Tag Archives: Durgapur

Durga Puja 2024: ঠিক হল দুর্গাপুজোর কার্নিভালের দিন! দর্শকদের স্রোত সামলাতে উদ্যোক্তা ও প্রশাসনের প্রস্তুতি তুঙ্গে

নয়ন ঘোষ, দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : দুর্গাপুজোর  বাকি রয়েছে আর মাত্র কয়েকটা দিন। সপ্তাহ ঘুরলেই উৎসবে মেতে উঠবে আমবাঙালি। চরম পর্যায়ে প্রস্তুতি প্রত্যেকটি মণ্ডপে। দর্শকদের ঢল নামার আগেই সবরকম প্রস্তুতি সেরে রাখতে চাইছেন পুজো উদ্যোক্তারা। জেলায় দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তুঙ্গে। আসানসোল থেকে দুর্গাপুর, সব জায়গাতেই একই ছবি।

পুজো উদ্যোক্তারা চরম ব্যস্ত। একই সঙ্গে ব্যস্ততা শুরু হয়ে গিয়েছে প্রশাসনিক স্তরেও। দুর্গাপুরে দুর্গাপুজোর আয়োজনে যেমন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে, তেমনভাবেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে পুজো কার্নিভালের জন্য। ইতিমধ্যেই দুর্গাপুজোর কার্নিভালকে কেন্দ্র করে জেলা প্রশাসনের কর্তারা বৈঠক সেরে ফেলেছেন। ঠিক হয়ে গিয়েছে পুজো কার্নিভালের দিনক্ষণ। পুজোর পর শহরবাসীকে আরও একবার উৎসবে মাতিয়ে তুলতে সবরকম ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, চলতি বছরে দুর্গাপুরে পুজোর কার্নিভাল তৃতীয় বর্ষের পদার্পণ করছে। পুজো শুরু হওয়ার আগেই প্রশাসনের তরফ থেকে পুজো কার্নিভাল নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু হয়ে গিয়েছে। ঠিক করা হয়েছে, বিগত দু’বছরের মতএবারও দুর্গাপুর উইমেন্স কলেজের সামনে পুজো কার্নিভালের মূল মঞ্চ তৈরি হবে। ঠিক করা হয়ে গিয়েছে দুর্গাপুরে পুজো কার্নিভালের তারিখ। ১৪ অক্টোবর দুর্গাপুরে পুজো কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হবে।

আরও পড়ুন : কোলেস্টেরল কমিয়ে সুস্থ হার্ট…কোন খাবার ‘সুপারফুডের রাজা’ বলুন তো? আজ থেকেই খেতে শুরু করুন রোজ

ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে সমস্ত বড় পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে নিয়ে প্রশাসনের বড় কর্তারা বৈঠক করেছেন। বৈঠকে হাজির ছিলেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী-সহ এডিডিএ চেয়ারম্যান, পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক, জেলাশাসক, পুলিশ কমিশনার এবং আরও অনেকে। জানা গিয়েছে, বৈদ্যুতিন মাধ্যমে পুজো কার্নিভালে শহরবাসীর উন্মাদনা দেখে, দুর্গাপুরের জন্য বিশেষ অনুমোদন দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই কথা জানিয়েছেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার। জানা গিয়েছে পুজো কার্নিভালের আয়োজনের অন্যতম দায়িত্বে থাকছেন দুর্গাপুরের মহকুমা শাসক।

Durgapur: বোলতাকে একদমই হেলাফেলা নয়! এক কামড়েই শিশুর যা হল, ভয়ঙ্কর ঘটনা দুর্গাপুরে! খুব সাবধান

দুর্গাপুর: শিশু মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে চরম উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে। মৃত শিশুর পরিবারের অভিযোগ, চিকিৎসায় গাফিলতি হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের অভিযোগ, হাসপাতালের নার্সরা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন। আর এই ঘটনার পর দু’বছরের ওই শিশুকন্যার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে চরম উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মহকুমা হাসপাতালের পরিস্থিতি।

জানা গিয়েছে, গত সোমবার বিকেলের দিকে দুর্গাপুর ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের বাঁকুড়া মোড়ের রেল কলোনিতে পাঁচজন শিশুকে বোলতায় কামড় দেয়। তারপরে তিনজন শিশু অসুস্থ হয়ে যায়। তাদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয় দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন বর্ষা রায় নামে ওই শিশু কন্যার মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, তারা বারবার শিশুটির সঙ্গে দেখা করতে চাইলে কর্তব্যরত নার্সরা তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন।

শিশু মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে চরম উত্তপ্ত হয়ে ওঠে হাসপাতালে পরস্থিতি। মৃত শিশুর পরিবারের সদস্যরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। খবর পেয়ে হাসপাতালে আসে পুলিশ বাহিনী। অন্যদিকে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুরো বিষয়টি জানতে কথা বলেন মহকুমা হাসপাতালে সুপার ধীমান মন্ডল। তার সামনেও ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন শিশুটির পরিবারের সদস্যরা। অন্যদিকে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মহকুমা হাসপাতালে সুপার।

আরও পড়ুন: বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে দেওয়া হোক! দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

হাসপাতাল সুপারের আশ্বাস পেয়ে বিক্ষোভকারীরা শান্ত হন। যদিও তারা বারবার অভিযোগ তুলছেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতি প্রসঙ্গে। পাশাপাশি নার্সদের দুর্ব্যবহারের অভিযোগ নিয়ে রীতিমতক্ষুব্ধ মৃত শিশুর পরিবারের সদস্যরা। আবার বোলতার কামড়ে শিশুর এমন পরিণতি দেখে অনেকেই আতঙ্কিত। শহরবাসী বলছেন, বিভিন্ন জায়গাতেই মাঝেমধ্যে বোলতার,মৌমাছির উপদ্রব দেখা যায়। তাদের আক্রমণে যদি এমন পরিণতি হয়, তাহলে আরও সাবধান হতে হবে মানুষকে।

নয়ন ঘোষ

Minakshi Mukherjee: আরজি কর আবহেই দুর্গাপুরে ঘটে গিয়েছে ভয়ঙ্কর ঘটনা, ছুটে গেলেন মীনাক্ষী! নিশানায় সেই পুলিশ, কী এমন ঘটল?

দুর্গাপুর: বুধবার আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে দুর্গাপুরে মিছিল করছিল ডিওয়াইএফআই। সেই সময় মিছিলে হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে। শুরু হয় হাতাহাতি, ইট বৃষ্টি। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টার এলাকা। হয় বোমাবাজি। বামেদের দুর্গাপুরের কার্যালয় বিমল দাশগুপ্ত ভবনেও হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে। আর তারপরেই দুর্গাপুর হাজির ডিওয়াইএফআই-এর রাজ্য নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়।

এদিন দুর্গাপুরে এসে প্রথমেই তিনি যান বিমল দাশগুপ্ত ভবনে। সেখানে দলের অন্যান্য নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি অভিযোগ তোলেন, তাদের মিছিলে হামলা চালানো হয়েছে। কিন্তু আরজি কর কাণ্ডের এই প্রতিবাদ চলবে বলে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন বাম নেত্রী। একইসঙ্গে মিছিলে হামলা চালানো নিয়ে পুলিশের ভূমিকা প্রসঙ্গে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

আরও পড়ুন: হাত বদল হচ্ছে ব্যাগের, দৌড়ল পুলিশ! হাতেনাতে ধরতেই যা বেরল ব্যাগ থেকে, আঁতকে উঠল বর্ধমান

অন্যদিকে দুর্গাপুরে বিমল দাশগুপ্ত ভবন থেকে বেরিয়ে মীনাক্ষী  যান আসানসোলে। সেখানে আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে বামেদের তরফ থেকে একটি অবস্থান-বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই মঞ্চ থেকে এই ঘটনার প্রতিবাদে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন মীনাক্ষী। প্রশ্ন তোলেন পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। একইসঙ্গে তিনি বলেন, শুধু আরজি কর নয়, নারী নিগ্রহের ঘটনা বিভিন্ন জায়গায় চলছে।

উল্লেখ্য, গত বুধবার দুপুরের পর হঠাৎ করেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দুর্গাপুর। বামেদের মিছিলে হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের দিকে। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী হাজির হয়। ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ। তার মধ্যেই দুর্গাপুরের বাম কার্যালয়ে হাজির হয়েছিলেন বাম নেত্রী। সেখান থেকে বুধবারের ঘটনা তীব্র সমালোচনা করেছেন মীনাক্ষী। একই সঙ্গে প্রশ্ন তুলেছেন পুলিশের ভূমিকা নিয়েও।

—- নয়ন ঘোষ

Durga Puja 2024: শক্তিরূপী দেবীর পুজোর মূল দায়িত্বে মাতৃ শক্তি! পুজোর থিমেও তার‌ই ছোঁয়া

পশ্চিম বর্ধমান: তিনি স্নেহময়ী, মমতাময়ী। আবার তিনিই শক্তিরূপেণ সংস্থিতা! সেই শক্তির প্রতীক দেবীর আরাধনার মূল দায়িত্ব গত পাঁচ বছর ধরে সামলাচ্ছেন মহিলারা। দুর্গাপুরের বঙ্কিমচন্দ্র পুজো কমিটির যাবতীয় দায়িত্ব সামলাচ্ছেন স্থানীয় মহিলারা। তাঁরাই এখানে দুর্গাপুজোর আয়োজন করেন। শিল্প শহরের এই পুজো মণ্ডপে এবার ফুটে উঠবে নারী শক্তির বার্তা।

আরও পড়ুন: জমা জলের যন্ত্রণায় কাহিল, শেষে রাস্তা কেটে নিকাশির ব্যবস্থা নাগরিকদের

এই বছর ৪৮ তম বর্ষে পদার্পণ করছে বঙ্কিমচন্দ্র পুজো কমিটির এই দুর্গাপুজো। তবে এবারে পুজোর থিমের মধ্যে দিয়ে উদ্যোক্তারা অভিনব বার্তা দিতে চাইছেন। তাই পুজো মণ্ডপের থিম হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে নারী শক্তিকে। বিশেষ করে বর্তমান পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে এই থিম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে বলে মনে করছেন শহরের নাগরিকরা।

প্রসঙ্গত, দুর্গাপুর শহরে আরও একাধিক বড় দুর্গাপুজো হয়। সেই দুর্গাপুজোগুলির থিম ইতিমধ্যেই প্রকাশ পেয়েছে। কোথাও থিম হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে রাজস্থানের পর্যটন কেন্দ্র, আবার কোথাও উঠে আসছে মার্কিন মুলুকের মন্দির। কিন্তু বঙ্কিমচন্দ্র পুজো কমিটির এই সামাজিক দায়িত্ববদ্ধতা তাদেরকে অন্যান্যদের থেকে ভিন্ন করে তুলেছে।

নয়ন ঘোষ

Heavy Rainfall Alert: ‘মরার ওপর খাঁড়ার ঘা’ আর কাকে বলে! তুমুল বৃষ্টির মধ্যে বিপুল পরিমাণে জল ছাড়ল দুর্গাপুর ব্যারেজ, কী হয়, কী হয়

ঘূর্ণাবর্ত এবং সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখার জেরে বৃহস্পতিবার থেকে টানা বর্ষণ দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। ভারী বৃষ্টি হয়েছে পড়শি রাজ্য ঝাড়খন্ডে।
ঘূর্ণাবর্ত এবং সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখার জেরে বৃহস্পতিবার থেকে টানা বর্ষণ দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। ভারী বৃষ্টি হয়েছে পড়শি রাজ্য ঝাড়খন্ডে।
টানা বৃষ্টিপাতের ফলে দামোদরে এক ধাক্কায় জলস্তর বেড়েছে অনেকটা। মাইথন, পাঞ্চেত, দুর্গাপুর ব্যারেজের মতো জলাধারগুলিতে হুহু করে এসে জমেছে জল।
টানা বৃষ্টিপাতের ফলে দামোদরে এক ধাক্কায় জলস্তর বেড়েছে অনেকটা। মাইথন, পাঞ্চেত, দুর্গাপুর ব্যারেজের মতো জলাধারগুলিতে হুহু করে এসে জমেছে জল।
আর ভারী বৃষ্টিপাতের মধ্যে যখন রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি, তখন প্রচুর পরিমাণে জল ছাড়ল দুর্গাপুর ব্যারেজ। শুক্রবার ব্যাপক মাত্রায় জল ছাড়া হয়েছে দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে।
আর ভারী বৃষ্টিপাতের মধ্যে যখন রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি, তখন প্রচুর পরিমাণে জল ছাড়ল দুর্গাপুর ব্যারেজ। শুক্রবার ব্যাপক মাত্রায় জল ছাড়া হয়েছে দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে।
এদিন দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে ২০ হাজার ৬২৫ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। একদিকে যখন আসানসোল, দুর্গাপুর, বাঁকুড়ার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত, তখন দুর্গাপুর ব্যারেজের জল ছাড়া নিয়ে চিন্তা বেড়েছে।
এদিন দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে ২০ হাজার ৬২৫ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। একদিকে যখন আসানসোল, দুর্গাপুর, বাঁকুড়ার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত, তখন দুর্গাপুর ব্যারেজের জল ছাড়া নিয়ে চিন্তা বেড়েছে।
যদিও সেচ দফতরের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে এই জল ছাড়ার ফলে কোনও ক্ষতি হবে না। কারণ এই জল ছাড়ার মাত্রা স্বাভাবিক।
যদিও সেচ দফতরের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে এই জল ছাড়ার ফলে কোনও ক্ষতি হবে না। কারণ এই জল ছাড়ার মাত্রা স্বাভাবিক।
তবে একটানা ভারী বর্ষণের ফলে বহু জায়গা প্লাবিত হয়েছে। বহু বাড়িতে জল ঢুকে গিয়েছে। আর এমন অবস্থায় দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার খবরে অনেকে আতঙ্কিত।
তবে একটানা ভারী বর্ষণের ফলে বহু জায়গা প্লাবিত হয়েছে। বহু বাড়িতে জল ঢুকে গিয়েছে। আর এমন অবস্থায় দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার খবরে অনেকে আতঙ্কিত।
দুই বর্ধমান, বাঁকুড়া, হাওড়া, হুগলির মানুষ আশঙ্কা করছেন, যদি আরও বৃষ্টি হয় এবং আরও বেশি জল ছাড়া হয়, তাহলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে যেতে পারে। যদিও এই মুহূর্তে ভয়ের কিছু নেই বলেই আশ্বাস আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের।
দুই বর্ধমান, বাঁকুড়া, হাওড়া, হুগলির মানুষ আশঙ্কা করছেন, যদি আরও বৃষ্টি হয় এবং আরও বেশি জল ছাড়া হয়, তাহলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে যেতে পারে। যদিও এই মুহূর্তে ভয়ের কিছু নেই বলেই আশ্বাস আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের।

Durgapur Sub Divisional Hospital: সীমিত পরিকাঠামোতেই কামাল মহকুমা হাসপাতালের, প্রাণে বেঁচে গেল মুমূর্ষু রোগী

পশ্চিম বর্ধমান: রোগিনী হাসপাতালে এসেছিলেন বিশাল সমস্যা নিয়ে। পা রীতিমত ভারী হয়ে গিয়েছিল। ঠিক করে চলাফেরা করতে পারছিলেন না। চিকিৎসকরা বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার পর বুঝতে পারেন, রোগীর পেটে রয়েছে বিশাল এক টিউমার। সীমিত পরিকাঠামো নিয়েই জটিল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সেই টিউমারটি বের করলেন দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকরা।

আজকাল বিভিন্ন ধরনের অত্যাধুনিক হাসপাতালে এই ধরনের টিউমার অস্ত্রোপচার করে বের করার ঘটনা হামেশাই দেখা যায়। কিন্তু দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের সীমিত পরিকাঠামোর মধ্যে এই কাজ করাটা বেশ কঠিন ছিল। এই পরিস্থিতিতে বিকল্প পদ্ধতি প্রয়োগ করে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসক নীলাদ্রি সেন এবং তাঁর টিমের সদস্যরা এই অস্ত্রপোচারটি করেন।

আর‌ও পড়ুন: সন্তানের জন্ম দিয়েই অসুস্থ একের পর এক প্রসূতি, মৃত্যু একজনের! ইমামবাড়া হাসপাতালে চাঞ্চল্য

বর্তমানে অনেকটাই সুস্থ রয়েছেন রোগিনী ছন্দা চ্যাটার্জী। ৫২ বছরের এই মহিলার বাড়ি দুর্গাপুরের গোপালমাঠ এলাকায়। অস্ত্রপোচারের পর শরীর অনেক হালকা লাগছে বলে তিনি জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, এই অস্ত্রপচারের জন্য সাধারণ অ্যানাস্থেসিয়া ব্যবহার করা হয়নি। মূলত রিজিওনাল অ্যানাস্থেসিয়া করে এই জটিল অস্ত্রোপচারটি সম্পন্ন করা হয়েছে। প্রায় আড়াই ঘন্টা ধরে চলেছে অপারেশন। শেষে বেরিয়ে এসেছে আট কেজি ওজনের টিউমার।

মহকুমা হাসপাতালের সুপার ধীমান মণ্ডল জানিয়েছেন, বর্তমানে হাসপাতালের পরিকাঠামোর অনেক উন্নতি হয়েছে। অপারেশন থিয়েটারগুলি আরও উন্নতমানের করা হয়েছে। যে কারণে জটিল রোগে এই ধরনের চ্যালেঞ্জ নিতে পারছেন চিকিৎসকরা। বিভিন্ন সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে যে ধরনের চিকিৎসা পাওয়া যায়, তা এখন মহকুমা হাসপাতালে পাওয়া যাচ্ছে।

নয়ন ঘোষ

TMC MP Kirti Azad: রেগে গিয়ে রাস্তার পাথর তুলে ইঞ্জিনিয়ারের পকেটে ঢোকালেন সাংসদ! কেন এমন ঘটল?

পশ্চিম বর্ধমান: এক মাসের মধ্যেই বেহাল নতুন রাস্তা। পিচ উধাও, উঠে আসছে পাথর। ঘটনা দেখে ক্ষুব্ধ তৃণমূল সাংসদ কীর্তি আজাদ। হাত দিয়ে খুঁড়ে ফেললেন রাস্তা, মুঠো করে তুলে নিলেন পাথর। সেই পাথর ঢুকিয়ে দিলেন জেলা পরিষদের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারের পকেটে। বলেন, যান এই পাথর নিয়ে কী করবেন তা এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে দেখান। গলসির মনোহর সুজাপুরের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে জেলা জুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

আরও পড়ুন: ভারতের শ্রীলঙ্কা সফরের আগেই দুঃসংবাদ! গুলি করা খুন করা হল প্রাক্তন ক্রিকেটারকে

রাস্তা বেহাল হয়ে যাওয়ার অভিযোগ পেয়ে সেখানে যান বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ কীর্তি আজাদ। বেহাল রাস্তা দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। জানিয়ে দেন, ইঞ্জিনিয়ারদের বিরুদ্ধে জেলাশাসকের কাছে অভিযোগ জানাবেন তিনি। তাঁর প্রশ্ন, অভিযোগ পেয়ে সাংসদ পৌঁছে গেলেও এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার আসতে পারলেন না কেন? এরপরই অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারের জিনসের পকেটে স্টোনচিপ ভরে দিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার-সাংসদ। যা দেখে হাততালি দিয়ে উঠলেন রাস্তার চার পাশে ভিড় করা মানুষজন। কেউ কেউ সাংসদের মারকাটারি মেজাজ দেখে ছবিও তুলে রাখলেন মোবাইলে।

আরও পড়ুন: প্রসবের সময় মৃত্যু স্ত্রীর! সৎকার করে চিতাভস্ম থেকে যা পাওয়া গেল… শিউরে উঠবেন

মঙ্গলবার পূর্ব বর্ধমানের গলসির মনোহর-সুজাপুরে গিয়েছিলেন কীর্তি। সেখানে একটি সদ্য নির্মীয়মাণ রাস্তা দেখে অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারকে ডাকেন তিনি। তাঁকে বলেন, ”আপনার সুপারিনটেন্ডেন্ট ইঞ্জিয়ারকে বলবেন, এটা দেখতে। তিনি এই রাস্তা নিয়ে কী করবেন সেটা নিয়ে ভাবতে। এই রাস্তা কি তাঁর চোখে পড়েনি?”

সাংসদ জানান, তিনি সাধারণ মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতে রাস্তা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। অ্যাসিন্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারকে একের পর এক প্রশ্ন করেও কোনও সদুত্তর না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে যান। সাংসদ এ-ও বলেন, ”রাস্তা নিয়ে মানুষের অভিযোগ পেয়ে একজন সাংসদ আসতে পারেন। কিন্তু এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার আসতে পারেন না?”

তৃণমূল সাংসদ বলেন, ”দিদির সরকার গ্রামের মানুষের জন্য কাজ করছে। এতো ভাল ভাল প্রকল্প করছে, আর মানুষকে এই ভাবে অসুবিধা পোহাতে হচ্ছে! সাধারন মানুষের টাকা এভাবে নয়ছয় করতে দেব না। এ নিয়ে জেলাশাসককে চিঠি লিখব। রাস্তার এই অবস্থা কেন, তার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলব”।

Traffic: এ যেন ম্যাজিক! ৬০ ফুটের রাস্তা মাপলেই ১৫ ফুট! দুর্গাপুরে অবাক কাণ্ড, কী ঘটছে দেখুন ভিডিও

দুর্গাপুর: উখড়া এলাকায় যানজট নিত্যদিনের সঙ্গী। এই যানজট নিয়ে নাজেহাল স্থানীয় মানুষজন। মাঝেমধ্যেই তারা এই যানজট হটানোর জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সেই উখরা বাজারের রাস্তা মাপ করতে এসে চক্ষু চড়কগাছ সরকারি আধিকারিকদের। কারণ যেখানে সরকারি হিসাব অনুযায়ী রাস্তা ৫৫ থেকে ৬০ ফুট থাকার কথা, সেখানে রাস্তা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১৫ থেকে ১৮ ফুটে।

উল্লেখ্য, রাজ্যের বিভিন্ন জায়গাতেই অবৈধ দখলদার উচ্ছেদের কাজ চলছে। মানুষজনের অসুবিধার কথা ভেবে ফাঁকা করে দেওয়া হচ্ছে ফুটপাতগুলিকে। মুখ্যমন্ত্রীর এই নির্দেশের পরই উখরা পঞ্চায়েত আরও কিছুটা নড়েচড়ে বসেছে। সেজন্যই উখড়া বাজারের রাস্তা পরিমাপ করার কাজ শুরু হয়। সেখানে হাজির ছিলেন প্রধান, উপপ্রধান-সহ অন্যান্য সরকারি আধিকারিকরা। আর তখনই রাস্তা পরিমাপ করতে গিয়ে অবাক হয়ে যান তারা।

আরও পড়ুনঃ কলকাতা-দমদম হয়ে সোজা দিঘা! রথযাত্রায় রেলের বিরাট উপহার! কবে, কোন সময়ে ছাড়বে ট্রেন? জানুন

জানা গিয়েছে, উখরা বাজারের এনএসবি রোড এলাকায় নেতাজি স্ট্যাচু থেকে সিনেমা হল পর্যন্ত রাস্তাটির উপর নিত্য যানজট সৃষ্টি হয়। কিন্তু সরকারি হিসেব অনুযায়ী, এই রাস্তাটি কোথাও ৫৫ ফুট, কোথাও ৬০ ফুট থাকার কথা। তবে রাস্তা পরিমাপ করে দেখা গিয়েছে, এই রাস্তাটি বর্তমানে দাঁড়িয়েছে কোথাও ১৫ ফুটে, কোথাও ১৮ ফুটে। এছাড়া অন্যান্য রাস্তাগুলি ৩০ থেকে ৩৫ ফুট থাকার কথা বলে পঞ্চায়েত সূত্রে খবর। কিন্তু সেখানেও একই অবস্থা।

এই ঘটনার পরেই রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উখরা বাজার এলাকায়। এই বিষয়ে উখরা পঞ্চায়েতের প্রধান জানিয়েছেন, প্রথমে রাস্তা পরিমাপ করা হবে। এরপর আলোচনার মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রাস্তা অবৈধভাবে দখল করে যে দোকানগুলি চলছে, সেগুলিকে সরানো হবে বলেও সূত্রের খবর। অন্যদিকে, পঞ্চায়েতের এই সিদ্ধান্তের পাশে দাঁড়িয়েছে চেম্বার অফ কমার্স।

নয়ন ঘোষ

West Bardhaman News: ভোট মিটতেই পদ হারালেন তৃণমূল বিধায়ক! সিদ্ধান্ত ঘিরে শোরগোল দুর্গাপুরে

দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান: লোকসভা নির্বাচন পর্ব সম্পন্ন হতেই দুর্গাপুরের জন্য বড় চমক। আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের শীর্ষ পদে রদবদল। ২০১৬ সাল থেকে আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান পদে আসীন ছিলেন রানিগঞ্জের বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। গত শুক্রবার একটি নোটিস জারি করে এই পদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সংস্থার ভাইস চেয়ারম্যানের পদ সামলানো কবি দত্তকে।

দুর্গাপুরের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী কবি দত্ত। যাঁর হোটেল ব্যবসা ছাড়াও অন্য একাধিক ব্যবসা রয়েছে। যিনি দীর্ঘদিন ধরে আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব সামলেছেন। পাশাপাশি তিনি দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান পদেও রয়েছেন। তাকেই এবার করা হল আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান। তিনিই প্রথম ব্যক্তি, যিনি কোনও বিধায়ক বা সাংসদ না হয়ে এডিডিএ’র চেয়ারম্যান পদে বসলেন।

আরও পড়ুন: ভরদুপুরে বি টি রোডের উপরে ব্যবসায়ীর গাড়ি থামিয়ে পর পর গুলি! এবার বেলঘরিয়ায় বেপরোয়া দুষ্কৃতী তাণ্ডব

কিন্তু হঠাৎ কেন এডিডিএ’র শীর্ষ পদে বদল করা হল, তার কারণ বিশ্লেষণ করতে শুরু করেছেন অনেকেই। রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশের ধারণা, চলতি বছরেই দুর্গাপুর পুরসভার নির্বাচন হওয়ার আশা রয়েছে। আর সেই বিষয়টি মাথায় রেখে আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের শীর্ষ পদে বসানো হল দুর্গাপুরের এই ব্যবসায়ীকে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের অনেকের ধারণা, সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থেকেই এই পদে বদল করা হয়েছে। দায়িত্ব পাওয়ার পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কবি দত্ত জানিয়েছেন, আসানসোল দুর্গাপুরের সার্বিক উন্নয়ন করা তাঁর প্রধান লক্ষ্য। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে তিনি উন্নয়নের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

উল্লেখ্য, আসানসোল দুর্গাপুর সহ বিস্তীর্ণ এলাকার উন্নয়নের লক্ষ্যে বাম আমলে গঠিত হয়েছিল আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ। ২০১১ সালে রাজ্যে পালাবদলের পর এই পদে বসেন তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তাঁর মেয়াদ ছিল ২০১২ সাল পর্যন্ত। এরপর ওই পদে বসেন তৎকালীন তৃণমূল বিধায়ক নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে ২০১৬ সালে ফের এই পদে রদবদল করা হয়। ফের এডিডিএ’র চেয়ারম্যান পদে ফিরে আসেন রানিগঞ্জের বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে লোকসভা পর্ব মিটে যাওয়ার পর আবার সংস্থার শীর্ষ পদে বদল করা হল। তাপস বাবুর জায়গায় বসানো হল দুর্গাপুরের ব্যবসায়ী কবি দত্তকে।

নয়ন ঘোষ

Beer: চরম গরমে চিলড বিয়ারে চুমুক! তাতেই যদি মেলে গন্ধরাজ-তরমুজের ফ্লেভার! কোথায় মিলছে? জানুন

*এই তীব্র গরমে গলা ভেজাতে অনেকেরই প্রথম পছন্দ চিলড বিয়ার। তবে বিয়ারের সেই একই রকমের স্বাদ যদি আপনি বদলের সুযোগ পান, তাহলে কেমন হবে? যদি বিয়ারের স্বাদ হয় গন্ধরাজ লেবু বা তরমুজ ফ্লেভারের, তাহলে কেমন লাগবে আপনার? তাহলে দুর্গাপুরে আপনার জন্য রয়েছে বড় সুযোগ। যেখানে আপনি পেয়ে যাবেন ফ্রুট ফ্লেভারের চিলড বিয়ার। সেটাও আবার বানিয়ে দেওয়া হবে আপনার চোখের সামনে। অর্থাৎ বিয়ারের লাইভ কাউন্টার। দামও একেবারে সাধ্যের মধ্যেই। প্রতিবেদনঃ নয়ন ঘোষ। 
*এই তীব্র গরমে গলা ভেজাতে অনেকেরই প্রথম পছন্দ চিলড বিয়ার। তবে বিয়ারের সেই একই রকমের স্বাদ যদি আপনি বদলের সুযোগ পান, তাহলে কেমন হবে? যদি বিয়ারের স্বাদ হয় গন্ধরাজ লেবু বা তরমুজ ফ্লেভারের, তাহলে কেমন লাগবে আপনার? তাহলে দুর্গাপুরে আপনার জন্য রয়েছে বড় সুযোগ। যেখানে আপনি পেয়ে যাবেন ফ্রুট ফ্লেভারের চিলড বিয়ার। সেটাও আবার বানিয়ে দেওয়া হবে আপনার চোখের সামনে। অর্থাৎ বিয়ারের লাইভ কাউন্টার। দামও একেবারে সাধ্যের মধ্যেই। প্রতিবেদনঃ নয়ন ঘোষ। 
*দুর্গাপুর সিটি সেন্টারের সিটি রেসিডেন্সিতে রয়েছে এ-৪৬ মাইক্রোব্রুয়ারি। সেখানেই রয়েছে বিয়ারের লাইভ কাউন্টার। আপাতত চার রকমের ফ্লেভারের বিয়ার আপনি লাইভ কাউন্টারে পাবেন। গন্ধরাজ লেবু, তরমুজ, অরেঞ্জ, প্রিমিয়াম লেগার এবং ম্যাঙ্গো। এই পাঁচ স্বাদের বিয়ার এখানে পাবেন।
*দুর্গাপুর সিটি সেন্টারের সিটি রেসিডেন্সিতে রয়েছে এ-৪৬ মাইক্রোব্রুয়ারি। সেখানেই রয়েছে বিয়ারের লাইভ কাউন্টার। আপাতত চার রকমের ফ্লেভারের বিয়ার আপনি লাইভ কাউন্টারে পাবেন। গন্ধরাজ লেবু, তরমুজ, অরেঞ্জ, প্রিমিয়াম লেগার এবং ম্যাঙ্গো। এই পাঁচ স্বাদের বিয়ার এখানে পাবেন।
*আবগারি দফতরের কাছে সবুজ সংকেত পাওয়ার পরে ব্যাঙ্গালোর, কলকাতার ধাঁচে দুর্গাপুরে শুরু হয়েছে লাইভ বিয়ার কাউন্টার। তীব্র হাঁসফাঁস করা এই গরমে শুরু থেকেই দুর্গাপুরে সুপারহিট ফ্রুট ফ্লেভার চিলড বিয়ার।
*আবগারি দফতরের কাছে সবুজ সংকেত পাওয়ার পরে ব্যাঙ্গালোর, কলকাতার ধাঁচে দুর্গাপুরে শুরু হয়েছে লাইভ বিয়ার কাউন্টার। তীব্র হাঁসফাঁস করা এই গরমে শুরু থেকেই দুর্গাপুরে সুপারহিট ফ্রুট ফ্লেভার চিলড বিয়ার।
*শিল্পনগরী দুর্গাপুরের এই পানশালা গ্রাহকদের সামনে বিয়ার তৈরি করে দেওয়ার মধ্যে জন্য রাজ্যে অন্যতম। এখানে আপনি ৫০০ এমএল বিয়ার পেয়ে যাবেন ৩৫০ টাকায়। ১.৫ লিটারের দাম পড়বে এক হাজার টাকা। আর ১৯০০ টাকায় পেয়ে যাবেন ৩ লিটার বিয়ার। ৩ লিটার বিয়ার এই পানশালায় সার্ভ করা হয় যে গ্লাসে, তাকে বলা হয় টাওয়ার। ১৯০০ টাকার এই বিয়ার বেশ কয়েকজন মিলে জমিয়ে খাওয়া যায়।
*শিল্পনগরী দুর্গাপুরের এই পানশালা গ্রাহকদের সামনে বিয়ার তৈরি করে দেওয়ার মধ্যে জন্য রাজ্যে অন্যতম। এখানে আপনি ৫০০ এমএল বিয়ার পেয়ে যাবেন ৩৫০ টাকায়। ১.৫ লিটারের দাম পড়বে এক হাজার টাকা। আর ১৯০০ টাকায় পেয়ে যাবেন ৩ লিটার বিয়ার। ৩ লিটার বিয়ার এই পানশালায় সার্ভ করা হয় যে গ্লাসে, তাকে বলা হয় টাওয়ার। ১৯০০ টাকার এই বিয়ার বেশ কয়েকজন মিলে জমিয়ে খাওয়া যায়।
*রেস্তোরাঁর কর্মীরা বলছেন, এই গরমে ব্যাপক চাহিদা বিয়ারের। উইকেন্ডে কোনও কোনও দিন ১০০ লিটার পর্যন্ত বিয়ার বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে পাঁচটি স্বাদের বিয়ার পাওয়া যাচ্ছে। গন্ধরাজ লেবু ফ্লেভারের বিয়ারের ব্যাপকভাবে চাহিদা রয়েছে। তাছাড়াও, সদ্য শুরু হাওয়া ম্যাঙ্গো ফ্লেভারের বিয়ারও ভীষণভাবে পছন্দ করছেন সবাই। তারা বলছেন, চোখের সামনে বিয়ার তৈরি হচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে স্বাদ বদলের সুযোগ। ফলে পুরুষ, মহিলা নির্বিশেষে এখানে সবাই আসছেন। ক্রেতাদের থেকে ব্যাপক সাড়া মিলেছে।
*রেস্তোরাঁর কর্মীরা বলছেন, এই গরমে ব্যাপক চাহিদা বিয়ারের। উইকেন্ডে কোনও কোনও দিন ১০০ লিটার পর্যন্ত বিয়ার বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে পাঁচটি স্বাদের বিয়ার পাওয়া যাচ্ছে। গন্ধরাজ লেবু ফ্লেভারের বিয়ারের ব্যাপকভাবে চাহিদা রয়েছে। তাছাড়াও, সদ্য শুরু হাওয়া ম্যাঙ্গো ফ্লেভারের বিয়ারও ভীষণভাবে পছন্দ করছেন সবাই। তারা বলছেন, চোখের সামনে বিয়ার তৈরি হচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে স্বাদ বদলের সুযোগ। ফলে পুরুষ, মহিলা নির্বিশেষে এখানে সবাই আসছেন। ক্রেতাদের থেকে ব্যাপক সাড়া মিলেছে।
*উল্লেখ্য, কোন ফ্লেভারের বিয়ার আপনি এখানে এসে খাবেন, তা নিয়ে মনে দ্বিধা থাকলেও চিন্তা নেই। কারণ এখানে বিয়ার অর্ডার দেওয়ার আগে টেস্ট করে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আপনি আগে থেকে স্বাদ বুঝে নিতে চাইলে টেস্টার প্ল্যালেটে আপনাকে নানা স্বাদের বিয়ার পরিবেশন করা হবে। তারপরই পছন্দের বিয়ার অর্ডার করতে পারবেন।
*উল্লেখ্য, কোন ফ্লেভারের বিয়ার আপনি এখানে এসে খাবেন, তা নিয়ে মনে দ্বিধা থাকলেও চিন্তা নেই। কারণ এখানে বিয়ার অর্ডার দেওয়ার আগে টেস্ট করে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আপনি আগে থেকে স্বাদ বুঝে নিতে চাইলে টেস্টার প্ল্যালেটে আপনাকে নানা স্বাদের বিয়ার পরিবেশন করা হবে। তারপরই পছন্দের বিয়ার অর্ডার করতে পারবেন।
*এই পানশালায় রয়েছে বিয়ার তৈরির বিভিন্ন মেশিন। ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে এখানে বিয়ার তৈরি করা হয়। যা আপনি এখানে এসে দেখতে পাবেন। হোটেল চেনের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের দায়িত্বে থাকা দেবলীনা মণ্ডল জানিয়েছেন, ২০১৯ থেকে এখানে লাইভ বিয়ার কাউন্টার খোলা হয়। কলকাতার পরে রাজ্যে দুর্গাপুরের এই হোটেলে রয়েছে লাইভ বিয়ার কাউন্টার। যেখানে বিভিন্ন ফলের স্বাদের বিয়ার পাওয়া যায়, যা তৈরি হয় ক্রেতাদের চোখের সামনে।
*এই পানশালায় রয়েছে বিয়ার তৈরির বিভিন্ন মেশিন। ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে এখানে বিয়ার তৈরি করা হয়। যা আপনি এখানে এসে দেখতে পাবেন। হোটেল চেনের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের দায়িত্বে থাকা দেবলীনা মণ্ডল জানিয়েছেন, ২০১৯ থেকে এখানে লাইভ বিয়ার কাউন্টার খোলা হয়। কলকাতার পরে রাজ্যে দুর্গাপুরের এই হোটেলে রয়েছে লাইভ বিয়ার কাউন্টার। যেখানে বিভিন্ন ফলের স্বাদের বিয়ার পাওয়া যায়, যা তৈরি হয় ক্রেতাদের চোখের সামনে।
*কলকাতায় না গিয়ে যাতে হাতের কাছেই মানুষ এই সুযোগ পান, তার জন্য দুর্গাপুরে লাইভ বিয়ার কাউন্টার শুরু হয়। যেখানে শুধু দুর্গাপুর নয়, আশপাশের বিভিন্ন জায়গা যেমন আসানসোল, রানিগঞ্জ-সহ বহু জায়গা থেকে মানুষ এখানে আসেন।
*কলকাতায় না গিয়ে যাতে হাতের কাছেই মানুষ এই সুযোগ পান, তার জন্য দুর্গাপুরে লাইভ বিয়ার কাউন্টার শুরু হয়। যেখানে শুধু দুর্গাপুর নয়, আশপাশের বিভিন্ন জায়গা যেমন আসানসোল, রানিগঞ্জ-সহ বহু জায়গা থেকে মানুষ এখানে আসেন।
*লাইভ বিয়ার তৈরি করার অন্যতম কারিগর রাহুল মণ্ডল জানিয়েছেন, আগে এখানে জার্মান বিয়ার ব্যবহার করা হত। তবে এখন ব্যবহার করা হয় বেলজিয়াম বিয়ার। বিয়ার তৈরির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা বা তার বেশি কিছু সময় লাগে। তিনি আরও জানিয়েছেন, যখন এই বিয়ার তৈরি করা হয়, তার মধ্যেই যে ফ্লেভারের বিয়ার তৈরি করা হবে তার পাল্প মিশিয়ে দেওয়া হয়। তারপর বিয়ার তৈরি হয় ফরমেন্টেশন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে। এই বিয়ার তৈরির জন্য তিনি প্রশিক্ষণও নিয়েছেন। বেঙ্গালুরু থেকে ছ'মাসের ট্রেনিং নিয়েছেন।
*লাইভ বিয়ার তৈরি করার অন্যতম কারিগর রাহুল মণ্ডল জানিয়েছেন, আগে এখানে জার্মান বিয়ার ব্যবহার করা হত। তবে এখন ব্যবহার করা হয় বেলজিয়াম বিয়ার। বিয়ার তৈরির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা বা তার বেশি কিছু সময় লাগে। তিনি আরও জানিয়েছেন, যখন এই বিয়ার তৈরি করা হয়, তার মধ্যেই যে ফ্লেভারের বিয়ার তৈরি করা হবে তার পাল্প মিশিয়ে দেওয়া হয়। তারপর বিয়ার তৈরি হয় ফরমেন্টেশন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে। এই বিয়ার তৈরির জন্য তিনি প্রশিক্ষণও নিয়েছেন। বেঙ্গালুরু থেকে ছ’মাসের ট্রেনিং নিয়েছেন।