Tag Archives: Sachin Tendulkar

শচীন রমেশ তেন্ডুলকর: জীবন, পুরস্কার, কেরিয়ার এক ঝলকে

পুরো নাম

শচীন রমেশ তেন্ডুলকর

জন্ম

২৪ এপ্রিল, ১৯৭৩

জন্মস্থান

বোম্বে (বর্তমানে মুম্বাই), মহারাষ্ট্র

জাতীয়তা

ভারতীয়

ক্রীড়াবিদ

ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার

ব্যাটিং: ডানহাতি

বোলিং: ডানহাতি মিডিয়াম, লেগ ব্রেক, অফ ব্রেক

একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক

১৮ ডিসেম্বর, ১৯৮৯, ভারত বনাম পাকিস্তান

টেস্ট অভিষেক

১৫ নভেম্বর, ১৯৮৯, ভারত বনাম পাকিস্তান

পরিবার

পিতা: প্রয়াত রমেশ তেন্ডুলকর

মা: রজনী তেন্ডুলকর

ভাইবোন: নীতীন তেন্ডুলকর, অজিত তেন্ডুলকর, সবিতা তেন্ডুলকর

স্ত্রী: অঞ্জলি তেন্ডুলকর

সন্তান: সারা এবং অর্জুন তেন্ডুলকর

কেরিয়ারের সূচনা

মাস্টার ব্লাস্টার শচীন তেন্ডুলকর এমন একটি নাম যেটি শুধুমাত্র ভারতে নয় সারা বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে এক অপার বিস্ময়ের উদ্রেক করে। খুব সম্ভবত সারা বিশ্বে খুব কম ক্রিকেটার, বোলার বা ক্রীড়াবিদ তেন্ডুলকরের মতো এমন জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।

শচীন তেন্ডুলকরের কেরিয়ার শুরু হয়েছিল মাত্র ১৩ বছর বয়সে। সে সময়ই তিনি ক্রিকেট ক্লাব অফ ইন্ডিয়ার হয়ে খেলতে শুরু করেন। ১১ ডিসেম্বর, ১৯৮৮-এ মুম্বাই এবং গুজরাটের মধ্যে এক ক্রিকেট ম্যাচে শচীন অপরাজিত ১০০ রান করেন। সেই শুরু। বাকিটা ইতিহাস। এরপর তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অজস্র ক্রিকেট ম্যাচ খেলেছেন।

খেলার প্রেক্ষাপট

শচীনের বড় ভাইই তাঁকে প্রথম ক্রিকেটের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। তিনিই শচীনকে প্রথম রমাকান্ত আচরেকার্স একাডেমিতে নিয়ে যান। অধুনা মুম্বইয়ের দাদরের শিবাজি পার্কে শুরু হয় মাস্টার ব্লাস্টারের ক্রীড়া জীবন।

স্কুলের দিনগুলিতে, তিনি নিজেকে একজন ফাস্ট বোলার হিসেবে দেখতে চাইতেন। সেই লক্ষ্যেই চলত প্রশিক্ষণ। এ জন্য তিনি M.R.F.Pace ফাউন্ডেশনে যোগ দেন। কিন্তু পরে অস্ট্রেলিয়ার ফাস্ট বোলার ডেনিস লিলির পরামর্শ অনুযায়ী ব্যাটিংয়ে মনোনিবেশ করেন। শচীন তেন্ডুলকর টেনিস খেলতেও খুব পছন্দ করতেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি স্কুল ম্যাচে ৬৬৪-এর বিশ্ব-রেকর্ডের মধ্যে ৩২৬ স্কোর করেছিলেন।

রেকর্ড

২০১১ সালের বিশ্বকাপে তিনি টুর্নামেন্টে ৪৮২ রান করে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন। সে দিন শচীনের বাঁধভাঙা চোখের জল দেখে দর্শকও আবেগে ভেসে যান।

তেন্ডুলকর ইতিহাসের প্রথম ব্যাটসম্যান যিনি ক্রিকেটের সব ফরম্যাটে মোট ৩৪,০০০ রান পূর্ণ করেন। সে দিনটা ছিল ২০১২ সালের ৫ ডিসেম্বর। সারা জীবনে শচীন মোট ৬৫৭টি ম্যাচ খেলেছেন। ২০১২ সালের ১৬ মার্চ এশিয়া কাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে তাঁর বহুল প্রতীক্ষিত ১০০তম সেঞ্চুরিটি হাঁকান তিনি। এটা অন্যতম একটি মাইল ফলক সে কথা বলাই যায়।

একদিনের আন্তর্জাতিকে রেকর্ড সেঞ্চুরি

সর্বোচ্চ সংখ্যক শতক (49) এবং অর্ধশতক (96)

একটি ক্যালেন্ডার বছরে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি (১৯৯৮ সালে)

কেরিয়ারে সর্বাধিক চার রান (২০১৬ বার)

ডাবল সেঞ্চুরি করা প্রথম ব্যক্তি

একদিনে সর্বাধিক ১৫০+ স্কোর

সর্বাধিক ম্যান অফ দ্য ম্যাচ পুরস্কার (৬২ বার)

সর্বাধিক ম্যান অফ দ্য সিরিজ পুরস্কার (১৫ বার)

 

টেস্ট রেকর্ড

সর্বোচ্চ সংখ্যক সেঞ্চুরি (৫১)

শীর্ষস্থানীয় রান-স্কোরার (১১,৯৫৩)

ব্রায়ান লারার সঙ্গে টেস্ট ক্রিকেটে যৌথ ভাবে দ্রুততম ১০,০০০ রানের রেকর্ড ছুঁয়েছেন

বিশ্বের একমাত্র খেলোয়াড় যিনি ২০ বছর হওয়ার আগে ৫টি টেস্ট সেঞ্চুরি করেছেন

পুরস্কার

অর্জুন পুরস্কার- ১৯৯৪

রাজীব গান্ধী খেল রত্ন পুরস্কার- ১৯৯৭-১৯৯৮

উইজডেন “বছরের সেরা ক্রিকেটার”-এর শিরোপা ১৯৯৭

পদ্মশ্রী- ১৯৯৯

মহারাষ্ট্র ভূষণ পুরস্কার- ২০০১

ক্রীড়া বিভাগে ‘রাজীব গান্ধী পুরস্কার’- ২০০৫

পদ্মবিভূষণ– ২০০৮

আইসিসি-র ‘বর্ষসেরা ক্রিকেটার’ পুরস্কার- ২০১০

‘বিসিসিআই বর্ষসেরা ক্রিকেটার’ পুরস্কার- ২০১১

ভারতরত্ন– ২০১৪

টাইমস-এর ‘বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ জন ব্যক্তি’-র তালিকায় নাম

আত্মহত্যা করলেন সচিনের নিরাপত্তারক্ষী, ভয়ঙ্কর ঘটনা, কান ফাটানো আওয়াজে কাঁপল এলাকা!

মুম্বই: কিংবদন্তি ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকরের নিরাপত্তার জন্য নিয়োজিত স্টেট রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (এসআরপিএফ) জওয়ান আত্মহত্যা করলেন। পৈতৃক বাড়িতে আত্মহত্যা করেছেন সেই জওয়ান। মৃত জওয়ানের নাম প্রকাশ কাপড়ে। তিনি ছুটিতে নিজের শহরে গিয়েছিলেন।

ভিভিআইপিদের জন্য নির্ধারিত নিরাপত্তারক্ষী দলের জওয়ান ছিলেন কাপড়ে (৩৯)। সার্ভিস বন্দুক দিয়ে গুলি করে আত্মহত্যা করেন তিনি। মহারাষ্ট্রের জামনের শহরে ঘটনাটি ঘটেছে। পরিবারে তাঁর বৃদ্ধ বাবা-মা, স্ত্রী এবং দুই নাবালক সন্তান, একজন ভাই এবং অন্যান্য সদস্যরা রয়েছেন।

আরও পড়ুন- লখনউকে হারিয়ে প্লেঅফের দৌড়ে টিকে থাকল দিল্লি, প্লেঅফ পাকা হয়ে গেল রাজস্থানের

জামনের থানার সিনিয়র পুলিশ ইন্সপেক্টর কিরণ শিন্ডে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ঘটনাটি ঘটেছে রাত দেড়টার দিকে। কেন তিনি আত্মহত্যা করেছেন তা এখনও জানা যায়নি।

শিন্ডে আইএএনএসকে বলেছেন, “প্রাথমিক তদন্ত থেকে মনে হচ্ছে তিনি ব্যক্তিগত কারণে এই পদক্ষেপ নিয়েছেন। তবে আমরা তদন্তের সম্পূর্ণ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করছি।”

কাপড়ের দেহ ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তাঁর পরিবারের সদস্য, সহকর্মী ও অন্যান্য পরিচিতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন- রাহুলকে বুকে টেনে নিলেন গোয়েনকা, তিক্ততা মিটিয়ে কাছাকাছি লখনউয়ের মালিক-অধিনায়ক

সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, এসআরপিএফ আলাদা করে তদন্ত পরিচালনা করতে পারে। কারণ ওই জওয়ানকে ভিভিআইপি-র সুরক্ষার জন্য পোস্ট করা হয়েছিল। মৃত্য়ুর কারণ জানতে আলাদা কমিটি গঠন হতে পারে।

সেই সোনালী দিন! সচিন-সৌরভ জুটি, ফিরল আবার ২৪ এপ্রিল, ২০২৪ বুধবারে!

কলকাতা: সচিন পার্বন। এমন একটা শব্দ বললে হয়তো ভুল বলা হয় না। অন্তত আজকের দিনে। আজ, ২৪ এপ্রিল, ক্রিকেট ঈশ্বরের জন্মদিন। আজ জীবনের ২২ গজে সচিন ৫১ পূর্ণ করলেন।

বুধবার সকাল থেকেই ক্রিকেটভক্তরা নস্টালজিক। অনেকেই এখন আক্ষেপ করে বলেন, সচিন নেই তাই আর ক্রিকেট দেখতে তেমন ভাল লাগে না। তবে আজ বুধবার সকালে সচিন-সৌরভের সেই পুরনো জুটির কিছু দৃশ্য আবার ভেসে উঠল সোশ্যাল মিডিয়ায়।

আরও পড়ুন- ক্লাস এইট ফেল, ক্রিকেট বোঝেন না, বিহারের ছেলেকে এক রাতে কোটিপতি করল কেকেআর!

প্রিয় সতীর্থকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর সংগ্রহে থাকা কিছু দুর্দান্ত ছবি নিয়ে একটি কোলাজ তুলে ধরলেন মহারাজ। সেই ফুটেজ দেখে অনেকেই নস্টালজিয়ায় ভাসবেন। একটা সময় সচিন-সৌরভ জুটির কিছু অদেখা ছবিও রয়েছে সেই ফুটেজে।

সচিনেক জন্মদিনে মাতল গোটা দেশ। প্রতি বছর এই দিনটাতে মায়ের সঙ্গে কোনও না কোনও ছবি, ভিডিও পোস্ট করেন সচিন। আজও তিনি সেরকম ছবি বা ভিডিও পোস্ট করতে পারেন। তবে তার আগে দাদা প্রিয় সতীর্থের জন্য দুর্দান্ত ছবির কোলাজ পোস্ট করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

একসঙ্গে কত ম্যাচ, কত রান, কত পার্টনারশিপ…। সবই হয়তো মনে পড়েছিল সৌরভের! সচিনের সঙ্গে তাঁর মাঠের বাইরেও বন্ধুত্বের একটা সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্ক অমলিন। বরাবর তাঁরা পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রেখেছেন। যে কোনও পরিস্থিতিতে পরস্পরকে যোগ্য সম্মান দিয়েছেন।

আরও পড়ুন- টি-২০ বিশ্বকাপের আগেই ভারতের পরবর্তী অধিনায়কের নাম ঘোষণা? মহাচমক ভারতীয় তারকার

জন্মদিনে সচিনকে  শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অনেকে। বিসিসিআই-এর তরফেও সচিনকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। বলে রাখা ভাল, সচিনের একশো সেঞ্চুরির রেকর্ড কিন্তু এখনও অক্ষত। সেই রেকর্ড ভাঙার কাছকাছি জায়গায় রয়েছেন বিরাট কোহলি।

সরকারি চাকরি করেন ‘এই’ ভারতীয় ক্রিকেটাররা! মোটা টাকা মাইনে, অবাক করবে নামগুলো

জোগিন্দর শর্মাকে কে না চেনে? টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাঁর বোলিংয়ের জন্য এখনও তাকে স্মরণ করা হয়। তিনি আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০০৭-এর শেষ ওভারে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতকে ম্যাচ জেতান। তিনি হরিয়ানা পুলিশে ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট পদে চাকরি করেন। ক্রিকেট থেকে অবসরের পর জোগিন্দর এখন পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্তা।
জোগিন্দর শর্মাকে কে না চেনে? টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাঁর বোলিংয়ের জন্য এখনও তাকে স্মরণ করা হয়। তিনি আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০০৭-এর শেষ ওভারে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতকে ম্যাচ জেতান। তিনি হরিয়ানা পুলিশে ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট পদে চাকরি করেন। ক্রিকেট থেকে অবসরের পর জোগিন্দর এখন পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্তা।
ভারতের বিশ্বকাপজয়ী ক্যাপ্টেন কপিল দেব। ভারতীয় টেরিটোরিয়াল আর্মি কপিল দেবকে লেফটেন্যান্ট কর্নেলের মর্যাদাপূর্ণ পদে সম্মানিত করেছিল তাঁকে।
ভারতের বিশ্বকাপজয়ী ক্যাপ্টেন কপিল দেব। ভারতীয় টেরিটোরিয়াল আর্মি কপিল দেবকে লেফটেন্যান্ট কর্নেলের মর্যাদাপূর্ণ পদে সম্মানিত করেছিল তাঁকে।
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কে অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেডার পদে দায়িত্ব পালন করেছেন কে এল রাহুল। তিনি এখন আরবিআই-এর কর্মচারী।
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কে অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেডার পদে দায়িত্ব পালন করেছেন কে এল রাহুল। তিনি এখন আরবিআই-এর কর্মচারী।
আয়কর দফতরের ইন্সপেক্টর পদে চাকরি করেন যুজবেন্দ্র চাহাল। ভারতীয় দলের স্পিনার ২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ করেন।
আয়কর দফতরের ইন্সপেক্টর পদে চাকরি করেন যুজবেন্দ্র চাহাল। ভারতীয় দলের স্পিনার ২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ করেন।
ভারতীয় দলের পেসার উমেশ যাদব রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ায় অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার পদে চাকরি করেন।
ভারতীয় দলের পেসার উমেশ যাদব রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ায় অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার পদে চাকরি করেন।
ভারতীয় সেনায় লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে দায়িত্ব সামলেছেন ধোনি। ২০১৯ সালে তিনি ২ মাসের জন্য সেনায় ট্রেনিং নেন।
ভারতীয় সেনায় লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে দায়িত্ব সামলেছেন ধোনি। ২০১৯ সালে তিনি ২ মাসের জন্য সেনায় ট্রেনিং নেন।
২০১০ সালে ভারতীয় বায়ু সেনায় গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদে দায়িত্ব দেওয়া হয় সচিন তেন্ডুলকরকে। সাম্মানিক পদে দায়িত্ব সামলান তিনি।
২০১০ সালে ভারতীয় বায়ু সেনায় গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদে দায়িত্ব দেওয়া হয় সচিন তেন্ডুলকরকে। সাম্মানিক পদে দায়িত্ব সামলান তিনি।

IPL 2024: সচিন-ধোনি-কোহলি-রোহিতের থেকে ধনী ভারতীয় প্লেয়ার খেলেছেন আইপিএলে! বলুন তো কে?

আইপিএলকে বলা হয় ভারতের কোটিপতি লিগ। প্রতি বছর প্লেয়ার নিলামে নতুন রেকর্ড গড়েছে আইপিএল। তবে আইপিএলে খেলেছে এমন কোন ক্রিকেটার যে সচিন তেন্ডুলর, এমএস ধোনি, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মার থেকেও ধনী, সেই উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।
আইপিএলকে বলা হয় ভারতের কোটিপতি লিগ। প্রতি বছর প্লেয়ার নিলামে নতুন রেকর্ড গড়েছে আইপিএল। তবে আইপিএলে খেলেছে এমন কোন ক্রিকেটার যে সচিন তেন্ডুলর, এমএস ধোনি, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মার থেকেও ধনী, সেই উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।
সচিন তেন্ডুলর, এমএস ধোনি, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়রা ভারতীয় তথা বিশ্ব ক্রিকেটে নিজেদের পারফরম্যান্সের সৌজন্যে কিংবদন্তী হয় উঠেছেন। ঠিক তেমনই অর্থের দিক থেকে পিছিয়ে নেই। বিশ্বের ধোনি ক্রিকেটারদের মধ্যে নাম রয়েছে এদের।
সচিন তেন্ডুলর, এমএস ধোনি, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়রা ভারতীয় তথা বিশ্ব ক্রিকেটে নিজেদের পারফরম্যান্সের সৌজন্যে কিংবদন্তী হয় উঠেছেন। ঠিক তেমনই অর্থের দিক থেকে পিছিয়ে নেই। বিশ্বের ধোনি ক্রিকেটারদের মধ্যে নাম রয়েছে এদের।
কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন না এই রথী-মহারথীদের থেকেও ধনী ক্রিকেটার রয়েছে এই দেশে। ততটা নামী না হলেও তাঁর সম্পত্তির কাছে সচিন-ধোনি-কোহলি-রোহিতরা কিছুই নয়। তিনি আবার আইপিএলও খেলেছেন। সেই ক্রিকেটারের মোট সম্পত্তির পরিমাণ জানলে চোখ কপালে উঠবে।
কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন না এই রথী-মহারথীদের থেকেও ধনী ক্রিকেটার রয়েছে এই দেশে। ততটা নামী না হলেও তাঁর সম্পত্তির কাছে সচিন-ধোনি-কোহলি-রোহিতরা কিছুই নয়। তিনি আবার আইপিএলও খেলেছেন। সেই ক্রিকেটারের মোট সম্পত্তির পরিমাণ জানলে চোখ কপালে উঠবে।
ব্যক্তিগত সম্পত্তির নিরিখে ভারতের সবথেকে ধনী ক্রিকেটারের নাম হল আর্যমান বিড়লা। মধ্যপ্রদেশের রঞ্জি দলের হয়ে খেলেছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যান। ঘরোয়া ক্রিকেটে সেঞ্চুরিও করেছেন তিনি। তার প্রতিভার প্রশংসা করেছেন অনেকেই।
ব্যক্তিগত সম্পত্তির নিরিখে ভারতের সবথেকে ধনী ক্রিকেটারের নাম হল আর্যমান বিড়লা। মধ্যপ্রদেশের রঞ্জি দলের হয়ে খেলেছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যান। ঘরোয়া ক্রিকেটে সেঞ্চুরিও করেছেন তিনি। তার প্রতিভার প্রশংসা করেছেন অনেকেই।
শুধু ঘরোয়া ক্রিকেট নয়, ২০১৮ সালে আইপিএল দল রাজস্থান রয়্যালস দলের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন এই তরুণ ক্রিকেটার। প্রথম দলে সুযোগ না পেলেও রাজস্থান রয়্যালসের অনুশীলনে ও দলের তারকা ক্রিকেটারদের সঙ্গে প্রায়শই দেখা যেত তাকে।
শুধু ঘরোয়া ক্রিকেট নয়, ২০১৮ সালে আইপিএল দল রাজস্থান রয়্যালস দলের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন এই তরুণ ক্রিকেটার। প্রথম দলে সুযোগ না পেলেও রাজস্থান রয়্যালসের অনুশীলনে ও দলের তারকা ক্রিকেটারদের সঙ্গে প্রায়শই দেখা যেত তাকে।
এই আর্যমান কে জানেন? আদিত্য বিড়লা গ্রুপের পরবর্তী প্রজন্ম আর্যমান। দেশের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী কুমার মঙ্গলম বিড়লার ছেলে আর্যমান বিড়লা। আর্যমানের পরিবারের হাতেই আদিত্য বিড়লা গোষ্ঠীর মালিকানার স্বত্ত্ব রয়েছে।
এই আর্যমান কে জানেন? আদিত্য বিড়লা গ্রুপের পরবর্তী প্রজন্ম আর্যমান। দেশের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী কুমার মঙ্গলম বিড়লার ছেলে আর্যমান বিড়লা। আর্যমানের পরিবারের হাতেই আদিত্য বিড়লা গোষ্ঠীর মালিকানার স্বত্ত্ব রয়েছে।
আর্যমান বিড়লার সর্বমোট সম্পত্তির পরিমাণ কল্পনারও বাইরে।। প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার মালিক আর্যমান বিড়লা। যেই সম্পত্তি এখনও আরও বেড়েছে বলেই খবর। কারণ বিড়লা গ্রুপের ব্যবসার বহরও আগের থেকে বেড়েছে।
আর্যমান বিড়লার সর্বমোট সম্পত্তির পরিমাণ কল্পনারও বাইরে।। প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার মালিক আর্যমান বিড়লা। যেই সম্পত্তি এখনও আরও বেড়েছে বলেই খবর। কারণ বিড়লা গ্রুপের ব্যবসার বহরও আগের থেকে বেড়েছে।
তবে ব্যবসায় নয়, একটা সময় পর্যন্ত ক্রিকেট মাঠেই তাঁর আগ্রহ ছিল। ছোটবেলা থেকে পেশাদার ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন তাঁর। তাই খুব কম বয়সেই ক্রিকেট খেলাও শুরু করেছিলেন আর্যমান বিড়লা। অল্প সময়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে নামও করেছিলেন।
তবে ব্যবসায় নয়, একটা সময় পর্যন্ত ক্রিকেট মাঠেই তাঁর আগ্রহ ছিল। ছোটবেলা থেকে পেশাদার ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন তাঁর। তাই খুব কম বয়সেই ক্রিকেট খেলাও শুরু করেছিলেন আর্যমান বিড়লা। অল্প সময়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে নামও করেছিলেন।
ঘরোয়া ক্রিকেটে প্রথম শতরানের পর তিনি বলেছেন,'পারিবারিক ঐতিত্যের চাপ তো আছে। তা থাকবেও। তবে নিজের পরিচয় তৈরি করতে হবে।' এছাড়াও তিনি জানিয়েছিলেন, 'ক্রিকেট খেলতে যখন মাঠে নামি, তখন পারিবারিক পরিচয় খুব একটা প্রভাব ফেলে না। দক্ষতা না থাকলে পারিবারিক পরিচয় দিয়ে রান করা সম্ভব নয়।'
ঘরোয়া ক্রিকেটে প্রথম শতরানের পর তিনি বলেছেন,’পারিবারিক ঐতিত্যের চাপ তো আছে। তা থাকবেও। তবে নিজের পরিচয় তৈরি করতে হবে।’ এছাড়াও তিনি জানিয়েছিলেন, ‘ক্রিকেট খেলতে যখন মাঠে নামি, তখন পারিবারিক পরিচয় খুব একটা প্রভাব ফেলে না। দক্ষতা না থাকলে পারিবারিক পরিচয় দিয়ে রান করা সম্ভব নয়।’
বিড়লা গ্রুপের আগামি প্রজন্মের কর্ণধার তিনি।  ইচ্ছে করলেই বাবার কোম্পানিতে অন্যতম কর্ণধার হিসেবে নাম লেখাতে পারতেন। কিন্তু সেটা করেননি। নিজের পরিচয় তৈরির জন্য একটা সময় পর্যন্ত লড়াই করেছেন আর্যমান।
বিড়লা গ্রুপের আগামি প্রজন্মের কর্ণধার তিনি। ইচ্ছে করলেই বাবার কোম্পানিতে অন্যতম কর্ণধার হিসেবে নাম লেখাতে পারতেন। কিন্তু সেটা করেননি। নিজের পরিচয় তৈরির জন্য একটা সময় পর্যন্ত লড়াই করেছেন আর্যমান।
তবে একটা সময় শারীরিক অসুস্থতার কারণে ক্রিকেট থেকে দূরে থাকতে হয় আর্যমান। শরীর চর্চায় মন দেন তিনি। তবে ক্রিকেটের প্রতি তাঁর ভালবাসা এতটুকু কমেনি। বর্তমানে পারিবারিক ব্যবসাতেও মন দিয়েছেন আর্যমান।
তবে একটা সময় শারীরিক অসুস্থতার কারণে ক্রিকেট থেকে দূরে থাকতে হয় আর্যমান। শরীর চর্চায় মন দেন তিনি। তবে ক্রিকেটের প্রতি তাঁর ভালবাসা এতটুকু কমেনি। বর্তমানে পারিবারিক ব্যবসাতেও মন দিয়েছেন আর্যমান।

সচিনের এমন ভক্ত সারা ভারতে আর নেই! বিহারের এই ছেলেকে গোটা দেশ চেনে

বিহারের মুজাফফরপুর জেলার দামোদরপুর গ্রামের বাসিন্দা সুধীর গৌতম। তাঁকে চেনে না এমন ক্রিকেটভক্ত ভারতে নেই। সচিন তেন্ডুলকরের এমন ভক্ত সারা দেশে খুঁজে পাওয়া কঠিন। সচিন যখন ক্রিকেট খেলতেন, তখন সুধীর ​​প্রতি ম্যাচে উপস্থিত থাকতেন। সারা শরীরে রং মেখে দর্শকদের মাঝে পৌঁছে যেতেন তিনি। সচিনের অবসরের পরও সুধীর দেশের মাটিতে ভারতীয় দলের প্রায় প্রতিটি ক্রিকেট ম্যাচ দেখতে যান। তাঁর সমস্ত খরচ সচিন তেন্ডুলকর নিজেই বহন করেন বলে জানা যায়।
বিহারের মুজাফফরপুর জেলার দামোদরপুর গ্রামের বাসিন্দা সুধীর গৌতম। তাঁকে চেনে না এমন ক্রিকেটভক্ত ভারতে নেই। সচিন তেন্ডুলকরের এমন ভক্ত সারা দেশে খুঁজে পাওয়া কঠিন। সচিন যখন ক্রিকেট খেলতেন, তখন সুধীর ​​প্রতি ম্যাচে উপস্থিত থাকতেন। সারা শরীরে রং মেখে দর্শকদের মাঝে পৌঁছে যেতেন তিনি। সচিনের অবসরের পরও সুধীর দেশের মাটিতে ভারতীয় দলের প্রায় প্রতিটি ক্রিকেট ম্যাচ দেখতে যান। তাঁর সমস্ত খরচ সচিন তেন্ডুলকর নিজেই বহন করেন বলে জানা যায়।
অনেকেই বলেন, সচিন থাকেন সুধীরের হৃদপিণ্ডে। তিনি জীবনে সচিনকে ছাড়া কোনও কিছুই ভাবতে পারেন না। মাস্টার ব্লাস্টারের এমন ফ্যান ভারতে আর কেউ নেই হয়তো!
অনেকেই বলেন, সচিন থাকেন সুধীরের হৃদপিণ্ডে। তিনি জীবনে সচিনকে ছাড়া কোনও কিছুই ভাবতে পারেন না। মাস্টার ব্লাস্টারের এমন ফ্যান ভারতে আর কেউ নেই হয়তো!
পুরো জীবনটাই সচিন ও ভারতীয় ক্রিকেটের নামে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। সচিন যেদিন অবসর নেন, সেদিন হয়তো সুধীরই সব থেকে বেশি কেঁদেছিলেন।
পুরো জীবনটাই সচিন ও ভারতীয় ক্রিকেটের নামে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। সচিন যেদিন অবসর নেন, সেদিন হয়তো সুধীরই সব থেকে বেশি কেঁদেছিলেন।
সুধীর চৌধুরী বিহারের মুজাফফরপুরের দামোদরপুরে ১৯৮২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সুধীর কুমার গৌতম নামেও পরিচিত। মাত্র ৬ বছর বয়সে তিনি সচিনের খেলা দেখেন প্রথমবার। টিভিতে সচিনের খেলা দেখার পর তিনি ভারতীয় ক্রিকেট এবং তেন্ডুলকারের ভক্ত হন।
সুধীর গৌতম বিহারের মুজাফফরপুরের দামোদরপুরে ১৯৮২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সুধীর কুমার গৌতম নামেও পরিচিত। মাত্র ৬ বছর বয়সে তিনি সচিনের খেলা দেখেন প্রথমবার। টিভিতে সচিনের খেলা দেখার পর তিনি ভারতীয় ক্রিকেট এবং তেন্ডুলকারের ভক্ত হন।
লোকজন প্রায়ই সুধীরকে জিজ্ঞাসা করে যে তাঁর খরচ কে বহন করে? এই বিষয়ে সুধীর গৌতম বলেন, দেশে কোনো ম্যাচ হলে তাঁর বন্ধুরা খরচ বহন করে। ম্যাচ ভারতের বাইরে হলে খরচ বহন করেন সচিন। মাস্টার ব্লাস্টারের সঙ্গে সুধীর গৌতমের অনেক ছবি প্রায়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এমনকী ধোনির বাড়িতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে।
লোকজন প্রায়ই সুধীরকে জিজ্ঞাসা করে যে তাঁর খরচ কে বহন করে? এই বিষয়ে সুধীর গৌতম বলেন, দেশে কোনো ম্যাচ হলে তাঁর বন্ধুরা খরচ বহন করে। ম্যাচ ভারতের বাইরে হলে খরচ বহন করেন সচিন। মাস্টার ব্লাস্টারের সঙ্গে সুধীর গৌতমের অনেক ছবি প্রায়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এমনকী ধোনির বাড়িতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে।

আজ, ১৬ মার্চ সচিন যা করেছিলেন, আজ পর্যন্ত তা করতে পারেননি সারা বিশ্বের কেউ!

অবসর জীবন চুটিয়ে উপভোগ করেছেন তিনি। আসলে তিনি নিজেও জানেন হয়তো, যে সব রেকর্ড করে গিয়েছেন, তা সহজে কারও পক্ষে টপকে যাওয়া সম্ভব নয়। সচিন তেন্ডুলকর সে জন্যই হয়তো ক্রিকেট ঈশ্বর!
অবসর জীবন চুটিয়ে উপভোগ করেছেন তিনি। আসলে তিনি নিজেও জানেন হয়তো, যে সব রেকর্ড করে গিয়েছেন, তা সহজে কারও পক্ষে টপকে যাওয়া সম্ভব নয়। সচিন তেন্ডুলকর সে জন্যই হয়তো ক্রিকেট ঈশ্বর!
কিছুদিন আগে পরিবারের সঙ্গে কাশ্মীরে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর। সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিবারের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম কাটানোর নানা ভিডিও ও ছবি শেয়ার করছিলেন তিনি। কখনও তিনি যান ব্যাট তৈরির কারখানায়। কখনও রাস্তায় ক্রিকেট খেলেন।
কিছুদিন আগে পরিবারের সঙ্গে কাশ্মীরে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর। সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিবারের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম কাটানোর নানা ভিডিও ও ছবি শেয়ার করছিলেন তিনি। কখনও তিনি যান ব্যাট তৈরির কারখানায়। কখনও রাস্তায় ক্রিকেট খেলেন।
তবে অনেকেই হয়তো ভুলে গিয়েছেন, আজকের দিনে সচিন এমন একখানা রেকর্ড করেছিলেন যা এখনও কেউ ভাঙতে পারেনি।
তবে অনেকেই হয়তো ভুলে গিয়েছেন, আজকের দিনে সচিন এমন একখানা রেকর্ড করেছিলেন যা এখনও কেউ ভাঙতে পারেনি।
 ২০১২ সালে আজকের দিনেই অর্থাৎ ১৬ মার্চ ১০০ সেঞ্চুরির মালিক হন তিনি। বাংলাদেশের মিরপুরের শের-ই-বাংলা  স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এশিয়া কাপের ম্য়াচে এই নজির গড়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। সেদিন ম্য়াচে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। তবে ম্য়াচটি ভারতীয় দল ৫ উইকেটে হেরে যায়।
২০১২ সালে আজকের দিনেই অর্থাৎ ১৬ মার্চ ১০০ সেঞ্চুরির মালিক হন তিনি। বাংলাদেশের মিরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এশিয়া কাপের ম্য়াচে এই নজির গড়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। সেদিন ম্য়াচে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। তবে ম্য়াচটি ভারতীয় দল ৫ উইকেটে হেরে যায়।
অনেকেই মনে করেন, বিরাট কোহলি একমাত্র ক্রিকেটার যিনি সচিনের সেই রেকর্ড ভাঙতে পারেন। আর কোহলি সেঞ্চুরির নিরিখে সচিনের অনেকটাই কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছেন।
অনেকেই মনে করেন, বিরাট কোহলি একমাত্র ক্রিকেটার যিনি সচিনের সেই রেকর্ড ভাঙতে পারেন। আর কোহলি সেঞ্চুরির নিরিখে সচিনের অনেকটাই কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছেন।
২০১২ সালের ১৬ মার্চের ম্যাচে গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে ওপেন করেন সচিন। ১৪৭ বলে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। ১২টি বাউন্ডারি ও ১টি ছক্কায় সাজানো ছিল সেই ইনিংস। ভারত ২৮৯/৫ তুলেছিল। জবাবে ৫ উইকেট হারিয়েই ম্য়াচে জয় ছিনিয়ে নেয় বাংলাদেশ।
২০১২ সালের ১৬ মার্চের ম্যাচে গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে ওপেন করেন সচিন। ১৪৭ বলে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। ১২টি বাউন্ডারি ও ১টি ছক্কায় সাজানো ছিল সেই ইনিংস। ভারত ২৮৯/৫ তুলেছিল। জবাবে ৫ উইকেট হারিয়েই ম্য়াচে জয় ছিনিয়ে নেয় বাংলাদেশ।

Knowledge Story: সচিনের আইকনিক ১০ নম্বর জার্সি পরে আর কোন ভারতীয় ক্রিকেটার খেলেছেন? উত্তর দিতে ব্যর্থ অনেকেই

ভারতীয় দলের ১০ নম্বর জার্সি বলতে একটা নামই সকলের সবার প্রথম মনে আসে। তিনি 'ক্রিকেট ঈশ্বর' সচিন তেন্ডুলকর।
ভারতীয় দলের ১০ নম্বর জার্সি বলতে একটা নামই সকলের সবার প্রথম মনে আসে। তিনি ‘ক্রিকেট ঈশ্বর’ সচিন তেন্ডুলকর।
বছরের পর বছর ধরে এই ১০ নম্বর জার্সিতেই ২২ গজে রাজ করেছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একমাত্র শত সেঞ্চুরির মালিক।
বছরের পর বছর ধরে এই ১০ নম্বর জার্সিতেই ২২ গজে রাজ করেছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একমাত্র শত সেঞ্চুরির মালিক।
তবে সচিন তেন্ডুলকরকে ৩৩ ও ৯৯ নম্বর জার্সি পরেও খেলতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু সবথেকে বেশি খ্যাতি সচিন পেয়েছেন ১০ নম্বর জার্সিতে।
তবে সচিন তেন্ডুলকরকে ৩৩ ও ৯৯ নম্বর জার্সি পরেও খেলতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু সবথেকে বেশি খ্যাতি সচিন পেয়েছেন ১০ নম্বর জার্সিতে।
তবে সচিন তেন্ডুলকর ছাড়াও আরও এক ভারতীয় ক্রিকেটার ১০ নম্বর জার্সি পরে খেলেছেন। একটি ম্যাচই খেলেছিলেন। সে কথা অনেকের অজানা।
তবে সচিন তেন্ডুলকর ছাড়াও আরও এক ভারতীয় ক্রিকেটার ১০ নম্বর জার্সি পরে খেলেছেন। একটি ম্যাচই খেলেছিলেন। সে কথা অনেকের অজানা।
সচিন তেন্ডুলকর ছাড়া অপর ক্রিকেটার যিনি ১০ নম্বর জার্সি পরে খেলেছেন তিনি হলে শার্দুল ঠাকুর। নিজের অভিষেক ম্যাচে শার্দুল ১০ নম্বর পরে নেমেছিলেন।
সচিন তেন্ডুলকর ছাড়া অপর ক্রিকেটার যিনি ১০ নম্বর জার্সি পরে খেলেছেন তিনি হলে শার্দুল ঠাকুর। নিজের অভিষেক ম্যাচে শার্দুল ১০ নম্বর পরে নেমেছিলেন।
২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় শার্দুলের। সেই ম্যাচে এই বিশেষ জার্সি নম্বরটি গায়ে দেন এবং তিনি সমালোচনার শিকার হন।
২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় শার্দুলের। সেই ম্যাচে এই বিশেষ জার্সি নম্বরটি গায়ে দেন এবং তিনি সমালোচনার শিকার হন।
এরপর বিসিসিআই অঘোষিতভাবেই ওই জার্সিটিকে বিদায় জানিয়ে দেয়। বর্তমানে এই ভারতীয় ফাস্ট বোলার ৫৪ নম্বর জার্সিতে প্রতিনিধিত্ব করছেন।
এরপর বিসিসিআই অঘোষিতভাবেই ওই জার্সিটিকে বিদায় জানিয়ে দেয়। বর্তমানে এই ভারতীয় ফাস্ট বোলার ৫৪ নম্বর জার্সিতে প্রতিনিধিত্ব করছেন।
১০ নম্বর জার্সিটি আর কাউকে দেওয়া হয় না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে। ফ্যানেদের দাবিতে সচিনকে সম্মান জানাতেই ১০ নম্বর জার্সি চিরতরে তুলে রেখেছে বিসিসিআই। যা শুধুই সচিনের।
১০ নম্বর জার্সিটি আর কাউকে দেওয়া হয় না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে। ফ্যানেদের দাবিতে সচিনকে সম্মান জানাতেই ১০ নম্বর জার্সি চিরতরে তুলে রেখেছে বিসিসিআই। যা শুধুই সচিনের।

Ranji Trophy: বিদর্ভকে উড়িয়ে ৪২ তম রঞ্জি ট্রফি জয় মুম্বইয়ের, শুভেচ্ছা জানালেন সচিন তেন্ডুলকর

মুম্বই: রঞ্জি ট্রফির ইতিহাসে সবথেকে সফলতম দল মুম্বই। কিন্তু মাঝে ৮ বছর ট্রফি আসেনি। অবশেষে কাটল সেই খরা।  ২০১৫-১৬ সালের পর ফের একবার ভারত সেরা হল মুম্বই। রঞ্জি ট্রফির ফাইনালে কার্যত একতরফা ম্য়াচে বিদর্ভকে ১৬৯ রানে হারিয়ে ৪২ তম বার চ্যাম্পিয়ন হল অজিঙ্কে রাহানের দল। রঞ্জি চ্যাম্পিয় হওয়ার পর মুম্বইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর।

রঞ্জি ট্রফির ফাইনাল দেখতে মাঠে গিয়েছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। এদিন মুম্বইয়ের জয়ের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সচিন তেন্ডুলকর লেখেন,”৪২ তম রঞ্জি ট্রফি জয়ের জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনকে। বিশেষ করে করুণ, অক্ষয় এবং হর্ষ, যারা অত্যন্ত ভাল ব্যাটিং করেছে এবং ম্যাচটিকে খুব আকর্ষণীয় করে তুলেছে। মুম্বইয়ের বোলাররা নিরলসভাবে বোলিং করে। শেষ পর্যন্ত সাফল্য এনে দেয় তনুশ, যিনি ৪র্থ ইনিংসে চার উইকেট নিয়েছেন। এই ম্যাচে খুব ভাল ক্রিকেট আমাদের মোহিত করেছে। এটাই ঘরোয়া ক্রিকেটকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে।

মেগা ফাইনালের প্রথম ইনিংস থেকেই প্রভাব বিস্তার করে খেলে মুম্বই। বিদর্ভ টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রথম ইনিংসে মুম্বই ব়ড় স্কোর করতে পারেনি মুম্বই। ২২৪ রানে অলআউট হয়ে যায় মুম্বই। সর্বোচ্চ ৭৫ রান করেন শার্দুল ঠাকুর। কিন্তু রান তাড়া করতে নেমে প্রথম ইনিংসে ব্য়াটিং বিপর্যয় ঘটে বিদর্ভের। ১০৫ রানে অলআউট হয়ে যায় গোটা দল।

আরও পড়ুনঃ Shreyas Iyer Injury: কেকেআরের জন্য সবথেকে খারাপ খবর! ফের হবে অধিনায়ক বদল? জেনে নিন বিস্তারিত

১১৯ রানের লিড নিয়ে খেলতে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসে ফর্মে ফেরে মুম্বইয়ের ব্যাটিং লাইন। মুশির খানের ১৩৬, শ্রেয়স আইয়ারের ৯৫, অজিঙ্কে রাহানে ৭৩, শামস মুলানির ৫০ রানের সৌজন্যে ৪১৮ রান করে মুম্বই। প্রথম ইনিংসের লিড নিয়ে বিদর্ভকে ৫৩৮ রানের টার্গেট দেয় মুম্বই। দ্বিতীয় ইনিংসে কিছুটা লড়াই দেওয়ার চেষ্টা করলেও শেষ রক্ষা হয়নি। অক্ষয় ওয়ারকর ১০২, করুণ নায়ার ৭২, হর্ষ দুবের ৬৫ রান করে। শেষ পর্যন্ত ৩৬৮ রানে শেষ হয় বিদর্ভের ইনিংস।

Yousuf Pathan in Loksabha Elections 2024: মমতার দলের হয়ে ভোটে লড়ছেন ইউসুফ পাঠান, শুভেচ্ছা জানালেন মাস্টারব্লাস্টার

Yousuf Pathan in Loksabha Elections 2024:২২ গজে ব্যাটে-বলে ঝড় তুলতেন তিনি। আক্রমণাত্মক ক্রিকেটার। তবে তিনি যে শেষে বাংলায় এসে লোকসভা ভোটে প্রার্থী হয়ে লড়বেন, তা হয়তো কেউ আন্দাজ করতে পারেননি!প্রার্থী তালিকায় বিরাট চমক দিল তৃণমূল কংগ্রেস৷ একই সঙ্গে কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে ঠেলে দিল প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি এবং বহরমপুরের সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে৷ কারণ এবার বহরমপুর কেন্দ্র থেকে প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠানের নাম প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করল তৃণমূল৷ অতীতে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়েও খেলেছেন ইউসুফ৷

ইউসুফ পাঠানের এই নতুন ইনিংসে শুভেচ্ছা জানালেন ভারতীয় ক্রিকেটার মাস্টারব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর৷

 

পাশাপাশি ইউসুফ পাঠানের ভাই তারকা ক্রিকেটার ইরফান পাঠানও দাদাকে এই লড়াইয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন৷

আরও পড়ুন – Yusuf Pathan: বরোদার গলির কঠিন জীবন থেকে আজ বিত্তশালী, জাতীয় দল, শাহরুখের প্রিয়তম, এবার দিদির ভোটযুদ্ধের সৈনিক

তৃণমূলের প্রার্থী তালিকায় দু বার বিশ্বকাপ জয়ী প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠানকে প্রার্থী করা তৃণমূলের বড় চমক৷ ২০০৭-এ টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং ২০১১-তে ভারতের একদিনের বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য ছিলেন পাঠান৷ পাশাপাশি আইপিএলে কেকেআর-র জার্সিতে শাহরুখ খানের ফেভারিট পাঠান একসময় বাংলার ঘরের ছেলে হয়ে উঠেছিলেন ৷ পাশাপাশি তিনি কেকেআরের দুবারের আইপিএল জয়ী দলের সদস্যও তিনি ছিলেন৷

অধীরের গড় বহরমপুরকে দীর্ঘদিন ধরে পাখির চোখ করেছেন মমতা৷ এমন কি, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট হলেও বহরমপুর আসনটি ছাড়তে রাজি ছিলেন না তৃণমূলনেত্রী৷ এদিকে এই সুযোগ পেয়ে আপ্লুত হয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইউসুফ পাঠান৷

 

ক্রিকেটের বাইশ গজের পরে এবার ভোটের ময়দানে ‘খেলা হবে’ মন্ত্রে নামলেন ইউসুফ পাঠান৷

Eron Roy Burman

অনন্ত-রাধিকার প্রি ওয়েডিংয়ে বহু দিন পর দেখা, সচিন তেন্ডুলকরকে আবেগভরা বার্তা সঞ্জয় দত্তের

গুজরাতের জামতারায় রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডিরেক্টর অনন্ত আম্বানি রাধিকা মার্চেন্টের প্রি ওয়েডিংয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের খ্যাতনামারা। সেখানই দীর্ঘ দিন পর দেখা হয়ে ক্রিকেট কিংবদন্তী সচিন তেন্ডুলকর ও বলিউড স্টার সঞ্জয় দত্তের।

নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল থেকে সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেছেন সঞ্জয় দত্ত। ছবিতে শেরওয়ানি পরে রয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর। সঞ্জয় দত্তকে কুর্তা পরিহিত নিজস্ব স্টাইলে দেখা গিয়েছে। সচিন তেন্ডুলকরের কাঁধে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন সঞ্জয় দত্ত।

সচিনের সঙ্গে দীর্ঘ দিন পর দেখা হওয়ায় কতটা খুশি হয়েছেন সঞ্জয় দত্ত, তা পোস্টের ক্যাপশন থেকেই পরিষ্কার। ক্যাপশনে সঞ্জয় দত্ত লিখেছেন,”প্রিয় সচিন, এতদিন পর তোমার সঙ্গে দেখা করাটা আশ্চর্যজনক অনুঙূতি ছিল। তোমার পরিবারের সঙ্গেও দেখা করতে পেরে ভালো লাগলো। আপনি একজন কিংবদন্তি এবং সবসময় তাই থাকবেন।”

আরও পড়ুনঃ KKR Team News: এবার আইপিএল জিতবে কেকেআর? তৈরি গম্ভীরের মাস্টার প্ল্যান! জানুন বিস্তারিত

সম্প্রতি পরিবার সহ কাশ্মীরে ঘুড়তে গিয়েছিলেন ক্রিকেট কিংবদন্তী সচিন তেন্ডুলকর। ভূ-স্বর্গের নানা মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। এবার সচিন তেন্ডুলকর ও সঞ্জয় দত্তের এই ছবিটিও নেট দুনিয়ায় ঝড় তুলেছে। লাইক ও কমেন্টের বন্যায় ভেসে গিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার ও সঞ্জু বাবা।