Tag Archives: Kolkata Biriyani

Kolkata Biriyani: কলকাতার বিরিয়ানি ভালবাসেন? সাবধান! ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারেন আপনিও

কলকাতা: কলকাতার বিরিয়ানি ভালবাসেন? এই বিরিয়ানি থেকেও আপনার শরীরে বাসা বাঁধতে পারে প্রাণঘাতী ক্যানসার! না, স্ট্রিটফুডের সস্তার বিরিয়ানি শুধু নয়, ঝাঁ চকচকে রেস্তোরাঁর বিরিয়ানিতেও মিশছে মেটানিল ইয়েলো। এটি এক ধরনের হলুদ রঙ। যাকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ক্ষেত্রে অর্থাৎ বিভিন্ন শিল্পে ব্যবহার করা হয়। মূলত জামাকাপড় রং করার কাজে লাগে এই উপাদান। তবে এটি মানব শরীরের পক্ষে বিষাক্ত! বিষাক্ত সেই রঙের যৌগ এবার মিলেছে কলকাতার বিরিয়ানিতে।

আরও পড়ুন- ফল না ফলের রস কোনটা বেশি উপকারী? জানলে আর ভুল করবেন না

সারা বছর ধরেই কলকাতা পুরসভা শহর জুড়ে খাবারের মান পরীক্ষা করতে সমীক্ষা চালায়। সম্প্রতি পার্ক সার্কাসের এক নামী রেস্তোরাঁতে অভিযান চালিয়েছিল কলকাতা পুরসভা। সেখানকার বিরিয়ানির নমুনা এসেছিল কলকাতা পুরসভার ল্যাবরেটরিতে। সেই নমুনাতেই মিলেছে বিষাক্ত মেটানিল ইয়েলো।

শহর জুড়ে এরকম অনেক রেস্তোরাঁর বিরিয়ানির নমুনা নিয়ে এসেছিলেন পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের অন্তর্গত ফুড সেফটি সেলের আধিকারিকেরা। খাবারে ভেজাল রুখতে পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের ফুড সেফটি শাখার ল্যাবরেটরিতে সেই বিরিয়ানি পরীক্ষা করা হয়। রিপোর্ট আসার পর চক্ষু চড়কগাছ পুরকর্তাদের।

সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, স্ট্রিট ফুডের দোকানের নয়; রেস্তোরাঁর বিরিয়ানিতেই মেটানিল ইয়েলো বেশি।

বিরিয়ানি রঙিন করতে বিষাক্ত সেই হলুদ রঙ ব্যবহার করেছে রেস্তোরাঁ। পুরকর্তাদের দাবি, এই বিষাক্ত রঙ শরীরে গেলে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। একই সঙ্গে এই রঙের প্রভাবে আরও নানা ধরনের রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। নামী রেস্তোরাঁ এই বিষাক্ত রঙ ব্যবহার করছে দেখে বিস্মিত পুর আধিকারিকরা। পার্ক সার্কাসের বিরিয়ানির দোকানটি শুধু নয়, পার্ক স্ট্রিটের আরও নামী রেস্তোরাঁর খাবারেও মিলেছে ভেজাল। তাদের কাছ থেকেও মোটা টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের এক আধিকারিক বলেন, পার্ক স্ট্রিট এলাকার মাল্টিকুইজিন রেস্তোরাঁ থেকে পনির টিক্কা মশালা, পনির বাটার মশালা, চিকেন ভর্তা সহ একাধিক রান্না খাবারের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। সেই রান্নাতেও নিম্ন মানের মশলা ব্যবহার করা হয়েছে বলে সমীক্ষায় ধরা পড়ে। এই ধরনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই মোটা টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

পুরসভা সূত্রে খবর, গত কয়েক মাস ধরে বিবাদীবাগ, পার্ক স্ট্রিট, এলগিন রোড, এসপ্ল্যানেড, পার্ক সার্কাস, বাইপাস সংলগ্ন একাধিক রেস্তোরাঁয় পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের খাদ্যসুরক্ষা দল(ফুড সেফটি টিম) অভিযান চালিয়েছে। খাবারের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই বিভিন্ন রেস্তরাঁর খাবারে ভেজাল ধরা পড়েছে। বাসি মাংস ব্যবহার করা হয়েছে, এমন প্রমাণও মিলেছে। জানা গিয়েছে, রেস্তোরাঁগুলিতে দীর্ঘ দিন ধরে মাছ, মাংস ফ্রিজে রাখা হয়। যা স্বাস্থ্যের মানদণ্ড অনুযায়ী ঠিক নয়। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে,  এখনও পর্যন্ত রেস্তরাঁগুলি থেকে তিন লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা জরিমানা আদায় হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে বালিগঞ্জ ফাঁড়ির একটি রেস্তোরাঁতে অভিযান চালানো হয়েছে। সেখানেও সাধারণভাবে স্বাস্থ্যের মানদন্ড মেনে কাজ হয়নি বলে সূত্রের খবর। এলাকার রেস্তোরাঁ থেকে ও খাবারের নমুনা সংগ্রহ করেছে কলকাতা পৌরসভা।

খাদ্যে এই ধরনের ভেজাল বা গরমিল থাকলে খাদ্যসুরক্ষা আইন অনুযায়ী এই ধরনের কেসে তিন লক্ষ থেকে দশ লক্ষ টাকার মতো জরিমানা হতে পারে।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে পুরসভার খাদ্য সুরক্ষা টিম তৈরি হয়েছিল। তখন থেকে এখন পর্যন্ত কুড়ি লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় হয়েছে।

Biryani: বড় বড় দোকানদারদের মাত দিচ্ছে ‘বাচ্চার বিরিয়ানি’! এক ফালি ঘর থেকে এখন এসি রেস্তোরাঁ, ক্রেতাদের লম্বা লাইন এই দোকানের সামনে

উত্তর ২৪ পরগনা: দশ বছর বয়সে বাবার মৃত‍্যু। তারপর থেকে মা ঝর্না বণিক কঠিন জীবন সংগ্রাম চালিয়ে বড় করেন দেবাশীষ বণিক ওরফে বিজুকে। যদিও এই নামে এখন আর তাকে অনেকেই চেনেন না। তবে তার নামই এখন হয়ে উঠেছে ‘ফুড ব্র্যান্ড’।

লকডাউনের সময় পেট চালাতে শুরু করেন মুরগির পাইকারি ব্যবসা। তখনই তার মাথায় আসে মানুষকে কম দামে ভাল বিরিয়ানি স্বাদ দিতে পারলে কেমন হয়! যেমন ভাবা তেমন কাজ। মায়ের হাতে রান্না করা বিরিয়ানি নিয়ে হাবড়া স্টেশনের ছোট্ট এক ফালি দোকানে বিক্রি থেকেই যাত্রা শুরু।

হাবড়া স্টেশনের ছোট্ট একটি দোকান ঘরে মাত্র তিন কেজি মা-র হাতে করে দেওয়া বিরিয়ানি থেকে আজ দিনে ১৫ থেকে ২০ হাঁড়ি বিরিয়ানি বিক্রি হচ্ছে প্রতিদিন। আর তাই আজ তিনি রীতিমতো সফল ব্যবসায়ী। স্টেশনের দোকানঘর থেকেই এবার হাবরা জয়গাছি ফায়ার ব্রিগেডের ঠিক উল্টো দিকে খুলল তার শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এলাহী রেস্তোরাঁ। ভাবছেন কার কথা বলছি? ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলাতে ভাইরাল হাবরার ‘বাচ্চার বিরিয়ানি’।

আরও পড়ুন: ছোট্ট ছোট্ট সাদা দানা ক‍্যালসিয়ামে ঠাসা! ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে, চুল পড়াও কমায়? গুণের ভাণ্ডার

এবার সেই বাচ্চার বিরিয়ানির আউটলেট খুলল হাবড়ার জয়গাছি-তেও। স্টেশনের ছোট্ট দোকানের পাশাপাশি এই এসি রেস্তোরায় বসে খেতে পারবেন ভোজন রসিকরা। চাইলে জন্মদিন বা ছোটখাটো অনুষ্ঠানেরও আয়োজন রয়েছে এই রেস্তোরায়। ‘বাচ্চার বিরিয়ানির’ নানা আইটেম থেকেই শুরু করে অন্যান্য বাহারি খাবারও চেখে দেখার সুযোগ থাকছে এই বাচ্চার বিরিয়ানির নতুন আউটলেটে। এখানে আলু বিরিয়ানি থেকে এগ বিরিয়ানি, চিকেন বিরিয়ানি, মটন বিরিয়ানির সহ থাকছে চিকেন লিভার ফ্রাই, তান্দুরি চিকেন, ভেটকির ফিসফাই-সহ আরও নানা আইটেম। থাকছে বিশেষ চিকেন ও মটনের কম্বো অফারও।

মাত্র ৯০ টাকা থেকে শুরু করে চিকেন বিরিয়ানি ১৩০ টাকা এবং মটন বিরিয়ানি পাওয়া যাবে ২৪০ টাকায়। এছাড়াও ২ পিস চিকেন চাপ ও দু পিস মটন দিয়ে বাচ্চার বিরিয়ানির ফ্যামিলি প্যাক থাকছে মাত্র ৫০০ টাকায়। স্টেশনের বাচ্চার বিরিয়ানির দোকানে বসে খাওয়ার সমস্যা ছিল সেক্ষেত্রে প্যাকেট করে নিয়ে যাওয়াই বেশি পছন্দ করতেন লোকজন।

আরও পড়ুন:  ভাত রান্নার আগে করুন এই ছোট্ট কাজ! হাতের মুঠোয় ব্লাড সুগার, একলাফে বেড়ে যাবে পুষ্টিগুণ

তবে জয়গাছির এই নতুন আউটলেটে ভোজন রসিকরা রীতিমতো আরাম করে বসে বাচ্চার বিরিয়ানির স্বাদ নিতে পারবেন। সকাল ১১ টা থেকে রাত দশটা সাড়ে দশটা পর্যন্ত খোলা থাকবে এই নতুন বাচ্চার বিরিয়ানির রেস্তোরাঁ। প্রথম দিনই ভোজন রসিকদের ভিড় চোখে পড়ল নতুন এই আউটলেটে। ছোট্ট দোকান থেকেই আজ মিলল সাফল্য আগামী দিনে আরও নানা জায়গায় বাচ্চার বিরিয়ানির আউটলেট খোলার ইচ্ছে রয়েছে বাচ্চা তথা দেবাশীষ বণিক ও তার মা ঝর্ণা বণিকের। নামে ‘বাচ্চা’ হলেও হাবরার বড় বড় ব্যবসায়ীদেরও এখন মাত দিচ্ছে এই ছোট্ট ছেলেটি।

Rudra Narayan Roy

Food Poisoning: রেস্তোরাঁয় বিরিয়ানি জাতীয় খাবার খেয়েই মৃত‍্যু ১ মহিলার! অসুস্থ ১৭৮ জন, কেরালায় মর্মান্তিক কাণ্ড

কেরল: রেস্তরাঁয় বিরিয়ানি জাতীয় খাবার খেয়ে মৃত‍্যু মহিলার। মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটেছে কেরলে। পাশাপাশি ওই একই খাবার খেয়ে বমি, ডায়ারিয়ার উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৭৮ জন। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে ত্রিশূর জেলার পেরিনজানাম এলাকার একটি রেস্তরাঁয়।

দেশের সর্বভারতীয় সংবাদমাধ‍্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কেরালার খাদ‍্যে বিষক্রিয়ার এই ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী। রেস্তোরাঁর মালিকের বিরুদ্ধে ক্ষোভে দেখায় স্থানীয়রা। স্থানীয় এক রেস্তোরাঁয় বিরিয়ানি জাতীয় একটি খাবার খেয়েই অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই মহিলা-সহ ১৭৮ জন। জানা গিয়েছে, ওই খাবারে ছিল মেয়োনিজ। অভিযোগ এই মেয়োনিজ থেকেই খাদ‍্যে বিষক্রিয়া।

আরও পড়ুন: দিনভর বৃষ্টি, আসছে বর্ষাকাল! বাইরে বেরিয়েই ভিজে চুপচুপে? সহজ টিপস্ মনে রাখুন, ভিজলেও ঠান্ডা লাগবে না

সপ্তাহান্তের দিন শনিবার ওই রেস্তোঁরাতে ভিড় জমিয়েছিলেন প্রচুর গ্রাহক। বিরিয়ানি জাতীয় ওই খাবার অর্ডারও করেছিলেন প্রচুর গ্রাহক। খাওয়ার পর থেকেই বহু মানুষ অসুস্থ বোধ করতে শুরু করেন। বমি, পেটে ব‍্যথা, ডায়েরিয়ার মতো উপসর্গ দেখা দেয়।

আরও পড়ুন: শিয়ালদহ ডিভিশনে দু’দিন চলবে স্পেশ‍্যাল ট্রেন! কোন দিন পাওয়া যাবে? ক’টায় ছাড়বে? জেনে নিন সমস্ত বিস্তারিত

দ্রুত অসুস্থ গ্রাহকদের হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যান। এ ছাড়াও খাদ্য সুরক্ষা দফতরের আধিকারিকরা এবং পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অসুস্থদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানোর ব্যবস্থা করে। কীভাবে খাদ‍্যে বিষক্রিয়া হল, তা তদন্তে খতিয়ে দেখা হবে বলেই জানা গিয়েছে।

Biriyani Special: বিরিয়ানি তো খান, কাচ্চি-পাক্কি-দম পুখত বিরিয়ানির পার্থক্য কি জানেন? কোনটা কেন জনপ্রিয় জানুন

বিরিয়ানি খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই দায়। বর্তমানে বিরিয়ানি এদেশের অন্যতম জনপ্রিয় খাবার। কিন্তু এই বিরিয়ানি ভারতীয় খাবার নয়, এটিও মুঘলদের খাবার। মনে করা হয়, এটি এসেছে ইরান থেকে। মনে করা হয় ভারতে মুঘল আমল থেকেই বিরিয়ানি খাওয়া শুরু হয়। মুঘলরা চলে গেলেও তাদের প্রসিদ্ধ বিরিয়ানি আজও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সমান জনপ্রিয়।
বিরিয়ানি খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই দায়। বর্তমানে বিরিয়ানি এদেশের অন্যতম জনপ্রিয় খাবার। কিন্তু এই বিরিয়ানি ভারতীয় খাবার নয়, এটিও মুঘলদের খাবার। মনে করা হয়, এটি এসেছে ইরান থেকে। মনে করা হয় ভারতে মুঘল আমল থেকেই বিরিয়ানি খাওয়া শুরু হয়। মুঘলরা চলে গেলেও তাদের প্রসিদ্ধ বিরিয়ানি আজও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সমান জনপ্রিয়।
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে খাবারের নানারকম প্রকারভেদ দেখা যায়। এত রকমারি খাবার খুব কম দেশের লোকেরাই খেয়ে থাকেন। তবে ভারতে খুবই জনপ্রিয় এমন অনেক খাবার রয়েছে যা এদেশের নয়। বিভিন্ন সূত্রে বিদেশিদের হাত ধরে এদেশে শুরু এই সকল খবারের চল। পরে তা আমরা আমরা আপন করে নিয়েছি। আমাদের দেশে বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন ধরনের বিরিয়ানি তৈরি হয়। প্রত্যেকটির স্বাদ, বিশেষত্ব আলাদা। যেমন কলকাতা বিরিয়ানি খুবই হাল্কা স্বাদের এবং এতে অবশ্যই একটি বড় সাইজের আলু পাওয়া যায়।
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে খাবারের নানারকম প্রকারভেদ দেখা যায়। এত রকমারি খাবার খুব কম দেশের লোকেরাই খেয়ে থাকেন। তবে ভারতে খুবই জনপ্রিয় এমন অনেক খাবার রয়েছে যা এদেশের নয়। বিভিন্ন সূত্রে বিদেশিদের হাত ধরে এদেশে শুরু এই সকল খবারের চল। পরে তা আমরা আমরা আপন করে নিয়েছি। আমাদের দেশে বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন ধরনের বিরিয়ানি তৈরি হয়। প্রত্যেকটির স্বাদ, বিশেষত্ব আলাদা। যেমন কলকাতা বিরিয়ানি খুবই হাল্কা স্বাদের এবং এতে অবশ্যই একটি বড় সাইজের আলু পাওয়া যায়।
হায়দরাবাদি বিরিয়ানি প্রসিদ্ধ তার দুর্দান্ত সুঘ্রাণের জন্য। দক্ষিণ ভারতীয় মশলা দিয়ে এই বিরিয়ানি তৈরি করা হয়। এটি দু'ধরনের হয়। কাচ্চি ও পাক্কি বিরিয়ানি।
হায়দরাবাদি বিরিয়ানি প্রসিদ্ধ তার দুর্দান্ত সুঘ্রাণের জন্য। দক্ষিণ ভারতীয় মশলা দিয়ে এই বিরিয়ানি তৈরি করা হয়। এটি দু’ধরনের হয়। কাচ্চি ও পাক্কি বিরিয়ানি।
কাচ্চি বিরিয়ানিতে মাংসটি একবারে বিরিয়ানির চালের সঙ্গেই রান্না হয়। একবারে বিরিয়ানির চালের লেয়ারের ভিতর কাঁচা মাংস বসানো থাকে।
কাচ্চি বিরিয়ানিতে মাংসটি একবারে বিরিয়ানির চালের সঙ্গেই রান্না হয়। একবারে বিরিয়ানির চালের লেয়ারের ভিতর কাঁচা মাংস বসানো থাকে।
পাক্কি বিরিয়ানির ক্ষেত্রে মাংসটি আলাদা ভাবে পুরোপুরি রান্না করে তারপর বিরিয়ানির লেয়ারে বসিয়ে রান্না করা হয়।
পাক্কি বিরিয়ানির ক্ষেত্রে মাংসটি আলাদা ভাবে পুরোপুরি রান্না করে তারপর বিরিয়ানির লেয়ারে বসিয়ে রান্না করা হয়।
আওয়াধি বা লখনউই বিরিয়ানির বিশেষত্ব হল এর সুগন্ধ ও দমে বসিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে রান্না করা হয়।
আওয়াধি বা লখনউই বিরিয়ানির বিশেষত্ব হল এর সুগন্ধ ও দমে বসিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে রান্না করা হয়।
মোগলাই বিরিয়ানি খুবই বিলাসি খাবার। এটি ভেজা দেখতে, এতে বাদাম ও ড্রাই ফ্রুটস মেশানো থাকে।
মোগলাই বিরিয়ানি খুবই বিলাসি খাবার। এটি ভেজা দেখতে, এতে বাদাম ও ড্রাই ফ্রুটস মেশানো থাকে।
দম পুখত বিরিয়ানি বানাতে সময় খানিক বেশি লাগে। ভাত ও মাংস আলাদা ভাবে রান্না হয়। হাঁড়িতে খুব কম আঁচে ধীরে ধীরে রান্না হয়। লেয়ারে মাংস ও ভাত সাজানো হয়।
দম পুখত বিরিয়ানি বানাতে সময় খানিক বেশি লাগে। ভাত ও মাংস আলাদা ভাবে রান্না হয়। হাঁড়িতে খুব কম আঁচে ধীরে ধীরে রান্না হয়। লেয়ারে মাংস ও ভাত সাজানো হয়।

Knowledge Story: আচ্ছা বলুন তো বিরিয়ানির হাঁড়িতে লাল কাপড় থাকে কেন? কারণ শুনলে চমকে যাবেন কিন্তু

আহা! নাম শুনলেই যেন জিভে জল। চিকেন হোক বা মটন, বিরিয়ানি ভালবাসেন না এমন মানুষ কমই আছে।
আহা! নাম শুনলেই যেন জিভে জল। চিকেন হোক বা মটন, বিরিয়ানি ভালবাসেন না এমন মানুষ কমই আছে।
ফার্সী “বিরিয়ান” শব্দ থেকে উৎপত্তি হয়েছিল বিরিয়ানির। অনেকেই হয়তো জানেন না!
ফার্সী “বিরিয়ান” শব্দ থেকে উৎপত্তি হয়েছিল বিরিয়ানির। অনেকেই হয়তো জানেন না!
ভারতে হায়দরাবাদি বিরিয়ানি বেশ জনপ্রিয়। এটিও একপ্রকার দম বিরিয়ানি। তবে রাস্তার ধারে আলু দিয়ে তৈরি বিরিয়ানির কোনও জবাব নেই। বাংলা ছাড়া আর কোথাও কিন্তু বিরিয়ানিতে আলু থাকে না।
ভারতে হায়দরাবাদি বিরিয়ানি বেশ জনপ্রিয়। এটিও একপ্রকার দম বিরিয়ানি। তবে রাস্তার ধারে আলু দিয়ে তৈরি বিরিয়ানির কোনও জবাব নেই। বাংলা ছাড়া আর কোথাও কিন্তু বিরিয়ানিতে আলু থাকে না।
'বিরিয়ান লাভার'-দের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। কলকাতা, হায়দরাবাদ থেকে লখনউ নানা ধরনের বিরিয়ানির স্বাদ নিতে চান সকল বিরিয়ানি প্রেমীরা। যাঁরা ডায়েট করেন তাঁদের কাছে চিট-ডে মানেই বিরিয়ানি খাওয়া...
‘বিরিয়ান লাভার’-দের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। কলকাতা, হায়দরাবাদ থেকে লখনউ নানা ধরনের বিরিয়ানির স্বাদ নিতে চান সকল বিরিয়ানি প্রেমীরা। যাঁরা ডায়েট করেন তাঁদের কাছে চিট-ডে মানেই বিরিয়ানি খাওয়া…
আচ্ছা বলুন তো বিরিয়ানির হাঁড়িতে লাল কাপড় কেন থাকে? অনেকেরই বিশ্বাস বিরিয়ানির হাঁড়িতে লাল রঙের কাপড় বাঁধা হয় মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য। তবে এই ধারণা আদৌ সম্পূর্ণ ঠিক না।
আচ্ছা বলুন তো বিরিয়ানির হাঁড়িতে লাল কাপড় কেন থাকে? অনেকেরই বিশ্বাস বিরিয়ানির হাঁড়িতে লাল রঙের কাপড় বাঁধা হয় মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য। তবে এই ধারণা আদৌ সম্পূর্ণ ঠিক না।
কলকাতায় এখন বিরিয়ানি বাঙালির প্রিয় খাবার! ওয়াজেদ আলি শাহর হাত ধরেই বাংলায় বিরিয়ানির প্রবেশ! বাঙালি এখন এই খাবার ছাড়া ভাবতেই পারেন না!
কলকাতায় এখন বিরিয়ানি বাঙালির প্রিয় খাবার! ওয়াজেদ আলি শাহর হাত ধরেই বাংলায় বিরিয়ানির প্রবেশ! বাঙালি এখন এই খাবার ছাড়া ভাবতেই পারেন না!
মূলত রাজকীয় ও দামি খাবার বোঝাতে বিরিয়ানির হাঁড়ির গায়ে লাল কাপড় জড়িয়ে রাখার চল শুরু হয় মোঘল আমল থেকেই।
মূলত রাজকীয় ও দামি খাবার বোঝাতে বিরিয়ানির হাঁড়ির গায়ে লাল কাপড় জড়িয়ে রাখার চল শুরু হয় মোঘল আমল থেকেই।
অতীত ইতিহাসের সেই আভিজাত্য এখনও বর্তমান। সাধারণ মানুষ দূর থেকে লাল কাপড় দেখেই বুঝে যান কোনখানে রয়েছে বিরিয়ানির দোকান।
অতীত ইতিহাসের সেই আভিজাত্য এখনও বর্তমান। সাধারণ মানুষ দূর থেকে লাল কাপড় দেখেই বুঝে যান কোনখানে রয়েছে বিরিয়ানির দোকান।