Tag Archives: Recruitment Scam

School teacher job cancel: ‘আবার সেই ভ্যান ঠেলতে হবে না তো?’, চাকরি হারিয়ে আতঙ্কে বর্ধমানের শিক্ষক

কলকাতা: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি হারিয়ে অথৈ জলে পড়েছেন প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক। যাঁদের মধ্যে অধিকাংশেরই দাবি, স্বচ্ছ ভাবে, মেধার জোরে চাকরি পেয়েছিলেন তাঁরা৷ ঠিক যেমন বর্ধমানের বাসিন্দা সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায়৷

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক সুদীপ্তর বাবা একসময় ভ্যানে মাল টানতেন৷ বাবার সঙ্গে সেই কাজ করতে হয়েছে সুদীপ্তকেও৷ তার সঙ্গে চলেছে পড়াশোনা করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার লড়াই৷  সেই লড়াইয়ে জয়ী হয়েই সরকারি স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছিলেন বলে দাবি সুদীপ্তর৷ আজও বিশ্বাস করতে পারছেন না যে, যোগ্য মেধা নিয়ে শিক্ষকতা করতে গিয়ে,তার চাকরি চলে গিয়েছে।

সুদীপ্তর বাবা বাবুলাল চট্টোপাধ্যায় (৭৭)।তিনি সাইকেল ভ্যান চালিয়ে সুদীপ্তকে মানুষ করেছেন।পূর্ব বর্ধমানের কাঞ্চন নগরের বাড়িতে থেকেই সুদীপ্ত পড়াশোনা করেছেন।ছোট বেলা থেকেই পড়াশোনায় মেধাবী ছিলেন সুদীপ্ত।আর্থিক অনটনের সঙ্গে যুঝতে বাবার সঙ্গে মাল বোঝাই  ভ্যান ঠেলে বাবাকে সাহায্যও করতে হয়েছে তাঁকে।

পশ্চিম বঙ্গ স্কুল সার্ভিসে সুযোগ পাওয়ার আগে একটি কলেজে পড়াতেন সুদীপ।তারপর মাদ্রাসাতেও চাকরি পেয়েছিলেন। ২০১৬ চাকরি পান বর্ধমানের কেতুগ্রাম (১) ব্লকের আমগড়িয়া গোপাল পুর আরজিএম ইনস্টিটিউশনে। বাড়িতে বাবা বাবুলাল চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও,মা ঝর্না চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন(৬৬)। দু জনেই অসুস্থ।ঝরনা হৃদরোগে আক্রান্ত। সুদীপের এক ছেলে(৭) ও এক মেয়ে(১৩)।তারা ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়ে।

আরও পড়ুন: রাজ্যে বৃষ্টির আশা মাত্র দুই জেলায়, চরম তাপপ্রবাহ কোথায় কোথায়? রইল সর্বশেষ আপডেট

বাবা মায়ের ওষুধের পিছনেই মাস গেলে ছয় হাজার টাকা মতো খরচ বলে জানিয়েছেন চাকরি হারানো শিক্ষক। ছেলে মেয়ের পড়াশোনায় মাসে ১০-১২ হাজার টাকা খরচ হয়।তারপর সংসার চালিয়ে যতটুকু বাঁচে,সেটুকুই সঞ্চয়। উপরন্তু কো অপারেটিভের লোন রয়েছে।  হঠাৎ চাকরি চলে যাওয়ায় নিজের ডিগ্রি নিয়ে রীতিমতো দিশেহারা তিনি। চাকরি কি ফিরে পাবেন?এই প্রশ্ন বারে বারে করছেন সুদীপ্ত। কথা বলতে গিয়ে কন্ঠস্বর জড়িয়ে আসছে তাঁর, দু চোখে জল।

সুদীপ্ত বারবার ধরে বলছিলেন, ‘শিক্ষকতার চাকরি পেয়ে ভেবেছিলাম বাবা মায়ের চিকিৎসা করাতে পারব। ছেলেমেয়েকে উচ্চ শিক্ষিত করব। এখন ব্যাঙ্কের জমানো টাকা তুলছি। ছেলে – মেয়েকে সরকারি স্কুলে নিয়ে চলে আসব। ভাবতে পারছি না মন দিয়ে পড়াশোনা করে যোগ্যতা দেখিয়ে ,চাকরি পেয়ে লাভ কী হল! আবার বোধহয় ভ্যান ঠেলতে হবে!’

Recruitment Scam: এক দিকে চাকরি বাতিলের রায়, অন্য দিকে বাবার অকস্মাৎ মৃত্যু! পিতৃবিয়োগের শোক বুকে নিয়ে শহিদ মিনারে চাকরিপ্রার্থী…

পিতৃবিয়োগ হয়েছে সদ্য। কিন্তু সেই অবস্থাতেই নিজের চাকরি ফিরে পেতে শহিদ মিনারে হাজির বিদ্যুৎ। দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশিহারী হাইস্কুলের বাংলার শিক্ষক বিদ্যুৎকুমার মণ্ডল। গত ১৬ তারিখ তাঁর বাবা মারা যান। তারপরে আরও এক বিপর্যয়। গত সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি বাতিলের কথা ঘোষণা করেছে। বাবা মারা যাওয়ার শোক বুকে নিয়েই নিজের চাকরি ফিরে পেতে শহীদ মিনারে হাজির তিনি।

Recruitment Scam: ভোট শুরুর দিনই বিরাট কাণ্ড! রাজ্যের আবেদন খারিজ, শিক্ষক দুর্নীতিতে বহাল রইল CBI তদন্ত

কলকাতা: পাহাড়ে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ বহাল রাখল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। শুক্রবার বিচারপতি হরিশ টন্ডন এবং বিচারপতি মধুরেশ প্রসাদের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ বহাল রাখল। সিবিআই অনুসন্ধানে রাজ্যের স্থগিতাদেশের আবেদন খারিজ। ছদ্মনাম চিঠিতে পাহাড়ে নিয়োগ নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ। সেই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সিবিআই-কে অনুসন্ধানের নির্দেশ দেয় বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু ৯ এপ্রিল। তারই বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য সরকার। কিন্তু সেই আর্জি খারিজ হয়ে গেল।

জিটিএ-তে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিনয় তামাং, অনীত থাপাদের আমলেই দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মার অভিযোগ, বিনয়-অনীতদের সুপারিশেই চাকরি পেয়েছেন শিক্ষক, শিক্ষিকারা। প্রসঙ্গত ওই সময়ে জিটিএ এলাকায় প্রাথমিক স্কুলে ১২১ জন, আপার প্রাইমারি স্কুলে ৩১৩ জন এবং হাইস্কুলে ৫৯ জনকে অন্যায়ভাবে চাকরি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি বিধায়ক।

আরও পড়ুন: ভোট শুরুর সকালেই বড় ঘটনা! মৃত্যু কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের! চর্চায় ‘সেই’ মাথাভাঙ্গা

পাহাড়ের স্কুলগুলিতে বড়সড় দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসতেই তাতে রাজ্যের শাসক দলের অনেকের নাম জড়িয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি বেনামি চিঠি সামনে আসার পরেই সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চ। তবে সিবিআই অনুসন্ধানে আপত্তি জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার। তাতে অবশ্য লাভ হল না। এ বিষয়ে রাজ্য সরকারকে রিপোর্ট জমা দিতে বলেছিল ডিভিশন বেঞ্চ। অবশেষে তাতে সিবিআই তদন্তই বহাল রইল।

জানা যায়, হাইকোর্ট সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিতেই জিটিএ-র নিয়োগ দুর্নীতিতে বিধাননগর উত্তর থানায় এফআইআর দায়ের করে রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতর। সেই এফআইআরে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সহ একাধিক তৃণমূল নেতার নাম রয়েছে। এর ভিত্তিতে সিবিআই অনুসন্ধান বন্ধের আর্জি জানায় রাজ্য সরকার। আদালত এই আবেদনের ভিত্তিতে রাজ্য সরকারকে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু শেষমেশ তাতে সিবিআই তদন্তেরই নির্দেশ বহাল রাখল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

Partha Chatterjee News: আর আশা নেই! নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার রাজ্যের FIR, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জন্য চরম দুঃসংবাদ!

কলকাতা: অবশেষে নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরের এফআইআর গ্রহণ করল বিধাননগর উত্তর থানা। আর সেই এফআইআর-এ নাম রয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। নিয়োগ দুর্নীতিতেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের হাতে গ্রেফতার হয়ে জেল হেফাজতে রয়েছেন পার্থ। এবার তারই মধ্যে নতুন করে রাজ্যের এফআইআর-এ নাম যুক্ত হল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এফআইআর-এ যুক্ত করা হল প্রিভেনশন অফ কোরাপশান অ্যাক্ট। অর্থাৎ এর ফলে পরবর্তী কালে, ইডি প্রয়োজন মনে করলে এই মামলায় ইসিআইআর দায়ের করতে পারে। বস্তুত এই প্রথম কোনও নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় রাজ্যের তরফ থেকে এফআইআর দায়ের করা হল। আর স্কুল শিক্ষা দফতরের সেই এফআইআর-এ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম যুক্ত হল।

আরও পড়ুন: ৫৮৩ জনের মৃত্যু, ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিমান দুর্ঘটনা কিন্তু আকাশে নয়, ঘটে এয়ারপোর্টে! আত্মা কেঁপে যাবে জেনে

পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও এই এফআইআর-এ নাম রয়েছে পাহাড়ের নেতা বিনয় তামাং, তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য সহ শাসক দলের বেশ কিছু নেতানেত্রীদের।

পাহাড়ে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির চিঠির অভিযোগ এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করার আবেদন এর আগে জানানো হলেও তাতে বিধাননগর উত্তর থানা গুরুত্ব দিচ্ছিল না বলে অভিযোগ। এই চিঠির বিষয়ে অনুসন্ধানের দায়িত্ব আদালত সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয়।
যদিও সিঙ্গেল বেঞ্চের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর।

Ed Raid: সাত-সকালেই বেরোল ইডি! তোলপাড় পড়ল কলকাতায়! তল্লাশিতে বেরবে বিরাট কোনও সূত্র?

কলকাতা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সকাল থেকেই ইডি আধিকারিকদের তল্লাশি পাথরঘাটায়। নিউটাউনের পাথরঘাটার মাজার শরিফ মোড়ে প্যারাটিচার আব্দুল আমিনের বাড়িতে তল্লাশি ইডির। সকাল সাড়ে ছটা নাগাদ ইডি আধিকারিকেরা টেকনো সিটি থানার এই শিক্ষকের বাড়িতে হানা দেয়।

আব্দুল আমিন নামে এই পার্শ্ব শিক্ষক প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ বলে জানা গিয়েছে। তিনি পাথরঘাটা হাইস্কুলের প্যারাটিচারের। ইডির পাঁচ সদস্যের তদন্তকারী দল বাড়িতে ঢুকে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে।

আরও পড়ুন: পার্থ-অর্পিতার সম্পর্কের গভীরতা কতটা? আদালতে জামিন ঝুলে এই প্রশ্নের জবাবে, পরের শুনানিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় টাকার প্রবাহ খতিয়ে দেখতে সকাল থেকে মোট ৮ জায়গায় ইডি অভিযান। টার্গেট প্রসন্ন রায় ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী, শিক্ষক ও মিডলম্যানরা।

আরও পড়ুন: ‘যেখানে দাঁড়াবেন, সেখানেই নিয়ে যাব চাকরিপ্রার্থীদের…,’ নাম না করে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে একের পর এক তোপ! জোরাল হুমকি মমতার

তল্লাশি চলছে রাজারহাট এলাকার বাসিন্দা এক ব্যক্তির বাড়িতেও। জানা গিয়েছে ওই ব্যক্তি জমি কেনাবেচার ব্যবসায় যুক্ত। এ ছাড়াও নাগেরবাজার এলাকায় এক হিসাবরক্ষকের বাড়িতেও তল্লাশি চলছে।

Partha Arpita: সম্পর্কে আছি, সম্পত্তিতে নেই! নিজের জালেই আটকে পার্থর জামিন! মানতে নারাজ অর্পিতাও

কলকাতা: পার্থ-অর্পিতা সম্পর্কেই ঝুলে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিন ভাগ্য। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্ট ইডি-র আইনজীবী জানান, অর্পিতা মুখোপাধ্যায় সহ একাধিক ব্যক্তিকে দুর্নীতি সংগঠিত করতে ব্যবহার করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। শিশু দত্তক নেওয়ার জন্য অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে ছাড়পত্র দিয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন যে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের কিছু হলে শিশুটির দায়িত্ব তিনি নেবেন। সেটা ছেলেই হোক আর মেয়েই হোক। ঘনিষ্ঠ পারিবারিক বন্ধু থেকে কাকুতে পরিণত হয়েছিলেন পার্থ।

ইডি আরও অভিযোগ করে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নির্দেশ অনুযায়ী অর্পিতা মুখোপাধ্যায় কাজ করত। গোয়া এবং থাইল্যান্ডে অর্পিতার সঙ্গে স্নেহময় দত্তকে পাঠিয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এই দুজনের মধ্যে কী সম্পর্ক ছিল আমি জানি না, কিন্তু স্নেহময় দত্তর বক্তব্য পুরোটাই আদালতের সামনে রাখলাম। এখান থেকেই তাদের মধ্যে কী সম্পর্ক ছিল সেটা স্পষ্ট হয়। অর্পিতা মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন যে পার্থ চট্টোপাধ্যায় এই দুর্নীতির কিংপিন। আমরা বলছি অর্পিতা মুখোপাধ্যায় প্রকৃতপক্ষে এই দুর্নীতির রানি। স্বাধীন ভারতবর্ষের ইতিহাসে এটা প্রথম হয়েছে যে ৫৪ কোটি টাকার তাদের নয় বলে দুজন নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে। দুজনেই বলছে এটা আমার নয়, অপরজনের।

আরও পড়ুন: ৩০ ফেব্রুয়ারি! হ্যাঁ, এই দিনটিও এসেছে পৃথিবীতে! কবে জানেন তো? শুনলে যেন আকাশ থেকে পড়বেন

এরপরই ইডির কাছে বিচারপতি জানতে চান, এই মামলায় কতজন সাক্ষী আছে? ইডি জানায়, ১৬৫ জন। তা শুনে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ বলেন, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে নিম্ন আদালতে বিচারপর্ব শেষ হওয়ার কোনও সম্ভবনা নেই? ইডির আইনজীবী বলেন, আমরা বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে প্রস্তুত রয়েছি। হাইকোর্ট নির্দেশ দিলে প্রত্যেকদিন নিম্ন আদালতে শুনানি করতে প্রস্তুত।

আরও পড়ুন: বলুন তো, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশ কোনটি? এত সহজ প্রশ্ন, অথচ ৯৯%-ই জানেন না উত্তর! আপনি জানেন?

ইডি আদালতে জানায়, পিংলার একটি স্কুল প্রতীকীভাবে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। স্কুলটি একটি ট্রাস্টের নামে আছে, অনেক ডিরেক্টর আছে। কেউ এই বাজেয়াপ্ত করার বিরুদ্ধে মামলা করেনি। একমাত্র পার্থ চট্টোপাধ্যায় করেছেন। যদি তার সম্পত্তি না হয়, তাহলে তিনি মামলা করলেন কেন? এই স্কুলের অন্যতম ডিরেক্টর হলেন কৃষ্ণচন্দ্র অধিকারী, রীনারানি অধিকারী। এরা কে? এরা হলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামাই কল্যাণময় ভট্টাচার্যর কাকা-কাকিমা।

ইডির আরও অভিযোগ, কল্যাণময় ভট্টাচার্যর বয়ান থেকে স্পষ্ট হয় যে কীভাবে এই স্কুলের জমি কেনা হয়েছিল এবং স্কুল বানানোর জন্য নগদ প্রায় ১৫ কোটি টাকা কোথা থেকে এসেছিল। পার্থ চট্টোপাধ্যায় এই ১৫ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। কৃষ্ণচন্দ্র অধিকারীর আগের যে সম্পত্তি ছিল সেগুলি আমরা বাজেয়াপ্ত করিনি। কিন্তু যে ব্যক্তির কাছে ৩০ হাজার টাকা ছিল তিনি কীভাবে কোটি টাকার সম্পত্তি কেনেন?

ইডির দাবি, রাঁধুনি এবং ড্রাইভারকে পর্যন্ত তার বিভিন্ন সংস্থা চালাবার জন্য ব্যবহার করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সমস্ত সংস্থার নিয়ন্ত্রণ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের হাতেই ছিল। অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের এক আত্মীয়কে ড্রাইভার থেকে একটি সংস্থার ডিরেক্টর করা হয়েছিল। এই ধরনের গরীব মানুষদের ব্যবহার করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বোলপুরের সম্পত্তি যৌথভাবে কিনেছিলেন পার্থ – অর্পিতা। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৬ মার্চ।

Teacher Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় CBI-এর পরে এবার কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তকে তলব করল ED, ডাক এল দেবরাজের কাছেও

কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলাতে এবার সিবিআইয়ের পরে এই প্রথমবার কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তকে তলব করল ইডি। বৃহস্পতিবার, অর্থা, ৮ ফেব্রুয়ারি তাঁকে তলব করা হয়েছে। এর আগে বাপ্পার বাড়িতে তল্লাশি করে সিবিআই। পরে নিজাম প্যালেসে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে কে কে আসতেন? কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তের কাছ সেই সমস্ত তথ্য জানতে চেয়েছিল সিবিআই! অন্যদিকে, অপর তৃণমূল কাউন্সিলর দেবরাজ চক্রবর্তীকে ফের তলব করেছে সিবিআই।

সিবিআইয়ের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরিয়ে এসে বাপ্পাদিত্য জানিয়েছিলেন, তাঁর কাছ থেকে যা যা নথি পাওয়া গিয়েছিল, তার অধিকাংশই পার্সোনাল ডকুমেন্ট। ১০ শতাংশেরও কম অ্যাডমিট কার্ড পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু তাঁর সঙ্গে নিয়োগের কোনও লিঙ্ক তদন্তকারীরা পাননি বলেই দাবি বাপ্পার। তবে, একটি রেকমেন্ডেশন লেটার পাওয়া গিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগের ক্যাজুয়াল স্টাফ-এর। তাঁর সঙ্গে নিয়োগের কোনও যোগাযোগ নেই।

আরও পড়ুন: কানে একটানা শিসের মতো শব্দ!..বিরক্তি-অস্বস্তির একশেষ… নিমেষেই মুক্তি পান আয়ুর্বেদের এই ঘরোয়া টোটকায়

সিবিআই সূত্রে খবর, বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত ও দেবরাজ চক্রবর্তী দুজনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করে বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। মূলত প্রশ্ন করা হয়েছিল বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তের বাড়িতে কেন অ্যাডমিট কার্ড বা রেকমেন্ডেশন লেটার ছিল? বায়োডেটা কেন রাখা হয়েছিল? কাদের কোথায় রেকমেন্ডেশন করেছিলেন তিনি? কার নির্দেশে সেগুলো কর হয়েছিল? কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তের বাড়িতে একশো পাতার নথি কেন? এই সব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই।

আরও পড়ুন: ঘুম থেকে উঠেই হাঁটুতে..ঘাড়ে ব্যথা! একদম হেলাফেলা নয়…হতে পারে এই ভয়ঙ্কর রোগের লক্ষণ..মহিলারই আক্রান্ত হন বেশি

পাশাপাশি দেবরাজের বাড়িতে নিয়োগ সংক্রান্ত নথি কেন? ট্রান্সফারের নথি কেন ছিল? এই নথি গুলো কেন রাখা ছিল? কোথা থেকে এল এই নথি? এসব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। এবার সিবিআই এর পর ইডির তলবে বাপ্পাদিত্য হাজিরা দেন কি না, সেটাই এখন দেখার।

ARPITA HAZRA

Medical Scam: বাংলায় আরও এক বিরাট দুর্নীতি? CBI তদন্তের নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়! ধরা পড়বেন হবু চিকিৎসকরা?

কলকাতা: রাজ্যে মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ভর্তি নিয়ে যে দুর্নীতি হয়েছে, তার তদন্ত করবে ওই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ওই ঘটনায় আর্থিক দুর্নীতি হয়ে থাকলে, তাও সামনে আসা দরকার বলে মন্তব্য করেন বিচারপতি।

এই মামলায় সিবিআই তদন্তে আপত্তি জানায় রাজ্য। রাজ্যের এজি আদালতের সামনে কিছু তথ্য তুলে ধরেন। ওই তথ্যগুলিও সিবিআইকে দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি। মামলাকারীর আইনজীবীকে বিচারপতি নির্দেশ, অবিলম্বে এই মামলায় সিবিআইকে যুক্ত করতে হবে।

আরও পড়ুন: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে বিরাট পদক্ষেপ রাজ্যের! করা হল ‘বহিষ্কার’

বিচারপতি জানান, এই নির্দেশনামা দুপুর আড়াইটার মধ্যে সিবিআইকে দিতে হবে হাই কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে। রাজ্যের উদ্দেশ্যে বিচারপতির মন্তব্য, ”শাহজাহানকে আপনাদের পুলিশকে গ্রেফতার করতে পেরেছে? এই রাজ্য কয়েক জন দুর্নীতিগ্রস্তদের আখড়ায় (হাবে) পরিণত হয়েছে। এত সব কিছুর পরে পুলিশের কোনও সদর্থক ভূমিকা চোখে পড়ছে না। তাই এ রাজ্যের পুলিশ কর্তৃপক্ষের উপর এই আদালতের কোনও আস্থা নেই। ফলে সিবিআইকে তদন্তভার দেওয়া যথাযথ বলে আদালত মনে করছে।”

আরও পড়ুন: হেলমেট, লাঠি, কাঁদানে গ্যাস…২৫ গাড়িতে ১২৫ জন CRPF! এবার সব প্রস্তুতি নিয়েই শাহজাহানের বাড়িতে ইডি

বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, এই মামলাটি চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সুপ্রিম কোর্টে আবার যেতে পারে। তাই রাজ্যের কাছে আমি আশা করব এখনও পর্যন্ত সিবিআই তদন্ত আটকাতে কত টাকা খরচ করা হয়েছে তা তারা জানাবে। ইতিশা সোরেন মামলায় এই নির্দেশ দেন বিচারপতি।

তফসিলি উপজাতি (এসটি) না হওয়া সত্ত্বেও অনেক পড়ুয়া ভুয়ো শংসাপত্র ব্যবহার করে সরকারি কলেজে ভর্তি হয়েছেন। ওই কলেজের তালিকায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ, এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ, কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের নাম রয়েছে এমবিবিএস কোর্সের ভর্তিতে ভুয়ো শংসাপত্র ব্যবহারের অভিযোগ।

মামলাকারী আদালতে ৫০ জনের নাম জমা দেন। তাঁর বক্তব্য, ওই ৫০ জনের শংসাপত্র খতিয়ে দেখা হোক। ৫০ জনকে মামলায় যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

গত বছর ১৬ অক্টোবর রাজ্যের স্ক্রুটিনি কমিটিকে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। জানান, ওই কমিটিকে বিষয়টি নিয়ে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে শুনানি সম্পন্ন করতে হবে।

২১ ডিসেম্বর রাজ্য জানায়, বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ থেকে ১৪ জন প্রার্থীকে খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। যাঁরা ভুয়ো শংসাপত্র ব্যবহার করেছেন। শূন্যপদ থেকে তাঁদেরকে বরখাস্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তার মধ্যে ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজে একজন ভর্তি হয়েছেন।

দু’সপ্তাহের মধ্যে ওই ১৪ জনকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধে তদন্তের নির্দেশ দেনও বিচারপতি।

Partha Chatterjee News: ফাইল গিয়েছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের টেবিলেও, সেই ফাইলই পাচ্ছে না সিবিআই! কেন?

কলকাতা: গুরুত্বপূর্ণ ফাইল চেয়েও পাচ্ছে না সিবিআই। শিক্ষা দফতরের কাছে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ফাইল চেয়েও পাচ্ছে না সিবিআই। শিক্ষক নিয়োগের ‘সিদ্ধান্ত’ সম্পর্কিত ফাইল এখনও অধরা। চেয়ে পাঠানো হলেও ফাইল হাতে পায়নি সিবিআই।

গত ১৫ দিন আগেও বেশ কয়েকটি ফাইল চেয়ে পাঠানো হয় শিক্ষা দফতর ও এসএসসির কাছে।

আরও পড়ুন: ‘বিজেপি-সিপিএমকে ভোট নয়’, কংগ্রেসের নাম না নিয়ে লোকসভায় জোট-বার্তা মমতার?

সিবিআই সূত্রে খবর, ওই কয়েকটি ফাইলে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সম্পর্কিত নথি রয়েছে। এই ফাইলগুলো এসএসসি, শিক্ষা দফতরের একাধিক টেবিলে গিয়েছে। ওই ফাইল গিয়েছিল খোদ তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রীর টেবিলেও।

আরও পড়ুন: বীরভূমের ‘মন্ত্রীর’ নাম CBI র‍্যাডারে…! প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে আর কারা কারা? দেখুন চাঞ্চল্যকর দুই তালিকা

তদন্ত নিয়ে আগামী ৯ জানুয়ারি কলকাতা হাইকোর্টে কমপ্রিহেন্সিভ রিপোর্ট জমা দেবে সিবিআই। এই রিপোর্টের আগে ওই ফাইল গুরুত্বপূর্ণ। তাই চেয়ে পাঠানো হয় সিবিআইয়ের তরফে।

Scam News: বীরভূমের ‘মন্ত্রীর’ নাম CBI র‍্যাডারে…! প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে আর কারা কারা? দেখুন চাঞ্চল্যকর দুই তালিকা

কলকাতা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় বাংলা। একদিকে শাসকদলের একের পর এক নেতা-মন্ত্রীর গ্রেফতার অন্যদিকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দলের তদন্তে নতুন নতুন দুর্নীতি ফাঁস, সব মিলিয়ে গত এক বছর বাংলা জুড়ে শিরোনামে এই প্রসঙ্গ। সূত্রের খবর অবশেষে ফাইনাল ল্যাপে এসে পড়েছে CBI প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত।

রাজ্যজুড়ে প্রশ্ন একটাই, টাকার বিনিময়ে মুড়ি মুড়কির মতন চাকরির নেপথ্যে কারা? সূত্রের খবর, এরই উত্তরে দুই আলাদা খসড়া তালিকা প্রস্তুত করে ফেলেছে সিবিআই। আর সেই তালিকায় এবার আরও এক মন্ত্রীর নাম। সূত্রের খবর, সিবিআই-এর দুটি তালিকার মধ্যে একটি প্রভাবশালী তালিকা আর অন্যটি এজেন্ট ও মিডলম্যানদের তালিকা।

আরও পড়ুন : কেন গ্রেফতার মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক…? চাকলায় গ্রেফতারির ‘আসল’ কারণ বলে দিলেন মমতা!

প্রভাবশালী তালিকায় রয়েছে মন্ত্রী, বিধায়ক, প্রাক্তন বিধায়ক, কাউন্সিলর, নেতাদের নাম। অন্যদিকে এজেন্টদের তালিকায় রয়েছে এক ডজনের বেশি উল্লেখযোগ্য নাম। সূত্রের খবর, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তদন্তের অগ্রগতি রিপোর্ট দেখতে চেয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। জানুয়ারি প্রথম সপ্তাহে রিপোর্ট পেশ করার সম্ভাবনা CBI এর।

CBI এর প্রভাবশালী তালিকায় কারা? সম্ভাব্য তালিকা :
পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মন্ত্রী।
মানিক ভট্টাচার্য, বিধায়ক।
চন্দনা সিনহা, মন্ত্রী।
তাপস সাহা, বিধায়ক, তেহট্ট।
(প্রবীর কয়াল, ব্যাক্তিগত সচিব, বিধায়ক)
জীবন কৃষ্ণ সাহা, বিধায়ক, মুর্শিদাবাদ।
জাফিকুল ইসলাম, বিধায়ক, ডোমকল।
কানাই মণ্ডল, বিধায়ক, নবগ্রাম।
নবকুমার সাহা, নবগ্রাম, মুর্শিদাবাদ।
জয়দীপ দাস, বারাকপুর, পুরপিতা।
অমল আচার্য, প্রাক্তন বিধায়ক।
বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত, কাউন্সিলর।
দেবরাজ চক্রবর্তী, কাউন্সিলর।

এজেন্টদের তালিকায় উল্লেখযোগ্য নাম:
দীপক জানা, কাঁথি, মেদিনীপুর।
ফিরোজ আনসারি, মালদহ
ইমরান, মালদহ
পলাশ মণ্ডল, এজেন্ট, বিভাস অধিকারী।
রাকেশ সিং, নিউটাউন।
বেঞ্জামিন হেমব্রম, দিনাজপুর।
তাপস মিশ্র, পূর্ব মেদিনীপুর।
নিখিলেশ বেরা, মেচেদা।
অরণ্যক আচার্য, পূর্ব মেদিনীপুর।
কালীপদ পতি, পূর্ব মেদিনীপুর।
অতনু গুচ্ছাইত, কোলাঘাট।
অমিতাভ মণ্ডল, পূর্ব মেদিনীপুর।
পিপুলউদ্দিন সেখ, মুর্শিদাবাদ।
নবকুমার দাস, কাঁথি।
মৃণাল চক্রবর্তী, পূর্ব মেদিনীপুর।
সংগ্রাম, মুর্শিদাবাদ।
কামরুদ্দিন ওরফে কামু, মুর্শিদাবাদ।
সুদীপ গঙ্গোপাধ্যায়, দক্ষিণ দিনাজপুর।

CBI তদন্তে তাপস মণ্ডলের এজেন্ট হিসেবে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে যোগ খুঁজে পাওয়া নাম গুলি হল:

হৃদয় সাহা, নবগ্রাম, মুর্শিদাবাদ।
অমিয় মাইতি, কাঁথি।
মান্তু দাস মহাপাত্র,
পিরুলাল পাড়ুই,।
উমাপদ ভুঁইয়া।
নবকুমার সাহা, আরাধনা বাস সার্ভিস।
নিলাদ্রী ঘোষ,
আরণ্যক আচার্য, (খড়গপুর আদিবাসী কলেজ)।
সমীরণ চক্রবর্তী, মুর্শিদাবাদ।
কুন্তল ঘোষ

এজেন্টস হিসেবে যোগ খুজে পাওয়া ব্যক্তিদের নাম।
দিব্যেন্দুু বাগ, হুগলি।
জীতেন রায়, রায়গঞ্জ।
সুখেন রানা, বীরভূম।
সুজল, মুর্শিদাবাদ।
নুরুল হাসান,
অনুপম, রায়গঞ্জ।
শ্যামপদ পাত্র, হাওড়া।
অরবিন্দ, এসআই (হাওড়া)।
তন্ময় গোস্বামী, বাঁকুড়া।
সন্তু গঙ্গোপাধ্যায়, হুগলি।