Tag Archives: rich country

Richest States In India: দেশের সবথেকে ধনী রাজ্য কোনটি জানেন? সেরা ৭-এর মধ্যে কি পশ্চিমবঙ্গ আছে! চমকে দেওয়া তথ্য

ভারতের অর্থনৈতিক চালচিত্র তার সংস্কৃতির মতোই বৈচিত্র্যময়। নির্দিষ্ট কিছু রাজ্য গ্রস স্টেট ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট (GSDP)-এর দৌড়ে শীর্ষ স্থানে রয়েছে। এই রাজ্যগুলি দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক শক্তিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।
ভারতের অর্থনৈতিক চালচিত্র তার সংস্কৃতির মতোই বৈচিত্র্যময়। নির্দিষ্ট কিছু রাজ্য গ্রস স্টেট ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট (GSDP)-এর দৌড়ে শীর্ষ স্থানে রয়েছে। এই রাজ্যগুলি দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক শক্তিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।
এখানে ভারতের সাতটি ধনী রাজ্যের কথা বলা হবে, যেগুলি অর্থনৈতিক দক্ষতা এবং মূল শিল্পগুলির উপর প্রাধান্য দেয়, যা সেই রাজ্যের বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে।
এখানে ভারতের সাতটি ধনী রাজ্যের কথা বলা হবে, যেগুলি অর্থনৈতিক দক্ষতা এবং মূল শিল্পগুলির উপর প্রাধান্য দেয়, যা সেই রাজ্যের বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে।
মহারাষ্ট্র- ভারতের যে রাজ্যে আর্থিক কাঠামো সবথেকে বেশি শক্তিশালী, তা হল দেশের বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের রাজ্য। মহারাষ্ট্রই দেশের সবচেয়ে ধনী রাজ্য। ৩১ ট্রিলিয়নেরও বেশি জিএসডিপি। মুম্বই অর্থনৈতিক কেন্দ্র। যেখানে দেশের প্রধান ব্যাঙ্ক, মাল্টিন্যাশনাল কর্পোরেশন এবং স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে।
মহারাষ্ট্র- ভারতের যে রাজ্যে আর্থিক কাঠামো সবথেকে বেশি শক্তিশালী, তা হল দেশের বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের রাজ্য। মহারাষ্ট্রই দেশের সবচেয়ে ধনী রাজ্য। ৩১ ট্রিলিয়নেরও বেশি জিএসডিপি। মুম্বই অর্থনৈতিক কেন্দ্র। যেখানে দেশের প্রধান ব্যাঙ্ক, মাল্টিন্যাশনাল কর্পোরেশন এবং স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে।
শহরের বন্দরটি ভারতের সামুদ্রিক বাণিজ্যের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ। এটির কারণে এর অর্থনৈতিক শক্তি আরও দৃঢ় হচ্ছে। মহারাষ্ট্র হল একটি উৎপাদনের ঘাঁটি। রাজ্যের সাংস্কৃতিক অবদান, বিশেষ করে বলিউডের মাধ্যমে এর অর্থনৈতিক প্রভাব বেড়েছে।
শহরের বন্দরটি ভারতের সামুদ্রিক বাণিজ্যের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ। এটির কারণে এর অর্থনৈতিক শক্তি আরও দৃঢ় হচ্ছে। মহারাষ্ট্র হল একটি উৎপাদনের ঘাঁটি। রাজ্যের সাংস্কৃতিক অবদান, বিশেষ করে বলিউডের মাধ্যমে এর অর্থনৈতিক প্রভাব বেড়েছে।
তামিলনাড়ু- তামিলনাড়ুর অর্থনীতি দাঁড়িয়ে রয়েছে এর উৎপাদনী শক্তির উপর। ২০ ট্রিলিয়ন ডিএসডিপি। টেক্সটাইলগুলি ব্যবসায় দখল। বিভিন্ন ধরনের কাপড় এবং পোশাক তৈরির সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে বিশাল পরিচিতি। এর স্বয়ংচালিত শিল্প আরেকটি উল্লেখযোগ্য উৎস।
তামিলনাড়ু- তামিলনাড়ুর অর্থনীতি দাঁড়িয়ে রয়েছে এর উৎপাদনী শক্তির উপর। ২০ ট্রিলিয়ন ডিএসডিপি। টেক্সটাইলগুলি ব্যবসায় দখল। বিভিন্ন ধরনের কাপড় এবং পোশাক তৈরির সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে বিশাল পরিচিতি। এর স্বয়ংচালিত শিল্প আরেকটি উল্লেখযোগ্য উৎস।
উপরন্তু, তামিলনাড়ু তথ্যপ্রযুক্তিতে যথেষ্ট অগ্রগতি করেছে। একটি সমৃদ্ধশালী আইটি ইকোসিস্টেম গড়ে তুলেছে যা সারা বিশ্ব থেকে বিনিয়োগ এবং প্রতিভাকে আকৃষ্ট করেছে। এর অটো ম্যানুফাকচারিং শিল্পও খুব শক্তিশালী।
উপরন্তু, তামিলনাড়ু তথ্যপ্রযুক্তিতে যথেষ্ট অগ্রগতি করেছে। একটি সমৃদ্ধশালী আইটি ইকোসিস্টেম গড়ে তুলেছে যা সারা বিশ্ব থেকে বিনিয়োগ এবং প্রতিভাকে আকৃষ্ট করেছে। এর অটো ম্যানুফাকচারিং শিল্পও খুব শক্তিশালী।
গুজরাত- গুজরাতের অর্থনৈতিক ল্যান্ডস্কেপ তার কৌশলগত অবস্থান এবং অগ্রগতি-চিন্তা নীতির প্রমাণ। রাজ্যের প্রায় ২০ ট্রিলিয়ন জিএসডিপি। রাজ্যের উপকূল শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গেটওয়ে নয় বরং এর সমৃদ্ধশালী পেট্রোকেমিক্যাল এবং ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।
গুজরাত- গুজরাতের অর্থনৈতিক ল্যান্ডস্কেপ তার কৌশলগত অবস্থান এবং অগ্রগতি-চিন্তা নীতির প্রমাণ। রাজ্যের প্রায় ২০ ট্রিলিয়ন জিএসডিপি। রাজ্যের উপকূল শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গেটওয়ে নয় বরং এর সমৃদ্ধশালী পেট্রোকেমিক্যাল এবং ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।
গুজরাতর শিল্প অঞ্চল, ব্যবসা এবং বিনিয়োগের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করেছে। এর কৃষি, সর্দার সরোবর বাঁধের মতো উদ্যোগ, রাজ্যের খাদ্য নিরাপত্তা এবং গ্রামীণ অর্থনীতিও বড় অবদানকারী।
গুজরাতর শিল্প অঞ্চল, ব্যবসা এবং বিনিয়োগের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করেছে। এর কৃষি, সর্দার সরোবর বাঁধের মতো উদ্যোগ, রাজ্যের খাদ্য নিরাপত্তা এবং গ্রামীণ অর্থনীতিও বড় অবদানকারী।
উত্তরপ্রদেশ- উত্তরপ্রদেশ দেশের কৃষি উৎপাদনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 19.7 ট্রিলিয়ন জিএসডিপি। খাদ্যশস্যের বৃহত্তম উৎপাদকদের মধ্যে একটি, যা ভারতের খাদ্য নিরাপত্তায় উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখে।
উত্তরপ্রদেশ- উত্তরপ্রদেশ দেশের কৃষি উৎপাদনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 19.7 ট্রিলিয়ন জিএসডিপি। খাদ্যশস্যের বৃহত্তম উৎপাদকদের মধ্যে একটি, যা ভারতের খাদ্য নিরাপত্তায় উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখে।
রাজ্যের উর্বর গাঙ্গেয় সমভূমি গম, চাল, আখ এবং আলু-সহ বিভিন্ন ধরনের ফসল ফলায়। কৃষি শক্তির পাশাপাশি, উত্তরপ্রদেশ তার পরিষেবা খাতে দ্রুত বৃদ্ধি দেখছে। আইটি এবং পর্যটনের উপরেও সমান নজর এই রাজ্যের।
রাজ্যের উর্বর গাঙ্গেয় সমভূমি গম, চাল, আখ এবং আলু-সহ বিভিন্ন ধরনের ফসল ফলায়। কৃষি শক্তির পাশাপাশি, উত্তরপ্রদেশ তার পরিষেবা খাতে দ্রুত বৃদ্ধি দেখছে। আইটি এবং পর্যটনের উপরেও সমান নজর এই রাজ্যের।
কর্ণাটক- কর্ণাটকের অর্থনৈতিক শক্তি মূলত বেঙ্গালুরু শহর দ্বারা চালিত। যাকে প্রায়শই ভারতের সিলিকন ভ্যালি বলা হয়। এর জিএসডিপি ১৯.৬ ট্রিলিয়ন। এই আইটি হাব শহরটি বিশ্বব্যাপী খ্যাত। এটি দেশের সবচেয়ে বড় কিছু আইটি সংস্থা এবং স্টার্টআপগুলির কেন্দ্র।
কর্ণাটক- কর্ণাটকের অর্থনৈতিক শক্তি মূলত বেঙ্গালুরু শহর দ্বারা চালিত। যাকে প্রায়শই ভারতের সিলিকন ভ্যালি বলা হয়। এর জিএসডিপি ১৯.৬ ট্রিলিয়ন। এই আইটি হাব শহরটি বিশ্বব্যাপী খ্যাত। এটি দেশের সবচেয়ে বড় কিছু আইটি সংস্থা এবং স্টার্টআপগুলির কেন্দ্র।
বায়োটেকনোলজি ইন্ডাস্ট্রিও কর্ণাটকে একটি সহায়ক ইকোসিস্টেম খুঁজে পেয়েছে, যেখানে রাজ্যটি প্রচুর সংখ্যক বায়োটেক ফার্ম খুলেছে। যার ফলে জৈবপ্রযুক্তি গবেষণা ও উন্নয়নে শীর্ষে রয়েছে এই রাজ্য।
বায়োটেকনোলজি ইন্ডাস্ট্রিও কর্ণাটকে একটি সহায়ক ইকোসিস্টেম খুঁজে পেয়েছে, যেখানে রাজ্যটি প্রচুর সংখ্যক বায়োটেক ফার্ম খুলেছে। যার ফলে জৈবপ্রযুক্তি গবেষণা ও উন্নয়নে শীর্ষে রয়েছে এই রাজ্য।
পশ্চিমবঙ্গ- পশ্চিমবঙ্গের জিএসডিপি ১৩ ট্রিলিয়নের বেশি। এর অর্থনীতি লুকিয়ে রয়েছে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং কৌশলগত বাণিজ্য অনুশীলনের মধ্যে। কলকাতা, রাজ্যের রাজধানী, ঐতিহাসিকভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য বন্দর এবং আজও এটি একটি ব্যস্ত বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসাবে কাজ করছে।
পশ্চিমবঙ্গ- পশ্চিমবঙ্গের জিএসডিপি ১৩ ট্রিলিয়নের বেশি। এর অর্থনীতি লুকিয়ে রয়েছে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং কৌশলগত বাণিজ্য অনুশীলনের মধ্যে। কলকাতা, রাজ্যের রাজধানী, ঐতিহাসিকভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য বন্দর এবং আজও এটি একটি ব্যস্ত বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসাবে কাজ করছে।
ব্রিটিশ শাসিত ভারতে এটিই ছিল রাজধানী। স্থাপত্য, শিল্পকলা এবং বৌদ্ধিক জীবনে একটি অনস্বীকার্য চিহ্ন রেখেছে। সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসাবে এর মর্যাদায আজও অটুট। ঐতিহাসিক তাৎপর্য এবং সমসাময়িক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের এই সংমিশ্রণ, পাট, চা, ইস্পাত এবং বস্ত্রের মতো মূল শিল্পের বৃদ্ধি পশ্চিমবঙ্গকে ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার এক অনন্য সংমিশ্রণ হিসাবে তৈরি করেছে।
ব্রিটিশ শাসিত ভারতে এটিই ছিল রাজধানী। স্থাপত্য, শিল্পকলা এবং বৌদ্ধিক জীবনে একটি অনস্বীকার্য চিহ্ন রেখেছে। সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসাবে এর মর্যাদায আজও অটুট। ঐতিহাসিক তাৎপর্য এবং সমসাময়িক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের এই সংমিশ্রণ, পাট, চা, ইস্পাত এবং বস্ত্রের মতো মূল শিল্পের বৃদ্ধি পশ্চিমবঙ্গকে ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার এক অনন্য সংমিশ্রণ হিসাবে তৈরি করেছে।
অন্ধ্রপ্রদেশ- অন্ধ্রপ্রদেশের জিএসডিপি ১১.৩ ট্রিলিয়ন। তথ্য প্রযুক্তি এবং জৈবপ্রযুক্তির উপর কৌশলগত জোর দিয়ে অন্ধ্র প্রদেশ নিজেকে উদ্ভাবন এবং উন্নয়নের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখযোগ্য করেছে।
অন্ধ্রপ্রদেশ- অন্ধ্রপ্রদেশের জিএসডিপি ১১.৩ ট্রিলিয়ন। তথ্য প্রযুক্তি এবং জৈবপ্রযুক্তির উপর কৌশলগত জোর দিয়ে অন্ধ্র প্রদেশ নিজেকে উদ্ভাবন এবং উন্নয়নের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখযোগ্য করেছে।
রাজ্যের রাজধানী, অমরাবতী, বিশ্বব্যাপী আইটি হাব এবং বায়োটেক সংস্থাগুলি অর্থনীতিকে শক্তিশালী করছে। সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক সম্পদ এবং একটি দক্ষ কর্মশক্তির সঙ্গে মিলিত হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশে।
রাজ্যের রাজধানী, অমরাবতী, বিশ্বব্যাপী আইটি হাব এবং বায়োটেক সংস্থাগুলি অর্থনীতিকে শক্তিশালী করছে। সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক সম্পদ এবং একটি দক্ষ কর্মশক্তির সঙ্গে মিলিত হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশে।

Knowledge Story: বিশ্বের সবচেয়ে বড়লোক দেশটি কোনটি বলুন তো? নাম শুনে মাথায় হাত দেবেন নিশ্চিত! ভারত কততে?

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশের কথা বললে সবার প্রথমে আমাদের আমেরিকা বা ব্রিটেনের মতো দেশগুলোর কথা মনে আসে। কিন্তু একটি দেশকে ধনী তখনই বলা হয়, যখন সে দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি প্রতিটি মানুষের সর্বোচ্চ গড় আয় নির্ধারণ করা হয়।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশের কথা বললে সবার প্রথমে আমাদের আমেরিকা বা ব্রিটেনের মতো দেশগুলোর কথা মনে আসে। কিন্তু একটি দেশকে ধনী তখনই বলা হয়, যখন সে দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি প্রতিটি মানুষের সর্বোচ্চ গড় আয় নির্ধারণ করা হয়।
এবার দেখে নেওয়া যাক — ২০২৩ সালের শীর্ষ ধনী দেশের তালিকায় কোন কোন দেশ রয়েছে। সেখানে কোথায় রয়েছে ভারতের স্থান?
এবার দেখে নেওয়া যাক — ২০২৩ সালের শীর্ষ ধনী দেশের তালিকায় কোন কোন দেশ রয়েছে। সেখানে কোথায় রয়েছে ভারতের স্থান?
আয়ারল্যান্ড : ২০২৩ সালে প্রকাশিত রিপোর্টে ধনী দেশের তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে আয়ারল্যান্ড। এই ছোট দেশটি ২০২৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দেশ হয়ে উঠেছে। স্বল্প জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে দেশটি এ অর্জন করেছে। বিশ্বের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান এ দেশে বিনিয়োগ করেছে।
আয়ারল্যান্ড : ২০২৩ সালে প্রকাশিত রিপোর্টে ধনী দেশের তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে আয়ারল্যান্ড। এই ছোট দেশটি ২০২৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দেশ হয়ে উঠেছে। স্বল্প জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে দেশটি এ অর্জন করেছে। বিশ্বের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান এ দেশে বিনিয়োগ করেছে।
লুক্সেমবার্গ : ২০২৩ সালের ধনী দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ তালিকার পরবর্তী দেশটি হল লুক্সেমবার্গ। খুব সামান্য ব্যবধানে আয়ারল্যান্ডের পিছনে রয়েছে এই দেশটি। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে এটি আয়ারল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে। এদেশে বার্ষিক গড় মাথাপিছু আয় ৭৩ লাখ টাকার বেশি। মানে এখানে একজন মানুষ দৈনিক ২০,০০০ টাকা আয় করেন।
লুক্সেমবার্গ : ২০২৩ সালের ধনী দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ তালিকার পরবর্তী দেশটি হল লুক্সেমবার্গ। খুব সামান্য ব্যবধানে আয়ারল্যান্ডের পিছনে রয়েছে এই দেশটি। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে এটি আয়ারল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে। এদেশে বার্ষিক গড় মাথাপিছু আয় ৭৩ লাখ টাকার বেশি। মানে এখানে একজন মানুষ দৈনিক ২০,০০০ টাকা আয় করেন।
সিঙ্গাপুর : ২০২৩ সালের ধনী দেশের তালিকায় পরবর্তী নামটি হল সিঙ্গাপুরের। এই দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৫৯ লাখ ৮১ হাজার। দেশটি বহু বছর ধরে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের জন্য কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে। এখানে মাথাপিছু গড় বার্ষিক আয় ৫৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এখানে প্রতিদিন একজন মানুষ ১৪ হাজার টাকার বেশি আয় করেন।
সিঙ্গাপুর : ২০২৩ সালের ধনী দেশের তালিকায় পরবর্তী নামটি হল সিঙ্গাপুরের। এই দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৫৯ লাখ ৮১ হাজার। দেশটি বহু বছর ধরে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের জন্য কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে। এখানে মাথাপিছু গড় বার্ষিক আয় ৫৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এখানে প্রতিদিন একজন মানুষ ১৪ হাজার টাকার বেশি আয় করেন।
কাতার : ২০২৩ সালের ধনী দেশের তালিকায় উপসাগরীয় দেশ কাতারের নামও রয়েছে। মানব উন্নয়ন সূচকের ভিত্তিতে, জাতিসংঘ কাতারকে একটি উচ্চ উন্নত অর্থনীতি দেশ বলে অভিহিত করেছে। এদেশে বার্ষিক মাথাপিছু আয় ৫১ লাখ টাকার বেশি। বিপুল পরিমাণ তেল ও গ্যাসের মজুদ এ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ।
কাতার : ২০২৩ সালের ধনী দেশের তালিকায় উপসাগরীয় দেশ কাতারের নামও রয়েছে। মানব উন্নয়ন সূচকের ভিত্তিতে, জাতিসংঘ কাতারকে একটি উচ্চ উন্নত অর্থনীতি দেশ বলে অভিহিত করেছে। এদেশে বার্ষিক মাথাপিছু আয় ৫১ লাখ টাকার বেশি। বিপুল পরিমাণ তেল ও গ্যাসের মজুদ এ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ।
অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রথম স্থানে থেকেও ধনী দেশের তালিকায় শীর্ষে নেই আমেরিকা। এই তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে এর GDP ৮০ হাজার ডলারের কাছাকাছি। তাৎপর্য বিষয় হল এই তালিকায় নেই চিন, রাশিয়া, জার্মানি, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের নাম।
অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রথম স্থানে থেকেও ধনী দেশের তালিকায় শীর্ষে নেই আমেরিকা। এই তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে এর GDP ৮০ হাজার ডলারের কাছাকাছি। তাৎপর্য বিষয় হল এই তালিকায় নেই চিন, রাশিয়া, জার্মানি, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের নাম।
এই তালিকায় প্রথম ১০-এ জায়গা পায়নি ভারত। তবে দ্রুত হারে বদলাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি। তাই কয়েক বছরের মধ্য়েই তালিকায় ভারতের জায়গা হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
এই তালিকায় প্রথম ১০-এ জায়গা পায়নি ভারত। তবে দ্রুত হারে বদলাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি। তাই কয়েক বছরের মধ্য়েই তালিকায় ভারতের জায়গা হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।