Tag Archives: West Burdwan News

Flood Situation: আশঙ্কা সত্যি করে দামোদর উঠে এসেছে ঘরে! পুজোর আগে সব হারিয়ে বিপর্যস্ত সিলামপুর

পশ্চিম বর্ধমান: একনাগাড়ে বৃষ্টিপাত হতে দেখে আশঙ্কার কালো মেঘ জমছিল। অবশেষে সেই আশঙ্কা সত্যি করে দামোদর উঠে এসেছে ঘরে। জলের তলায় গোটা গ্রাম। পুজোর আগে সব হারিয়ে বিপর্যস্ত বহু পরিবার। একদিকে টানা বৃষ্টি, তার উপর জলাধারগুলি থেকে হু হু করে জল ছেড়েছে ডিভিসি। যার ফলে দু’কূল ছাপিয়ে দামোদর ডুবিয়েছে একাধিক গ্রাম।

দামোদরের এই রুদ্ররূপে কাঁকসার সিলামপুর, মাধবপুর সহ একাধিক গ্রাম জলমগ্ন। জলের তলায় চলে গিয়েছে ঘরবাড়ি। বহু কৃষি জমি জলের তলায় রয়েছে এখনও পর্যন্ত। যা দেখে বুক চাপা কষ্ট আর ধরে রাখতে পারছেন না গ্রামের মানুষজন। একই সঙ্গে চলছে বিদ্যুৎ বিভ্রাট। বিদ্যুতের তার ছিড়ে গেলে বড়সড়ো বিপদ হতে পারে, সেই আশঙ্কাও থাকছে। অনেকেই ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন প্রশাসনের করে দেওয়া ক্যাম্পে।

আরও পড়ুন: বাড়তি সতর্কতা! আবহাওয়ার উন্নতি হতেই ব্যস্ত কুমোরপাড়া

অন্যদিকে প্রশাসনের তরফ থেকেও সবরকম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা ওই এলাকারগুলির জন্য নেওয়া হয়েছে। এনডিআরএফের ৮ সদস্য টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে খোঁজ খবর করেছে। পুরো এলাকা খতিয়ে দেখেছে। পাশাপাশি প্রশাসন এবং স্থানীয়দের উদ্যোগে মাইকিং করে সকলকে সচেতন করা হচ্ছে। বন্যাতে কৃষি জমিগুলির যেভাবে ক্ষতি হয়েছে, তা দেখে চিন্তা বাড়ছে সবার।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

নয়ন ঘোষ

West Bardhaman News: বাড়তি সতর্কতা! আবহাওয়ার উন্নতি হতেই ব্যস্ত কুমোরপাড়া

দুর্গাপুর: ধাক্কা খেয়েছে বিশ্বকর্মা পুজোর বাজার। টানা বৃষ্টিপাতে কাজ করতে গিয়ে চরম সমস্যায় পড়েছেন মৃৎশিল্পীরা। পুজোর আগে যাতে আর তাদের কাজ ব্যাহত না হয়, তার জন্য আগেভাগেই শেষ করতে চাইছেন কাজ। বিশেষ করে মূর্তি শুকনো করা এবং রং করার কাজ এগিয়ে রাখতে চাইছেন।

মৃৎশিল্পীরা বলছেন,সারা বছর তাদের ব্যবসা টিমটিম করে চলে। কিন্তু তারা অপেক্ষায় থাকেন এই সময়টুকুর জন্য। বিশ্বকর্মা পুজো, দুর্গাপুজো, কালীপুজো, লক্ষ্মীপুজো তাদের ব্যস্ততার শেষ থাকে না। এ সময় লক্ষ্মী লাভের আশায় থাকেন তারা। কিন্তু আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায়, শুরুতেই তাদের সমস্যায় পড়তে হয়েছে। সেজন্য আবহাওয়ার উন্নতি হতে দেখেই যতটা সম্ভব কাজ এগিয়ে রাখতে চেষ্টা করছেন।

আরও পড়ুন: বিপুল পরিমাণ জল ছাড়ল ডিভিসি! পুজোর আগে বন্যার আশঙ্কা দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়

অন্যদিকে পুজো উদ্যোক্তারাও আবহাওয়া নিয়ে বিশেষভাবে চিন্তায় পড়েছেন। উদ্যোক্তারা বলছেন, পুজোর জন্য বাঙালি সারা বছর অপেক্ষা করে থাকে। এমনিতেই আরজি কর কাণ্ডের প্রভাব কিছুটা প্রভাব পড়েছে পুজোর বাজারে। তার ওপর যদি আবহাওয়ার এমন খামখেয়ালিপনা চলতে থাকে, তাহলে পুজোর বাজার আরও ধাক্কা খাবে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

নয়ন ঘোষ

West Bardhaman News : চুপিসারে বাড়ছে কুষ্ঠ রোগের প্রভাব! পশ্চিম বর্ধমান জেলা নিয়ে চিন্তা বাড়ছে স্বাস্থ্য দফতরের

আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান : আধুনিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং নজরদারির ফলে কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছিল কুষ্ঠ রোগের প্রকোপ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলায় কুষ্ঠ রোগকে লো-এনডেমিক হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু পশ্চিম বর্ধমান জেলায় চিন্তা বাড়াচ্ছেন কুষ্ঠরোগীরা। সূত্রের খবর, বিগত চার মাসে একশোর বেশি মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে রয়েছেন ৫১ জন মহিলা। পাশাপাশি কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক। উপদ্রব কমে যাওয়ায় কিছুটা নজরদারি কমেছিল। আর সেই সুযোগে আবার থাবা বসাতে শুরু করেছে কুষ্ঠ রোগ। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় বাড়ছে প্রাদুর্ভাব।

উল্লেখ্য, কুষ্ঠ রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়ার বিজ্ঞানসম্মত নাম মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াম লেপ্রি। কিন্তু আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার ফলে এই রোগের প্রকোপ কমানো সম্ভব হয়েছিল। এই রোগে দেহে এক বা একাধিক দাগ দে.খা যায়। সেখানে কোন অনুভূতি থাকে না। লোম থাকে না। কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হলে দেখা দেয় নার্ভের সমস্যা। প্রথমদিকে খুব বেশি সমস্যা না হওয়ায় অনেক রোগী এতে গুরুত্ব দেন না। কিন্তু এর ফল হতে পারে মারাত্মক। আক্রান্ত রোগী বিকলাঙ্গ হতে পারেন। এমনকি তার মৃত্যুও হতে পারে। হঠাৎ করে কেন আবার জেলায় প্রাদুর্ভাব বাড়ছে কুষ্ঠ রোগের? যা নিয়ে চিন্তিত স্বাস্থ্য দফতর। পাশাপাশি আক্রান্তের সংখ্যা কমিয়ে আনতে নেওয়া হয়েছে নানা সিদ্ধান্ত।

 

স্বাস্থ্য দফতরের অনুমান, ঝাড়খণ্ড থেকে প্রচুর মানুষ জেলায় প্রবেশ করেন। তার ফলে হঠাৎ করেই আবার পশ্চিম বর্ধমান জেলায় লাফিয়ে বাড়ছে কুষ্ঠ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। যদিও আবার জেলা জুড়ে এলসিডিসি অর্থাৎ লেপ্রসি কেস ডিটেকশন ক্যাম্পেন শুরু হবে। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই জেলাশাসকের তত্ত্বাবধানে এডিডিএ কনফারেন্স হলে একটি বৈঠক হয়েছে। যেখানে হাজির ছিলেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক মহম্মদ ইউনুস। তিনি বলছেন, এলসিডিসি আবার শুরু হচ্ছে। এর ফলে রোগীদের তথ্য স্বাস্থ্য দফতরের কাছে বেশি করে আসবে। যত দ্রুত তথ্য আসবে, তত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা দেওয়া যাবে। তাদের রোগ মুক্ত করা যাবে।

প্রসঙ্গত, পরিসংখ্যানে বিচারে বাংলায় কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা খুব বেশি উদ্বেগজনক নয়। কিন্তু পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ড, বিহারে এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেই খবর। এমন অবস্থায় তারই প্রভাব পড়ছে পশ্চিম বর্ধমান জেলায়। এমনটাই অনুমান স্বাস্থ্য দফতরের। কারণ পড়শি রাজ্যগুলি থেকে অনেকেই কাজের জন্য এই জেলায় আসেন। উল্লেখ্য, এই সংক্রমণ হাঁচি, কাশির মাধ্যমে ছড়ায়। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অন্যদিকে এই তথ্য পাওয়ার পরেই স্বাস্থ্য দফতর বেশ নড়েচড়ে বসেছে। বেশি সংখ্যক রোগীর স্ক্রিনিং করতে চাইছে স্বাস্থ্য দফতর। কারণ দ্রুততার সঙ্গে এই রোগের চিকিৎসা খুব জরুরি। নয়তো সংক্রমণ আরও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। কিন্তু সঠিক সময়ে চিকিৎসা পেলে সুস্থ করে তোলা যায় রোগীদের।

Bangla News: পুষ্টির ভাণ্ডার…! উপর-ভিতর পুরোটাই টকটকে লাল, বলুন তো কী ফল এটি? নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি…!

পশ্চিম বর্ধমান : কমবেশি প্রায় আমাদের সকলের বাড়িতেই রয়েছে পেয়ারা গাছ। পুষ্টিবিদদের মতে, পেয়ারার গুণ অনেক। তাছাড়া এই ফলটি মুখের স্বাদ ফেরাতে বেশ কার্যকর। কিন্তু সাধারণ পেয়ারা ছেড়ে এখন আমজনতার মন মজেছে লাল টকটকে থাইল্যান্ড পেয়ারার দিকে। নার্সারিগুলিতে ব্যাপকভাবে লাল থাইল্যান্ড পেয়ারা চারার চাহিদা বাড়ছে। অন্য স্বাদ পেতে মরিয়া মানুষ।

জেলার একটি বড় নার্সারির মালিক বিকাশ ঘোষ মন্ডল জানিয়েছেন, বিগত দু-তিন বছরের লাল থাইল্যান্ড পেয়ারার চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। যদিও নার্সারিগুলিতে আরও বিভিন্ন প্রজাতির পেয়ারা গাছের চারা পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু লাল থাইল্যান্ড পেয়ারার চাহিদা সবথেকে বেশি। প্রথমত লাল পেয়ারা দেখতে বেশ আকর্ষণীয়। তাছাড়া এই পেয়ারাগুলির পুষ্টিগুণ আমাদের পরিচিত পেয়ারাগুলির মত। তাই খুব সহজে এই থাইল্যান্ড পেয়ারা আকর্ষণ করছে গাছ প্রেমীদের।

আরও পড়ুন-   মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

তিনি জানিয়েছেন, শুধু নামেই লাল নয় এই থাইল্যান্ডের পেয়ারাগুলি। কারণ এই গাছ থেকে যে ফল পাওয়া যায়, সেগুলি টকটকে লাল। অর্থাৎ পুরো পেয়ারার রং লাল। এখানে সবুজের লেশ মাত্র নেই। তাছাড়াও গাছগুলির আগাগোড়া পুরোটাই লাল। পাতা থেকে শুরু করে ফুল, অথবা গাছের কাণ্ড  সবকিছুতেই লালের ছাপ স্পষ্ট। আবার বাড়িতেও খুব সহজে লাল থাইল্যান্ড পেয়ারার গাছ রাখা যায়। মূলত একটি টবেই লাল থাইল্যান্ড পেয়ারার গাছের চারা রোপন করা যায়।

আরও পড়ুন-  ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

এক বছরের মধ্যেই ফল দিতে শুরু করে গাছগুলি। যে পরিমাণ ফল এই গাছগুলি থেকে পাওয়া যায়, তা একটি পরিবারের জন্য যথেষ্ট। একটি ঠিকঠাক থাইল্যান্ড পেয়ারা গাছের চারার দাম পরে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকার মধ্যে। আবার এই গাছগুলি বড় করে তুলতে বিশেষ কিছু করতে হয় না। সাধারণ গাছের মতো যত্ন করলেই বেড়ে ওঠে থাইল্যান্ড পেয়ারা। সব মিলিয়ে নার্সারিগুলিতে ব্যাপকভাবে বাড়ছে এই গাছগুলির চাহিদা। বাড়িতে বাড়িতে সবুজের বদলে লাল পেয়ারা জায়গা দখল করছে।

নয়ন ঘোষ

Holi 2024: একবার নয়, দু’বার দোল খেলা হয় এখানে, রঙের উৎসবে বিরাট চমক! কোথায় জানেন?

আসানসোল: এই পরিবারের সদস্যদের কাছে রঙিন আনন্দ হয় দ্বিগুণ। কারণ তারা পান দু’বার দোল খেলার সুযোগ। দোল পূর্ণিমার দিন অন্যান্য সকলের মতই কুলটির মিঠানি গ্রামের চট্টরাজ পরিবারের সমস্ত সদস্যরা রঙের উৎসবে মেতে ওঠেন। তবে দোল উৎসবের পাঁচ দিন পর আবার রঙের খেলায় মেতে ওঠেন তারা। কারণ মিঠানির চট্টরাজ পরিবারে পালিত হয় পঞ্চম দোল।

অর্থাৎ দোলের পাঁচ দিন পর আবারও একবার দোল উৎসব পালন করা হয়। পরিবারের কুলদেবতা বাসুদেবকে নিয়ে দোল উৎসবে মেতে ওঠেন সকলে। শুধু কুলটির মিঠানি গ্রামের চট্টরাজ পরিবার নয়, বাঁকুড়ার পুরন্দরপুরের চট্টরাজ পরিবারও পঞ্চম দোলে মেতে ওঠেন বলে জানিয়েছেন, পরিবারের এক প্রবীণ সদস্য।

আরও পড়ুন- শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

তারা বলছেন, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বংশ পরম্পরায় এই পঞ্চম দোল উৎসব পালিত হয়। পঞ্চম দলের আগের দিন হয় ন্যাড়াপোড়া উৎসব। পঞ্চম দোলের দিন কুল দেবতাকে দোলনায় দোলানো হয়। তারপর সকলে মিলে রংয়ের খেলায় মেতে ওঠেন। কুল দেবতার বিশেষ পুজো, আরাধনা হয় এদিন। সব মিলিয়ে দোলের আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে ওঠে কুলটির মিঠানি গ্রামে।

পরিবারের সদস্যরা বলছেন, বংশ-পরম্পরায় এই পঞ্চম দোল উৎসব চলে আসছে। পরিবারের গৃহবধূরা বলছেন, বিয়ের আগে তারা এই পঞ্চম দোলের স্বাদ কখনও পাননি। স্বাভাবিকভাবেই দোলের পাঁচ দিন পর আবার যে দোল উৎসব হয়, তাতে মেতে ওঠেন চট্টরাজ পাড়া। একইসঙ্গে গোটা গ্রামের মানুষ বাসুদেবের পঞ্চম দোল উৎসবে মাতোয়ারা হয়ে ওঠেন। গোটা গ্রামে থাকে উৎসবের মেজাজ।

নয়ন ঘোষ

West Burdwan News: বাড়িতে খরগোশ রাখার কথা ভাবছেন? পালন করার আগে জেনে রাখুন ঠিক কী কী করতে হবে?

এখন বাড়িতে অনেকেই খরগোশ পালন করেন। একসঙ্গে একটি, দুটি বা তার অধিক খরগোশ থাকে অনেকের বাড়িতে। বাড়িতে খরগোশ রাখতে জায়গা যেমন কম লাগে, তেমন পরিচর্যার খরচও কম। তবে বাড়িতে খরগোশ রাখার আগে যেসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে, জেনে রাখুন।
এখন বাড়িতে অনেকেই খরগোশ পালন করেন। একসঙ্গে একটি, দুটি বা তার অধিক খরগোশ থাকে অনেকের বাড়িতে। বাড়িতে খরগোশ রাখতে জায়গা যেমন কম লাগে, তেমন পরিচর্যার খরচও কম। তবে বাড়িতে খরগোশ রাখার আগে যেসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে, জেনে রাখুন।
প্রথমেই আপনাকে খরগোশ রাখার স্থান নির্বাচন করতে হবে। আপনি বাড়ির ছাদ, আঙিনা অথবা বারান্দায় খরগোশ পালন করতে পারেন। যেখানে খরগোশ রাখবেন, সে জায়গা নির্বাচন করে প্রথমে সেখানে একটি শেড বানিয়ে নিতে হবে।
প্রথমেই আপনাকে খরগোশ রাখার স্থান নির্বাচন করতে হবে। আপনি বাড়ির ছাদ, আঙিনা অথবা বারান্দায় খরগোশ পালন করতে পারেন। যেখানে খরগোশ রাখবেন, সে জায়গা নির্বাচন করে প্রথমে সেখানে একটি শেড বানিয়ে নিতে হবে।
খরগোশ যে জায়গায় থাকবে, সেই মেঝেটিও আগে তৈরি করে নিতে হবে। এ বিষয়ে খরগোশ পালনকারী রাজা রায় বলছেন, খরগোশ এখানে থাকবে সেখানে তিন থেকে চার ইঞ্চি মোটা করে খড় অথবা তুষের একটি আস্তরণ তৈরি করতে হবে। যাতে সেখানে খরগোশের থাকতে অসুবিধা না হয়।
খরগোশ যে জায়গায় থাকবে, সেই মেঝেটিও আগে তৈরি করে নিতে হবে। এ বিষয়ে খরগোশ পালনকারী রাজা রায় বলছেন, খরগোশ এখানে থাকবে সেখানে তিন থেকে চার ইঞ্চি মোটা করে খড় অথবা তুষের একটি আস্তরণ তৈরি করতে হবে। যাতে সেখানে খরগোশের থাকতে অসুবিধা না হয়।
বাড়িতে খরগোশ থাকলে তাকে কি খাবার দেবেন? জানিয়েছেন রাজা বাবু। তিনি বলছেন, খরগোশকে বিভিন্ন সবুজ শাকসবজি, পালং শাক, গাজর, শসা ইত্যাদি খাবার হিসেবে দেওয়া যেতে পারে। তাছাড়াও চাল, গম, ভুট্টার মতো শস্য খাবার হিসেবে দিতে হবে।
বাড়িতে খরগোশ থাকলে তাকে কী খাবার দেবেন? জানিয়েছেন রাজা বাবু। তিনি বলছেন, খরগোশকে বিভিন্ন সবুজ শাকসবজি, পালং শাক, গাজর, শসা ইত্যাদি খাবার হিসেবে দেওয়া যেতে পারে। তাছাড়াও চাল, গম, ভুট্টার মতো শস্য খাবার হিসেবে দিতে হবে।
আপনার প্রিয় পোষ্য অসুস্থ কিনা, তা বোঝার উপায় বলে দিয়েছেন তিনি। রাজা রায় বলছেন, যদি খরগোশ দৌড়ঝাঁপ কম করে দেয়, খাবার খেতে না চায়, কান সব সময় খাড়া করে রাখে, চোখ ফ্যাকাসে হয়ে যায় বা লোম রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে খরগোশটি অসুস্থ। এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন।
আপনার প্রিয় পোষ্য অসুস্থ কিনা, তা বোঝার উপায় বলে দিয়েছেন তিনি। রাজা রায় বলছেন, যদি খরগোশ দৌড়ঝাঁপ কম করে দেয়, খাবার খেতে না চায়, কান সব সময় খাড়া করে রাখে, চোখ ফ্যাকাসে হয়ে যায় বা লোম রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে খরগোশটি অসুস্থ। এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন।