Tag Archives: spices

Herbal tea Benefits: মেদ ঝরাতে নাজেহাল? খেয়ে দেখুন এই চা, ওজন কমবে হু হু করে!

চিনি দিয়ে দুধ-চা খেতে কে না ভালবাসে! তবে, স্বাস্থ্যের কথা ভাবতে গেলে বাদ পড়ে যেতে পারে প্রিয় দুধ-চা। কারণ, চায়ের মধ্যে থাকে ট্যানিন, যা দুধের ল্যাকটোজের সঙ্গে মিশে অ্যাসিড উৎপন্ন করে। এ কারণে দুধ-চা খাওয়ার পরই মুখ টক হয়ে যায় অনেকেরই। গলা বুক জ্বালা, বমি বমি ভাবও সমস্যায় ফেলে দুধচা প্রেমীদের। তাই বলে একেবারেই বাদ চলে যাবে চা? মোটেই না। পুষ্টিবিদদের পরামর্শ হল, দুধ আর চিনি ছাড়াও খেতে পারেন চা। স্বাস্থ্য ফিরিয়ে দিতে পারে মশলা চা বা হারবাল টি।
চিনি দিয়ে দুধ-চা খেতে কে না ভালবাসে! তবে, স্বাস্থ্যের কথা ভাবতে গেলে বাদ পড়ে যেতে পারে প্রিয় দুধ-চা। কারণ, চায়ের মধ্যে থাকে ট্যানিন, যা দুধের ল্যাকটোজের সঙ্গে মিশে অ্যাসিড উৎপন্ন করে। এ কারণে দুধ-চা খাওয়ার পরই মুখ টক হয়ে যায় অনেকেরই। গলা বুক জ্বালা, বমি বমি ভাবও সমস্যায় ফেলে দুধচা প্রেমীদের। তাই বলে একেবারেই বাদ চলে যাবে চা? মোটেই না। পুষ্টিবিদদের পরামর্শ হল, দুধ আর চিনি ছাড়াও খেতে পারেন চা। স্বাস্থ্য ফিরিয়ে দিতে পারে মশলা চা বা হারবাল টি।
টি ফিটের প্রতিষ্ঠাতা জ্যোতি ভরদ্বাজ এবং নেচারকিওর ইনস্টিটিউটের চিফ ডায়েটিশিয়ান সুষমা জিন্দাল চিনি ছাড়া মশলা চা খাওয়ার উপকারিতা বুঝিয়ে দিয়েছেন। অজস্র গুণাগুণ রয়েছে মশলা চায়ের, জানাচ্ছেন তাঁরা। এছাড়াও নানা মশলার মিশ্রনে স্বাদে গন্ধেও অতুলনীয় এই চা ক্যালোরি সচেতন মানুষদের কাছে অসাধারণ বিকল্প হতে পারে। কী কী ধরনের মশলা দেওয়া যায় মশলা চায়ে?
টি ফিটের প্রতিষ্ঠাতা জ্যোতি ভরদ্বাজ এবং নেচারকিওর ইনস্টিটিউটের চিফ ডায়েটিশিয়ান সুষমা জিন্দাল চিনি ছাড়া মশলা চা খাওয়ার উপকারিতা বুঝিয়ে দিয়েছেন। অজস্র গুণাগুণ রয়েছে মশলা চায়ের, জানাচ্ছেন তাঁরা। এছাড়াও নানা মশলার মিশ্রনে স্বাদে গন্ধেও অতুলনীয় এই চা ক্যালোরি সচেতন মানুষদের কাছে অসাধারণ বিকল্প হতে পারে। কী কী ধরনের মশলা দেওয়া যায় মশলা চায়ে?
লিকার চায়ে আদা, এলাচ, দারুচিনি আর কালো মরিচের মতো উপকরণ যোগ করলেই অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর পানীয় হয়ে ওঠে সেটি। মশলাগুলির থার্মোজেনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার অর্থ তারা শরীরের তাপ উত্পাদন বাড়াতে পারে এবং ফলস্বরূপ, ক্যালোরি বার্ন করতে পারে। ভরদ্বাজের মতে, আদা, এলাচ, দারুচিনি এবং কালো মরিচের মতো মশলায় থাকা বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। থার্মোজেনেসিস বৃদ্ধি করে মশলা চা শরীরের বিপাক হার বাড়ায়। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
লিকার চায়ে আদা, এলাচ, দারুচিনি আর কালো মরিচের মতো উপকরণ যোগ করলেই অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর পানীয় হয়ে ওঠে সেটি। মশলাগুলির থার্মোজেনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার অর্থ তারা শরীরের তাপ উত্পাদন বাড়াতে পারে এবং ফলস্বরূপ, ক্যালোরি বার্ন করতে পারে। ভরদ্বাজের মতে, আদা, এলাচ, দারুচিনি এবং কালো মরিচের মতো মশলায় থাকা বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। থার্মোজেনেসিস বৃদ্ধি করে মশলা চা শরীরের বিপাক হার বাড়ায়। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
মশলার প্রাকৃতিক মিষ্টতা চিনিযুক্ত খাবারের আকাঙ্ক্ষা কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে সামগ্রিকভাবে ক্যালোরির পরিমাণ কম হয়। উপরন্তু, চা পূর্ণতার অনুভূতি প্রচার করতে পারে, আরও খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে এবং অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করতে সহায়তা করে।
মশলার প্রাকৃতিক মিষ্টতা চিনিযুক্ত খাবারের আকাঙ্ক্ষা কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে সামগ্রিকভাবে ক্যালোরির পরিমাণ কম হয়। উপরন্তু, চা পূর্ণতার অনুভূতি প্রচার করতে পারে, আরও খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে এবং অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করতে সহায়তা করে।
তাই প্রতিদিনের রুটিনে মিষ্টিহীন মশলা চা রাখা বিপাক বৃদ্ধি এবং ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি সুস্বাদু এবং কার্যকর কৌশল হতে পারে। থার্মোজেনিক মশলা, ক্যাফিন, হজমের উপকারিতা, ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ, রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ এবং প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের সংমিশ্রণে, এই পানীয়টি বহুমুখী উপকারিতা রাখে। ভরদ্বাজ এবং সুষমার মতো বিশেষজ্ঞদের মতে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে গেলে ডায়েটে মশলা চা রাখা ভীষণ জরুরি।
তাই প্রতিদিনের রুটিনে মিষ্টিহীন মশলা চা রাখা বিপাক বৃদ্ধি এবং ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি সুস্বাদু এবং কার্যকর কৌশল হতে পারে। থার্মোজেনিক মশলা, ক্যাফিন, হজমের উপকারিতা, ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ, রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ এবং প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের সংমিশ্রণে, এই পানীয়টি বহুমুখী উপকারিতা রাখে। ভরদ্বাজ এবং সুষমার মতো বিশেষজ্ঞদের মতে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে গেলে ডায়েটে মশলা চা রাখা ভীষণ জরুরি।

 

 

 

 

 

 

General Knowledge: পৃথিবীর সবচেয়ে দামি মশলা কী বলুন তো…? চমকে দেবে নাম থেকে দাম, নিশ্চিত!

সাধারণ জ্ঞানের অলিন্দে যেমন রয়েছে জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা তথ্য তেমনই থাকে ইতিহাসের নানা অজানা খবর যা শুনলে রীতিমতো অবাক হতে হয়। দেশ-বিদেশের এমনই নানা তথ্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে সমাজ মাধ্যম থেকে সাধারণ জ্ঞানের বই ও পত্র-পত্রিকায়।
সাধারণ জ্ঞানের অলিন্দে যেমন রয়েছে জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা তথ্য তেমনই থাকে ইতিহাসের নানা অজানা খবর যা শুনলে রীতিমতো অবাক হতে হয়। দেশ-বিদেশের এমনই নানা তথ্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে সমাজ মাধ্যম থেকে সাধারণ জ্ঞানের বই ও পত্র-পত্রিকায়।
এমনই একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আজ শেয়ার করা যাক এই প্রতিবেদনে। এই তথ্য সরাসরি যুক্ত খাবারের সঙ্গে। বিশেষত ভারতীয় রান্না, দেশীয় পদ ও রান্নাঘরের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত এই তথ্য। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে দামি মসলা কী?
এমনই একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আজ শেয়ার করা যাক এই প্রতিবেদনে। এই তথ্য সরাসরি যুক্ত খাবারের সঙ্গে। বিশেষত ভারতীয় রান্না, দেশীয় পদ ও রান্নাঘরের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত এই তথ্য। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে দামি মসলা কী?
আপনি কী জানেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি মশলা আসলে 'জাফরান'! যাকে 'লাল সোনা'ও বলা হয়। জাফরান তার সুগন্ধ, রঙ এবং স্বাদের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। জাফরান একটি সুগন্ধি উদ্ভিদ।
আপনি কী জানেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি মশলা আসলে ‘জাফরান’! যাকে ‘লাল সোনা’ও বলা হয়। জাফরান তার সুগন্ধ, রঙ এবং স্বাদের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। জাফরান একটি সুগন্ধি উদ্ভিদ।
জাফরান ক্রোকাস স্যাটিভাসের ফুল থেকে প্রাপ্ত একটি মশলা যা সাধারণত 'জাফরান ক্রোকাস' নামে পরিচিত। উজ্জ্বল লাল রঙের 'স্টিগমা' যাকে থ্রেড বলা হয়, সংগ্রহ করা হয় এবং শুকানো হয়। প্রধানত খাবারে মশলা ও রঙের এজেন্ট হিসেবে ব্যবহার হয় এই অংশ।
জাফরান ক্রোকাস স্যাটিভাসের ফুল থেকে প্রাপ্ত একটি মশলা যা সাধারণত ‘জাফরান ক্রোকাস’ নামে পরিচিত। উজ্জ্বল লাল রঙের ‘স্টিগমা’ যাকে থ্রেড বলা হয়, সংগ্রহ করা হয় এবং শুকানো হয়। প্রধানত খাবারে মশলা ও রঙের এজেন্ট হিসেবে ব্যবহার হয় এই অংশ।
জাফরান ক্রোকাস ধীরে ধীরে ইউরেশিয়ার বেশিরভাগ অংশ জুড়ে ছড়িয়ে পরে এবং পরে উত্তর আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা এবং ওশেনিয়ার কিছু অংশে আনা হয়।। তবে স্পেন, ইতালি, গ্রীস, তুরস্ক, ইরান, চিন ও ভারতেও এর চাষ হয়। কিন্তু এটি এতটাই দামি যে এর আসল দাম জানলে চমকে যাবেন।
জাফরান ক্রোকাস ধীরে ধীরে ইউরেশিয়ার বেশিরভাগ অংশ জুড়ে ছড়িয়ে পরে এবং পরে উত্তর আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা এবং ওশেনিয়ার কিছু অংশে আনা হয়।। তবে স্পেন, ইতালি, গ্রীস, তুরস্ক, ইরান, চিন ও ভারতেও এর চাষ হয়। কিন্তু এটি এতটাই দামি যে এর আসল দাম জানলে চমকে যাবেন।
আন্তর্জাতিক বাজারে জাফরানের দাম প্রতি কেজি ৩.৫ লক্ষ থেকে ৩.৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। জাফরানকে বলা হয় পৃথিবীর সোনা। এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি মসলা। দামের কারণে এটি সোনা ও রূপার মতো মূল্যবান বলে বিবেচিত হয়।
আন্তর্জাতিক বাজারে জাফরানের দাম প্রতি কেজি ৩.৫ লক্ষ থেকে ৩.৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। জাফরানকে বলা হয় পৃথিবীর সোনা। এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি মসলা। দামের কারণে এটি সোনা ও রূপার মতো মূল্যবান বলে বিবেচিত হয়।
এই মশলা এত দামি কেন? এর কারণ সম্ভবত এর কম ফলন এবং শ্রমসাধ্য ফসল কাটার প্রক্রিয়া। জাফরান এতই হালকা যে এক গ্রামে প্রায় ৪৬৩টি সুতো (৩/৮ থেকে ১/২ ইঞ্চি দৈঘ্যের) থাকে। এক গ্রাম জাফরান থেকে প্রায় ১৫০টি সার্ভিং সম্ভব।
এই মশলা এত দামি কেন? এর কারণ সম্ভবত এর কম ফলন এবং শ্রমসাধ্য ফসল কাটার প্রক্রিয়া। জাফরান এতই হালকা যে এক গ্রামে প্রায় ৪৬৩টি সুতো (৩/৮ থেকে ১/২ ইঞ্চি দৈঘ্যের) থাকে। এক গ্রাম জাফরান থেকে প্রায় ১৫০টি সার্ভিং সম্ভব।
সর্বোচ্চ উৎপাদন কোথায়? ইরান বিশ্বের বৃহত্তম জাফরান উৎপাদনকারী দেশ, যা মোট উৎপাদনের প্রায় ৯০% উৎপাদন করে। স্পেন, ভারত, গ্রীস এবং ইতালিতেও জাফরান উৎপন্ন হয়, তবে অল্প পরিমাণে। পরিসংখ্যান অনুসারে, ইরান বিশ্বব্যাপী উৎপাদিত প্রায় ৫০০ টন জাফরানের মধ্যে ৪৫০ টন সরবরাহ করে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারত বছরে প্রায় ২৫ টন জাফরান উৎপাদন করে।
সর্বোচ্চ উৎপাদন কোথায়? ইরান বিশ্বের বৃহত্তম জাফরান উৎপাদনকারী দেশ, যা মোট উৎপাদনের প্রায় ৯০% উৎপাদন করে। স্পেন, ভারত, গ্রীস এবং ইতালিতেও জাফরান উৎপন্ন হয়, তবে অল্প পরিমাণে। পরিসংখ্যান অনুসারে, ইরান বিশ্বব্যাপী উৎপাদিত প্রায় ৫০০ টন জাফরানের মধ্যে ৪৫০ টন সরবরাহ করে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারত বছরে প্রায় ২৫ টন জাফরান উৎপাদন করে।
ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জাফরান উৎপাদনকারী দেশ, যা মোট উৎপাদনের প্রায় ৭% উৎপাদন করে। জম্মু-কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ড হল ভারতের প্রধান জাফরান উৎপাদনকারী রাজ্য। এদের মধ্যে জম্মু-কাশ্মীর ও হিমাচল প্রধান। কিন্তু কৃষি বিজ্ঞানীদের কঠোর পরিশ্রম ও গবেষণার ফলে এখন সমতল ভূমিতেও জাফরান চাষ সম্ভব হয়েছে। তবে এর জন্য তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ জরুরি।
ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জাফরান উৎপাদনকারী দেশ, যা মোট উৎপাদনের প্রায় ৭% উৎপাদন করে। জম্মু-কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ড হল ভারতের প্রধান জাফরান উৎপাদনকারী রাজ্য। এদের মধ্যে জম্মু-কাশ্মীর ও হিমাচল প্রধান। কিন্তু কৃষি বিজ্ঞানীদের কঠোর পরিশ্রম ও গবেষণার ফলে এখন সমতল ভূমিতেও জাফরান চাষ সম্ভব হয়েছে। তবে এর জন্য তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ জরুরি।
কেন এটি এত বিশেষ? ক্রোকাস স্যাটিভাস ফুলের লাল অংশ থেকে জাফরান পাওয়া যায়। এক কেজি জাফরান পেতে ১৫০,০০০ থেকে ২০০,০০০ ফুল সংগ্রহ করতে হয় এবং এই সবই হাতে করা হয়।
কেন এটি এত বিশেষ? ক্রোকাস স্যাটিভাস ফুলের লাল অংশ থেকে জাফরান পাওয়া যায়। এক কেজি জাফরান পেতে ১৫০,০০০ থেকে ২০০,০০০ ফুল সংগ্রহ করতে হয় এবং এই সবই হাতে করা হয়।
জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার (চেনাব উপত্যকায়) সবচেয়ে প্রিমিয়াম এবং সর্বোচ্চ মানের জাফরান পাওয়া যায়। কিশতওয়ার জাফরানের গুণমান বিশ্বের যে কোনও স্থানে উৎপন্ন অন্য জাফরানের চেয়ে ভাল।
জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার (চেনাব উপত্যকায়) সবচেয়ে প্রিমিয়াম এবং সর্বোচ্চ মানের জাফরান পাওয়া যায়। কিশতওয়ার জাফরানের গুণমান বিশ্বের যে কোনও স্থানে উৎপন্ন অন্য জাফরানের চেয়ে ভাল।
আসল না নকল কী করে বুঝবেন?জাফরানের উৎকৃষ্টতা কী করে শনাক্ত করা যায়। এত টাকা খরচ করে কেনা এই মশলা আদৌ আসল তো? কী করে বুঝবেন? বস্তুত জাফরানকে জলে রাখলে ধীরে ধীরে তার রঙ বের হয়ে যায়। কিন্তু জাফরান যদি নকল হয় তবে জল দিলে সঙ্গে সঙ্গে এর রঙ গোলাপী হয়ে যাবে।
আসল না নকল কী করে বুঝবেন?
জাফরানের উৎকৃষ্টতা কী করে শনাক্ত করা যায়। এত টাকা খরচ করে কেনা এই মশলা আদৌ আসল তো? কী করে বুঝবেন? বস্তুত জাফরানকে জলে রাখলে ধীরে ধীরে তার রঙ বের হয়ে যায়। কিন্তু জাফরান যদি নকল হয় তবে জল দিলে সঙ্গে সঙ্গে এর রঙ গোলাপী হয়ে যাবে।
ইতিহাস ও ব্যবহারবিশ্বজুড়ে বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই মশলা। এটি খাদ্য, ওষুধ এবং প্রসাধনীতে ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন খাবারে একটি অনন্য স্বাদ এবং রঙ দেয় এবং এটি আয়ুর্বেদিক ওষুধেও ব্যবহৃত হয়। তাই পরের বার যখন আপনি জাফরান ব্যবহার করবেন, মনে রাখবেন যে আপনি বিশ্বের সবচেয়ে দামি মশলা ব্যবহার করছেন।
ইতিহাস ও ব্যবহার
বিশ্বজুড়ে বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই মশলা। এটি খাদ্য, ওষুধ এবং প্রসাধনীতে ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন খাবারে একটি অনন্য স্বাদ এবং রঙ দেয় এবং এটি আয়ুর্বেদিক ওষুধেও ব্যবহৃত হয়। তাই পরের বার যখন আপনি জাফরান ব্যবহার করবেন, মনে রাখবেন যে আপনি বিশ্বের সবচেয়ে দামি মশলা ব্যবহার করছেন।

Summer Tips: রান্নাঘরের ৫ সাধারণ মশলাতেই শরীর থাকবে হিমশীতল, দেহের ময়লা টেনে বের করবে…কোলেস্টেরল কমবে, গরমে অবশ‍্যই খান

গ্রীষ্মের সময় খাবারে তেল মশলা এড়িয়ে চলা উচিত। বেশিরভাগ সকলের তেমনটাই বিশ্বাস। তবে জানেন কী, রান্নাঘরের বেশ কয়েকটি মশলাই হয়ে উঠতে পারে গরমের বিরুদ্ধে অস্ত্র। প্রতিটি রান্নাঘরে পাওয়া এই সাধারণ মশলাগুলি শরীরের একাধিক উপকারের পাশপাশি শরীরে ঠান্ডা রাখে।
গ্রীষ্মের সময় খাবারে তেল মশলা এড়িয়ে চলা উচিত। বেশিরভাগ সকলের তেমনটাই বিশ্বাস। তবে জানেন কী, রান্নাঘরের বেশ কয়েকটি মশলাই হয়ে উঠতে পারে গরমের বিরুদ্ধে অস্ত্র। প্রতিটি রান্নাঘরে পাওয়া এই সাধারণ মশলাগুলি শরীরের একাধিক উপকারের পাশপাশি শরীরে ঠান্ডা রাখে।
ভ‍্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা প্রায় প্রত‍্যেকেরই। প্রচণ্ড গরমে শরীরে দেখা দিচ্ছে একাধিক রোগের প্রকোপ। ফলে এই সময় শরীর ঠান্ডা রাখা অত‍্যন্ত জরুরী। শরীর ঠান্ডা রাখতে ভরসা রাখতে পারেন কয়েকটি মশলায়।
ভ‍্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা প্রায় প্রত‍্যেকেরই। প্রচণ্ড গরমে শরীরে দেখা দিচ্ছে একাধিক রোগের প্রকোপ। ফলে এই সময় শরীর ঠান্ডা রাখা অত‍্যন্ত জরুরী। শরীর ঠান্ডা রাখতে ভরসা রাখতে পারেন কয়েকটি মশলায়।
পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা সোশ‍্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও শেয়ার করে জানিয়েছিলেন এই বিশেষ মশলাগুলি সম্পর্কে। তিনি বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন।
পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা সোশ‍্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও শেয়ার করে জানিয়েছিলেন এই বিশেষ মশলাগুলি সম্পর্কে। তিনি বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন।
জিরা: জিরে প্রায় প্রতিটি বাড়ির রান্নাঘরেই থাকে। রান্নার অপরিহার্য এই মশলা শরীরের জন‍্যেই অত‍্যন্ত উপকারী। শরীরকে ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি শরীরে মেটাবলিজম বাড়ায়।
জিরা: জিরে প্রায় প্রতিটি বাড়ির রান্নাঘরেই থাকে। রান্নার অপরিহার্য এই মশলা শরীরের জন‍্যেই অত‍্যন্ত উপকারী। শরীরকে ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি শরীরে মেটাবলিজম বাড়ায়।
মৌরি: গরমের মৌসুমে মৌরি খুবই উপকারী। মৌরির একটি শীতল প্রভাব আছে। শরীর ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি এটি শরীরকে হিট স্ট্রোক থেকে রক্ষা করে। ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, পটাসিয়ামের মতো উপাদানও মৌরিতে পাওয়া যায়।

মৌরি: গরমের মৌসুমে মৌরি খুবই উপকারী। মৌরির একটি শীতল প্রভাব আছে। শরীর ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি এটি শরীরকে হিট স্ট্রোক থেকে রক্ষা করে। ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, পটাসিয়ামের মতো উপাদানও মৌরিতে পাওয়া যায়।
ধনে: একাধিক গুণে সমৃদ্ধ ধনেও। এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে অত‍্যন্ত উপকারী। পাশাপাশি, ব্রিটিশ জার্নাল অফ নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে এটি শরীরকে ডি-হাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে। ধনে বীজের নির্যাসটিতে এমন কিছু যৌগ রয়েছে যা অ্যান্টি-হাইপারগ্লাইসেমিক। এটি শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ধনে: একাধিক গুণে সমৃদ্ধ ধনেও। এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে অত‍্যন্ত উপকারী। পাশাপাশি, ব্রিটিশ জার্নাল অফ নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে এটি শরীরকে ডি-হাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে। ধনে বীজের নির্যাসটিতে এমন কিছু যৌগ রয়েছে যা অ্যান্টি-হাইপারগ্লাইসেমিক। এটি শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
এলাচ: শরীর ঠান্ডা রাখতে এলাচেরও জুড়ি মেলা ভার। শরীরকে ডিটক্সিফাইও করে এলাচ। এলাচের আরও অনেক গুণ রয়েছে। এটি শরীরের রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। হজমশক্তি ভাল রাখতেও সাহায্য করে।
এলাচ: শরীর ঠান্ডা রাখতে এলাচেরও জুড়ি মেলা ভার। শরীরকে ডিটক্সিফাইও করে এলাচ। এলাচের আরও অনেক গুণ রয়েছে। এটি শরীরের রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। হজমশক্তি ভাল রাখতেও সাহায্য করে।
পুদিনা: পুদিনা শুধুমাত্র মশলা হিসেবেই নয়, আরও অনেক কাজে ব‍্যবহার করা হয়। এটি গরমে খাওয়া খুবই ভাল। কারণ পুদিনা শরীরকে ঠান্ডা রাখে।

পুদিনা: পুদিনা শুধুমাত্র মশলা হিসেবেই নয়, আরও অনেক কাজে ব‍্যবহার করা হয়। এটি গরমে খাওয়া খুবই ভাল। কারণ পুদিনা শরীরকে ঠান্ডা রাখে।

Spices health benefits: মশলার গুণেই কমবে কোলেস্টেরল, কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি, ভরসা রাখবেন কোন কোন মশলায়?

স্বাস্থ্য ভাল রাখতে অনেক সময়েই চিকিৎসকেরা খাদ্য তালিকা থেকে বাদ রাখতে বলেন মশলাকে। কিন্তু মশলারও অনেক গুণ রয়েছে। মশলা অনেক সময়েই অনেক কঠিন রোগবালাই থেকে ভাল থাকতে সাহায্য করে।

১. মেথি: মেথিতে থাকা স্যাপোনিন্‌স নামক একটি যৌগ থাকে  যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। অনেকেই সকালে উঠে মেথি ভেজানো জল খান, যা শরীরের পক্ষে উপকারী। পাশাপাশি, ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য মেথি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি এলে আদিবাসীদের জঙ্গলের অধিকার চলে যাবে, পুরুলিয়ায় বললেন অভিষেক

২. এলাচ: রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী হতে পারে এলাচ, যদিও এই নিয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করছেন। এছাড়াও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে এবং হজমে সাহায্য করে এলাচ।

৩. হলুদ: হলুদে কারকিউমিন যৌগ বর্তমান থাকে। গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, কারকিউমিন রক্তে ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। পাশাপাশি ‘ভাল’ কোলেস্টেরল অর্থাৎ ‘এইচডিএল’-এর মাত্রা বৃদ্ধি করে।

আরও পড়ুন: এনজেপি থেকে ছাড়বে ট্রেন, এক ট্রেনেই ঘোরা যাবে বৈষ্ণো দেবী, হরিদ্বার থেকে মথুরা, বৃন্দাবন, অযোধ্যা- খরচ কত?

৪. দারচিনি: নিয়মিত দারচিনি খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পায়,যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। পাশাপাশি দারচিনি খেলে ট্রাইগ্লিসারাইড, টোটাল কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল কমে। যার ফলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে।

৫. গোলমরিচ: এই মশলায় প্যাপরিন নামের একটি যৌগ থাকে। রক্তের ব্যাড কোলেস্টেরল কমাতে এই প্যাপরিন সাহায্য করে। গোলমরিচে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকায় হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমায়।

Herbal Spices: আর ক্যান্সারের ভয় নেই, অক্ষয় তৃতীয়া থেকে মিলছে খাঁটি মশলা-ছাতু

নদিয়া: বাজারে এখন বিভিন্ন ভেজাল মশলার রমরমা। সেসব দেদার বিক্রিও হচ্ছে। তেমনই সময় সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই সম্পূর্ণ ভেজালবিহীন পুরনো আমলের পদ্ধতিতে আটা-ছাতু-মশলা তৈরি করছে কৃষ্ণনগরের দম্পতি।

যাঁতায় ভাঙানো ছোলার ছাতু, বেসন, আটা, হলুদ গুঁড়ো ইত্যাদি খাঁটি জিনিস পাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে কৃষ্ণনগরের এই দম্পতি। সম্প্রতি একটি রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ভারতের দুটি নামি মশলা তৈরি সংস্থাকে বিদেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কারণ তাদের বেশকিছু মশলায় নাকি ক্যান্সার হতে পারে এমন উপাদান পাওয়া গিয়েছে!

আরও পড়ুন: লাইন বাঁচাতে হাতি চলাচলের রাস্তায় বোল্ডারের স্তূপ রেলের! লোকালয়ে হামলার আশঙ্কা

এই খবর প্রকাশিত হওয়া মাত্রই আতঙ্কে ছড়িয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। সেই সমস্ত ভাবনাকে মাথায় রেখেই কৃষ্ণনগরের এই দম্পতি অক্ষয় তৃতীয়ার দিন শুরু করলেন তাঁদের এই নতুন উদ্যোগ। সম্পূর্ণ ভেজালবিহীন উপায়ে ‌যাঁতায় ভাঙানো হচ্ছে ছোলা। তার থেকে বের করা হচ্ছে ছাতু। এভাবেই বেসন আটা, হলুদ গুঁড়ো সহ একাধিক মশলা তৈরি করা হচ্ছে। প্রত্যেকটি মশলাই ভেজালবিহীন এবং সম্পূর্ণ প্রাচীন উপায়ে ভাঙানোর ফলে এই মশলাগুলি থেকে শারীরের কোনও ক্ষতি হচ্ছে না।

মৈনাক দেবনাথ

Spices to Control Pain: মুঠো মুঠো পেইনকিলারে সর্বনাশ! রান্নাঘরের এই মশলাগুলিতেই ভ্যানিশ হবে ব্যথা

দাঁতে, পিঠে বা শরীরের যে কোনও অংশে নানা কারণেই ব্যথা হতে পারে৷ যন্ত্রণামুক্তির জন্য আমরা মুঠো মুঠো পেইনকিলার খেয়ে নিই৷ তাতে সাময়িক ব্যথা হয়তো কমে৷ কিন্তু শরীরের বড় ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে৷
দাঁতে, পিঠে বা শরীরের যে কোনও অংশে নানা কারণেই ব্যথা হতে পারে৷ যন্ত্রণামুক্তির জন্য আমরা মুঠো মুঠো পেইনকিলার খেয়ে নিই৷ তাতে সাময়িক ব্যথা হয়তো কমে৷ কিন্তু শরীরের বড় ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে৷

 

কিন্তু ব্যথা কমানোর একাধিক উপায় মজুত আছে আমাদের হাতের কাছেই৷ রান্নাঘরে উঁকি দিলেই পেয়ে যাব সেই মুশকিল আসানদের৷ বলছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷
কিন্তু ব্যথা কমানোর একাধিক উপায় মজুত আছে আমাদের হাতের কাছেই৷ রান্নাঘরে উঁকি দিলেই পেয়ে যাব সেই মুশকিল আসানদের৷ বলছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷

 

নমামির কথায়, ওষুধের কৌটোয় হাত দেওয়ার আগে প্রাকৃতিক শক্তিভাণ্ডারের কাছে যান৷ সেখানেই যন্ত্রণা এবং ইনফ্লেম্যাশন কমানোর উপায় পেয়ে যাবেন৷
নমামির কথায়, ওষুধের কৌটোয় হাত দেওয়ার আগে প্রাকৃতিক শক্তিভাণ্ডারের কাছে যান৷ সেখানেই যন্ত্রণা এবং ইনফ্লেম্যাশন কমানোর উপায় পেয়ে যাবেন৷

 

ক্রনিক, অ্যাকিউট, সাব অ্যাকিউট-সহ নানা ধরনের ব্যথার উপশম ঘটায় হেঁশেলের মশলাপাতি৷ কারণ সেগুলি অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্যে ভরপুর৷
ক্রনিক, অ্যাকিউট, সাব অ্যাকিউট-সহ নানা ধরনের ব্যথার উপশম ঘটায় হেঁশেলের মশলাপাতি৷ কারণ সেগুলি অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্যে ভরপুর৷

 

আদাকে বলা হয় ‘অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি যোদ্ধা’৷ শক্তিশালী যৌগে ভরপুর আদা ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ মাসল ক্র্যাম্প কমিয়ে দেয়৷ চা-সহ যে কোনও খাবারে উপকরণ হিসেবে মেশান তাজা আদা৷ স্বাদে ও গুণে সমৃদ্ধ হবে খাবার৷
আদাকে বলা হয় ‘অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি যোদ্ধা’৷ শক্তিশালী যৌগে ভরপুর আদা ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ মাসল ক্র্যাম্প কমিয়ে দেয়৷ চা-সহ যে কোনও খাবারে উপকরণ হিসেবে মেশান তাজা আদা৷ স্বাদে ও গুণে সমৃদ্ধ হবে খাবার৷

 

হলুদ এবং গোলমরিচে অ্যান্টি বায়োটিক এবং অ্যান্টি সেপ্টিক বৈশিষ্ট্য প্রচুর৷ এই বৈশিষ্ট্যগুলি সারিয়ে তোলে বিভিন্ন ব্যথা৷
হলুদ এবং গোলমরিচে অ্যান্টি বায়োটিক এবং অ্যান্টি সেপ্টিক বৈশিষ্ট্য প্রচুর৷ এই বৈশিষ্ট্যগুলি সারিয়ে তোলে বিভিন্ন ব্যথা৷

 

মৌরিতে প্রচুর পরিমাণে আছে কারমিনেটিভ বৈশিষ্ট্য৷ এই উপাদানগুলি গ্যাস, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটি-সহ বদহজমের নানা সমস্যা দূর করে এই উপাদান৷ ইনফ্লেম্যাশন ও তার থেকে যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণ করে মৌরি৷ খাওয়ার পর মুখশুদ্ধি হিসেবে মৌরি খান৷ খেতে পারেন মৌরি চাও৷
মৌরিতে প্রচুর পরিমাণে আছে কারমিনেটিভ বৈশিষ্ট্য৷ এই উপাদানগুলি গ্যাস, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটি-সহ বদহজমের নানা সমস্যা দূর করে এই উপাদান৷ ইনফ্লেম্যাশন ও তার থেকে যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণ করে মৌরি৷ খাওয়ার পর মুখশুদ্ধি হিসেবে মৌরি খান৷ খেতে পারেন মৌরি চাও৷

 

এই উপাদানগুলি পরিমিত পরিমাণে রাখুন ডায়েটে৷ এর ফলে প্রাকৃতিকভাবে কমবে ব্যথা বেদনা ও যন্ত্রণা৷ তবে সব খাবারেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই কোন মশলা কতটা পরিমাণে খাবেন, সে বিষয়ে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷
এই উপাদানগুলি পরিমিত পরিমাণে রাখুন ডায়েটে৷ এর ফলে প্রাকৃতিকভাবে কমবে ব্যথা বেদনা ও যন্ত্রণা৷ তবে সব খাবারেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই কোন মশলা কতটা পরিমাণে খাবেন, সে বিষয়ে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷

Viral news: কোনটা জিরে, কোনটা মৌরি? গুলিয়ে ফেললেন প্রেমিকা, প্রেমিকের উত্তর ভাইরাল

কলকাতা: রান্না করতে গেলে মশলা তো ব্যবহার করতেই হবে৷ কিন্তু কোন মশলা দেখতে কেমন, তা অনেকেই জানেন না৷ আবার মশলা যদি একরকম হয় তাহলে তো কথাই নেই৷

যেমন মৌরি আর জিরের মধ্যে কোনটা কী, বুঝতে পারছিলেন না এক তরুণী৷ বিভ্রান্তি কাটাতে নিজের বয়ফ্রেন্ডের সাহায্য চান তিনি৷ হাতে মৌরি এবং জিরের ছবি তুলে নিজের বয়ফ্রেন্ডকে পাঠান তিনি৷ জানতে চান, দুটোর মধ্যে জিরে কোনটা?

আরও পড়ুন: বিশ্বসুন্দরীর শিরোপা জিতেছে এই মুরগি! এর তাক লাগানো সৌন্দর্য দেখলে চোখ ফেরাতে পারবেন না

জবাবে সঠিক ছবিটি চিহ্নিত করে প্রেমিকাকে সাহায্য করেন ওই যুবক৷ পরে প্রেমিকার সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে নিজের এই কথোপকথনের স্ক্রিনশট শেয়ার করেন তিনি৷ যা ভাইরাল হতে সময় লাগেনি৷ ট্যুইটারে ওই স্ক্রিনশট পোস্ট করার সময় মজা করে ওই যুবক লেখেন, ‘সরি মা, আমি ভুল মেয়ের পাল্লায় পড়ে গিয়েছি!’

ট্যুইটারে এই পোস্ট দেখে মজা পেয়েছেন বহু মানুষ৷ আবার মৌরি এবং জিরের মতো সাধারণ মশলা সম্পর্কে তরুণীর অজ্ঞানতা দেখে অবাকও অনেকে৷ একজন তো মজা করে লিখেই দিয়েছেন, ‘তোমার মায়ে মতে তোমার অধঃপতন শুরু হয়ে গিয়েছে৷’ অন্য একজন আবার ওই তরুণীর অজ্ঞানতাকে কটাক্ষ করে লিখেছেন, ‘মশলা সম্পর্কে এইটুকু জ্ঞান তো আমারও আছে!’