Tag Archives: Honey

Honey: রোজ যে মধু খান সেটি নকল নয় তো? তবে কিন্তু হীতে বিপরীত হবে! মধু আসল না নকল বুঝবেন কী করে? রইল সহজ উপায়

অনেকেই চিনির বদলে মধু খান। অনেকেই ওজন কমাতে সাকলে লেবু-মধুর জল খান। মধুতে কোন-ও ফ্যাট নেই, কোলেস্টেরল নেই, সোডিয়াম নেই। বাজারে অনেক ব্র্যান্ডের মধু পাওয়া যায়। অনেক সময়েই দেখা যায়, সুন্দরবনের খাঁটি মধুর নাম দিয়ে ভেজাল, রাসায়নিকযুক্ত মধু বিক্রি হচ্ছে বাজারে। অনেক নামী সংস্থার প্রক্রিয়াজাত মধুতেও মেলে ভেজাল। এবার প্রশ্ন হল, কি করে বুঝবেন, মধু খাটি না ভেজাল?
অনেকেই চিনির বদলে মধু খান। অনেকেই ওজন কমাতে সাকলে লেবু-মধুর জল খান। মধুতে কোন-ও ফ্যাট নেই, কোলেস্টেরল নেই, সোডিয়াম নেই। বাজারে অনেক ব্র্যান্ডের মধু পাওয়া যায়। অনেক সময়েই দেখা যায়, সুন্দরবনের খাঁটি মধুর নাম দিয়ে ভেজাল, রাসায়নিকযুক্ত মধু বিক্রি হচ্ছে বাজারে। অনেক নামী সংস্থার প্রক্রিয়াজাত মধুতেও মেলে ভেজাল। এবার প্রশ্ন হল, কি করে বুঝবেন, মধু খাটি না ভেজাল?
বুড়ো আঙুলে খানিকটা মধু মাখিয়ে লক্ষ্য করুন, অন্য কোন-ও তরলের মত সেটি নীচের দিকে গড়িয়ে নেমে আসছে কী না। যদি আসে, তাহলে বুঝবেন মধু ভেজাল। কারণ, আসল মধু ঘন হবে, কখন-ও গড়িয়ে যাবে না।

বুড়ো আঙুলে খানিকটা মধু মাখিয়ে লক্ষ্য করুন, অন্য কোন-ও তরলের মত সেটি নীচের দিকে গড়িয়ে নেমে আসছে কী না। যদি আসে, তাহলে বুঝবেন মধু ভেজাল। কারণ, আসল মধু ঘন হবে, কখন-ও গড়িয়ে যাবে না।
এক গ্লাস জলে এক চামচ মধু দিন। যদি দেখেন, মধু জলে মিশে যাচ্ছে, তবে বুঝবেন, মধু ভেজাল। আসল মধু ঘন হবে এবং জলে মিশে যাবে না, বরং গ্লাসের নীচে থিতু হবে।
এক গ্লাস জলে এক চামচ মধু দিন। যদি দেখেন, মধু জলে মিশে যাচ্ছে, তবে বুঝবেন, মধু ভেজাল। আসল মধু ঘন হবে এবং জলে মিশে যাবে না, বরং গ্লাসের নীচে থিতু হবে।
ভিনিগার মিশ্রিত জলে কয়েক ফোঁটা মধু মেশান। যদি ফেনা বার হয়, তবে মধু নকল।
ভিনিগার মিশ্রিত জলে কয়েক ফোঁটা মধু মেশান। যদি ফেনা বার হয়, তবে মধু নকল।
মধু আগুনে পোড়ে না। একটা দেশলাই কাঠি মধুতে ডুবিয়ে আগুন জ্বালান। যদি মধু পেড়ে যায়, তবে তা নকল।
মধু আগুনে পোড়ে না। একটা দেশলাই কাঠি মধুতে ডুবিয়ে আগুন জ্বালান। যদি মধু পেড়ে যায়, তবে তা নকল

South 24 Parganas News: বাঘের ডেরায় মধু সংগ্রহ, একই পোশাক ও টুপি কেন দেওয়া হয় মৌলেদের! জানলে চমকে যাবেন

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বাঘের ডেরাই মধু সংগ্রহ করবে মৌলেরা। জলদস্যু থেকে রক্ষা করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করছে বনদফতর। আর এবার সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের সজনেখালি ও বসিরহাট রেঞ্জ থেকে মধু সংগ্রহের অনুমতি পত্র দেওয়া শুরু হয়েছে। অনুমতি পত্রের পাশাপাশি মধু সংগ্রহের সরঞ্জাম হিসেবে মুখোশ, গামছা, মধু সংগ্রহের বিশেষ টুপি, জার্সি, গ্লাভস-সহ নানা সরঞ্জাম দেওয়া হয়েছে বন দফতরের পক্ষ থেকে।

সূত্রের খবর, মুখোশ এবং এই বিশেষ টুপি যা মৌলেদের জীবন বাঁচাতে অনেকটাই কাজে লাগবে। কারণ এই মৌলেরা মধু সংগ্রহ করতে করতে যখনই গভীর জঙ্গলের মধ্যে ঢুকে যাবে তখন যদি এই পিছনে মুখোশ থাকে তাহলে হয়তো বাঘ ভাববে তার দিকেই তাকিয়ে আছে এবং বাঘের হানার আশঙ্কা অনেকটাই কম থাকে। তার পাশাপাশি এই বিশেষ টুপি এবং জার্সি যা মৌলেদের জঙ্গলের মধ্যে তাদেরকে যদি কোনওরকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাহলে এই জার্সি দেখে এক নিমেষেই চিনে যেতে পারবে, অন্যান্য মৌলেরা।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অন্তর্গত সজনেখালি ও বসিরহাট দুটি রেঞ্জেই আনুমানিক ছ’শো মৌলে মধু সংগ্রহ অভিযানে নামবেন। তবে মধু সংগ্রহের সময় এলে সুন্দরবনে বাংলাদেশী জলদস্যুদের উৎপাত বেড়ে যায় প্রতিবছরই। জঙ্গল থেকে মধু সংগ্রহ করে নিয়ে আসার সময় মৌলেদের নৌকায় হানা দেয় তারা। মধু-সহ যাবতীয় সামগ্রী লুটের ঘটনাও ঘটেছে ফি বছর। আর বাংলাদেশী জলদস্যুদের হাত থেকে মৌলেদের বাঁচাতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প।

সুন্দরবনের নদী খাঁড়িতে বিশেষ নজরদারি চালাচ্ছেন বন দফতর। বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সুন্দরবনে ঢোকার সমস্ত পথেই নজরদারি চালানো হচ্ছে। বন দফতরের এই উদ্যোগে খুশি মৌলেরা। গত বছর থেকে নজরদারি বাড়িয়েছে বন দফতর। আর এবার আরও বেশি পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সুমন সাহা

Honey Collector: বনবিবির পুজো করে সুন্দরবনের গভীর জঙ্গলে মধু সংগ্রহে বের হলেন মৌলেরা

দক্ষিণ ২৪ পরগনার: অপেক্ষার অবসান। যাবতীয় আয়োজন শেষে সুন্দরবনের গভীর জঙ্গলের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিলেন মৌলেরা। আগামী কয়েকদিন ধরে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা মধু সংগ্রহ করে নিয়ে আসবেন।

আর‌ও পড়ুন: কুঞ্জ মেলায় জীবন্ত রাধা সাজেন পাড়ার ছেলেরা! থাকে শ্রীকৃষ্ণের পছন্দের কচু শাক ও মানের ডালনা

বনবিবির মন্দিরে পুজো দিয়ে মধু সংগ্রহে বের হয়েছেন এই মৌলেরা। এবছর মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা যেমন বাড়ানো হয়েছে, তেমনই মধুর দামও বাড়িয়েছে বন দফতর। পাশাপাশি মধু সংগ্রাহকদের জীবন বিমার ব্যবস্থাও করে দিয়েছে সরকার।

প্রতি বছর দক্ষিণ ২৪ পরগনার বন বিভাগ ও ব্যাঘ্র প্রকল্প মিলিতভাবে মধু সংগ্রহের কাজ পরিচালনা করে থাকে। তবে আলাদা আলাদাভাবে অনুমতিপত্র জমা নিয়ে তবেই জঙ্গলে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এপ্রিল মাসের ৫ তারিখ থেকে শুরু হবে ব্যাঘ্র প্রকল্পে মধু সংগ্রহের কাজ। সুন্দরবনের বন দফতরের অধীনে থাকা জঙ্গলগুলিতে মধু সংগ্রহের কাজ শুরু করল মৌলিরা। বন দফতরের তরফ থেকেই ইতিমধ্যেই ৪৩০ জনকে মধু সংগ্রহের জন্য অনুমতি পত্র দেওয়া হয়েছে। ৯১ টি দলে ভাগ হয়ে জঙ্গলে যাচ্ছেন তাঁরা। এবার বন দফতরের এলাকাতে ১০ মেট্রিক টন মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে। পাশাপাশি বাড়ানো হয়েছে মধুর সরকারি দামও। গত বছর কেজি প্রতি ২৬৫ টাকা দাম থাকলেও এ বছর কেজি প্রতি ৩০০ টাকা দাম ধার্য করা হয়েছে। মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে কেউ বাঘের আক্রমণে বা অন্য কোন‌ও বিপর্যয়ে প্রাণ হারালে দু’লক্ষ টাকা সরকারি ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।

দক্ষিণ ২৪ পরগনার বন আধিকারিক মিলনকান্তি মণ্ডল জানান, সব মিলিয়ে গত বছর ১৭ মেট্রিক টন মধু সংগ্রহ করা হয়েছিল। এ বছরও ১০ মেট্রিক টনের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত প্রকৃত মধু সংগ্রহের পরিমাণ তার থেকে অনেকটাই বেশি হবে বলে তাঁর আশা। মধু চুরি রুখতে এবং ডাকাতদের হাত থেকে মৌলেদের রক্ষা করতে বন দফতর অতিরিক্ত কর্মী নিয়োগ করেছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

অন্যদিকে ব্যাঘ্র প্রকল্পের সংরক্ষিত এলাকায় আগামী সপ্তাহে দুটি ধাপে দেওয়া হবে মধু সংগ্রহের অনুমতি পত্র। মধু সংগ্রহ করার পর প্রতিটি নৌকাকে বন দফতরের অফিসে ফিরে আসতে হয়। সেখানে মধু ওজন করে মৌলেদের টাকা মিটিয়ে দেওয়া হয়। মৌলেদের সংগ্রহ করা মধু নির্দিষ্ট দামে কিনে নেয় ওয়েস্ট বেঙ্গল ফরেস্ট কর্পোরেশন।

সুমন সাহা

Life Insurance: মধু সংগ্রাহকদের পাশে সরকার, দিল জীবন বিমা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সুন্দরবন থেকে এই বছর ১০ মেট্রিক টন মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে বন দফতর। ইতিমধ্যে সেই প্রক্রিয়ায় কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: ঝুঁকির পারাপারের দিন শেষ হতে চলেছে

এদিকে মধু সংগ্রহ করা কার্যত জীবন হাতে নিয়ে সুন্দরবনের গভীর অরণ্যে মধু সংগ্রহ করতে যান। এবার তাঁদের সাহসিকতার পুরষ্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন দফতর। সেই লক্ষ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাউথ ফরেস্ট ডিভিশিনে বুধবার থেকে মধু সংগ্রাকদের বিমা দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। মোট ৪৩০ জন সদস্যের ৯১ টি দলের এই বিমা দেওয়া হচ্ছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

এর পাশাপাশি মধু সংগ্রাহকদের বিএলসি, মাস্ক, স্যানিটাইজার, গ্লাভস এবং ২ লক্ষ টাকার বিমা প্রদান করা হয়েছে। চলতি বছরে মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ১০ মেট্রিক টন ধার্য করা হলেও গত বছর এই উৎপাদন ছিল ১৭ মেট্রিক টন। এই বছর এ গ্রেডের মধুর উৎপাদন খরচ ৩০০ টাকা প্রতি কেজি ও বি গ্রেডের মধু সংগ্রহের উৎপাদন খরচ ২৬৫ টাকা প্রতি কেজি ধার্য করেছে বন বিভাগ। সমস্ত কিছু ঠিক থাকলে এই লক্ষমাত্রায় পৌঁছানো সহজ হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন দেখার শেষ ঊকতটা মধু উৎপাদিত হয় এই বছর।

নবাব মল্লিক

মধু লুট রুখতে কড়া নজরদারি! সুন্দরবনে এবার শুরু ‘অপারেশান গোল্ডেন হানি’

সুন্দরবন: সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অন্তর্গত সজনেখালি ও বসিরহাট দুটি রেঞ্জেই আনুমানিক ছ’শো মৌলে মধু সংগ্রহ অভিযানে নামবেন। তবে মধু সংগ্রহের সময় এলে সুন্দরবনে বাংলাদেশী জলদস্যুদের উৎপাত বেড়ে যায় প্রতি বছরই। জঙ্গল থেকে মধু সংগ্রহ করে নিয়ে আসার সময় মৌলেদের নৌকায় হানা দেয় তাঁরা।

মধু-সহ যাবতীয় সামগ্রী লুটের ঘটনাও ঘটেছে ফি বছর। আর বাংলাদেশী জলদস্যুদের হাত থেকে মৌলেদের বাঁচাতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প।

আরও পড়ুন- রঙে রঙে রঙিল আকাশ…., পলাশের টানে পুরুলিয়ায় পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড়

টানা ৪১ দিন সুন্দরবনের নদী খাঁড়িতে বিশেষ নজরদারি চালাবে বন দফতর। গত বছর থেকেই ‘অপারেশান গোল্ডেন হানি’ নামে বিশেষ নজরদারি প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছিল। কিন্তু সেই নজরদারি এড়িয়ে গত বছর একাধিকবার বাংলাদেশী জলদস্যুরা মৌলেদের উপর হামলা চালিয়েছে।

আরও পড়ুন- দোলেও ফের ঝাপিয়ে বৃষ্টি? দক্ষিণবঙ্গ কাঁপাবে ঝড়জল? ‘বড়’ আপডেট আবহাওয়া দফতরের

মারধরের পাশাপাশি লুটপাট চালিয়েছে মৌলেদের নৌকায়। প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে সুন্দরবনের গহন জঙ্গল থেকে সংগ্রহ করে আনা মধু চোখের নিমেষে লুট করে নিয়েছে এই বাংলাদেশী জলদস্যুরা।

যদিও বন দফতরের তৎপরতায় বেশ কয়েকজন জলদস্যু ধরাও পড়েছিল। বন দফতর সূত্রের খবর, গত এক বছরে ১৮ জন বাংলাদেশী ডাকাত ধরা পড়েছে সুন্দরবন এলাকায়।

প্রতি বছর মধু লুটের আশায় মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে সুন্দরবনের বিভিন্ন জঙ্গলে ওত পেতে বসে থাকে বাংলাদেশী দুষ্কৃতিরা। আর সেই কারণে এবার আরও কড়া নজরদারির ব্যবস্থা কড়া হয়েছে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের তরফ থেকে।

মধু সংগ্রহ শুরু হতে এখনও দিন পনেরো বাঁকি থাকলেও তার আগে থেকেই কড়া নজরদারি শুরু হয়েছে সুন্দরবনে।মূলত বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সুন্দরবনে ঢোকার সমস্ত পথেই নজরদারি চালানো হচ্ছে। এদিন থেকেই বনকর্মীদের ৭টি বিশেষ দল ভুটভুটিতে করে নজরদারি শুরু করেছেন।

সুমন সাহা

Bengali Video: GI ট্যাগ অতিরিক্ত অর্থ এনে দেবে? সেই আশাতেই সুন্দরবনের মৌলেরা

দক্ষিণ ২৪ পরগনার: প্রতিবারের মত এবারও এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকেই সুন্দরবনের গহন অরন্য থেকে মধু সংগ্রহের সুযোগ পাবেন মৌলেরা। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ৫ এপ্রিল থেকে শুরু হবে এই অভিযান। টানা একমাস ধরে সুন্দরবনের গহন অরণ্য থেকে মধু সংগ্রহের সুযোগ পাবেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: অসময়ের বৃষ্টিতে মাথায় হাত আলু চাষিদের

সুন্দরবনের গহন অরণ্য থেকে সংগ্রহ করা মধুর দাম গতবার এক ধাক্কায় অনেকক্ষাণি বাড়িয়েছিল বন দফতর। কেজি প্রতি ৪৫ থেকে ৭০ টাকা করে দাম বাড়ানো হয়েছিল। তবে এবার মধু জিআই ট্যাগ পেয়েছে। ফলে মধু সংগ্রহকদের আশা এবার দাম আরও বাড়ানো হতে পারে। যদিও সে সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত কিছু জানায়নি বন দফতর। গতবার রেকর্ড পরিমাণ মধু সংগ্রহ হয়েছিল। এবারও প্রচুর মধু মিলবে বলেই দাবি বন দফতরের। মধুর বাড়তি দামের কথা ঘোষণা করায় গত বছর মধু সংগ্রহের জন্য রেকর্ড পরিমাণ ভিড় হয়েছিল মৌলেদের। মোট ৭৫ টি দল গতবার মধু সংগ্রহ অভিযানে নেমেছিলেন সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প এলাকায়। মোট ৫৭৬ জন মৌলে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এবারও প্রচুর মৌলে মধু সংগ্রহ অভিযানে আসবেন বলেই আশাবাদী বন দফতর।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

আগে কেজি প্রতি ১৮০ টাকা করে মধুর দাম পেতেন মৌলেরা। এর সাথে ২০ টাকা বাড়তি দেওয়া হত মধু সংগ্রহের পারিশ্রমিক হিসেবে। গত বছর থেকে মধুর গুনমান বিচার করে এই দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে সংগৃহীত মধু। মধুতে ২৩ শতাংশের বেশি জল থাকলে সেই মধু বন দফতর কেজি প্রতি ২২৫ টাকা এবং অন্যদিকে ২৩ শতাংশের কম জল থাকলে সেই মধুর দাম কেজি প্রতি ২৫০ টাকা করে মৌলেদের দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রতি কেজিতে আলাদা ২০ টাকা করে পারিশ্রমিকও দেওয়া হয়েছে তাঁদের। এছাড়া যে মোম মৌলেরা সংগ্রহ করেছেন তা তাঁরা আলাদা দামে বাইরে বিক্রির সুযোগ পেয়েছেন। গত বছর রেকর্ড পরিমাণ মধু সংগ্রহ হয়েছিল সুন্দরবনের জঙ্গল থেকে। এবছরও প্রচুর মধু মিলবে। এ বছরও বহু মৌলে মধু সংগ্রহ অভিযানে সামিল হবেন। তাঁদের জন্য বিমা ও নিরাপত্তার যাবতীয় ব্যবস্থা বন দফতর করবে।

সুমন সাহা

Health Hacks: ‘ড্ৰাই ফ্রুট’-এর সঙ্গে মেশান এই ভেষজ! সুপারফাস্ট গতিতে কমবে কোলেস্টেরল! অটুট থাকবে যৌবন

ড্রাই ফ্রুট শরীরকে অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদব বলেন, ড্রাই ফ্রুট খেলে অ্যানিমিয়া দূর হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন সি থাকে।
ড্রাই ফ্রুট শরীরকে অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদব বলেন, ড্রাই ফ্রুট খেলে অ্যানিমিয়া দূর হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন সি থাকে।
মধু পেট সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে খুবই সহায়ক বলে প্রমাণিত। গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম নিমেষেই সারাতে এটি খুবই উপকারী।
মধু পেট সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে খুবই সহায়ক বলে প্রমাণিত। গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম নিমেষেই সারাতে এটি খুবই উপকারী।
মধু পেট সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে খুবই সহায়ক বলে প্রমাণিত। গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম নিমেষেই সারাতে এটি খুবই উপকারী।

মধু পেট সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে খুবই সহায়ক বলে প্রমাণিত। গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম নিমেষেই সারাতে এটি খুবই উপকারী।
এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। শরীরকে মজবুত করতেও এটি খাওয়া উচিত। হাড় মজবুত করতে মধু ও কিশমিশ একসঙ্গে খাওয়া উচিত। দাঁত মজবুত করার জন্যও এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।
এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। শরীরকে মজবুত করতেও এটি খাওয়া উচিত। হাড় মজবুত করতে মধু ও কিশমিশ একসঙ্গে খাওয়া উচিত। দাঁত মজবুত করার জন্যও এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।
মধু মুখের মধ্যে উপস্থিত ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর করতে উপকারী বলে মনে করা হয়। জয়েন্টের ব্যথা এবং ফ্র্যাকচার নিরাময় করে।
মধু মুখের মধ্যে উপস্থিত ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর করতে উপকারী বলে মনে করা হয়। জয়েন্টের ব্যথা এবং ফ্র্যাকচার নিরাময় করে।

 

দুর্বলতা ও অলসতার সমস্যা দূর করতে খালি পেটে মধু ও কিশমিশ একসঙ্গে খেতে হবে। শরীরকে ভিতর থেকে ঠান্ডা এবং শক্তিশালী করতে এটি খাওয়া উচিত।
দুর্বলতা ও অলসতার সমস্যা দূর করতে খালি পেটে মধু ও কিশমিশ একসঙ্গে খেতে হবে। শরীরকে ভিতর থেকে ঠান্ডা এবং শক্তিশালী করতে এটি খাওয়া উচিত।
প্রতিদিন খালি পেটে মধু ও কিশমিশ একসঙ্গে খেতে হবে। এর প্রতিদিনের সেবন হৃদরোগ থেকে মুক্তি পেতে খুবই সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়। বিবাহিত পুরুষেরা একসঙ্গে মধু এবং কিশমিশ খেলে তা যৌন শক্তি বাড়তে সাহায‍্য করে।
প্রতিদিন খালি পেটে মধু ও কিশমিশ একসঙ্গে খেতে হবে। এর প্রতিদিনের সেবন হৃদরোগ থেকে মুক্তি পেতে খুবই সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়। বিবাহিত পুরুষেরা একসঙ্গে মধু এবং কিশমিশ খেলে তা যৌন শক্তি বাড়াতে সাহায‍্য করে।
এটি খেলে শরীরে থাকে বাজে কোলেস্টেরল অনেকাংশে চলে যায়। ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং পটাসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়।
এটি খেলে শরীরে থাকে বাজে কোলেস্টেরল অনেকাংশে চলে যায়। ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং পটাসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়।

South 24 Parganas News: সুন্দরবনে গভীর জঙ্গলে বাঘের ডেরায় কীভাবে মধু সংগ্রহ করা হয়, দেখুন ভিডিও 

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষদের জীবিকা মূলত মাছ কাঁকড়া ধরা, মধু সংগ্রহ করা। সাধারণত যারা মধু সংগ্রহ করে, তাদেরকে মৌলে বলে। এরা বছরের একটা নির্দিষ্ট সময় জঙ্গলে যায় এবং মধু সংগ্রহ করে। জীবনের পরোয়া না করেই মৌলেরা জঙ্গলে যায় এবং নিজেরাও জানে জঙ্গল থেকে তারা নাও ফিরতে পারে। তবুও জীবন-জীবিকার তাগিদে তাদের জঙ্গলে যেতে হয়, যুদ্ধ করতে হয় বাঘ, কুমির, বিষধর সাপেদের সঙ্গে।

এদের অধিকাংশেরই জমি-জমা নেই বললেই চলে। ফলে সারা বছর জঙ্গলের মাছ, কাঁকড়ার ওপর নির্ভর করতে হয়। বছরের বিভিন্ন সময়ে জঙ্গলের ওপর নির্ভর করেই এদের জীবন-জীবিকা নির্বাহ হয়। সমগ্র সুন্দরবন অঞ্চল ১০৬টি দ্বীপ দ্বারা গঠিত হলেও, এদের মধ্যে ৫২টি দ্বীপে মানুষ বসবাস করতে পারে না। এই ৫২টি দ্বীপ বন্য প্রাণীদের বাসস্থান। এই দ্বীপগুলি বিভিন্ন প্রকার ম্যানগ্রোভ অরণ্যে পরিপূর্ণ। যে গাছগুলি এই দ্বীপগুলিতে বেশি সংখ্যায় দেখা যায় সেগুলি হল- গরান, খলসে, কাঁকড়া, হেঁতাল, বানী, সুন্দরী, গামা প্রভৃতি। এই সমস্ত উদ্ভিদ দ্বারাই সমগ্র সুন্দরবন পরিপূর্ণ।

সাধারণত ফাল্গুন মাসেই হেঁতাল গাছে ফুল ফোটে এবং তার পরেই অন্যান্য গাছগুলিতে ফুল ফুটতে দেখা যায়। যেমন আষাঢ় মাসের প্রথমদিকে খলসে ফুল ফোটে আর মৌমাছিরা এই সময় জঙ্গলে তাদের বাসা তৈরি করে এবং মধু সংগ্রহ করে চাক পরিপূর্ণ করে। সাধারণত ফাল্গুন, চৈত্র, বৈশাখ -এই তিন মাস মৌলেরা মধু সংগ্রহ করে। অন্য সময় জঙ্গলে মৌচাক থাকলেও তাতে তেমন মধু থাকে না। কারণ অন্য সময়ে জঙ্গলের কোন গাছে ফুল ফোটেনা ফলে মৌমাছিরা মধু সংগ্রহ করার পরিবর্তে বাসায় বসে মধু খেতে থাকে। এছাড়া ফাল্গুন-চৈত্র মাসে তেমন ঝড়-বৃষ্টি হয় না, ফলে মৌচাকের কোন ক্ষতি হয় না, আবার বৃষ্টি না হবার দরুণ ফুলের মধুতে জলের পরিমাণ কম থাকে ফলে মধু গাঢ় হয়। তাই ফাল্গুন, চৈত্র-এই দুই মাসই হল মৌলেদের মধু সংগ্রহের উপযুক্ত সময়।

যারা জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে যায় তারা প্রথমে বনবিভাগের দফতর থেকে পাস সংগ্রহ করে। এরা দলে প্রায় ৭-৮ জন থাকে, আবার কখনও আরওবেশী লোকেরও দল তৈরি করতে দেখা যায়। তারপর শুরু হয় জঙ্গলে যাওয়ার পূর্বপ্রস্তুতি। মধু সংগ্রহের জন্য মৌলেদের জঙ্গলে প্রায় ১০-১৫ দিন থাকতে হয়। তাই জঙ্গলে থাকার রসদ অর্থাৎ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও উপকরণ জঙ্গলে যাওয়ার পূর্বেই সংগ্রহ করে নিতে হয়। কারণ জঙ্গলের মধ্যে একবিন্দু পানীয় জলও পাওয়া যায় না। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও উপকরণ সংগ্রহ হয়ে গেলে পঞ্জিকা দেখে একটি ভালদিন নির্বাচন করে এবং জঙ্গলের উদ্দেশেবেরিয়ে পড়ে।

আরও পড়ুনঃ Knowledge Story: বলুন তো, ভারত ছাড়া আর কোন দেশের সরকারি ভাষা হিন্দি? উত্তর জানলে চমকে যাবেন

জঙ্গলে যাওয়ার পূর্বে মা বনবিবির উদ্দেশেপুজো দেয়। ১০-১৫ দিনের খাবার সামগ্রী বাদেও তারা সঙ্গে নেয় একটি বড় ‘দা’ বা ‘হেসো’, যা মধুর চাক কাটতে প্রয়োজন হয়। দলে যে ক’জন লোক থাকে, প্রত্যেকের জন্য ছোট অথবা মাঝারি দা থাকে, এছাড়াও সঙ্গে থাকে বড় নেট জাল, ২-৩টি হাড়ি, বালতি, বড় মোটা দড়ি, খড়, প্লাস্টিকের ড্রাম, টিনের ড্রাম, প্রত্যেকের জন্য একটি কদাকার মুখোশ, দুটি গামলা প্রভৃতি। এ সবই তাদের মধু সংগ্রহ করার সময় প্রয়োজন হয়। মৌলেরা সাধারণত জোয়ারের জলেই গভীর জঙ্গলে প্রবেশ করার চেষ্টা করে। এদের জঙ্গলের পথঘাট সবই জানা থাকে, ফলে কোন পথে গেলে নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছানো যাবে তা সহজেই নির্ধারণ করে নেয়। আর এই ভাবেই বছরের পর বছর সুন্দরবনে চলে মধু সংগ্রহের কাজ।

সুমন সাহা

Honey Health Benefits: ওজন কমাতে গরম লেবু জলে মধু মিশিয়ে খাচ্ছেন? এতে শরীরে কী হচ্ছে জানুন, চিকিৎসকের চমকে দেওয়া মত

আমাদের শাস্ত্রে যখনই কোনও উত্তম কিছুর বর্ণনা করা হয়েছে, উদাহরণ প্রসঙ্গে এসেছে মধুর কথা। অতিরিক্ত কোনও কিছুই ভাল নয়, এই প্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলা হয়েছে মধু অতীব উপকারী, তবে তা বেশি মাত্রায় পান করলে স্বাস্থ্যের ক্ষতিই হয়। আর যদি পান করা হয় দৈনন্দিন ভিত্তিতে, যথাযথ অনুপানে?
আমাদের শাস্ত্রে যখনই কোনও উত্তম কিছুর বর্ণনা করা হয়েছে, উদাহরণ প্রসঙ্গে এসেছে মধুর কথা। অতিরিক্ত কোনও কিছুই ভাল নয়, এই প্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলা হয়েছে মধু অতীব উপকারী, তবে তা বেশি মাত্রায় পান করলে স্বাস্থ্যের ক্ষতিই হয়। আর যদি পান করা হয় দৈনন্দিন ভিত্তিতে, যথাযথ অনুপানে?
আমরা অনেকেই জানি যে শীতকালে কাশি-সর্দি কমানোর জন্য মধু ব্যবহার করা হয়। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এর ব্যবহারের কথা আমাদের জানা, ত্বকের যত্নেও বেশ উপকারী এই প্রাকৃতিক উপাদান।
আমরা অনেকেই জানি যে শীতকালে কাশি-সর্দি কমানোর জন্য মধু ব্যবহার করা হয়। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এর ব্যবহারের কথা আমাদের জানা, ত্বকের যত্নেও বেশ উপকারী এই প্রাকৃতিক উপাদান।
কী ভাবে, সেই তথ্য দিতে গিয়ে উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেহরাদুনের বাসিন্দা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. শালিনী জুগরান বলেন, আয়ুর্বেদে মধুকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। তিনি বলেন, আচার্য সুশ্রুত মধুকে মধুর রূপে আখ্যায়িত করার পাশাপাশি একে অনুরসকষায় ও ত্রিদোষ নিবারক বলে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, মধু ত্বক ফর্সা করার জন্যও উপকারী, বেশ কিছু আয়ুর্বেদিক উপাদানের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে আমাদের ত্বক নরম ও পরিষ্কার হয়।
কী ভাবে, সেই তথ্য দিতে গিয়ে উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেহরাদুনের বাসিন্দা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. শালিনী জুগরান বলেন, আয়ুর্বেদে মধুকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। তিনি বলেন, আচার্য সুশ্রুত মধুকে মধুর রূপে আখ্যায়িত করার পাশাপাশি একে অনুরসকষায় ও ত্রিদোষ নিবারক বলে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, মধু ত্বক ফর্সা করার জন্যও উপকারী, বেশ কিছু আয়ুর্বেদিক উপাদানের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে আমাদের ত্বক নরম ও পরিষ্কার হয়।
পিগমেন্টেশন মুক্ত ত্বকের জন্য মধু সহায়ক। যাঁরা ঠান্ডা বা গলা ব্যথায় ভুগছেন তাঁদের জন্যও এটি কার্যকর। আদার রস ও মধু মিশিয়ে খেলে গলা পরিষ্কার হয়। মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়ালের মতো অনেক গুণ রয়েছে, তাই এটি হাড় ভাঙার এবং অন্য ক্ষতের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।
পিগমেন্টেশন মুক্ত ত্বকের জন্য মধু সহায়ক। যাঁরা ঠান্ডা বা গলা ব্যথায় ভুগছেন তাঁদের জন্যও এটি কার্যকর। আদার রস ও মধু মিশিয়ে খেলে গলা পরিষ্কার হয়। মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়ালের মতো অনেক গুণ রয়েছে, তাই এটি হাড় ভাঙার এবং অন্য ক্ষতের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।
একই সঙ্গে মধু দৃষ্টিশক্তিও উন্নত করে। ডা. শালিনী জুগরান বলেন, প্রতিদিন মধু ও ত্রিফলা গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয়। এ ছাড়া মধুতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ রয়েছে, যার কারণে সংক্রমণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াও দূর হয়।
একই সঙ্গে মধু দৃষ্টিশক্তিও উন্নত করে। ডা. শালিনী জুগরান বলেন, প্রতিদিন মধু ও ত্রিফলা গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয়। এ ছাড়া মধুতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ রয়েছে, যার কারণে সংক্রমণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াও দূর হয়।
মধু ও লেবু খাওয়া ওজন কমাতে যে কার্যকর, তাও আমরা অনেকেই জানি, তবে এর পরিমাপ অনেকেরই অজানা। এই প্রসঙ্গে তিনি বলছেন যে সকালে খালি পেটে জলে ১ চা চামচ মধুর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে মেদ কমে যায় এবং হজমের অনেক সমস্যা দূর হয়। হজম ভাল থাকার কারণে পেট সংক্রান্ত সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, বদহজম হয় না।
মধু ও লেবু খাওয়া ওজন কমাতে যে কার্যকর, তাও আমরা অনেকেই জানি, তবে এর পরিমাপ অনেকেরই অজানা। এই প্রসঙ্গে তিনি বলছেন যে সকালে খালি পেটে জলে ১ চা চামচ মধুর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে মেদ কমে যায় এবং হজমের অনেক সমস্যা দূর হয়। হজম ভাল থাকার কারণে পেট সংক্রান্ত সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, বদহজম হয় না।
মধু প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফেট, সোডিয়াম, ক্লোরিন, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিবায়োটিক গুণাবলী এবং ভিটামিন বি১ ও বি৬ও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তবে মধু গরম করে বা গরম জলে মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়, সতর্ক করছেন ডা. শালিনী জুগরান, বলছেন তাতে শরীরের ক্ষতি হবে।
মধু প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফেট, সোডিয়াম, ক্লোরিন, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিবায়োটিক গুণাবলী এবং ভিটামিন বি১ ও বি৬ও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তবে মধু গরম করে বা গরম জলে মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়, সতর্ক করছেন ডা. শালিনী জুগরান, বলছেন তাতে শরীরের ক্ষতি হবে।

মধু চাষ! এবং এই চাষে লাভ ক্ষতির হিসেব জানুন

মধুর পুষ্টিগুণ ও শারীরিক উপকারিতার বিষয় কারো অজানা নয়। আর এই মধু সংগ্রহ করতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে প্রতিবছরই ভিন জেলা থেকে বহু মধু সংগ্রহকারীর দল ভিড় জমায় মূলত এই শীতকালে। আর এই মধু বিক্রি করেই হচ্ছে বেশ আয়!