Tag Archives: Uttar Pradesh News

Uttar Pradesh Hyena Attack: বাঘ, নেকড়ের পর এবার নতুন হিংস্র প্রাণীর আক্রমণ, প্রবল আতঙ্কে গ্রামবাসীরা

নয়ড়া : উত্তর প্রদেশের বেশ কিছু জেলায়  নেকড়েদের আতঙ্কের পর এবার গ্রেটার নয়ডায় হায়নার ভয় ছড়িয়ে পড়েছে। জানা গিয়েছে, কাসানা এবং দনকৌর অঞ্চলে হায়না দেখা গিয়েছে। গ্রামবাসী এবং কৃষকদের মধ্যে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

কিছু কৃষক মাঠে নেকড়েদের পায়ের ছােপও দেখেছেন। গ্রামের বয়স্করাও এই ঘটনার আলোচনা করছেন এবং বন দপ্তরকে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে। এখন বন দপ্তরের দল হাতে অস্ত্র নিয়ে হায়নাগুলির সন্ধানে নেমেছে।

আরও পড়ুন : উত্তরপ্রদেশের এই শহরেই গান্ধীকে ‘মহাত্মা’ উপাধি দেওয়া হয়েছিল, পুরো গল্পটি জানুন

গ্রেটার নোয়েডার তুগলকাপুর হালদোনা গ্রামের বাসিন্দা শওকত আলী চেচি, যাঁর খেত কাসানা নগরের বন্যার অঞ্চলে, তিনি ৪ দিন আগে কিছু অদ্ভুত প্রাণী দেখেন। যখন তিনি তার ক্ষেতে যান, সেখানে থাকা কুকুরগুলিকে তিনি দেখতে পাননি৷ তবে টিউবওয়েলের গায়ে হিংস্র প্রাণীর দাঁতের ছাপ পাওয়া যায়। মাঠে বন্য প্রাণীদের পায়ের ছাপও দেখা গিয়েছে। পরে এক সহকর্মী কৃষক তাঁকে জানান যে জঙ্গলে হায়না ঘুরছে।

আরও পড়ুন : হাসপাতালে পচছে স্ত্রী-এর লাশ, ভুল নাম ঠিকানা দিয়ে পালিয়ে গেল স্বামী!

শওকত আলী চেচিকে আর এক কৃষক জানান যে ৫ দিন আগে হায়নারা কাসানা গ্রামের কৃষক রাকেশ সিংয়ের উপর আক্রমণ করেছিল। রাকেশ সিং, যিনি গ্রেটার নয়ডায় নিজের ক্ষেত পাহারা দিচ্ছিলেন, হায়নার আক্রমণের শিকার হন। রাকেশ সিং একটি গাছে উঠে জীবন বাঁচান, কিন্তু হায়েনারা তাঁর একটি পায়ে কামড় বসিয়েছে।

চুহরপুর গ্রামের বয়স্ক ব্যক্তিরা দাবি করেছেন যে,  তারা হায়নার দলকে গ্রামে ঘুরতে দেখেছেন। তারা একটি  গ্রামের কাছে ঘুরতেও দেখেছেন৷ গ্রেটার নয়ডার দনকৌর অঞ্চলের এক ছাত্রী জানিয়েছেন, তিনি বন দপ্তরের একটি দলকে খাঁচা নিয়ে ঝাঝর রোডের দিকে যেতে দেখেছেন। বন দপ্তরের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত হায়নার আক্রমণের সত্যতা নিশ্চিত করা হয়নি, কিন্তু গ্রামে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

Kanpur News: হাসপাতালে পচছে স্ত্রী-এর লাশ, ভুল নাম ঠিকানা দিয়ে পালিয়ে গেল স্বামী!

কানপুর : কানপুরের এলএলআর হাসপাতালে সাত দিন ধরে পঁচছে এক মহিলার দেহ! মহিলাটি কে, তিনি কোথা থেকে এসেছেন এবং তার পরিবারের সদস্যরা কোথায় আছেন তা কেউ জানে না।

জানা গিয়েছে, ওই মহিলার স্বামীই তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন। হাসপাতালে ভর্তি করার ফর্মে ওই নারীর স্বামী যে তথ্যই দিয়েছেন তা সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত হয়েছে। মহিলার মৃত্যুর পর তার পোস্টমর্টেমও করা হয়নি। ব্যাপারটা এমন যে, ওই মহিলার মৃতদেহ নিয়ে কারও কোনও মাথা ব্যথাই নেই৷ দিনের পর দিন সেটি হাসপাতালেই পচে যাচ্ছে।

আরও পড়ুন : ঘাস কাটতে গিয়ে ভয়ঙ্কর বিপদ, কৃষককে ধান ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে খেল বাঘ!

ঘটনাটি ঘটেছে এলএলএম হাসপাতালে। তার স্বামীই অসুস্থতার কারণে মহিলাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন। স্বামী ভর্তি প্রক্রিয়ার জন্য হাসপাতালের ফর্মও পূরণ করেছিলেন। এরপর স্বামী সেখান থেকে চলে গেলে আর ফিরে আসেননি। হাসপাতালেই মৃত্যু হয় ওই মহিলার। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফরমে দেওয়া নম্বর ও ঠিকানায় খবর দেওয়ার চেষ্টা করলে জানা যায় সবই ভুয়ো। এখন মহিলার মৃত্যুর সাত দিন হয়ে গেছে এবং তার মৃতদেহ পচতে শুরু করেছে। কিন্তু এ ব্যাপারে কেউ অবগত নয়।

আরও পড়ুন : জানলে চমকে উঠবেন, শোয়ার ঘর থেকে রান্না ঘর, এই গ্রামে ঘরে ঘরে ভর্তি লাশ!

লাশ পড়ে আছে মর্গে মানবতাকে লজ্জায় ফেলে দেয় এমন দৃশ্য হাসপাতালের মর্গে দেখা যায়। সাত দিন ধরে এখানে লাশ পড়ে আছে। এখন তা থেকে তীব্র দুর্গন্ধও আসতে শুরু করেছে। সাধারনত নিয়মানুযায়ী ৭২ ঘন্টার মধ্যে অজ্ঞাত লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়, তবে এ ক্ষেত্রে পুলিশ পঞ্চায়েতনামা করলেও লাশের ময়নাতদন্ত হয়নি। পচা লাশের ব্যাপারে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও উদাসীন।

স্বামী পলাতক তথ্য অনুযায়ী, ২৪ সেপ্টেম্বর ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়। সন্ধ্যায় মহিলার স্বামী তাকে নিয়ে এসেছিল। মহিলার পা ফোলা ছিল। ওই ব্যক্তি ফর্মে মহিলার নাম নীতু, বয়স ৩৫ বছর এবং তার নাম ইসলাম গুপ্ত লিখেছিলেন। ঠিকানার বদলে ওই ব্যক্তি লিখেছিলেন সুসাটি থানা, ফারুখাবাদ। ওই দিন রাতেই ওই মহিলার মৃত্যু হয়। হাসপাতালে স্বামীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দুটিই ভুল পাওয়া যায়। এখন সাতদিন পর ওই নারীর শরীর সম্পূর্ণ পচে গেছে। এরপরও তার পোস্টমর্টেম হয়নি।

Uttar Pradesh News: জানলে চমকে উঠবেন, শোয়ার ঘর থেকে রান্না ঘর, এই গ্রামে ঘরে ঘরে ভর্তি লাশ!

ইটাওয়া: চারপাশে কেবল কবরই কবর। শুনতে অদ্ভুত লাগবে, কিন্তু এটাই সত্যি। ইটাওয়া জেলার চকরনগরের নতুন বসতিতে বছরের পর বছর ধরে মানুষ তাদের পরিবারের মৃতদেহকে নিজেদের বাড়িতেই কবর দিয়ে আসছে। এই ঐতিহ্য এখনও চলছে। এই বসতির প্রতিটি বাড়িতে একটি করে কবর রয়েছে। এটি মানুষের থাকার জন্য তৈরি করা হলেও পরিস্থিতি কবরস্থানের মতো।

আরও পড়ুন : লোন শোধ করতে ব্যর্থ, ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে বন্দুকের সামনে রেখে ৪০ লাখ টাকা লুঠ!

কেন এই বসতিতে এত কবর? ইটাওয়া জেলার সদর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চকরনগরের নতুন বসতিতে কবরগুলির মধ্যে বাস করা স্বাভাবিক ব্যাপার। এখানে মানুষের দাবি, এই বসতিতে প্রতিটি বাড়িতে কোনও না কোনও কবর বিদ্যমান। বেডরুমে চাচা-চাচির কবর, আবার আঙিনায় দাদা-দাদির। এখানে লোকেরা তাদের পরিবারের সদস্যদের বাড়ির ভেতরেই দাফন করে, কারণ গ্রামের মধ্যে কবরস্থানের অভাব।

কিন্তু এমন কেন? গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, এখানে কবরস্থানের ব্যবস্থা না থাকায় তারা নিজেদের পরিবারের মৃত সদস্যকে বাড়ির ভেতরেই দাফন করেন। সমাজবাদী সরকারের সময় কবরস্থানের বিষয়টি উত্থাপন করা হয়েছিল, এরপর তৎকালীন জেলা প্রশাসক পি. গুরু প্রসাদ নতুন বসতি থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে কবরস্থানের জন্য স্থান নির্ধারণ করেছিলেন। কিন্তু সেই দূরত্বে দাফনের জন্য মানুষ রাজি হয়নি।

আরও পড়ুন : দেড় লাখের আইফোন হাতে পেতেই চরম সিদ্ধান্ত! মেরে খালে ভাসিয়ে দেওয়া হল ডেলিভারি বয়কে

বাচ্চাদের উপর কবরে প্রভাব কেমন? তকিয়া গ্রামের মুখ্তিয়ার জানান, তাঁর মায়ের কবর তাঁর শোয়ার ঘরের কাছেই রয়েছে, এবং শিশুরা প্রায়ই রাতে জেগে ওঠে। ইমাম মৌলানা কামালুদ্দিন আসরাফি জানান, ইসলাম ধর্মে কবরে থাকা মৃতদের জীবিত মানুষের মতো দেখা হয়। হাদিসে নবী বলেছেন, কবর  কারও অসুবিধা করে না, এটিকে সম্মান দেওয়া উচিত।

Bank Loot: লোন শোধ করতে ব্যর্থ, ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে বন্দুকের সামনে রেখে ৪০ লাখ টাকা লুঠ!

শামলি: উত্তরপ্রদেশের শামলি থেকে চাঞ্চল্যকর খবর এসেছে। এখানে এক যুবক ব্যাঙ্কে গিয়ে সরাসরি ম্যানেজারের সাথে দেখা করতে গিয়েছিল। সে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে বলেছিল যে তার উপর ৩৮ লক্ষ টাকার হোম লোন বাকি আছে, কিন্তু সে সেটা শোধ করতে পারবে না। এরপর সে তৎক্ষণাত বন্দুক বের করে ম্যানেজারের মাথায় রাখে। ৪০ লক্ষ টাকার দাবি জানায়। পুরো ঘটনা সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে। পুলিশ মামলা দায়ের করে যুবকের খোঁজ শুরু করেছে।

আরও পড়ুন : মাকে খুন করে লিভার-কিডনি ভেজে খায় গুনধর ছেলে! মিলল ফাঁসির সাজা

ব্যাঙ্ক ডাকাতির ঘটনাটি হয়েছে কোতওয়ালি এলাকার অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কে। ঘটনায় পুলিশ বিভাগে হইচই পড়ে যায় এবং এসপি রাম সেবক গৌতম কয়েকটি থানার পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌছে যান। জিজ্ঞাসাবাদে ব্যাঙ্ক ম্যানেজার নমন জৈন জানান যে, একজন দুষ্কৃতি ব্যাঙ্কে ঢুকে সরাসরি তার কেবিনে চলে এসেছিল। সে বলেছিল যে, তার উপর ৩৮ লক্ষ টাকার হোম লোন আছে। যা সে শোধ করতে পারছে না। এরপর অভিযুক্ত পিস্তল বের করে বলে, আজ সে মরবে না হলে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকেই সেখানে মেরে ফেলবে।

ব্যাঙ্কের সিকিউরিটি গার্ড জানিয়েছেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি ম্যানেজার এবং ক্যাশিয়ারকে নিয়ে কেবিন থেকে বেরিয়ে এসেছিল। সে সকলকে বন্দুক দেখিয়ে হাত তুলতে বলেছিল। এই সময় যখন গার্ড গুলি চালাতে চায়, তখন ব্যাঙ্ক ম্যানেজার মানা করেন। এরপর সেই অভিযুক্ত চালাকি করে লাখ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। পুরো ঘটনা ব্যাঙ্কে লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরায় রেকর্ড হয়েছে৷ পুলিশ অভিযুক্তকে খুঁজছে৷

আরও পড়ুন : পড়ুয়া ভর্তি বাসে হঠাৎ বিধ্বংসী আগুন! পুড়ে মৃত্যু ২৫? আহত একাধিক

ম্যানেজারকে বন্দুকের মুখে রেখে দুষ্কৃতি ৪০ লক্ষ টাকার দাবি করে। এরপর ম্যানেজার ব্যাঙ্কের ক্যাশিয়ারকে ৪০ লক্ষ টাকা নিয়ে তাঁর কেবিনে আসতে বলেন। ক্যাশিয়ার যখন ম্যানেজারের কেবিনে ৪০ লক্ষ টাকা নিয়ে আসলে অভিযুক্ত সেই টাকা একটি ব্যাগে ভরে। ম্যানেজার ও ক্যাশিয়ারকে বন্দুকের মুখে রেখেই ব্যাঙ্ক থেকে সিনেমার স্টাইলে পালায় সে৷

এসপি রাম সেবক জানিয়েছেন যে, ব্যাঙ্ক থেকে একজন সন্দেহভাজন যুবক ৪০ লক্ষ টাকা নগদ নিয়ে চলে গেছে। তার পরিচয় উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে।  ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের কাছ থেকে পুরো ব্যাপারটি জেনে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

Uttar Pradesh Principle Death: দিনের পর দিন অত্যাচার, ১৮ পাতার সুইসাইড নোট লিখে নিজেকে শেষ করলেন শিক্ষক

অমরোহা: উত্তরপ্রদেশের অমরোহা জেলার গাজরৌলা থানা এলাকার একটি উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এ প্রিন্সিপাল গলায় ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। মৃত প্রিন্সিপাল সঞ্জীব ১৮ পৃষ্ঠার একটি সুইসাইড নোট লিখে গিয়েছেন। যেখানে তিনি স্কুলের দুই শিক্ষক এবং বিএসএকে দায়ী করেছেন। জানা যাচ্ছে, প্রিন্সিপাল খুব ভোরে স্কুলে এসেছিলেন। তিনি স্কুল অফিসেই ফাঁসি দিয়েছিলেন। এরপর অন্য শিক্ষক ও ছাত্ররা স্কুলে এসে মৃতদেহ দেখতে পান।

আরও পড়ুন : পড়ুয়া ভর্তি বাসে হঠাৎ বিধ্বংসী আগুন! পুড়ে মৃত্যু ২৫? আহত একাধিক

স্কুলে প্রধান শিক্ষকের আত্মহত্যার খবর পেয়ে পুলিশ ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। পুলিশ ফরেনসিক দলকে ডেকে তদন্ত করেছে। বর্তমানে ঘরটি সিল করে রাখা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, প্রধান শিক্ষক সঞ্জীব গাজরৌলা এলাকার সুলতানঠের গ্রামের আদর্শ জুনিয়র হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। জানা গিয়েছে প্রধান শিক্ষকের স্কুলেরই কোনও সহকর্মীর সাথে বিবাদ চলছিল। ঘটনার পর গ্রামবাসীরা ঘটনাস্থলে চলে আসে। পুলিশ মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

সুইসাইড নোটে সঞ্জীব কুমার লিখেছেন যে, ‘আমি রাঘবেন্দ্র সিং, সরিতা সিং এবং বিএসএ ম্যাডামের ব্যবহারে আহত হয়ে আত্মহত্যা করছি। রাঘবেন্দ্র এবং সরিতা গালিগালাজ করেন। তাদের অত্যাচার সহ্যের বদলে মরাই ভালো। আমি ২০১৯ সালের ২ এপ্রিল থেকে ওদের দাপট সহ্য করছি। আমি চাই সিবিআই তদন্ত করুক।”

আরও পড়ুন : দেড় লাখের আইফোন হাতে পেতেই চরম সিদ্ধান্ত! মেরে খালে ভাসিয়ে দেওয়া হল ডেলিভারি বয়কে

দিনের পর দিন নির্যাতন৷ সব ঘটনা সুইসাইড রেজিস্টারে লেখা আছে, যা প্রায় ১৮ পাতার। প্রধান শিক্ষক আরও জানিয়েছেন, “যতক্ষণ না ডিএম ম্যাডাম এবং বিএসএ ম্যাডাম আসবেন ততক্ষণ আমার দেহকে স্পর্শ করবেন না। আমার কাছে স্কুলের কোনও জিনিস নেই। দুটি ট্যাবলেট নতুন সেফে রাখা আছে। পরিমা শর্মা কে স্কুলের ইনচার্জ বানানো হোক। তিনি সবচেয়ে সিনিয়র শিক্ষক।’

মৃতের ছেলে অনুজ সিং জানিয়েছেন যে, স্কুলের শিক্ষকরা তার বাবাকে নির্যাতন করত। প্রতিদিন ঝগড়া করত। ঘটনার দিন সকাল ৭টায় বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। অন্য শিক্ষকরা মৃতদেহ ঝুলে থাকতে দেখে খবর দেয়। অনুজ বলছিলেন, “বাবা হোয়াটসঅ্যাপে আমাকে ম্যাসেজ করেছিলেন, কিন্তু দেখার আগেই ডিলিট করে দিয়েছিলেন। গত রাত থেকে তিনি অনেক চিন্তিত ছিলেন৷ আমরা তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম কিন্তু তিনি কিছু বলেননি।”

Uttar Pradesh News: দেড় লাখের আইফোন হাতে পেতেই চরম সিদ্ধান্ত! মেরে খালে ভাসিয়ে দেওয়া হল ডেলিভারি বয়কে

 লখনউ:  আইফোনের অর্ডার দিয়েছিলেন এক ব্যক্তি৷   ৩০ বছর বয়সী এক কুরিয়ার কর্মী সেটি দিতে এলে অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে৷  তাঁকে হত্যা করেন গ্রাহক৷ ফোন দিয়ে দেড় লাখ টাকা চাইতেই খুন করা হয় ওই ডেলিভারি করতে আসা ছেলেটিকে৷

পুলিশ জানিয়েছে, তার দেহ এখানে ইন্দিরা খালে ফেলে দেওয়া হয় এবং তার খোঁজে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবেলা বাহিনী (এসডিআরএফ) টিমকে ডাকা হয়েছে।

আরও পড়ুন : আলমারি খুলতেই ভয়ঙ্কর দৃশ্য, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বাড়ির মালিক! দেখুন ভিডিয়ো

ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ শশাঙ্ক সিং বলেছেন, চিহ্নহাটের গজনান নামের একজন ব্যক্তি ফ্লিপকার্ট থেকে ১.৫ লাখ টাকার আইফোন অর্ডার করেছিলেন এবং ক্যাশ অন ডেলিভারি (COD) পেমেন্ট অপশন বেছে নিয়েছিলেন।

“২৩ সেপ্টেম্বর, কুরিয়ার ছেলেটি, যাঁর নাম ভারত সাহু, নিশাতগঞ্জে ফোনটি ডেলিভার করতে গিয়েছিলেন৷ সেখানে তাকে গজনান এবং তার সহযোগী হত্যা করে। সাহুকে গলা টিপে হত্যা করার পর, তারা তার দেহ একটি বস্তায় ভরে ইন্দিরা খালে ফেলে দেয়” তিনি বলেন।

আরও পড়ুন : জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এল গণ্ডার! তাড়া করে শেষ করে দিল বাইকারকে! করুণ দৃশ্য ভাইরাল

সাহু দুই দিন বাড়ি ফিরে না আসায়, তার পরিবার ২৫ সেপ্টেম্বর চিহ্নহাট পুলিশ স্টেশনে একটি নিখোঁজ ব্যক্তির অভিযোগ দায়ের করে।

সাহুর কলের বিবরণ স্ক্যান করার সময় এবং তার অবস্থান ট্রেস করার চেষ্টা করতে গিয়ে পুলিশ গজনানের নম্বর পায় এবং তার বন্ধু আকাশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়।

জিজ্ঞাসাবাদের সময় আকাশ অপরাধ স্বীকার করে। পুলিশ এখনও দেহটি খুঁজে পায়নি।

অন্য এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, “রাজ্য বিপর্যয় মোকাবেলা বাহিনী (এসডিআরএফ) টিম খালে ডুবে থাকা মৃত ব্যক্তির দেহ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।”

World Poorest Family: গোটা পরিবারের বছরে আয় মাত্র ২ টাকা! জানুন পিছনে আসল কারণটি

সাগর: বুন্দেলখণ্ডের সাগর থেকে একটি চমকপ্রদ ঘটনা সামনে এসেছে। এখানে একটি পরিবারের আয় বছরে মাত্র ২ টাকা। তহসিলদারের স্বাক্ষরে জারি করা এই আয়ের শংসাপত্রটি এখন ভাইরাল হয়েছে এবং মানুষের মধ্যে আলোচনার বিষয়। চিঠিটি বের হওয়ার পর মানুষের মনে নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, দুই টাকায় কীভাবে সংসার চলে, খরচ মেটাবে কীভাবে, কোথায় থাকে, কোথায় যায়, কী করে?

আরও পড়ুন : পড়াশোনা করতে দেয় না স্বামী, বিয়ের আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভাঙতেই স্ত্রী যা করলেন…

সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমশ ভাইরাল হওয়া এই আয়ের শংসাপত্র মানুষকে অবাক করে দিচ্ছে। ভাইরাল ছবির সাথে ক্যাপশন দেওয়া হয়েছে যে… এই ভদ্রলোক বিশ্বের সবচেয়ে গরিব মানুষ, কারণ তার আয় মাত্র দুই টাকা। এই আয়ের শংসাপত্রটি বান্দা তহসিলের ঘোঘরা গ্রামের বলরাম চাধরের। এই আয়ের শংসাপত্রটি ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু আজ হঠাৎ করেই তা ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়।

আরও পড়ুন : প্রবল গতিতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধাক্কা, ভয়ঙ্কর বাস দুর্ঘটনায় মৃত ৯, আহত একাধিক

লোকাল 18 জানতে পেরেছে যে, তিজ্জু চাধরের পরিবার ঘোঘরা গ্রামে থাকে। তিজ্জুর পরিবারে দুই ছেলে ও এক মেয়েসহ পাঁচজন রয়েছে। আর্থিক অবস্থা খারাপ থাকায় পুরো পরিবারই শ্রমিকের কাজ করে। বলরাম তাদের ছোট ছেলে, যে ১২ ক্লাসে পড়ে। বৃত্তি পাওয়ার জন্যই বলরাম এই আয়ের শংসাপত্র তৈরি করেছিলেন৷ কিন্তু বৃত্তি না এলে তিনি শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর শিক্ষকরা খোঁজ নিলে জানতে পারেন সার্টিফিকেটে যে আয়ের কথা বলা হয়েছে তা আসলে ভুল।

বলরাম জানিয়েছেন, যে তিনি সিএসসি কেন্দ্র থেকে এই আয়ের শংসাপত্রটি পেয়েছিলেন, যেখানে তিনি ৪০ হাজার টাকা আয়ের কথা ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু, সেখানে ২ টাকা লেখা ছিল। আশ্চর্যের বিষয় হল যে কর্মচারীরা বা তহসিলদার যে শংসাপত্রে স্বাক্ষর করেছেন এবং এটি প্রদান করেছেন তারা কেউই মনোযোগ দেননি।

Uttar Pradesh News: পড়াশোনা করতে দেয় না স্বামী, বিয়ের আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভাঙতেই স্ত্রী যা করলেন…

.আগ্রা: ছোটবেলায় একটা কথা নিশ্চয়ই শুনেছেন, পড়াশোনা করে যে গাড়িঘোড়া চরে সে৷ এই বিষয়টাই যে কোনও এক বিয়ে ভেঙে দেবে সেটা হয়তো কেউ আশা করেননি৷ কিন্তু উত্তরপ্রদেশে এমনই এক ঘটনা ঘটেছে৷ যার কারণ জানলে অবাক হয়ে যাবেন আপনিও৷

বিয়ের আগে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা রাজি থাকলেও, বিয়ের পরে বেঁকে বসেছে তারা৷ অন্তত এমনই দাবী সদ্য বিবাহিত স্ত্রী-এর৷ পুলিশের কাছে .তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন, তিনি ও তাঁর স্বামী ঠিক করেছিলেন যে বিয়ের পরও পড়াশোনা চালিয়ে যাবেন৷ শ্বশুরবাড়ির সবাই তখন সেই সিদ্ধান্তে রাজিও হন৷ কিন্তু বিয়ের পরই সব হিসাব পাল্টে যায়৷

আরও পড়ুন : জঙ্গল ছেড়ে রাস্তায় গন্ডার, তাড়া করে পিষে মারল একজনকে! দেখুন সেই ভিডিয়ো

আগ্রার ট্রান্স যমুনা এলাকার বাসিন্দা ওই তরুণীর আট মাস আগে সাদাবাদে বিয়ে হয়েছিল। বিয়ের আগে শর্ত ছিল বিয়ের পরও মেয়ে পড়ালেখা চালিয়ে যাবে। কিন্তু বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রবল ঝগড়া শুরু হয়৷ ঝগড়ার কারণ সেটাই, যেটা তাঁর বর তাঁকে দিতে রাজি হয়েছিল৷ স্ত্রী-এর অভিযোগ, তিনি বিটিসি করেছেন এবং আরও পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চান৷ কিন্তু স্বামী এখন তাঁকে কোনও সাহায্য করছেন না৷ শুধু তাই নয়, তাঁর পড়াশোনাও বন্ধ করে দিতে চাইছেন৷

অশান্তি চরমে পৌঁছলে, মেয়েটির স্বামী তাঁকে বাপের বাড়িতে গিয়ে রেখে আসেন৷ এরপর পরিবারের কাছে গোটা ঘটনার কথা বলেন মেয়েটি৷ পরিবারের সদস্যদের থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন। পুলিশ মামলাটি আপাতত দেখছে। তারা স্বামী-স্ত্রীকে কাউন্সিলরের কাছে পাঠানোর ব্যবস্থাও করেন৷

আরও পড়ুন : প্রবল গতিতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধাক্কা, ভয়ঙ্কর বাস দুর্ঘটনায় মৃত ৯, আহত একাধিক

কাউন্সেলিং সেন্টারের কাউন্সেলর ডাঃ অমিত গৌড়ের কাছে বিষয়টা পৌঁছালে তিনি স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই ফোন করেন। স্বামীর অভিযোগ, তিনি চান না তার স্ত্রী বেশি লেখাপড়া করে চাকরি করুক। ঘরে টাকা পয়সার অভাব নেই, তবু বউ পড়ালেখার জন্য জোরাজুরি করছে। স্বামীর বিরুদ্ধেও অভিযোগ তুলেছেন স্ত্রী। জানিয়েছেন, বিয়ের আগে তাকে পড়াশোনার শর্ত দেওয়া হয়েছিল, তখন সবাই রাজি হয়ে যায়। এখন তাঁকে বিয়ের আর পড়াশোনা করতে দেওয়া হচ্ছে না।

বর্তমানে কাউন্সেলররা দুজনকেই বোঝানোর চেষ্টা করলেও কাজ হয়নি। এখন কাউন্সেলররা দুজনকেই পরবর্তী তারিখ দিয়েছেন। দেখা যাক জল এবার কতদূর গড়ায়।

Uttar Pradesh News: চিতা বাঘ ধরতে পাতা হয়েছিল খাঁচা, দেওয়া হয়েছিল টোপ, ধরা পড়ল এ কোন জন্তু!

পিলিভিট: কখনও বাঘ, কখনও নেকড়ে আবার কখনও বাঁদর। বন্য জন্তুদের আক্রমণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে উত্তরপ্রদেশের একাধিক জায়গা৷ এদের মধ্যে পিলভিটের মানুষদের রোজকার অশান্তির বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্যাপারটা৷ পরিস্থিতি সামাল দিতে বন দপ্তরের কর্মীরা সাধ্য মতো চেষ্টা করছে৷ কিন্তু তাদের সেই পরিশ্রমে কোনও না কোনও ভাবে কেউ না কেউ জল ঢেলে দিচ্ছে৷

আরও পড়ুন : মানসিক অবসাদে চরম সিদ্ধান্ত! ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার বাবা ও চার মেয়ের লাশ

দিন কয়েক আগের খবর৷ হিংস্র চিতাবাঘের দাপটে আতঙ্কে তটস্থ হয়েছিল উত্তরপ্রদেশের এই অংশের মানুষ৷ একটি চিতাবাঘকে দেখা গিয়েছিল, যেট এলাকার বাজারে রাতের অন্ধকারে ঘুরে বেড়াচ্ছিল৷ ব্যাপারটা বোঝা যায়, বাজারে লাগানো বেশ কয়েকটি সিসিটিভির সৌজন্যে৷ বন দফতরের কর্মীরা বলেছিলেন, চিতাবাঘ কাউকে আক্রমণ না করলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই৷ তবে তাতে চিড়ে ভেজেনি৷ গ্রামবাসীরা আতঙ্কিত ছিলই৷ সমস্যা সমাধানে তাই চিতাবাঘ ধরার সিদ্ধান্ত নেয় বনকর্মীরা৷

যেমন ভাবা তেমন কাজ৷ ধূর্ত চিতাবাঘকে ধরতে হলে টোপের ব্যবস্থা করতে হয়৷ সেই ব্যবস্থাই করা হয়েছিল৷ একটা বেশ বড় কালো ছাগলকে রাখা হয়েছিল টোপ হিসাবে৷ বিশেষ জায়গায় বসানো হয়েছিল খাঁচা৷ সব কিছু তৈরিই ছিল৷ অপেক্ষা ছিল চিতাবাঘ কখন এসে ধরা দেয়৷ কিন্তু সবার প্ল্যানকে চৌপাট করে দেয় এলাকার কুকুর৷ পথ হারিয়ে তারাই চিতাবাঘের জন্য বসানো খাঁচায় ঢুকে পরে৷ জানা গিয়েছে রাম ছাগলের আক্রমণে একটি কুকুর না কি আহতও হয়েছে৷

আরও পড়ুন : ভরা ফ্লাইটে উদ্যম যৌনতা! ঘাড় ধরে নামিয়ে দেওয়া হল ব্রিটিশ দম্পতিকে৷

শুক্রবার গভীর রাতে খাঁচার উপর নজর রাখতে যে দলটির উপর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, তারা খাঁচার দরজা পড়ার শব্দ শুনতে পায়৷ আসা করা হয়েছিল ধূর্ত চিতা ধরা পরেছে৷ কিন্তু কোথায় কী৷ খাঁচার সামনে গিয়ে দেখে বাঘ নয়, দুটি কুকুর আটকে গিয়েছে। কুকুর দুটি ছাগলটিকে আক্রমণ করেতে গিয়ে আহতও হয়েছে।

বাঘ তো ধরা পড়েই নি, উল্টে বনদফতরের কর্মীদের এখন ছাগলটির চিকিৎসা করাতে হচ্ছে৷ যপুরো বিষয়ে আরও তথ্য দিতে গিয়ে বন আধিকারিক রমেশ চৌহান জানিয়েছেন, বাঘটিকে ধরার জন্য খাঁচা বসানো হয়েছে। ছাগল দেখে কয়েকটি কুকুর খাঁচায় ঢুকে গিয়ে আটকে যায়। তবে চিতাবাঘটিকে ধরতে আবার খাঁচা বসানো হবে৷

Wolf Attack: বাহরাইচে ফের হিংস্র পশুর হানা, প্রাণের ভয়ে বাড়ির বাইরে পা রাখছেন না কেউ!

বাহরাইচ: মাঝে কয়েকদিন বন্ধ ছিল। ফের উত্তরপ্রদেশে হিংস্র জন্তুর আক্রমণ। নেকড়েদের আতঙ্কে এবার কার্যত ঘর থেকে বেরোনো বন্ধ করে দিয়েছে গ্রামবাসীরা।

গত কয়েক মাস ধরেই উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জেলায় হিংস্র পশুদের আক্রমণের ঘটনা প্রকাশ্যে৷ কখন বাঘ, কখনও নেকড়ে আবার কখন শিয়াল৷ গ্রামবাসীদের জীবন কার্যত অতিষ্ঠি হয়ে উঠেছে৷ একটা সময় গ্রামবাসীদের উপর নেকড়ের দলের আক্রমণ রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল৷ মাঝে কয়েকদিন তা বন্ধ ছিল৷ আশা করা হয়েছিল, তারা হয়তো অন্য জায়গায় চলে গিয়েছে৷ কিন্তু আসলে তা নয়৷ বাহরাইচের মহসি তহসিলে ফের মানুষখেকো নেকড়ে হানা দিয়েছিল!

আরও পড়ুন : বাঘকে ভয় দেখাতে ব্যবস্থা! বাঘের সঙ্গে যা হল, ভাবতে পারবেন না!

কয়েকদিন আগেই বন দফতরের কর্মীরা পাঁচটি নেকড়েকে ধরেছিল৷ তাদের জন্য বসানো হয়েছিল ক্যামেরা, ব্যবস্থা করা হয়েছিল ড্রোনের৷ এই সমস্ত যন্ত্রগুলি ফের বিভিন্ন জায়গায় বসিয়েছে বনদফতর, বাকি নেকড়েগুলিকে ধরতে৷ গ্রামবাসীদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এবার নেকড়েরা আর দল বেঁধে আক্রমণ করছে না৷ একটা নেকড়েই বারবার আক্রমণ করছে৷ এই সেই দলের নেকড়ে হতে পারে, যে দলের পাঁচটি আপাতত বন দফতরের কাছে রয়েছে৷

অবশেষে গ্রামবাসীদের জন্য সুখবর৷ বৃহস্পতিবার সকালে ষষ্ঠ নেকড়েটিকে ধরে ফেলা হয়েছে। মহসীর সিকান্দারপুর এলাকায় এই নেকড়ের দেখা মিলেছে। এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে বিপজ্জনক নেকড়ের ছবি প্রকাশ পেয়েছে। এই নেকড়ে অনেক দিন ধরে বন বিভাগের দলকে ফাঁকি দিয়ে আসছে।

আরও পড়ুন : ৭৮ বছরে কেউ সরকারি চাকরি পাননি, ক্লাস টেন পাস দু’জন, জানুন এই গ্রামের কাহিনী

বন দফতরের দল এখনও পর্যন্ত ৫টি ভয়ঙ্কর নেকড়ে ধরেছে। এই নেকড়েরা এখন পর্যন্ত ১০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করেছে। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক মানুষ। এর আগে গ্রামবাসীর মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় এই ষষ্ঠ নেকড়ের ছবি ধরা পড়ে। বন দফতরের আধিকারিকরা এখন বাদ বাকি মানুষখেকো নেকড়েগুলিকে ধরতে নতুন নতুন পরিকল্পনা তৈরি করছে। আশা করা হচ্ছে, খুব শীগ্রই বাকি মানুষ খেকো নেকড়েগুলিকে ধরে ফেলা হবে।