খুব সহজ উপায়েই AC ছাড়া ঘর ঠান্ডা

AC: লোডশেডিং! গরমে AC ছাড়াই ঘর থাকবে কাশ্মীরের মতো ঠান্ডা! এত সহজ উপায় জানতেন কি?

গরমের তাপপ্রবাহ আর লোডশেডিং গ্রীষ্মকালে জনজীবনের দুর্ভোগের মূল কারণ। ভাবছেন, এমন দুর্ভোগের সমাধান পেতে হলে অনেক পয়সা খরচ করা ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু আপনি কি জানেন? একটু বুদ্ধি খাটালেই পয়সা খরচ না করেই আপনি গরমে শান্তির পরশ পেতে পারেন।
গরমের তাপপ্রবাহ আর লোডশেডিং গ্রীষ্মকালে জনজীবনের দুর্ভোগের মূল কারণ। ভাবছেন, এমন দুর্ভোগের সমাধান পেতে হলে অনেক পয়সা খরচ করা ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু আপনি কি জানেন? একটু বুদ্ধি খাটালেই পয়সা খরচ না করেই আপনি গরমে শান্তির পরশ পেতে পারেন।
প্রথমেই বলে দেওয়া যাক, জেনারেটর, আইপিএস বা এসি কেনার সামর্থ্য না থাকলে কিংবা এত টাকা খরচ করার ইচ্ছা না হলে নজর দিন ঘরের লাইটগুলোর দিকে। গরমে আরাম পেতে আপনি কিনতে পারেন এলইডি লাইট। যে কোনও লাইটের দোকানগুলোতেই আপনি এই ধরনের লাইট পেয়ে যাবেন।
প্রথমেই বলে দেওয়া যাক, জেনারেটর, আইপিএস বা এসি কেনার সামর্থ্য না থাকলে কিংবা এত টাকা খরচ করার ইচ্ছা না হলে নজর দিন ঘরের লাইটগুলোর দিকে। গরমে আরাম পেতে আপনি কিনতে পারেন এলইডি লাইট। যে কোনও লাইটের দোকানগুলোতেই আপনি এই ধরনের লাইট পেয়ে যাবেন।
এই লাইটের সুবিধা হল লাইটগুলো সাধারণ বাতিগুলোর মতোই আলো দেবে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে চার্জ হয়ে কিছু এনার্জি সঞ্চয় করে রাখবে লোডশেডিংয়ের জন্য। যখন বিদ্যুৎ চলে যাবে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবেই এই বাতিগুলো জ্বলবে। অন্য বাতির তুলনায় এই বাতির আর একটি সুবিধা হল এলইডি লাইটের আলোতে ঘরে গরমভাব কম হয়।
এই লাইটের সুবিধা হল লাইটগুলো সাধারণ বাতিগুলোর মতোই আলো দেবে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে চার্জ হয়ে কিছু এনার্জি সঞ্চয় করে রাখবে লোডশেডিংয়ের জন্য। যখন বিদ্যুৎ চলে যাবে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবেই এই বাতিগুলো জ্বলবে। অন্য বাতির তুলনায় এই বাতির আর একটি সুবিধা হল এলইডি লাইটের আলোতে ঘরে গরমভাব কম হয়।
এর পাশাপাশি স্বল্পমূল্যের চার্জার ফ্যানও কিনে নিতে পারেন। তাহলে লোডশেডিংয়ে আর আপনাকে অসহ্য গরম সহ্য করতে হবে না।
এর পাশাপাশি স্বল্পমূল্যের চার্জার ফ্যানও কিনে নিতে পারেন। তাহলে লোডশেডিংয়ে আর আপনাকে অসহ্য গরম সহ্য করতে হবে না।
লোডশেডিংয়ের ঝামেলা মিটিয়ে ফেললে এবার গুরুত্ব দিন ঘরের শীতল অবস্থানকে। অনেক সময় দেখা যায়, ঘরে অনেক ফ্যান চালু থাকার পরও ঘরের গরম হাওয়া একটুও কমছে না। এই পরিস্থিতিতে এক টুকরো বরফ আর সাধারণ একটা টেবিল ফ্যানেই এসির প্রশান্তি আনা সম্ভব।
লোডশেডিংয়ের ঝামেলা মিটিয়ে ফেললে এবার গুরুত্ব দিন ঘরের শীতল অবস্থানকে। অনেক সময় দেখা যায়, ঘরে অনেক ফ্যান চালু থাকার পরও ঘরের গরম হাওয়া একটুও কমছে না। এই পরিস্থিতিতে এক টুকরো বরফ আর সাধারণ একটা টেবিল ফ্যানেই এসির প্রশান্তি আনা সম্ভব।
এর জন্য একটি বড় পাত্রে টুকরো বরফগুলো রাখুন। আর তার উল্টো দিকেই চালু করে দিন টেবিল ফ্যান। টেবিল ফ্যানের বাতাস বরফের সংস্পর্শে এসে মুহূর্তেই আপনার ঘর হয়ে উঠবে শীতলতম।
এর জন্য একটি বড় পাত্রে টুকরো বরফগুলো রাখুন। আর তার উল্টো দিকেই চালু করে দিন টেবিল ফ্যান। টেবিল ফ্যানের বাতাস বরফের সংস্পর্শে এসে মুহূর্তেই আপনার ঘর হয়ে উঠবে শীতলতম।
গরমে আরাম পেতে বিছানার চাদরে প্রাধান্য দিন সুতি কাপড়কে। আর সুতির চাদরকে বিছানায় বিছানোর আগে ২০ মিনিটের জন্য রেখে দিন নর্ম্যাল ফ্রিজে। চমৎকার ঠান্ডা অনুভূতি নিয়ে ঘুমতে চাইলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতেই পারেন।
গরমে আরাম পেতে বিছানার চাদরে প্রাধান্য দিন সুতি কাপড়কে। আর সুতির চাদরকে বিছানায় বিছানোর আগে ২০ মিনিটের জন্য রেখে দিন নর্ম্যাল ফ্রিজে। চমৎকার ঠান্ডা অনুভূতি নিয়ে ঘুমতে চাইলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতেই পারেন।
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে হট ওয়াটার ব্যাগে রাখুন বরফ ভর্তি জল। এতে গরমে অসহ্য অনুভূতি হলে একে আইস প্যাকের মতো ব্যবহার করতে পারেন। পাশাপাশি করতে পারেন আরেকটি কাজও।
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে হট ওয়াটার ব্যাগে রাখুন বরফ ভর্তি জল। এতে গরমে অসহ্য অনুভূতি হলে একে আইস প্যাকের মতো ব্যবহার করতে পারেন। পাশাপাশি করতে পারেন আরেকটি কাজও।
রাতে ঘুমানোর সময় ঘরের জানালাগুলো খুলে দিন। সিলিং ফ্যানের সঙ্গে টেবিল ফ্যানটিকে জানালার দিকে মুখ করে চালিয়ে দিন। এতে ঘরের গরম বাতাস সহজে বাইরে বেরিয়ে ঘরকে করে তুলবে ঠান্ডা।
রাতে ঘুমানোর সময় ঘরের জানালাগুলো খুলে দিন। সিলিং ফ্যানের সঙ্গে টেবিল ফ্যানটিকে জানালার দিকে মুখ করে চালিয়ে দিন। এতে ঘরের গরম বাতাস সহজে বাইরে বেরিয়ে ঘরকে করে তুলবে ঠান্ডা।
মুহূর্তেই শরীরকে ঠান্ডা করতে শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন হাতের কব্জি, কনুই, ঘাড়, কুঁচকি, গোড়ালি আর হাঁটুতে কিছুক্ষণ আইস প্যাক ধরে রাখুন। এই পদ্ধতিতে মুহূর্তেই ঠান্ডা হবে আপনার শরীর।
মুহূর্তেই শরীরকে ঠান্ডা করতে শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন হাতের কব্জি, কনুই, ঘাড়, কুঁচকি, গোড়ালি আর হাঁটুতে কিছুক্ষণ আইস প্যাক ধরে রাখুন। এই পদ্ধতিতে মুহূর্তেই ঠান্ডা হবে আপনার শরীর।
সবশেষে গরমে স্বস্তি পেতে দিনে দুইবার স্নান করুন। এতে গরমেও আপনি সতেজ অনুভব করতে পারবেন। সেই সঙ্গে পান করুন ডাবের জল। শরীর সুস্থ রাখতে দৈনিক ৩ লিটার জল পানও নিশ্চিত করতে হবে। এই সব উপায়ের সম্মিলিত প্রয়াসে সহজেই আপনার ঘরকে রাখুন শীতল আর ঠান্ডা।
সবশেষে গরমে স্বস্তি পেতে দিনে দুইবার স্নান করুন। এতে গরমেও আপনি সতেজ অনুভব করতে পারবেন। সেই সঙ্গে পান করুন ডাবের জল। শরীর সুস্থ রাখতে দৈনিক ৩ লিটার জল পানও নিশ্চিত করতে হবে। এই সব উপায়ের সম্মিলিত প্রয়াসে সহজেই আপনার ঘরকে রাখুন শীতল আর ঠান্ডা।