Tag Archives: Minakhan

North 24 Parganas News: দূষিত বিদ্যাধরীর জল মিশছে ভেড়িতে! মাছের রোগে জেরবার মৎস্যজীবীরা

বসিরহাট: বিদ্যাধরীর জলে মিশছে নোংরা, মাছ চাষ করতে সমস্যায় মৎস্যজীবীরা। প্রতিনিয়ত ইছামতি নদী যেন তার নিজস্বতাকে হারিয়ে ময়লা আবর্জনার গ্রাসে ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে। এর ফলে স্বচ্ছতা হারিয়ে বিদ্যাধরী নদী এখন কার্যত দূষিত নদীতে রূপান্তরিত হয়েছে। বিশেষভাবে কোলকাতা ও বানতলা লেদার কমপ্লেক্স থেকে থেকে আসা নোংরা জলে বিদ্যাধরীর জলে মেশার ফলে নদী তার স্বচ্ছতা হারিয়েছে। এই দূষণের ফলে জেরবার হাড়োয়া ও মিনাখাঁ ব্লকের মাছ চাষি থেকে মৎস্যজীবীরা। দূষিত জলে না হচ্ছে মাছ চাষ, না করা যাচ্ছে সবজি চাষ। যা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে এলাকার মৎস্যজীবী থেকে কৃষকদের মধ্যেও।

আরও পড়ুন: বিদেশের ১৪০ প্রজাতির আম ফলাচ্ছেন এই ব্যক্তি, দেখুন

দেশের অন্যতম দূষিত নদী হিসেবে চিহ্নিত বিদ্যাধরীর দূষণ। সম্প্রতি দূষণের মাত্রা এতই বেড়েছে যে নদীর সেই নোংরা জল কালো রূপ নিয়েছে। দূষণের পাশাপাশি নদীর জলে বিষক্রিয়া বাড়ায় মাছ চাষ ব্যাহত হচ্ছে। নদীর জল মাছ চাষের পুকুরে ঢুকে মাছের গায়ে একাধিক ক্ষত রোগ দেখা দিচ্ছে, মাছের বৃদ্ধির পাশাপাশি বংশবৃদ্ধির হার কমছে। স্বাভাবিকভাবেই এর ফলেই চরম ক্ষতির মুখে পড়ছেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার সুন্দরবন এলাকার হাড়োয়া ও মিনাখাঁর মাছ চাষীরা। মৎস্য চাষীদের ঘেরিতে চাষ করা মছে দেখা দিচ্ছে নানা রকম রোগ। নদীর জোয়ারের জল ঘেরিতে প্রবেশ করালেই মাছের ক্ষতির সম্ভাবনা বাড়ছে। এর ফলে মাছ চাষে ব্যাহত হচ্ছে।

আরও পড়ুন: সেলাই প্রশিক্ষণেই কর্মসংস্থানের দিশা দেখছেন সুন্দরবনের মেয়েরা

উল্লেখ্য, উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া থেকে মালঞ্চ শ্মশান পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলাকাতেই নদী সবচেয়ে দূষিত। এলাকাটি উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া এবং মিনাখাঁ ব্লকের অন্তর্গত হলেও দূষণের উৎস কলকাতার বেশ কিছু অংশ। কলকাতার নোংরা বর্জ্যে দিনের পর দিন দূষণে পরিপূর্ণ হচ্ছে বিদ্যাধরী। আটটি বড় খাল এবং ড্রেনের দূষিত জল এবং পুর-বর্জ্য এসে মিশছে বিদ্যাধরীতে। স্থানীয় মাছ চাষিরা জানাচ্ছেন কলকাতা থেকে আসা নোংরা জল শোধন করে বিদ্যাধরী নদীতে পৌঁছায় তবেই সমস্যার সমাধান হবে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

জুলফিকার মোল্যা

North 24 Parganas News: জাতীয় স্তরে নৃত্য প্রতিযোগিতায় সেরার মুকুট মিনাখাঁর খুদেদের 

বসিরহাট: জাতীয় স্তরে নৃত্য প্রতিযোগিতায় সেরার মুকুট মিনাখাঁর নাচের স্কুলের কচিকাঁচাদের। জাতীয় স্তরে নাচের প্রতিযোগিতায় দেশের কাছে বাংলার উজ্জ্বল করল মিনাখার ডান্স গ্রুপ ইচ্ছেপূরন ডান্স অ্যাকাডেমি। মিনাখাঁর বামনপুকুরের গুটি কয়েক খুদে নৃত্যশিল্পীদের সমন্বয়ে গঠিত হয় ইচ্ছে পূরণ ডান্স অ্যাকাডেমি৷ সেখানেই তাদের হাতে খড়ি। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার সুন্দরবন এলাকায় মিনাখাঁর বামনপুকুরে এলাকার যুবক কৃষ্ণ দাস এলাকার খুদেদের নিয়ে তৈরি করেছিলেন এই নাচের স্কুল। ইচ্ছে শক্তি মেধা এবং প্রচেষ্টার মাধ্যমে খুদেদের তৈরি করেছেন।

আরও পড়ুন:  হারিয়ে ‌যাওয়া মানুষকে ঘরে ফেরানোই তাঁর কাজ! ১৯৫ জনকে উদ্ধার সুন্দরবনের সুশান্তর

ইতিমধ্যেই জেলা চ্যাম্পিয়ন হয়ে রূপোর পদক জিতেছে। তারপর সেখান থেকে রাজ্যস্তরে চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য রুপোর পদক জেতার পর গত ৩১-শে আগস্ট পশ্চিমবঙ্গের প্রতিনিধি হয়ে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যাতে অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল ডান্স পারফরম্যান্স আর্ট অফ ইন্ডিয়া চ্যাম্পিয়নশিপ উত্তর প্রদেশ ২০২৪ কম্পিটিশনে বাংলার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে ইচ্ছে পূরণ ডান্স অ্যাকাডেমি। উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় আয়োজিত জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতায় পাঞ্জাব, হরিয়ানা সহ দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে প্রতিযোগীরা অংশগ্রহণ করে। সেখানে সারা দেশের মধ্যে অন্যান্য রাজ্যকে পিছনে ফেলে প্রথম স্থান অধিকার করে মিনাখাঁ তথা বাংলার এই ডান্স অ্যাকাডেমি।

আরও পড়ুন:  শিক্ষা ব্যবস্থায় বিশেষ অবদান! জেলার প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক পেলেন জাতীয় শিক্ষক সম্মান

এই জয়ের আনন্দে এদিন মিনাখাঁর বামনপুকুর বটতলা থেকে মিনাখা থানা পর্যন্ত ব্যান্ড বাজিয়ে, বাজি ফাটিয়ে, আবির মেখে ইচ্ছে পুরন ডান্স অ্যাকাডেমি তাদের সাফল্য উদযাপন করে। তাদের এই সাফল্যে তাদের পাশে থাকার বার্তা দেন মিনাখা থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক পল্লব মন্ডল। তিনি বলেন ক্ষুদে শিল্পীরা শুধু মিনাখাঁ নয় তারা পশ্চিমবঙ্গের গর্ব। আমি তাদের সাফল্য কামনা করি। এই সাফল্যের পর ইচ্ছে পূর্ণ ডান্স অ্যাকাডেমি আগামীতে শ্রীলঙ্কাতে ইন্টারন্যাশনাল কম্পিটিশনে যোগদান করবে বলে জানান এই একাডেমীর কর্ণধার কৃষ্ণ দাস।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

জুলফিকার মোল্যা

North 24 Parganas: দুই সপ্তাহ বিদ্যুৎহীন এলাকা! বিদ্যুতের দাবিতে পথে নামল গ্রামবাসী

বসিরহাট: দুই সপ্তাহ এলাকায় বিদ্যুৎ নেই, বিদ্যুতের দাবিতে পথে নামল গ্রামবাসী। এলাকায় উন্নত বিদ্যুৎ পরিষেবা দেওয়ার জন্য গত কয়েকদিন আগে সাধারণ বৈদ্যুতিক তার কেটে কেবেল তার লাগাতে যায় বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা। তারপরেই ঘটে বিভ্রাট। আর সেই বিভ্রাটের জেরে এখনও সংশোধন হল না সমস্যার। যার জন্য প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বিদ্যুৎ হীন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন এলাকার প্রায় কয়েক হাজার সাধারণ মানুষ।ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার মিনাখাঁর বামনপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত গড় আবাদ এলাকার ঘটনা।

আরও পড়ুন: জঙ্গল-নর্দমা পেরিয়ে যেতে হচ্ছে স্কুল! জেলা সদরের রাস্তার হাল দেখলে চমকে উঠবেন

সুত্রে জানা যায়, উন্নত বিদ্যুৎ পরিষেবা দেওয়ার জন্য গত কয়েক দিন আগে সাধারণ বৈদ্যুতিক তার কেটে কেবল তার লাগাতে যায় বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা। ইলেকট্রিক পোস্ট থেকে সাধারণ বৈদ্যুতিক তার কেটে কেবল তার যখনই লাগাতে যায় তখনই ওই এলাকার তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য আলাউদ্দিন ঘরামি তার ফকির ঘরামিসহ বেশ কয়েকজন ওই বৈদ্যুতিক পোস্টে কেবল তার লাগাতে বাধা দেয় বলে অভিযোগ। তারা দাবি করে, তাদের জমির উপর দিয়ে বিদ্যুৎ দফতর জোর করে বৈদ্যুতিক খুঁটি বসিয়ে বিদ্যুৎ পরিষেবা চালু করেছে।

আরও পড়ুন: বন্ধ হিমঘরে রাত্রিবাস, বালিশ-মশারি নিয়ে পাকাপোক্ত ব্যবস্থা!

সেজন্য তারা ওই বৈদ্যুতিক খুঁটি দিয়ে কেবল তার লাগাতে দেবে না। এরপর থেকে ওই এলাকায় বেশ কয়েকদিন ধরে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন। বিদ্যুৎ না থাকার ফলে চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছে ওই এলাকার কুড়িটি পরিবারের শতাধিক মানুষ। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের জেরে একদিকে যেমন রাতের বেলা সাপ কিংবা পোকামাকড়ের আতঙ্কে দিন কাটছে ঠিক তেমনিভাবে রাতে পড়াশুনো সমস্যায় ছাত্র-ছাত্রীরাও। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রীতিমতো চরম আতঙ্কে আছেন ওই পরিবারগুলি। যথাশীঘ্র সমস্যার সমাধান হয়ে পরিবারগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হোক এটাই চাইছেন এলাকাবাসী।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
জুলফিকার মোল্যা

Fish Farming: মাছ চাষেও অত্যাধুনিক প্র‌যুক্তি! জলাশয়ে অক্সিজেন জোগাবে ‌যন্ত্র, খাদ্য ছড়াবে ড্রোন

বসিরহাট: মাছ চাষে খাদ্য ছড়াবে ড্রোন, মিনাখাঁয় মাছ চাষে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি। কেন্দ্র সরকারের অন্তর্গত কেন্দ্রীয় অন্তরস্থলীয় মৎস্য গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে মৎস্য চাষের বৃদ্ধি করা ও মৎস্য চাষে যাতে চাষীরা বেশি লাভবান হয় সেই লক্ষ্যে বেশ কিছু অত্যাধুনিক মনের যন্ত্রপাতি ও মাছের বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ থেকে কিভাবে রক্ষা পাওয়া যায় সেই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বেশ কিছু ঔষধ আবিষ্কার করা হয়েছে। সেই সমস্ত যন্ত্রপাতি ও ঔষধ নিয়ে ভারতবর্ষের মধ্যে এই প্রথম মিনাখাঁর বেদমারি বাজার সংলগ্ন একটি ফিশারিতে পরীক্ষা মূলক এক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি বড় বড় ফিসারিতে মাছের খাবার ছড়ানোর জন্য অনেক বেশি শ্রম দিতে হয় ও সঠিকভাবে মাছের খাবার ছড়ানো যায় না। সেই সমস্যা দূর করতে অত্যাধুনিক মনের একটি ড্রোন তৈরি করা হয়েছে। সেই ড্রোনের মাধ্যমে ফিশারির বিভিন্ন জায়গায় সঠিকভাবে অল্প সময়ে মাছের খাবার ছড়ানো সম্ভব হবে।

আরও পড়ুন: ধোঁয়া ওঠা বিরিয়ানি দেখলেই জিভে জল! বলুন তো কোথা থেকে, কীভাবে তৈরি হল এই খাবার? জানুন অজানা ইতিহাস

এছাড়াও ফিশারিতে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন না থাকার ফলে ফিসারির মাছ নষ্ট হয়ে যায় সেই জন্য ফিশারিতে সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন দেওয়ার জন্য অত্যাধুনিক মানের একটি বিশেষ মেশিন তৈরি করা হয়েছে। নির্দিষ্ট মাত্রার নিচে অক্সিজেন চলে আসলে অটোমেটিক মেশিন অক্সিজেন দিতে শুরু করবে পাশাপাশি ফিশারি মালিকের মোবাইলে একটি মেসেজ চলে যাবে। সঙ্গে সঙ্গে একদিকে যেমন ফিসারি মালিক জলে অক্সিজেনের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে, তেমনি অটোমেটিক মেশিন চালু হয়ে যাওয়ার জন্য জলে অক্সিজেনের মাত্রা ঠিক হয়ে যাবে। সেই সঙ্গে মাছের বিভিন্ন ধরনের অসুখ হয়ে থাকে তার জন্য অনেক সময় মাছ মারা যায়। সেই সংক্রমণ অর্থাৎ মাছের অসুখের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য সেই ঔষধ গুলো কিভাবে কোন সময় এবং কত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে সেই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে এলাকার বেশ কিছু মৎস্য চাষীদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

জুলফিকার মোল্যা

North 24 Parganas News: বাঁশ থেকে প্রস্তুত কাঠিই যেন জিয়নকাঠি মিনাখাঁর গ্রামের মহিলাদের

বসিরহাট: বাঁশ থেকে প্রস্তুত কাঠিই যেন জিয়নকাঠি মিনাখাঁর গ্রামের মহিলাদের। গ্রামের বেশিরভাগ বাড়িতেই মহিলারা ব্যস্ত বাঁশ থেকে বিশেষ পদ্ধতিতে কাঠি তৈরি করতে। প্রাচীনকালে বাংলায় নর-নারীরা মাটি-বাঁশ-কাঠের মতাে সহজলভ্য উপকরণ দিয়ে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারিক একাধিক সামগ্রী তৈরি করতেন। গ্রামবাংলায় আজও অনেক জায়গায় মাটির চালাঘর মূলত দাঁড়িয়ে থাকে কাঠ বা বাঁশের খুঁটির জোরে। আবার ঘর তৈরি করার সময় ঘরামিরা ধাপে ধাপে কাদা দিয়ে দেওয়াল তুলে সেখানে কাঠ দিয়ে নানা শৈল্পিক ভঙ্গিতে তৈরি করে দেন চালাঘরের চাল ধরে রাখার কাঠামাে। সেজন্য বরাবর খড় ও বাঁশ-বেতের ব্যবহার আজও অপরিসীম।

আরও পড়ুন: এক বছরে কুড়ি হাজার কিলোমিটার! সাইকেলে ভারত ভ্রমণের লক্ষে বাংলাদেশের যুবক

বর্তমানে অনেক ঘরের ভিতরে সাজিয়ে তোলা হয় বামন আকৃতির কাঠের পুতুল, খােদাই করা কাঠের নানা কারুকাজে এবং বেত, সরকাঠি, ময়ূর-মাছরাঙার মতাে রঙিন পাখির পালকে। বাঁশ-বেতের ভেলকি এবং নকশিতে। আর সেই বাঁশকে ছোট ছোট আকারে কেটে নিয়ে তা থেকে আবার সরু মসৃণ কাঠি বার করে বান্ডিল করছেন। তা চলে যাচ্ছে কোলকাতা সহ জেলার বিভিন্ন একাকায়। এভাবেই বাড়তি আয়ের পথ দেখছেন উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাট মহাকুমার মিনাখাঁর লাউগাছি, কুশাংরা সহ কয়েকটি গ্রামের কয়েক’শ মহিলারা।

আরও পড়ুন: জামাইষষ্ঠীতে চেটেপুটে সাফ হবে থালা, জামাই আদরে এবার পাতে রাখুন চকলেট পোহা পিঠে ও লাড্ডু! 

এলাকার মহিলারা জানান, কোলকাতা থেকে গাড়িতে প্রতি সপ্তাহে বাঁশের কাটা অংশ আসে। আর সেগুলি থেকে কাঠি তৈরি করে রোদে শুকিয়ে বান্ডিল করে আবার তা চলে যায় কোলকাতায়। এক একটি বান্ডিলে প্রায় ৮০০-৯০০ কাটি থাকে। যা প্রস্তুত করে পান মাত্র ৭-৮টাকা। প্রতিদিন এভাবে শতাধিক টাকা আয় করে এলাকার মহিলারা। তবে এই কাঠিগুলি দিয়ে ঠিক কি তৈরি হয় তা জানেন না কেউই! কেউ জানায়, ঘুড়ি তৈরি হয় আবার কেউ জানায় এই কাঠি দিয়ে বিভিন্ন সৌখিন জিনিস পত্র, পুতুল কিংবা আইসক্রিম কারখানায় ব্যবহার করা হয়। তবে ঘরের কাজ সেরে মহিলারা কিছুটা হলেও বাড়তি আয়ের পথ দেখছেন এই কাঠি প্রস্তুত করে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

জুলফিকার মোল্যা