Tag Archives: kitchen hacks

Egg Shell Uses: ডিম খেয়ে খোসা ফেলে দেন? রয়েছে হাজার গুণ! রোজকার ঘরের ৩ ‘কঠিন’ কাজের মুশকিলাসান

ডিম খেতে ভালবাসেন। কিন্তু ডিম খাওয়ার পর খোসা ফেলে দেন প্রতিবার। এবার থেকে তা না করে জমিয়ে রাখুন এক জায়গায়।
ডিম খেতে ভালবাসেন। কিন্তু ডিম খাওয়ার পর খোসা ফেলে দেন প্রতিবার। এবার থেকে তা না করে জমিয়ে রাখুন এক জায়গায়।
ডিমের খোসায় প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। সেজন্য ডিমের খোসা গুঁড়ো করে গাছের সার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিমের খোসায় প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। সেজন্য ডিমের খোসা গুঁড়ো করে গাছের সার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পাখিদের খাবার হিসাবে ডিমের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে। সেজন্য ডিমের খোসা গুঁড়ো করে বারান্দায় কিংবা ছাদে একটি পাত্রে রেখে দিতে হবে।
পাখিদের খাবার হিসাবে ডিমের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে। সেইজন্য ডিমের খোসা গুঁড়ো করে বারান্দায় কিংবা ছাদে একটি পাত্রে রেখে দিতে হবে।
রান্না করার সময় অজান্তে অনেক সময় পুড়ে যায় কড়াই। সেই কড়াই আবার ঝকঝকে করে তুলতে ডিমের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে পারে।
রান্না করার সময় অজান্তে অনেক সময় পুড়ে যায় কড়াই। সেই কড়াই আবার ঝকঝকে করে তুলতে ডিমের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে পারে।
প্রথমে ডিমের পরিষ্কার খোসাগুলি গুঁড়ো করে নিতে হবে। এরপর ওই পোড়া পাত্রের মধ্যে খোসার গুঁড়ো, লবণ এবং জল দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে।
প্রথমে ডিমের পরিষ্কার খোসাগুলি গুঁড়ো করে নিতে হবে। এরপর ওই পোড়া পাত্রের মধ্যে খোসার গুঁড়ো, লবণ এবং জল দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে।
জল ফুটে উঠলে সেটা ফেলে দিয়ে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলেই দেখবেন ডিমের খোসার কামাল।
জল ফুটে উঠলে সেটা ফেলে দিয়ে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলেই দেখবেন ডিমের খোসার কামাল।

Fish Frying Tips: মাছ ভাজা খেতে ভালবাসেন? এই ছোট্ট টিপসে মাছ ভাজা হবে লোভনীয়-সুস্বাদু! জানুন সহজ পদ্ধতি

মাছ ভাজা আপনার খুব প্রিয়। কিন্তু মাছ কি সঠিক উপায়ে ভেজে খাচ্ছেন? কারণ মাছ সঠিক উপায়ে ভাজা না হলে স্বাদ পরিবর্তন হতে পারে।
মাছ ভাজা আপনার খুব প্রিয়। কিন্তু মাছ কি সঠিক উপায়ে ভেজে খাচ্ছেন? কারণ মাছ সঠিক উপায়ে ভাজা না হলে স্বাদ পরিবর্তন হতে পারে।
মাছের চামড়া ও মাংসল অংশের প্রকৃতি বিবেচনায় মাছ তিন প্রকার, হোয়াইট ফিশ বা সাদা মাছ, কড মাছ, বোয়াল মাছ। এই ধরনের মাছগুলিকে বাটার ফ্রাইড করতে হবে।
মাছের চামড়া ও মাংসল অংশের প্রকৃতি বিবেচনায় মাছ তিন প্রকার, হোয়াইট ফিশ বা সাদা মাছ, কড মাছ, বোয়াল মাছ। এই ধরনের মাছগুলিকে বাটার ফ্রাইড করতে হবে।
আঁশযুক্ত মাছ, রুই, কাতলা, মৃগেলকে সাধারণ তেলে ভাজতে হবে। তাহলে খুব সুস্বাদু হবে‌।
আঁশযুক্ত মাছ, রুই, কাতলা, মৃগেলকে সাধারণ তেলে ভাজতে হবে। তাহলে খুব সুস্বাদু হবে‌।
চিংড়ি, ওয়েস্টার এগুলিকে ডিপ ফ্রাই করতে হবে। এগুলি যত ভাজবেন, তত শক্ত আর খেতে সুস্বাদু হবে‌।
চিংড়ি, ওয়েস্টার এগুলিকে ডিপ ফ্রাই করতে হবে। এগুলি যত ভাজবেন, তত শক্ত আর খেতে সুস্বাদু হবে‌।
মাছ ভাজার আগে হলুদ, লঙ্কা আর নুন দিয়ে মাখতে হবে‌। মাছ ভাজার সময় তেল ভাল করে গরম করতে হবে। তাহলেই সুস্বাদু হবে।
মাছ ভাজার আগে হলুদ, লঙ্কা আর নুন দিয়ে মাখতে হবে‌। মাছ ভাজার সময় তেল ভাল করে গরম করতে হবে। তাহলেই সুস্বাদু হবে।
মাছ সব সময় একটু বেশি তেলে ভাজতে হয়। তবে নন্সটিক কড়াই ব্যবহার করলে বেশি তেল লাগে না। তাহলে আর দেরি কীসের? বাড়িতেই খুব সহজেই ভাজুন মাছ।
মাছ সব সময় একটু বেশি তেলে ভাজতে হয়। তবে নন্সটিক কড়াই ব্যবহার করলে বেশি তেল লাগে না। তাহলে আর দেরি কীসের? বাড়িতেই খুব সহজেই ভাজুন মাছ।

Kitchen Hacks: রান্না-খাওয়ার পরেই হাত-নখে হলদে রঙ? ঘরোয়া উপায়ে নিমেষে চকচক হবে

বাঙালি বাড়িতে হলুদ বা হালদি রান্নাঘরের রাজা। সাধারণত গুঁড়ো বা কাঁচা আকারে হলুদ ব্যবহার করা হয়। প্রায়ই আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য প্রস্তুতি এবং সৌন্দর্য DIY তে এই হলুদ ব্যবহার করে থাকি। তবে, কোনও আকারে হলুদ ব্যবহার করার একটি বড় সমস্যা হল একগুঁয়ে দাগ যা সহজে যেতে চায় না।
বাঙালি বাড়িতে হলুদ বা হালদি রান্নাঘরের রাজা। সাধারণত গুঁড়ো বা কাঁচা আকারে হলুদ ব্যবহার করা হয়। প্রায়ই আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য প্রস্তুতি এবং সৌন্দর্য DIY তে এই হলুদ ব্যবহার করে থাকি। তবে, কোনও আকারে হলুদ ব্যবহার করার একটি বড় সমস্যা হল একগুঁয়ে দাগ যা সহজে যেতে চায় না।
এই দাগগুলি থেকে মুক্তি পাওয়া বিশেষত হাত এবং নখ থেকে চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তবে, কিছু DIY এবং প্রাকৃতিক উপাদান এই দাগের উপর সত্যিই জাদুর মত কাজ করতে পারে। রান্নার পর জেদি হলুদের দাগ নখ ও হাত থেকে সহজে দূর করার টিপস জেনে নিন-
এই দাগগুলি থেকে মুক্তি পাওয়া বিশেষত হাত এবং নখ থেকে চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তবে, কিছু DIY এবং প্রাকৃতিক উপাদান এই দাগের উপর সত্যিই জাদুর মত কাজ করতে পারে। রান্নার পর জেদি হলুদের দাগ নখ ও হাত থেকে সহজে দূর করার টিপস জেনে নিন-
১. লেবুর রস ঘষুনঃলেবুকে দুই ভাগে কেটে দাগের উপর ঘষতে শুরু করুন। রস আপনার ত্বকে ভিজিয়ে রাখুন এবং প্রাকৃতিকভাবে শুকিয়ে দিন। কিছুক্ষণ পর, সাবান এবং জল দিয়ে আপনার হাত,ও নখ ধুয়ে ফেলুন। যদি দাগ পুরোপুরি না যায়, তাহলে এই প্রতিকারটি আরেকবার করা যেতে পারে।
১. লেবুর রস ঘষুনঃ
লেবুকে দুই ভাগে কেটে দাগের উপর ঘষতে শুরু করুন। রস আপনার ত্বকে ভিজিয়ে রাখুন এবং প্রাকৃতিকভাবে শুকিয়ে দিন। কিছুক্ষণ পর, সাবান এবং জল দিয়ে আপনার হাত,ও নখ ধুয়ে ফেলুন। যদি দাগ পুরোপুরি না যায়, তাহলে এই প্রতিকারটি আরেকবার করা যেতে পারে।
২. কাঁচা দুধ ব্যবহার করুনঃএকটি পরিষ্কার কাপড় বা তোয়ালে নিয়ে কাঁচা দুধে ডুবিয়ে রাখুন। বৃত্তাকার গতিতে এই কাপড় দিয়ে আপনার হাত এবং নখ মুছুন। এটি আপনার দাগ হালকা করতে সাহায্য করবে। একটি হালকা ক্লিনজার এবং জল দিয়ে পরিষ্কার করুন।
২. কাঁচা দুধ ব্যবহার করুনঃ
একটি পরিষ্কার কাপড় বা তোয়ালে নিয়ে কাঁচা দুধে ডুবিয়ে রাখুন। বৃত্তাকার গতিতে এই কাপড় দিয়ে আপনার হাত এবং নখ মুছুন। এটি আপনার দাগ হালকা করতে সাহায্য করবে। একটি হালকা ক্লিনজার এবং জল দিয়ে পরিষ্কার করুন।
৩. লেবু এবং চিনির স্ক্রাব দিয়ে এক্সফোলিয়েট করুনঃএকটি পাত্রে ১ চা চামচ চিনি এবং ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ভাল করে মেশান। আপনার আঙ্গুলগুলি ব্যবহার করে আপনার নখ এবং হাত ম্যাসাজ করা শুরু করুন। ত্বকের লালভাব এবং চুলকানি রোধ করতে আপনি এটি আলতো করে করেছেন তা নিশ্চিত করুন। ৫ মিনিট পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৩. লেবু এবং চিনির স্ক্রাব দিয়ে এক্সফোলিয়েট করুনঃ
একটি পাত্রে ১ চা চামচ চিনি এবং ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ভাল করে মেশান। আপনার আঙ্গুলগুলি ব্যবহার করে আপনার নখ এবং হাত ম্যাসাজ করা শুরু করুন। ত্বকের লালভাব এবং চুলকানি রোধ করতে আপনি এটি আলতো করে করেছেন তা নিশ্চিত করুন। ৫ মিনিট পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪. তেল ড্যাব করুনঃনারকেল বা ক্যাস্টর অয়েলের মতো প্রাকৃতিক তেল আপনাকে হলুদের দাগ দ্রুত দূর করতে সাহায্য করতে পারে। নারকেল তেলে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা ত্বকের একগুঁয়ে দাগ দূর করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে পুষ্ট করে। নারকেল তেল বা ক্যাস্টর অয়েলে একটি তুলোর বল ভিজিয়ে রাখুন এবং দাগযুক্ত জায়গায় ঘষুন। বৃত্তাকার গতিতে তুলার বলটি সরান এবং তারপর একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে নিজের ত্বক মুছুন। সাধারণ জল এবং ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪. তেল ড্যাব করুনঃ
নারকেল বা ক্যাস্টর অয়েলের মতো প্রাকৃতিক তেল আপনাকে হলুদের দাগ দ্রুত দূর করতে সাহায্য করতে পারে। নারকেল তেলে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা ত্বকের একগুঁয়ে দাগ দূর করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে পুষ্ট করে। নারকেল তেল বা ক্যাস্টর অয়েলে একটি তুলোর বল ভিজিয়ে রাখুন এবং দাগযুক্ত জায়গায় ঘষুন। বৃত্তাকার গতিতে তুলার বলটি সরান এবং তারপর একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে নিজের ত্বক মুছুন। সাধারণ জল এবং ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৫. বেকিং সোডা পেস্ট লাগানঃআপনি কি জানেন, বেকিং সোডার ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য আছে? এই একটি উপাদান ত্বক থেকে হলুদের দাগ দূর করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি পাত্রে ১ চা চামচ বেকিং সোডা এবং ৩ টেবিল চামচ জল যোগ করুন। ভালভাবে মেশান এবং বৃত্তাকার গতিতে নখে ও হাতে আলতো করে স্ক্রাব করুন। কুসুম গরম জল দিয়ে পেস্টটি ধুয়ে ফেলুন। আপনার মুখে প্রয়োগ করার আগে আপনার হাতের পিছনে এই পেস্টটির একটি প্যাচ টেস্ট করা নিশ্চিত করুন, বিশেষ করে যদি আপনার সেনসেটিভ ত্বক হয়।
৫. বেকিং সোডা পেস্ট লাগানঃ
আপনি কি জানেন, বেকিং সোডার ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য আছে? এই একটি উপাদান ত্বক থেকে হলুদের দাগ দূর করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি পাত্রে ১ চা চামচ বেকিং সোডা এবং ৩ টেবিল চামচ জল যোগ করুন। ভালভাবে মেশান এবং বৃত্তাকার গতিতে নখে ও হাতে আলতো করে স্ক্রাব করুন। কুসুম গরম জল দিয়ে পেস্টটি ধুয়ে ফেলুন। আপনার মুখে প্রয়োগ করার আগে আপনার হাতের পিছনে এই পেস্টটির একটি প্যাচ টেস্ট করা নিশ্চিত করুন, বিশেষ করে যদি আপনার সেনসেটিভ ত্বক হয়।

Roti Making Easy Tips: গরম গরম রুটি, কিন্তু নরম হচ্ছে না? রইল ম্যাজিক টিপস! রুটি তুলতুল করবে

আটার রুটি খেতে খুব ভালবাসেন। কিন্তু সেই রুটি যদি শক্ত হয়, তাহলে খাবার আনন্দটাই মাটি হয়ে যায়। সেজন্য আপনার জন্য রইল রেসিপির খোঁজ।
আটার রুটি খেতে খুব ভালবাসেন। কিন্তু সেই রুটি যদি শক্ত হয়, তাহলে খাবার আনন্দটাই মাটি হয়ে যায়। সেজন্য আপনার জন্য রইল রেসিপির খোঁজ।
ময়দা বা আটা ভালভাবে না মাখলে রুটি শক্ত হয়। এটি একটি শিল্প। এই শিল্পটিকে রপ্ত করতে গেলে অনুশীলনের প্রয়োজন আছে।
ময়দা বা আটা ভালভাবে না মাখলে রুটি শক্ত হয়। এটি একটি শিল্প। এই শিল্পটিকে রপ্ত করতে গেলে অনুশীলনের প্রয়োজন আছে।
ময়দা মাখার সময় ঈষদুষ্ণ জলের ব্যবহার করতে হয়। ঈষদুষ্ণ জল ব্যবহার করে আটা অথবা ময়দা ভালভাবে মাখলে রুটি সহজে তৈরি হবে।
ময়দা মাখার সময় ঈষদুষ্ণ জলের ব্যবহার করতে হয়। ঈষদুষ্ণ জল ব্যবহার করে আটা অথবা ময়দা ভালভাবে মাখলে রুটি সহজে তৈরি হবে।
তেল দিয়ে আটা ও ময়দা মাখাতে চাইলে সেটিও গরম করতে হবে। ব্যবহার করতে পারেন বেকিং সোডাও। বেকিং সোডা ব্যবহার করলে রুটিকে ফয়েলে মুড়ে রাখতে হবে।
তেল দিয়ে আটা ও ময়দা মাখাতে চাইলে সেটিও গরম করতে হবে। ব্যবহার করতে পারেন বেকিং সোডাও। বেকিং সোডা ব্যবহার করলে রুটিকে ফয়েলে মুড়ে রাখতে হবে।
ঘি মিশিয়েও রুটি নরম করে নিতে পারে। ময়দা মাখা হয়ে গেলে তাতে ১ টেবিল চামচ গরম ঘি মিশিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই রুটি বানাতে হবে।
ঘি মিশিয়েও রুটি নরম করে নিতে পারে। ময়দা মাখা হয়ে গেলে তাতে ১ টেবিল চামচ গরম ঘি মিশিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই রুটি বানাতে হবে।
এছাড়াও রুটিতে হালকা চাপ দিতে হবে। রুটি তৈরির সময় জোরে চাপ দিলে রুটি শক্ত হয়ে যায়। এই দিকগুলি মাথায় রাখলে বাড়িতেই তৈরি করতে পারেন নরম রুটি।
এছাড়াও রুটিতে হালকা চাপ দিতে হবে। রুটি তৈরির সময় জোরে চাপ দিলে রুটি শক্ত হয়ে যায়। এই দিকগুলি মাথায় রাখলে বাড়িতেই তৈরি করতে পারেন নরম রুটি।

Kitchen Hacks: পনির রান্না করছেন? ভেজাল নয় তো? চিনবেন কী করে আসল না নকল? সহজ নিয়ম জানুন, ঠকতে হবে না আর!

লোকেরা দুগ্ধজাত পণ্যগুলির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পনির খায়। পনির থেকে অনেক ধরনের রেসিপি তৈরি করা হয় এবং এগুলো খেতে খুবই সুস্বাদু। বাজারে অনেক কোম্পানির প্যাকেটজাত পনির পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এখন স্থানীয় বাজারে পলিথিনে পনির বিক্রি শুরু হয়েছে এবং মানুষ প্রচুর পরিমাণে তা বিক্রি করছে।
লোকেরা দুগ্ধজাত পণ্যগুলির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পনির খায়। পনির থেকে অনেক ধরনের রেসিপি তৈরি করা হয় এবং এগুলো খেতে খুবই সুস্বাদু। বাজারে অনেক কোম্পানির প্যাকেটজাত পনির পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এখন স্থানীয় বাজারে পলিথিনে পনির বিক্রি শুরু হয়েছে এবং মানুষ প্রচুর পরিমাণে তা বিক্রি করছে।
কিন্তু, আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে আপনি যে পনির খাচ্ছেন তা আসল নাকি নকল? পনির গুণমান এবং স্বাদে কতটা ভাল। বিশেষত গ্রীষ্মের মরসুমে, সঠিক তাপমাত্রায় না রাখলে এই পনীর জাতীয় জিনিসগুলি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। নষ্ট হয়ে গেলে টক হয়ে যেতে পারে, যা খাদ্যে বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, কিছু টিপস-কৌশলের মাধ্যমে পনির এর বিশুদ্ধতা এবং গুণমান সনাক্ত করতে পারবেন।
কিন্তু, আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে আপনি যে পনির খাচ্ছেন তা আসল নাকি নকল? পনির গুণমান এবং স্বাদে কতটা ভাল। বিশেষত গ্রীষ্মের মরসুমে, সঠিক তাপমাত্রায় না রাখলে এই পনীর জাতীয় জিনিসগুলি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। নষ্ট হয়ে গেলে টক হয়ে যেতে পারে, যা খাদ্যে বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, কিছু টিপস-কৌশলের মাধ্যমে পনির এর বিশুদ্ধতা এবং গুণমান সনাক্ত করতে পারবেন।
পনির আসল না নকল তা কীভাবে সনাক্ত করবেন-১. নষ্ট পনির খেলে খাদ্যবাহিত রোগ হতে পারে। নকল পনিরে ক্ষতিকারক পদার্থ বা প্যাথোজেন থাকে, যার কারণে আপনি অসুস্থ হতে পারেন। আপনি যখন পনির কিনবেন, প্রথমে এর রঙের দিকে মনোযোগ দিয়ে দেখুন। যদি এটি সাদা বা অফ-হোয়াইট রঙের হয় তবে পনিরটি খাঁটি। এর টেক্সচারও মসৃণ হওয়া উচিত। খুব হালকা গোলাপি বা সবুজ দেখালে একেবারেই কিনবেন না। এই ধরনের পনির নকল হতে পারে।
পনির আসল না নকল তা কীভাবে সনাক্ত করবেন-
১. নষ্ট পনির খেলে খাদ্যবাহিত রোগ হতে পারে। নকল পনিরে ক্ষতিকারক পদার্থ বা প্যাথোজেন থাকে, যার কারণে আপনি অসুস্থ হতে পারেন। আপনি যখন পনির কিনবেন, প্রথমে এর রঙের দিকে মনোযোগ দিয়ে দেখুন। যদি এটি সাদা বা অফ-হোয়াইট রঙের হয় তবে পনিরটি খাঁটি। এর টেক্সচারও মসৃণ হওয়া উচিত। খুব হালকা গোলাপি বা সবুজ দেখালে একেবারেই কিনবেন না। এই ধরনের পনির নকল হতে পারে।
২. যখনই আপনি পনির কিনবেন, আপনার আঙ্গুল দিয়ে একটু ভেঙ্গে চেষ্টা করুন। এটি ভঙ্গুর হলে ঠিক আছে, তবে খুব নরম বা মশলা নয়। খাঁটি পনিরের টেক্সচার শক্ত কিন্তু নরম।
২. যখনই আপনি পনির কিনবেন, আপনার আঙ্গুল দিয়ে একটু ভেঙ্গে চেষ্টা করুন। এটি ভঙ্গুর হলে ঠিক আছে, তবে খুব নরম বা মশলা নয়। খাঁটি পনিরের টেক্সচার শক্ত কিন্তু নরম।
৩. খাঁটি পনির খেতে খুব বেশি টক নয়। এর গন্ধ হালকা এবং দুধের মতো হওয়া উচিত। খুব বেশি গন্ধ থাকলে বা টক স্বাদ হলে কিনবেন না।
৩. খাঁটি পনির খেতে খুব বেশি টক নয়। এর গন্ধ হালকা এবং দুধের মতো হওয়া উচিত। খুব বেশি গন্ধ থাকলে বা টক স্বাদ হলে কিনবেন না।
৪. আপনি ঘরে বসেও পনিরের বিশুদ্ধতা সনাক্ত করতে পারেন। এর জন্য এক গ্লাস জল নিতে হবে। এতে এক টুকরো পনির দিন। আসল এবং খাঁটি পনির জলে ডুবে যাবে এবং ভেঙ্গে যাবে না, যেখানে ভেজাল পনির পানিতে দ্রবীভূত হতে পারে বা ভেঙে যেতে পারে।
৪. আপনি ঘরে বসেও পনিরের বিশুদ্ধতা সনাক্ত করতে পারেন। এর জন্য এক গ্লাস জল নিতে হবে। এতে এক টুকরো পনির দিন। আসল এবং খাঁটি পনির জলে ডুবে যাবে এবং ভেঙ্গে যাবে না, যেখানে ভেজাল পনির পানিতে দ্রবীভূত হতে পারে বা ভেঙে যেতে পারে।
৫. একটি প্যানে পনিরের একটি ছোট টুকরা রাখুন এবং তেল বা জল ছাড়াই গরম করুন। যখন খাঁটি পনির গরম করা হয়, তখন এটি আর্দ্রতা ছেড়ে দেবে এবং এর আকৃতি অক্ষত থাকবে। একই সময়ে, নকল পনির ভেঙে যাবে। অনেক জলও বের হবে।
৫. একটি প্যানে পনিরের একটি ছোট টুকরা রাখুন এবং তেল বা জল ছাড়াই গরম করুন। যখন খাঁটি পনির গরম করা হয়, তখন এটি আর্দ্রতা ছেড়ে দেবে এবং এর আকৃতি অক্ষত থাকবে। একই সময়ে, নকল পনির ভেঙে যাবে। অনেক জলও বের হবে।

Kitchen Tips: গরমে হাতে রাখুন মাত্র ৫ মিনিট, বাসান মাজা হবে এক নিমেষে, কমবে খাটনি, শুধু মানতে হবে ‘এই’ সহজ ট্রিকস

গরমের দাপট তো জারি রয়েছেই। কিন্তু গরম মানেই তো আবার টানা লম্বা গরমের ছুটি। একটা সময় ছিল, যখন স্কুলে গরমের ছুটি পড়লেই যাওয়া হত মামাবাড়িতে। সেখানে নানা মজা-আনন্দ অপেক্ষা করে থাকে। খেলাধূলা, গল্পের বই পড়া থেকে শুরু করে দিদিমার আঁচলের তলায় ঘুমোনো সবটাই যেন মধুর স্মৃতির পাতায় লেখা হয়ে থাকে। আর সেই সময়কার গরমের ছুটির দিনগুলো জড়িয়ে থাকত নিখাদ এবং নির্ভেজাল আনন্দ।

কিন্তু এরপর বড় হয়ে যাওয়ার পর সবটা বদলে যায়। শুরু হয় কেরিয়ার জীবনের ব্যস্ততা। কাজের জন্য দৌড়াদৌড়ি। ফলে আর উপভোগ করা যায় না গরমের ছুটি। গরমকালটা কেটে যায় ল্যাপটপের সামনে বসেই। কাজ করতে করতেই সময় কেটে যায়। এমনকী রান্নাঘরে সামান্য কাজেরও সময় মেলে না। ফলে রান্নাঘরের বেসিনে ডাঁই জমতে থাকে এঁটো বাসন। ফলে হাতে সময় পেলেই তা মেজে পরিষ্কার করা হয়ে ওঠে। আর গরমে যেহেতু তাপমাত্রার পারদ বাড়ে, তাই এঁটো বাসনে খাবার অবশিষ্টাংশও তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যেতে থাকে। ফলে সেটা ঘষেমেজে পরিষ্কার করা আরও কঠিন হয়ে ওঠে। ফলে গরমের দিনে বাসন মাজতে বেশি কসরত না করতে হয়, তার জন্য রইল কিছু উপায়।

আরও পড়ুন-   বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

কম বাসন ব্যবহার:
গরমের দিনে এমন বাসন ব্যবহার করতে হবে, যেখানে রান্না এবং পরিবেশন উভয়ই করা সম্ভব। এর জন্য উপযুক্ত ক্যাসেরোলের মতো পাত্র। আসলে এর মধ্যে রান্না করে ওভেন থেকে নামিয়ে সরাসরি টেবিলে পরিবেশনের জন্য রাখা যায়। আর রান্নাবান্নার জন্য একটাই পাত্র ব্যবহার করা উচিত। অর্থাৎ এমন পাত্র ব্যবহার করতে হবে, যেখানে ভাত কিংবা তরকারি উভয়ই রান্না করা যাবে। আবার গরমে খাটনি কমাতে ওয়ান-পট মিলও তৈরি করে খাওয়া যেতে পারে। এতে বেশি বাসনও মাজতে হবে না, আবার রান্নাও বেশি করতে হবে না।

আরও পড়ুন-   গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

কিছু জরুরি জিনিসের ব্যবহার:
সমস্ত বাসন ব্যবহার করার পরে ঈষদুষ্ণ গরম জলে তা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এতে থালাবাসনে থাকা এঁটোকাঁটা নরম হয়ে আসবে। আর তা একবার মাজলেই অনায়াসে উঠে আসবে। এর সঙ্গে ভাল স্পঞ্জ এবং ভাল মানের ডিশওয়াশিং লিক্যুইডও ব্যবহার করা আবশ্যক। প্লেট এবং গ্লাসের ঔজ্জ্বল্য বজায় রাখার জন্য একটি বড় বাটিতে জল নিয়ে তাতে ১ চা-চামচ ডিশ জেল মিশিয়ে নিতে হবে। এতে বাসনে খাবার, তেল-মশলার গন্ধও থাকবে না আর তা ঝকঝক করবে।

বাসনকোসনের জল ঝরিয়ে শুকিয়ে নেওয়া:
গরমের দিনে বাসন ধোওয়ার পরে জল ঝরিয়ে নিয়ে আলাদা করে শুকিয়ে নেওয়ার কোনও প্রয়োজন হয় না। বাসন শুকানোর র‍্যাকে বাসন রেখে দিলেই হয়ে যাবে।

Tomato Ketchup Hacks: নিমেষে নোংরা বাসন ঝকঝকে থেকে চুলের চকচকে জেল্লা! টম্যাটো কেচাপের অজানা গুণে চমকে যাবেন

রান্নাঘরে আমাদের চেনা উপকরণে অচেনা গুণে চমকে যাব আমরা সকলেই। সেই তালিকায় আছে টম্যাটো কেচাপও।
রান্নাঘরে আমাদের চেনা উপকরণে অচেনা গুণে চমকে যাব আমরা সকলেই। সেই তালিকায় আছে টম্যাটো কেচাপও।

 

রান্নায় স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি ঘর গৃহস্থালির একাধিক কাজে ব্যবহৃত হয় টম্যাটো কেচাপ। জানলে অবাক হয়ে যাবেন।
রান্নায় স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি ঘর গৃহস্থালির একাধিক কাজে ব্যবহৃত হয় টম্যাটো কেচাপ। জানলে অবাক হয়ে যাবেন।

 

টম্যাটো কেচাপ আম্লিক। তাই বাসনমাজার কাজে এটা অদ্বিতীয়। কোনও বাসনে, বিশেষ করে তামার বাসনে অনেক দিন ধরে দাগ লেগে থাকলে তাতে টম্যাটো কেচাপ, এক চিমটে নুন লাগিয়ে ঘষুন। পুরনো দাগ উঠে চকচকে হবে বাসন।
টম্যাটো কেচাপ আম্লিক। তাই বাসনমাজার কাজে এটা অদ্বিতীয়। কোনও বাসনে, বিশেষ করে তামার বাসনে অনেক দিন ধরে দাগ লেগে থাকলে তাতে টম্যাটো কেচাপ, এক চিমটে নুন লাগিয়ে ঘষুন। পুরনো দাগ উঠে চকচকে হবে বাসন।

 

যদি হাত থেকে মাছের আঁশটে গন্ধ বা পেঁয়াজ-রসুনের গন্ধ যেতে না চায়, তাহলেও আপনার ভরসা টম্যাটো কেচাপ। হাতে ও আঙুলে কেচাপ লাগিয়ে, তার পর জলে ধুয়ে নিন। দাগ, গন্ধ সব মিলিয়ে যাবে।
যদি হাত থেকে মাছের আঁশটে গন্ধ বা পেঁয়াজ-রসুনের গন্ধ যেতে না চায়, তাহলেও আপনার ভরসা টম্যাটো কেচাপ। হাতে ও আঙুলে কেচাপ লাগিয়ে, তার পর জলে ধুয়ে নিন। দাগ, গন্ধ সব মিলিয়ে যাবে।

 

কোনও লোহার জিনিস থেকে মরচে উঠতে না চাইলে সেখানে ১৫-২০ মিনিটের জন্য টম্যাটো কেচাপ লাগিয়ে রাখুন। একটু স্ক্রাব করলেই মরচে মিলিয়ে যাবে।
কোনও লোহার জিনিস থেকে মরচে উঠতে না চাইলে সেখানে ১৫-২০ মিনিটের জন্য টম্যাটো কেচাপ লাগিয়ে রাখুন। একটু স্ক্রাব করলেই মরচে মিলিয়ে যাবে।

 

কালার্ড হেয়ারের চটজলদি যত্ন নেয় টম্যাটো কেচআপ। আধঘণ্টা কেচআপ লাগিয়ে শ্যাম্পু করে ফেলুন। ফিরবে জেল্লা।
কালার্ড হেয়ারের চটজলদি যত্ন নেয় টম্যাটো কেচআপ। আধঘণ্টা কেচআপ লাগিয়ে শ্যাম্পু করে ফেলুন। ফিরবে জেল্লা।

Kitchen Hacks: রান্নাঘরে যেন AC-র হাওয়া, গরমে ৫টি উপায় রান্নাঘর থাকবে ‘কুল’! গ্যাসের সামনে মহিলাদের এক ফোঁটাও ঘাম ঝরবে না

গরমে রান্না করতে গিয়ে নাজেহাল৷ ঘেমে নেয়ে একসার৷ ফলে গরমে কেউ রান্নাঘরে বেশিক্ষণ থাকতেই চান না৷ কিন্তু, খাবার না খেয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। এমন পরিস্থিতিতে না চাইলেও রান্নাঘরে যেতে হয় বাড়ির মহিলাদের। শাক-সবজি, রুটি, ডাল, ভাত সব কিছু তৈরি করতে গ্যাসের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ১৫ মিনিটের মধ্যে কপাল থেকে ঘাম ঝরতে শুরু করে। তবে এই রান্নাঘরই এবার থাকবে সুপারকুল৷ এর জন্য আপনাকে কিছু টিপস মানতে হবে। এগুলো ব্যবহার করে দেখুন, রান্নাঘরে থাকতে সমস্যা হবে না, তাপ থেকেও রক্ষা পাবেন।
গরমে রান্না করতে গিয়ে নাজেহাল৷ ঘেমে নেয়ে একসার৷ ফলে গরমে কেউ রান্নাঘরে বেশিক্ষণ থাকতেই চান না৷ কিন্তু, খাবার না খেয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। এমন পরিস্থিতিতে না চাইলেও রান্নাঘরে যেতে হয় বাড়ির মহিলাদের। শাক-সবজি, রুটি, ডাল, ভাত সব কিছু তৈরি করতে গ্যাসের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ১৫ মিনিটের মধ্যে কপাল থেকে ঘাম ঝরতে শুরু করে। তবে এই রান্নাঘরই এবার থাকবে সুপারকুল৷ এর জন্য আপনাকে কিছু টিপস মানতে হবে। এগুলো ব্যবহার করে দেখুন, রান্নাঘরে থাকতে সমস্যা হবে না, তাপ থেকেও রক্ষা পাবেন।
আপনি যা বানাতে চান, উপকরণগুলো আগেই সংগ্রহ করুন। সবজি কেটে নিন। মশলা প্রস্তুত করুন। রাতে বা সকালে ঘুমানোর আগে কিছু সময় আলাদা করে রেখে এসব কাজ করা উচিত। আপনি যখন রান্নাঘরে যান, তখন এই সমস্ত কাজেও বেশি সময় লাগে। রান্নাঘরে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে আবার গরম অনুভব করা যায়।
আপনি যা বানাতে চান, উপকরণগুলো আগেই সংগ্রহ করুন। সবজি কেটে নিন। মশলা প্রস্তুত করুন। রাতে বা সকালে ঘুমানোর আগে কিছু সময় আলাদা করে রেখে এসব কাজ করা উচিত। আপনি যখন রান্নাঘরে যান, তখন এই সমস্ত কাজেও বেশি সময় লাগে। রান্নাঘরে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে আবার গরম অনুভব করা যায়।
গরমে সহজ এবং দ্রুত তৈরি হওয়া খাবার তৈরি করুন। এই সময় অত্যধিক তেল-মশলা যুক্ত জিনিস খাওয়াও অস্বাস্থ্যকর। শুধুমাত্র সেই জিনিসগুলি তৈরি করুন যাতে বেশি সময় লাগে না। সাধারণ খাবার বেছে নিন, যা কম পরিশ্রমে এবং কোনও কৌশল ও পদ্ধতি ছাড়াই প্রস্তুত করা যায়।
গরমে সহজ এবং দ্রুত তৈরি হওয়া খাবার তৈরি করুন। এই সময় অত্যধিক তেল-মশলা যুক্ত জিনিস খাওয়াও অস্বাস্থ্যকর। শুধুমাত্র সেই জিনিসগুলি তৈরি করুন যাতে বেশি সময় লাগে না। সাধারণ খাবার বেছে নিন, যা কম পরিশ্রমে এবং কোনও কৌশল ও পদ্ধতি ছাড়াই প্রস্তুত করা যায়।
রান্নাঘরে দিনের বেলা ১২ থেকে ২টা পর্যন্ত খাবার রান্না করেন মহিলারা। এ সময় সূর্যের প্রবল তাপের কারণে ঘরের ভিতরও তাপ বেড়ে যায়। রান্নাঘরে সেই গরম যেন দ্বিগুণ হয়৷ এখানে এসি বা কুলার লাগানো সম্ভব নয়। ফলে গর বাড়তে থাকে৷ কষ্টে রান্না করতে হয়৷ কিন্তু আপনি যদি দিনে তিন বেলা রান্না করেন, তবে সকালে সমস্ত কাজ শেষ করার চেষ্টা করুন। পরে খাওয়ার সময় দিন-রাতের জন্য প্রস্তুত শাক-সবজি, চাল, ডাল ইত্যাদি গরম করে খেতে হবে। এটি দিয়ে আপনাকে বারবার রান্নাঘরে যেতে হবে না। আর গরমও কম লাগবে৷
রান্নাঘরে দিনের বেলা ১২ থেকে ২টা পর্যন্ত খাবার রান্না করেন মহিলারা। এ সময় সূর্যের প্রবল তাপের কারণে ঘরের ভিতরও তাপ বেড়ে যায়। রান্নাঘরে সেই গরম যেন দ্বিগুণ হয়৷ এখানে এসি বা কুলার লাগানো সম্ভব নয়। ফলে গর বাড়তে থাকে৷ কষ্টে রান্না করতে হয়৷ কিন্তু আপনি যদি দিনে তিন বেলা রান্না করেন, তবে সকালে সমস্ত কাজ শেষ করার চেষ্টা করুন। পরে খাওয়ার সময় দিন-রাতের জন্য প্রস্তুত শাক-সবজি, চাল, ডাল ইত্যাদি গরম করে খেতে হবে। এটি দিয়ে আপনাকে বারবার রান্নাঘরে যেতে হবে না। আর গরমও কম লাগবে৷
যদি রান্নাঘরে এক্সজস্ট ফ্যান এবং চিমনি লাগানো থাকে, তাহলে অবশ্যই সেগুলো ব্যবহার করুন। এটি রান্নার সময় ধোঁয়া, বাষ্প, তেল এবং মশলার গন্ধ দূর করবে। রান্নাঘরের জানালা খুলুন। এতে রান্নাঘরের ভিতরে আর্দ্রতা, ময়লা এবং গন্ধ জমবে না। আপনি যখনই রান্নাঘরে প্রবেশ করবেন তখন আপনি পরিষ্কার, শীতল এবং গন্ধমুক্ত বোধ করবেন।
যদি রান্নাঘরে এক্সজস্ট ফ্যান এবং চিমনি লাগানো থাকে, তাহলে অবশ্যই সেগুলো ব্যবহার করুন। এটি রান্নার সময় ধোঁয়া, বাষ্প, তেল এবং মশলার গন্ধ দূর করবে। রান্নাঘরের জানালা খুলুন। এতে রান্নাঘরের ভিতরে আর্দ্রতা, ময়লা এবং গন্ধ জমবে না। আপনি যখনই রান্নাঘরে প্রবেশ করবেন তখন আপনি পরিষ্কার, শীতল এবং গন্ধমুক্ত বোধ করবেন।
গ্যাসের কাছে দাঁড়িয়ে রান্না করার সময় বেশিরভাগ গ্যাস নষ্ট হয়। এমন সব রেসিপি তৈরি করা উচিত যাতে বেশিক্ষণ গ্যাসের চুলার কাছে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। এর মাধ্যমে আপনি আপনার রুটিন জিনিস থেকে ভিন্ন কিছু খেতে পাবেন। ফল, সালাড, জুস, হালকা ও সেদ্ধ জিনিস খেতে পারেন। এগুলো সহজে হজম হবে এবং শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না।
গ্যাসের কাছে দাঁড়িয়ে রান্না করার সময় বেশিরভাগ গ্যাস নষ্ট হয়। এমন সব রেসিপি তৈরি করা উচিত যাতে বেশিক্ষণ গ্যাসের চুলার কাছে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। এর মাধ্যমে আপনি আপনার রুটিন জিনিস থেকে ভিন্ন কিছু খেতে পাবেন। ফল, সালাড, জুস, হালকা ও সেদ্ধ জিনিস খেতে পারেন। এগুলো সহজে হজম হবে এবং শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না।

Summer Special Kitchen Hacks: গরমে রান্নাঘরে গলদঘর্ম? রইল মুক্তির সহজ উপায়! রান্নাবান্না করেও থাকবেন দিব্যি ফুরফুরে

রান্নাঘর যে কোনও বাড়ির গুরুত্বপূর্ণ অংশ৷ পরিবারের পরিজনদের সুস্থ রাখার পিছনে এই স্থানের স্বাস্থ্যকর দিক এবং পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ সাধারণত বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাড়ির মহিলাদের রান্নাঘরে থাকতে হয় দিনের একটা বড় অংশ৷ অতিরিক্ত গরম, আর্দ্রতা এবং রান্নাঘরের তাপে গলদঘর্ম হতে হয়৷ জানুন কীভাবে এই সমস্যা থেকে তাঁরা মুক্তি পাবেন৷ রইল সহজ টিপস৷

রান্নার সময় পরিবর্তন

চেষ্টা করুন সকাল সকাল রান্না শুরু করার৷ তাহলে বেলা বেশি গড়ানোর আগেই চটজলদি শেষ করতে পারবেন দিনের রান্নার অধিকাংশটাই৷ বেলা যত বাড়বে তত বাড়বে তাপমাত্রা ও অসহনীয় আর্দ্রতা৷

চটজলদি রেসিপি

গরমে এমনিতেই কম তেলমশলার হাল্কা ও পাতলা রেসিপি শরীর স্বাস্থ্যের জন্য ভাল৷ এমন রেসিপি খুঁজে বার করুন, যাতে সময় কম লাগবে৷ ভাল থাকবে শরীরও৷

নামমাত্র রান্না

ডায়েটে রাখুন বেশি করে ফল, স্যালাড, হাল্কা ও সিদ্ধ করা খাবার৷ গ্যাসের আঁচ কমিয়ে রাঁধুন৷ দেখুন যাতে যত কম সময় রান্নার পিছনে ব্যয় করা যায়, ততই ভাল৷

আরও পড়ুন : থাইরয়েডে কমছেই না? নিয়মিত খান এই ৩ খাবার! আপনাকে ছেড়ে রোগ পালাবে বহুদূর

প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন

সবজি কাটা, মশলা তৈরি করা-সহ রান্নার একাধিক প্রস্তুতির ধাপ আগেই সেরে রাখুন৷ এতে আপনার সময় সাশ্রয় হবে৷ রান্নাঘরের অতিরিক্ত গরমে বেশিক্ষণ থাকতেও হবে না৷

এগজস্ট ফ্যান ব্যবহার

রাঁধার সময় ব্যবহার করুন এগজস্ট ফ্যান৷ এতে রান্নাঘরে তেলকালি মশলা জমবে না৷ চটচটে হবে না দেওয়ালের টাইলস বা অন্য কোনও অংশ৷ গরমে রান্নাঘর একদিকে যেমন পরিষ্কার থাকবে, আপনিও রেহাই পাবেন গলদঘর্ম হওয়ার হাত থেকে৷

Health Tips: ডালে পোকা ধরবে না! বিস্কুট থাকবে মুচমুচে! সহজ টিপসেই বাজিমাত, জেনে রাখলে কমবে খরচ

প্যাকেটজাত খাবার ভারতীয় পরিবারগুলিতে কখনই খুব বেশি জনপ্রিয় নয়। বরং ঋতু অনুযায়ী জিনিসপত্র সংরক্ষণ করে সারা বছর ব্যবহার করার অভ্যাসই রয়েছে। গম, চাল, ডাল এবং নানা ধরনের শাকসবজি বাড়িতে রেখে দেওয়া হয়। সেগুলিকে ভাল রাখার জন্য রইল কয়েকটি টিপস।
প্যাকেটজাত খাবার ভারতীয় পরিবারগুলিতে কখনই খুব বেশি জনপ্রিয় নয়। বরং ঋতু অনুযায়ী জিনিসপত্র সংরক্ষণ করে সারা বছর ব্যবহার করার অভ্যাসই রয়েছে। গম, চাল, ডাল এবং নানা ধরনের শাকসবজি বাড়িতে রেখে দেওয়া হয়। সেগুলিকে ভাল রাখার জন্য রইল কয়েকটি টিপস।
পোকার আক্রমণ থেকে ডালকে রক্ষা করতে চাইলে সরষের তেল ব্যবহার করুন। একটি প্লেটে ডাল নিন এবং আপনার হাতে কিছু সরষের তেল নিন। তার পর সেই ডালে তেল মাখিয়ে নিন। সেই তেলের প্রলেপ ডালকে ভাল রাখবে। বহু দিন পর্যন্ত তা নষ্ট হবে না।
পোকার আক্রমণ থেকে ডালকে রক্ষা করতে চাইলে সরষের তেল ব্যবহার করুন। একটি প্লেটে ডাল নিন এবং আপনার হাতে কিছু সরষের তেল নিন। তার পর সেই ডালে তেল মাখিয়ে নিন। সেই তেলের প্রলেপ ডালকে ভাল রাখবে। বহু দিন পর্যন্ত তা নষ্ট হবে না।
ডাল ভাল রাখার আরেকটি উপায় রয়েছে। সিলভার ফয়েল ছোট ছোট টুকরো করে কেটে আপনার ডালের বাক্সে রাখুন। এটি ডাল নষ্ট হতে দেবে না।
ডাল ভাল রাখার আরেকটি উপায় রয়েছে। সিলভার ফয়েল ছোট ছোট টুকরো করে কেটে আপনার ডালের বাক্সে রাখুন। এটি ডাল নষ্ট হতে দেবে না।
বিস্কুটের প্যাকেট একবার খুললে সেটি আর ব্যবহার না করাই ভাল। সেটি ভাল করে না আটকালে বিস্কুট নেতিয়ে যায়। তাই বিস্কুট একটি বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করুন। তবে সংরক্ষণ করার আগে এই বাক্সে কয়েকটা চাল রেখে দিন। এটি বিস্কুটে আর্দ্রতা প্রবেশ করতে দেবে না।
বিস্কুটের প্যাকেট একবার খুললে সেটি আর ব্যবহার না করাই ভাল। সেটি ভাল করে না আটকালে বিস্কুট নেতিয়ে যায়। তাই বিস্কুট একটি বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করুন। তবে সংরক্ষণ করার আগে এই বাক্সে কয়েকটা চাল রেখে দিন। এটি বিস্কুটে আর্দ্রতা প্রবেশ করতে দেবে না।
আলু, আপেলের মতো ফল এবং সবজি ফ্রিজে রাখা হয় না কিন্তু বাইরে রাখলে প্রায়ই নষ্ট হয়ে যায়। সংরক্ষণ করার সময় এগুলির চারপাশে প্রচুর খবরের কাগজের টুকরো রেখে দিন। েতে সেগুলি নষ্ট হবে না।
আলু, আপেলের মতো ফল এবং সবজি ফ্রিজে রাখা হয় না কিন্তু বাইরে রাখলে প্রায়ই নষ্ট হয়ে যায়। সংরক্ষণ করার সময় এগুলির চারপাশে প্রচুর খবরের কাগজের টুকরো রেখে দিন। েতে সেগুলি নষ্ট হবে না।