Tag Archives: Potato Price Hike

Price Hike: ডালের পর বিরাট দাম বাড়ল আলুর, নাভিশ্বাস উঠছে সাধারণ মানুষের, ১ কেজির দাম জানলে চমকে যাবেন !

ডালের পর এবার আলু। আসলে আলুর মূল্য বৃদ্ধি সাধারণ মানুষের পকেটের চাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত এক বছরে আলুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। বহু রাজ্যে ফসল ভাল না হওয়ার কারণেই মূলত এই দর বৃদ্ধি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই মূল্যবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকতে পারে।
ডালের পর এবার আলু। আসলে আলুর মূল্য বৃদ্ধি সাধারণ মানুষের পকেটের চাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত এক বছরে আলুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। বহু রাজ্যে ফসল ভাল না হওয়ার কারণেই মূলত এই দর বৃদ্ধি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই মূল্যবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকতে পারে।
ক্রমাগত পাইকারি মূল্যবৃদ্ধিতে সমস্যাও বেড়েছে পাল্লা দিয়ে।গত ১ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত আলুর পাইকারি দাম বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হল, গরমকালে চাহিদা বৃদ্ধি অনুযায়ী হিমঘর থেকে বাজারে পৌঁছাতে পারছে না আলু। আর ব্যবসায়ীরা মনে করছেন যে, আপাতত এই পরিস্থিতি থেকে স্বস্তি মিলবে না।
ক্রমাগত পাইকারি মূল্যবৃদ্ধিতে সমস্যাও বেড়েছে পাল্লা দিয়ে।
গত ১ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত আলুর পাইকারি দাম বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হল, গরমকালে চাহিদা বৃদ্ধি অনুযায়ী হিমঘর থেকে বাজারে পৌঁছাতে পারছে না আলু। আর ব্যবসায়ীরা মনে করছেন যে, আপাতত এই পরিস্থিতি থেকে স্বস্তি মিলবে না।
এমনকী কোনও কোনও ব্যবসায়ী এ-ও দাবি করেছেন যে, দীপাবলির আগে এই পরিস্থিতি থেকে নিস্তার পাওয়ার কোনও আশা নেই। সাধারণত জুলাই-অগাস্ট মাসে হিমঘর থেকে আলু বাজারে আসে। কিন্তু এবার ইতিমধ্যেই চাহিদা দেখা দিয়েছে। তবে নভেম্বরের আগে দাম কমার আশা নেই।
এমনকী কোনও কোনও ব্যবসায়ী এ-ও দাবি করেছেন যে, দীপাবলির আগে এই পরিস্থিতি থেকে নিস্তার পাওয়ার কোনও আশা নেই। সাধারণত জুলাই-অগাস্ট মাসে হিমঘর থেকে আলু বাজারে আসে। কিন্তু এবার ইতিমধ্যেই চাহিদা দেখা দিয়েছে। তবে নভেম্বরের আগে দাম কমার আশা নেই।
আলুর মূল্য বৃদ্ধি:সরকারি ওয়েবসাইট (কনজিউমার অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের ওয়েবসাইট)-এ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এক বছরে আলুর দাম প্রায় ৪০% বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে আলু বিক্রি হচ্ছে গড়ে ৩০ টাকা কেজি দরে। গত ১ মাসে আলুর দাম প্রায় ৭% বেড়েছে।
আলুর মূল্য বৃদ্ধি:
সরকারি ওয়েবসাইট (কনজিউমার অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের ওয়েবসাইট)-এ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এক বছরে আলুর দাম প্রায় ৪০% বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে আলু বিক্রি হচ্ছে গড়ে ৩০ টাকা কেজি দরে। গত ১ মাসে আলুর দাম প্রায় ৭% বেড়েছে।
ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে আলুর ফলনের ক্ষতি হয়েছে। যার কারণে দাম বেড়েছে। অনুমান করা হচ্ছে যে, চলতি বছরে মোট আলু উৎপাদন হয়েছে ৫৯ মিলিয়ন টন। যদিও একই সময়ে আগের হিসাবে ৬০.১৪ মিলিয়ন টন আলুর ফলনের অনুমান ছিল। সরকারের মূল্যস্ফীতির পরিসংখ্যানেও এর প্রভাব দৃশ্যমান হবে।

ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে আলুর ফলনের ক্ষতি হয়েছে। যার কারণে দাম বেড়েছে। অনুমান করা হচ্ছে যে, চলতি বছরে মোট আলু উৎপাদন হয়েছে ৫৯ মিলিয়ন টন। যদিও একই সময়ে আগের হিসাবে ৬০.১৪ মিলিয়ন টন আলুর ফলনের অনুমান ছিল। সরকারের মূল্যস্ফীতির পরিসংখ্যানেও এর প্রভাব দৃশ্যমান হবে।
এক বছর আগেও আলুর গড় দাম ছিল প্রতি কেজিতে ২০.৮২ টাকা। এখন তা প্রতি কেজিতে ২৯.৮০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে। একই সঙ্গে শহরভিত্তিক পরিসংখ্যান বলছে, দেশে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি দামে আলু বিকোচ্ছে চেন্নাইয়ে। সেখানে কেজি প্রতি আলুর দাম ৫০ টাকা ছাড়িয়েছে।
এক বছর আগেও আলুর গড় দাম ছিল প্রতি কেজিতে ২০.৮২ টাকা। এখন তা প্রতি কেজিতে ২৯.৮০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে। একই সঙ্গে শহরভিত্তিক পরিসংখ্যান বলছে, দেশে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি দামে আলু বিকোচ্ছে চেন্নাইয়ে। সেখানে কেজি প্রতি আলুর দাম ৫০ টাকা ছাড়িয়েছে।
বর্তমানে এক কেজি আলুর দাম দিল্লিতে ২৫ টাকা, মুম্বইয়ে প্রতি কেজি আলুর দাম ৩০ টাকা, কলকাতায় প্রতি কেজি আলুর দাম ২৯ টাকা এবং রাঁচিতে প্রতি কেজি আলুর দাম ২৭ টাকা।
বর্তমানে এক কেজি আলুর দাম দিল্লিতে ২৫ টাকা, মুম্বইয়ে প্রতি কেজি আলুর দাম ৩০ টাকা, কলকাতায় প্রতি কেজি আলুর দাম ২৯ টাকা এবং রাঁচিতে প্রতি কেজি আলুর দাম ২৭ টাকা।

Potato Market Price: আর হিমঘরে আলু রাখতে চাইছেন না কৃষকরা

মালদহ: হিমঘর থেকে আলু বার করার হিড়িক পড়ে গিয়েছে কৃষকদের মধ্যে। কোন‌ও কৃষক‌ই আর আলু হিমঘরে রাখতে চাইছেন না। সকলেই পরিমড়ি করে যত আগে সম্ভব হিমঘর থেকে আলু বের করে আনতে চান। কারণ বর্তমানে বাজারে আলুর দাম লাগামছাড়া বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সুযোগে সব আলু বিক্রি করে বেশি আয় করতে চাইছেন কৃষকরা। তাঁদের আশঙ্কা, হিমঘরে আলু রেখে দিলে পরে দাম পড়ে যেতে পারে।

এই পরিস্থিতিতে হিমঘরে মজুত রাখা আলু বার করে আনছেন পুরাতন মালদহের কৃষকেরা। বর্তমান আলুর বাজার দর আকাশ ছোঁয়া এবং ক্রমশ উর্ধ্বমুখী। গত কুড়ি বছর ধরে আলুর এরকম দাম পাননি চাষিরা। আলুর বর্তমান বাজার দর কুইন্টাল প্রতি ২০০০ থেকে ২২০০ টাকার মধ্যে ঘুরছে। এই বাজার দর ধরে রাখতে মরিয়া পুরাতন মালদহের আলু চাষিরা। তাঁদের আশঙ্কা পরে এই দাম পড়ে যেতে পারে।

আরও পড়ুন: রাত বাড়লেই বাড়িতে পড়ছে ঢিল! ভৌতিক কাণ্ড জলপাইগুড়ি শহরে

আলু চাষিরা সাধারণত হিমঘরে ফসল মজুত করে রাখেন পরে ভাল দাম পাওয়ার আশায়। কিন্তু এবারে এখনই আলুর দাম ব্যাপক চড়ে গিয়েছে। ফলে চলতি বছর দুটো বেশি লাভের আশায় আগেভাগেই হিমঘর থেকে আলু বের করে আনছেন চাষিরা। এবার দাম এতটা বেশি থাকায় গত বছর ঋণ নিয়ে চাষ করতে গিয়ে যে ক্ষতি হয়েছিল তা অনেকটাই পূরণ করা সম্ভব হবে বলে আলু চাষিদের দাবি।

হরষিত সিংহ

Potato Price Hike: পাইকারি দর চড়া, বেশি লাভের আশায় হিমঘরে না রেখে আলু বিক্রি করে দিচ্ছেন চাষিরা

মালদহ: হু হু করে পাইকারি বাজারে আলুর দাম বাড়ছে। এদিকে এই সময়েই কৃষকরা সাধারণত মাঠ থেকে আলু তুলে তা হিমঘরে মজুত করতে শুরু করেন। তবে এবার চৈত্র মাসেই আলুর দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সেই সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইছেন না কৃষকরা। তাই অনেকেই হিমঘরে আলু না রেখে পাইকারি বাজারে বিক্রি করে দিচ্ছেন।

আরও পড়ুন: চৈত্র সেলে বিক্রি হচ্ছে এটাও! বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে রমরমিয়ে চলছে বেচাকেনা

এই সময় মাঠ থেকে নতুন আলু তোলেন কৃষকরা। ফলে বাজারে আলুর দাম অন্যান্য বছর চৈত্র মাসে যথেষ্ট কম থাকে। কিন্তু এবার খুচরো বাজারেই আলুর দাম কেজি প্রতি ২৩-২৪ টাকা ছুঁয়ে ফেলেছে। তবে এই ঘটনায় হাসি ফুটেছে আলু চাষিদের মুখে। বহু কৃষক জানিয়েছেন চৈত্র মাসে আলুর এতটা দাম পাবেন তা ভাবতে পারেননি। ফলে এবার চাষ করে একটু ভাল লাভের আশা করছেন তাঁরা।

গত মরশুমে কৃষকেরা ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা কুইন্টাল দরে আলু বিক্রি করেছিলেন পাইকারি বাজারে। এই বছর সেই আলুর দাম‌ই এখন পর্যন্ত বাজারে ১১৫০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা কুইন্টাল। ফলে লাভ অনেকটাই বেড়েছে। এই সুযোগ হাতছাড়া করতে না চেয়ে অনেক কৃষক তড়িঘড়ি জমি থেকে আলু তুলে বাজারে বিক্রি করছেন। ভাল দাম থাকায় মালদহ জেলার আলু চাষিরা আলু জমি থেকে তুলে নিচ্ছেন। কারণ তাঁদের ভয়, এখন যে দরে আলু বিক্রি হচ্ছে, সময় গড়ানোর সঙ্গে সেই দর নেমে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে লাভের সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাবে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

মূলত মালদহ জেলার পুরাতন মালদহ ব্লকের ভাবুক এবং মহিষবাথানি এই দুই পঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে আলু উৎপাদন হয়েছে। এছাড়াও গাজোল, বামনগোলা ও হবিবপুর ব্লকে আলু চাষ হয়। এখানকার আলু বাইরের রফতানিও হয়। পুরাতন মালদহ ব্লকেই গড়ে উঠেছে আলু মজুতের আটটি হিমঘর৷ ইতিমধ্যে সেসব হিমঘরে বন্ড বিলি হয়ে গিয়েছে৷ আগামী ১০ মার্চ থেকে হিমঘরে আলু সংরক্ষণ করতে পারবেন চাষিরা। কিন্তু বাজারে পাইকারি দর ধরে রাখতে মরিয়া হয়ে উঠেছে আলু চাষিরা। দ্রুত বাজারজাত করতে আলু তোলার কাজ জোর কদমে চলছে। পুরাতন মালদহের একাধিক হাটে পাইকারি মূল্যে এখন আলু বিক্রির হিড়িক পড়ে গিয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আলু ব্যবসায়ীরা এখানে এসে আলু কিনছেন। দাম ভাল পাওয়ায় কৃষকেরা হিমঘরে আলু মজুত করার দিকেই বেশি ঝুঁকছেন।

হরষিত সিংহ

Potato Crisis: আলুর দাম বাড়বে? চাষিদের মাথায় হাত, বাড়ছে দুশ্চিন্তা ক্রেতা থেকে বিক্রেতার! কেন জানেন?

পূর্ব বর্ধমান: শীতের মরশুমে বিক্ষিপ্ত অকাল বর্ষণ। ক্ষতির আশঙ্কায় জেলার আলু চাষিরা। রাজ্যের মধ্যে পূর্ব বর্ধমানের পরিচিতি শস্যভাণ্ডার হিসেবে। তবে ধান ছাড়াও এই জেলায় চাষ হয় অন্যান্য নানা ফসলও। যার মধ্যে অন্যতম আলু।

জেলার একটা বড় অংশে আলু চাষ করা হয়। পূর্ব বর্ধমান জেলার পুর্বস্থলী দু’নম্বর ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকায় পোখরাজ আলুর চাষ হয়। যার মধ্যে রয়েছে বিশ্বরম্ভা, সরডাঙ্গা, ধিতপুর-সহ বিভিন্ন এলাকা। তবে এবার আলু চাষে দুশ্চিন্তার মেঘ চাষিদের কপালে।

আরও পড়ুন: খেতে ভাল লাগুক বা না লাগুক, কলা গাছের থোড় এই ভয়ানক রোগ থেকে রেহাই দেবেই! জানুন

গত শীতে নিম্নচাপ, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে বৃষ্টিপাত হয়েছে। শীতের মরশুমে অকাল বর্ষণের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আলু চাষ। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার জন্য অধিকাংশ আলু গাছেই ধসা লেগেছে। ফলে অন্যান্য বারের তুলনায় আলুর ফলন একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। স্বভাবতই ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এই এলাকার কৃষকেরা।

আরও পড়ুন: দামি দামি মশার তেল-ধূপ বাদ দিন, পাতিলেবুতে ‘এই’ জিনিসটি জ্বালান! মশার বংশ খুঁজে পাবেন না

এই প্রসঙ্গে স্থানীয় এক আলু চাষির দাবি, এবছর তাঁদের আলু চাষ ভাল হবে না, একদমই ফলন নেই। গতবারের তুলনায় বহু কম। নিম্নচাপের কারণে আলু গাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে, আবার খরচ অনেক বেড়েছে। জানা গিয়েছে এই এলাকারই অনেক কৃষকই মোটা অঙ্কের ঋণ নিয়ে আলু চাষ করেছিলেন। কেউ মহাজন, কেউবা ব্যাঙ্ক থেকে এই ঋণ নিয়েছিলেন। কিন্তু আলু চাষে ক্ষতির প্রবল সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় , দুশ্চিন্তার কালো মেঘ তাঁদের মনে।

এই বিষয়ে আরও এক আলু চাষি জানান, তাঁর প্রায় ১২ বিঘা জমির আলু নষ্ট হয়েছে। তারই মধ্যে থেকে অল্প ফলন হয়েছে। তিনি বলেন ১ বিঘা জমিতে আলু চাষ করতে তাঁর খরচ হয়েছে প্রায় ২৭ থেকে ৩০ হাজার টাকা। অন্যদিকে, গতবারের তুলনায় ফলন অনেক কমে গিয়েছে। অন্যদিকে, এই বিষয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলা কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব বর্ধমান জেলায় আলু চাষ হয় ৭২ হাজার হেক্টর জমিতে। গত বছর ৬৭ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছিল।

এবছর প্রায় ৬৩ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলুর চাষ হয়েছে । জেলা কৃষি দফতর সূত্রে আরও জানা গিয়েছে , বৃষ্টিপাতের কারণে এবং শীত তাড়াতাড়ি চলে যাওয়ার কারণে জেলার কিছু কিছু জায়গায় আলু চাষে ক্ষতি হলেও হতে পারে। তবে এখন জমি থেকে ফসল তোলা হচ্ছে। জানা গিয়েছে মার্চ মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত ফসল তোলার কাজ চলবে। এবং ২০ তারিখের পরেই জেলার আলু চাষের কী অবস্থা সেই ধারণা পরিষ্কার হবে । বর্তমানে স্বভাবতই খুবই দুশ্চিন্তায় রয়েছেন জেলার একাধিক আলু চাষি।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী