দারুণ খবর

Trending: গোটা পৃথিবীকে দেখিয়ে দিল ভারত! বরফ ঢাকা দুনিয়ায় উড়ছে জাতীয় পতাকা! যা ঘটল, জেনে গর্ব হবে

বিশ্ব দরবারে ফের মাথা উঁচু হল ভারতের। চার দশক পর নতুন ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায় ভারতের পক্ষ থেকে। সেখানে চিঠি পাঠানোর নতুন পিন কোড রাখা হয়েছে MH-1718।
বিশ্ব দরবারে ফের মাথা উঁচু হল ভারতের। চার দশক পর নতুন ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায় ভারতের পক্ষ থেকে। সেখানে চিঠি পাঠানোর নতুন পিন কোড রাখা হয়েছে MH-1718।
আন্টার্টিকায় নতুন এই ডাকঘরটি খোলা হয়েছে ভারতীয় ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে। নতুন এই পিন কোডটি আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ১৯৮৪ সালের পর ভারতের পক্ষ থেকে প্রথম ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায়।
আন্টার্টিকায় নতুন এই ডাকঘরটি খোলা হয়েছে ভারতীয় ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে। নতুন এই পিন কোডটি আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ১৯৮৪ সালের পর ভারতের পক্ষ থেকে প্রথম ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায়।
১৯৮৪ সালে প্রথম বার আন্টার্কটিকায় ডাকঘর খোলে ভারত। আন্টার্কটিকায় গবেষণা চালাতে 'দক্ষিণ গঙ্গোত্রী' গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছিল। সেখানেই ডাকঘরটি খোলা হয়। প্রথম বছরেই ওই ডাকঘরে ১০ হাজারের বেশি চিঠি পৌঁছয়।
১৯৮৪ সালে প্রথম বার আন্টার্কটিকায় ডাকঘর খোলে ভারত। আন্টার্কটিকায় গবেষণা চালাতে ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছিল। সেখানেই ডাকঘরটি খোলা হয়। প্রথম বছরেই ওই ডাকঘরে ১০ হাজারের বেশি চিঠি পৌঁছয়।
চিঠি লেখার শখ রয়েছে যাঁদের, বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী মানুষজন সেখানে চিঠি পাঠান। কিন্তু ১৯৮৮-'৮৯ সালে বরফের নীচে চাপা পড়ে যায় ওই গবেষণা কেন্দ্র।
চিঠি লেখার শখ রয়েছে যাঁদের, বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী মানুষজন সেখানে চিঠি পাঠান। কিন্তু ১৯৮৮-‘৮৯ সালে বরফের নীচে চাপা পড়ে যায় ওই গবেষণা কেন্দ্র।
গবেষণা চালানোর জন্য আন্টার্টিকায় তৈরি করা হয় ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র। ডাকঘরটি সেখানেই খোলা হয়। প্রথম বছরই ওই ডাকঘরে পৌঁছায় দশ হাজারের বেশি চিঠি।
গবেষণা চালানোর জন্য আন্টার্টিকায় তৈরি করা হয় ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র। ডাকঘরটি সেখানেই খোলা হয়। প্রথম বছরই ওই ডাকঘরে পৌঁছায় দশ হাজারের বেশি চিঠি।
বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী যে সকল মানুষের চিঠি লেখার শখ রয়েছে তারা সেখানে চিঠি পাঠান। তবে ওই গবেষণা কেন্দ্রটি বরফের নিচে চাপা পড়ে যায় ১৯৮৮-‘৮৯ সালে।
বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী যে সকল মানুষের চিঠি লেখার শখ রয়েছে তারা সেখানে চিঠি পাঠান। তবে ওই গবেষণা কেন্দ্রটি বরফের নিচে চাপা পড়ে যায় ১৯৮৮-‘৮৯ সালে।
এই নয়া ডাকঘরটি খোলা হয়েছে আন্টার্কটিকায় ভারতের 'ভারতী গবেষণা কেন্দ্র স্টেশনে'। 'মৈত্রী' এবং 'ভারতী', আন্টার্কটিকায় ভারতের এই দুই ডাকঘরের মধ্যে দূরত্ব ৩০০০ কিলোমিটার। তবে দু'টি ডাকঘরই গোয়া ডাক বিভাগের শাখা। ভারতীয় ডাক বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, আন্টার্কটিকার ডাকঘরে টিকিট পাঠানোর অর্থ ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি পৌঁছয়, যা কিনা গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা।
এই নয়া ডাকঘরটি খোলা হয়েছে আন্টার্কটিকায় ভারতের ‘ভারতী গবেষণা কেন্দ্র স্টেশনে’। ‘মৈত্রী’ এবং ‘ভারতী’, আন্টার্কটিকায় ভারতের এই দুই ডাকঘরের মধ্যে দূরত্ব ৩০০০ কিলোমিটার। তবে দু’টি ডাকঘরই গোয়া ডাক বিভাগের শাখা। ভারতীয় ডাক বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, আন্টার্কটিকার ডাকঘরে টিকিট পাঠানোর অর্থ ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি পৌঁছয়, যা কিনা গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা।
গবেষণার কাজে যাওয়ার সময় চিঠিপত্র আন্টার্কটিকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে আবার ফেরত আনা হয় সেগুলি। আন্টার্কটিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প অনেকের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলি সংগ্রহে রাখেন তাঁরা।
গবেষণার কাজে যাওয়ার সময় চিঠিপত্র আন্টার্কটিকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে আবার ফেরত আনা হয় সেগুলি। আন্টার্কটিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প অনেকের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলি সংগ্রহে রাখেন তাঁরা।
ভারতীয় ডাক বিভাগ জানাচ্ছে, আন্টার্টিকায় টিকিট পাঠানোর মানে গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি যাতে পৌঁছায়।
ভারতীয় ডাক বিভাগ জানাচ্ছে, আন্টার্টিকায় টিকিট পাঠানোর মানে গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি যাতে পৌঁছায়।
যখন গবেষণার কাজে যাওয়া হয় তখন নিয়ে যাওয়া হয় চিঠিপত্র। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে সেগুলি আবার নিয়ে আসা হয়। অনেকের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ আন্টার্টিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প।
যখন গবেষণার কাজে যাওয়া হয় তখন নিয়ে যাওয়া হয় চিঠিপত্র। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে সেগুলি আবার নিয়ে আসা হয়। অনেকের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ আন্টার্টিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প।