঙ্কিং গ্রুপের এমডি এবং প্রধান প্রশান্ত যোশী সম্প্রতি একটি সমীক্ষার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘উচ্চ আয়ের শহুরে মহিলারা বিনিয়োগ পোর্টফোলিওর ৫১ শতাংশ স্থায়ী আমানত এবং সঞ্চয় অ্যাকাউন্টে রাখেন। বাকি ১৬ শতাংশ সোনায়, ১৫ শতাংশ মিউচুয়াল ফান্ডে, ১০ শতাংশ রিয়েল এস্টেটে এবং ৭ শতাংশ স্টকে বিনিয়োগ করেন’।
ডিবিএস ব্যাঙ্ক ইন্ডিয়ার কনজিউমার ব্যাঙ্কিং গ্রুপের এমডি এবং প্রধান প্রশান্ত যোশী সম্প্রতি একটি সমীক্ষার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘উচ্চ আয়ের শহুরে মহিলারা বিনিয়োগ পোর্টফোলিওর ৫১ শতাংশ স্থায়ী আমানত এবং সঞ্চয় অ্যাকাউন্টে রাখেন। বাকি ১৬ শতাংশ সোনায়, ১৫ শতাংশ মিউচুয়াল ফান্ডে, ১০ শতাংশ রিয়েল এস্টেটে এবং ৭ শতাংশ স্টকে বিনিয়োগ করেন’।
চাকুরিজীবী মহিলারা সন্তানের শিক্ষা এবং পরিবারকেই সবার আগে রাখেন। এগুলো মাথায় রাখেই বিনিয়োগ করেন। স্ব-নিযুক্ত মহিলাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় থাকে বাড়ি এবং ব্যবসার সম্প্রসারণ। বয়স্ক মহিলারা স্বাস্থ্য এবং পারিবারিক কল্যাণের জন্য বিনিয়োগ করেন। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে এই লক্ষ্য পূরণে ইক্যুইটি এবং মিউচুয়াল ফান্ড ছাড়া আর কোথায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে, যা তুলনামূলকভাবে নিরাপদ?
চাকুরিজীবী মহিলারা সন্তানের শিক্ষা এবং পরিবারকেই সবার আগে রাখেন। এগুলো মাথায় রাখেই বিনিয়োগ করেন। স্ব-নিযুক্ত মহিলাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় থাকে বাড়ি এবং ব্যবসার সম্প্রসারণ। বয়স্ক মহিলারা স্বাস্থ্য এবং পারিবারিক কল্যাণের জন্য বিনিয়োগ করেন। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে এই লক্ষ্য পূরণে ইক্যুইটি এবং মিউচুয়াল ফান্ড ছাড়া আর কোথায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে, যা তুলনামূলকভাবে নিরাপদ?
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড: পিপিএফ বা পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে প্রতি বছর সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। প্রাপ্ত সুদ এবং মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত রিটার্ন সম্পূর্ণ করমুক্ত। পিপিএফের মেয়াদ ১৫ বছর। তিন বছর পর এর বিপরীতে ঋণ নেওয়া যায়।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড: পিপিএফ বা পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে প্রতি বছর সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। প্রাপ্ত সুদ এবং মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত রিটার্ন সম্পূর্ণ করমুক্ত। পিপিএফের মেয়াদ ১৫ বছর। তিন বছর পর এর বিপরীতে ঋণ নেওয়া যায়।
১৫ বছর পর আরও পাঁচ বছরের জন্য মেয়াদ বাড়াতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। কেউ যদি ২৫ বছর বয়সে পিপিএফে বিনিয়োগ শুরু করেন এবং অবসর পর্যন্ত প্রতি বছর ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে তিনি ২ কোটি ২৬ লাখ ৯৭ হাজার ৮৫৭ টাকা পাবেন। সুদের হার ৭.১ শতাংশ।
১৫ বছর পর আরও পাঁচ বছরের জন্য মেয়াদ বাড়াতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। কেউ যদি ২৫ বছর বয়সে পিপিএফে বিনিয়োগ শুরু করেন এবং অবসর পর্যন্ত প্রতি বছর ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে তিনি ২ কোটি ২৬ লাখ ৯৭ হাজার ৮৫৭ টাকা পাবেন। সুদের হার ৭.১ শতাংশ।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট: এই স্কিমে বিনিয়োগ করা সবচেয়ে সহজ। সুদ বেশি, টাকা নিরাপদ এবং অকাল প্রত্যাহারে কোনও জরিমানা নেই। জমা পরিমাণের উপর ৭.৫০ শতাংশ হারে চক্রবৃদ্ধি সুদ দেওয়া হয়। মেয়াদ ২ বছরের তবে ২০২৫-এর ৩১ মার্চের আগে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এই স্কিমে সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা জমা করা যায়।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট: এই স্কিমে বিনিয়োগ করা সবচেয়ে সহজ। সুদ বেশি, টাকা নিরাপদ এবং অকাল প্রত্যাহারে কোনও জরিমানা নেই। জমা পরিমাণের উপর ৭.৫০ শতাংশ হারে চক্রবৃদ্ধি সুদ দেওয়া হয়। মেয়াদ ২ বছরের তবে ২০২৫-এর ৩১ মার্চের আগে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এই স্কিমে সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা জমা করা যায়।
রেকারিং ডিপোজিট: ব্যাঙ্কে ন্যূনতম ১০০০ টাকা দিয়ে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। ৫ বছরের আরডি-তে সুদের হার ৬.৭ শতাংশ। ম্যাচিউরিটি পর্যন্ত নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা প্রতি মাসে বিনিয়োগ করতে হয়। এই তিনটি স্কিমে বিনিয়োগ করে মোটা লাভ পেতে পারেন মহিলারা।
রেকারিং ডিপোজিট: ব্যাঙ্কে ন্যূনতম ১০০০ টাকা দিয়ে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। ৫ বছরের আরডি-তে সুদের হার ৬.৭ শতাংশ। ম্যাচিউরিটি পর্যন্ত নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা প্রতি মাসে বিনিয়োগ করতে হয়। এই তিনটি স্কিমে বিনিয়োগ করে মোটা লাভ পেতে পারেন মহিলারা।

Investment Tips: ২০ বছর পর ৫০ লাখ টাকার মূল্য কত হবে? ভবিষ্যতে তাতে কুলোবে তো?

ভবিষ্যতের জন্যই সঞ্চয়। যাতে টাকাপয়সা নিয়ে ভাবতে না হয়। মোটা রিটার্নে নিশ্চিন্তে কাটে। কিন্তু বাজারদর? আজ থেকে ১৫-২০ বছর পর বাজারে বিশাল পরিবর্তন হবে। আজ যে ৫০ লাখ টাকা নিরাপদ মনে হচ্ছে, ভবিষ্যতে তাতে কুলোবে তো? এই প্রশ্ন ওঠাটা স্বাভাবিক।
ভবিষ্যতের জন্যই সঞ্চয়। যাতে টাকাপয়সা নিয়ে ভাবতে না হয়। মোটা রিটার্নে নিশ্চিন্তে কাটে। কিন্তু বাজারদর? আজ থেকে ১৫-২০ বছর পর বাজারে বিশাল পরিবর্তন হবে। আজ যে ৫০ লাখ টাকা নিরাপদ মনে হচ্ছে, ভবিষ্যতে তাতে কুলোবে তো? এই প্রশ্ন ওঠাটা স্বাভাবিক।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, সঞ্চয় এবং রিটার্নের দৌড়ে মুদ্রাস্ফীতিকে ভুলে গেলে চলবে না। অধিকাংশ মানুষ এই ভুলটাই করেন। ফলে আর্থিক লক্ষ্যে পৌঁছনো সম্ভব হয় না। সোজা কথায়, মূদ্রাস্ফীতি বিনিয়োগ বা সঞ্চয়কে গিলে ফেলে। ৫০ লাখ টাকার মূল্য আজ থেকে ২০ বছর পর কত হবে, সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, সঞ্চয় এবং রিটার্নের দৌড়ে মুদ্রাস্ফীতিকে ভুলে গেলে চলবে না। অধিকাংশ মানুষ এই ভুলটাই করেন। ফলে আর্থিক লক্ষ্যে পৌঁছনো সম্ভব হয় না। সোজা কথায়, মূদ্রাস্ফীতি বিনিয়োগ বা সঞ্চয়কে গিলে ফেলে। ৫০ লাখ টাকার মূল্য আজ থেকে ২০ বছর পর কত হবে, সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।
৫০ লাখ টাকা ২০ বছর পর কত দাঁড়াবে: টাকার মূল্য সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কমে। কারণ বাজারদর বাড়ে। আজ থেকে ৩০ বছর আগে ১০০০ টাকার যে মূল্য ছিল, আজ তা নেই। একইভাবে আজ ৫০ লাখ টাকার যে মূল্য রয়েছে, ২০ বছর পর তা থাকবে না। ইনফ্লেশন ক্যা লকুলেটরে এই হিসেব করা যায়।
৫০ লাখ টাকা ২০ বছর পর কত দাঁড়াবে: টাকার মূল্য সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কমে। কারণ বাজারদর বাড়ে। আজ থেকে ৩০ বছর আগে ১০০০ টাকার যে মূল্য ছিল, আজ তা নেই। একইভাবে আজ ৫০ লাখ টাকার যে মূল্য রয়েছে, ২০ বছর পর তা থাকবে না। ইনফ্লেশন ক্যা লকুলেটরে এই হিসেব করা যায়।
প্রসঙ্গত, মুদ্রাস্ফীতি ক্যালকুলেটর বা ফিউচার ভ্যালু ক্যালকুলেটর মুদ্রাস্ফীতির হারের উপ্র ভিত্তি করে ভবিষ্যতের মূল্য গণনা করতে সাহায্য করে। এতে ২০ বছরে ৫০ লাখ বা ১ কোটি টাকার মূল্য কত দাঁড়াবে তা সহজেই গণনা করা যায়।
প্রসঙ্গত, মুদ্রাস্ফীতি ক্যালকুলেটর বা ফিউচার ভ্যালু ক্যালকুলেটর মুদ্রাস্ফীতির হারের উপ্র ভিত্তি করে ভবিষ্যতের মূল্য গণনা করতে সাহায্য করে। এতে ২০ বছরে ৫০ লাখ বা ১ কোটি টাকার মূল্য কত দাঁড়াবে তা সহজেই গণনা করা যায়।
মুদ্রাস্ফীতির হার ৬ শতাংশ ধরে নেওয়া যাক। অবশ্য এই সংখ্যা বাড়তে বা কমতে পারে। যাইহোক, ইনফ্লেশন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, আজ ৫০ লাখ টাকায় যে সব জিনিস পাওয়া যায়, ২০ বছর বাদে সেই জিনিস কিনতে ১ কোটি ৬ লাখ টাকা খরচ হবে।
মুদ্রাস্ফীতির হার ৬ শতাংশ ধরে নেওয়া যাক। অবশ্য এই সংখ্যা বাড়তে বা কমতে পারে। যাইহোক, ইনফ্লেশন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, আজ ৫০ লাখ টাকায় যে সব জিনিস পাওয়া যায়, ২০ বছর বাদে সেই জিনিস কিনতে ১ কোটি ৬ লাখ টাকা খরচ হবে।
ফলে যে সব বিনিয়োগকারী ২০ বছর পরে ৫০ লাখ টাকা সঞ্চয় করতে চান, তাঁদের ১.৬ কোটি টাকার লক্ষ্য নিতে হবে। একইভাবে ১ কোটি টাকার মূল্যও কমবে।
ফলে যে সব বিনিয়োগকারী ২০ বছর পরে ৫০ লাখ টাকা সঞ্চয় করতে চান, তাঁদের ১.৬ কোটি টাকার লক্ষ্য নিতে হবে। একইভাবে ১ কোটি টাকার মূল্যও কমবে।
ইনফ্লেশন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৬.৫ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি ধরে ২০ বছর পর ১ কোটি টাকা আজকের বাজার মূল্যের ৩০ লক্ষ টাকার আশপাশে থাকবে। তাই বিনিয়োগ করার আগে মুদ্রাস্ফীতির হার মাথায় রাখার পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা।
ইনফ্লেশন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৬.৫ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি ধরে ২০ বছর পর ১ কোটি টাকা আজকের বাজার মূল্যের ৩০ লক্ষ টাকার আশপাশে থাকবে। তাই বিনিয়োগ করার আগে মুদ্রাস্ফীতির হার মাথায় রাখার পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা।

Mahila Samman Savings Certificate: ৫০ হাজার, ১ লক্ষ এবং ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে মহিলারা কত টাকা পাবেন? দেখে নিন হিসেব

মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC) হল এমনই একটি পোস্ট অফিস স্কিম, যা মহিলা অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের একবারে ১০০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করার সুযোগ দেয়৷ কেন্দ্রীয় সরকারের স্কিমটি দুই বছরের মধ্যে ম্যাচিওর হয় এবং একজন মহিলা অ্যাকাউন্টধারী মূল এবং সুদের আকারে ম্যাচিউরিটির  টাকা পান।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC) হল এমনই একটি পোস্ট অফিস স্কিম, যা মহিলা অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের একবারে ১০০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করার সুযোগ দেয়৷ কেন্দ্রীয় সরকারের স্কিমটি দুই বছরের মধ্যে ম্যাচিওর হয় এবং একজন মহিলা অ্যাকাউন্টধারী মূল এবং সুদের আকারে ম্যাচিউরিটির  টাকা পান।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক একজন মহিলা অ্যাকাউন্ট হোল্ডার এই গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন স্কিমে ৫০,০০০ টাকা, ১ লক্ষ টাকা, ১.৫০ লক্ষ টাকা এবং ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে তিনি কতটা রিটার্ন পেতে পারেন৷ তার আগে, এই স্কিমের মূল বিষয়গুলি জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক একজন মহিলা অ্যাকাউন্ট হোল্ডার এই গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন স্কিমে ৫০,০০০ টাকা, ১ লক্ষ টাকা, ১.৫০ লক্ষ টাকা এবং ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে তিনি কতটা রিটার্ন পেতে পারেন৷ তার আগে, এই স্কিমের মূল বিষয়গুলি জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): কে এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে -একজন মহিলা একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন, বা নাবালিকা মেয়ের পক্ষে অভিভাবক একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। পোস্ট অফিসে বা ব্যাঙ্কে এই অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): কে এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে –
একজন মহিলা একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন, বা নাবালিকা মেয়ের পক্ষে অভিভাবক একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। পোস্ট অফিসে বা ব্যাঙ্কে এই অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ বিনিয়োগ -একজন সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা এবং ১০০ টাকার গুণে বিনিয়োগ করতে পারেন, যেখানে সর্বাধিক বিনিয়োগ ২ লক্ষ টাকা৷ এগুলি এককালীন বিনিয়োগ, এবং MSSC অ্যাকাউন্ট ধারককে বিদ্যমান অ্যাকাউন্ট এবং অন্য অ্যাকাউন্ট খোলার মধ্যে তিন মাসের ব্যবধান বজায় রাখতে হবে। একবার স্কিমটি ২ বছর পর ম্যাচিওর হলে, MSSC অ্যাকাউন্টধারী সুদের সঙ্গে বিনিয়োগকৃত অর্থ পাবেন।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ বিনিয়োগ –
একজন সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা এবং ১০০ টাকার গুণে বিনিয়োগ করতে পারেন, যেখানে সর্বাধিক বিনিয়োগ ২ লক্ষ টাকা৷ এগুলি এককালীন বিনিয়োগ, এবং MSSC অ্যাকাউন্ট ধারককে বিদ্যমান অ্যাকাউন্ট এবং অন্য অ্যাকাউন্ট খোলার মধ্যে তিন মাসের ব্যবধান বজায় রাখতে হবে। একবার স্কিমটি ২ বছর পর ম্যাচিওর হলে, MSSC অ্যাকাউন্টধারী সুদের সঙ্গে বিনিয়োগকৃত অর্থ পাবেন।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): সুদের হার -MSSC বার্ষিক ৭.৫ শতাংশ সুদের হার প্রদান করে। সুদ ত্রৈমাসিক চক্রবৃদ্ধি করা হয় এবং MSSC অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার সময় অ্যাকাউন্টে জমা হয়।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): সুদের হার –
MSSC বার্ষিক ৭.৫ শতাংশ সুদের হার প্রদান করে। সুদ ত্রৈমাসিক চক্রবৃদ্ধি করা হয় এবং MSSC অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার সময় অ্যাকাউন্টে জমা হয়।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): প্রত্যাহার এবং প্রি-ম্যাচিওর ক্লোজার -একজন MSSC অ্যাকাউন্টধারী অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখ থেকে এক বছর পরে যোগ্য ব্যালেন্সের ৪০ শতাংশ তুলতে পারেন। কেউ অ্যাকাউন্টধারীর মৃত্যুতে, চরম পরিস্থিতিতে বা প্রাসঙ্গিক নথিপত্র তৈরি করার জন্য অভিভাবকের মৃত্যুতে তাদের অ্যাকাউন্ট অকালে বন্ধ করে দিতে পারেন।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): প্রত্যাহার এবং প্রি-ম্যাচিওর ক্লোজার –
একজন MSSC অ্যাকাউন্টধারী অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখ থেকে এক বছর পরে যোগ্য ব্যালেন্সের ৪০ শতাংশ তুলতে পারেন। কেউ অ্যাকাউন্টধারীর মৃত্যুতে, চরম পরিস্থিতিতে বা প্রাসঙ্গিক নথিপত্র তৈরি করার জন্য অভিভাবকের মৃত্যুতে তাদের অ্যাকাউন্ট অকালে বন্ধ করে দিতে পারেন।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): ৫০,০০০ টাকা, ১ লক্ষ টাকা, ১.৫০ লক্ষ টাকা এবং ২ লক্ষ টাকা জমাতে কত টাকা পাওয়া যাবে -
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট (MSSC): ৫০,০০০ টাকা, ১ লক্ষ টাকা, ১.৫০ লক্ষ টাকা এবং ২ লক্ষ টাকা জমাতে কত টাকা পাওয়া যাবে –
মহিলা সম্মান সেভিং সার্টিফিকেট স্কিম ক্যালকুলেটর অনুসারে, কেউ যদি পোস্ট অফিস স্কিমে ৫০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি দুই বছরে সুদ হিসাবে ৮০১১ টাকা পাবেন, এবং ম্যাচিউরিটির পরিমাণ হবে ৫৮,০০১ টাকা। কেউ যদি ১,০০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ৭.৫ শতাংশ সুদের হারে, ম্যাচুরিটিতে ১,১৬,০২২ টাকা পাবে।
মহিলা সম্মান সেভিং সার্টিফিকেট স্কিম ক্যালকুলেটর অনুসারে, কেউ যদি পোস্ট অফিস স্কিমে ৫০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি দুই বছরে সুদ হিসাবে ৮০১১ টাকা পাবেন, এবং ম্যাচিউরিটির পরিমাণ হবে ৫৮,০০১ টাকা। কেউ যদি ১,০০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ৭.৫ শতাংশ সুদের হারে, ম্যাচুরিটিতে ১,১৬,০২২ টাকা পাবে।
কেউ যদি ১,৫০,০০০ টাকা জমা করেন তাহলে তিনি দুই বছর পর ১,৭৪,০৩৩ টাকা পাবেন, যার মধ্যে ২৪,০৩৩ টাকা হবে সুদের টাকা। ২,০০,০০০ টাকার বিনিয়োগে, সুদ হিসাবে ৩২,০৪৪ টাকা পাওয়া যাবে এবং ম্যাচিউরিটির পরিমাণ হবে ২,৩২,০৪৪ টাকা।
কেউ যদি ১,৫০,০০০ টাকা জমা করেন তাহলে তিনি দুই বছর পর ১,৭৪,০৩৩ টাকা পাবেন, যার মধ্যে ২৪,০৩৩ টাকা হবে সুদের টাকা। ২,০০,০০০ টাকার বিনিয়োগে, সুদ হিসাবে ৩২,০৪৪ টাকা পাওয়া যাবে এবং ম্যাচিউরিটির পরিমাণ হবে ২,৩২,০৪৪ টাকা।

৪০৫ টাকা দিয়ে কোটিপতি হওয়া সম্ভব; সরকারি এই স্কিমের বিষয়ে জানা আছে কি?

ভারতবাসীর কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ভরসাযোগ্য বিনিয়োগের মাধ্যম হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ। এই বিনিয়োগে ঝুঁকি তো থাকেই না। কারণ কেন্দ্রীয় সরকার এই স্কিমের গ্যারান্টি নিয়ে থাকে। ফলে তা একেবারেই নিরাপদ। অনেকেই হয়তো জানেন না যে, সরকারি এই স্কিমে বিনিয়োগ করে কোটিপতি হওয়া সম্ভব। তার আগে আরও একবার জেনে নেওয়া যাক এর মূল বৈশিষ্ট্যগুলি।
ভারতবাসীর কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ভরসাযোগ্য বিনিয়োগের মাধ্যম হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ। এই বিনিয়োগে ঝুঁকি তো থাকেই না। কারণ কেন্দ্রীয় সরকার এই স্কিমের গ্যারান্টি নিয়ে থাকে। ফলে তা একেবারেই নিরাপদ। অনেকেই হয়তো জানেন না যে, সরকারি এই স্কিমে বিনিয়োগ করে কোটিপতি হওয়া সম্ভব। তার আগে আরও একবার জেনে নেওয়া যাক এর মূল বৈশিষ্ট্যগুলি।
বিনিয়োগের পরিমাণ:সরকারি এই স্কিমে বার্ষিক ৫০০ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। আর এর সর্বোচ্চ সীমা হল ১.৫ লক্ষ টাকা। এই পরিমাণ টাকা কিস্তিতে কিংবা একলপ্তে জমা করা সম্ভব।
বিনিয়োগের পরিমাণ:
সরকারি এই স্কিমে বার্ষিক ৫০০ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। আর এর সর্বোচ্চ সীমা হল ১.৫ লক্ষ টাকা। এই পরিমাণ টাকা কিস্তিতে কিংবা একলপ্তে জমা করা সম্ভব।
পিপিএফ-এ প্রাপ্ত সুদ:ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসের ফিক্সড ডিপোজিটের তুলনায় বেশি হারে সুদ দেয় পিপিএফ। বর্তমানে পিপিএফ-এর উপর বার্ষিক ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে সরকার। বিনিয়োগের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ দেওয়া হয়। যা বার্ষিক ভিত্তিতে গণনা করা হয়। প্রতি বছর মার্চে সুদ দেওয়া হয়। আর প্রতি ত্রৈমাসিকের ভিত্তিতে সুদের হার পর্যালোচনা করা হয়। সুদের হার সংক্রান্ত বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় অর্থ মন্ত্রক।
পিপিএফ-এ প্রাপ্ত সুদ:
ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসের ফিক্সড ডিপোজিটের তুলনায় বেশি হারে সুদ দেয় পিপিএফ। বর্তমানে পিপিএফ-এর উপর বার্ষিক ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে সরকার। বিনিয়োগের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ দেওয়া হয়। যা বার্ষিক ভিত্তিতে গণনা করা হয়। প্রতি বছর মার্চে সুদ দেওয়া হয়। আর প্রতি ত্রৈমাসিকের ভিত্তিতে সুদের হার পর্যালোচনা করা হয়। সুদের হার সংক্রান্ত বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় অর্থ মন্ত্রক।
কর ছাড়ের সুবিধা কি পাওয়া যায়?পিপিএফ-এ বিনিয়োগ করলে ভাল রিটার্ন তো পাওয়া যায়ই, সেই সঙ্গে মেলে কর ছাড়ের সুযোগও। আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় কর ছাড়ের সর্বোচ্চ সীমা ১.৫ লক্ষ টাকা।
কর ছাড়ের সুবিধা কি পাওয়া যায়?
পিপিএফ-এ বিনিয়োগ করলে ভাল রিটার্ন তো পাওয়া যায়ই, সেই সঙ্গে মেলে কর ছাড়ের সুযোগও। আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় কর ছাড়ের সর্বোচ্চ সীমা ১.৫ লক্ষ টাকা।
মেয়াদ:সরকারি নিয়মানুযায়ী, পিপিএফ স্কিমে বিনিয়োগ করতে হয় ১৫ বছরের জন্য। মেয়াদপূর্তির পরে অবশ্য চাইলে পিপিএফ অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও ৫ বছরের জন্য বাড়ানো যেতে পারে।
মেয়াদ:
সরকারি নিয়মানুযায়ী, পিপিএফ স্কিমে বিনিয়োগ করতে হয় ১৫ বছরের জন্য। মেয়াদপূর্তির পরে অবশ্য চাইলে পিপিএফ অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও ৫ বছরের জন্য বাড়ানো যেতে পারে।
মেয়াদের মাঝামাঝি কি টাকা তোলা যায়?এমনিতে সরকারি এই স্কিমের মেয়াদ ১৫ বছর হলেও জরুরিকালীন অবস্থায় সঞ্চিত অর্থের ৫০ শতাংশ প্রত্যাহার করা যেতে পারে। তবে এর জন্য অ্যাকাউন্টের ৬ বছর পূরণ হতেই হবে।
মেয়াদের মাঝামাঝি কি টাকা তোলা যায়?
এমনিতে সরকারি এই স্কিমের মেয়াদ ১৫ বছর হলেও জরুরিকালীন অবস্থায় সঞ্চিত অর্থের ৫০ শতাংশ প্রত্যাহার করা যেতে পারে। তবে এর জন্য অ্যাকাউন্টের ৬ বছর পূরণ হতেই হবে।
কীভাবে কোটিপতি হওয়া সম্ভব?সরকারি এই স্কিমে অল্প অল্প করে টাকা জমিয়ে কোটিপতি হওয়া সম্ভব। আর এর ফর্মূলাটা খুবই সহজ। প্রতিদিন ৪০৫ টাকা করে এই স্কিমে জমা করলে কিন্তু সহজেই কোটিপতি হওয়া সম্ভব। আসলে দৈনিক ৪০৫ টাকা জমা করার অর্থ হল এক বছরে জমবে মোট ১৪৭৮৫০ টাকা।
কীভাবে কোটিপতি হওয়া সম্ভব?
সরকারি এই স্কিমে অল্প অল্প করে টাকা জমিয়ে কোটিপতি হওয়া সম্ভব। আর এর ফর্মূলাটা খুবই সহজ। প্রতিদিন ৪০৫ টাকা করে এই স্কিমে জমা করলে কিন্তু সহজেই কোটিপতি হওয়া সম্ভব। আসলে দৈনিক ৪০৫ টাকা জমা করার অর্থ হল এক বছরে জমবে মোট ১৪৭৮৫০ টাকা।
বর্তমান ৭.১ শতাংশ সুদের হার অনুযায়ী ২৫ বছরে ১ কোটি টাকা জমানো সম্ভব। এই হিসেব কষার জন্য পিপিএফ ক্যালকুলেটরের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
বর্তমান ৭.১ শতাংশ সুদের হার অনুযায়ী ২৫ বছরে ১ কোটি টাকা জমানো সম্ভব। এই হিসেব কষার জন্য পিপিএফ ক্যালকুলেটরের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

৩০ পার করেছেন, আবার বিবাহিত? পঞ্চাশ বছর বয়সের মধ্যে ১০ কোটি টাকা জমাবেন কী করে, দেখে নিন

ধরে নেওয়া যাক জনৈক ব্যক্তি মধ্যবয়সী এবং বিবাহিত। এই সময় সাধারণত বিনিয়োগকারীরা মাঝারি মানের ঝুঁকি নিতে পছন্দ করেন। তাহলে (অনুমান অনুসারে), বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘমেয়াদে কমপক্ষে ৭ বা তার বেশি বছরের জন্য বিনিয়োগ করবেন এবং তাঁরা লার্জ-ক্যাপ ইনডেক্স ফান্ড, ফ্লেক্সিক্যাপ ফান্ড, মিড-ক্যাপ ফান্ডের সংমিশ্রণে বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন।
ধরে নেওয়া যাক জনৈক ব্যক্তি মধ্যবয়সী এবং বিবাহিত। এই সময় সাধারণত বিনিয়োগকারীরা মাঝারি মানের ঝুঁকি নিতে পছন্দ করেন। তাহলে (অনুমান অনুসারে), বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘমেয়াদে কমপক্ষে ৭ বা তার বেশি বছরের জন্য বিনিয়োগ করবেন এবং তাঁরা লার্জ-ক্যাপ ইনডেক্স ফান্ড, ফ্লেক্সিক্যাপ ফান্ড, মিড-ক্যাপ ফান্ডের সংমিশ্রণে বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন।
একটি বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করার আগে ২-৩টি তহবিলে বিনিয়োগ করা উচিত। এতে যথেষ্ট বৈচিত্র্য দেবে।
একটি বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করার আগে ২-৩টি তহবিলে বিনিয়োগ করা উচিত। এতে যথেষ্ট বৈচিত্র্য দেবে।
ধরে নেওয়া যাক, কারও মাসিক আয় প্রায় ২,০০,০০০ টাকা এবং খরচ প্রায় ৪৫,০০০ টাকা। বয়স ৪৫ এবং ৬০ বছরে অবসরের ইচ্ছে রয়েছে। এক্ষেত্রে মাঝারি ঝুঁকির জন্য ইক্যুইটি, লোন, এসজিবি, আরইআইটিতে বিনিয়োগ করার জন্য কতটা আয় বরাদ্দ সঠিক বলে মনে হয়?
ধরে নেওয়া যাক, কারও মাসিক আয় প্রায় ২,০০,০০০ টাকা এবং খরচ প্রায় ৪৫,০০০ টাকা। বয়স ৪৫ এবং ৬০ বছরে অবসরের ইচ্ছে রয়েছে। এক্ষেত্রে মাঝারি ঝুঁকির জন্য ইক্যুইটি, লোন, এসজিবি, আরইআইটিতে বিনিয়োগ করার জন্য কতটা আয় বরাদ্দ সঠিক বলে মনে হয়?
এক্ষেত্রে, মাঝারি ঝুঁকির ফান্ডে বিনিয়োগ করা হল। তাহলে অবসর গ্রহণের লক্ষ্যের জন্য ১৫ বছরের আয় ৬০-৬৫% ইক্যুইটি, ৩০% লোন এবং ৫% সোনায় বরাদ্দ করা যেতে পারে।
এক্ষেত্রে, মাঝারি ঝুঁকির ফান্ডে বিনিয়োগ করা হল। তাহলে অবসর গ্রহণের লক্ষ্যের জন্য ১৫ বছরের আয় ৬০-৬৫% ইক্যুইটি, ৩০% লোন এবং ৫% সোনায় বরাদ্দ করা যেতে পারে।
ইক্যুইটি বরাদ্দের জন্য, লার্জ-ক্যাপ ইনডেক্স ফান্ড এবং ফ্লেক্সিক্যাপ ফান্ড দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। অবসর গ্রহণের লক্ষ্যের জন্য প্রথমে ইপিএফ-এর ট্যাক্স ফ্রির সর্বাধিক সীমা এবং তারপর পিপিএফ এবং তারপর ডেট মিউচুয়াল ফান্ড বা এনপিএস (জি+সি) দেখা উচিত।
ইক্যুইটি বরাদ্দের জন্য, লার্জ-ক্যাপ ইনডেক্স ফান্ড এবং ফ্লেক্সিক্যাপ ফান্ড দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। অবসর গ্রহণের লক্ষ্যের জন্য প্রথমে ইপিএফ-এর ট্যাক্স ফ্রির সর্বাধিক সীমা এবং তারপর পিপিএফ এবং তারপর ডেট মিউচুয়াল ফান্ড বা এনপিএস (জি+সি) দেখা উচিত।
আবার, কারও অ্যাকাউন্টে ৩৬ লক্ষ টাকা রয়েছে যা এখনও বিনিয়োগ করা হয়নি এবং সদ্য বিবাহিত সেই ব্যক্তির বয়স যদি ৩০ বছর হয়, তাহলে? লক্ষ্য হল ৫০ বছর বয়সের মধ্যে ১০ কোটি টাকার কর্পাস সহ অবসর নেওয়া।
আবার, কারও অ্যাকাউন্টে ৩৬ লক্ষ টাকা রয়েছে যা এখনও বিনিয়োগ করা হয়নি এবং সদ্য বিবাহিত সেই ব্যক্তির বয়স যদি ৩০ বছর হয়, তাহলে? লক্ষ্য হল ৫০ বছর বয়সের মধ্যে ১০ কোটি টাকার কর্পাস সহ অবসর নেওয়া।
উত্তর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ, বিনিয়োগের সময় যদি ২০ বছর হয়, তাহলে ইক্যুইটির মতো মুদ্রাস্ফীতি বিনিয়োগের দিকে নজর দেওয়া উচিত। ধরে নেওয়া যাক ৩৬ লক্ষ টাকা ইক্যুইটিতে নিযুক্ত করা হয়েছে এবং প্রতি মাসে ইক্যুইটি তহবিলে নিয়মিত বিনিয়োগ করা শুরু হয়েছে, তারপরে ১০% এর গড় পোর্টফোলিও রিটার্নে তা ১০ কোটি টাকার সীমায় পৌঁছাতে পারে। এর জন্য মাসে প্রায় ৭০-৭৫,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
উত্তর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ, বিনিয়োগের সময় যদি ২০ বছর হয়, তাহলে ইক্যুইটির মতো মুদ্রাস্ফীতি বিনিয়োগের দিকে নজর দেওয়া উচিত। ধরে নেওয়া যাক ৩৬ লক্ষ টাকা ইক্যুইটিতে নিযুক্ত করা হয়েছে এবং প্রতি মাসে ইক্যুইটি তহবিলে নিয়মিত বিনিয়োগ করা শুরু হয়েছে, তারপরে ১০% এর গড় পোর্টফোলিও রিটার্নে তা ১০ কোটি টাকার সীমায় পৌঁছাতে পারে। এর জন্য মাসে প্রায় ৭০-৭৫,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
যেহেতু ইতিমধ্যেই প্রতি মাসে পিএফ ইত্যাদিতে বিনিয়োগ করা হচ্ছে, তাই অবশিষ্ট অর্থ বড়-ক্যাপের ফান্ডে, ফ্লেক্সিক্যাপ ফান্ডে, মিডক্যাপ ফান্ডে ইত্যাদিতে বিনিয়োগ করা যায়।
যেহেতু ইতিমধ্যেই প্রতি মাসে পিএফ ইত্যাদিতে বিনিয়োগ করা হচ্ছে, তাই অবশিষ্ট অর্থ বড়-ক্যাপের ফান্ডে, ফ্লেক্সিক্যাপ ফান্ডে, মিডক্যাপ ফান্ডে ইত্যাদিতে বিনিয়োগ করা যায়।
এক্ষেত্রে জানা জরুরি কোনগুলি হাই রিস্কের ফান্ড?১. কোয়ান্ট স্মল ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট প্ল্যান গ্রোথ

২. নিপ্পন ইন্ডিয়া স্মল ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ

৩. এইচডিএফসি স্মল ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ

৪. কানারা রোবেকো স্মল ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ

৫. কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ
এক্ষেত্রে জানা জরুরি কোনগুলি হাই রিস্কের ফান্ড?
১. কোয়ান্ট স্মল ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট প্ল্যান গ্রোথ
২. নিপ্পন ইন্ডিয়া স্মল ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ
৩. এইচডিএফসি স্মল ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ
৪. কানারা রোবেকো স্মল ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ
৫. কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ
৬. মতিলাল ওসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ৭. এইচডিএফসি মিড ক্যাপ

৮. কোয়ান্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফান্ড ডায়রেক্ট

৯. কোয়ান্ট ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ

১০. পরাগ পারিখ ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ

১১. এইচডিএফসি ফ্লেক্সি ক্যাপ ডায়রেক্ট প্ল্যান গ্রোথ

১২. আইসিআইসিআই প্রুডেন্সিয়াল টেকনোলজি ডায়রেক্ট প্ল্যান গ্রোথ

১৩. এইচডিএফসি ইক্যুইটি
৬. মতিলাল ওসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ
৭. এইচডিএফসি মিড ক্যাপ
৮. কোয়ান্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফান্ড ডায়রেক্ট
৯. কোয়ান্ট ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ
১০. পরাগ পারিখ ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড ডায়রেক্ট গ্রোথ
১১. এইচডিএফসি ফ্লেক্সি ক্যাপ ডায়রেক্ট প্ল্যান গ্রোথ
১২. আইসিআইসিআই প্রুডেন্সিয়াল টেকনোলজি ডায়রেক্ট প্ল্যান গ্রোথ
১৩. এইচডিএফসি ইক্যুইটি

Retirement Planning: অবসরের পর প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয়; দেখে নিন কোথায় বিনিয়োগ করতে হবে

অবসর গ্রহণের পর আমাদের জীবন কেমন হতে পারে তা সকলেই জানেন। আদর্শ জীবনযাপনের জন্য প্রিয়জনের পাশাপাশি অর্থেরও প্রয়োজন। যাঁরা অবসর গ্রহণের পরে একটি স্থিতিশীল আয় চান, তাঁরা পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
অবসর গ্রহণের পর আমাদের জীবন কেমন হতে পারে তা সকলেই জানেন। আদর্শ জীবনযাপনের জন্য প্রিয়জনের পাশাপাশি অর্থেরও প্রয়োজন। যাঁরা অবসর গ্রহণের পরে একটি স্থিতিশীল আয় চান, তাঁরা পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে এই স্কিমে বিনিয়োগ শুরু করা যেতে পারে। এই স্কিমটি বিশেষ ভাবে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই স্কিমে বিনিয়োগের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যোগ্যতার মানদণ্ড হল অ্যাকাউন্টধারীর বয়স ৬০ বছর বা তার বেশি হওয়া উচিত।
মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে এই স্কিমে বিনিয়োগ শুরু করা যেতে পারে। এই স্কিমটি বিশেষ ভাবে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই স্কিমে বিনিয়োগের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যোগ্যতার মানদণ্ড হল অ্যাকাউন্টধারীর বয়স ৬০ বছর বা তার বেশি হওয়া উচিত।
ভিআরএস নেওয়া ব্যক্তিরা ৫৫ বছর পরেও বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়াও সামরিক কর্মীরা বয়সসীমায় আরও ৫ বছর ছাড় পাবেন। এর মানে হল তাঁরা ৫০ বছর বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন।
ভিআরএস নেওয়া ব্যক্তিরা ৫৫ বছর পরেও বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়াও সামরিক কর্মীরা বয়সসীমায় আরও ৫ বছর ছাড় পাবেন। এর মানে হল তাঁরা ৫০ বছর বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন।
৮.২ শতাংশ সুদএটি একটি সরকারি স্কিম যার সুদের হারও সরকার দ্বারা নির্ধারিত করা হয়। বর্তমানে সরকার এর ওপর বার্ষিক ৮.২ শতাংশ সুদ দিচ্ছে। এর সুদের হার যে কোনও এফডি-র থেকে ভাল। এই স্কিমে যত বেশি বিনিয়োগ করা হবে, তত বেশি রিটার্ন হবে। এতে সর্বোচ্চ ৩০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে।
৮.২ শতাংশ সুদ
এটি একটি সরকারি স্কিম যার সুদের হারও সরকার দ্বারা নির্ধারিত করা হয়। বর্তমানে সরকার এর ওপর বার্ষিক ৮.২ শতাংশ সুদ দিচ্ছে। এর সুদের হার যে কোনও এফডি-র থেকে ভাল। এই স্কিমে যত বেশি বিনিয়োগ করা হবে, তত বেশি রিটার্ন হবে। এতে সর্বোচ্চ ৩০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে।
কীভাবে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা মিলবে?যদি কোনও প্রবীণ নাগরিক এই স্কিমে একসঙ্গে ৩০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তবে তিনি বার্ষিক ২.৪৬ লক্ষ টাকা সুদ পাবেন। যদি আমরা এটিকে মাসিক ভিত্তিতে দেখি, এটি ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ দেবে। যদি এই টাকাটি ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে নিতে হয় তবে ত্রৈমাসিক ৬১,৫০০ টাকা পাবেন। যিনি ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করবেন, তিনি প্রতি ত্রৈমাসিকে ১০,২৫০ টাকা পাবেন৷ কর দেওয়ার সময়ও এই স্কিমের সুবিধা মিলবে।
কীভাবে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা মিলবে?
যদি কোনও প্রবীণ নাগরিক এই স্কিমে একসঙ্গে ৩০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তবে তিনি বার্ষিক ২.৪৬ লক্ষ টাকা সুদ পাবেন। যদি আমরা এটিকে মাসিক ভিত্তিতে দেখি, এটি ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ দেবে। যদি এই টাকাটি ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে নিতে হয় তবে ত্রৈমাসিক ৬১,৫০০ টাকা পাবেন। যিনি ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করবেন, তিনি প্রতি ত্রৈমাসিকে ১০,২৫০ টাকা পাবেন৷ কর দেওয়ার সময়ও এই স্কিমের সুবিধা মিলবে।
ইনকাম ট্যাক্স অ্যাক্টের ৮০সি-এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পাবেন। এর সুদ প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অ্যাকাউন্টে জমা হয়।
ইনকাম ট্যাক্স অ্যাক্টের ৮০সি-এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পাবেন। এর সুদ প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অ্যাকাউন্টে জমা হয়।

এই স্কিমে বিনিয়োগ করেছেন ? ৫ বছরের জন্য টাকা রাখলে পেয়ে যাবেন ২৮ লক্ষ টাকা!

হাতে টাকা থাকলেই খরচা করে ফেলছেন ? তাহলে বেশি টাকা হাতে না রেখে বিভিন্ন স্কিমে বিনিয়োগ করায় বুদ্ধিমানের কাজ ৷ ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে পারলে আপনার জন্য পোস্ট অফিসের ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট সব থেকে ভাল ৷ এই স্কিমে পোস্ট অফিস বর্তমানে ৭.৭০ শতাংশ সুদ দিচ্ছে ৷

হাতে টাকা থাকলেই খরচা করে ফেলছেন ? তাহলে বেশি টাকা হাতে না রেখে বিভিন্ন স্কিমে বিনিয়োগ করায় বুদ্ধিমানের কাজ ৷ ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে পারলে আপনার জন্য পোস্ট অফিসের ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট সব থেকে ভাল ৷ এই স্কিমে পোস্ট অফিস বর্তমানে ৭.৭০ শতাংশ সুদ দিচ্ছে ৷
ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (National Savings Certificate) হল ভারতীয় ডাকঘরের অধীনে একটি সঞ্চয় প্রকল্প (Saving Sceme)। এই সার্টিফিকেট কিনতে পারেন যে কোনও প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি, শিশু এবং যে কোনও ট্রাস্ট। এ ছাড়া দু’জন প্রাপ্তবয়স্করও যৌথ ভাবে এই সার্টিফিকেট কিনতে পারেন। ভারতের যে কোনও ডাকঘর থেকে কেনা যায় এই ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (NSC)।
ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (National Savings Certificate) হল ভারতীয় ডাকঘরের অধীনে একটি সঞ্চয় প্রকল্প (Saving Sceme)। এই সার্টিফিকেট কিনতে পারেন যে কোনও প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি, শিশু এবং যে কোনও ট্রাস্ট। এ ছাড়া দু’জন প্রাপ্তবয়স্করও যৌথ ভাবে এই সার্টিফিকেট কিনতে পারেন। ভারতের যে কোনও ডাকঘর থেকে কেনা যায় এই ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (NSC)।
ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটের বেনিফিট - ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে বিনিয়োগ করলে আয়কর ছাড় পাওয়া যায়। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে বিনিয়োগ করলে সেকশন ৮০সি অনুযায়ী আয়কর আইন অনুযায়ী ছাড় পাওয়া যায়।
ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটের বেনিফিট – ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে বিনিয়োগ করলে আয়কর ছাড় পাওয়া যায়। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে বিনিয়োগ করলে সেকশন ৮০সি অনুযায়ী আয়কর আইন অনুযায়ী ছাড় পাওয়া যায়।
এনএসসি সরকার সমর্থিত স্কিম। তাই নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি থাকে। শুধু তাই নয়, এই স্কিমে ১.৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে ছাড়যোগ্য। এনএসসি-তে ১ লক্ষ টাকা থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কত সুদ মিলতে পারে দেখে নেওয়া যাক।
এনএসসি সরকার সমর্থিত স্কিম। তাই নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি থাকে। শুধু তাই নয়, এই স্কিমে ১.৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে ছাড়যোগ্য। এনএসসি-তে ১ লক্ষ টাকা থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কত সুদ মিলতে পারে দেখে নেওয়া যাক।
১ লাখ টাকা বিনিয়োগ: ১ লক্ষ টাকা জমা করে ৫ বছরে মোট ৪৪,৯০৩ টাকা সুদ পাওয়া যায়। অর্থাৎ পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর বিনিয়োগকারী ১.৪৪ লক্ষ টাকা হাতে পাবেন।

১ লাখ টাকা বিনিয়োগ: ১ লক্ষ টাকা জমা করে ৫ বছরে মোট ৪৪,৯০৩ টাকা সুদ পাওয়া যায়। অর্থাৎ পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর বিনিয়োগকারী ১.৪৪ লক্ষ টাকা হাতে পাবেন।
৩ লাখ টাকা বিনিয়োগ: ৩ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে সুদের পরিমাণ বাড়বে। ৫ বছরের মেয়াদে ১.৩৪ লক্ষ টাকা সুদ পাওয়া যাবে। অর্থাৎ মেয়াদ শেষে বিনিয়োগকারী হাতে পাবেন ৪.৩৪ লক্ষ টাকা।
৩ লাখ টাকা বিনিয়োগ: ৩ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে সুদের পরিমাণ বাড়বে। ৫ বছরের মেয়াদে ১.৩৪ লক্ষ টাকা সুদ পাওয়া যাবে। অর্থাৎ মেয়াদ শেষে বিনিয়োগকারী হাতে পাবেন ৪.৩৪ লক্ষ টাকা।
পাঁচ বছরের মেয়াদে ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগে ৮.৯৮ লাখ টাকা সুদ পাওয়া যাবে। মেয়াদ শেষে হাতে মিলবে ২৮.৯৮ লাখ টাকা।
পাঁচ বছরের মেয়াদে ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগে ৮.৯৮ লাখ টাকা সুদ পাওয়া যাবে। মেয়াদ শেষে হাতে মিলবে ২৮.৯৮ লাখ টাকা।

Investment Schemes: মাত্র পাঁচ বছরে ২ লাখ টাকার সুদ মিলবে এই স্কিমে, দেখে নিন সম্পূর্ণ হিসেব

অবসরের পর আর ঝুঁকি নিতে মন চায় না। উচিতও নয়। এই সময় নিরাপদ এবং নিশ্চিত রিটার্ন দেয় এমন স্কিমেই বিনিয়োগের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এর জন্য পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম আদর্শ। বর্তমানে এই স্কিমে বার্ষিক ৮.২ শতাংশ হারে সুদ মিলছে। অর্থাৎ এক লপ্তে মোটা টাকা রাখলে বিশাল রিটার্ন পাওয়া যাবে।
অবসরের পর আর ঝুঁকি নিতে মন চায় না। উচিতও নয়। এই সময় নিরাপদ এবং নিশ্চিত রিটার্ন দেয় এমন স্কিমেই বিনিয়োগের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এর জন্য পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম আদর্শ। বর্তমানে এই স্কিমে বার্ষিক ৮.২ শতাংশ হারে সুদ মিলছে। অর্থাৎ এক লপ্তে মোটা টাকা রাখলে বিশাল রিটার্ন পাওয়া যাবে।
নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে, সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের জন্য। যাঁরা ভিআরএস নিয়েছেন তাঁরাও এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারেন। এই স্কিমে পাঁচ বছর মেয়াদে যদি কেউ ৫ লাখ টাকা রাখেন তাহলে ন্যূনতম ২ লাখ টাকার সুদ পাবেন। দেখে নেওয়া যাক সম্পূর্ণ হিসেব।
নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে, সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের জন্য। যাঁরা ভিআরএস নিয়েছেন তাঁরাও এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারেন। এই স্কিমে পাঁচ বছর মেয়াদে যদি কেউ ৫ লাখ টাকা রাখেন তাহলে ন্যূনতম ২ লাখ টাকার সুদ পাবেন। দেখে নেওয়া যাক সম্পূর্ণ হিসেব।
ধরা যাক সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে কেউ ৫ বছর মেয়াদে ৫ লাখ টাকা জমা করলেন। তাহলে ৮.২ শতাংশ সুদের হারে তিনি ৭,০৫,০০০ টাকা রিটার্ন পাবেন। অর্থাৎ শুধু সুদ থেকে তিনি পাচ্ছেন ২,০৫,০০০ টাকা।
ধরা যাক সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে কেউ ৫ বছর মেয়াদে ৫ লাখ টাকা জমা করলেন। তাহলে ৮.২ শতাংশ সুদের হারে তিনি ৭,০৫,০০০ টাকা রিটার্ন পাবেন। অর্থাৎ শুধু সুদ থেকে তিনি পাচ্ছেন ২,০৫,০০০ টাকা।
একইভাবে ১ লাখ টাকা রাখলে ১,৪১,০০০ টাকা, ২ লাখ টাকা হবে ২,৮২,০০০ টাকা। যদি কেউ এই স্কিমে ১০ লাখ টাকা রাখেন তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি ১৪,১০,০০০ টাকা পাবেন। ২০ লাখ রাখলে ২৮,২০,০০০ টাকা এবং ৩০ লাখ টাকা জমা দিলে ৪২,৩০,০০০ টাকা রিটার্ন পাবেন।
একইভাবে ১ লাখ টাকা রাখলে ১,৪১,০০০ টাকা, ২ লাখ টাকা হবে ২,৮২,০০০ টাকা। যদি কেউ এই স্কিমে ১০ লাখ টাকা রাখেন তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি ১৪,১০,০০০ টাকা পাবেন। ২০ লাখ রাখলে ২৮,২০,০০০ টাকা এবং ৩০ লাখ টাকা জমা দিলে ৪২,৩০,০০০ টাকা রিটার্ন পাবেন।
এসসিএসএস-এর সুবিধা: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম সরকার সমর্থিত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। নির্ভরযোগ্য এবং নিরাপদ বিনিয়োগ বিকল্প হিসেবেই এর জনপ্রিয়তা।আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে, বিনিয়োগকারীরা এই স্কিমে বিনিয়োগ করে প্রতি বছর ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় দাবি করতে পারেন।
এসসিএসএস-এর সুবিধা: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম সরকার সমর্থিত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। নির্ভরযোগ্য এবং নিরাপদ বিনিয়োগ বিকল্প হিসেবেই এর জনপ্রিয়তা।
আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে, বিনিয়োগকারীরা এই স্কিমে বিনিয়োগ করে প্রতি বছর ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় দাবি করতে পারেন।
প্রতি বছর ৮.২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। অন্যান্য বিনিয়োগ বিকল্পগুলির সঙ্গে ঝুঁকির তুলনা করলে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম অনেক নিরাপদ।
প্রতি বছর ৮.২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। অন্যান্য বিনিয়োগ বিকল্পগুলির সঙ্গে ঝুঁকির তুলনা করলে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম অনেক নিরাপদ।
পোস্ট অফিসের যে কোনও শাখায় অ্যাকাউন্ট স্থানান্তর করা যায়।প্রসঙ্গত, পোস্ট অফিসে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে অ্যাকাউন্ট খুলতে গেলে একটি ফর্ম পূরণ করতে হয়। সঙ্গে জমা দিতে হয় ২টি পাসপোর্ট ছবি, পরিচয়ের প্রমাণপত্র এবং কেওয়াইসি নথি।
পোস্ট অফিসের যে কোনও শাখায় অ্যাকাউন্ট স্থানান্তর করা যায়।
প্রসঙ্গত, পোস্ট অফিসে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে অ্যাকাউন্ট খুলতে গেলে একটি ফর্ম পূরণ করতে হয়। সঙ্গে জমা দিতে হয় ২টি পাসপোর্ট ছবি, পরিচয়ের প্রমাণপত্র এবং কেওয়াইসি নথি।

Money Making Tips: প্রতি মাসে নিশ্চিত ১ লাখ টাকা আয় চান? অবসর জীবনে কোথায় কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে দেখুন

অবসর জীবন নিশ্চিন্তে কাটানোর একটাই উপায়। হাতে পর্যাপ্ত টাকা থাকতে হবে। সংসার খরচ এবং অন্যান্য চাহিদা মিলিয়ে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা যোগাড় করতে পারলে আর চিন্তা নেই। পায়ের উপর পা তুলে কাটবে অবসর জীবন। কিন্তু কীভাবে?
অবসর জীবন নিশ্চিন্তে কাটানোর একটাই উপায়। হাতে পর্যাপ্ত টাকা থাকতে হবে। সংসার খরচ এবং অন্যান্য চাহিদা মিলিয়ে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা যোগাড় করতে পারলে আর চিন্তা নেই। পায়ের উপর পা তুলে কাটবে অবসর জীবন। কিন্তু কীভাবে?
ধরা যাক, এক ব্যক্তির বয়স ৪৫ বছর। ১.২ কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছেন। ৪৫ লাখ টাকা ইক্যুইটি ফান্ড এবং ৪২ লাখ টাকার অ্যাসিওর্ড ভ্যালুতে অন্যান্য ইক্যুইটি উপকরণে বিনিয়োগ রয়েছে। এছাড়া ১০ লাখ টাকার দুটো এলআইসি পলিসিও কিনেছেন। নিজের বাড়ি। ভাড়ার ঝামেলা নেই। তিনি আর পাঁচ বছর চাকরি করে অবসর নিতে চান। এখন প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা কীভাবে পাবেন?
ধরা যাক, এক ব্যক্তির বয়স ৪৫ বছর। ১.২ কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছেন। ৪৫ লাখ টাকা ইক্যুইটি ফান্ড এবং ৪২ লাখ টাকার অ্যাসিওর্ড ভ্যালুতে অন্যান্য ইক্যুইটি উপকরণে বিনিয়োগ রয়েছে। এছাড়া ১০ লাখ টাকার দুটো এলআইসি পলিসিও কিনেছেন। নিজের বাড়ি। ভাড়ার ঝামেলা নেই। তিনি আর পাঁচ বছর চাকরি করে অবসর নিতে চান। এখন প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা কীভাবে পাবেন?
ফিনফিক্স রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিক্সের প্রবলীন বাজপেয়ী বলছেন, যথেষ্ট সঞ্চয় রয়েছে। কিন্তু অবসর গ্রহণের সময় সঞ্চয়কে ভালভাবে ব্যবহারের জন্য চ্যানেলাইজ করা দরকার। বর্তমান পোর্টফোলিওতে ১.২ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট ৫০ লাখ টাকা ইক্যুইটি এবং ৬২ লাখ টাকা ইনস্যুরেন্স লিঙ্কড প্রোডাক্টে রাখা আছে।
ফিনফিক্স রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিক্সের প্রবলীন বাজপেয়ী বলছেন, যথেষ্ট সঞ্চয় রয়েছে। কিন্তু অবসর গ্রহণের সময় সঞ্চয়কে ভালভাবে ব্যবহারের জন্য চ্যানেলাইজ করা দরকার। বর্তমান পোর্টফোলিওতে ১.২ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট ৫০ লাখ টাকা ইক্যুইটি এবং ৬২ লাখ টাকা ইনস্যুরেন্স লিঙ্কড প্রোডাক্টে রাখা আছে।
এখন যদি ৬ শতাংশ হারে মূল্যস্ফীতি এবং ৭ শতাংশ হারে অবসর পরবর্তী রিটার্ন ধরে নেওয়া হয়, তাহলে ৩.৬ কোটি টাকা নিয়ে নিশ্চিন্তে অবসর নেওয়া যায়। যদি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে মাসিক সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানের মাধ্যমে মাসিক টাকা নেওয়া যেতে পারে। এতে ৯ শতাংশ বৃদ্ধি ধরে প্রয়োজন ৩ কোটি টাকায় নেমে আসে।
এখন যদি ৬ শতাংশ হারে মূল্যস্ফীতি এবং ৭ শতাংশ হারে অবসর পরবর্তী রিটার্ন ধরে নেওয়া হয়, তাহলে ৩.৬ কোটি টাকা নিয়ে নিশ্চিন্তে অবসর নেওয়া যায়। যদি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে মাসিক সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানের মাধ্যমে মাসিক টাকা নেওয়া যেতে পারে। এতে ৯ শতাংশ বৃদ্ধি ধরে প্রয়োজন ৩ কোটি টাকায় নেমে আসে।
অবসর গ্রহণের সময় দীর্ঘমেয়াদি ইক্যুইটি বিনিয়োগ এবং হঠাৎ প্রয়োজনের জন্য ফান্ড তৈরি করা উচিত। এক্ষেত্রে ৪ কোটি টাকা নিরাপদ বলা যায়। এর জন্য ফিক্সড ডিপোজিট থেকে বরাদ্দ কমিয়ে হাইব্রিড ফান্ডে ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
অবসর গ্রহণের সময় দীর্ঘমেয়াদি ইক্যুইটি বিনিয়োগ এবং হঠাৎ প্রয়োজনের জন্য ফান্ড তৈরি করা উচিত। এক্ষেত্রে ৪ কোটি টাকা নিরাপদ বলা যায়। এর জন্য ফিক্সড ডিপোজিট থেকে বরাদ্দ কমিয়ে হাইব্রিড ফান্ডে ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
পাশাপাশি একটি অ্যাক্টিভ ইক্যুইটি ফান্ডে ১০ লাখ এবং দুটি প্যাসিভ ইক্যুইটি ফান্ডে ১০ লাখ টাকা করে বিনিয়োগ করা উচিত। এর পাশাপাশি অবসর না নেওয়া পর্যন্ত এসআইপি বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। পরবর্তীকালে এই পরিমাণ বাড়ানো যায়। বিশদ রোডম্যাপের জন্য পেশাদার আর্থিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
পাশাপাশি একটি অ্যাক্টিভ ইক্যুইটি ফান্ডে ১০ লাখ এবং দুটি প্যাসিভ ইক্যুইটি ফান্ডে ১০ লাখ টাকা করে বিনিয়োগ করা উচিত। এর পাশাপাশি অবসর না নেওয়া পর্যন্ত এসআইপি বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। পরবর্তীকালে এই পরিমাণ বাড়ানো যায়। বিশদ রোডম্যাপের জন্য পেশাদার আর্থিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।