লাইফস্টাইল Kitchen Hacks: পিঁপড়ের উত্পাতে নাজেহাল? রান্নাঘর খাবার রাখাই দুষ্কর, ৪ সহজ টিপস্ জেনে নিন, আপনার বাড়িতে পিঁপড়ের ‘নো এন্ট্রি’ গ্যারান্টি Gallery August 26, 2024 Bangla Digital Desk বাড়ির রান্নাঘর থেকে শোবার ঘর, পিঁপড়ের অবাধ বিচরণ সর্বত্র। খুদে এই প্রাণীদের জ্বালায় অনেকেই অতিষ্ট। মিষ্টি জাতীয় কোনও খাবার রাখতে না রাখতেই, সবার আগে ভাগ বসাতে হাজির সার বেঁধে পিপড়ের দল। কিন্তু শত চেষ্টাতেও তাড়ানো যায় না পিঁপড়ের দলকে। পিঁপড়ে তাড়াতে গিয়ে হিমশিম খান অনেকেই। মিষ্টি জাতীয় যেকোনও খাবার ঢাকা বন্ধ থাকলেও দেখা যায়, সেখানেও পৌঁছে গিয়েছে পিপীলিকা বাহিনী। খাবার নষ্ট তো হয়ই, সেইসঙ্গে পিঁপড়ের কামড়েও জ্বালাতন। কিন্তু পিঁপড়ে প্রতিরোধের উপায় কী? খুব সহজে এবং ঘরোয়া উপায়ে পিঁপড়ের দলকে বাড়ি থেকে নির্মূল করা যায়। পিঁপড়ের দলকে রান্নাঘরের বাইরে রাখতে গেলে সবার আগে রান্নাঘর পরিষ্কার রাখতে হবে। খাদ্য সামগ্রী ভালভাবে সংরক্ষণ করুন। খাবারের টুকরো যেন পড়ে না থাকে। রান্নাঘর ভাল করে পরিষ্কার রাখা পিঁপড়ে তাড়াতে খুব গুরুত্বপূর্ণ। পিঁপড়ের দলকে রান্নাঘরের বাইরে রাখতে গেলে সবার আগে রান্নাঘর পরিষ্কার রাখতে হবে। খাদ্য সামগ্রী ভালভাবে সংরক্ষণ করুন। খাবারের টুকরো যেন পড়ে না থাকে। রান্নাঘর ভাল করে পরিষ্কার রাখা পিঁপড়ে তাড়াতে খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ধরনের ঘরোয়া উপাদান পিঁপড়ে তাড়াতে কার্যকরী হতে পারে। লেবুর রস, ভিনিগার এবং বোরিক অ্যাসিডের মতো কয়েকটি উপাদান ব্যবহার করেই পিঁপড়ে দূরে রাখা যাবে। যে পথে পিঁপড়ে আসে, সেই রাস্তায় ছড়িয়ে দিন বোরিক অ্যাসিড। লেবুর রস এবং ভিনিগারের তীব্র গন্ধেও দূরে থাকে পিঁপড়ে। তাই আশপাশে ছড়িয়ে দিতে পারেন। নুন এবং হলুদও পিঁপড়ে তাড়াতে কার্যকরী হতে পারে। পিঁপড়ের রাস্তায় ছড়িয়ে দিন নুন এবং হলুদ। খুব সহজে এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতিতেই বাড়ির আশপাশ মাড়াবে না পিঁপড়ে। খাবার রাখার সময়েও সতর্ক থাকুন। রান্নাঘরে খাবারের জিনিসপত্র ঢাকা পাত্রে সংরক্ষণ করলে পিঁপড়ার আগমন কমে যাবে। খোলা পাত্রে খাবার রাখবেন না। শক্ত ঢাকা দেওয়া পাত্রে রাখুন। বাজারে পিঁপড়ে প্রতিরোধকারী একধরনের চক কিনতে পাওয়া যায়। ঘরের কোণে বা যেখানে পিঁপড়ের উত্পাত, সেখানে এই চক দিয়ে দাগ কেটে দিন। তবে এই চক থেকে শিশুদের দূরে রাখুন।
লাইফস্টাইল Phoron for Bengali Dishes: রান্নায় পটুরাও ভুল করেন! কোন ডালে কী ফোড়ন দিলে বদলে যাবে স্বাদ? জানুন Gallery August 21, 2024 Bangla Digital Desk রান্নায় ফোড়নের গুরুত্ব প্রচুর। একই ডালের স্বাদ-গন্ধ বদলে যায় ফোড়নের গুণে। ফোড়ন দিতে বেশি সময়ও লাগে না। কয়েক সেকেন্ডের ব্যাপার। তবে, সব ডালে এক ফোড়ন চলে না। জেনে নেওয়া যাক, কোন ডালে কোন ফোড়নের দেবেন! মুসুর ডালঘন মুসুর ডালের সঙ্গে, ঝুরি আলু ভাজা একেবারে যোগ্য সঙ্গত। তার জন্য ডালের স্বাদ ভাল হওয়া চাই। মুসুর ডাল স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় হয়ে উঠতে পারে রাঁধুনি আর কালো জিরে ফোড়ন দিলে। মটর ডালগরমে মটর ডাল খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। তবে ফোড়নে যদি বৈচিত্র আনা যায়, বর্ষাতেও রাঁধলে মটর ডাল খেতে মন্দ লাগবে না। আদা বাটা, জিরে, কাজু, কিশমিশ ফোড়ন দিয়ে মটর ডাল রাঁধলে বেশ লাগবে। তবে ডালে যদি লাউ দিতে চান, সে ক্ষেত্রে সর্ষে ফোড়নও দিতে পারেন। মুগের ডালঅনেকেই সব্জি দিয়ে মুগ ডাল রান্না করেন। ভাজা মুগের ডাল রান্না করলে ফোড়ন হিসাবে দিন শুকনো লঙ্কা ও সাদা জিরে। দিতে পারেন আদা বাটাও। স্বাদ ভাল হবে। অড়হড় ডালএই ডালে ফোড়ন হিসাবে দিতে পারেন সাদা জিরে। হিং, ধনে গুঁড়োও দিতে পারেন। ডাল হয়ে গেলে উপর থেকে একটু ধনেপাতা আর ঘি ছড়িয়ে দিলে জমে যাবে ভূরিভোজ। বিউলির ডালআলু পোস্ত আর বিউলির ডাল— অনেক বাঙালিরই প্রিয় খাবার। বিউলির ডালের স্বাদ মুখে লেগে থাকবে তখনই, যখন ডাল রান্নার আগে আদা আর মৌরি ফোড়ন দেবেন।
লাইফস্টাইল Kitchen Cleaning Hacks: ১ মিনিটেই হবে কাজ! নোংরা জল জমে আটকে বেসিন? ৪ ঘরোয়া জিনিসেই কেল্লাফতে Gallery August 8, 2024 Bangla Digital Desk রান্নাঘরের সিঙ্ক আটকে যাওয়ার সমস্যাটি এতটাই সাধারণ যে প্রতিটি ব্যক্তিই কোনও না কোনও সময়ে এর মুখোমুখি হয়েছেন। এটি সাধারণত ঘটে যখন একটি পাত্র সিঙ্কের মধ্যে ফেলা হয় এবং এতে বড় বড় খাবারের অংশ বা তেল ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে রান্নাঘরের সিঙ্ক আটকে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে আপনি বাড়িতে কিছু সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন? হ্যাঁ, কিছু সহজ সমাধানের উপায় আছে যা আপনার সময় এবং অর্থ দুটোই বাঁচাবে। ফুটন্ত জল ঢালুন- প্রথমত, আপনি গরম জল ব্যবহার করতে পারেন। গরম জল তেল এবং খাবারগুলিকে গলিয়ে দেয় এবং ড্রেন আনক্লগ করতে সাহায্য করে। এই জন্য একটি পাত্রে ফুটন্ত গরম জল নিয়ে ধীরে ধীরে ড্রেনে ঢেলে দিন। বেকিং সোডা এবং ভিনেগার – বেকিং সোডা এবং ভিনেগার একটি শক্তিশালী সংমিশ্রণ যা আটকে থাকা ড্রেনগুলি পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। এর জন্য প্রথমে ড্রেনে আধা কাপ বেকিং সোডা ঢেলে তার ওপর এক কাপ ভিনেগার ঢেলে দিন। কিছুক্ষণ রেখে তারপরে গরম জল দিন। এটি সিঙ্ক পাইপের ভিতর পরিষ্কার করবে। নুন- নুন ড্রেন পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে। এর জন্য আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না, শুধু ড্রেনে আধা কাপ নুন ঢেলে তার ওপর গরম জল ঢেলে ছেড়ে দিন। কোল্ড ড্রিকস- কোল্ড ড্রিকসে রয়েছে কার্বনিক অ্যাসিড যা ড্রেন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। কোল্ড ড্রিকসের একটি ক্যান ড্রেনে ঢেলে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তারপর গরম জল যোগ করুন।
লাইফস্টাইল Cleaning: ৫ মিনিটেই সোনার মতো চকচক করবে গ্যাস বার্নার! রাসায়নিক ক্লিনার ছাড়ুন, শক্তিশালী এই ঘরোয়া ‘ম্যাজিক’ করবে কামাল! Gallery June 27, 2024 Bangla Digital Desk আপনি যদি কালো হয়ে যাওয়া গ্যাস বার্নার পরিষ্কার করার সমস্ত পদ্ধতি চেষ্টা করে করে ক্লান্ত হয়ে গিয়ে থাকেন, তবে এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য। আজ এমন একটি ক্লিনার সম্পর্কে জেনে নিন যা একেবারেই ঘরোয়া আবার কাজেও দুর্দান্ত। পোড়া দাগ পরিষ্কার করতে খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে এই টোটকা। আপনি কি বাড়িতে গ্যাস স্টোভে রান্না করেন? তাহলে নিশ্চই কিছুদিন পর পরই পোড়া কালো দাগ পরিষ্কার করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় আপনাকে। একথা সত্যি যে এই ধরণের জেদি তেলচিটে ময়লা পরিষ্কার করা সহজ নয়। লাগাতার রান্নায় পিতলের বার্নারগুলি একসময় পুড়ে পুড়ে কয়লার মতো কালো দেখায়, যার কারণে গ্যাস স্টোভও খুব নোংরা দেখাতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে, আপনি যদি এটিকে বছরের পর বছর ধরে নতুনের মতো ঝকঝকে রাখতে চান, তবে এই প্রতিবেদনে দেওয়া এই ঘরে তৈরি ক্লিনার দিয়ে অবশ্যই একবার পরিষ্কার করে দেখুন। মুহূর্তে কেমন ম্যাজিক হয় দেখুন। যে জিনিসগুলি লাগবে:লেবুবেকিং সোডাডিশ ওয়াশার লিক্যুইডলবণ এভাবে ক্লিনার প্রস্তুত করুন:পোড়া বার্নার পরিষ্কার করার জন্য ক্লিনার প্রস্তুত করতে, প্রথমে একটি পাত্রে জল ভালভাবে গরম করুন। তারপর এতে খোসা-সহ কিছু লেবুর টুকরো দিন। কয়েক মিনিট পর, আধ চা চামচ বেকিং সোডা, ১ টেবিল চামচ ডিশ ওয়াশিং লিক্যুইড এবং আধ চা চামচ লবণ একে একে যোগ করে একটি তরল প্রস্তুত করুন। বার্নার পরিষ্কার করার প্রথম ধাপ:প্রথমে একটি শুকনো কাপড় দিয়ে বার্নারটি ভাল ভাবে মুছে নিন। এর ফলে এর উপর জমে থাকা শুকনো বর্জ্য পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যাবে। প্রস্তুত দ্রবণটি দিয়ে গ্যাস ওভেনের বার্নারটি ফোটান। ২-৩ মিনিট ফুটতে থাকার পরে ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য কয়েক মিনিট রেখে দিন। তারপর একটি লেবুর টুকরো দিয়ে বার্নারটি ভাল ভাবে ঘষে নিন। এর পরে, একটি স্ক্রাব দিয়ে বার্নারটি পরিষ্কার করুন, জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং একটি শুকনো কাপড় দিয়ে মুছুন। কী ভাবে গ্যাস স্টোভ থেকে পোড়া দাগ দূর করবেন:অনেক সময় বার্নারের চারপাশের গ্যাস স্টোভের বেশ কিছুটা অংশও পুড়ে যাওয়ার কারণে কালো হয়ে যায়। এমন অবস্থায় পরিষ্কার করতে এর ওপর জল, সোডা ও ফ্রুট সল্ট ঢেলে কিছুক্ষণ রেখে দিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই এই দাগগুলি সম্পূর্ণ অদৃশ্য হয়ে যাবে। ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
লাইফস্টাইল Water Leakage Problem: কল বন্ধ করার পরও অনবরত ফোঁটা ফোঁটা জল পড়ে? প্লাম্বার ছাড়াই মাত্র ৫ মিনিটে মুশকিল আসান! ৭ ম্যাজিক টিপসে বাঁচবে মোটা টাকা…! Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk রান্নাঘর হোক বা বাথরুমের ট্যাপ থেকে অনবরত জল পড়ছে৷ এমনকি রাতের বেলা জলের ফোঁটা ফোঁটা শব্দ শুনে ঘুমও ভেঙে যায়। যাইহোক, এই সমস্যাটি বেশ সাধারণ এবং প্রতিটি বাড়িতে কোনও না কোনও সময় দেখা যায়। রান্নাঘর এবং বাথরুমের কল থেকে নিয়মিত জল পড়ার ঘটনা আকছারই ঘটে। যার কারণে জলেরও অপচয় হয়৷ এমন পরিস্থিতিতে জলের অপচয় এড়াতে রান্নাঘরের সিঙ্কে একটি পাত্র রাখুন বা বাথরুমে কলের নিচে একটি বালতি রাখুন যাতে জলের অপচয় না হয়। আপনার বাড়ির ট্যাপ থেকেও যদি ফোঁটা ফোঁটা হয়, তাহলে প্লাম্বার না ডেকে কয়েক মিনিটে অল্প সময়ের মধ্যে ঠিক করা যায়। আপনি প্লাম্বারকে ফোন না করেই ট্যাপ থেকে জল পড়া ঠিক করতে পারেন৷ এতে আপনার টাকাও বাঁচবে। এই ফোঁটা ফোঁটা কলের জল ঠিক করতে প্লাম্বার বেশ ভালই টাকা নেয়, কল থেকে ফোঁটা ফোঁটা জল পড়ার সমস্যা আপনি নিজেই ঠিক করতে পারেন মাত্র ৫ মিনিটে। প্রথমেই জানার চেষ্টা করুন কেন জল পড়ছে। তারপর আপনি সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারেন। অনেক সময় কলে আবর্জনা জমতে থাকে, যার ফলে জলের সঙ্গে ময়লাও আসতে থাকে। ময়লা-আবর্জনা জমে থাকায় কল চালাতে গিয়ে খুব কম প্রবাহে জল বের হয়। আসলে, কলের ভিতরে একটি ছোট জাল রয়েছে যা জলকে পরিষ্কার রাখে। এই জালে প্রতিদিন একটু কাদা জমলে সেই কাদা জল প্রবাহে বাধা দেবে। সময়মতো পরিষ্কার না করলে জলের প্রবাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কল থেকে বর্জ্য পরিষ্কার করতে একটি পাত্রে জল গরম করুন। গরম জল ভর্তি একটি পাত্রে কলের মুখ ডুবিয়ে প্রায় ৪ থেকে ৫ মিনিট রাখুন। বাষ্পের কারণে কলের জাল বা ভিতরে জমে থাকা আবর্জনা আলগা হয়ে বেরিয়ে আসবে। এর ফলে দ্রুত জল বের হতে শুরু করবে। যখন একটি অংশ আলগা হয়ে যায় বা ভেঙে যায় তখন একটি কল লিক হয়। যদি এই ওজনের কারণে ট্যাপের কোনও অংশ ভেঙে যায় এবং ফুটো হয়ে যায়, তবে আপনাকে কেবল সেই অংশটি প্রতিস্থাপন করতে হবে। যদি কল থেকে অনবরত জল ঝরতে থাকে, তাহলে হয়তো কলটি আলগা হয়ে গেছে। এটি খুলুন এবং একটি টুলের সাহায্যে এটি পাল্টে নিন। টেপ দিয়ে আটকে নিতে পারেন৷ যদি টেপ কাজ না করে তাহলে সীল লাগান। যেখানে জল পড়ছে সেখানে পুট্টি মিশিয়ে লাগালে উপকার হবে। পুট্টি বা সিল লাগানোর সময় ট্যাপ ভিজে যাবে না। এই কৌশলটি ট্যাপ পাইপ লাইনে ফুটো ঠিক করে। কখনও কখনও কলের রিংটিও আলগা হয়ে যায়, যার কারণে ধীরে ধীরে জল পড়তে শুরু করে। একবার হয়ে গেলে, রিং এবং পাইপলাইনের সমস্ত অংশগুলি সঠিকভাবে পরীক্ষা করুন এবং তাদের শক্ত করুন। এরপরও যদি এই সমস্যা দূর না হয় তাহলে একজন প্লাম্বারের সাহায্য নিন।
লাইফস্টাইল Spices to Control Pain: মুঠো মুঠো পেইনকিলারে সর্বনাশ! রান্নাঘরের এই মশলাগুলিতেই ভ্যানিশ হবে ব্যথা Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk দাঁতে, পিঠে বা শরীরের যে কোনও অংশে নানা কারণেই ব্যথা হতে পারে৷ যন্ত্রণামুক্তির জন্য আমরা মুঠো মুঠো পেইনকিলার খেয়ে নিই৷ তাতে সাময়িক ব্যথা হয়তো কমে৷ কিন্তু শরীরের বড় ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে৷ কিন্তু ব্যথা কমানোর একাধিক উপায় মজুত আছে আমাদের হাতের কাছেই৷ রান্নাঘরে উঁকি দিলেই পেয়ে যাব সেই মুশকিল আসানদের৷ বলছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷ নমামির কথায়, ওষুধের কৌটোয় হাত দেওয়ার আগে প্রাকৃতিক শক্তিভাণ্ডারের কাছে যান৷ সেখানেই যন্ত্রণা এবং ইনফ্লেম্যাশন কমানোর উপায় পেয়ে যাবেন৷ ক্রনিক, অ্যাকিউট, সাব অ্যাকিউট-সহ নানা ধরনের ব্যথার উপশম ঘটায় হেঁশেলের মশলাপাতি৷ কারণ সেগুলি অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্যে ভরপুর৷ আদাকে বলা হয় ‘অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি যোদ্ধা’৷ শক্তিশালী যৌগে ভরপুর আদা ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ মাসল ক্র্যাম্প কমিয়ে দেয়৷ চা-সহ যে কোনও খাবারে উপকরণ হিসেবে মেশান তাজা আদা৷ স্বাদে ও গুণে সমৃদ্ধ হবে খাবার৷ হলুদ এবং গোলমরিচে অ্যান্টি বায়োটিক এবং অ্যান্টি সেপ্টিক বৈশিষ্ট্য প্রচুর৷ এই বৈশিষ্ট্যগুলি সারিয়ে তোলে বিভিন্ন ব্যথা৷ মৌরিতে প্রচুর পরিমাণে আছে কারমিনেটিভ বৈশিষ্ট্য৷ এই উপাদানগুলি গ্যাস, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটি-সহ বদহজমের নানা সমস্যা দূর করে এই উপাদান৷ ইনফ্লেম্যাশন ও তার থেকে যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণ করে মৌরি৷ খাওয়ার পর মুখশুদ্ধি হিসেবে মৌরি খান৷ খেতে পারেন মৌরি চাও৷ এই উপাদানগুলি পরিমিত পরিমাণে রাখুন ডায়েটে৷ এর ফলে প্রাকৃতিকভাবে কমবে ব্যথা বেদনা ও যন্ত্রণা৷ তবে সব খাবারেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই কোন মশলা কতটা পরিমাণে খাবেন, সে বিষয়ে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷