বাজারে ভরে গেছে নকল জিরায় ! যা খেলে হতে পারে ক্যানসারের মতো মারণ রোগ ! কিন্তু জিরা কী ভাবে নকল হতে পারে ! এটাও সম্ভব করেছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা। photo source collected
খোলা বাজারের জিরা বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা প্রতি ১০০ গ্রামে। জিরার এই বর্ধিত মূল্যের জন্য অসাধু একটি চক্র নকল জিরা তৈরি করে বাজারজাত করছে কম দামে। যা খেলে হতে পারে শরীরের জটিলতম রোগ।photo source collected
কীভাবে নকল জিরা কোনটি ও আসল কোনটি তার নির্বাচন করার উপায় ও জানিয়েছেন পুলিশকর্মী।photo source collected
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে, সম্প্রতি সময়ে কিছু একটি গ্যাং ধরা পড়ে যারা নকল জিরে প্রস্তুত করে তা বাজারজাত করেছে।photo source collected
এই নকল জিরে উৎপাদন করার জন্য পুলিশ তাদের খোঁজ চালাচ্ছিল এবং তারা অবশেষে ধরা পড়ে দিল্লি পুলিশের হাতে।photo source collected
এই গ্যাং বিভিন্ন প্রকারের ঘাস নিয়ে তা গুড়ের জলের মধ্যে দিয়ে সিদ্ধ করছে। সেদ্ধ করার পর সেটি শুকিয়ে গেলে অনেকটা জিরের মতো দেখতে লাগছে। সেই নকল জিরেকে অসলের মতো যাতে গন্ধ হয় তার জন্য তার মধ্যে কৃত্রিমভাবে জিরা সেন্ট মেশানো হচ্ছে।photo source collected
যার ফলে নকল জিরা যা ঘাস দিয়ে তৈরি তার গন্ধ হচ্ছে আসলের মতো। কিন্তু এই নকল জিরা খেলে পেটের মধ্যে আলসার, স্টোন এমনকি মারণ রোগ ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে।photo source collected
কিন্তু কীভাবে বাজার থেকে কিনে আনা জিরা নকল না আসল তা বোঝা যাবে তার উত্তরের জন্য একটি ছোট্ট পরীক্ষা যা বাড়িতেই সহজে করে নেওয়া সম্ভব।photo source collected
বাজার থেকে জিরে কিনে নিয়ে এসে সেটিকে গ্লাসের জলের মধ্যে কিছুক্ষণের জন্য ভিজতে দিতে হবে। মিনিট পাঁচেকের মধ্যে যদি জিরার জল ঘোলাটে রং ধারণ করে তাহলে বুঝতে হবে সেই জিরা নকল।photo source collected
আর আসল জিরা জলের মধ্যে ভিজে গুলে যেতে অনেক বেশি সময় নেবে। তাই এবার থেকে বাজার থেকে জিরা কিনে নিয়ে আসলে তা গোটা জিরে আসল না নকল খুব সহজেই বাড়িতে পরীক্ষা করা নেওয়া যেতে পারে। মারণ রোগ ক্যানসারের মতো রোগ শরীরে বসা বাঁধার আগে জেনে নিন আসল ও নকল জিরের তফাত! (তথ্য: রাহী হালদার )
মশলার বাজার এখনও পর্যন্ত নিয়ন্ত্রিত নয়। যার ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় মশলার দাম সাধারণ মানুষের নাগালের প্রায় বাইরেই চলে যাচ্ছে। ভারতীয়রা খাবারের সঙ্গে মশলা ব্যবহার করে। কারণ মশলার খাদ্যগুণ অপরিসীম।
গত বছর খুচরো বাজারে জিরের দাম প্রতি কেজি ৬০০-৭০০ টাকার বেশি হয়ে গিয়েছিল। সেই জিরের দাম পাইকারি দর হিসেবে ২৪০ টাকা পর্যন্ত নেমে গিয়েছিল। কিন্তু গত ১০ দিনে ধীরে ধীরে জিরের দাম পাইকারি বাজারে ৩০০ টাকা কেজিতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।
যার ফলে স্বাভাবিকভাবেই ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা হিসাবে খুচরো বাজারে বিক্রি শুরু হয়েছে। জিরে আমদানি কারকদের বক্তব্য অনুযায়ী, জিরের চাহিদা দিনের পর দিন বাড়ছে। জিরে মূলত চাষ হয় রাজস্থান এবং গুজরাতে। তার সঙ্গে উত্তর প্রদেশ এবং মধ্যপ্রদেশেও কিছুটা চাষ হয়।
গত বছরের তুলনায় এ বছরে জিরে চাষের জমি বেড়েছে। যদিও যে পরিমাণে জোগানের প্রয়োজন, সেই পরিমাণে উৎপাদন নেই। অন্যদিকে জিরে মার্চেন্টদের বক্তব্য, জিরে চিনে রফতানি হচ্ছে।
জিরে এমন একটি মশলা যা প্রতিটি মানুষ রান্নায় ব্যবহার করে। এছাড়াও ভেষজ ওষুধ তৈরি করতে প্রচুর পরিমাণে জিরে ব্যবহার হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বাজারে গোটা জিরের অভাব তৈরি হয়েছে। জিরে ইদানিং কালে মানবদেহে ওজন হ্রাসের কাজে ব্যবহার হচ্ছে।
জিরের আরও বেশ কিছু গুণ রয়েছে। যেমন ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে। তবে ‘ডিপার্টমেন্ট অফ কমার্স, স্পাইস বোর্ড’ এখনও পর্যন্ত জিরের দাম বাড়ার সম্পর্কে সেরকম কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করেনি।
তবে গত বছর জিরের দাম সম্পর্কে কেন্দ্রীয় সংশ্লিষ্ট দফতরটি উৎপাদন কম এবং বিদেশে রপ্তানির বিষয়টি জানিয়েছিল। তবে এবার আবার জিরের দাম প্রতিদিনই ১৫-২০ টাকা কেজিতে বাড়ার ফলে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে জিরে ব্যবসায়ীরা।
জিরের দাম বাড়লে জিরেতে ভেজাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যার ফলে সাধারণ মানুষ প্রয়োজনীয় খাদ্য মুল্য থেকে বঞ্চিত থাকবে।
কলকাতা: রান্না করতে গেলে মশলা তো ব্যবহার করতেই হবে৷ কিন্তু কোন মশলা দেখতে কেমন, তা অনেকেই জানেন না৷ আবার মশলা যদি একরকম হয় তাহলে তো কথাই নেই৷
যেমন মৌরি আর জিরের মধ্যে কোনটা কী, বুঝতে পারছিলেন না এক তরুণী৷ বিভ্রান্তি কাটাতে নিজের বয়ফ্রেন্ডের সাহায্য চান তিনি৷ হাতে মৌরি এবং জিরের ছবি তুলে নিজের বয়ফ্রেন্ডকে পাঠান তিনি৷ জানতে চান, দুটোর মধ্যে জিরে কোনটা?
আরও পড়ুন: বিশ্বসুন্দরীর শিরোপা জিতেছে এই মুরগি! এর তাক লাগানো সৌন্দর্য দেখলে চোখ ফেরাতে পারবেন না
জবাবে সঠিক ছবিটি চিহ্নিত করে প্রেমিকাকে সাহায্য করেন ওই যুবক৷ পরে প্রেমিকার সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে নিজের এই কথোপকথনের স্ক্রিনশট শেয়ার করেন তিনি৷ যা ভাইরাল হতে সময় লাগেনি৷ ট্যুইটারে ওই স্ক্রিনশট পোস্ট করার সময় মজা করে ওই যুবক লেখেন, ‘সরি মা, আমি ভুল মেয়ের পাল্লায় পড়ে গিয়েছি!’
ট্যুইটারে এই পোস্ট দেখে মজা পেয়েছেন বহু মানুষ৷ আবার মৌরি এবং জিরের মতো সাধারণ মশলা সম্পর্কে তরুণীর অজ্ঞানতা দেখে অবাকও অনেকে৷ একজন তো মজা করে লিখেই দিয়েছেন, ‘তোমার মায়ে মতে তোমার অধঃপতন শুরু হয়ে গিয়েছে৷’ অন্য একজন আবার ওই তরুণীর অজ্ঞানতাকে কটাক্ষ করে লিখেছেন, ‘মশলা সম্পর্কে এইটুকু জ্ঞান তো আমারও আছে!’
Just another WordPress site