Tag Archives: Life Insurance

আপনি LIC-তে বিনিয়োগ করেন, কিন্তু LIC আপনার টাকা নিয়ে কী করে জানেন কি?

জীবন বিমার কথা বললে সবার আগে মাথায় আসে এলআইসি-র নাম। দেশের সর্ববৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান। প্রায় ৩০ লক্ষ কোটি টাকার সম্পদ। ভারতে ৪টি জীবন বিমা বিক্রি হলে ৩টি থাকে এলআইসি পলিসি।
জীবন বিমার কথা বললে সবার আগে মাথায় আসে এলআইসি-র নাম। দেশের সর্ববৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান। প্রায় ৩০ লক্ষ কোটি টাকার সম্পদ। ভারতে ৪টি জীবন বিমা বিক্রি হলে ৩টি থাকে এলআইসি পলিসি।
গ্রাহক টাকা দিয়ে এলআইসি-র থেকে পলিসি কেনেন। কিন্তু প্রশ্ন হল, এলআইসি সেই টাকা কোথায় খাটায়? এলআইসি টাকা পায় মূলত নন-লিঙ্কড পলিসি থেকে। বিমা কভার থেকে রিটার্ন দেওয়া হয় গ্রাহককে।
গ্রাহক টাকা দিয়ে এলআইসি-র থেকে পলিসি কেনেন। কিন্তু প্রশ্ন হল, এলআইসি সেই টাকা কোথায় খাটায়? এলআইসি টাকা পায় মূলত নন-লিঙ্কড পলিসি থেকে। বিমা কভার থেকে রিটার্ন দেওয়া হয় গ্রাহককে।
মূলধন সুরক্ষা এলআইসি-র কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ গ্রাহককে টাকা ফেরত দিতে হবে। সেই কারণেই তারা ২০ লক্ষ কোটি টাকা সরকারি সিকিউরিটিজে রেখেছে। প্রযুক্তিগতভাবে এটাই সবচেয়ে নিরাপদ বিকল্প।
মূলধন সুরক্ষা এলআইসি-র কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ গ্রাহককে টাকা ফেরত দিতে হবে। সেই কারণেই তারা ২০ লক্ষ কোটি টাকা সরকারি সিকিউরিটিজে রেখেছে। প্রযুক্তিগতভাবে এটাই সবচেয়ে নিরাপদ বিকল্প।
এরপর সামান্য ঝুঁকি নেয় এলআইসি। পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে। যেমন মালিকানাধীন স্টক। ২০২০ সালের মার্চের শেষ দিকে তাঁদের ৪.৩ লাখ কোটি টাকার শেয়ার ছিল। জুলাইয়ের শেষ নাগাদ তা বেড়ে ৫.৮ লক্ষ কোটি টাকা হয়। অর্থাৎ কয়েক মাসের মধ্যে ৩৪ শতাংশ বৃদ্ধি।
এরপর সামান্য ঝুঁকি নেয় এলআইসি। পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে। যেমন মালিকানাধীন স্টক। ২০২০ সালের মার্চের শেষ দিকে তাঁদের ৪.৩ লাখ কোটি টাকার শেয়ার ছিল। জুলাইয়ের শেষ নাগাদ তা বেড়ে ৫.৮ লক্ষ কোটি টাকা হয়। অর্থাৎ কয়েক মাসের মধ্যে ৩৪ শতাংশ বৃদ্ধি।
এলআইসি-র চেয়ারম্যান মিঃ কুমারের বিনিয়োগ দর্শন হল, “বাজার যখন পড়ে, আমরা তখন কিনি। তবে পলিসি হোল্ডারের স্বার্থ সবসময় মাথায় থাকে”। যাইহোক, এলআইসি-র অধিকাংশ বিনিয়োগই ব্লু-চিপ কোম্পানিতে। যেমন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজে ৫.৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে তাদের। জুলাই মাসে সেই শেয়ারের মূল্য বেড়ে হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
এলআইসি-র চেয়ারম্যান মিঃ কুমারের বিনিয়োগ দর্শন হল, “বাজার যখন পড়ে, আমরা তখন কিনি। তবে পলিসি হোল্ডারের স্বার্থ সবসময় মাথায় থাকে”। যাইহোক, এলআইসি-র অধিকাংশ বিনিয়োগই ব্লু-চিপ কোম্পানিতে। যেমন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজে ৫.৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে তাদের। জুলাই মাসে সেই শেয়ারের মূল্য বেড়ে হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।
আবার আইডিবিআই ব্যাঙ্কের কথা ভাবা যাক। টালমাটাল পরিস্থিতি চলছিল। ঠিক সেই সময় ২১,৬০০ কোটি টাকা দিয়ে কোম্পানির ৫১ শতাংশ শেয়ার কিনে নেয় এলআইসি। হইচই পড়ে গিয়েছিল। তবে এলআইসি বলেছিল, “কৌশলগত বিনিয়োগ”। তারা আশা করেছিল, আইডিবিআই-এর ৮০০ শাখা এলআইসি-কে বিমা পলিসি বিক্রি করতে সাহায্য করবে। যদিও অনেকে বলেন, এলআইসিকে কিনতে হয়েছিল কারণ সরকার চেয়েছিল যে কেউ ব্যাঙ্কটিকে বাঁচাক।
আবার আইডিবিআই ব্যাঙ্কের কথা ভাবা যাক। টালমাটাল পরিস্থিতি চলছিল। ঠিক সেই সময় ২১,৬০০ কোটি টাকা দিয়ে কোম্পানির ৫১ শতাংশ শেয়ার কিনে নেয় এলআইসি। হইচই পড়ে গিয়েছিল। তবে এলআইসি বলেছিল, “কৌশলগত বিনিয়োগ”। তারা আশা করেছিল, আইডিবিআই-এর ৮০০ শাখা এলআইসি-কে বিমা পলিসি বিক্রি করতে সাহায্য করবে। যদিও অনেকে বলেন, এলআইসিকে কিনতে হয়েছিল কারণ সরকার চেয়েছিল যে কেউ ব্যাঙ্কটিকে বাঁচাক।
যাইহোক, অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই করছে কিংবা দেউলিয়া হওয়ার মতো অবস্থা, এমন কিছু সংস্থাতেও বিনিয়োগ করেছে এলআইসি। ডিএইচএলএল, রিলায়েন্স ক্যাপিটাল, ইয়েস ব্যাঙ্ক, রিলায়েন্স হোম ফিনান্স, আইএল অ্যান্ড এফএস এবং জেপি ইনফ্রাটেক-এর কথাই ধরা যাক। এই সমস্ত নামী কোম্পানিতে এলআইসি-র বিনিয়োগ রয়েছে এবং সেই টাকা নাও মিলতে পারে।
যাইহোক, অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই করছে কিংবা দেউলিয়া হওয়ার মতো অবস্থা, এমন কিছু সংস্থাতেও বিনিয়োগ করেছে এলআইসি। ডিএইচএলএল, রিলায়েন্স ক্যাপিটাল, ইয়েস ব্যাঙ্ক, রিলায়েন্স হোম ফিনান্স, আইএল অ্যান্ড এফএস এবং জেপি ইনফ্রাটেক-এর কথাই ধরা যাক। এই সমস্ত নামী কোম্পানিতে এলআইসি-র বিনিয়োগ রয়েছে এবং সেই টাকা নাও মিলতে পারে।
এখন প্রশ্ন হল, এরকম বিনিয়োগের পরিমাণ কত? ২০১৯-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী ৩২ হাজার কোটি টাকা। এই টাকা উদ্ধার হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। টাকার অঙ্কটা বিশাল মনে হলেও, মাথায় রাখতে হবে, এটা এলআইসি-র সম্পূর্ন পোর্টফোলিওর (৩০ লক্ষ কোটি) মাত্র ১ শতাংশ। মোদ্দা কথা হল, বড়, তার চেয়ে বড় এবং সবচেয়ে বড়র পর আসে এলআইসি।
এখন প্রশ্ন হল, এরকম বিনিয়োগের পরিমাণ কত? ২০১৯-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী ৩২ হাজার কোটি টাকা। এই টাকা উদ্ধার হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। টাকার অঙ্কটা বিশাল মনে হলেও, মাথায় রাখতে হবে, এটা এলআইসি-র সম্পূর্ন পোর্টফোলিওর (৩০ লক্ষ কোটি) মাত্র ১ শতাংশ। মোদ্দা কথা হল, বড়, তার চেয়ে বড় এবং সবচেয়ে বড়র পর আসে এলআইসি।

Life Insurance: মধু সংগ্রাহকদের পাশে সরকার, দিল জীবন বিমা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সুন্দরবন থেকে এই বছর ১০ মেট্রিক টন মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে বন দফতর। ইতিমধ্যে সেই প্রক্রিয়ায় কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: ঝুঁকির পারাপারের দিন শেষ হতে চলেছে

এদিকে মধু সংগ্রহ করা কার্যত জীবন হাতে নিয়ে সুন্দরবনের গভীর অরণ্যে মধু সংগ্রহ করতে যান। এবার তাঁদের সাহসিকতার পুরষ্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন দফতর। সেই লক্ষ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাউথ ফরেস্ট ডিভিশিনে বুধবার থেকে মধু সংগ্রাকদের বিমা দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। মোট ৪৩০ জন সদস্যের ৯১ টি দলের এই বিমা দেওয়া হচ্ছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

এর পাশাপাশি মধু সংগ্রাহকদের বিএলসি, মাস্ক, স্যানিটাইজার, গ্লাভস এবং ২ লক্ষ টাকার বিমা প্রদান করা হয়েছে। চলতি বছরে মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ১০ মেট্রিক টন ধার্য করা হলেও গত বছর এই উৎপাদন ছিল ১৭ মেট্রিক টন। এই বছর এ গ্রেডের মধুর উৎপাদন খরচ ৩০০ টাকা প্রতি কেজি ও বি গ্রেডের মধু সংগ্রহের উৎপাদন খরচ ২৬৫ টাকা প্রতি কেজি ধার্য করেছে বন বিভাগ। সমস্ত কিছু ঠিক থাকলে এই লক্ষমাত্রায় পৌঁছানো সহজ হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন দেখার শেষ ঊকতটা মধু উৎপাদিত হয় এই বছর।

নবাব মল্লিক

LIC: বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম বিমা কোম্পানির সম্মান এলআইসি-র ঘরে, সেরা ৫০-এর মধ্যে একমাত্র ভারতীয় সংস্থা

কলকাতা: রিজার্ভের ভিত্তিতে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম বিমা কোম্পানি হল ভারতের লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন বা এলআইসি। রিপোর্টে এমনটাই জানিয়েছে এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল ইন্টেলিজেন্স।

রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্তমানে এলআইসি-র রিজার্ভ ৫০৩.৭ বিলিয়ন ডলার। এলআইসি-র আগে রয়েছে তিনটি সংস্থা। বিশ্বের সেই শীর্ষ তিন বিমা কোম্পানি হল – জার্মানির আলিয়াঞ্জ এসই (৭৫০.২ বিলিয়ন ডলার), চায়না লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি (৬১৬.৯ বিলিয়ন ডলার) এবং নিপ্পন লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি (৫৩৬.৮ বিলিয়ন ডলার)।

বিশ্বের সেরা ৫০ বিমা সংস্থার এই তালিকায় একমাত্র ভারতীয় কোম্পানি হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে এলআইসি।

আরও পড়ুন– ১৫০ টাকায় হুডি, ২০০ টাকায় জ্যাকেট; কোথায় মিলছে শীতপোশাকে এমন চমৎকার অফার?

তালিকায় ইউরোপের ৬টি দেশের ২১টি কোম্পানি রয়েছে। ইউরোপের দেশগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে দেশের বিমা কোম্পানি তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে সেটা ইংল্যান্ড।

গ্লোবাল লাইফ ইনস্যুরেন্সে ভারতের হার মাত্র ১.৯ শতাংশ। তার পরেও এলআইসি বিশ্বের সেরা চারটি সংস্থার মধ্যে জায়গা করে নিতে পেরেছে। এর কারণ হল লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশনের মার্কেট শেয়ার। যদিও নতুন ব্যবসার কথা ধরলে, এলআইসি-র মার্কেট শেয়ার কমেছে। নেমে এসেছে ৫৯ শতাংশে।

আরও পড়ুন– ঘোড়া ঘুমোনোর সময়ও দাঁড়িয়ে থাকে কেন? কী রহস্য লুকিয়ে রয়েছে প্রাণীবিদ্যার গভীরে?

প্রিমিয়াম থেকে আয়ের দিক থেকে দেখলে, ২০২৩ সালে ওয়ার্ল্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সে ভারত সাত নম্বরে রয়েছে। গত বছর ৯ নম্বরে ছিল। অর্থাৎ চলতি বছরে দু’ধাপ উঠেছে।

সুইস রি-র সর্বশেষ ওয়ার্ল্ড লাইফ ইনস্যুরেন্স রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের বিমা প্রিমিয়াম ২০২৩-এর মার্চে বেড়ে ১৩১ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। এক বছর আগে তা ১২১ বিলিয়ন ডলার ছিল। বিশ্বের সেরা জীবন বিমা সংস্থার তালিকায় ১৭টি জায়গা দখল করেছে এশিয়া। এশিয়ার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে চিন ও জাপান। এই দুই দেশে পাঁচটি কোম্পানির সদর দফতর রয়েছে।

এই তালিকায় ১২টি জায়গা দখল করেছে উত্তর আমেরিকা। এর মধ্যে ৮টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দুটি কানাডা এবং দুটি বারমুডায়। পৃথক দেশের ভিত্তিতে শীর্ষ ৫০ জীবন বিমাকারীদের তালিকায় রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বৃহৎ জীবন বিমা কোম্পানি হল মেটলাইফ। বিশ্বের শীর্ষ জীবন বিমা সংস্থা তালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

পোস্ট অফিসের লাইফ ইনস্যুরেন্স প্ল্যানের কথা জানেন? জেনে নিন কী কী বিশেষ সুবিধা মিলবে

যখন কেউ একটি বিমা প্রকল্পে বিনিয়োগ করার কথা চিন্তা করেন, তখন প্রথম যে নামটি সকলের মনে আঘাত করে তা হল এলআইসি। কিন্তু, অনেকেই জানেন না যে, পোস্ট অফিসের স্কিমেও জীবন বিমার সুবিধা পাওয়া যায়। বেশিরভাগ মানুষ এটি সম্পর্কে জানেন না, যদিও এটি দেশের প্রাচীনতম জীবন বিমা প্রকল্প।
যখন কেউ একটি বিমা প্রকল্পে বিনিয়োগ করার কথা চিন্তা করেন, তখন প্রথম যে নামটি সকলের মনে আঘাত করে তা হল এলআইসি। কিন্তু, অনেকেই জানেন না যে, পোস্ট অফিসের স্কিমেও জীবন বিমার সুবিধা পাওয়া যায়। বেশিরভাগ মানুষ এটি সম্পর্কে জানেন না, যদিও এটি দেশের প্রাচীনতম জীবন বিমা প্রকল্প।
এই প্রকল্পটি পোস্ট অফিস লাইফ ইনস্যুরেন্স (PLI) নামে পরিচিত। এটি ব্রিটিশ আমলে ১৮৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছিল। এই স্কিমের অধীনে, ছয়টির মতো স্কিম চালানো হয়। যার মধ্যে একটি হল Whole Life Assurance-Suraksha৷ এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই স্কিমের সমস্ত খুঁটিনাটি।
এই প্রকল্পটি পোস্ট অফিস লাইফ ইনস্যুরেন্স (PLI) নামে পরিচিত। এটি ব্রিটিশ আমলে ১৮৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছিল। এই স্কিমের অধীনে, ছয়টির মতো স্কিম চালানো হয়। যার মধ্যে একটি হল Whole Life Assurance-Suraksha৷ এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই স্কিমের সমস্ত খুঁটিনাটি।
বোনাস সহ ৫০ লাখ টাকা -১৯-৫৫ বছর বয়সী যে কেউ Whole Life Assurance-Suraksha পলিসি ক্রয় করতে পারবেন। এই স্কিমের অধীনে, পলিসি ধারক বোনাস সহ ন্যূনতম ২০,০০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পেতে পারেন। এর মধ্যে যদি পলিসি ধারক মারা যান, তবে তাঁর অর্থ তাঁর উত্তরাধিকারী বা মনোনীত ব্যক্তির কাছে যায়৷
বোনাস সহ ৫০ লাখ টাকা –
১৯-৫৫ বছর বয়সী যে কেউ Whole Life Assurance-Suraksha পলিসি ক্রয় করতে পারবেন। এই স্কিমের অধীনে, পলিসি ধারক বোনাস সহ ন্যূনতম ২০,০০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পেতে পারেন। এর মধ্যে যদি পলিসি ধারক মারা যান, তবে তাঁর অর্থ তাঁর উত্তরাধিকারী বা মনোনীত ব্যক্তির কাছে যায়৷
৪ বছর পর লোনের সুবিধা -একটানা ৪ বছর পলিসি চালানোর পর পলিসিধারককে এর বিপরীতে লোন নেওয়ার সুবিধাও দেওয়া হয়।
৪ বছর পর লোনের সুবিধা –
একটানা ৪ বছর পলিসি চালানোর পর পলিসিধারককে এর বিপরীতে লোন নেওয়ার সুবিধাও দেওয়া হয়।
কেউ যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য পলিসি চালাতে সক্ষম না হন, তাহলে তিনি ৩ বছর পরে এটি সারেন্ডার করতে পারেন। কিন্তু, কেউ যদি ৫ বছরের আগে এটি সারেন্ডার করেন, তাহলে তিনি এর উপর বোনাসের সুবিধা পাবেন না। ৫ বছর পর সারেন্ডার করলে, বিমাকৃত অর্থের উপর একটি আনুপাতিক বোনাস প্রদান করা হয়।
কেউ যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য পলিসি চালাতে সক্ষম না হন, তাহলে তিনি ৩ বছর পরে এটি সারেন্ডার করতে পারেন। কিন্তু, কেউ যদি ৫ বছরের আগে এটি সারেন্ডার করেন, তাহলে তিনি এর উপর বোনাসের সুবিধা পাবেন না। ৫ বছর পর সারেন্ডার করলে, বিমাকৃত অর্থের উপর একটি আনুপাতিক বোনাস প্রদান করা হয়।
কর ছাড় -এই স্কিমের পলিসিধারকও কর ছাড় পান। পোস্টাল লাইফ ইনস্যুরেন্সে প্রদত্ত প্রিমিয়াম আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে ছাড় হিসাবে পাওয়া যেতে পারে।
কর ছাড় –
এই স্কিমের পলিসিধারকও কর ছাড় পান। পোস্টাল লাইফ ইনস্যুরেন্সে প্রদত্ত প্রিমিয়াম আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে ছাড় হিসাবে পাওয়া যেতে পারে।
এই প্ল্যানে প্রিমিয়াম পেমেন্টের জন্য মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধ-বার্ষিক এবং বার্ষিক বিকল্প দেওয়া হয়েছে। যে কেউ নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী বিকল্প বেছে নিতে পারেন। শুধু তাই নয়, ৫৯ বছর বয়স পর্যন্ত এই পলিসিটিকে এনডাউমেন্ট অ্যাসিউরেন্স পলিসিতে রূপান্তর করা যেতে পারে, যদি রূপান্তরের তারিখটি অর্থপ্রদানের শেষ তারিখ বা মেয়াদপূর্তির তারিখের এক বছরের মধ্যে না হয়। এগুলি ছাড়াও এই পলিসিটি দেশের যে কোনও প্রান্তে ট্রান্সফার করা যেতে পারে।
এই প্ল্যানে প্রিমিয়াম পেমেন্টের জন্য মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধ-বার্ষিক এবং বার্ষিক বিকল্প দেওয়া হয়েছে। যে কেউ নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী বিকল্প বেছে নিতে পারেন। শুধু তাই নয়, ৫৯ বছর বয়স পর্যন্ত এই পলিসিটিকে এনডাউমেন্ট অ্যাসিউরেন্স পলিসিতে রূপান্তর করা যেতে পারে, যদি রূপান্তরের তারিখটি অর্থপ্রদানের শেষ তারিখ বা মেয়াদপূর্তির তারিখের এক বছরের মধ্যে না হয়। এগুলি ছাড়াও এই পলিসিটি দেশের যে কোনও প্রান্তে ট্রান্সফার করা যেতে পারে।
কে সুবিধা নিতে পারেন -আগে শুধুমাত্র সরকারি ও আধা-সরকারি কর্মচারীরা এই পলিসির সুবিধা পেতেন। কিন্তু ২০১৭ সালের পর, ডাক্তার, আইনজীবী, ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ব্যাঙ্কার এবং কর্মচারীরাও এই পলিসির সুবিধা পেতে পারেন। বিমা পলিসিগুলি PLI-এর অধীনে পরিচালিত হয়।
কে সুবিধা নিতে পারেন –
আগে শুধুমাত্র সরকারি ও আধা-সরকারি কর্মচারীরা এই পলিসির সুবিধা পেতেন। কিন্তু ২০১৭ সালের পর, ডাক্তার, আইনজীবী, ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ব্যাঙ্কার এবং কর্মচারীরাও এই পলিসির সুবিধা পেতে পারেন। বিমা পলিসিগুলি PLI-এর অধীনে পরিচালিত হয়।