Tag Archives: Politics

Govinda: ৬০ বছরে ‘ছাদনাতলায়’…! বলিউডের ‘হিরো নং ১’ গোবিন্দার বার্ষিক আয় কত জানেন? ছিটকে যাবেন শুনলে!

বহু বছর পর রাজনীতিতে ফিরেছেন বলিউড অভিনেতা গোবিন্দা। গোবিন্দা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডের দল শিবসেনায় যোগ দিয়েছেন। গোবিন্দার এই সিদ্ধান্তের ফলে আশা করা হচ্ছে  ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে লড়তে পারেন তিনি। খুব শিগগিরই হয়তো ঘোষণা হতে পারে প্রার্থী হিসেবে তাঁর নামটিও।
বহু বছর পর রাজনীতিতে ফিরেছেন বলিউড অভিনেতা গোবিন্দা। গোবিন্দা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডের দল শিবসেনায় যোগ দিয়েছেন। গোবিন্দার এই সিদ্ধান্তের ফলে আশা করা হচ্ছে  ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে লড়তে পারেন তিনি। খুব শিগগিরই হয়তো ঘোষণা হতে পারে প্রার্থী হিসেবে তাঁর নামটিও।
জানিয়ে রাখি, বহুদিন ধরেই চলচ্চিত্র থেকে দূরে রয়েছেন গোবিন্দা। বহু বছর ধরে কোনও নতুন ছবি করেননি ৯০ এর দশকে ডাকসাইটে অভিনেতা।
জানিয়ে রাখি, বহুদিন ধরেই চলচ্চিত্র থেকে দূরে রয়েছেন গোবিন্দা। বহু বছর ধরে কোনও নতুন ছবি করেননি ৯০ এর দশকে ডাকসাইটে অভিনেতা।
রাজনীতির ময়দানে গোবিন্দা প্রথমবার নন। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার রাজনীতিতে যোগ দিলেন বলিউডের হিরো নম্বর ওয়ান। রাজনীতির সঙ্গে বলিউডের সম্পর্ক খুবই গভীর। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি রাজনীতির মঞ্চেও নিজের ক্যারিশমা জাদু দেখিয়েছেন শিল্পী।
রাজনীতির ময়দানে গোবিন্দা প্রথমবার নন। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার রাজনীতিতে যোগ দিলেন বলিউডের হিরো নম্বর ওয়ান। রাজনীতির সঙ্গে বলিউডের সম্পর্ক খুবই গভীর। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি রাজনীতির মঞ্চেও নিজের ক্যারিশমা জাদু দেখিয়েছেন শিল্পী।
২০০৪ সালে প্রথমবার রাজনীতিতে প্রবেশ করেন গোবিন্দা। রাজনীতিতে আসার জন্য গোবিন্দা তাঁর বলিউড ক্যারিয়ারও ছেড়েছিলেন। এবার ফের একবার ময়দানে ফিরে রাজনীতির উঠোন কাঁপাতে চলেছেন এই নায়ক? শুরু জল্পনা।
২০০৪ সালে প্রথমবার রাজনীতিতে প্রবেশ করেন গোবিন্দা। রাজনীতিতে আসার জন্য গোবিন্দা তাঁর বলিউড ক্যারিয়ারও ছেড়েছিলেন। এবার ফের একবার ময়দানে ফিরে রাজনীতির উঠোন কাঁপাতে চলেছেন এই নায়ক? শুরু জল্পনা।
বছরের পর বছর একটিও সিনেমা করেননি গোবিন্দা। তবুও এই অভিনেতার কোটি কোটির আয়। অন্তত তেমনটাই বলছে তাঁর দেওয়া সম্পত্তির পরিমান। চলুন জেনে নেওয়া যাক গোবিন্দের মোট সম্পদ ঠিক কত? আর কোনও ছবি না থাকা সত্ত্বেও এই 'হিরো' কোটি টাকা আয় করছেন কীভাবে?
বছরের পর বছর একটিও সিনেমা করেননি গোবিন্দা। তবুও এই অভিনেতার কোটি কোটির আয়। অন্তত তেমনটাই বলছে তাঁর দেওয়া সম্পত্তির পরিমান। চলুন জেনে নেওয়া যাক গোবিন্দের মোট সম্পদ ঠিক কত? আর কোনও ছবি না থাকা সত্ত্বেও এই ‘হিরো’ কোটি টাকা আয় করছেন কীভাবে?
'ইলজাম' ছবি দিয়ে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করা গোবিন্দা তাঁর দুর্দান্ত নাচ এবং চমৎকার কমেডি দিয়ে ভক্তদের হৃদয়ে একটি বিশেষ জায়গা করে নিয়েছেন। আজ গোবিন্দার স্টারডম হয়তো কম, কিন্তু একটা সময় ছিল যখন তার সিনেমা হল ছাড়তো না সহজে। গোবিন্দা সেই সময়ে প্রচুর উপার্জন করতেন। এছাড়াও তিনি অনেক ব্র্যান্ড এন্ডোর্সমেন্ট থেকে প্রচুর আয় করতেন সেই সময়।
‘ইলজাম’ ছবি দিয়ে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করা গোবিন্দা তাঁর দুর্দান্ত নাচ এবং চমৎকার কমেডি দিয়ে ভক্তদের হৃদয়ে একটি বিশেষ জায়গা করে নিয়েছেন। আজ গোবিন্দার স্টারডম হয়তো কম, কিন্তু একটা সময় ছিল যখন তার সিনেমা হল ছাড়তো না সহজে। গোবিন্দা সেই সময়ে প্রচুর উপার্জন করতেন। এছাড়াও তিনি অনেক ব্র্যান্ড এন্ডোর্সমেন্ট থেকে প্রচুর আয় করতেন সেই সময়।
গোবিন্দার আর আগের মতো কাজ নেই। তারপরও কোটি কোটি টাকা আয় করেন তিনি। সম্পত্তির কথা বললে, সেও কিছু কম নেই এই তারকার। গোবিন্দার একটি বিলাসবহুল বাংলো আছে। এই বাংলোটির দাম প্রায় ১৬ কোটি টাকা বলে জানা গিয়েছে।
গোবিন্দার আর আগের মতো কাজ নেই। তারপরও কোটি কোটি টাকা আয় করেন তিনি। সম্পত্তির কথা বললে, সেও কিছু কম নেই এই তারকার। গোবিন্দার একটি বিলাসবহুল বাংলো আছে। এই বাংলোটির দাম প্রায় ১৬ কোটি টাকা বলে জানা গিয়েছে।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বাংলো ছাড়াও জুহুতে তাঁর একটি বাংলো এবং একটি দ্বীপ বাড়ি রয়েছে। এছাড়াও, তিনি অনেক রিয়েল এস্টেট সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করেছেন ইতিমধ্যেই। আর এইসব সম্পত্তিতে বিনিয়োগ থেকে বেশ ভাল অর্থ উপার্জন করেন গোবিন্দা।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বাংলো ছাড়াও জুহুতে তাঁর একটি বাংলো এবং একটি দ্বীপ বাড়ি রয়েছে। এছাড়াও, তিনি অনেক রিয়েল এস্টেট সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করেছেন ইতিমধ্যেই। আর এইসব সম্পত্তিতে বিনিয়োগ থেকে বেশ ভাল অর্থ উপার্জন করেন গোবিন্দা।
এখানেই শেষ নয়। গোবিন্দার গাড়ির কালেকশনও খুব চমকপ্রদ। ফোর্ড এন্ডেভার এবং মিতসুবিশি ল্যান্সার-সহ তাঁর আরও অনেক বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে যার অর্থমূল্য কোটি টাকা।
এখানেই শেষ নয়। গোবিন্দার গাড়ির কালেকশনও খুব চমকপ্রদ। ফোর্ড এন্ডেভার এবং মিতসুবিশি ল্যান্সার-সহ তাঁর আরও অনেক বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে যার অর্থমূল্য কোটি টাকা।
যদি মিডিয়া রিপোর্ট বিশ্বাস করা হয়, দেখা যাচ্ছে, শুধুমাত্র ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্টের মাধ্যমেই গোবিন্দা এই অর্থ উপার্জন করেছেন যা একটি মোটা টাকার আয় এনে দেয় তাঁকে। মিডিয়া রিপোর্ট বলছে, অভিনেতা গোবিন্দা প্রতি বছর প্রায় ১৬ কোটি ভারতীয় টাকা আয় করেন।
যদি মিডিয়া রিপোর্ট বিশ্বাস করা হয়, দেখা যাচ্ছে, শুধুমাত্র ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্টের মাধ্যমেই গোবিন্দা এই অর্থ উপার্জন করেছেন যা একটি মোটা টাকার আয় এনে দেয় তাঁকে। মিডিয়া রিপোর্ট বলছে, অভিনেতা গোবিন্দা প্রতি বছর প্রায় ১৬ কোটি ভারতীয় টাকা আয় করেন।
এমনও খবর আছে যে গোবিন্দার কিছু ব্যবসা আছে যেখান থেকে তিনি কোটি টাকা আয় করেন। তবে অভিনেতার সেই ব্যবসা নিয়ে গণমাধ্যমে তেমন কোনও তথ্য নেই। তবে অনেক রিয়েলিটি শোতে অতিথি হিসেবে প্রায়ই দেখা যায় তাঁকে। রিয়েলিটি শো থেকেও কোটি কোটি টাকা আয় করে থাকেন অভিনেতারা। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, গোবিন্দের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৭০ কোটি টাকারও বেশি।
এমনও খবর আছে যে গোবিন্দার কিছু ব্যবসা আছে যেখান থেকে তিনি কোটি টাকা আয় করেন। তবে অভিনেতার সেই ব্যবসা নিয়ে গণমাধ্যমে তেমন কোনও তথ্য নেই। তবে অনেক রিয়েলিটি শোতে অতিথি হিসেবে প্রায়ই দেখা যায় তাঁকে। রিয়েলিটি শো থেকেও কোটি কোটি টাকা আয় করে থাকেন অভিনেতারা। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, গোবিন্দের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৭০ কোটি টাকারও বেশি।
সম্প্রতি প্রকাশ্যে বিয়েও করলেন গোবিন্দা৷ টিভির পর্দায় মালা বদল করে হয়েছে সেই বিয়ে৷ গোবিন্দা মানেই নাচ৷ তাই এই অনুষ্ঠানেও তিনি নাচলেন৷ বাদ গেলেন না তাঁর স্ত্রী! নাচের মঞ্চেই নাচতে নাচতে আরও একবার গলায় মালা পরলেন হিরো নম্বর ১!
সম্প্রতি প্রকাশ্যে বিয়েও করলেন গোবিন্দা৷ টিভির পর্দায় মালা বদল করে হয়েছে সেই বিয়ে৷ গোবিন্দা মানেই নাচ৷ তাই এই অনুষ্ঠানেও তিনি নাচলেন৷ বাদ গেলেন না তাঁর স্ত্রী! নাচের মঞ্চেই নাচতে নাচতে আরও একবার গলায় মালা পরলেন হিরো নম্বর ১!
বস্তুত, ১৯৮৭ সালে গোপনে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন গোবিন্দা। সুনীতার সঙ্গে বিয়ের কথা তিনি চার বছর লুকিয়ে রেখেছিলেন।অনেক ছোট বয়সে একে অপরের প্রেমে পড়েছিলেন সুনীতা ও গোবিন্দা। পরিবারের তরফে সেই প্রেমের কথা জানাজানি হলে অল্প বয়সেই তাঁদের বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়।
বস্তুত, ১৯৮৭ সালে গোপনে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন গোবিন্দা। সুনীতার সঙ্গে বিয়ের কথা তিনি চার বছর লুকিয়ে রেখেছিলেন।অনেক ছোট বয়সে একে অপরের প্রেমে পড়েছিলেন সুনীতা ও গোবিন্দা। পরিবারের তরফে সেই প্রেমের কথা জানাজানি হলে অল্প বয়সেই তাঁদের বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়।
বলিউড হিরোদের বিয়ে হলে নাকি কেরিয়ার শেষ হয়ে যায়, এমন এক মিথ দীর্ঘদিন ধরে চলেছে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে৷ সেই কারণেই নাকি গোবিন্দা নিজের বিয়ে লুকিয়ে রেখেছিলেন বলে জানান। সম্প্রতি গোবিন্দার সঙ্গে মালা বদল করে ফের একবার বিয়ে করলেন সুনীতা৷ ‘ডান্স দিওয়ানে ৪’-এর মঞ্চে স্ত্রী সুনিতার সঙ্গে আবারও মালা পরালেন গোবিন্দ!
বলিউড হিরোদের বিয়ে হলে নাকি কেরিয়ার শেষ হয়ে যায়, এমন এক মিথ দীর্ঘদিন ধরে চলেছে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে৷ সেই কারণেই নাকি গোবিন্দা নিজের বিয়ে লুকিয়ে রেখেছিলেন বলে জানান। সম্প্রতি গোবিন্দার সঙ্গে মালা বদল করে ফের একবার বিয়ে করলেন সুনীতা৷ ‘ডান্স দিওয়ানে ৪’-এর মঞ্চে স্ত্রী সুনিতার সঙ্গে আবারও মালা পরালেন গোবিন্দ!
রাজনীতির ময়দানে কিছু তারকা সাফল্য পেয়েছেন আবার কেউ রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। বলিউডের 'হিরো নং 1' এহেন রঙিন তারকা গোবিন্দার রাজনীতিতে কামব্যাক সম্পর্কে এই মুহূর্তে তীব্র জল্পনা শুরু হয়েছে। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আবারও রাজনীতি তিনি কাঁপাতে চলেছেন বলেও গুঞ্জন তুঙ্গে।
রাজনীতির ময়দানে কিছু তারকা সাফল্য পেয়েছেন আবার কেউ রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। বলিউডের ‘হিরো নং 1’ এহেন রঙিন তারকা গোবিন্দার রাজনীতিতে কামব্যাক সম্পর্কে এই মুহূর্তে তীব্র জল্পনা শুরু হয়েছে। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আবারও রাজনীতি তিনি কাঁপাতে চলেছেন বলেও গুঞ্জন তুঙ্গে।

Hanuma Vihari:ভারতীয় ক্রিকেটে রাজনীতির প্রভাব! বোমা ফাটালেন হনুমা বিহারী, নিলেন বড় সিদ্ধান্ত

অন্ধ্রপ্রদেশ: রঞ্জি ট্রফি থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের বিদায়ের দিনই বোমা ফাটালেন হনুমা বিহারী। ভারতীয় ক্রিকেটে রাজনীতির প্রভাব কতটা, সেটা কীভাবে দলের পরিবেশ ও পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলে সেই বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগরে দেন হনুমা। মরশুমের শুরুতে বাংলা ম্যাচের পর হঠাৎই অধিনায়কত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। সেই সময় হনুমা ব্যক্তিগত কারণ বললেও, এবার পর্দা তুললেন আসল রহস্য থেকে। একই সঙ্গে রাজ্য সংস্থার বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে অন্ধ্রপ্রদেশের হয়ে না খেলার সিদ্ধান্ত নিলেন ভারতের হয়ে ১৬টি টেস্ট খেলা ব্যাটার।

ম্যাচের পর ট্যুইট করে হনুমা বিহারী লেখেন,?বাংলার বিরুদ্ধে ম্যাচে দলের ১৭ নম্বর খেলোয়ারের বিরুদ্ধে চিৎকার করেছিলাম। যেই ভাষা প্রয়োগ করেছিলাম তা খেলার মাঠে খুবই প্রচলিত। কিন্তু ওই খোলেয়ার একজন রাজনৈতিক নেতার পুত্র। সে তার বাবাকে গিয়ে বলে। বাংলার বিরুদ্ধে ৪১০ রান তাড়া করে ম্যাচ জেতর পরও আমাকে অধিনায়ক থেকে পদত্যাগ করতে বলা হয়। সেই সময় অপমানিত বোধ করেছিলাম। কোনও কিছু না বলে অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলাম।?

কেন সেই সময় মুখ খোলেননি হনুমা সেই বিষয়েও মুখ খুলেছেন ভারতীয় ক্রিকেটার। হনুমা বিহারী বলেন,?আমি অধিনায়কত্ব ছাড়ার পরও খেলা চালিয়ে গিয়েছি কারণ এই খেলাটা ভালবাসি ও সম্মান করি। তবে আমাদের সংস্থা বিশ্বাস করে তারা যা বলবে সেটাই ক্রিকেটারেরা মেনে চলবে। ওদের জন্য ক্রিকেটারেরা রয়েছে। তাই আজকের পর আমি আর অন্ধ্রপ্রদেশের হয়ে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।?

আরও পড়ুনঃ Ind vs Eng: তরুণদের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত! ভারতের জয়ে কোহলি দিলেন ?বিরাট? বার্তা

প্রসঙ্গত, গত বছর রঞ্জিতে চোট নিয়ে দলের জন্য যে বলিদান দিয়েছিলেন হনুমা বিহারী তা সকলের স্মরণে রয়েছে। দলকে বাঁচাতে বাঁ হাতে ব্যাট করেছিলেন। তাও আবার একহাতে। এহেন ক্রিকেটারের সঙ্গে এমন ব্যবহার মেনে নিতে পারছেন না ফ্যানেরা। সোশ্যা মিডিয়ায় হনুমার পোস্টে সকলেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন।

Valentines Day Special: রাজনীতি বোঝেন? তবেই হবে জমজমাট প্রেম, আর নয়তো…! ডেটিং নিয়ে সমীক্ষায় এল অবাক করা তথ্য

প্রেমেও রাজনীতি! আঁতকে ওঠার মতো ব্যাপারই বটে। সম্প্রতি প্রেমের সপ্তাহে ডেটিং অ্যাপ বাম্বল একটা সমীক্ষা প্রকাশ করেছে। তাতে কলকাতার যুগলদের যে মনোভাব সামনে এসেছে তাতে চোখে কপালে ওঠার জোগাড়। দেখা যাচ্ছে, তিলোত্তমার যুবক-যুবতীরা তার সঙ্গেই ডেটিংয়ে যেতে চায়, যার সঙ্গে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গীর মিল আছে। কলকাতার মানুষ রাজনৈতিক সচেতন তো বটেই। কিন্তু তাই বলে প্রেমেও!

সামনেই লোকসভা ভোট। তার ঠিক আগে জনপ্রিয় ডেটিং অ্যাপ বাম্বল এই সমীক্ষা সামনে আনল। দেখা যাচ্ছে, ৩৬ শতাংশ প্রেমিক প্রেমিকা তাঁদের ডেটিং প্রোফাইলে রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করতে পিছপা হন না। সঙ্গী বাছার সময় রাজনৈতিক মতামতকে গুরুত্ব দেন ৪৯ শতাংশ মহিলা। পুরুষদের সংখ্যা ৪১ শতাংশ। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, প্রেমের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বাছবিচার মহিলাদেরই বেশি। বাম্বলে ‘রাজনীতি’ ব্যাজ সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যাজ।

আরও পড়ুন-                             একটুর জন্য প্রাণে রক্ষা…! গ্যাস সিলিন্ডার লিক করে আগুন, বিরাট দুর্ঘটনা থেকে বাঁচলেন টলি নায়িকা

আরও পড়ুন-                             একটুর জন্য প্রাণে রক্ষা…! গ্যাস সিলিন্ডার লিক করে আগুন, বিরাট দুর্ঘটনা থেকে বাঁচলেন টলি নায়িকা

ডেটিংয়ে ভারতীয় রাজনীতির প্রভাব: সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ২২ শতাংশ বলছেন, সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে স্পষ্ট মত না থাকলে তাঁরা ‘টার্ন অফ’ অনুভব করেন। ৪১ শতাংশ বলেছেন, সম্ভাব্য সঙ্গী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং ভোট তাঁদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শর্ট টার্ম কমিটমেন্ট (৪৩ শতাংশ) হোক কিংবা লং টার্ম কমিটমেন্ট (৪০ শতাংশ), রাজনীতি উল্লেখযোগ্য বিষয়, বলেছেন অংশগ্রহণকারীরা। সিঙ্গলরা সাফ জানাচ্ছেন, তাঁরা এমন সঙ্গী চান যাঁরা শুধু সামাজিক বিষয়ে ওয়াকিবহাল থাকবে তাই নয়, রাজনৈতিক বিষয়েও অংশও নেবে। সমীক্ষার ৭০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী এমন সঙ্গীর প্রতিই আকৃষ্ট।

ভোট দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কলকাতার প্রেমিক-প্রেমিকারা। সমীক্ষায় ৭৬ শতাংশ অংশগ্রহণকারীর নিয়মিত ভোটদাতাদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট। বোঝা যাচ্ছে, ভারতে ডেটিং এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যালট বাক্সের বড় ভূমিকা রয়েছে।

জেন জেড-এর কাছে রাজনীতি গুরুত্বপূর্ণ: অনেকেই বলেন, তরুণ প্রজন্ম রাজনীতি নিয়ে উদাসীন। কলকাতার তরুণরা ঠিক উল্টো। জেন জেড-এর ৩৯ শতাংশ মনে করেন, পূর্ববর্তী পিতামাতার প্রজন্মের তুলনায় স্পষ্ট রাজনৈতিক মতামত বা সংশ্লিষ্টতা তাঁদের প্রজন্মের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। মিলেনিয়ালস (১২ শতাংশ)-এর তুলনায় ভারতীয় জেন জেড (১৫ শতাংশ)-এর সংখ্যা বেশি, যারা জানিয়েছে, ভোট দেয় না এমন কারও সঙ্গে ডেট করব না!

West Bardhaman News: দলের উর্দ্ধে গিয়ে রাজনৈতিক সৌজন্যতা! বাম কর্মীদের সাহায‍্য করতে ছুটে এলেন তৃণমুল বিধায়ক

দুর্গাপুর: রাজনৈতিক সৌজন্যতাকে এক ঘর পিছনে রেখে মানুষ হিসেবে নিজের দায়িত্ব শেখালেন নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। যিনি জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক। রাজনীতির রং না দেখে তিনি মানুষকে সাহায্য করার জন্য প্রাণপাত করে যেভাবে ছুটলেন, তা দেখে অনেকেই অভিভূত। দুর্ঘটনার শিকার দুই বাম কর্মীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, চিকিৎসার তদারকি করা সব বিষয়ে অভিভাবকের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে তাঁকে।

উল্লেখ্য, দুই ডিওয়াইএফআই কর্মী গৌতম রুইদাস এবং সঞ্জয় রুইদাস। তারা আসানসোলের দিক থেকে বাইকে দুর্গাপুরের মুচিপাড়া ফিরছিলেন। ফিরতি পথে রানীগঞ্জের পাঞ্জাবি মোড়ের কাছে এটি বারো চাকার গাড়ি তাদের বাইকে ধাক্কা মারে। গৌতম রুইদাসের পায়ের উপর দিয়ে চলে যায় গাড়িটি।

যার ফলে ব্যাপকভাবে গৌতম বাবুর দুটি পা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একইসঙ্গে বিস্তর আহত হয়েছেন সঞ্জয় রুইদাস। দুর্ঘটনার শিকার ওই দুজন যখন যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিলেন, তখন সে রাস্তা দিয়েই ফিরছিলেন নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। যন্ত্রণায় কাতর দু’জনকে দেখে তিনি নেমে পড়েন নিজের দায়িত্ব পালনে।

আরও পড়ুন: চাল, ডালে পোকা ধরেছে? মনে রাখুন এই কয়েকটি সহজ টোটকা! মাসের পর মাস ভাল থাকবে

আসানসোল থেকে ফেরার পথে দুর্ঘটনাস্থলে নেমে পড়েন নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেন রানীগঞ্জ থানায়। পুলিশের তৎপরতায় দশ মিনিটের মধ্যে তাদের উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয়। তারপর কুড়ি মিনিটের মধ্যে তাদের দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে এনে ভর্তি করানো হয়। দুজনকে হাসপাতালেও আনার পর সেখানে আসেন নরেন্দ্রনাথ বাবু। তাদের ভর্তি করানোর ব্যবস্থা করেন তিনি। একই সঙ্গে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য পঞ্চাশ হাজার টাকাও জমা দেন। পাশাপাশি আহত ২ বাম কর্মীর পরিবারের সদস্যদের পাশে থাকারও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

এই বিষয়ে জেলা তৃণমূল সভাপতি জানিয়েছেন, তিনি রাজনীতির কোন রং দেখেননি। মানুষ হিসেবে তার সাধারণ কিছু দায়িত্ব রয়েছে। দুর্ঘটনায় আহত দুজন মানুষ রাস্তায় পড়েছিলেন। তাদের উদ্ধার করা কর্তব্য ছিল। তাই তাদের উদ্ধার করে পাশে দাঁড়িয়েছি। তাদের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছি।

একই সঙ্গে আহত দুই বাম কর্মী যাদের দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন, সে বিষয়েও প্রার্থনা জানিয়েছেন পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক। অন্যদিকে জেলা তৃণমূল সভাপতির এমন কাজকর্ম দুই আহত কর্মীর পরিবারের সদস্যদের রীতিমতো অভিভূত করেছে। এই ঘটনা দেখে বাহবা দিচ্ছেন সাধারণ মানুষও।

নয়ন ঘোষ

Maldives: মলদ্বীপের SOS, দ্বীপরাষ্ট্রকে বাঁচাতে ঝাঁপাল ভারতীয় সেনা, রাজীব-আমলের ‘অপরেশন ক্যাকটাস’ আজও অবিস্মরণীয় এশীয় কূটনৈতিক মহলে

গত এক দশকে ধীরে ধীরে ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান জোরদার হয়েছে ভারতীয় পর্যটকদের পছন্দের ‘বিদেশ’ মলদ্বীপে। সেই জোয়ারেই নতুন ঢেউ হয়ে ২০২৩ সালের ১৭ নভেম্বর মলদ্বীপে শপথ নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি ড. মহম্মদ মুইজ্জু, যিনি প্রথম থেকেই চিনপন্থী বলে খবর। সম্প্রতি চিন সফর সেরে ভারতের জন্য সেনা প্রত্যাহারের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন তিনি।

কিন্তু এই ভারতীয় সেনাই এক সময় রক্ষাকর্তা হয়ে গিয়েছিল ওই সাজানো সুন্দর দ্বীপরাষ্ট্রে। প্রায় ৩৫ বছর আগের কথা; সেটাও নভেম্বর মাস।

১৯৮৮ সালের ‘অপরেশন ক্যাকটাস’-কে আজও স্মরণ করেন কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। ২০২১ সালে এক সাক্ষাৎকারে সংবাদ মাধ্যমকে মলদ্বীপ বিশেষজ্ঞ ড. গুলবিন সুলতানা বলেছিলেন, ‘মলদ্বীপে কখনও এই অভিযানের সমালোচনা করা হয় না। ভারতের সঙ্গে অন্য যেসব সমস্যা রয়েছে তার কথা বলা হলেও এটি নয়।’ দু’দেশের সম্পর্ক বুঝতে গেলে ঘুরে তাকাতে হবে পিছনের দিকে—

১৯৮৮-র অভ্যুত্থান

১৯৮৮-র নভেম্বর মাসে মলদ্বীপের ব্যবসায়ী আবদুল্লাহ লুতিফির নেতৃত্বে অভ্যুত্থান হয়। রাষ্ট্রপতি মামুন আবদুল গাইয়ুমের সরকারকে উৎখাত করতে শ্রীলঙ্কার পিপলস লিবার্টেশন অফ অর্গানাইজেশন অফ তামিল ইলাম (PLOTE) নামক তামিল বিচ্ছিন্নতাবাদী দলকে ব্যবহার করেন লুতিফি।

৩ নভেম্বর শ্রীলঙ্কার মালবাহী জাহাজে চড়ে প্রায় ৮০ জন ভাড়াটে সেনা মলদ্বীপের রাজধানী মালেতে এসে বিমানবন্দর, নৌবন্দর, টেলিভিশন এবং রেডিও স্টেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে। রাষ্ট্রপতি ভবনও আক্রান্ত হয়। সপরিবার পালিয়ে বাঁচেন গাইয়ুম।

‘অপরেশন ক্যাকটাস’

এর আগে ১৯৮০ এবং ১৯৮৩ সালেও গাইয়ুমের বিরুদ্ধে আক্রমণ হয়েছিল। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব, অর্থনৈতিক সঙ্কটের সুযোগ নিয়েছিল বিদ্রোহীরা। তৃতীয়বার সঙ্কটকালে ভারত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্রটি ভারতের সাহায্য চায়।

সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ১৯৮৮ সালের ৩ নভেম্বর ভারতের তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল ভিএন শর্মাকে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে ফোন করে জানান হয়, মলদ্বীপে জরুরি অবস্থা। মালের দখল নিয়েছে জঙ্গিরা। রাষ্ট্রপতি গাইয়ুম বেসামরিক আশ্রয়ে রয়েছেন। নিরাপত্তা পরিষেবার সদর দফতরও বেদখল, পণবন্দি কয়েকজন মন্ত্রী। স্যাটেলাইট ফোনে SOS পাঠিয়েছিল মলদ্বীপ।

আরও পড়ুন-          শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ঘরানা থেকে বলিউড! ছক ভাঙতেন উস্তাদ রাশিদ খান, সুরে সুরেই অমলিন থাকবে তাঁর ম্যাজিক

শুরু হয় অভিযানের তোড়জোড়। ‘অপরেশন ক্যাকটাস’-এ যোগ দেন ভারতীয় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর যোদ্ধারা। ৩ নভেম্বরের সেই অভিযানে মলদ্বীপে দু’জন পণবন্দি-সহ ১৯ জন নিহত হন। পণবন্দিরা ছাড়া সকলেই ভাড়াটে জঙ্গি।

সেদিন একটি Ilyushin-76 পরিবহণ বিমান ব্রিগেডিয়ার ফারুক বালসারার নেতৃত্বে ৫০তম স্বতন্ত্র প্যারাসুট ব্রিগেড, প্যারাসুট রেজিমেন্টের ষষ্ঠ ব্যাটালিয়ন এবং সপ্তদশ প্যারাসুট ফিল্ড রেজিমেন্টের একটি দলকে মালদ্বীপ পৌঁছে দেয়।

আরও পড়ুন-           ছোটবেলায় গান ছিল অপছন্দ, তিনিই ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ‘উস্তাদ’! ফিরে দেখা ‘রাশিদ খান’-এর বর্ণময় জীবন

ভারতীয় প্যারাট্রুপাররা বিমানঘাঁটি সুরক্ষিত করে এবং নৌকায় মালে পার হয়। শুরু হয় ভাড়াটে সৈন্যদের সঙ্গে গুলির লড়াই। নৌবাহিনীর আইএনএস গোদাবরী এবং আইএনএস বেতওয়া আক্রমণকারীদের মালবাহী জাহাজ আটক করে শ্রীলঙ্কা উপকূলে নিয়ে আসে, ঠিক সেই সময়ই দুই পণবন্দিকে হত্যা করে সমুদ্রে ফেলে দেয় জঙ্গিরা।

গাইয়ুমের সঙ্গে ভারতের যোগ

আপৎকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সামরিক সাহায্য পৌঁছতে দু’তিন দিন সময় লাগার কথা। সেসময় তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচারের পরামর্শেই ভারতের সাহায্য চান গাইয়ুম। তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর নেতৃত্বে, তিন-বাহিনীর সমন্বিত সামরিক অভিযানে উদ্ধার হয় মলদ্বীপের অস্তিত্ব।