Tag Archives: messi

Messi: পৃথিবীর কোন শহরে সদ্যজাতের নাম মেসি রাখা বেআইনি? উত্তর অজানা ৯০ শতাংশের

অনেক সময় নিজের প্রিয় তারকার নামে সন্তানদের নাম রেখে থাকেন বাবা-মায়েরা। তা সেই তারকা ক্রীড়া দুনিয়া হোক আর বিনোদন দুনিয়া। শুধু প্রিয় তারকাই নয়, ঠাকুর, দেবতা, মহাপুরুষের নামেও অনেকে নামকরণ করে থাকেন।
অনেক সময় নিজের প্রিয় তারকার নামে সন্তানদের নাম রেখে থাকেন বাবা-মায়েরা। তা সেই তারকা ক্রীড়া দুনিয়া হোক আর বিনোদন দুনিয়া। শুধু প্রিয় তারকাই নয়, ঠাকুর, দেবতা, মহাপুরুষের নামেও অনেকে নামকরণ করে থাকেন।
নিজের সন্তানের নাম রাখাটা যে কারও কাছেই ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। এক্ষেত্রে সরকারি হস্তক্ষেপ অনেকেই ভালভাবে নেবেন না সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিশ্বের এমন একটি শহর রয়েছে যেখানে একটি নাম আপনি ইচ্ছে হলেও রাখতে পারবেন না। তা সম্পূর্ণ বেআইনি বা নিষিদ্ধ।
নিজের সন্তানের নাম রাখাটা যে কারও কাছেই ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। এক্ষেত্রে সরকারি হস্তক্ষেপ অনেকেই ভালভাবে নেবেন না সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিশ্বের এমন একটি শহর রয়েছে যেখানে একটি নাম আপনি ইচ্ছে হলেও রাখতে পারবেন না। তা সম্পূর্ণ বেআইনি বা নিষিদ্ধ।
সেই নাম হল বিশ্ব ফুটবলের মহাতারকা মেসি। আর সেই দেশ হল আর্জেন্টিনায় লিওনেল মেসির জন্মস্থান রোজারিও শহর।  মেসির নামে অন্য কোনও শিশুর নামকরণ করা যায়না। আইন করে মেসি নাম রাখায় সেখানে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
সেই নাম হল বিশ্ব ফুটবলের মহাতারকা মেসি। আর সেই দেশ হল আর্জেন্টিনায় লিওনেল মেসির জন্মস্থান রোজারিও শহর। মেসির নামে অন্য কোনও শিশুর নামকরণ করা যায়না। আইন করে মেসি নাম রাখায় সেখানে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
মেসি জনপ্রিয় হওয়ার পর রোজারিওতে সন্তানের নাম মেসি রাখার হিড়িক পড়ে যায়। তখনই টনক নড়ে সেখানকার স্থানীয় প্রশাসনের। তারা বুঝতে পারে এমন চলতে থাকলে শহরে মেসি নামের অসংখ্য মানুষ হয়ে যাবে।
মেসি জনপ্রিয় হওয়ার পর রোজারিওতে সন্তানের নাম মেসি রাখার হিড়িক পড়ে যায়। তখনই টনক নড়ে সেখানকার স্থানীয় প্রশাসনের। তারা বুঝতে পারে এমন চলতে থাকলে শহরে মেসি নামের অসংখ্য মানুষ হয়ে যাবে।
প্রচুর শিশুর নাম মেসি হলে একটি শহরের মধ্যে চিরকাল একই নামের এই বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি সমস্যার সৃষ্টি করবে। তাই শুরুতেই শহর প্রশাসন একটি আইন জারি করে জানিয়ে দেয় কোনও সদ্যোজাতের নাম মেসি রাখা যাবেনা রোজারিও শহরে।
প্রচুর শিশুর নাম মেসি হলে একটি শহরের মধ্যে চিরকাল একই নামের এই বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি সমস্যার সৃষ্টি করবে। তাই শুরুতেই শহর প্রশাসন একটি আইন জারি করে জানিয়ে দেয় কোনও সদ্যোজাতের নাম মেসি রাখা যাবেনা রোজারিও শহরে।
তবে এই নিয়ম শুধু লাগু করা রয়েছে আর্জেন্টিনার রোজারিও শহরেই। সমগ্র আর্জেন্টিনা জুড়ে এমন নিয়ম নেই। অর্থাৎ আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী মহাতাকা লিওনেল মেসির নিজের শহরেই তাঁর নাম রাখা এখন আইন বিরুদ্ধ কাজ।
তবে এই নিয়ম শুধু লাগু করা রয়েছে আর্জেন্টিনার রোজারিও শহরেই। সমগ্র আর্জেন্টিনা জুড়ে এমন নিয়ম নেই। অর্থাৎ আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী মহাতাকা লিওনেল মেসির নিজের শহরেই তাঁর নাম রাখা এখন আইন বিরুদ্ধ কাজ।

Lionel Messi: মেসির অবিশ্বাস্য গোল, স্তম্ভিত-হতবাক গোটা বিশ্ব, অবাক এমবাপে-নেইমার, দেখুন ভিডিও

প্যারিস: আগামি মরসুমে তিনি পিএসজিতে লিওনেল মেসি থাকবেন কিনা তা নিয়ে চলছে জল্পনা। এমবাপের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে জলঘোলা হচ্ছে অনেক দিন ধরেই। মেসি-নেইমার-এমবাকে একই ছাতার তলায় রাখতে যে সমস্যা হচ্ছে সেই কথা স্বীকারও করেছেন পিএসজি কোচ। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে বায়ার্নের বিরুদ্ধে মেসির পারফরম্যান্স ফের একবার সরব হয়েছে সমালোচকরা। কিন্তু মুখে কোনও দিনই কিছু বললেননি আর্জেন্টাইন তারকা। যা প্রমাণ করার করেছে তাঁর বাঁ পা। আরও একবার সেটা প্রমাণ করে দেখালেন মেসি। যা দেখে হতবাক, স্তম্ভিত গোটা বিশ্ব।

ফরাসী লিগ ওয়ানের লিলের বিরুদ্ধে রুদ্ধশ্বাস থ্রিলারে মেসির শেষ মুহূর্তে করা অবিশ্বাস ফ্রি কিক থেকে গোলে জয় পায় পিএসজি। খেলার ফল ৪-৩। স্কোরলাইনই বলে দিচ্ছে কতটা হাড্ডাহাড্ডি ছিল এই ম্যাচ। ম্যাচের নির্ধারিত সময় এমবাপে জোড়া গোল করেন, একটি গোল করেন নেইমারও। কিন্তু তা শোধ করে খেলা ৩-৩ করেছিল লিলে। এই ম্যাচ ড্র হলে বা পিএসজি হারলে লিগ টেবিলে চাপ অনেকটাই বাড়ত। ম্যাচের ইনজুরি টাইমে ৯৫ মিনিটে আরও একবার মেসি ম্যাজিক দেখল গোটা বিশ্ব।

৯৫ মিনিটে বক্সের বাইরে ফ্রি কিক পায় পিএসজি। ম্যাচে জয় পাওয়ার সেটাই শেষ সুযোগ। ফ্রি কিক মারার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন মেসি। সামনে অভেদ্য মানব প্রাচীর। মেসির সেট পিস রক্ষণের মানবপ্রাচীর ভেদ করে বল সুইং হয়ে গোলকিপারকে পরাস্ত করে পোস্টে লেগে গোলে ঢুকে যায়। লিলে গোলকিপার লুকাস শ্যাভেলিয়েরের কার্যত দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলেন জালে বল জড়ানোর ঘটনা। ৯৫ মিনিটে মেসির দুর্ধর্ষ গোলের সৌজন্যে লিগা ওয়ানে পিএসজি ৮ পয়েন্টে এগিয়ে গেল দ্বিতীয় স্থানে থাকা মার্সেইয়ির থেকে। মেসির এমন অবিশ্বাস ফ্রি কিক দেখে গোটা বিশ্ব মুগ্ধ।

আরও পড়ুনঃ Lionel Messi: ফের ‘বর্ষসেরা ফুটবলার’ হলেন লিওনেল মেসি, হারিয়ে দিলেন এমবাপে-নেইমার-রোনাল্ডোকে

গোলের পর মেসির সেলিব্রেশনও ছিল দেখার মত। গ্যালারিতে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তাঁর পরিবারও। মেসির গোলের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলতে বেশি সময় লাগেনি। যতবার দেখা যায় সেই গোল ততবারই আপনি মুগ্ধ হবেন। হতবাক হয়ে যায় মেসি-এমবাপে সহ পিএসজি কোচও। বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা কিংবদন্তি কেন বলা হয় মেসিকে তার প্রমাণ ফের দিয়ে গেল ওই বাঁ পায়ের ঝলকানি।

বন্ধু না শত্রু! পিএসজিতে ফিরতেই মেসিকে লাথি মারলেন নেইমার

#প্যারিস: কাতার বিশ্বকাপ জয়ের পর পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে ব্যস্তছিলেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক লিওনেল মেসি। বিশ্বজয়ের পর বুধবার নিজের ক্লাব পিএসজিতে ফিরে আসেন তিনি। সেখানে মেসিকে বীরের সম্মান দেওয়া হয়। মাঠে নামার সময় মেসিকে গার্ড অফ অনার দেয় পিএসজির সতীর্থরা। তুলে দেওয়া হয় একটি স্মারকও। কিন্তু গার্ড অফ অনার দেওয়ার সময় মেসিকে লাথি মারতে দেখা যায় নেইমারকে। যা নিয়ে নেট দুনিয়ায় তৈরি হয়েছে বিতর্ক।

মেসি যখন অনুশীলন নামছিলেন তখন সারিবদ্ধভাবে মেসিকে গার্ড অফ অনার দেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে ছিলেন পিএসজির সতীর্থরা। লাইনের প্রথমেই ছিলেন নেইমার। মেসি যখন দুদিতে সারিবদ্ধ প্লেয়ারদের মাঝখান দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন তখনই পেছন থেকে লাথি মারেন নেইমার। গার্ড অফ অনারের মত প্রেস্টিজিয়াস বিষয়ের সময় কেন নেইমার এমন করলেন তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। যেই ভিডিও এখন নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।

যদিও বিষয়টির মধ্যে সিরিয়াস কিছুই নেই। কারণ পুরোটাই মজার ছলে করেছেন নেইমার। আর মেসি ও নেইমার কতটা ভালো বন্ধু তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। নানা সময়ে তাদেরপ বন্ধুত্বের উদাহরণ সামনে এসেছে। তা সে মেসির বিশ্বজয়ে নেইমারের উছ্বাস থেকে কোপা আমেরিকা জয়ের পর কান্নায় ভেঙে পড়া নেইমারকে মেসির আগলে রাখা। সবকিছুই দেখেছে ফুটবল বিশ্ব। এই লাথিও মেসির প্রতি নেইমারের ভালোবাসার প্রমাণ।

 

আরও পড়ুনঃ আর কি কখনও ক্রিকেটে ফিরতে পারবেন ঋষভ পন্থ, কী বলছে বোর্ড ও চিকিৎসক

 

প্রসঙ্গত, সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষ হতেই অনুশীলনে নেমে পড়েন মেসি। প্রথম দিন একটু হালকাই অনুশীলন করেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা। দলের সঙ্গে পাসিং খেলার পাশাপাশি নিজেও একা একা অনুশীলন করেন মেসি। তাঁর অনুপস্থিতিতে শেষ ম্যাচে হেরেছে পিএসজি। পরবর্তী ম্যাচ থেকেই যেন মাঠে নামতে পারেন তারই প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিশ্বকাপের পর ফের একবার বল পায়ে মেসিকে মাঠে দেখার অপেক্ষায় গোটা বিশ্ব।

মেসির বায়োপিকে অক্ষয়? ভিডিও আসতেই নেটমাধ্যমে তোলপাড়

#মুম্বই: রবিবার আর্জেন্টিনার দিন, মেসির দিন। লিওনেল মেসির কোটি কোটি ফ্যান রবিবার থেকে আনন্দের জোয়ারে ভাসছেন। এবারের বিশ্বকাপে অল্পের জন্য গোল্ডেন বুট হাতছাড়া হলেও গোল্ডেন বল তাঁরই দখলে৷ দুটি বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল অর্থাৎ টুর্নামেন্ট সেরা হওয়ার নজির গড়লেন মেসি৷ মেসি জ্বরে কাবু সারা দুনিয়া।

হাজার হাজার নীল-সাদা শার্ট পরা ভক্ত মেসির জন্য গ্যালারি থেকে চেচাঁচ্ছে। মেসি স্টেজে উঠে বললেন, “আমরা বিশ্বের চ্যাম্পিয়ন!” সেই সঙ্গে সঙ্গে ট্যুইটারে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। কিছু দেশি ভক্ত বলিউডের একটা ভিডিও মিম হিসেবে শেয়ার করেই চলেছেন।

মেসি এবং আর্জেন্টিনার দল বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে নেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই, আর্জেন্টিনার রঙে অক্ষয়ের ছবি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। ‘হাউসফুল 3’-এর স্টিলগুলি দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় ভরে যায়। মিম নির্মাতারা বলেছে, “মেসির বায়োপিকে মেসির চরিত্রে অভিনয় করবেন অক্ষয় কুমার।”

আরও পড়ুন : ‘আজ রাতে অনেকেরই ঘুম হবে না’! মেসি-জ্বরে কাবু ওপারের চঞ্চলও

আরও পড়ুন : ইতিহাস গড়লেন দীপিকা পাডুকোন! প্রথম ভারতীয় হিসেবে ফিফা বিশ্বকাপ ট্রফি উন্মোচন করলেন অভিনেত্রী

 

অপর একজন ব্যঙ্গ করে বলেছেন, “অক্ষয় ইতিমধ্যেই তাঁর পরবর্তী সিনেমার জন্য প্রস্তুত।” অন্য একজন ভক্ত বায়োপিকের জন্য একটি শিরোনামেরও পরামর্শ দিয়েছিলেন, “লিওনেল মেসি: দ্য লিজেন্ড অফ আর্জেন্টিনার বায়োপিক ইনকামিং! @অক্ষয়কুমার অভিনীত।”

মেসি-রোনাল্ডোকে টপকে ফুটবলের অস্কারে ফেভারিট লেওয়ানডস্কি

#জুরিখ: বৃহস্পতিবার রাতে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে হবে ফিফার দ্য বেস্ট পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। করোনারর জন্য ব্যালন ডি’ওর বাতিল হলেও ফিফা তাঁদের সেরা ফুটবলার এবং কোচ বেছে নেওয়ার অনুষ্ঠান বাতিল করেনি। যদিও অনুষ্ঠান হবে ভার্চুয়ালি। প্রধান তিন মনোনীত লিওনেল মেসি, ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো এবং রবার্ট লেওয়ানডস্কি।

বায়ার্ন মিউনিখের পোলিশ তারকা লেওয়ানডস্কি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সহ পাঁচটি ট্রফি জিতেছেন। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫৫ টি গোল করেন। বহু ম্যাচে একাই ভাগ্য গড়ে দিয়েছেন। এক কথায় তিনি ছিলেন অপ্রতিরোধ্য। তাই এবার ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কার জেতার তালিকায় ফেভারিট লেওয়ানডস্কি। রোনাল্ডো জুভেন্তাসের হয়ে ইতালিয়ান লিগ জিতেছেন। ৩১ গোল করেছেন। মেসির বার্সেলোনার বিরুদ্ধে জোড়া গোল করেছেন। ৬৫০ গোল রয়েছে মোট৷

অন্যদিকে মেসি বলার মত এবার কিছু করতে পারেননি। বার্সেলোনা এবং দেশের জার্সি গায়ে আর্জেন্টাইন মহাতারকা বছরটা ছিল অনুজ্জ্বল। লিগে পঁচিশ গোল করেছেন তিনি। অর্ধেক সময় ক্লাবের সঙ্গে ঝামেলা লেগেছিল তাঁর। সেই প্রভাব খেলাতেও পড়েছে। প্রাক্তন ফুটবলারদের বেশিরভাগ ভোট দিয়েছেন লেওয়ানডস্কির দিকে।

নতুন ফুটবলার এই পুরস্কার পেলে তাঁর যেমন ভালো খেলার অনুপ্রেরণা বাড়বে, তেমনই পাশাপাশি ফিফার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে। এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা বক্স স্ট্রাইকার লেওয়ান্ডোস্কি। মেসি ব্যালন ডি’অর পেয়েছেন ছয়বার, রোনাল্ডো পাঁচটি। গত বছর বায়ার্ন মিউনিখ ফরওয়ার্ড সবদিক থেকেই আধুনিক প্রজন্মের দুই সেরাকে ছাপিয়ে গিয়েছেন তা নিয়ে সন্দেহ নেই কারও। দল হিসেবেও জার্মান চ্যাম্পিয়নরা দুরন্ত ফুটবল উপহার দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত যদি লেওয়ান্ডোস্কি পুরস্কার জেতেন তাহলে নতুন যুগের সূচনা হবে বিশ্ব ফুটবলে।