Tag Archives: world cup

Indian Cricketer turns Coach: ভারতীয় ক্রিকেটারের দারুণ সুযোগ, বিদেশের এই ক্রিকেট দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব পেলেন

গৌতম গম্ভীরের ভারতীয় দলের কোচ হওয়ার পর ফের এক ভারতীয় কোচ হিসেবে একটি জাতীয় দলের দায়িত্ব পেলেন৷  কেনিয়া দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিযুক্ত হলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ডোড্ডা গণেশ। যেখানে গণেশকে শিখ ইউনিয়ন ক্লাবে কেনিয়ার ক্রিকেট কর্মকর্তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে দেখা গেছে। তিনি বিস্তৃত কোচিং অভিজ্ঞতা নিয়ে গর্ব করেছেন এবং তার লক্ষ্য হবে কেনিয়ার একেবারে শুয়ে পড়া ক্রিকেট গ্রাফকে তুলে ধরা৷
গৌতম গম্ভীরের ভারতীয় দলের কোচ হওয়ার পর ফের এক ভারতীয় কোচ হিসেবে একটি জাতীয় দলের দায়িত্ব পেলেন৷  কেনিয়া দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিযুক্ত হলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ডোড্ডা গণেশ। যেখানে গণেশকে শিখ ইউনিয়ন ক্লাবে কেনিয়ার ক্রিকেট কর্মকর্তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে দেখা গেছে। তিনি বিস্তৃত কোচিং অভিজ্ঞতা নিয়ে গর্ব করেছেন এবং তার লক্ষ্য হবে কেনিয়ার একেবারে শুয়ে পড়া ক্রিকেট গ্রাফকে তুলে ধরা৷
প্রধান কোচ হিসেবে তার প্রথম কয়েকটি অ্যাসাইনমেন্ট সেপ্টেম্বরে আইসিসি ডিভিশন ২ চ্যালেঞ্জ লিগে পাপুয়া নিউ গিনি, কাতার, ডেনমার্ক এবং জার্সি এবং অক্টোবরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আফ্রিকা কোয়ালিফায়ারে কেনিয়ার মুখোমুখি হবে।
প্রধান কোচ হিসেবে তার প্রথম কয়েকটি অ্যাসাইনমেন্ট সেপ্টেম্বরে আইসিসি ডিভিশন ২ চ্যালেঞ্জ লিগে পাপুয়া নিউ গিনি, কাতার, ডেনমার্ক এবং জার্সি এবং অক্টোবরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আফ্রিকা কোয়ালিফায়ারে কেনিয়ার মুখোমুখি হবে।
ডোড্ডা গণেশ লেমেক ওনিয়াঙ্গোর স্থলাভিষিক্ত হলেন৷ তাঁর বড় দায়িত্ব হল  দলটিকে বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনে সহায়তা করানো। কেনিয়া ১৯৯৬ থেকে ২০১১ পর্যন্ত টানা পাঁচটি বিশ্বকাপের অংশ ছিল এবং এমনকি ২০০৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
ডোড্ডা গণেশ লেমেক ওনিয়াঙ্গোর স্থলাভিষিক্ত হলেন৷ তাঁর বড় দায়িত্ব হল  দলটিকে বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনে সহায়তা করানো। কেনিয়া ১৯৯৬ থেকে ২০১১ পর্যন্ত টানা পাঁচটি বিশ্বকাপের অংশ ছিল এবং এমনকি ২০০৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
‘আমার প্রথম দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করা। আমি খেলোয়াড়দের মধ্যে নিবেদন এবং কঠোর পরিশ্রম দেখেছি। আমি অতীতে আগ্রহী নই, তবে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে কেনিয়ানরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার চেতনার অধিকারী।আমি ইউটিউবে কেনিয়ার ক্রিকেট ম্যাচ দেখছি, এবং আমি যে প্রতিভা দেখছি তাতে আমি মুগ্ধ। এটা স্পষ্ট যে খেলোয়াড়রা দারুণ আছে।’ দায়িত্ব নিয়ে এই কথা বলেন ডোড্ডা গণেশ৷
‘আমার প্রথম দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করা। আমি খেলোয়াড়দের মধ্যে নিবেদন এবং কঠোর পরিশ্রম দেখেছি। আমি অতীতে আগ্রহী নই, তবে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে কেনিয়ানরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার চেতনার অধিকারী।আমি ইউটিউবে কেনিয়ার ক্রিকেট ম্যাচ দেখছি, এবং আমি যে প্রতিভা দেখছি তাতে আমি মুগ্ধ। এটা স্পষ্ট যে খেলোয়াড়রা দারুণ আছে।’ দায়িত্ব নিয়ে এই কথা বলেন ডোড্ডা গণেশ৷
কেনিয়া ২০০৭ এ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ওপেনিং এডিশনে অংশ নিয়েছিল এছাড়াও ২০০০ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির তিনটি ফর্মে অংশ নিয়েছিল। তবে, তারা যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়ে এবং ২০১৪  ওডিআই মর্যাদা হারায়।
কেনিয়া ২০০৭ এ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ওপেনিং এডিশনে অংশ নিয়েছিল এছাড়াও ২০০০ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির তিনটি ফর্মে অংশ নিয়েছিল। তবে, তারা যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়ে এবং ২০১৪  ওডিআই মর্যাদা হারায়।
ডোড্ডা গণেশ যখন ভারতীয় দলের হয়ে খেলতেন তখন তিনি মিডিয়াম পেসে বোলিং করেন এবং লোয়ার অর্ডারে ব্যাটিং করতেন। তিনি ১৯৯৭ সালে ভারতের হয়ে চারটি টেস্ট এবং একটি ওডিআই খেলেন৷ আন্তর্জাতিক কেরিয়ারে ২৯ রান এবং ৬ উইকেট নিয়ে শেষ করেন।
ডোড্ডা গণেশ যখন ভারতীয় দলের হয়ে খেলতেন তখন তিনি মিডিয়াম পেসে বোলিং করেন এবং লোয়ার অর্ডারে ব্যাটিং করতেন। তিনি ১৯৯৭ সালে ভারতের হয়ে চারটি টেস্ট এবং একটি ওডিআই খেলেন৷ আন্তর্জাতিক কেরিয়ারে ২৯ রান এবং ৬ উইকেট নিয়ে শেষ করেন।
৫১ বছর বয়সী এই তারকা কর্ণাটকের হয়ে ভারতের ঘরোয়া সার্কিটেও খেলেছেন৷  ১৯৩টি ফার্স্ট ক্লাস এবং লিস্ট-এ ম্যাচে ৪৯৩ উইকেট  নিয়েছেন এবং তাঁর সংগ্রহের রান  ২,৫৪৮ রান  করেছেন।
৫১ বছর বয়সী এই তারকা কর্ণাটকের হয়ে ভারতের ঘরোয়া সার্কিটেও খেলেছেন৷  ১৯৩টি ফার্স্ট ক্লাস এবং লিস্ট-এ ম্যাচে ৪৯৩ উইকেট  নিয়েছেন এবং তাঁর সংগ্রহের রান  ২,৫৪৮ রান  করেছেন।

Kapil Dev: অপরাজিত ১৭৫ রান! ১৯৮৩ বিশ্বকাপে ২২ গজে মহাকাব্য লেখেন কপিল, ভিডিও ফুটেজ নেই সেই ইনিংসের

নয়াদিল্লি: আজকের দিনেই মঙ্গুজ ব্যাটের তাণ্ডব দেখেছিল নেভিল গ্রাউন্ড। ২২ গজে লেখা হয়েছিল মহাকাব্য। সময়টা ১৯৮৩ বিশ্বকাপ। জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে অপরাজিত ১৭৫ রানের ইনিংস খেললেন কপিল দেব নিখাঞ্জ। ক্রিকেট বিশ্ব পেল এক নতুন নায়ক।

কপিলের অতিমানবিক সেই ইনিংস সেদিন চাক্ষুষ করেছিলেন স্টেডিয়ামে উপস্থিত দর্শকরাই। রূপকথার সাক্ষী হতে পারেনি বাকি ক্রিকেট বিশ্ব। কারণটা অদ্ভুত। ম্যাচ সম্প্রচারকারী বিবিসি-র কর্মীরা সেদিন ধর্মঘট ডেকেছিলেন। তাই ম্যাচ টেলিকাস্ট হয়নি।

সংবাদপত্রের ম্যাচ রিপোর্ট থেকেই কপিলের দুর্ধর্ষ ব্যাটিংয়ের কথা জানতে পারে দুনিয়া। সেই থেকে আজও ১৮ জুন ক্রিকেটপ্রেমীরা কপিলের ম্যাজিক ইনিংস উদযাপন করেন। অনেকে বলেন, কপিলের ব্যাট সেদিন ভারতীয় ক্রিকেটের গতিপথ বদলে দিয়েছিল।

আরও পড়ুন – Monsoon Update: দক্ষিণবঙ্গে মৌসুমী বায়ু ঢুকেও ঢুকছে না! বুধবার কলকাতায় বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রবল, উত্তর কাঁপানো জারি আকাশ ভাঙা বৃষ্টির

১৮ জুন ১৯৮৩। রয়্যাল টুনব্রিজ ওয়েলসের নেভিল গ্রাউন্ড স্টেডিয়াম। বিপক্ষে জিম্বাবোয়ে। টসে জিতে প্রথম ব্যাট করতে নামে ভারত। শুরুতেই বিপর্যয়। পরপর আউট সুনীল গাভাসকর, কৃষ্ণমাচারি শ্রীকান্ত এবং মহিন্দর অমরনাথ। ভারতের রান তখন দুই অঙ্কের ঘরেও পৌঁছয়নি।

এরপর ব্যাট করতে নামেন সন্দীপ প্যাটেল। উল্টোদিকে যশপাল শর্মা। কিন্তু পরিস্থিতি যে কে সেই। ১৭ রানে ভারতের টপ অর্ডার খতম। হার শুধু সময়ের অপেক্ষা। বড় রান তোলা স্বপ্ন মাত্র। সেই সময় ব্যাট হাতে নামলেন কপিল দেব।

—- Polls module would be displayed here —-

শুরু হল এক অন্য খেলা। এমন ব্যাটিং দেখার জন্যই তো অপেক্ষা করেছিলেন ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীরা। ৭২ বলে হাফসেঞ্চুরি। লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যান রজার বিনিকে নিয়ে লড়ছেন কপিল। একটা একটা করে রান জুড়ছেন স্কোরবোর্ডে। আর উল্লাসে ফেটে পড়ছে গোটা স্টেডিয়াম।

মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পর খোলস ছেড়ে বেরলেন কপিল। আর একটা একটা রানের জন্য সংগ্রাম নয়। এবার ভয়ডরহীন ব্যাটিং। ১০০ বলে সেঞ্চুরি। গোটা স্টেডিয়াম উঠে দাঁড়িয়ে কুর্নিস জানালেন কপিলকে।

এখনও ম্যাচ শেষ হয়নি। রূপকথার জন্ম দিতে কপিলকে করতে হবে আরও ৭৫ রান। সেই সময় টি২০ ক্রিকেট স্বপ্ন। কিন্তু পরের মাত্র ৩৮ বলে কপিল তুলে নেন ৭৫ রান। সেই ঝড়কে টি২০ ব্যাটিংয়ের সঙ্গেই তুলনা করা যায়। ৬০ ওভার শেষে কপিল যখন মাঠ ছাড়ছেন, তখন তাঁর ঝুলিতে দুটি রেকর্ড। সৈয়দ কিরমানির সঙ্গে নবম উইকেটে ১২৬ রানের পার্টনারশিপ (২৭ বছর অটুট ছিল এই রেকর্ড)। আর নিজের ১৩৮ বলে অপরাজিত ১৭৫ রান। ইনিংসে ১৬টি বাউন্ডারি, ৬টি ছক্কা। ভারত এই ম্যাচ জেতে ৩১ রানে।

Shreyas Iyer IPL 2024 Final: আইপিএলের আগে বোর্ড কর্তাদের দিকে আঙুল তুলে বিতর্কে শ্রেয়স, কী বলেছেন কেকেআর অধিনায়ক?

চেন্নাই: হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে আইপিএলের ফাইনালে নামার আগে বিতর্কে কলকাতা নাইট রাইডার্সের অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ার। রবিবারের মেগা ফাইনালের আগের দিন সাংবাদিক বৈঠকে বিসিসিআইয়ের কর্তাদের দিকে নাম না করে আঙুল তোলেন শ্রেয়স।

আরও পড়ুন: হার্দিকের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে প্রশ্নের মুখে নাতাসা, কী উত্তর দিলেন তিনি?

শ্রেয়স জানান, বোর্ড কর্তাদের তিনি জানিয়েছিলেন ২০২৩ বিশ্বকাপের পরে বড় ফর্ম্যাটের ম্যাচ খেলতে গেলে তাঁর পিঠের ব্যথা নিয়ে সমস্যা হচ্ছ‍িল। তাঁকে সাংবাদিক বৈঠকে শনিবার প্রশ্ন করা হয়েছিল তাঁর পিঠের ব্যথার বিষয়ে। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “বিশ্বকাপের পরে লম্বা ফর্ম্যাটের ম্যাচ খেলার সময় সত্যিই সমস্যা হচ্ছিল। যখন আমি এই সমস্য়ার কথা বলেছি তখন কেউ মানতে চাননি”।

আরও পড়ুন: কোথায়, কখন আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় রিমল, গতিবেগই বা কত হবে? আপডেট দিল হাওয়া অফিস

কেকেআরের অধিনায়ক আরও বলেন, “লড়াইটা আমার নিজের সঙ্গেও। আইপিএলেও আমি চাইছিলাম নিজের সেরাটা দিতে। সব পরিকল্পনা ছিল সেই নিয়েই। বাস্তবে আমরা নিজেদের সেরাটা দিলেই ভাল জায়গায় (আইপিএলে) থাকতে পারি, ঠিক যেমন আমরা এখন আছি”।

গত বছর পিঠের সমস্যা নিয়ে ভুগছিলেন শ্রেয়স। তারপর চোট সারিয়ে এশিয়া কাপে মাঠে ফেরেন। তারপর বিশ্বকাপেও দলে ছিলেন শ্রেয়স, নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শতরানও করেন তিনি। তারপরে দল থেকে বাদও পড়তে হয় তাঁকে, আইপিএল ফাইনালে উঠলেও টি২০ বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পাননি শ্রেয়স।

David Warner on IPL: ‘আইপিএলের জন্যই বিশ্বকাপ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া’, কেন এমন বললেন ওয়ার্নার?

এক দিনের বিশ্বকাপ জয়ের পিছনে আইপিএলকে কৃতিত্ব দিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। অজি ক্রিকেটার মতে ২০২৩ সালে ভারতে হওয়া এক দিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পিছনে ভূমিকা রয়েছে আইপিএলের।

গত বছর ভারতে হওয়া এক দিনের বিশ্বকাপের স্মৃতি চারণা করলেন ডেভিড ওয়ার্নার। ২০২৩ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ষষ্ঠ বারে জন্য বিশ্বকাপ ঘরে তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। সেই ম্যাচে ওয়ার্নার মাত্র ৭ রানে আউট হন ওয়ার্নার। ফাইনালের আগে টানা ৯ ম্যাচ অপরাজিত থাকলেও শেষ ম্যাচে হেরে বিশ্বকাপ হাতছাড়া হয় রোহিতদের। যদিও এখন ওয়ার্নার টেস্ট বা এক দিনের ক্রিকেট খেলেন না। কিন্তু আইপিএল যে তাদের বিশ্বকাপ জেতায় সাহায্য করেছে এই কথা জানালেন ওয়ার্নার।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

ওয়ার্নারের মতে, “আইপিএল সত্যিই বিশ্বকাপ জেতায় সাহায্য করেছে। আমরা আইপিএল খেলছি বলে এই পিচগুলোতে খেলাপ সুযোগ পাচ্ছি।  আবহাওয়া, পরিস্থিতি, পিচ, সবই আমাদের জানা। আমরা জানি, লাল মাটি হলে পিচ কেমন হবে, কালো মাটি হলেই বা কেমন। বল প্রথম ইনিংসে ঘুরবে না দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরবে সেটাও আমরা জানি। এগুলোই আমাদের সাহায্য করেছে।”

আরও পড়ুন: ১৭৪ বলে ৩৬ রান করে নটআউট! বিরাটের স্ট্রাইক রেট নিয়ে তরজার মধ্যেই ভাইরাল গাভাসকরের ইনিংস, গোহারা হারে ভারত

শুধু তাই নয়, ওয়ার্নারের মতে আহমেদাবাদের মাঠের সঙ্গে মিল মেলবোর্নের মাঠের। আহমেদাবাদে অনুষ্ঠিত হওয়া বিশ্বকাপ ফাইনাল নিয়ে ওয়ার্নারের বক্তব্য, “আহমেদাবাদের মাঠ অস্ট্রেলিয়ার মাঠের মতো, বাউন্ডারি লম্বা। তাই আমরা মেলবোর্নের মতো পরিকল্পনা মেলবোর্নের মতো ছিল। বলের শট মেরেই দু’রান নেওয়া।”

Sunil Gavaskar’s ODI innings viral: ১৭৪ বলে ৩৬ রান করে নটআউট! বিরাটের স্ট্রাইক রেট নিয়ে তরজার মধ্যেই ভাইরাল গাভাসকরের ইনিংস, গোহারা হারে ভারত

আইপিএলে বিরাট কোহলির স্ট্রাইক রেট নিয়ে সমালোচনা চলছেই। গুজরাত বনাম বেঙ্গালুরুর ম্যাচে ধারাভাষ্য দেওয়ার সময়ে গাভাসকরের বক্তব্য বিরাটের স্ট্রাইক রেট তরজা আরও উস্কে দিয়েছে।

শনিবারের ম্যাচে গাভাসকর বিরাটের নাম না নিয়ে বলেন, “কিছু লোক বলছেন আমরা বাইরের কারও কথা পাত্তা দিই না। যদি তাই হয়, তাহলে আপনি কেন সমালোচকদের জবাব দিচ্ছেন? আমরা অল্প হলেও ক্রিকেট খেলেছি। আমাদের সমালোচনার পিছনে কোনও অভিসন্ধি নেই। আমরা কারও ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের কথা চিন্তা করি না। আমরা শুধু কি ঘটছে তা নিয়ে মতামত দিই।” সেই সঙ্গে তিনি আরও যোগ করেন, কেউ যদি ১১৮ স্ট্রাইক রেটে খেলে আউট হন এবং তার জন্য প্রশংসা পেতে চান তা হলে আলাদা।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

বিরাটের স্ট্রাইক রেট নিয়ে তরজার মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে গাভাসকরের ঐতিহাসিক এক ইনিংস। ১৯৭৫ সালে প্রথম বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ভারত এবং ইংল্যান্ডের ম্যাচ, বিশ্বকাপের আয়োজক দেশও ছিল ইংল্যান্ড। ওই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ৩৩৪ রান করে ইংল্যান্ড। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৬০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৩২ রান করে ভারত। ওপেনিং করতে নেমে ১৭৪ বলে ৩৬ রান করে নটআউট থাকেন সুনীল গাভাসকর। ২০২ রানে হারে ভারত। যেই ইনিংসই ভাইরাল হয়েছে।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দলে ৩ রঞ্জি খেলা ‘ভারতীয়’, ২ জন খেলেন ভারতের U19 দলে, কোন দলে?

যদিও ভারতীয় ক্রিকেটে কিংবদন্তি মানা হয় গাভাসকরকে। এক দিনের ক্রিকেটে ১০৮টি ম্যাচ খেলে ৩০৯২ রান করেন সুনীল। একটি সেঞ্চুরি-সহ স্ট্রাইক রেট ছিল ৬২.২৬। তখনকার দিনের সাপেক্ষে যা খুব একটা খারাপ নয়। উপরে উল্লেখিত ম্যাচটি ছিল প্রথম বিশ্বকাপের। প্রথম ম্যাচ, তখন ভারতীয় ক্রিকেট এতটা উন্নত ছিল না, তবুও সমালোচকদের কটাক্ষ থেকে বাঁচেননি গাভাসকর।

নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ফিরল ২০১১ বিশ্বকাপ জেতানো মুহূর্ত, নয়া লুকে মন জিতলেন ধোনি

আহমেদাবাদ: বয়স তাঁর একচল্লিশ পেরিয়েছে।‌ তবে চেহারা দেখে বোঝার উপায় নেই। বরঞ্চ চেহারার গঠন আরও মজবুত হয়েছে। আইপিএলের প্রথম ম্যাচে মহেন্দ্র সিং ধোনিকে দেখে আরও যুবক মনে হতেই পারে। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ককে দেখলে এখনও মনে হবে তিনি চাইলে ভারতীয় জার্সিতে অনায়াসে খেলা চালিয়ে যেতে পারতেন। পরিবর্তন বলতে হেয়ার স্টাইল বদল। ক্যাপ্টেন কুল ধরা দিলেন নয়া লুকে। বাঁ চোখের উপর সিঁথি করা চুলে। শুধু চুলের কায়দা নয়, রংও বদলে গিয়েছে। কালোর বদলে সেখানে সোনালির ছোঁয়া। এছাড়া সবই একই রয়েছে।

গত বছর আইপিএলে প্রথম দিকে অধিনায়ক ছিলেন না। তবে ফের ক্যাপ্টেন আর্ম ব্যান্ডে আইপিএল মাতাতে শুরু করলেন মাহি। হাঁটুর চোটের জন্য তার ম্যাচ খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। ‌ তবে নিউজ18 বাংলায় দুপুরেই প্রকাশিত হয় ইনজেকশন নিয়েই খেলতে নামবেন ধোনি। সেই খবর সঠিক প্রমাণিত করে মাঝে নামলেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক। ‌ ব্যাটিং অর্ডারে নিজেকে কিছুটা পিছিয়ে নিয়ে গেলেও ধরা দিলেন সেই পুরোনো মেজাজে। রবীন্দ্র জাদেজা আউট হতে ৮ নম্বরে নামেন ধোনি। তবে প্রথম বলেই ধোনির ট্রেডমার্ক শট নটরাজন স্টাইলে মেরে নিলেন এক রান। সেট হতে দু একটা বল নিলেন শুধু। শেষ ওভারে একটা ছয় ও একটা ৪। দুটো ক্ষেত্রেই পুরনো ক্যাপ্টেন কুলকে দেখা গেল। এখনও কব্জির জোরে বল সীমানা পার করে দিতে পারেন এক নিমেষে। ২০০ স্ট্রাইক রেট রেখে শেষ পর্যন্ত ৭ বলে ১৪ রান করলেন চেন্নাই অধিনায়ক।

ধোনির ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, অফ টাইমে নিজেকে ফিট রাখতে চুটিয়ে টেনিস খেলেছেন। মাসেল পাওয়ার ধরে রাখতে নিয়মিত লন টেনিসে গা ঘামাতেন তিনি। এমনকি রাঁচিতে টেনিস টুর্নামেন্টেও অংশ নিয়েছিলেন। আসলে সম্ভবত শেষবার আইপিএলের মঞ্চে খেলতে নেমেছেন ধোনি। তাই শেষটা সবদিক থেকে ভালো করতে চাইছেন বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক। হলুদ জার্সিতে নিজের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শেষটা অধ্যায়টা স্বর্ণ অক্ষরে লিখে যেতে চান মহেন্দ্র সিংহ ধোনি।

মেসির বায়োপিকে অক্ষয়? ভিডিও আসতেই নেটমাধ্যমে তোলপাড়

#মুম্বই: রবিবার আর্জেন্টিনার দিন, মেসির দিন। লিওনেল মেসির কোটি কোটি ফ্যান রবিবার থেকে আনন্দের জোয়ারে ভাসছেন। এবারের বিশ্বকাপে অল্পের জন্য গোল্ডেন বুট হাতছাড়া হলেও গোল্ডেন বল তাঁরই দখলে৷ দুটি বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল অর্থাৎ টুর্নামেন্ট সেরা হওয়ার নজির গড়লেন মেসি৷ মেসি জ্বরে কাবু সারা দুনিয়া।

হাজার হাজার নীল-সাদা শার্ট পরা ভক্ত মেসির জন্য গ্যালারি থেকে চেচাঁচ্ছে। মেসি স্টেজে উঠে বললেন, “আমরা বিশ্বের চ্যাম্পিয়ন!” সেই সঙ্গে সঙ্গে ট্যুইটারে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। কিছু দেশি ভক্ত বলিউডের একটা ভিডিও মিম হিসেবে শেয়ার করেই চলেছেন।

মেসি এবং আর্জেন্টিনার দল বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে নেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই, আর্জেন্টিনার রঙে অক্ষয়ের ছবি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। ‘হাউসফুল 3’-এর স্টিলগুলি দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় ভরে যায়। মিম নির্মাতারা বলেছে, “মেসির বায়োপিকে মেসির চরিত্রে অভিনয় করবেন অক্ষয় কুমার।”

আরও পড়ুন : ‘আজ রাতে অনেকেরই ঘুম হবে না’! মেসি-জ্বরে কাবু ওপারের চঞ্চলও

আরও পড়ুন : ইতিহাস গড়লেন দীপিকা পাডুকোন! প্রথম ভারতীয় হিসেবে ফিফা বিশ্বকাপ ট্রফি উন্মোচন করলেন অভিনেত্রী

 

অপর একজন ব্যঙ্গ করে বলেছেন, “অক্ষয় ইতিমধ্যেই তাঁর পরবর্তী সিনেমার জন্য প্রস্তুত।” অন্য একজন ভক্ত বায়োপিকের জন্য একটি শিরোনামেরও পরামর্শ দিয়েছিলেন, “লিওনেল মেসি: দ্য লিজেন্ড অফ আর্জেন্টিনার বায়োপিক ইনকামিং! @অক্ষয়কুমার অভিনীত।”

Ind W vs NZ W: কাজে এল না হরমনপ্রীত-মিতালির লড়াই, বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৬২ রানে হার

#হ্যামিলটন: পাকিস্তান বধ দিয়ে এবারের মহিলা বিশ্বকাপে (Women’s World Cup 2022) অভিযান শুরু করেছিল ওমেন ইন ব্লু৷ তবে দ্বিতীয় ম্যাচে বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে থমকে গেল জয়রথ৷ এদিন ভারতের জয়ের জন্য টার্গেট ছিল ২৬১ রান৷ কিন্তু ৪৬.৪ ওভারে ১৯৮ রানে অলআউট হয়ে যান ভারতের মেয়েরা৷

ভারতীয় মহিলা দল বনাম নিউজিল্যান্ড মহিলা দল (IND W vs NZ W) ম্যাচে  রান তাড়া করতে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে শুরু করে ভারতীয় মহিলা দল৷ নতুন সুযোগ পাওয়া যস্তিকা ভাটিয়া ২৮ রান করেন৷ ফ্লপ প্রথম ম্যাচে অর্ধশতরান করা স্মৃতি মন্ধানা মাত্র ৬ রান করে আউট হয়ে যান৷ ব্যর্থ দীপ্তি শর্মাও৷ এরপর অধিনায়ক মিতালি রাজ ও হরমনপ্রীত কউর জুটি বেঁধে কিছুটা লড়াই করেন৷

৫৬ বলে ৩১ রান করেন মিতালি রাজ আর হরমনপ্রীত কৌর ৬৩ বলে ৭১ রান করেন৷ এদিন হরমনপ্রীতের ইনিংস সাজানো ছিল ৬ টি চার ও ২ টি ছয় দিয়ে৷

এদিকে মিতালি ও হরমনপ্রীতের চেষ্টার পর ফ্লপ রিচা ঘোষ, স্নেহা শর্মা, প্রথম ম্যাচের নায়িকা পূজা বস্ত্রাকার৷ ঝুলন গোস্বামী রেকর্ড উইকেট নেওয়ার ম্যাচের দিনে ব্যাট হাতে ১৫ রান করেন৷ কিন্ত এই সব চেষ্টাও যথেষ্ট ছিল না৷  নিউজিল্যান্ডের হয়ে লিয়া তিহাহু এবং অ্যামিলিয়া কের ৩ টি করে উইকেট নেন৷

ভারতীয় মহিলা দল বনাম নিউজিল্যান্ড মহিলা দল (IND W vs NZ W) ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মিতালি রাজ৷ তবে নিজের দেশের মাটিতে বেশ দাপুটে ব্যাটিং করে ভদ্রস্থ স্কোর তুলল নিউজিল্যান্ড৷ ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড (IND vs NZ) ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ৫০ ওভারে ৯  উইকেটে  ২৬০ রান করল নিউজিল্যান্ড৷

এদিন ভারতীয় মহিলা দলে প্রথম একাদশে বদল নিয়ে মাঠে নামেন মিতালি রাজ৷ ধামাকা ওপেনার শাফালি ভর্মাকে ছাড়াই মাঠে নামে৷ তাঁর বদলে এদিন প্রথম একাদশে এসেছেন যস্তিকা ভাটিয়া৷ ভারতীয় দলে অভিষেকের পর এটি মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২২ এ তাঁর প্রথম ম্যাচ৷ আসলে বেশ কিছু দিন ধরেই শাফালির ব্যাটের রানের ফুলঝুড়ি একেবারেই বন্ধ৷ তাই তাঁকে এদিন বাদ রেখেই প্রথম একাদশ বানানোর সিদ্ধান্ত নেয় টিম ম্যানেজমেন্ট৷

আরও পড়ুন – Shani Gochar 2022: জায়গা বদল করছে শনি, এই তিন রাশি জাতক জাতিকাদের জন্য ভয়ঙ্কর প্রভাব

এদিন কিউয়ি ওপেনার সুজি বেটসকে মাত্র ৫ রানে প্যাভিলিয়নে পাঠিয়ে দেন পুজা বস্ত্রাকার৷ দারুণ রানআউট করেন তিনি৷ এরপর অধিনায়ক সোফি ডিভাইন এবং এমিলিয়া কের জুটিতে দলের স্কোর এগিয়ে নিয়ে যেতে শুরু করেন৷ বস্ত্রাকারের বলে উইকেটরক্ষক রিচা ঘোষ সোফির ক্যাচ নেন৷ এরপর এমি স্যাটারওয়েটের সঙ্গে জুটি করেন এমিলিয়া কের৷ এমিলিয়া অর্ধশতরান করেন৷ অন্যদিকে এমি ৭৫ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেন৷

ম্যাডি গ্রিন ও ক্যাটি মার্টিন ব্যাট হাতে দলের স্কোরে অবদান রাখেন৷ এরপর অবশ্য ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড (IND W vs NZ W,) মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপের  (Women’s World Cup 2022) ম্যাচে কিউয়ি মিডল অর্ডার ও টেল এন্ডকে মুড়িয়ে দেন ভারতীয় বোলাররা৷ নিউজিল্যান্ড ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬০ রান তোলে৷

ভারতের হয়ে সফলতম বোলার গত ম্যাচের প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ পূজা বস্ত্রকার৷ আগের দিন সফল ব্যাটিংয়ের পর এদিন বল হাতে আগুন ঝরান তিনি৷ পূজা নেন ৪ উইকেট৷ রাজেশ্বরী গায়কোয়াড় নেন ২ উইকেট৷ ঝুলন গোস্বামী, দীপ্তি শর্মা ১ টি করে উইকেট নেন৷

Ind W vs NZ W: মহিলা বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের জোরাল ব্যাটিং, জিততে গেলে ভারতের টার্গেট ২৬১

#হ্যামিলটন: ভারতীয় মহিলা দল বনাম নিউজিল্যান্ড মহিলা দল (IND W vs NZ W) ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মিতালি রাজ৷ পাকিস্তান বধ দিয়ে এবারের মহিলা বিশ্বকাপে (Women’s World Cup 2022) অভিযান শুরু করেছে ওমেন ইন ব্লু৷ তবে নিজের দেশের মাটিতে বেশ দাপুটে ব্যাটিং করে ভদ্রস্থ স্কোর তুলল নিউজিল্যান্ড৷ ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড (IND vs NZ) ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ৫০ ওভারে ৯  উইকেটে  ২৬০ রান করল নিউজিল্যান্ড৷

এদিন ভারতীয় মহিলা দলে প্রথম একাদশে বদল নিয়ে মাঠে নামেন মিতালি রাজ৷ ধামাকা ওপেনার শাফালি ভর্মাকে ছাড়াই মাঠে নামে৷ তাঁর বদলে এদিন প্রথম একাদশে এসেছেন যস্তিকা ভাটিয়া৷ ভারতীয় দলে অভিষেকের পর এটি মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২২ এ তাঁর প্রথম ম্যাচ৷ আসলে বেশ কিছু দিন ধরেই শাফালির ব্যাটের রানের ফুলঝুড়ি একেবারেই বন্ধ৷ তাই তাঁকে এদিন বাদ রেখেই প্রথম একাদশ বানানোর সিদ্ধান্ত নেয় টিম ম্যানেজমেন্ট৷

আরও পড়ুন – Shani Gochar 2022: জায়গা বদল করছে শনি, এই তিন রাশি জাতক জাতিকাদের জন্য ভয়ঙ্কর প্রভাব

এদিন কিউয়ি ওপেনার সুজি বেটসকে মাত্র ৫ রানে প্যাভিলিয়নে পাঠিয়ে দেন পুজা বস্ত্রাকার৷ দারুণ রানআউট করেন তিনি৷ এরপর অধিনায়ক সোফি ডিভাইন এবং এমিলিয়া কের জুটিতে দলের স্কোর এগিয়ে নিয়ে যেতে শুরু করেন৷ বস্ত্রাকারের বলে উইকেটরক্ষক রিচা ঘোষ সোফির ক্যাচ নেন৷ এরপর এমি স্যাটারওয়েটের সঙ্গে জুটি করেন এমিলিয়া কের৷ এমিলিয়া অর্ধশতরান করেন৷ অন্যদিকে এমি ৭৫ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেন৷

ম্যাডি গ্রিন ও ক্যাটি মার্টিন ব্যাট হাতে দলের স্কোরে অবদান রাখেন৷ এরপর অবশ্য ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড (IND W vs NZ W,) মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপের  (Women’s World Cup 2022) ম্যাচে কিউয়ি মিডল অর্ডার ও টেল এন্ডকে মুড়িয়ে দেন ভারতীয় বোলাররা৷ নিউজিল্যান্ড ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬০ রান তোলে৷

ভারতের হয়ে সফলতম বোলার গত ম্যাচের প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ পূজা বস্ত্রকার৷ আগের দিন সফল ব্যাটিংয়ের পর এদিন বল হাতে আগুন ঝরান তিনি৷ পূজা নেন ৪ উইকেট৷ রাজেশ্বরী গায়কোয়াড় নেন ২ উইকেট৷ ঝুলন গোস্বামী, দীপ্তি শর্মা ১ টি করে উইকেট নেন৷

১৯৮৩ তে আজকের সোনার দিন, প্রথমবার বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত, নস্টালজিক সচিন

#মুম্বই: বছরটা ১৯৮৩ (1983) ৷ কপিল দেবের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল তৈরি করেছিল ইতিহাস৷ ২৫ জুন ১৯৮৩ সালে প্রথমবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ (Cricket World Cup) জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া৷   বিশ্বক্রিকেট মানচিত্রে প্রথমবার বড় শক্তি রূপে আত্মপ্রকাশ করেছিল তারা৷ দুবারের চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্টইন্ডিজতে ৪৩ রানে হারিয়েছিল ভারত৷ লর্ডসের ব্যালকনিতে সেরা বিশ্বকাপ নিজেদের হাতে তুলেছিল টিম ইন্ডিয়া৷

আজ থেকে ৩৮ বছর আগে ক্রিকেট মানচিত্রে ভারতকে শক্তিশালী দেশ করে তোলার জন্য এক লহমায় খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছে গিয়েছিলেন কপিল দেব (Kapil Dev )৷ গ্রুপ বি-তে ফাইনালে পৌঁছনোর রাস্তায় ৬ টি ম্যাচের চারটি জয় দিয়ে শুরুটা মন্দ হয়নি৷ সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের সামনে ছিল ভারত ৷ ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে সেমিফাইনাল ছিল দারুণ৷ সেই ম্যাচে জিতে ফাইনালে পৌঁছেছিল টিম ইন্ডিয়া৷ বিশ্বকাপ জয়ের হ্যাটট্রিকের লক্ষ্যে যারা নেমেছিল -প্রতিপক্ষ ছিল সেই ওয়েস্টইন্ডিজ৷ কিন্তু প্রত্যায়ী ক্যারিবিয়ান বাহিনীকে হারিয়ে স্বপ্ন সফল করে ভারতীয় ক্রিকেট দলের ১১ জন তরুণ৷

২০১১ সালে ভারত দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ জেতে৷ মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন টিম ইন্ডিয়া শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে মুম্বইতে বিশ্বকাপ জেতে৷ স্বপ্নপূর্ণ হয় ১১০ কোটি দেশবাসীর৷ স্বপ্নপূর্ণ হয় বিশ্ব ক্রিকেটের ভগবান সচিন তেন্ডুলকর৷ তবে ১৯৮৩ বিশ্বকাপ মাস্টারব্লাস্টারের কাছে আলাদা গুরুত্বের৷ এই বিশ্বকাপই তো তাঁর ক্রিকেটে ভালোবাসার অন্যতম কারণ ছিল৷ তাই এই বিশেষ দিনে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশেষ বার্তা দিয়েছেন সচিন৷

‘‘A day thet changed Indan Cricket forever, I’ll always remember the celebration & joy we felt with the fall of every wicket and the pride on witnessing ?? win the World Cup.’’- অর্থাৎ .‘ একটা দিন যেটা ভারতীয় ক্রিকেটকে চিরদিনের জন্য বদলে দিয়েছিল৷ আমি চিরকাল মনে রাখব সেলিব্রেশন ও আনন্দ যেটা সেদিনের প্রতিটা উইকেটের সঙ্গে সঙ্গে আমরা করেছিলাম৷  পাশাপাশি বিশ্বকাপ দেখার জন্য গর্ব অনুভব করেছিলাম৷

এদিকে সেদিনের সেই সোনালি ম্যাচে ভারতীয় দল ৫৪.৫ ওভারে ১৮৩ রান তোলে৷ দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান কৃষ্ণমাচারি শ্রীকান্তের  ৩৮৷

এই ছোট্ট রান কতক্ষণ বাঁচাতে পারবে যখন তা যখন সকলে ভাবছিল তখন বিপক্ষকে ১৪০ রানে অল আউট হয়ে যায় তারা৷