Tag Archives: Load Shedding

Load Shedding Problem: বর্ষাকালে বিদ্যুৎ না থাকাটাই যেন এই গ্রামের নিয়ম!

উত্তর দিনাজপুর: এই গ্রামে বিদ্যুৎ থাকা ও না থাকাটা যেন সময় ঘড়ির কাঁটা মেনে চলে। বর্ষাকাল এলেই বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে গোটা ফতেপুর গ্রাম! কখনও ১০ ঘণ্টা আবার কখনও ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না এখানে। ফলে তীব্র তাপদাহের মধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এই গ্রামের বাসিন্দারা।

উত্তর দিনাজপুর জেলার করণদিঘি ব্লকের ফতেপুর গ্রামে বর্ষাকালে বিদ্যুৎ সঙ্কট অতি পরিচিত ছবি। এই সমস্যার সমাধানে বহুবার স্থানীয় বাসিন্দারা পথ অবরোধ করেছেন, বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুতেই হয়নি। তবে বর্ষাকালে সমস্যা বাড়লেও প্রায় সারা বছরই দিনের অর্ধেক সময় বিদ্যুৎ থাকে না এই গ্রামে। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ছোট থেকে বড় সকলকে। বিদ্যুৎ সঙ্কটের কারণে একদিকে যেমন বাচ্চাদের পড়াশুনোয় ব্যাঘাত ঘটে, অন্যদিকে তেমনই কৃষিকাজ ব্যাহত হয়। বাড়িতে অসুস্থ রোগী থাকলে পরিস্থিতি আরও কঠিন হয়ে ওঠে।

আরও পড়ুন: পথ দেখাচ্ছে কচুরিপানা! উৎকর্ষ বাংলার হাত ধরে রোজগারের নতুন দিশা

রাতে দীর্ঘ সময় লোডশেডিং হওয়ায় নির্ঘুম রাত কাটাতে হয় এই গ্রামের বাসিন্দাদের। এই প্রসঙ্গে দোমোহনা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মহম্মদ সেলিম বলেন, বর্ষাকাল এলেই প্রায় দিন ঘনঘন লোডশেডিং হয়। এমন পরিস্থিতিতে ঘরে-বাইরে কোথাও যেন স্বস্তি নেই। বরং দিন দিন লোডশেডিং বাড়ছে। বারবার বিষয়টি বিদ্যুৎ দফতরকে জানিয়েও সমস্যার সুরাহা হয়নি বলে জানান তিনি। এই নিয়ে গ্রামের বাসিন্দারা রীতিমত ক্ষোভে ফুঁসছেন।

পিয়া গুপ্তা

Load Shedding: এই গরমে যখন তখন লোডশেডিং! দম বেরিয়ে যাওয়ার জোগাড় এখানকার মানুষের

পশ্চিম বর্ধমান: এক গরমে রক্ষে নেই, তার উপর লোডশেডিং দোসর! তাহলে পরিস্থিতিটা ঠিক কেমন জায়গায় গিয়ে দাঁড়ায় নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। ঠিক এমনই অবস্থা হয়েছে রূপনারায়ণপুরের বাসিন্দাদের। তীব্র গরমে যখন দক্ষিণবঙ্গের মানুষ হাঁসফাঁস করছে, তখন রূপনারায়নপুরের রূপনগরের আরও বড় সঙ্কট হয়ে দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎ বিভ্রাট। বারবার হচ্ছে লোডশেডিং।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গরমে রীতিমত ছটফট করছে পশ্চিম বর্ধমান জেলার মানুষ। বিদ্যুৎ ছাড়া যেখানে এক সেকেন্ডও থাকা যাচ্ছে না, সেখানে রূপনারায়নপুরের এই রূপনগর এলাকায় বারবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটছে। আবার তা মেরামতি করতে সময় লেগে যাচ্ছে কয়েক ঘণ্টা। এমনকি রাত্রে বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দিলে তা ঠিক হতে সকাল পেরিয়ে বেলা হয়ে যাচ্ছে।

আর‌ও পড়ুন: থানায় এখন থেকে রাত কাটাতে পারবেন পর্যটকরা!

স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করছেন, বিদ্যুৎ দফতরের কথা অনুযায়ী সেখানে ইলেকট্রিক ডিস্ট্রিবিউশন সংক্রান্ত সমস্যা হওয়ার কারণেই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যার ফলে বারবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে। অন্যদিকে রাত্রে বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দিলে, তা মেরামত করার জন্য বিদ্যুৎ দফতরের কোনও কর্মীকে পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে এই গরমে বিদ্যুৎ ছাড়া দীর্ঘ সময় থাকতে হচ্ছে এলাকার মানুষকে।

স্থানীয়রা বলছেন, এই গরমে বড় মানুষ তো তাও একটু কষ্ট সহ্য করতে পারছেন। কিন্তু বাড়িতে বিদ্যুৎ না থাকলে সবথেকে বেশি সমস্যা হচ্ছে শিশু এবং প্রবীণ সদস্যদের। স্থানীয়রা বলছেন, বারবার এই নিয়ে বিদ্যুৎ দফতরের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমস্যার সমাধান হয়নি। যে কারণে তাঁরা বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের উপর ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন।

নয়ন ঘোষ

Cyclone Remal Electricity: ঘূর্ণিঝড় রিমলের আশঙ্কা’, অন‍্যদিকে কালবৈশাখী! জোড়া দুর্যোগে বিদ‍্যুত্‍ বিভ্রাট? লোডশেডিং এড়াতে কী ব‍্যবস্থা বিদ‍্যুত্‍ দফতরের

কলকাতা: ঘূর্ণিঝড় হলেই বেড়ে যায় বিদ‍্যুত্‍ বিভ্রাটের সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় ‘রিমল’ ও কালবৈশাখীর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে আজ বিদ্যুৎ উন্নয়ন ভবনে বিদ্যুত দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক ও সিইএসসির আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন মাননীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রী শ্রী অরূপ বিশ্বাস।

উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ সচিব শ্রী শান্তনু বসু। মাননীয় মন্ত্রী সমস্ত আধিকারিকদের সদা সতর্ক থাকা ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দিষ্ট নির্দেশ দেন। ঝড়ের ফলে কোথাও কোনও বিদ্যুৎ পরিষেবা সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিলে তা দ্রুত স্বাভাবিক করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দিষ্ট নির্দেশ দেন মাননীয় মন্ত্রী।

আরও পড়ুন: বলুন তো কোন ‘ফল’ নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না! ধারালো অস্ত্র নয়, তাও কেন বারণ? ৯৯% লোকজনই জানেন না

দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত আর দু-একদিনের মধ্যেই। এই ঘূর্নাবর্ত থেকেই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন আবহাওয়াবিদরা। এই ঘূর্ণিঝড় ‘রিমল’ পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের বরিশালের মধ্যে এটি ল্যান্ডফল করতে পারে বলে অনুমান করছে আবহাওয়াবিদরা। তবে এখনও পর্যন্ত এই ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ বা ল্যান্ড ফল নির্দিষ্ট করে সহমত হতে পারেনি আবহাওয়ার বিভিন্ন মডেল।

Lok Sabha Election 2024 Load shedding: বজ্রপাতে বিদ্যুৎ বিভ্রাট! অন্ধকারেই ভোট, প্রতীক চিনতে শোচনীয় অবস্থা ভোটারের

উত্তর ২৪ পরগনা: বজ্রপাতের জেরে বিদ্যুৎ বিভ্রাট। অন্ধকারে ভোট, প্রতীক চিনতে শোচনীয় অবস্থা, ভোট কর্মীরাও নাজেহাল। বজ্রপাতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন দেউলী অঞ্চলের নারকেলডাঙ্গা গ্রামে। ভোটদানে অসুবিধায় পড়তে হয়েছে ভোটারদের।

বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের হরিণঘাটা বিধানসভার অন্তর্গত চাকদা ব্লকে দেউলি গ্রাম পঞ্চায়েতে নারকেলডাঙ্গা ৪৭ নম্বর বুথে বিদ্যুৎ না থাকার জন্য ভোট দিতে অসুবিধা সম্মুখীন বহু ভোটার।

আরও পড়ুন: প্যান কার্ডে ভুলভাল? কোথাও যেতে হবে না, ঘরে বসেই হবে সংশোধন! জেনে নিন অনলাইন পদ্ধতি

ভোটারদের অভিযোগ অন্ধকারের কারণে প্রতীক বুঝে উঠতে পারছেন না তারা। কিছু সময় আগে ঝড়-বৃষ্টিতে বজ্রপাতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়েছে ওই এলাকায়। ফলে এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে সাধারণ ভোটাররা। অপরদিকে ভোট কর্মীরাও নাজেহাল এই অভিযোগ শুনতে শুনতে।

অন্যদিকে, বাগদা হাই স্কুলের ৭১ ও ৭৩ নম্বর বুথে ঝড় বৃষ্টির কারণে প্রায় এক থেকে দেড় ঘন্টা ধরে বিদ্যুৎ নেই সমস্যায় পৌঁছে ভোট দিতে মানুষ, ঘটনাস্থলে তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। উল্লেখ্য সমগ্র বনগাঁ লোকসভা এলাকার বিভিন্ন স্থানে আচমকা বজ্রবিদ্যুত্‍-সহ বৃষ্টিপাতের কারণে ভোট কক্ষে সাময়িকভাবে ব্যাঘাত ঘটে ভোট দান প্রক্রিয়ায়। যদিও পরবর্তী সময়ে ভোট প্রক্রিয়া স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে আসে বলেই জানা যায়।

Mainak Debnath

AC: লোডশেডিং! গরমে AC ছাড়াই ঘর থাকবে কাশ্মীরের মতো ঠান্ডা! এত সহজ উপায় জানতেন কি?

গরমের তাপপ্রবাহ আর লোডশেডিং গ্রীষ্মকালে জনজীবনের দুর্ভোগের মূল কারণ। ভাবছেন, এমন দুর্ভোগের সমাধান পেতে হলে অনেক পয়সা খরচ করা ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু আপনি কি জানেন? একটু বুদ্ধি খাটালেই পয়সা খরচ না করেই আপনি গরমে শান্তির পরশ পেতে পারেন।
গরমের তাপপ্রবাহ আর লোডশেডিং গ্রীষ্মকালে জনজীবনের দুর্ভোগের মূল কারণ। ভাবছেন, এমন দুর্ভোগের সমাধান পেতে হলে অনেক পয়সা খরচ করা ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু আপনি কি জানেন? একটু বুদ্ধি খাটালেই পয়সা খরচ না করেই আপনি গরমে শান্তির পরশ পেতে পারেন।
প্রথমেই বলে দেওয়া যাক, জেনারেটর, আইপিএস বা এসি কেনার সামর্থ্য না থাকলে কিংবা এত টাকা খরচ করার ইচ্ছা না হলে নজর দিন ঘরের লাইটগুলোর দিকে। গরমে আরাম পেতে আপনি কিনতে পারেন এলইডি লাইট। যে কোনও লাইটের দোকানগুলোতেই আপনি এই ধরনের লাইট পেয়ে যাবেন।
প্রথমেই বলে দেওয়া যাক, জেনারেটর, আইপিএস বা এসি কেনার সামর্থ্য না থাকলে কিংবা এত টাকা খরচ করার ইচ্ছা না হলে নজর দিন ঘরের লাইটগুলোর দিকে। গরমে আরাম পেতে আপনি কিনতে পারেন এলইডি লাইট। যে কোনও লাইটের দোকানগুলোতেই আপনি এই ধরনের লাইট পেয়ে যাবেন।
এই লাইটের সুবিধা হল লাইটগুলো সাধারণ বাতিগুলোর মতোই আলো দেবে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে চার্জ হয়ে কিছু এনার্জি সঞ্চয় করে রাখবে লোডশেডিংয়ের জন্য। যখন বিদ্যুৎ চলে যাবে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবেই এই বাতিগুলো জ্বলবে। অন্য বাতির তুলনায় এই বাতির আর একটি সুবিধা হল এলইডি লাইটের আলোতে ঘরে গরমভাব কম হয়।
এই লাইটের সুবিধা হল লাইটগুলো সাধারণ বাতিগুলোর মতোই আলো দেবে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে চার্জ হয়ে কিছু এনার্জি সঞ্চয় করে রাখবে লোডশেডিংয়ের জন্য। যখন বিদ্যুৎ চলে যাবে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবেই এই বাতিগুলো জ্বলবে। অন্য বাতির তুলনায় এই বাতির আর একটি সুবিধা হল এলইডি লাইটের আলোতে ঘরে গরমভাব কম হয়।
এর পাশাপাশি স্বল্পমূল্যের চার্জার ফ্যানও কিনে নিতে পারেন। তাহলে লোডশেডিংয়ে আর আপনাকে অসহ্য গরম সহ্য করতে হবে না।
এর পাশাপাশি স্বল্পমূল্যের চার্জার ফ্যানও কিনে নিতে পারেন। তাহলে লোডশেডিংয়ে আর আপনাকে অসহ্য গরম সহ্য করতে হবে না।
লোডশেডিংয়ের ঝামেলা মিটিয়ে ফেললে এবার গুরুত্ব দিন ঘরের শীতল অবস্থানকে। অনেক সময় দেখা যায়, ঘরে অনেক ফ্যান চালু থাকার পরও ঘরের গরম হাওয়া একটুও কমছে না। এই পরিস্থিতিতে এক টুকরো বরফ আর সাধারণ একটা টেবিল ফ্যানেই এসির প্রশান্তি আনা সম্ভব।
লোডশেডিংয়ের ঝামেলা মিটিয়ে ফেললে এবার গুরুত্ব দিন ঘরের শীতল অবস্থানকে। অনেক সময় দেখা যায়, ঘরে অনেক ফ্যান চালু থাকার পরও ঘরের গরম হাওয়া একটুও কমছে না। এই পরিস্থিতিতে এক টুকরো বরফ আর সাধারণ একটা টেবিল ফ্যানেই এসির প্রশান্তি আনা সম্ভব।
এর জন্য একটি বড় পাত্রে টুকরো বরফগুলো রাখুন। আর তার উল্টো দিকেই চালু করে দিন টেবিল ফ্যান। টেবিল ফ্যানের বাতাস বরফের সংস্পর্শে এসে মুহূর্তেই আপনার ঘর হয়ে উঠবে শীতলতম।
এর জন্য একটি বড় পাত্রে টুকরো বরফগুলো রাখুন। আর তার উল্টো দিকেই চালু করে দিন টেবিল ফ্যান। টেবিল ফ্যানের বাতাস বরফের সংস্পর্শে এসে মুহূর্তেই আপনার ঘর হয়ে উঠবে শীতলতম।
গরমে আরাম পেতে বিছানার চাদরে প্রাধান্য দিন সুতি কাপড়কে। আর সুতির চাদরকে বিছানায় বিছানোর আগে ২০ মিনিটের জন্য রেখে দিন নর্ম্যাল ফ্রিজে। চমৎকার ঠান্ডা অনুভূতি নিয়ে ঘুমতে চাইলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতেই পারেন।
গরমে আরাম পেতে বিছানার চাদরে প্রাধান্য দিন সুতি কাপড়কে। আর সুতির চাদরকে বিছানায় বিছানোর আগে ২০ মিনিটের জন্য রেখে দিন নর্ম্যাল ফ্রিজে। চমৎকার ঠান্ডা অনুভূতি নিয়ে ঘুমতে চাইলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতেই পারেন।
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে হট ওয়াটার ব্যাগে রাখুন বরফ ভর্তি জল। এতে গরমে অসহ্য অনুভূতি হলে একে আইস প্যাকের মতো ব্যবহার করতে পারেন। পাশাপাশি করতে পারেন আরেকটি কাজও।
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে হট ওয়াটার ব্যাগে রাখুন বরফ ভর্তি জল। এতে গরমে অসহ্য অনুভূতি হলে একে আইস প্যাকের মতো ব্যবহার করতে পারেন। পাশাপাশি করতে পারেন আরেকটি কাজও।
রাতে ঘুমানোর সময় ঘরের জানালাগুলো খুলে দিন। সিলিং ফ্যানের সঙ্গে টেবিল ফ্যানটিকে জানালার দিকে মুখ করে চালিয়ে দিন। এতে ঘরের গরম বাতাস সহজে বাইরে বেরিয়ে ঘরকে করে তুলবে ঠান্ডা।
রাতে ঘুমানোর সময় ঘরের জানালাগুলো খুলে দিন। সিলিং ফ্যানের সঙ্গে টেবিল ফ্যানটিকে জানালার দিকে মুখ করে চালিয়ে দিন। এতে ঘরের গরম বাতাস সহজে বাইরে বেরিয়ে ঘরকে করে তুলবে ঠান্ডা।
মুহূর্তেই শরীরকে ঠান্ডা করতে শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন হাতের কব্জি, কনুই, ঘাড়, কুঁচকি, গোড়ালি আর হাঁটুতে কিছুক্ষণ আইস প্যাক ধরে রাখুন। এই পদ্ধতিতে মুহূর্তেই ঠান্ডা হবে আপনার শরীর।
মুহূর্তেই শরীরকে ঠান্ডা করতে শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন হাতের কব্জি, কনুই, ঘাড়, কুঁচকি, গোড়ালি আর হাঁটুতে কিছুক্ষণ আইস প্যাক ধরে রাখুন। এই পদ্ধতিতে মুহূর্তেই ঠান্ডা হবে আপনার শরীর।
সবশেষে গরমে স্বস্তি পেতে দিনে দুইবার স্নান করুন। এতে গরমেও আপনি সতেজ অনুভব করতে পারবেন। সেই সঙ্গে পান করুন ডাবের জল। শরীর সুস্থ রাখতে দৈনিক ৩ লিটার জল পানও নিশ্চিত করতে হবে। এই সব উপায়ের সম্মিলিত প্রয়াসে সহজেই আপনার ঘরকে রাখুন শীতল আর ঠান্ডা।
সবশেষে গরমে স্বস্তি পেতে দিনে দুইবার স্নান করুন। এতে গরমেও আপনি সতেজ অনুভব করতে পারবেন। সেই সঙ্গে পান করুন ডাবের জল। শরীর সুস্থ রাখতে দৈনিক ৩ লিটার জল পানও নিশ্চিত করতে হবে। এই সব উপায়ের সম্মিলিত প্রয়াসে সহজেই আপনার ঘরকে রাখুন শীতল আর ঠান্ডা।

Kolkata Load Shedding: গরমের মধ্যেই শহর জুড়ে লোডশেডিং! অন্ধকারে ডুবে গেল কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ, সল্টলেক থেকে সন্তোষপুর

কলকাতা: একেই গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা কলকাতাবাসীর। তার মাঝেই রাতে আচমকা লোডশেডিং শহরের বিস্তীর্ণ অংশে। সন্ধে থেকেই দফায় দফায় চলে লোডশেডিং বিভিন্ন এলাকায়। রাত বাড়তে তা চরম আকার নেয়। উত্তর থেকে দক্ষিণ সব জায়গাতেই আসতে শুরু করে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের খবর।

সল্টলেক এলাকাও একই ভাবে অন্ধকারে ডুবে যায় বৃহস্পতিবার রাতে। যদিও বিদ্যুৎ দফতরের তৎপরতায় খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক হয়ে যায় পরিস্থিতি। একে হাঁসফাঁস হাল, তার উপর বৃষ্টির নাম গন্ধ পূর্বাভাস কিছুই নেই। এই অবস্থায় আচমকা পাওয়ার কাট হওয়ায় ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যায় শহরবাসীর।

প্রসঙ্গত গরম কমার কোনও লক্ষণই নেই, জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। কলকাতা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে আগামী পাঁচ দিন তাপপ্রবাহের সর্তকতা রয়েছে। বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১.৬ ডিগ্রি। বিগত ৫০ বছরে যদি দেখা হয় তাহলে বৃহস্পতিবার রেকর্ড করা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কলকাতার তাপমাত্রা। ৪১ থেকে ৪২ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকবে শুক্রবারও সারাদিন। উত্তরবঙ্গের মূলত মালদহ, উত্তর-দক্ষিণ দিনাজপুর, এই জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহের তীব্র তাপপ্রভাবে সতর্কতা রয়েছে। আগামী ৫ দিন জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তিকর আবহাওয়া থাকবে।

Kolkata Load shedding: হাঁসফাঁস গরমে লোডশেডিং কলকাতায়! বিদ্যুৎ দফতরের তত্‍পরতায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি

একেই গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা কলকাতাবাসীর। তার মাঝেই লোডশেডিং শহরের একাংশে। যদিও বিদ্যুৎ দফতর তৎপরায় খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক হয়ে যায় পরিস্থিতি।

প্রসঙ্গত গরম কমার কোনও সম্ভাবনাই নেই, জানান আলিপুর আবহাওয়া দফতর। লকাতা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে আগামী পাঁচ দিন তাপপ্রবাহের সর্তকতা রয়েছে। বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১.৬ ডিগ্রি। বিগত ৫০ বছরে যদি দেখা হয় তাহলে বৃহস্পতিবার রেকর্ড করা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কলকাতার তাপমাত্রা। ৪১ থেকে ৪২ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকবে সারাদিন। উত্তরবঙ্গের মূলত মালদহ, উত্তর-দক্ষিণ দিনাজপুর, এই জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহের তীব্র তাপপ্রভাবে সতর্কতা রয়েছে। আগামী ৫ দিন জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তিকর আবহাওয়া থাকবে।