Tag Archives: IPL 2020

বিমানবন্দরে সোনা নিয়ে আটকানোর পর ক্রুণালকে নিয়ে শুরু খোরাক! ট্যুইটার ভরে গেল Memes-জোকসে

#মুম্বই: আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্যও হয়েও আপাতত শান্তিতে নেই ক্রুণাল পান্ডিয়ার ৷ বৃহস্পতিবার দুবাই থেকে মুম্বই ফিরতে গিয়ে বিমানবন্দরে অনেক অস্বস্তিতেই পড়তে হয়েছে হার্দিকের দাদাকে ৷ কারণ একটাই, ক্রুণালের কাছে পাওয়া গিয়েছিল অনুমতিযোগ্য পরিমাণের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণ সোনা ৷ যা তিনি দুবাই থেকে নিয়ে দেশে ফিরেছেন ৷ এর জন্য বিমানবন্দরেই তাঁকে আটকে দেওয়া হয় ৷ এই খবর ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগেনি ৷ তারপর থেকেই ট্যুইটারে ক্রুণালকে নিয়ে হাসির রোল ওঠে ৷ মজার মজার মিম এবং জোকসে ভরিয়ে দেন নেটিজেনরা ৷ কেউ কেউ তাঁকে সঙ্গীত পরিচালক বাপ্পি লাহিড়ীর সঙ্গেও তুলনা করেছেন ৷ অনেকে হার্দিকের দাদাকে নিয়ে কু-মন্তব্য করতেও ছাড়েননি ৷

মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে টিমের সঙ্গে নামতেই বৃহস্পতিবার ক্রুণালকে আটক করেন ডিআরআই (‌Directorate of Revenue Intelligence)‌ অফিসাররা। ক্রুণালের কাছে অনেক বেশি পরিমাণ সোনা এবং আরও বেশ কিছু মূল্যবান দ্রব্য পাওয়া গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে ৷ এর জন্য ক্রুণালকে ডেকে নিয়ে গিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ধরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন DRI অফিসাররা ৷

নিয়ম অনুযায়ী, দুবাই থেকে ভারতে আসার সময় পুরুষ যাত্রীরা সর্বাধিক ২০ গ্রাম সোনা নিয়ে আসতে পারেন। মহিলাদের ক্ষেত্রে তার পরিমাণ ৪০ গ্রাম ৷ অর্থাৎ প্রায় এক লক্ষ টাকা দামের সোনা ৷ ক্রুণালের ক্ষেত্রে এমনটা হয়নি ৷ অনেক বেশি পরিমাণে সোনা এবং অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রী নিয়েই এদিন দুবাই থেকে মুম্বই ফেরেন ক্রুণাল ৷ আর তারপরেই তাঁকে আটকে দেওয়া হয় ৷ ক্রুণালের কাছে থেকে সোনা কেনার বিলের পাশাপাশি আরও একাধিক কাগজপত্র দেখতে চাওয়া হয় ৷

দাদাকে মোটেই সহ্য হয় না, ফের একবার প্রমাণ করলেন শাস্ত্রী, নেটিজেনরা বুঝে নিলেন ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে

#দুবাই:‘যারে দেখতে নারি তার চলন ব্যাঁকা’ বাংলার একটি জনপ্রিয় প্রবাদ৷ ফের একবার রবি শাস্ত্রী তাই করে নেটিজেনদের কাছে হাস্যস্পদ হলেন৷

 করোনা অতিমারি সারা পৃথিবী স্তব্ধ ৷ অলিম্পিক্স পিছিয়ে গেল , পিছিয়ে গেল টি টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ৷ নির্ধারিত উইন্ডোতে শুরু করা গেল না আইপিএল৷ কিন্তু আইপিএল এবার হবেই এ কথা বারবার বলে যিনি আশ্বস্ত করেছেন তিনি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়৷ আর তাঁর কথা যে শুধু কথার কথা নয় তা আরও একবার প্রমাণিত হয়ে গেল ১০ নভেম্বর ২০২০ তে৷ প্রায় ২ মাস ধরে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মাটিতে আয়োজিত হল আইপিএলের ত্রয়োদশ সংস্করণ৷ শুধু আয়োজিত বললে অবশ্য কম বলা হবে৷ একেবারে তারকা খচিত পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে আটটি দল লড়ল শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই৷ কোনও কাটছাঁট টুর্নামেন্টও হল না একেবারে নির্দিষ্ট ফর্ম্যাট মেনেই চলল আইপিএল৷

তবে ভ্যেনুর অভাবে হোম ও অ্যাওয়ে ম্যাচের গ্রাউন্ড ফেসিলিটি দেওয়া যায়নি . তাই ডবল লেগে খেলা হলেও সেই সুবিধাটা পাননি ক্রিকেটাররাও৷ কিন্তু দাদা-র হাত ধরেই ঘটেছে শাপমোচন৷ দীর্ঘ লকডাউন ও তার পরবর্তী পর্বে ক্রিকেটাররা যখন অনুশীলন করতে পারছিলেন না তখনও তাঁদের স্কিল পারফরম্যান্সের ওপর আস্থা রেখেই টুর্নামেন্ট আয়োজনের সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়৷

আসলে তিনিই তো দেখিয়েছেন লর্ডসের ঐতিহ্যমণ্ডিত ব্যালকনিতে উর্ধ্বাঙ্গ অনাবৃত করে টি শার্ট ঘোরানো যায় ৷ আসলে সকলেই বীরদের ভালোবাসে৷ যারা নিজেরা সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারে না তারা অন্য কারোর সাহসী সিদ্ধান্তকে কুর্নিশ করে আর এটাই সৌরভের অসম্ভব জনপ্রিয়তার কারণ৷ আর তাই আইপিএল ফাইনালের দিনে ট্যুইটারে ট্রেন্ডিং হলেন দাদা ৷

এদিকে নিন্দুকদের যে জ্বালা থেকেই যায় তা ফের প্রমাণ করলেন রবি শাস্ত্রী, সফল আইপিএল আয়োজনের কৃতিত্ব একাধিকজনকে দিলেও দাদার নাম মিসিং৷


আসলে সৌরভকে কখনই তাঁর পছন্দ নয় তা বারবার প্রমাণ করেছেন শাস্ত্রী৷ সেরা অধিনায়ক ,সেরা ক্রিকেটার কোনওক্ষেত্রেই বলার সময় সৌরভের নাম তাঁর মনে পড়ে না৷ এবারও মনে পড়লন না ৷ আইপিএলে আয়োজনের কৃতিত্বের কুর্নিশ বোর্ডের সবাই পেলেও , বাদ নাকি খোদ প্রেসিডেন্টই৷ আসলে তার নামটা যে সৌরভ!

 

নেটিজেনরা মিটিয়ে দিল সেই খেদ৷

ভারতীয় ক্রিকেটের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব তিনি যখন নিয়েছিলেন তখন বেটিং কলঙ্কে মূহ্যমান ভারতীয় ক্রিকেট৷ সাহসী সিদ্ধান্ত ও সফল পারফরম্যান্স দিয়ে ক্রিকেটকে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি৷ এবার যখন সারা পৃথিবী মারণ রোগের ভয়ে লুকিয়ে তখন সমস্ত সুরক্ষাবিধি মেনে একজন ক্রিকেটার ও স্টাফদের অসুস্থ হতে না দিয়ে সফল ভাবে আয়োজন করে ফেললেন মিলিয়ন ডলার ক্রিকেট শো৷ তাই সকলেই জানাচ্ছে কুর্নিশ দাদা৷

MI vs DC IPL 2020 Final: বিরাটকে দুয়ো দিলেন রোহিতের ফ্যানরা, হিটম্যানরা অধিনায়কত্বের দাবিতে সোচ্চার

#দুবাই: রোহিত শর্মা ট্যুইটারে নেটিজেনদের খাদ্য দিলেন৷ আইপিএলের পঞ্চমবার সেরার খেতাব জিতলেন মুম্বই ইন্ডিয়ন্স অধিনায়ক রোহিত শর্মা৷ এমনিতেই বাইশ গজে বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার লড়াই সকলেই জানেন৷ দুই ক্রিকেটারই দুরন্ত ৷ পাশাপাশি অধিনায়ক হিসেবে কে সেরা তাই নিয়েও ফ্যানদের মধ্যে লড়াই চলতেই থাকে৷ তবে আইপিএলে আরসিবি অধিনায়ক হিসেবে এখনও আইপিএল ট্রফি অধরা ৷ আর আইপিএলে পঞ্চমবার সেরা হয়ে রোহিত শর্মা৷

এরপরেই বিরাট বনাম রোহিত ফ্যানরা ট্যুইটারে লেগে পড়েছেন ৷ রোহিত শর্মা ফ্যানরা কার্যত একহাত নিচ্ছেন বিরাটকে৷ বিরাটকে আরসিবি অধিনায়ক হিসেবে রয়েছেন আট বছর তাও একটিও আইপিএল ট্রফি জিততে পারেননি৷

রোহিত শর্মা আট বছর ধরে অধিনায়কত্ব করে পাঁচটি ট্রফি জিতেছেন মুম্বই ইন্ডিয়ন্স ৷ এছাড়াও একবার ডেকান চার্জার্সের হয়ে একটি আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন৷ দীর্ঘ সময় ধরে রোহিত শর্মাকে ভারতীয় ক্রিকেট দলের  পুরো সময়ের  অধিনায়ক করার  দাবি করছেন ৷ রোহিত শর্মা টি টোয়েন্টি  ও একদিনের দলের অধিনায়কের দায়িত্ব সামলেছেন৷

অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার আগে রোহিতের হ্যামস্ট্রিংয়ের একটি ঘ্যানঘ্যানে চোট রয়েছে৷ একদিনের ও টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে ভাইস ক্যাপ্টেনও নেই তিনি৷ কোহলি দলের সঙ্গে থাকছেন না তিনি পিতৃত্বকালীন ছুটিতে গেছেন৷ ফলে সে অবস্থায় ফের তিনটি টেস্টে রোহিত দলে এসেছেন৷ টেস্ট সিরিজে রোহিতের অধিনায়কত্ব নিয়ে এখনও সন্দেহ কাটেনি৷ টেস্টে রয়েছে অজিঙ্ক রাহানে৷ ফলে তাঁর ওপরও দায়িত্ব বর্তাতে পারে৷

প্রাক্তন ক্রিকেটাররাও রোহিতের অধিনায়কত্বের দাবিতেও সরব হয়েছেন৷ আইপিএলের পারফরম্যান্স নিয়ে তার অধিনায়কত্বের দাবি আরও নিঃসন্দেহে জোরালো হল৷

IPL 2020: চ্যাম্পিয়ন মুম্বই, তবে মন জিতলেন ‘দাদা’, করোনা আবহে সফল আইপিএলের কারিগর

#দুবাই: করোনা অতিমারি সারা পৃথিবী স্তব্ধ ৷ অলিম্পিক্স পিছিয়ে গেল , পিছিয়ে গেল টি টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ৷ নির্ধারিত উইন্ডোতে শুরু করা গেল না আইপিএল৷ কিন্তু আইপিএল এবার হবেই এ কথা বারবার বলে যিনি আশ্বস্ত করেছেন তিনি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়৷ আর তাঁর কথা যে শুধু কথার কথা নয় তা আরও একবার প্রমাণিত হয়ে গেল ১০ নভেম্বর ২০২০ তে৷ প্রায় ২ মাস ধরে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মাটিতে আয়োজিত হল আইপিএলের ত্রয়োদশ সংস্করণ৷ শুধু আয়োজিত বললে অবশ্য কম বলা হবে৷ একেবারে তারকা খচিত পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে আটটি দল লড়ল শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই৷ কোনও কাটছাঁট টুর্নামেন্টও হল না একেবারে নির্দিষ্ট ফর্ম্যাট মেনেই চলল আইপিএল৷

তবে ভ্যেনুর অভাবে হোম ও অ্যাওয়ে ম্যাচের গ্রাউন্ড ফেসিলিটি দেওয়া যায়নি . তাই ডবল লেগে খেলা হলেও সেই সুবিধাটা পাননি ক্রিকেটাররাও৷ কিন্তু দাদা-র হাত ধরেই ঘটেছে শাপমোচন৷ দীর্ঘ লকডাউন ও তার পরবর্তী পর্বে ক্রিকেটাররা যখন অনুশীলন করতে পারছিলেন না তখনও তাঁদের স্কিল পারফরম্যান্সের ওপর আস্থা রেখেই টুর্নামেন্ট আয়োজনের সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়৷

আসলে তিনিই তো দেখিয়েছেন লর্ডসের ঐতিহ্যমণ্ডিত ব্যালকনিতে উর্ধ্বাঙ্গ অনাবৃত করে টি শার্ট ঘোরানো যায় ৷ আসলে সকলেই বীরদের ভালোবাসে৷ যারা নিজেরা সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারে না তারা অন্য কারোর সাহসী সিদ্ধান্তকে কুর্নিশ করে আর এটাই সৌরভের অসম্ভব জনপ্রিয়তার কারণ৷ আর তাই আইপিএল ফাইনালের দিনে ট্যুইটারে ট্রেন্ডিং হলেন দাদা ৷

এদিকে নিন্দুকদের যে জ্বালা থেকেই যায় তা ফের প্রমাণ করলেন রবি শাস্ত্রী, সফল আইপিএল আয়োজনের কৃতিত্ব একাধিকজনকে দিলেও দাদার নাম মিসিং৷নেটিজেনরা মিটিয়ে দিল সেই খেদ৷

ভারতীয় ক্রিকেটের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব তিনি যখন নিয়েছিলেন তখন বেটিং কলঙ্কে মূহ্যমান ভারতীয় ক্রিকেট৷ সাহসী সিদ্ধান্ত ও সফল পারফরম্যান্স দিয়ে ক্রিকেটকে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি৷ এবার যখন সারা পৃথিবী মারণ রোগের ভয়ে লুকিয়ে তখন সমস্ত সুরক্ষাবিধি মেনে একজন ক্রিকেটার ও স্টাফদের অসুস্থ হতে না দিয়ে সফল ভাবে আয়োজন করে ফেললেন মিলিয়ন ডলার ক্রিকেট শো৷ তাই সকলেই জানাচ্ছে কুর্নিশ দাদা৷

IPL 2020: চারদিকে বিরাটের RCB-র অধিনায়কত্ব ছাড়ানোর দাবি, সপাটে উত্তর দিল ম্যানেজমেন্ট

#বেঙ্গালুরু:  টুর্নামেন্ট জুড়ে ভালো পারফরম্যান্স করেছে দল। প্রায় সময়েই পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেও দেখা গিয়েছে। তবুও প্লে-অফে গিয়ে হারের মুখ দেখতে হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে। ফাইনালে উঠতে না পারায় একাধিক সমালোচনাও সহ্য করতে হয়েছে। সমালোচনা বাদ দেয়নি অধিনায়ক কোহলিকেও। তবে টিম যেন এখনও কিং কোহলির উপরেই ভরসা রেখেছে। সম্প্রতি তারই ইঙ্গিত মিলল। Instagram-এ অধিনায়ক বিরাট কোহলির রানের পরিসংখ্যান শেয়ার করা হল দলের তরফে। এ নিয়ে পর পর তিনটি সিজনে ৪০০-র বেশি রান করেছেন কোহলি। সেই বিষয়টিকেই সেলিব্রেট করল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু।

IPL ২০২০ শুরুর দিকে নিজের ফর্ম নিয়ে একটু লড়াই করতে হয়েছে কোহলিকে। সমালোচনাও সহ্য করতে হয়েছে। কিন্তু দু’-তিনটি ম্যাচের পরই চেনা ছন্দে ফিরে আসেন কোহলি। আর আটকানো যায়নি তাঁকে। ১৫ ম্যাচ খেলে করে ফেলেন ৪৬৬ রান। তিনটি হাফ সেঞ্চুরির সুবাদে জায়গা করে নিয়েছেন প্রথম দশ রান স্কোরারের তালিকাতেও। তাই ক্যাপ্টেনকে কুর্নিশ জানাতে কোনও রকম কার্পণ্য করেনি তাঁর দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। নিজেদের ইনস্টা-অ্যাকাউন্টে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর তরফে কোহলির একটি ছবি শেয়ার করা হয়। সঙ্গে রয়েছে তাঁর রানের পরিসংখ্যানও। এ নিয়ে পরপর তিনটি IPL সিজনে ৪০০-র বেশি রান করলেন কোহলি। এ বার তিনি ১৫ ম্যাচে ৪৬৬ রান করেন। ব্যাটিং গড় ছিল ৪২.৩৬। ছবি শেয়ারের পাশাপাশি ফ্যানেদের জন্য একটি প্রশ্নও ছেড়ে গিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। ক্যাপশানে লেখা- How many runs would you wish for the King in 2021?


IPL ইতিহাসেও সব চেয়ে বেশি রান রয়েছে বিরাট কোহলির। এ পর্যন্ত ১৮৪ ইনিংসে ৫,৮৭৮ রান করেছেন তিনি। তাঁর ব্যাটিং গড় ৩৮.১৬। আগের দুই সিজনেও যথাক্রমে ৪৬৪ ও ৫৩০ রান করেন কোহলি। ব্যাটিং গড় ছিল ৩৩.১৪ ও ৪৮.১৮। তবে IPL ইতিহাসে তাঁর সেরা বছর ছিল ২০১৬। সেই বছর সব চেয়ে বেশি রান করেছিলেন কোহলি। ১৬ ম্যাচে মোট ৯৭৩ রান করেন। সে বার ব্যাটিং গড় ছিল ৮১.০৮। চারটি সেঞ্চুরি ও সাতটি হাফ সেঞ্চুরি ছিল।

বলা বাহুল্য, এ বছর টিমের পারফরম্যান্স নিয়ে অবশ্যই হতাশ হবেন কোহলি। বিশেষ করে প্লে-অফের মরণ-বাঁচন ম্যাচেও তাঁর দল তেমন কিছুই করতে পারেনি। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা সহজ অতিক্রম করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এমনকি সেই ম্যাচে অধিনায়ক কোহলি নিজেও মাত্র ছয় রানে ফিরে যান। তবে সম্প্রতি এই পোস্টটি বলছে, কোহলি ও RCB যেন দলের ইতিবাচক দিকগুলিকে সঙ্গে নিয়ে আবার পরের সিজনে নামার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।

 

IPL 2020: পর পর ৩ সিজনে ৪০০-র বেশি রান, অধিনায়ক কোহলির ছবি শেয়ার করল RCB

#দুবাই: টুর্নামেন্ট জুড়ে ভাল পারফরম্যান্স করেছে দল। প্রায় সময়েই পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেও দেখা গিয়েছে। তবুও প্লে-অফে গিয়ে হারের মুখ দেখতে হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে। ফাইনালে উঠতে না পারায় একাধিক সমালোচনাও সহ্য করতে হয়েছে। সমালোচনা পিছু ছাড়েনি অধিনায়ক কোহলিকেও। তবে টিম যেন এখনও কিং কোহলির উপরেই ভরসা রেখেছে। সম্প্রতি তারই ইঙ্গিত মিলল। Instagram-এ অধিনায়ক বিরাট কোহলির রানের পরিসংখ্যান শেয়ার করা হল দলের তরফে। এ নিয়ে পর পর তিনটি সিজনে ৪০০-র বেশি রান করেছেন কোহলি। সেই বিষয়টিকেই সেলিব্রেট করল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু।

IPL ২০২০ শুরুর দিকে নিজের ফর্ম নিয়ে একটু লড়াই করতে হয়েছে কোহলিকে। সমালোচনাও সহ্য করতে হয়েছে। কিন্তু দু’-তিনটি ম্যাচের পরই চেনা ছন্দে ফিরে আসেন কোহলি। আর আটকানো যায়নি তাঁকে। ১৫ ম্যাচ খেলে করে ফেলেন ৪৬৬ রান। তিনটি হাফ সেঞ্চুরির সুবাদে জায়গা করে নিয়েছেন প্রথম দশ রান স্কোরারের তালিকাতেও। তাই ক্যাপ্টেনকে কুর্নিশ জানাতে কোনও রকম কার্পণ্য করেনি তাঁর দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। নিজেদের ইনস্টা-অ্যাকাউন্টে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর তরফে কোহলির একটি ছবি শেয়ার করা হয়। সঙ্গে রয়েছে তাঁর রানের পরিসংখ্যানও। এ নিয়ে পরপর তিনটি IPL সিজনে ৪০০-র বেশি রান করলেন কোহলি। এ বার তিনি ১৫ ম্যাচে ৪৬৬ রান করেন। ব্যাটিং গড় ছিল ৪২.৩৬। ছবি শেয়ারের পাশাপাশি ফ্যানেদের জন্য একটি প্রশ্নও ছেড়ে গিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। ক্যাপশনে লেখা, “How many runs would you wish for the King in 2021?”

IPL ইতিহাসেও সব চেয়ে বেশি রান রয়েছে বিরাট কোহলির। এ পর্যন্ত ১৮৪ ইনিংসে ৫,৮৭৮ রান করেছেন তিনি। তাঁর ব্যাটিং গড় ৩৮.১৬। আগের দুই সিজনেও যথাক্রমে ৪৬৪ ও ৫৩০ রান করেন কোহলি। ব্যাটিং গড় ছিল ৩৩.১৪ ও ৪৮.১৮। তবে IPL ইতিহাসে তাঁর সেরা বছর ছিল ২০১৬। সেই বছর সব চেয়ে বেশি রান করেছিলেন কোহলি। ১৬ ম্যাচে মোট ৯৭৩ রান করেন। সে বার ব্যাটিং গড় ছিল ৮১.০৮। চারটি সেঞ্চুরি ও সাতটি হাফ সেঞ্চুরি ছিল।

বলা বাহুল্য, এ বছর টিমের পারফরম্যান্স নিয়ে অবশ্যই হতাশ হবেন কোহলি। বিশেষ করে প্লে-অফের মরণ-বাঁচন ম্যাচেও তাঁর দল তেমন কিছুই করতে পারেনি। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা সহজ অতিক্রম করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এমনকি সেই ম্যাচে অধিনায়ক কোহলি নিজেও মাত্র ছয় রানে ফিরে যান। তবে সম্প্রতি এই পোস্টটি বলছে, কোহলি ও RCB যেন দলের ইতিবাচক দিকগুলিকে সঙ্গে নিয়ে আবার পরের সিজনে নামার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।

IPL 2020 Final Preview: পঞ্চম আইপিএল ট্রফি জয়ের হাতছানি মুম্বইয়ের, চমকে দিতে প্রস্তুত শ্রেয়সরাও

Photo Courtesy: BCCI/IPL

#দুবাই: পঞ্চম আইপিএল খেতাব জয়ের হাতছানি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সামনে ৷ আজ, মঙ্গলবার দুবাইয়ে আরও একটা আইপিএল ফাইনাল খেলতে নামছেন রোহিতরা ৷ এর আগে পাঁচ বার ফাইনালে উঠে চারবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মুম্বই ৷ আজ আরও একটা ফাইনাল জিতলে পঞ্চমবার আইপিএল ট্রফি জয়ের স্বাদ পাবে মুম্বই ৷

লিগ পর্বে এক ও দুই নম্বরে থাকা দলের লড়াই আজ ফাইনালে ৷ প্রথম কোয়ালিফায়ারে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে উড়ে গেলেও ফাইনালে নিজেদের সেরাটা দিতে মুখিয়ে রয়েছে দিল্লি ৷ আজ ফাইনালের আগে মুম্বই শিবিরে স্বস্তির ছায়া ৷ চোটমুক্ত পেসার ট্রেন্ট বোল্ট ৷ দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে প্রথম কোয়ালিফায়ারে দু’ওভারের বেশি বল করতে পারেননি তিনি ৷ ফাইনালে ফের প্রথম একাদশে ফেরার সুযোগ রয়েছে বোল্টের ৷ অধিনায়ক রোহিতও গতকাল, সোমবার জানিয়েছেন বোল্টকে দেখে তাঁর সুস্থই মনে হয়েছে ৷ অনুশীলনও করেছেন কিউই পেসার ৷

দিল্লি অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ারের কথায় এ বছর তাঁদের পথটা ছিল ‘রোলার কোস্টার’ চড়ার মতোই। কখনও ওপরে, কখনও নীচে। এ বারের টুর্নামেন্টে এক বারও রোহিতদের হারাতে পারেননি শ্রেয়াসরা। তাই ফাইনালে সব হারের বদলা নিতে মরিয়া দিল্লি শিবির ৷

টুর্নামেন্টের মাঝ পথে খেই হারিয়ে ফেলে দিল্লির তরুণ ব্রিগেড। চোটের জন্য অমিত মিশ্র, ইশান্ত শর্মাদের হারিয়ে ভিত নড়ে যায় দলটার। পরপর বেশ কয়েকটা ম্যাচ হারলেও অবশ্য ফের ছন্দ ফিরে পায় দিল্লি ক্যাপিটালস ৷ শেষপর্যন্ত তারা ফাইনাল খেলছে ৷ আইপিএলে এটাই প্রথম ফাইনাল দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজির কাছে ৷ এর আগে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ফ্র্যাঞ্চাইজিও কোনওদিন ফাইনালে উঠতে পারেনি ৷ প্রথম ফাইনাল যে কোনও দলের কাছেই স্পেশাল ৷ আর এই ম্যাচ আরও স্মরণীয় রাখতে চান শ্রেয়সরা চ্যাম্পিয়ন হয়েই ৷

Women’s T20 Challenge: খেতাব জয়ের হ্যাটট্রিক অধরা হরমনপ্রীতের Supernovas-র, নতুন চ্যাম্পিয়ন স্মৃতির Trailblazers

#শারজা: ২০১৮ থেকে আইপিএলে মহিলাদের এডিশন শুরু হয়েছে৷ পরপর দুবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সুপারনোভা৷ এবারের আইপিএলের  Women’s T20 Challenge -এর ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে ট্রেলব্লেজার ও সুপারনোভা৷

এদিন শারজার ফাইনালে টসে জিতে সুপারনোভা প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়৷ ব্যাট হাতে ঝকঝকে পারফরম্যান্স ট্রেলব্লেজারের স্মৃতি মন্ধানার৷ মাত্র ৪৯ বলে ৬৮ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেন তিনি৷ তাঁর এদিনের ইনিংস সাজানো ৫ টি চার দিয়ে ৩ টি ছয় দিয়ে৷ মূলত এদিন তাঁর ব্যাটের সৌজন্যেই ২০ ওভারে ৮ উইকেটে১১৮ রান করে ট্রেলব্লেজার৷

তবে স্মৃতি ছাড়া বাকি সকলেই এদিন ফ্লপ ব্যাট হাতে৷ দলের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান অন্য ওপেনার ডটইনের৷ এদিন স্মৃতি মন্ধানা একেবারে অধিনায়কোচিত ইনিংসই খেলেন। সুপারনোভার হয়ে রাধা যাদব সফলতম বোলার। তিনি একাই নেন পাঁচ উইকেট।

 

আইপিএলে মেয়েদের টি টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নশিপের  ইতিহাসে প্রথমবার কোনও মহিলা ক্রিকেটার  এক ম্যাচে ৫ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করলেন৷

এদিকে রান তাড়া করতে নেমে ধীরে সুস্থে চলার পথ নিয়েছিল ২ বারের চ্যাম্পিয়ন সুপারনোভা৷ জয়ের জন্য প্রয়োজন ১১৯ রানের লক্ষ্যপূরণের জন্য টপ অর্ডার বা মিডল অর্ডার কেউই কোনও ধামাকা দেখাননি৷ এসিস্টোন ,দীপ্তি শর্মা বল হাতে আঘাত করতে থাকেন৷ অভিজ্ঞ ঝুলন গোস্বামীর বোলিং ছিল আঁটোসাঁটো৷

শশীকলা সিরিওয়ার্ধনে ১৮ বলে ১৯ করেন, তানিয়া ভাটিয়া ১৪, জেমিমা রডরিগেজ ১৩ রান করেন৷ অধিনায়ক হরমনপ্রীত কউর ধীরেসুস্থে স্কোর এগোলেও এদিনের ব্যাটিংয়ে তাঁর চেনা ঝাঁঝ একেবারেই ছিল না৷

চোট নিয়ে খেলছিলেন হরমনপ্রীত৷ ফলে এদিন তাঁর লড়াই করতে খুবই কষ্ট হচ্ছিল, তবুও একার কাঁধেই অধিনায়কত্বের দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি৷  ৩৬ বলে ৩০ রান করে সলমা খাতুনের বলে বোল্ড হয়ে যান তিনি৷ ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১০২ রানই করতে পারল তারা৷

IPL 2020: প্রথমবার ফাইনালে দিল্লি ক্যাপিটাল্স, ট্যুইটে সেলিব্রেশন জারি

#দুবাই: বেশ কয়েকটি ভালো পারফরম্যান্স এসেছে দলটি থেকে, কিন্তু কোনও বারই সে ভাবে ছাপ ফেলতে পারেনি। IPL সিজন জুড়ে দিল্লির টিম যেন প্রায় নিষ্ক্রিয়। প্রথম প্রথম বীরেন্দ্র সেহওয়াগ থাকাকালীন যে জনপ্রিয়তা ছিল, তা-ও ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়। এর মাঝে জার্সির রং বদলেছে, লোগো বদলেছে, নাম বদলেছে, বদলায়নি শুধু ভাগ্য। তবে ২০২০-তে যেন সেই স্বপ্ন আর প্রচেষ্টা সফল হল। এ বার হায়দরাবাদকে হারিয়ে প্রথমবার IPL ফাইনালে উঠলেন শ্রেয়স, ধাওয়ান, স্টোয়নিসরা। আর তার পরই একের পর এক সিনেমার মিম আর ব্যাঙ্গের ভিড়ে ভরে উঠেছে ট্যুইটার।

কোয়ালিফায়ারের প্রথম ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ানসের কাছে হারের পর অনেকটা হতাশ হয়ে গিয়েছিলেন দিল্লির ফ্যানেরা। খারাপ ফর্ম থেকে দিল্লি কী ভাবে বেরোবে, তা নিয়েও চিন্তায় ছিল দল। কিন্তু হায়দরাবাদের মতো ফর্মে থাকা দলকে দিল্লি যেন কাল খুব সহজেই হারিয়ে দিল। টিমের এই অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের পরই সেলিব্রেশনে মেতেছেন ফ্যানেরা। ট্যুইটারের এক একটি মিম যেন তারই দৃষ্টান্ত। যেখানে একের পর এক ট্যুইটে বিপক্ষকে তুলোধোনা করছেন দিল্লির ফ্যানেরা, সেখানে সেহওয়াগের একটা মাস্টার স্ট্রোক থাকবে না, তা কী করে হয়! ট্যুইটে বীরু পাজি যেন একটু ব্যঙ্গের ছলে দিল্লিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। শেয়ার করেছেন সলমন খানের নাচের দৃশ্য। কেউ আবার মার্কাস স্টোয়নিসকে বাহুবলীর সঙ্গে তুলনা করেছেন।

ইতিমধ্যেই IPL ফাইনালে উঠেছে মুম্বই ইন্ডিয়ানস। আর এ দিকে ফাইনালে ওঠার স্বপ্নভঙ্গ হল সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে গতকাল টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস। ওপেনার ধাওয়ান নিজের চেনা ফর্মেই ছিলেন। ৫০ বলে ৭৮ রান করেন। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত দেন মার্কাস স্টোয়নিস। ২৭ বলে ৩৮ রান করেন। তবে অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ার বেশিক্ষণ দাঁড়াতে পারেননি। পরে অবশ্য হেটমায়ার এসে ম্যাচের গতি বাড়িয়ে দেন। ২২ বলে ৪৪ রান করেন তিনি। নির্ধারিত ২০ ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ১৮৯ রান তোলে দিল্লি। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি হায়দরাবাদের। রাবাডা ও স্টোয়নিসের বোলিং আক্রমণের সামনে টিঁকতে পারেননি প্রিয়ম গর্গ ও অধিনায়ক ওয়ার্নার। মণীশ পাণ্ডে শুরু করলেও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। মিডল অর্ডারে কেন উইলিয়ামসন একাই লড়ছিলেন। ৪৫ বলে ৬৭ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। কিন্তু ম্যাচ বাঁচাতে পারেননি। ২০ ওভারে ১৭২ রানে শেষ হয়ে যায় হায়দরাবাদের ইনিংস। শেষ হয়ে যায় ফাইনালে যাওয়ার আশাও। আপাতত দিল্লির IPL কাপ জেতার দিকে তাকিয়ে ফ্যানেরা।

IPL 2020 Final: দিল্লির বিরুদ্ধে যুদ্ধের ডাক দিলেন মাস্টারব্লাস্টার, মুম্বই ইন্ডিয়ন্সের জন্য স্পেশাল বার্তা

#দুবাই: খেতাব রক্ষার লড়াইতে নামছে মুম্বই ইন্ডিয়ন্স (Mumbai Indians (MI))৷ তাদের প্রতিপক্ষ দিল্লি ক্যাপিটাল্স  (Delhi Capitals (DC) ) মঙ্গলবার আইপিএলের মেগা ফাইনাল (IPL 2020 final )৷ মঙ্গলবার নির্ধারিত হয়ে যাবে এবারের আইপিএল ট্রফি কারা ঘরে নিয়ে যাবে৷ তার ঠিক আগেই সচিন তেন্ডুলকর ট্যুইটরারে সাহায্য নিলেন৷ ট্যুইটারে তাঁর দল ও তাঁর সমর্থকদের জন্য বিশেষ বার্তা দিলেন মাস্টারব্লাস্টার৷ ফাইনাল হবে দুবাই ইন্টারন্যাশানাল স্টেডিয়ামে (Dubai International Stadium)৷ মুম্বই ইন্ডিয়ন্সের ট্যুইটার হ্যান্ডেলেই দিলেন বার্তা৷ তাঁর ট্যাগলাইন, ‘‘When you go out to play for Mumbai Indians. You know that it’s not just you as an individual. The entire force is with you”,- অর্থাৎ ‘যখন তুমি মুম্বই ইন্ডিয়ন্সের হয়ে খেলতে নাম তখন ব্যক্তি নও, তোমার সঙ্গে গোটা দল আছে৷ ’

তিনি দায়বদ্ধতা ও একতা -র ওপর জোর দিয়েছেন৷ তেন্ডুলকর বলেছেন, ‘‘প্রথম এবং প্রধান গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যে আমরা একটা পরিবার৷ আমরা সমস্ত ওঠাপড়ায় একসঙ্গে থাকি৷ ’’

‘‘খেলা হোক বা সাধারণ জীবন, সব জায়গায় চ্যালেঞ্জার থাকে৷ পথে অনেক ওঠাপড়া থাকবে বিশেষত এই টুর্নামেন্টে, যেখানে এটা একটা বিস্ময়কর পর্ব৷ ’

এবারের মুম্বই ইন্ডিয়ন্স দলের নেতৃত্বে রয়েছেন রোহিত শর্মা৷ ভারতের লেজেন্ড বলেছেন, ‘এটা গুরুত্বপূর্ণ যে একসঙ্গে থাকা ঐক্যবদ্ধ থাকা৷ আমরা সেটা করতে পেরেছি৷ ’

তিনি আরও ব্যাখ্যা করেছেন এমআই (MI) ধারাবাহিক পারফরম্যান্স বজায় রেখেছে৷ আইপিএলে -র কর্ণধার ও সাপোর্ট স্টাফদের সাহায্য রয়েছে৷ মুম্বই ইন্ডিয়ন্সের জন্য যখন খেলা হয় তখন সে আর নিজের জন্য খেলে না, সে জানে তাঁর সঙ্গে শক্তি থাকে৷ ’

মুম্বই লিগ পর্ব শীর্ষস্থান অধিকার করেছিল৷ কোয়ালিফায়ারে দিল্লিকে দুরমুশ করে তারা প্রথম ম্যাচেই মেগা ফাইনালের জায়গা পেয়েছিল৷ এদিকে দিল্লি দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার খেলে ফাইনালের জন্য টিকিট পেয়েছে৷

মুম্বই ইন্ডিয়ন্স আইপিএল চারবার জিতেছে৷ যেটা সবচেয়ে দীর্ঘসময়ের এবং একটানা ৷